Bangladesh Tomorrow

Bangladesh Tomorrow YS Learnings is your gateway to knowledge and personal growth.

Our channel is dedicated to providing valuable insights on higher education, science, and the world of learning. Whether you're looking for guidance on pursuing advanced degrees, exploring cutting-edge scientific concepts, or seeking tips to enhance your academic journey, YS Learnings is here to inspire and empower. Join us as we explore the limitless possibilities of education and build a brighter future together.

24/07/2025

পলককে কাঁদতে দেখলাম।
সত্য কথা বলতে, এই যে বারবার বাইরের পৃথিবীর আলো দেখে পলক কেঁদে ফেলছে, এটা দেখতে আমার ভীষণ খারাপ লাগে। সংবেদনশীল মানুষ হিসেবে, কারও কান্না আমি নিতে পারি না। মনটা খারাপ হয়ে আসে।

পলক কেন কাঁদছেন? হয়তো প্রচণ্ড মন খারাপ তার। তীব্র অপরাধবোধে ভুগছেন। আওয়ামী লীগের মন্ত্রী হওয়াটাকেই হয়তো জীবনের সবচেয়ে বড় পাপ মনে করছেন। হয়তো মনে মনে হাসিনাকে দিনে কয়েকবার গালিও দিচ্ছেন।

জিজ্ঞাসাবাদে পলক বারবার বলেছেন যে, তিনি এবং আরও কয়েকজন হাসিনাকে থামতে বলেছিলেন—গণহত্যা না করতে অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু ‘সুয়োরাণী’ সেটা মানেননি। এখন তিনি ভারতে বসে দেশকে অস্থির করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত!

পলক হয়তো ইতোমধ্যেই জেনে গেছেন, লুৎফুজ্জামান বাবরের মতো বাকিটা জীবন তার জেলেই কাটবে, সংগীহীন, সন্তানহীন! ভীষন একা!

অথচ দেশে-বিদেশে তার হাজার হাজার কোটি টাকা। মানুষের টাকা মেরে সুখ খুঁজতে চেয়েছিলেন, অথচ আজ দীর্ঘ এক অসহায় জীবনকে পাপের ফল হিসেবে ভোগ করছেন।

পলক যদি সেদিন বিমানে করে পালিয়ে যেতে পারতেন, তাহলে আজকের ঘটনাটা ভিন্ন হতো। নির্ধারিত গন্তব্য, ফ্লাইট টিকিট, সবই রেডি ছিল। শুধু ইমিগ্রেশনটা পার হতে পারেননি। ধরা পড়ে আজ জেলে!

পলক যদি সেদিন সত্যি সত্যিই ইমিগ্রেশনটা পার হতেন, তবে আজ টিপিক্যাল আওয়ামী নেতাদের মতো করে গুজবে লিপ্ত থাকতেন। দেশের ক্রান্তিকালে মিথ্যা প্রপাগান্ডা ছড়াতেন, হাসিনার কুপুত্র গু'জয়-এর পোস্ট শেয়ার করতেন। পলকের আজকের সেই উপলব্ধি হতো আর হতোনা। পলক কাঁদতেন না, হয়তো অন্য কেউ কাঁদতেন তার জায়গায়।

মাইলস্টোন দুর্ঘটনার পর থেকে ঠিকঠাক ঘুমাতে পারছি না। এর মধ্যে ‘লাশ গুম’ নিয়ে যেভাবে পোস্টাপোন্দি হচ্ছে, তার পর নিজেকে আর ধরে রাখতে পারিনি!
হাসিনা জীবিত মানুষ গুম করতো, সন্তানকে ওপাশে ফোনে রেখে র‍্যাব গুলি করতো, ইলিয়াস আলিদেরকে খুন করে বাসায় ডেকে সন্তানদের সান্তনা দিতো- সেই সাক্ষাত ফারাও থেকে আমরা মুক্তি পেয়েছি।

তারপর ইউনুসকে ক্ষমতা দিয়েছি।
সেই ইউনুস কি তবে মৃত মানুষ গুম করছেন?

