Sukun Life-সুকুন লাইফ

Sukun Life-সুকুন লাইফ Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Sukun Life-সুকুন লাইফ, Digital creator, Uttara, Dhaka.

29/09/2024

🍁🍁🍁পূজা চলাকালীন সময়ে সতর্কতা!
🍂🍂🍂ভয়ংকর অক্টোবর
#রুকিয়া #যাদু

পূজা চলাকালীন সময়ে দেখা যায় যে অনেকের সমস্যা বেড়ে যায়। শুধু যে পূজার সময়-ই সমস্যা বেড়ে যায় এরকম নয়, এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে দেখা যায় রোগীদের সমস্যা বেড়ে যায়। যেমন অমাবস্যা, পূর্ণিমা, শনিবার ও মঙ্গলবার ইত্যাদি। ১৮ সেপ্টেম্বরে ২০২৪ বছরের দ্বিতীয় চন্দ্রগ্রহণ ছিল, এসময় এক বোনের অবস্থা দেখুন—
আসসালামু আলাইকুম
কালকে চন্দ্রগ্রহণ ছিলো
দুপুরে হঠাৎ খুব অস্থিরতা বেড়ে যায় শ্বাসকষ্ট শুরু হয় আর খুব চিতকার দিয়ে কান্না আসে আর দৌড়ে বাহিরে চলে যেতে ইচ্ছা করছে
আজকে সন্ধ্যার পর শরীর একেবারে অসার হয়ে আসে একেবারে বিছানায় নিস্তেজ হয়ে যাই আর চিক্কার দিয়ে কান্না আসছে আর দৌড়ে বাহিরে চলে যেতে ইচ্ছা করছে। পরপর 2দিন এরকম হলো।

সামনে আসছে হিন্দুদের দূর্গা পূজা। আশ্বিন মাসে ১০ দিন ধরে চলে এই পূজা উৎসব। ২ অক্টোবর ২০২৪ থেকে মহালয়া দিয়ে শুরু হবে দূর্গা পূজা। শেষ হবে ১৩ অক্টোবর। একই মাসে ১৬ তারিখ আছে লক্ষ্মী পূজা এবং ৩১ অক্টোবর হিন্দুদের অন্যতম কালীপূজা। এ যেন ভয়ংকর অক্টোবর। মুফাসসিরগণ বলেন, হিন্দু ধর্মীয় দেবতা ও মূর্তির রূপ, গঠন ও বিবরণ অনুযায়ী বুঝা যায় এরা জিন ছিলো।

গতবছর দুর্গাপূজায় অনেক ভাই-বোনদের সমস্যা বৃদ্ধি পেয়েছিল। অনেক বোন অসুস্থতায় দিশেহারা হয়ে গিয়েছিল, সহ্য করতে না পেরে তারা কাতরাচ্ছিলেন, স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক হয়ে গিয়েছিল ভয়ংকর শত্রুর মতো, সন্তানকে নিয়ে অনেক মা ছিলেন পেরেশান। পেজ-হোয়াটসঅ্যাপে একেরপর এক ম্যাসেজ আসছিল। ওই তিক্ততার রেশ এখনো বয়ে চলছেন কত ভাই-বোন।

জাদুকরদের বিশ্বাস যে, নির্দিষ্ট দিনে বা বিশেষ বিশেষ সময়, মূহুর্তে ও দিনক্ষণের গুরুত্ব রয়েছে। যাদুকররা সাধারণত পূজা, দিন, সময়, তারকা, অমাবস্যা,পূর্নিমা ও বিভিন্ন বিষয় কেন্দ্র করে যাদু করে থাকে। এর মধ্যে কিছু তাদের কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

জাদু করতে হলে জ্বীনের সাহায্য নিতে হয়। কেউ সরাসরি ইবলিসের ইবাদাত করে، কেউ তার সহকর্মী, ইফরীত, মারিদ এবং সর্দার তথা গডফাদার টাইপের জ্বীনদের ইবাদাত বা পূজা করে, কেউ ইবলিসের ইবাদাত করলেও তার সহকর্মী ও অন্যান্য জ্বীনদের পূজা করার মাধ্যমেও সাহায্য নেয় জাদু করার জন্য। তাদের পূজা করে বা তাদের জন্য ভোগ ও বলি দিয়ে জাদুকরেরা জাদু করে।

