Nayna Naima

27/11/2021

Hello Everyone 🌻
সবার সারাদিন কেমন কাটলো??

25/11/2021

এই মুহুর্তে চিকেন গ্রিল খাওয়ার প্যারায় আছি।
কার কার পছন্দ গ্রীল? 😀

25/11/2021

এই ভিডিও দেখে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে ঘরে বসে অনলাইন বিজনেস শুরু করা যায় এবং শুরু করার আগে কোন বিষয়গুলো অবশ্যই জানা উচিত।

যারা এই পেইজে নতুন অবশ্যই পেইজটি ফলো করে রাখবেন মার্কেটিং এবং এন্টারপ্রেনারশিপ সম্পর্কে নতুন নতুন অনেক ভিডিও পেতে।

24/11/2021

কি আমাকে কমলাবানু কমলাবানু লাগছে না? 🐸
আচ্ছা কার পছন্দের রং কি জানাবেন অবশ্যই।

24/11/2021

20/11/2021

সফলতার কোন ডেস্টিনেশন নেই।
এটা একটা জার্নি।
শুরু করুন, লেগে থাকুন।

18/11/2021

18/11/2021

" ঘরে বসেই একজন নারী যেভাবে সফল
অনলাইন বিজনেস গড়ে তুলতে পারেন "
লাইভ টকশো।
আজ সন্ধ্যা - ০৭.৩০ টা ।
Guest-
Nayna Naima
CEO & Co-founder
E-business Expert
Host-
Abdul Karim
Founder and CEO
Pel Maestro
উক্ত অনুষ্ঠানটি দেখার জন্য আপনাদের সকলকে আমন্ত্রণ রইল।

13/11/2021

নতুন আপিসে গোছ গাছ করছি। ✌️

12/11/2021

Some favorite frames from E-business Expert Learning Club - ELC 1 month celebration. 🎊

14/10/2021

New hairstyle 💇‍♀️
Perfectly done by Lithe Beauty Salon.

17/09/2021

In my busy schedule i can't manage my time for hangout. After a long time finally went for a dinner.

Life is beautiful, if you can make it. ♥️

10/09/2021

অনেক অসুস্থ তাই নতুন কনটেন্ট লিখতে বা শ্যুট করতে পারছি না।
সকলের দোয়া প্রার্থী। 🙏

08/09/2021

বুস্ট করেও সেলস পাচ্ছি না 😒

🎯 আশানুরূপ সেলস জেনারেট করার জন্য যেসব বিষয় অবশ্যই লক্ষ্য রাখা প্রয়োজনঃ

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে ফেইসবুক ভিত্তিক ব্যবসায়ের সংখ্যাটা দিন-দিন বেড়েই চলেছে । আর আমরা যারা ফেইসবুক ভিত্তিক বিজনেস করছি তারা প্রায় সবাই মাসে অন্তত একবার সেলস পাওয়ার জন্য বা প্রোডাক্ট সেল করার জন্য বুস্ট করে থাকি। এখন কথা হলো বুস্টতো আমরা সবাই করি কিন্তু কাংখিত সেলস্ পাই কয়জন?

এই প্রশ্নের উত্তরে বেশিরভাগই নেতিবাচক উত্তর দিয়ে থাকবেন। প্রায় সবারই একটা কমন সমস্যা হলো বুস্ট করছেন কিন্তু সেল হচ্ছেনা। কিন্তু কখনো ভেবে দেখেছেন কী এর কারণ কী হতে পারে? এবং তার সমাধাণটা বা কী হতে পারে?