পঞ্চাশটিরও বেশি মন্তব্য করেছি বিভিন্ন জায়গায়। যারা বলেছে, ‘একশো বা দুইশো’র বেশি লাশ, আমি তাদের কাছে যেয়ে শুধু একজন অভিভাবককে খুঁজেছি, যিনি সরকারের বা আর্মির ভয়ে লাশ খুঁজতে পারছেন না—কিন্তু একটা কন্টাকও পাইনি!

আমি গতকালকে এ নিয়ে সিরিজ পোস্ট দিলাম, প্রায় ২০ হাজার প্লাস মানুষের কাছে পোস্টগুলো রিচ হইছে, কেউ একটা মন্তব্য করেনাই তথ্য দিয়ে।

বেশ কিছু সাক্ষাৎকার দেখেছি যেখানে একটা ছেলে দাবি করছে সে একাই ১০ জনকে বের করছে, হাসপাতালে যাওয়া রোগীদের রক্ত দিতে যাওয়াদের মন্তব্যও পেয়েছি, যারা প্রচুর মৃত্যুর দাবি করছে, কেউ কোন অভিভাবকের ইনফরমেশন দিতে পারেনি যে লাশ পায়নি, বা লাশ গুম হয়েছে।

মূলত পুরো প্রপাগাণ্ডাটাই ছড়ানো হয়েছে আওয়ামিলীগ এর সুবিধাভোগীদের দ্বারা, যাতে আমার মতন কিছু সাধারণ মানুষও না বুঝে সায় দিয়েছি, কারণ বাচ্চাদের এমন মার্মান্তিক মৃত্যুর পর পুরোদেশটাই ট্রমাটাইজড! আর জুলাই ভুলাতে আওয়ামিলীগ এ অস্ত্রটাই নিয়েছে , সফলও হয়েছে।

গত জুলাইতে নির্বিচারে মানুষ মেরেছে আওয়ামীলীগ, এ বছরে পালিয়ে যেয়ে সেই মৃত্যুকে ভুলাতে, আরেক ট্রেজিক ঘটনাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে। আর সেটা পালিয়ে যাওয়া আওয়ামিলীগই করছে, পলক আজকে পালিয়ে যেতে পারলে হয়ত এটাই করতেন!

তাই, আজ পলকের চোখের জলের বিন্দুমাত্রও আমার কাছে মূল্যহীন!

C: Saif

পুরো বাংলাদেশের চোখ যেখানে মাইলস্টোনের দিকে, সেখানে সবার সামনে থেকে লাশ গুম করে ফেলার অভিযোগ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করতে চাই...
22/07/2025

পুরো বাংলাদেশের চোখ যেখানে মাইলস্টোনের দিকে, সেখানে সবার সামনে থেকে লাশ গুম করে ফেলার অভিযোগ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করতে চাই। এতো গুরুত্বপূর্ন সময়ে লাশ নিয়ে দুইভাগ না হয়ে আমরা কিছু কাজ করতে পারি-

১। যেহেতু অভিযোগ হচ্ছে, সরকার বা আর্মি লাশ গুম করে ফেলেছে। তাই লাশ না পাওয়া পরিবারগুলোকে এক করি। তারপর সংখ্যা হিসেব করি। যেহেতু মৃতদের অধিকাংশই শিশু, তাদের অভিভাবক'রা নিশ্চয় তাদের খোঁজ করছেন, তাই তাদেরকে খুঁজে পাওয়া কঠিন হওয়া উচিত না।

২। যে দুইটি ক্লাসরুম সবচে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের স্টুডেন্টদের মধ্যে কতোজন ইতোমধ্যে হাসপাতালে আছে, আর কতজন শাহাদাৎ বরণ করেছে তার একটা হিসাব করলেই প্রকৃত সংখ্যা বের হয়ে আসবে।

৩। যদি হাজিরা খাতা অক্ষত থাকে, সেখানে কারা কারা উপস্থিত ছিলো তাদের সংখ্যা হিসেব করে পরিচয় বের করা যেতে পারে।

মাইলস্টোনে আমাদের সমাজের অপেক্ষাকৃত উঁচু শ্রেনীর সন্তানরা পড়েন, যেহেতু বেতন বেশি। তাই নামপরিচয়হীন কেউ সেখানে ছিলো বা লাশ গুম করে ফেলেছে টাইপের অভিযোগগুলো মানতে পারছি না!