ছোট বা কম শক্তিশালী জ্বীনরাও বড় শয়তানদের পূজা করে এবং তাদের কাছে সাহায্য কামনা করে। রুকইয়াহ'র অভিজ্ঞতায় দেখেছি প্রায় জ্বীনই অন্য শয়তান এবং ইবলিসের কাছে সাহায্য চায়। একবার জ্বীনের এক পেশেন্টকে রুকইয়াহ করার সময় দুপুরের দিকে জ্বীন পূর্ব দিকে সিজদা দিচ্ছিল এবং আসরের পরে পশ্চিম দিকে ফিরে সিজদা দিচ্ছিল।

এর মানে হচ্ছে হাদিসে আছে যে, সকালে সূর্যোদয়ের সময় পূর্ব দিকে শয়তান সূর্যের উপস্থিত হয় আর সন্ধ্যার পর পশ্চিম দিকে, যেন শয়তান পূজারীদের ইবাদত গ্রহণ করতে পারে। আর সাহায্য গ্রহণের জন্যই দুপুরের পূর্বে মূহূর্তে পূর্ব দিকে আর আসরের পর পশ্চিম দিকে সিজদা দিচ্ছিল। এখন চিন্তা করুন জ্বীন জাদু কতটা ভয়ংকর।

জাদুকররা মনে করে তাদের দেবতা নির্দিষ্ট দিনে আগমন করে, প্রার্থনা কবুল করে, চাহিদা পূরণ করে, কল্যাণ দান করে এবং খুশি হয়। ইত্যাদি। মনে করে যে, "পূজার দিনে তার দেবতাকে খুশি করা গেলে আগামী বছর এই সময় পর্যন্ত কল্যাণ ও শুভ বহাল থাকবে।"

দূর্গাপূজা, লক্ষ্মীপূজা ও কালীপূজা হিন্দুদের পাশাপাশি জাদুকরদের নিকটেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য জাদুকররা হিন্দুদের পূজার সময়ে জ্বীন শয়তানদের অনেক বেশি পূজা করে এবং প্রচুর পরিমাণে জাদু নবায়ন করে। ফলে জ্বীন শয়তানরা অনেক বেশি সমস্যা করে। আর আর যত নিকৃষ্ট পাপকাজ এবং যত বেশি পূজা করা যায় জাদু ততই শক্তিশালী হয় এবং জটিলতা ও তততই বৃদ্ধি পায়।

এজন্যই দেখা যায়, হিন্দুদের পূজার সময়টায় রোগীদের সমস্যা অনেক বেশি বেড়ে যায়। পূর্বে যারা রোগী ছিলো, সুস্থ হয়েছে তারা আবারও অসুস্থ হয়ে যায়। তাই এ সময় গুলোতে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন জরুরি।

জাদু নবায়ন থেকে বাঁচতে ও পূজার সময় একজন মুমিনের করণীয় সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত উল্লেখ করা হলো:

১/ অবশ্যই পাঁচ ওয়াক্ত সালাত নিয়মিত আদায় করুন। সম্ভব হলে প্রতিদিন বা মাঝেমধ্যে দুই রাকাত নফল আদায় করুন।

২/ হেফাজতের দৈনন্দিন মাসনুন আমল গুরুত্বের সাথে করবেন। অতিরিক্ত আয়াত ও দোয়াগুলো পড়তে পারলে আরো ভালো হবে।

৩/ মাগরিবের আগেই নামাজের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে নিন। যেন আজানের পর টয়লেটে যেতে না হয়।

৪/ মাগরিবের আগে প্রস্তুতি নিয়ে এসময় দোয়া করতে পারেন। এসময় দোয়া কবুল হয়।

৫/ আজানের সাথে সাথেই বা পূর্বে বিসমিল্লাহ দরজা জানালা বন্ধ করে দিন। কারণ এ সময় শয়তানরা বের হয়। প্রয়োজনে ২০-২৫ মিনিট পর খুলে দিতে পারবেন।

৬/ এ সময় বাচ্চাদের বাইরে বের হতে দিবেন না। কিছুদিন আগে একটা বাচ্চা রোগী নিয়ে তার পরিবার। মাগরিবের সময় একা বের হয়েছিল। হঠাৎ দেখে একটা মেয়ে, একটু দেখে নাই। এরপর থেকে ধীরে ধীরে শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রতিবন্ধী হয়ে গেছে।

