Talk with Riazul

Talk with Riazul স্বপ্ন সবারই পূরণ হবে যদি লক্ষ্য থাকে অটুট।

পরী মনি কি এমন হয়ে গেছে? যে বাংলাদেশের সকল মিডিয়ায় তার জন্মদিনের অনুষ্ঠান কভার করা লাগবে। তার সামনে একগাদা মাইক্রোফোন আর...
07/11/2025

পরী মনি কি এমন হয়ে গেছে? যে বাংলাদেশের সকল মিডিয়ায় তার জন্মদিনের অনুষ্ঠান কভার করা লাগবে। তার সামনে একগাদা মাইক্রোফোন আর এগুলা বাংলাদেশের প্রথম সারির মিডিয়াগুলাই। 😢

নাইকা হবার লোভে ছেড়েছেন সরকারি চাকুরী। কিন্তু দেশে এত এত  আর্টিস্টদের ভিরে তাকে কেউ কাজে নেয় না। অনেক আশা নিয়ে এসেছিলেন ...
07/11/2025

নাইকা হবার লোভে ছেড়েছেন সরকারি চাকুরী। কিন্তু দেশে এত এত আর্টিস্টদের ভিরে তাকে কেউ কাজে নেয় না। অনেক আশা নিয়ে এসেছিলেন শাকিব খানের সাথে সিনেমা করবে কিন্তু সেই আশা আর পুরোন হলো না। কিন্তু তিনি থেমে থাকেন নাই নিজের মেধা, পরিশ্রম আর অভিনয় দক্ষতা দিয়ে 'কন্যা' নামে এক সিনেমা নিয়ে হাজির হয়েছেন।৷ এগিয়ে যান ইরা সিকদার আপু আপনার সিনেমা ও অভিনয় দিয়ে সকলের মন জয় করবেন আশা করি।

জাপানের গন স্নানাগারজাপানের গন স্নানাগার অর্থাৎ পাবলিক বাথ বা 'সেন্টু' (Sento) হল ঐতিহ্যবাহী এক ধরনের গোসলখানা, যেখানে স...
07/11/2025

জাপানের গন স্নানাগার

জাপানের গন স্নানাগার অর্থাৎ পাবলিক বাথ বা 'সেন্টু' (Sento) হল ঐতিহ্যবাহী এক ধরনের গোসলখানা, যেখানে সাধারণ মানুষ সামাজিকভাবে একত্রিত হয়ে উষ্ণ জলে স্নান করেন। এটি জাপানি সংস্কৃতি ও সামাজিক জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চলে আসছে।
ঐতিহাসিক তথ্য
- সেন্টু সংস্কৃতির সূত্রপাত পঞ্চম শতাব্দী থেকে, যখন বৌদ্ধ ধর্মের অনুপ্রেরণায় স্নানের মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জন করা হতো।
- প্রথমদিকে বৌদ্ধ মঠে এই ধরনের পাবলিক বাথ চালু হয়েছিল, পরে তা সাধারণ মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে।
- ১৯০০ সাল পর্যন্ত পুরুষ-নারীরা একত্রে স্নান করতেন, তবে পাশ্চাত্য ধর্মীয় প্রভাবের পর আলাদা ব্যবস্থা হয়।

সেন্টু-র বৈশিষ্ট্য
- সেন্টুতেই সাধারণত বাগান ও নিসর্গ থাকে, গোসলের সময় কাঁচের দেয়াল দিয়ে সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়।
- প্রায় প্রতি জাপানি বাড়িতে আলাদা বাথ টাব থাকলেও, সেন্টুতে মাসে অন্তত একবার যাওয়া ঐতিহ্য।
- উষ্ণ জল শরীরের ক্লান্তি দূর করে, মাংসপেশীকে আরাম দেয়—এটাই সেন্টুর গুরুত্ব[3]।

সামাজিক ও সংস্কৃতিক প্রভাব
- সেন্টুতে বিনামূল্যে চা পাওয়া যায় এবং গোসল শেষে শরীর ও মনে এক নতুন স্বচ্ছতা অনুভূত হয়।

- এটা শুধু স্নান নয়, বরং সামাজিক মিলনক্ষেত্র, যেখানে মানুষ একে অপরের সঙ্গে কথা বলে, সম্পর্ক গড়ে তোলে।
- আজও জাপানের বহু মঠ ও জনসমাজে সেন্টু অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি প্রতিষ্ঠান।