প্রচন্ড প্রচন্ড হৃদয়বিদারক এক ঘটনায় যেখানে আলোচনার প্রয়োজন ছিলো, বিমান বাহিনীর দায়ীত্বহীনতা, ঢাকার মধ্যে প্রশিক্ষণ বিমান, আর সরকারের প্রচন্ড অব্যাবস্থাপনা নিয়ে সেখানে আমরা দুইভাগে ভাগ হয়ে আছি লাশের সংখ্যার রাজনীতি আর সমান্ত লাল'রে নিয়ে ! ঘিন্না লাগে সবার উপ্রে আসলে!

আমি শুধু ভাবছি সেই পরিবারগুলোর কথা, যারা তাদের সন্তান হারিয়েছেন। আমি শিউরে উঠছি এইসব ভাবতে ভাবতে! আমাদের ঘরে ১১টা বাচ্চা, আমি ওদের একটা ছাড়াও জীবনকে ভাবতে পারিনা!

এত এত কন্সপিরেসি থিওরী, লাশের সংখ্যা নিয়ে আশংকা আর বিতর্ক, হাসপাতালে গিয়ে ভোটের জন্য লোক দেখানো দরদ, কারো কারো বুনো উল্ল...
21/07/2025

এত এত কন্সপিরেসি থিওরী, লাশের সংখ্যা নিয়ে আশংকা আর বিতর্ক, হাসপাতালে গিয়ে ভোটের জন্য লোক দেখানো দরদ, কারো কারো বুনো উল্লাস, ডাক্তার সামন্তলালের বিজ্ঞপ্তি বিতর্ক, অহেতুক ভিড় বাড়িয়ে লাইভ, ক্যামেরা, একশান, কোথাকার কোন এনোনিমাস পেইজের ভবিষ্যতবাণী- সব ভুলে বাসায় কোন লাইটার থাকলে সেটা জ্বালান। চেষ্টা করে দেখেন এক সেকেণ্ডের জন্য একটা আঙ্গুল সেই আগুণের উপর ধরে রাখতে পারেন কিনা?
যদি না পারেন, তাহলে ভাবেন এইসব বাচ্চাদের উপর দিয়ে কি গেছে আজকে? কেউ কেউ আর কোনদিন ফিরবে না। যারা এখনো বেঁচে আছে ৮০/৭০/৬০/৫০/৩০/২০ ভাগ ঝলসা পোড়া নিয়ে, ভাবেন ওদের উপর দিয়ে কি কি যাচ্ছে এখন? আপনি এক সেকেন্ড আগুণের তাপ নিতে পারছেন না আর প্রতিটা সেকেন্ড কতটা পুড়ে পুড়ে যাচ্ছে ওদের! আমার, আপনার প্রতিটা সেকেণ্ডে কত অর্থহীন আলাপ আর তাদের প্রতিটা সেকেণ্ডে বাঁচার কত প্রাণান্তকর চেষ্টা!
জানিনা কি লিখলাম, কেন লিখলাম। অস্থির লাগতেছে! আল্লাহ এইসব শিশুদের কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা দিক। আর কষ্ট না পাক ওরা। আবার হাসিখুশি জীবনে ফিরে আসুক। শিশুর হাসির চেয়ে মায়াময় কিছু কি আছে এই দুনিয়ায়?