৭/ হেফাজতের মাসনুন আমল গুলো নিজেরা করার পর বাচ্চাদের গায়েও ফুঁ দিয়ে দিবেন প্রতিদিন।

৮/ অন্য সময়ের তুলনায় রুকইয়াহ বাড়িয়ে দিন। রাতে ঘুমানোর সময় কানের কাছে রুকইয়াহ ছেড়ে/প্লে করে রাখুন।

৯/ সমস্যা বাড়ছে বা জাদু নবায়ন হয়েছে অনুভব করলে টানা ৩/৭/১৪ দিন অবস্থাভেদে জাদু নষ্টের গোসল করবেন। সাথে জাদুর রুকইয়াহ করবেন বা এর অডিও শুনবেন।

১০/ কখনও সমস্যা বেশি মনে হলে তখন-ই রুকইয়াহ করুন। সময় না থাকলে অন্তত সূরা ফালাক ও সূরা ইউনুস এর ৮১ নং আয়াতটি কয়েকবার তিলাওয়াত করুন।

১১/ এসময় স্বপ্নে প্রসাদ বা বিভিন্ন জিনিস খেতে দেখলে নিম্নোক্ত কাজগুলো করবেন–

ক) কিছু কালোজিরা নিবেন এতে "সুরা ইয়াসিন- ৯ এবং সুরা সাবা, ৪৭-৪৮ নাম্বার আয়াত" সাতবার করে পাঠ করে ফুঁ দিবেন এবং ঘুমানো আগে এক চিমটি কালোজিরা খেয়ে নিবেন।

খ) অলিভ অয়েলে ফুঁ দিয়ে লিপজলের মতো ঠোঁটে ব্যবহার করবেন ঘুমের সময়।

গ) আর সুরা ইয়াসিন এর ৯ নাম্বার আয়াতটা কয়েকবার পাঠ করবেন।

১২/ পূজা মণ্ডপের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় আল্লাহ তায়ালার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করবেন।

১৩/ পূজা মণ্ডপে গমন বা তাদের ঈশ্বরের জন্য বানানো খাবার গ্রহণ করবেন না। এটা হারাম।

শেষ পরামর্শ হচ্ছে–
এই সময় সমস্যা বৃদ্ধি পেলে বা জাদু নবায়ন হয়ে মনে করলে, স্বপ্নে প্রসাদ খেতে দেখলে, সিঁদুর, গরু বা মূর্তি দেখলে অথবা জিন জাদুর অন্যান্য লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত রুকইয়াহ করুন।

29/09/2024

রুকিয়া রিলেটেড প্রশ্ন এখন থেকে আমাদের ইনবক্সে করতে পারেন আমরা কিছুটা সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করব। ইনশাল্লাহ
#রুকিয়া

29/09/2024

🌷🌷🌷স্লিপিং প্যারালাইসিস কি?

অনেক ব্যক্তির সাথে ঘুমন্ত অবস্থায় একটা অপ্রীতিকর অস্বস্তিকর ঘটনা ঘটে থাকে। যেটার কারণে ব্যক্তি ভীষণভাবে ভয় পেয়ে যান কিংবা ভীষণ দুশ্চিন্তা করেন,এছাড়া অনেক কষ্ট অনুভব করেন ঘুমন্ত অবস্থায়।

মূলত ঘুমের মধ্যে দেখেন ভয়ংকর প্রাণী তাঁকে আক্রমণ করছে কিংবা তার বুকের উপর চেপে বসে আছে।

কিংবা কোন একজন কুৎসিত ব্যক্তি, কখনো সাপ, কখনো বিড়াল, কখনো কুকুর আক্রমণ করছে স্বপ্নের মধ্যে।

ব্যক্তির উপর কোন প্রাণী চেপে বসে থাকার কারণে তিনি চিৎকার করতে চাচ্ছেন কিন্তু তার মুখ দিয়ে কোন শব্দ বের হচ্ছে না।

বা কাউকে ডাকতে চাচ্ছে কিন্তু ডাকতে পারছে না এমন অবস্থায় ব্যক্তির মনে হয় তিনি কখনোই কথা বলতে পারতেন না।