জাপানের এই গন স্নানাগারের ধারণা আধুনিক সময়েও টিকে আছে এবং জাপানি সমাজে বিশেষ গুরুত্বের দাবি রাখে।

এই ছেলেটাকে চিনেন? না চেনারই কথা। ছেলেটার নাম শাহীন আলম। ফিরে যাই ২০২১ সালে, যখন স্যোসাল মিডিয়ায় একটা ভিডিও ভাইরাল হয়, এ...
07/11/2025

এই ছেলেটাকে চিনেন? না চেনারই কথা। ছেলেটার নাম শাহীন আলম। ফিরে যাই ২০২১ সালে, যখন স্যোসাল মিডিয়ায় একটা ভিডিও ভাইরাল হয়, একটা ছেলে তার প্রেমিকার ফেরত দেয়া উপহারগুলো পুড়িয়ে ফেলিছিলো। কারন বেকারত্ব আর ভালো চাকুরির জন্য তার গার্লফ্রেন্ড তাকে না বলে অন্য কারো সাথে বিয়ের মঞ্চে। আর ছেলেটাকে জানানোর প্রয়োজনও মনে করে নি। মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে তখন লাইভে সুইসাইড ও করতে গেছিলো। কিন্তু পরোক্ষনে ভাবলো যদি আমি ম*রে যাই তাইলে আমার গল্প এখানেই শেষ। না হবে প্রতিশোধ না পাবো শান্তি। ওই ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পরে ছেলেটাকে অনলাইন/অফলাইন কোথায় খুজে পাওয়া যাই নি। কিন্তু হঠাৎ করে ৪৪ তম বিসিএস রেজাল্ট দেয়ার পর, শিক্ষা ক্যাডারে তার নাম ও ছবি দেখে সবাই তো অবাক। হ্যাঁ সেই পরিবার ও নিজের প্রিয় মানুষ হারানো শাহীন এখন BCS ক্যাডার। কেউ তো কল্পনাই করে নি বাবা মা হারা ছেলেটা এখন দেশের সর্বোচ্চ মেধা তালিকায় সর্বোচ্চ চাকরি নিয়ে ফিরে এসেছে। শুভকামনা শাহীন আলম ভাই ❤️❤️

আল্লাহ তা'আলা যাকে অপছন্দ করেন তাকেও অঢেল ধন সম্পদ দান করেন। আর যাকে পছন্দ করেন তাকে দান করেন হিকমাহ।যাকে হিকমাহ দান করা...
07/11/2025

আল্লাহ তা'আলা যাকে অপছন্দ করেন তাকেও অঢেল ধন সম্পদ দান করেন। আর যাকে পছন্দ করেন তাকে দান করেন হিকমাহ।

যাকে হিকমাহ দান করা হয় তার ভিতরে থাকে সাকিনা। আরবি সাকিনা শব্দের অর্থ শান্ত, প্রশান্ত, ধীর, স্থির।

টেবিল ভর্তি খাবার অথচ প্রত্যেকটা খাবারে আপনি দোষ খুঁজে পাচ্ছেন, পেট ভরে খেতে পারছেন না। কেননা আপনাকে সম্পদ দান করা হয়েছে, হিকমাহ দেয়া হয়নি যে কারণে আপনার ভিতর সাকিনা নেই।

আপনাকে হিকমাহ দেয়া হয়েছে যে জন্যে আলু ভর্তা আর ডাল দিয়েও পরম প্রশান্তি নিয়ে পেট ভরে খেয়ে উঠে বলে উঠবেন আলহামদুলিল্লাহ।

উচ্চশিক্ষিতা সুন্দরী স্ত্রী পেয়েও আপনি তাকে নিয়ে সুখী নন, কারণ আপনাকে হিকমা দেয়া হয়নি।

টয়োটা এলিয়নে চড়েও আপনি সুখী নন, আপনার কেন পাজেরো নাই? এর কারণ আপনার মাঝে হিকমাহ নাই, সাকিনা উঠে গেছে। আপনি আপনার অবস্থানে সুখী নন।

আরবি হিকমা শব্দের অর্থ প্রজ্ঞা। যাকে আল্লাহ তা'আলা হিকমা দান করেন সে সর্ব অবস্থায় সন্তুষ্ট থাকে, শান্তিতে থাকে। এর অর্থ নিজেকে মানিয়ে চলা এবং তাতে সন্তুষ্ট থাকা।