এই দেশ ছেড়ে যাওয়ার জন্য নিচের ১০টি কারণ যথেষ্ট।১/ প্রাইমারী সেকশন নাকি ছুটি হয়ে গিয়েছিল। যেই বাচ্চাগুলো মারা গেছে তারা...
21/07/2025

এই দেশ ছেড়ে যাওয়ার জন্য নিচের ১০টি কারণ যথেষ্ট।

১/ প্রাইমারী সেকশন নাকি ছুটি হয়ে গিয়েছিল। যেই বাচ্চাগুলো মারা গেছে তারা স্কুল শেষে কোচিং এর জন্য বসে ছিল। স্কুলের পর নাকি কোচিং করতে হয়, তাও স্কুলের ভেতরেই৷
২/ যে যুদ্ধ বিমানটি দুর্ঘটনা কবলিত হয়েছে, সেটি ১৯৭৬ সালের মডেলের
৩/ পুরো উত্তরায় কোন বার্ণ ইউনিট নেই।
৪/ বিমান দুর্ঘটনার পর যারা উদ্ধার করতে গিয়েছিলেন - প্রচন্ড গরমে কলেজের ক্যান্টিনে গেলে তাদের পানি কিনতে বাধ্য করা হয়। চাপ বাড়লে মাইলস্টোন কলেজের ঐ ক্যান্টিন অফ করে দেয়া হয় যখন সবচেয়ে বেশি পানির দরকার ছিল। কারণ, পানির টাকা কে দিবে?
৫/ ছোট ছোট বাচ্চারা যখন পোড়া শরীর নিয়ে বের হচ্ছিল - তখন উতসুক জনতা মোবাইলে ভিডিও ধারণে ব্যস্ত ছিল। জনতার ভীড়ে ফায়ার সার্ভিসও ঠিকঠাক ভেতরে ঢুকতে পারে নাই।
৬/ আগুনের ফুলকিতে ঝলসে যাওয়া শরীর নিয়ে বের হয়ে এলেও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার মতো কোন সিএনজি বা রিকশা রাজি হচ্ছিল না। কাছাকাছি থাকা কোন প্রাইভেট কারকেও সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসতে দেখা যায় নি। কারণ, এরা কেউ তার নিজের সন্তান নয়।
৭/ মাইলস্টোন কলেজ থেকে উত্তরা আধুনিক হাসপাতালে সিএনজি দিয়ে আসতে ভাড়া গুনতে হয়েছে ১০০০ টাকা।
৮/ উত্তরা-উত্তর মেট্রোর নিচ থেকে মনসুর আলী মেডিকেলে রিকশা দিয়ে আসতে ভাড়া গুনতে হয়েছে ১০০ টাকা।
৯/ বার্ণ ইউনিটে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতারা "খোজ" নিতে গিয়েছেন, সাথে বিশাল দলবল নিয়ে। সাংবাদিকদের কান্নাজড়িত গলায় সাক্ষাতকার দিচ্ছেন।
১০/ মৃতের প্রকৃত সং্খ্যা নিয়ে নাকি রাজনীতি চলছে।
জ্বি, আমাদের দেশটা এমনই! আমরা এমনই!
এই জঘন্য দেশের সবচেয়ে কোমলমতি নিষ্পাপ বাচ্চাগুলোই এমন দুর্ভাগ্য বরণ করলো! দুর্ঘটনায় মৃত সকলকে মহান আল্লাহ তায়ালা জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করুন, আমিন।