অনেক সময় যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে হাত-পা ছোড়াছুড়ি করতে চাচ্ছেন কিন্তু সেটা করাও সম্ভব হচ্ছে না।

এমন অবস্থায় ব্যক্তির মনে হয় তার শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো তার নিজের নিয়ন্ত্রণে নেই অন্য কেউ তা নিয়ন্ত্রণ করছে।

ব্যক্তি বুক ভর্তি করে নিশ্বাস নিতে চাচ্ছে কিন্তু নিশ্বাস নেওয়া সম্ভব হয় না মনে হয় তার ফুসফুস কেউ চেপে ধরে আছে।

এমন অবস্থা একজন ব্যক্তির সাথে ১০ সেকেন্ড, ৩০ সেকেন্ড, ১ মিনিট সময় ধরে ঘটতে থাকতে পারে। এ সমস্যা কে স্লিপিং প্যারালাইসিস বা বোবায় ধরা বলা হয়।

কোন ব্যক্তির ক্ষেত্রে স্লিপিং প্যারালাইস যদি সাপ্তাহে একবার মাসে দু তিনবার কিংবা সপ্তাহে দুই তিন বার হয়ে থাকে তাহলে সে ব্যক্তি জিন শয়তান দ্বারা আক্রান্ত।

আইন হাসেদের মাধ্যমে বা জাদুর মাধ্যমে বা আশিক জ্বিন হওয়ার কারণে ব্যক্তির শরীরে প্রবেশ বসবাস করে এবং ঘুমের মধ্যে বিভিন্ন সুরতে ব্যক্তিকে আক্রমণ করে।

অভিজ্ঞতার আলোকে বলা যায় স্লিপিং প্যারালইসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের শরীরে জিন বসবাস করে থাকে।

যতজন ব্যক্তিকে বোবায় ধরায় আক্রান্ত হয়েছে তাদেরকে রুকইয়াহ করায় তাদের প্রত্যেকের শরীরে জিন শয়তান এর উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছে।

তার জন্য কোন ব্যক্তি যদি এমন সমস্যায় বার বার আক্রান্ত হয়ে থাকে তাকে অবশ্যই অভিজ্ঞ রাক্বির মাধ্যমে রুকইয়াহ সেশন গ্রহণ করতে হবে।

29/09/2024

***ফরয গোসলের পদ্ধতি ***
গোসলের পূর্বে পেশাব করে নেওয়া উচিত। ফরজ গোসলের জন্য-
১. গোসলের জন্য মনে মনে নিয়ত করা।
২. প্রথমে দুই হাত কব্জি পর্যন্ত ৩ বার ধৌত করা।
৩. এরপর ডানহাতে পানি নিয়ে বামহাত দিয়ে লজ্জাস্থান এবং তার আশপাশ ভালো করে ধৌত করতে হবে। শরীরের অন্য কোন জায়গায় বীর্য বা নাপাকি লেগে থাকলে সেটাও ধৌত করতে হবে।
৪. এবার বাম হাতকে ভালো করে ধৌত করতে হবে।
৫. তারপর ‘বিসমিল্লাহ’ বলে নামাযের ওজুর মত করে ওজু করতে হবে অর্থাৎ “বিসমিল্লাহ” বলে ডান হাতে পানি নিয়ে উভয় হাতের কব্জি পর্যন্ত তিনবার ধোয়া, তিনবার কুলি করা, তিনবার নাকে পানি দিয়ে নাক ঝাড়া, কপালের গোড়া হতে দুই কানের লতি ও থুঁতনির নীচ পর্যন্ত, প্রথমে ডান হাত ও পরে বাম হাত তিনবার ধোয়া (আংগুলে আংটি থাকলে, মেয়েদের হাতে, কানে, নাকে গহনা থাকলে তা নেড়ে-চেড়ে ভিজিয়ে নেয়া, সম্পূর্ণ মাথা মাসেহ করা।
৬. অতঃপর প্রথমে মাথায় তিনবার (৩ অঞ্জলি) পানি ঢেলে চুলের গোড়ায় খিলাল করে ভালভাবে পানি পৌঁছাবে।
৭. এবার সমস্ত শরীর ধোয়ার জন্য প্রথমে ৩ বার ডানে তারপরে ৩ বার বামে পানি ঢেলে ভালোভাবে ধৌত করতে হবে, যেন শরীরের কোন অংশই বা কোন লোমও শুকনো না থাকে। গোসল এমনভাবে করতে হবে, যাতে বগল, নাভী ও কানের ছিদ্র পর্যন্ত বাহিরের পানি দ্বারা ভিঁজে যায়। অতপর আবার সমস্ত শরীরে পানি ঢালবে।
৮. সবার শেষে একটু অন্য জায়গায় সরে গিয়ে দুই পা ৩ বার ভালোভাবে ধৌত করতে হবে।
মনে রাখতে হবে
পুরুষের দাড়ি ও মাথার চুল এবং মহিলাদের চুল ভালোভাবে ভিজঁতে হবে। যদি জানাবাতের হালতের পূর্ব থেকে চুল খোপা করা থাকে তাহলে গোসলের সময় মেয়েদের মাথার খোপা খোলার দরকার নেই। কেবল চুলের গোড়ায় তিনবার ভালভাবে পানি পৌঁছানো যথেষ্ট। -ফাতাওয়া শামী ১/২৫৭-২৫৮
উপরোক্ত নিয়মে গোসলের পর নতুন করে আর ওজুর দরকার নাই, যদি ওজু না ভাঙ্গে। কেননা হযরত আয়েশা রা. বলেন, হুযুর সা. ফরজ গোসলের পর আর ওযূ করতেন না।
-তিরমিযী, ১০৩; মিশকাত, ৪০৯;