রিজিক শব্দের অর্থ অনেক ব্যাপক।

■▪রিযিকেরর সর্বনিম্ন স্তর হচ্ছেঃ টাকা, পয়সা, অর্থ এবং সম্পদ।

■▪রিযিক এর সর্বোচ্চ স্তর হচ্ছেঃ শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা।

■▪রিযিকের সর্বোত্তম স্তর হচ্ছেঃ পুণ্যবান স্ত্রী এবং পরিশুদ্ধ নেক সন্তান এবং

■▪রিযিক এর পরিপূর্ণ স্তর হচ্ছেঃ মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি।

■■ রিযিক খুব গভীর একটি বিষয়, যদি আমরা তা বুঝতে পারি।

■■ আমি পুরো জীবনে কত টাকা আয় করবো সেটা লিখিত, কে আমার জীবনসঙ্গী হবে সেটা লিখিত, কবে কোথায় মারা যাবো সেটাও লিখিত এবং কতটা খাবার ও পানীয় গ্রহণ করবো তাও লিখিত বা নির্দিষ্ট।

■■ আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, আমি কতগুলো দানা বা ভাত দুনিয়াতে খেয়ে তারপর মারা যাবো সেটা লিখিত। একটি দানাও কম না এবং একটিও বেশি না।

■■ ধরুন এটা লিখিত যে আমি সারাজীবনে এক কোটি টাকা আয় করবো, এই সিদ্ধান্ত আল্লাহ্‌ তা'আলা নিয়েছেন।

■■ কিন্তু, আমি হালাল উপায়ে আয় করবো না হারাম উপায়ে আয় করবো সেই সিদ্ধান্ত একান্তই আমার।

■■ যদি ধৈর্য ধারণ করি, আল্লাহ্‌ তা'আলার কাছে চাই, তাহলে হালাল উপায়ে ওই এক কোটি টাকা আয় করেই আমি মারা যাবো। আর হারাম উপায়ে হলেও ওই এক কোটিই... নাথিং মোর, নাথিং লেস!

■■ আমি যেই ফলটি আজকে টেকনাফ বসে খাচ্ছি, সেটা হয়ত ইতালি কিংবা থাইল্যান্ড থেকে ইমপোর্ট করা। ওই গাছে যখন মুকুল ধরেছে তখনই নির্ধারিত হয়েছে যে, সেটি আমার কাছে পৌঁছাবে। এর মধ্যে কত পাখি ওই ফলের উপর বসেছে, কত মানুষ এই ফলটি পাড়তে গেছে, দোকানে অনেকে এই ফলটি নেড়েচেড়ে রেখে গেছে, পছন্দ হয় নি বা কিনেনি। এই সব ঘটনার কারণ একটাই, ফলটি আমার রিযিকে লিখিত। যতক্ষণ না আমি কিনতে যাচ্ছি, ততক্ষণ সেটা ওখানেই থাকবে।

এর মধ্যে আমি মারা যেতে পারতাম, অন্য কোথাও চলে যেতে পারতাম, কিন্তু না! রিযিকে যেহেতু লিখিত আমি এই ফলটি না খেয়ে মারা যাবো না।

■■ রিযিক জিনিসটা এতোটাই শক্তিশালী!

■■ কিংবা যেই আত্মীয় কিংবা বন্ধু-বান্ধব আমার বাসায় আসছে, সে আসলে আমার খাবার খাচ্ছে না। এটা তারই রিযিক, শুধুমাত্র আল্লাহ্‌ তা'ইলা আমার মাধ্যমে তার কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। হতে পারে এর মধ্যে আমাদের জন্য মঙ্গল রয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ!

■■ কেউ কারওটা খাচ্ছে না, যে যার রিযিকের ভাগই খাচ্ছেন।

■■ আমরা হালাল না হারাম উপায়ে খাচ্ছি, সেটা নির্ভর করছে আমি আল্লাহ্‌ তা'আলার উপর কতটুকু তাওয়াক্কাল আছি, কতটুকু ভরসা করে আছি। কেননা,

আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ

-------"দুনিয়ায় বিচরণকারী এমন কোনো প্রাণী নেই, যার রিযিকের দায়িত্ব আল্লাহর ওপর নেই। তাদের স্থায়ী এবং অস্থায়ী অবস্থানস্থল সম্পর্কে তিনি অবহিত। সব কিছুই একটি সুস্পষ্ট কিতাবে লেখা আছে।"