15/05/2025

সাম্প্রতিক ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ অনেকটা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলো ভারত ঠিক কতোটা একা!
ইজ/রা/ই/ল ছাড়া একটা দেশও ওদেরকে প্রকাশ্য সমর্থন জানালো না। মোদী'র এতো এতো বন্ধু যে আছে শুনি, কই? কেউতো সমর্থন দিলো না!
আর এ যুদ্ধটা অনেকটাই যেচে পড়ে যুদ্ধ করার মতন। পেহেলগামে হামলা হলো, হামলার প্রকৃত কারণ উদঘাটন না করে, হামলাতে কারা এক্সেক্টলি জড়িত সেটা বের না করে, সেখানকার সরকারি বাহিনিগুলোর ব্যার্থতার তদন্ত না করে মোদী গাইলো হাজার বছরের সেই পুরোনো গান-
' এ হামলায় পাকিস্তান যুক্ত'!
পাকিস্তানের মতন গরীব, অনেকাংশে ভেঙ্গে পড়া অর্থনীতি, ভাঙচুর পলিটিক্যাল পরিস্থিতির মধ্যে তারা বারবার অস্বীকার করে গেলো যে এখানে তাদের কোন দোষ নাই, বরং তারা সুষ্ঠু তদন্ত চায়, দোষীদের বের করতে চায়। কিন্তু হিন্দুত্ববাদী মোদী সেসব পরোয়া না করে রাতের আঁধারে হামলা চালালো।
তারপর কি হয়েছে সেটা আমরা দেখলাম। সবচে নির্লজ্জ অবস্থান দেখলাম ভারতীয় মিডিয়ার। তার এতো বেশি আকাশ কুসুম গল্প ছড়ালো যে, ভারতের মানুষ বিশ্বাস করতে শুরু করলো- পাকিস্তান অলমোস্ট শ্যাষ! করাচী দখল হয়ে গেছে, বেলুচিস্তান স্বাধীন হয়ে গেছে- ইত্যাদি!
মিডিয়াকে খেলার পুতুল বানিয়ে রাখা মোদি এতো বেশি সচেষ্ট হলেন যে, মানুষকে এসব বিশ্বাস করাতে শেষমেশ বাংলাদেশি ইয়্যুটিউবার যারা ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ নিয়ে ভিডিও বানিয়েছিলো তাদেরকে ভারত থেকে দেখা নিষিদ্ধ করে দেয়া হলো। খুবই হাস্যকর না?
সারা বিশ্ব এইসব দেখে হাসলো। আমিও হাসলাম। আমাদের জন্য কিছুটা ভালোই হলো, কেননা দীর্ঘদিন ধরে মোদি মিডিয়া আমাদের নিয়ে যে হাজার হাজার মিথ্যে নিউজ ছাপিয়ে যাচ্ছিলো, ময়ূখের মতন মূর্খচোদা সাংবাদিকরা মনের মতন স্ক্রিপ্ট লিখে বাংলাদেশকে যে তুলোধোনা করছিলেন, বিশ্বের কাছে তার বস্তুনিষ্টতা নিয়ে এবার প্রশ্ন উঠবে। ভারতের মিডিয়াকে বিশ্বাস করতে অন্তত দুবার ভাববে! কেননা, বিশ্ব গুজব নিউজে ভারতে ইতোমধ্যেই এক নাম্বার স্থান দখল করে নিয়েছে।

C: Saif

27/04/2025

Boras Sweden

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতি না থাকায়; তারা একটি ব্যর্থ বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয়েছে। ইউরোপ-আমেরিকায় ছাত্ররাজনীতি...
10/03/2025

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতি না থাকায়; তারা একটি ব্যর্থ বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয়েছে। ইউরোপ-আমেরিকায় ছাত্ররাজনীতি না থাকায়; যোগ্য নেতৃত্ব বিকশিত হতে পারে না। ফলে নেতৃত্বের অভাবে আমেরিকা একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। আপনি জেনে অবাক হবেন- ছাত্ররাজনীতি না থাকায় রাশিয়া, চীন, জাপানের ছাত্ররা অধিকার বঞ্চিত। তাদেরকে হলে হাফ ইঞ্চি সাইজের মাংসের পরিবর্তে এক বাটি মাংস দিয়ে জুলুম করা হয়। ছাত্ররাজনীতি না থাকায়; তারা ক্যান্টিনে ফাও খেতে পারে না। ছাত্ররাজনীতি না থাকায়; পাবলিক বাসের ড্রাইভার, মেইন গেটের দোকানদার মামা, অটোওয়ালা মামা কেউ তাদের দাম দেয় না।
পৃথিবীর যেসব দেশে ছাত্ররাজনীতি নেই। তারাই ব্যর্থ দেশে পরিনত হয়েছে। কানাডা, ফ্রান্স, সৌদি আরব, রাশিয়া, জাপান, মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া যার উজ্জ্বল উদাহরণ।
©

Great work
26/02/2025

Great work

04/02/2025

ঈশ্বর মাটি দিয়ে পৃথিবীর সমস্ত মানুষ, প্রাণী বানানো শেষে দেখলেন কিছু মাটি বাকি আছে। তখন তিনি তার সহকর্মীকে ডেকে বললেন, এটা দিয়ে একটা মানুষ বানিয়ে ফেলো। আমি একটু অন্য কাজে মন দিচ্ছি।

ঈশ্বরের সহকর্মী সেই মাটিতে মানুষ বানানো শুরু করে দেখলো হাত, পা, শরীর বানানোর পর আর মাটি নাই! তখনও মানুষটার লিঙ্গ আর মস্তিষ্ক বানানো বাকি!