29/09/2024
29/09/2024

বৃষ্টিতে ভিজলেই হুট করে জ্বর চলে আসা জ্বীন যাদু বা প্রচন্ড বদনজরে আক্রান্ত হওয়ার অন্যতম লক্ষণ। একটু সবর করে রেগুলার ভিজলেই এই সমস্যা চলে যাবে ইনশা আল্লাহ।

🎀 কিভাবে বৃষ্টিতে ভিজবেন?

▪️শরীরে যেসকল অবসাদ, গরমভাব, চর্মরোগ অথবা কোনো সমস্যা আছে সেখানে সরাসরি বৃষ্টির পানির ফোঁটা পড়তে দিন।

▪️পিঠ, বুক, চেহারা এসকল জায়গায় সরাসরি বৃষ্টির পানি পড়তে দিন। বিশেষত পিঠের দিকে গুরুত্ব দিন।

▪️ভিজতে খারাপ লাগলে বা কাঁপুনি লাগলে তৎক্ষনাৎ ভেজা বন্ধ করবেন না। বরং তখন শরীরের একই অংশে বৃষ্টির পানি পড়তে দিন। আস্তে আস্তে সক্ষমতা বাড়ান।

▪️ভেজার পূর্বে সুস্থতার নিয়্যাত করে নিন। ভেজাকালীন পুরো সময়টি দু'আ করুন। কারণ, হাদিসে এসেছে– বৃষ্টির সময় কৃত দু'আ ফিরিয়ে দেওয়া হয় না।

▪️অত্যাধিক বজ্রপাত হলে বৃষ্টিতে ভেজা থেকে বিরত থাকুন।

▪️জ্বীন যাদুগ্রস্থ রোগীরা মনোযোগের সাথে স্থির হয়ে অন্তর দিয়ে বজ্রপাতের শব্দ শোনার চেষ্টা করুন এবং সে অবস্থায় সুস্থতা ও শয়তানকে ধংসের দু'আ করতে থাকুন। শয়তানকে শরীর থেকে বের করার দু'আ করতে থাকুন। কারণ, জ্বীন বজ্রপাত ও বজ্রের শব্দ প্রচন্ড ভয় পায়।

জীন যাদু থেকে বাচতে সকাল সন্ধ্যা এই ২ আয়াত পড়ুন
29/09/2024

জীন যাদু থেকে বাচতে সকাল সন্ধ্যা এই ২ আয়াত পড়ুন

01/08/2024

বিনা কারণে বা বিনা অপরাধে যদি কেউ কাউকে হত্যা করলো, সে যেন পুরা মানব জাতি কে হত্যা করলো।

সুরা আল মায়েদা, আয়াত নাম্বার ৩২

Address

Uttara
Dhaka
1212

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sukun Life-সুকুন লাইফ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share