-----(সুরা হুদ : আয়াত ৬)

■■ আল্লাহ তা'আলা অন্যত্র বলেনঃ

-------"যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য কোনো না কোনো পথ বের করে দেবেন। আর তাকে (এমন উৎস থেকে) রিযিক দেবেন, যা সে ধারণাও করতে পারবে না।"

-----(সুরা ত্বালাক : আয়াত ২-৩)

■▪মহান আল্লাহ্‌ তা'আলা আমাদের সঠিক পথ এবং হালাল ও প্রশস্ত কামাই রোজগার ও রিযিক এর ব্যবস্থা করে দিন এবং সকল প্রকার হারাম কামাই রোজগার ও রিযিক থেকে হিফাযত করুন এবং আমাদের সবাইকে ক্ষমা করুন, এবং হিফাযত করুন(আমীন)।

(সংগৃহীত)

ভুল করে ৫,০০০ টাকা বিকাশে চলে গেল অন্য নাম্বারে। ফোন দিয়ে জানতে পারলাম তিনি একজন শিক্ষক। সাথে সাথেই ফোন দিয়েছিলাম, নিজের...
07/11/2025

ভুল করে ৫,০০০ টাকা বিকাশে চলে গেল অন্য নাম্বারে। ফোন দিয়ে জানতে পারলাম তিনি একজন শিক্ষক।
সাথে সাথেই ফোন দিয়েছিলাম, নিজের পরিচয় দিয়ে সব খুলে বললাম।
উনি শান্ত স্বরে বললেন,
— “আমি এখন ক্লাসে আছি, স্কুল ছুটি হলে আপনার টাকা ফেরত দেব।”

শিক্ষক শুনে নিশ্চিন্ত হলাম। মনে হলো, এমন একজন মানুষের কাছে টাকা গিয়েছে যিনি শতভাগ সৎ হবেন।
কিন্তু না, সময় গড়ালো... ফোন করলাম আরও কয়েকবার, শেষ পর্যন্ত উনি সোজা বললেন —
“আমি টাকা ফেরত দিতে পারব না।”

আমি চুপ করে গেলাম।
মনে মনে ভাবলাম, ভুল তো আমারই ছিল।
তাকে আর বিরক্ত করিনি।

তবে মনে পড়ে গেল গত বছরের একটা ঘটনা...
তখন ভুলে ৮,০০০ টাকা পাঠিয়েছিলাম একজন ছাত্রের নাম্বারে।
ভাবলাম, ছেলেটা টাকা ফেরত দেবে না — ফোনও করিনি।
কিন্তু দুই দিন পর সেই ছাত্র নিজে থেকেই ফোন দিলো —
“ভাই, আপনি ভুলে টাকা পাঠিয়েছেন, আমি এখনই রিটার্ন করছি।”

মাত্র ১০ মিনিট পরেই টাকা ফিরে এলো।

একদিকে সে ছাত্র, যে বেকার তার টাকা খুবেই প্রয়োজন সে টাকা ফেরত দিয়ে দিলো। আর যার টাকা দরকার নেই সে টাকা টা দিতে অস্বীকার করলো । ওই ছাত্র যে আমাকে টাকাটা ফেরত দিয়েছে ওকে যারা পড়াইছে ওর শিক্ষক একজন আদর্শ শিক্ষক
আজ আবার বুঝলাম — সময় বদলেছে, মানুষও বদলেছে।

বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ গালি খাওয়া লোককে যদি এওয়ার্ড  দেয়া হয়, তাইলে এই রাসেল মাস্টার প্রথম পুরুষ্কার পাবে। কারণ তার...
06/11/2025

বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ গালি খাওয়া লোককে যদি এওয়ার্ড দেয়া হয়, তাইলে এই রাসেল মাস্টার প্রথম পুরুষ্কার পাবে। কারণ তার চামড়া যে সে চামড়া নয় লায়লা তার চামড়া গন্ডারের চামড়া । 😅

সেই বাচ্চা ফাইম এখন এক বাচ্চার বাবা ❤️। সময় কত দ্রুত ফুরিয়ে যার। আজ রাজকন্যার জন্মদিন 🎂🎂
06/11/2025

সেই বাচ্চা ফাইম এখন এক বাচ্চার বাবা ❤️। সময় কত দ্রুত ফুরিয়ে যার। আজ রাজকন্যার জন্মদিন 🎂🎂