সে দেখলো পাশে একটা বানর পড়ে আছে। ভাবলো, বানরের চেয়ে মানুষ গুরুত্বপূর্ণ তাই বানরটার লিঙ্গ আর মস্তিষ্ক নিয়ে সে মানুষটাকে বানালো!

ঈশ্বর কাজ সেরে এসে সব প্রানীতে প্রাণ দিলেন! প্রাণ পেয়েই বানরটা ঈশ্বরের কাছে এসে বললো, আপনার সহকর্মী হালার পুতে কামডা করছে কি? আমার নুনু, মস্তিষ্ক নিয়া গেছে! এমন অমানুষ আমি আমার জীবনে দেখি নাই! এই কুত্তার বাচ্চাটার বিচার করেন!

ঈশ্বর বানরের কথা শুনে বললেন, তোমার জীবন তো মাত্র কয়েক সেকেন্ড হলো! এখুনি এত বাল পাকনামি কথা কেনো? আচ্ছা বানর হইলেও তোমাকে আমি মানুষের ঘরে জন্ম দিবো! তবে লিঙ্গ, মস্তিষ্ক আর দেওয়ার উপায় নাই! মাটি শেষ!

বানর বললো, তাইলে আমি মুতবো না? মুতবো কেমনে? ভাববো কেমনে? মস্তিষ্ক নাই!

ঈশ্বর বলিলেন তুমি মুখ দিয়েই মুতবা! আর না ভেবেই আবোলতাবোল বকবা! এইটা তোমার অতিরিক্ত চ্যাটেং চ্যাটেং কথা বলার শাস্তি!

ঈশ্বরের এই বান্দরডা লাগে আমার কাছে আরাফাতরে! মোহাম্মদ এ আরাফাত! চোরের মতন লুঙ্গি মাথায় দিয়া পাছা দেখায়া ভাইগা যাওয়া এই চোরটার স্ট্যাটাস সামনে আসে আর ভাবি একটা মানুষ এত নির্লজ্জ বেহায়া ইতর হয় কেমনে? নূন্যতম অপরাধবোধ এর ভেতর নাই! এত জনপ্রিয় তোরা হইলে, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হইলে, জনগণ তোদের বাঁচাইতে রাস্তায় নামলো না কেন? পালাইলি কেন শু ও র? এইডার মাথায় যেমন ঘিলু নাই তেমনি কথা বললেই মুতের গন্ধ ছড়ায়!

যাক ঈশ্বরের মস্তিষ্ক ও লিঙ্গবিহীন বানরটা আমরা খুঁজে পেলাম এবং আপনারা ভাবছেন এই বানরের লিঙ্গ আর মস্তিষ্ক দিয়ে যে মানুষটাকে বানানো হয়েছিলো সে কোথায়?

সে আমেরিকায় আর তার মা ভারত।

C: Raihan

How to Apply for Swedish Residence Permit for Masters Study | Step-by-Step Guide | Higher Study in SwedenPlanning to stu...
12/01/2025

How to Apply for Swedish Residence Permit for Masters Study | Step-by-Step Guide | Higher Study in Sweden
Planning to study in Sweden? Learn how to apply for a Swedish Residence Permit for higher education in this detailed step-by-step guide. From eligibility criteria to required documents, we've got you covered! 🚀
Watch Full Video
https://youtu.be/hCIQ-N8UmmQ?si=F5syKW4SL_NcrhjB

Address

Dhaka

Opening Hours

Monday 09:00 - 18:00
Tuesday 09:00 - 18:00
Wednesday 09:00 - 18:00
Thursday 09:00 - 18:00
Friday 09:00 - 18:00

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangladesh Tomorrow posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bangladesh Tomorrow:

Share