লাঠি দিয়ে হকার পি*টা*নো অন্যায়, যারা পি*টি*য়েছে  তাদের বিরুদ্ধে আইনের ব্যাবস্থা নিবে বামপন্থী এই নারী শিক্ষার্থী। আমাদের...
06/11/2025

লাঠি দিয়ে হকার পি*টা*নো অন্যায়, যারা পি*টি*য়েছে তাদের বিরুদ্ধে আইনের ব্যাবস্থা নিবে বামপন্থী এই নারী শিক্ষার্থী। আমাদের ঢাবি ক্যাম্পাসে সবার থাকার অধিকার আছে তাই বলে লা*ঠি দিয়ে লোকজন তাড়াবে এটা ঢাবির শিক্ষার্থী হয়ে মানবো না। ওরা মানবতাবাদী অপরাধ করতেছে .......

সবকিছুতেই লিমিট রেখে চলতে হবে.....!!আপনার আত্মীয় বা প্রতিবেশী কোনো সমস্যায় পড়লো। সেই সমস্যা সমাধান করার জন্য আপনি ঝাঁপিয়...
06/11/2025

সবকিছুতেই লিমিট রেখে চলতে হবে.....!!

আপনার আত্মীয় বা প্রতিবেশী কোনো সমস্যায় পড়লো। সেই সমস্যা সমাধান করার জন্য আপনি ঝাঁপিয়ে পড়লেন৷ এটা খুব ভালো কাজ৷ ভালো মানুষ হিসেবে আপনি বিবেচিত হলেন। কিন্তু এক অর্থে সেই আত্মীয় বা প্রতিবেশীকে আপনি পঙ্গু করে দিলেন। তাকে আপনার প্রতি নির্ভরশীল করে দিলেন।

উদাহরণ দিচ্ছি আপনার চাচার কাছে কেউ টাকা পায়৷ ডেডলাইন পেরিয়ে গেলেও তিনি টাকা পরিশোধ করেননি। বাড়ির ওপর পাওনাদার এসে আপনার চাচাকে অকথ্য ভাষায় গা'লি'গা'লা'জ করছে। অ'প'মা'ন করছে৷ চাচাকে অ'প'মা'নে'র হাত থেকে বাঁচাতে আপনি এগিয়ে গেলেন। তার এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে আপনি নিজে পাওনা টাকা পরিশোধ করলেন। আপনি আপনার চাচার কাছে ভালো মানুষ বলে বিবেচিত হলেন। কিন্তু আদতে কী লাভটা হলো?

আপনার উচিৎ হবে পাওনাদারকে বুঝিয়ে কিছুটা সময় বাড়িয়ে নেয়া। তারপর চাচার সাথে আলাপ করে সমাধানের উপায় বের করা। কিভাবে উপার্জনের রাস্তা বের করা যায়, ঋণ পরিশোধ করা যায়, এ নিয়ে বুদ্ধি পরামর্শ করবেন, তার মতামত নেবেন। যার সমস্যা, সমাধান তাকেই করতে হবে। তাহলে তার অভিজ্ঞতা হবে, সে বাস্তবতা বুঝবে।

পুরো সমাধান আপনি করে দিলেন মানে তাকে পঙ্গু করে দিলেন, আপনার প্রতি নির্ভরশীল করে তুললেন, আপনার ওপর চাপ বাড়লো।

শুধু একটা উদাহরণ দিলাম। প্রতিটা সমস্যার সমাধান তাকেই করতে হবে, যে ভুক্তভোগী। আপনি শুধুমাত্র পরামর্শদাতা। আপনার কাজ বাদ দিয়ে অন্যের কাজ করে দিতে যাবেন না। তাকে কাজ করার প্রসেস দেখিয়ে দেবেন। কিন্তু কাজটা তাকেই করতে হবে।

অফিসে কেউ হয়তো পাওয়ার পয়েন্ট বা এক্সেলের কাজ বোঝে না। তাকে আপনি নিয়মটা শিখিয়ে দেবেন৷ সেই নিয়ম মেনে কাজটি সে করবে, আপনি করে দেবেন না৷ তাহলে সে শিখতে পারবে৷ কারো প্রতি নির্ভরশীল হতে হবে না।

আমরা মানুষের বিপদে পাশে দাঁড়াবো অবশ্যই৷ তবে তার একটা লিমিট আছে৷ যার ঘরে আ'গু'ন লেগেছে, তার অবশ্যই ইচ্ছা থাকতে হবে ঘর থেকে দৌড়ে বের হওয়ার। আপনি জ'ল'ন্ত ঘরে গিয়ে দেখলেন সে খাটে শুয়ে আছে, বের হওয়ার ইচ্ছা নাই৷ তাহলে তাকে আপনার কোলে করে বাইরে বের করে আনার দরকার নাই।

ঠিক অনেকের খাসলত আছে তেমন। সে টাকা ধার করে বিলাসিতা করে বেড়ায়, চকচকে পোশাক কিনে বড়লোকি দেখায়, কিন্তু ঋণ পরিশোধের বিন্দু পরিমাণ আগ্রহ রাখে না৷

যার সমস্যা থেকে মুক্তির আগ্রহ নেই, বরং জিইয়ে রাখতে চায়, তাকে যেচে সাহায্য করতে যাবেন না৷ এতে ভালোর বদলে মন্দ হয়ে যাবে। কথাগুলো একটু ভালোভাবে পড়ে তারপর বিশ্লেষণ করুন৷

বিয়ে খাওয়ার মাঝখানে খবর এসেছে বর পালিয়ে গেছে চারিদিকে তুলকালাম কান্ড। এইদিকে আমার প্লেটে মাংস কম পরেছে চারিদিকে চেয়েও মা...
06/11/2025

বিয়ে খাওয়ার মাঝখানে খবর এসেছে বর পালিয়ে গেছে চারিদিকে তুলকালাম কান্ড। এইদিকে আমার প্লেটে মাংস কম পরেছে চারিদিকে চেয়েও মাংস দেয়ার মত কাউকে পেলাম না। অবশেষে অনেক উঁকিঝুঁকির পর দেখি কন্যারে ঘিরে সবাই দাঁড়িয়ে আছে প্লেট হাতে নিয়ে বাবুর্চি টাইপের এক লোকরে বললাম, ভাইসাব গরুর মাংসের হাড়ি কোথায়? সে আমার দিকে তাকিয়ে কর্কশ স্বরে বলে উঠলো, ছেলে উদাও হয়ে গেছে আর আপনি খাবারের পিছনে এখনো পরে আছেন।

বুঝলাম না ছেলে গেছে তো কি হইছে আমারে দাওয়াত দেয়া হইছে আমি খেতে এসেছি। এইদিকে কন্যা চিৎকার করে বলছে, আমি বিয়ে না করে উঠবোনা এক্ষুনি আমাকে বিয়ে দিতে হবে। আমিও প্লেট হাতে নিয়ে বললাম, হক কথা বারবার কন্যা সাজা ভালো লক্ষণ না আজই বিয়ে হওয়া উচিত। দেখলাম দুইতিনজন সহমত জানিয়ে মাথা নাড়া দিলো।

কন্যা আবার বলে উঠলো, এই মুহুর্তে আমার বিয়ে না হলে আমি গলায় দড়ি দিবো। আমি মুরগির রানে কামর দিয়ে বললাম, দেয়াই উচিত এভাবে অপমান মেনে নেয়া যায়না। এবারও কয়েকজন পাব্লিক মাথা নেড়ে বললো, ঠিক ঠিক।

কন্যা কাঁদো কাঁদো স্বরে বললো, আব্বা আমি কিন্তু এক কথা দুইবার বলবো না। তাড়াতাড়ি ব্যবস্থা করেন নয়তো অঘটন ঘটে যাবে। মাংস শেষ হাড্ডিতে কামড় দিয়ে বললাম, দ্রুত ব্যবস্থা না হলে ভাংচুর হবে। এবার সবাই মিলে আমার দিকে ঘুরে তাকালো কন্যার বাপ আমার হাত ধরে বললো, করো কি? আমি বললাম, কিছু করিনা মাংসের হাড়িটা কোথায় বলতে পারেন? সে টাইট করে হাত চেপে বললো, টাকা দুই লাখ দিবো ব্যবসা করবা আর এক্ষুনি আমার মেয়েকে বিয়ে করবা। আশেপাশের সবাই বললো, ঠিক ঠিক বিয়ে করা উচিত।

আমি দুইলাখ কেন দশলাখ দিলেও বিয়ে করবোনা বলতে গেছিলাম কিন্তু সবার চোখের দিকে তাকিয়ে ভিতরের কথা ভিতরে রয়ে গেছে। হবু শ্বশুর আব্বা টেনে চেয়ারে বসিয়ে বললেন, এই জামাইরে মাংস দিয়া যাও। মাংস দূরে থাক পানিও এখন গলা দিয়ে নামছেনা। এ কি মুসিবতে পরলাম....😀😀

কুৎসিত স্ত্রী”একটি গল্প, যা প্রতিটি পুরুষের পড়া উচিত।একদিন, এক ব্যক্তি তার বৃদ্ধ বাবার কাছে গিয়ে দৃঢ় কণ্ঠে বলল——বাবা,...
06/11/2025

কুৎসিত স্ত্রী”

একটি গল্প, যা প্রতিটি পুরুষের পড়া উচিত।
একদিন, এক ব্যক্তি তার বৃদ্ধ বাবার কাছে গিয়ে দৃঢ় কণ্ঠে বলল—

—বাবা, আমি আমার স্ত্রীর সঙ্গে তালাক নিতে চাই।

আমার স্ত্রী বদলে গেছে।

সে আর তরুণী নেই।

তার শরীর আর আগের মতো নেই।

সে এখন আর নিজের যত্ন নেয় না, যেমন আগে নিত।

আমার মনে হয়, আমি আরও ভালো কাউকে পাওয়ার যোগ্য...

একজন তরুণী, সরু, আরও আকর্ষণীয় নারী।

বৃদ্ধ বাবা চুপচাপ তার ছেলের দিকে তাকিয়ে রইলেন।

তারপর বললেন—

—কাল আমাকে তোমার বাড়িতে নিয়ে যায়।

আমি নিজে দেখতে চাই তোমার স্ত্রীকে।

আর যদি তুমি ঠিক হও... আমি তোমার সিদ্ধান্তে তোমাকে সমর্থন করব।

পরের দিন, বাবা গেলেন ছেলের বাড়িতে।

তিনি ছেলের স্ত্রীকে দেখলেন মনোযোগ দিয়ে—

যখন সে কফি পরিবেশন করছিল,

যখন সে বাচ্চাদের খেলনা গুছিয়ে রাখছিল,

যখন সে ক্লান্ত হলেও হাসছিল — মমতায় ভরা মুখে।

বাবা কিছুই বললেন না। শুধু চলে গেলেন।

তিন দিন পর, তিনি ছেলেকে ফোন করলেন এবং বললেন—

—তুমি ঠিক বলেছো। সেই নারী আর সুন্দরী নেই।

সে আর আগের মতো উজ্জ্বল নয়।

কিন্তু শোনো... আমি তোমার জন্য এক অসাধারণ নারী খুঁজে পেয়েছি।

একজন সত্যিই চমৎকার নারী, অতুলনীয় সুন্দরী।

সে একটি জায়গায় থাকে যার নাম “ঘর”।

ছেলে অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করল—

—“ঘর”? কোথায় সেটা? আমি কীভাবে সেখানে যাবো?

বাবা তার চোখের দিকে তাকিয়ে বললেন—

—এই “ঘর” তোমার নিজের বাড়ি।

সেই নারী তোমার ঘরেই থাকে।

সে-ই তোমার সঙ্গে ছিল ভালো দিনে…

আর সবচেয়ে খারাপ দিনগুলোতেও।

সে-ই তার শরীর উৎসর্গ করেছে তোমার সন্তানদের পৃথিবীতে আনতে।

সে তোমার সঙ্গে বয়স বাড়িয়েছে—অযত্নে নয়, ভালোবাসায়।

সে তার সৌন্দর্য হারায়নি…

তুমি হারিয়েছো সেই দৃষ্টি, যা ভালোবাসা দিয়ে তাকাত।

কারণ যখন ভালোবাসার চোখে দেখা বন্ধ করে দাও,

তখন সবই “কুৎসিত” লাগে।

আর যখন উদাসীনতায় জল দাও,

তখন সবচেয়ে সুন্দর ফুলটিও শুকিয়ে যায়।

একজন স্ত্রীকে তরুণী করে তোলে না সার্জারি বা ফিল্টার,

তাকে তরুণী করে তোলে —

মিষ্টি কথা, ভালোবাসার ছোঁয়া, আর শ্রদ্ধা।

যদি তুমি সত্যিই সুন্দর একজন নারী চাও,

তবে তোমার নারীকে আবার ভালোবাসা অনুভব করাও। ❤️
সংগ্রহীত

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Talk with Riazul posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Talk with Riazul:

Share