এই দু’টো প্রশ্নের উত্তর খোঁজার আগে আমাদের একটু বুঝে নেয়া দরকার ফেইসবুকে বুস্ট বলতে আসলে কী বুঝায়। সহজ কথায় বললে ফেইসবুক বুস্টটা হলো ফেইসবুকে বিজ্ঞাপন দেয়ার সিস্টেম। এই বিজ্ঞাপন প্রদানের ক্ষেত্রে আমরা ফেইসবুককে অর্থ দেই আর ফেইসবুক বিনিময়ে একটা নির্দিষ্ট সংখ্যক ইউজারের কাছে আমাদের বুস্ট করা পোস্টটা পৌঁছে দেয়।

🏷 ধরুন আপনি ১ ডলার বুস্ট করতে চাইলেন, তখন ফেইসবুক আপনার পোস্টটি ১ – ২ হাজার মানুষের কাছে পৌঁছাবে বলে একটা এস্টিমেটেড রেজাল্ট দেখালো। ভালোভাবে আগের লাইনটি আবার লক্ষ্য করুন ফেইসবুক কিন্তু এটা বলছেনা যে আপনার কী পরিমাণ সেল হবে বরং এটা বলছে যে কী পরিমাণ মানুষকে আপনার পোস্টটি দেখাবে অর্থাৎ ফেইসবুক বুস্টের ক্ষেত্রে সেলস এর কোনো নিশ্চয়তা দিচ্ছেনা। তাহলে কী করলে বুস্টের মাধ্যমে আশানুরূপ সেল পাওয়া যাবে?

📌বুস্টের মাধ্যমে আশানুরূপ সেল পেতে নিচের ধাপগুলো সুশৃঙ্খলভাবে বিবেচনা করতে হবে।

🔸 ধাপ ০১- সঠিক প্রোডাক্ট টাইপ সিলেক্টঃ

ফেইসবুক বা অনলাইন মাধ্যমে প্রোডাক্ট ধরে দেখে তার গুণগত মান সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব নয় এখানে ক্রেতারা মূলত কোনো প্রোডাক্টের প্রতি আকৃষ্ট হয় সেটা দেখতে কতটা আকর্ষণীয় তার উপর ভিত্তি। অর্থাৎ আপনার প্রোডাক্টের বুস্ট করা পোস্টটা যখন ইউজারদের কাছে পৌঁছায় তখন তা যদি তাদের কাছে আকর্ষণীয় মনে হয় তাহলেই কেবলমাত্র তারা অর্ডার করে। তাই বুস্ট করে কাংখিত পরিমাণ সেলস পেতে এমন প্রোডাক্ট বাছাই করুন যা আকর্ষণীয় এবং ইউনিক।

অনেককেই দেখা যায় গতানুগতিক বা খুবই কমন টাইপ প্রোডাক্ট সেলস এর জন্য বুস্ট করে থাকেন এবং এক্ষেত্রে সেলস ও তেমন একটা না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়েন। তাই বুস্টের জন্য এমন প্রোডাক্ট বাছাই করুন যা ইউনিক এবং আকর্ষণীয়, যেনো মানুষ তার নিউজফীডে আপনার বুস্ট করা প্রোডাক্টটি দেখলে তা অর্ডার করতে বা তা সম্পর্কে জানতে আগ্রহবোধ করে।

🔸 ধাপ ০২- সঠিক প্রোডাক্ট প্রাইস সিলেকশনঃ

একটা প্রোডাক্ট যখন মানুষ পছন্দ করে ফেলে তখন তা কেনা না কেনা অনেকটা নির্ভর করে সে প্রোডাক্টের প্রাইসের উপর। ধরুন আপনি একটা নির্দিষ্ট ধরণের ড্রেস বিক্রয় করছেন যার প্রতি পিসের প্রাইস ১১,০০০ টাকা করে, যেটা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অনেকেরই ক্রয় সীমার বাইরে। এখন এক্ষেত্রে যেটা ঘটতে পারে আপনার প্রোডাক্ট অনেকেই পছন্দ করতে পারে কিন্তু সে তুলনায় অর্ডারের সংখ্যা হবে অনেক কম কারণ তা বেশিরভাগ মানুষেরই ক্রয়সীমার বাইরে।

আবার যদি এমনটা হয় একই ড্রেস আপনি বিক্রয় করছেন ১,৬০০ টাকায় অথচ আপনার কম্পিটিটর বিক্রয় করছে ১,৫০০ টাকায়, সেক্ষেত্রে বুস্ট করার পরে আপনার অর্ডার পাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে কারণ মানুষ অপেক্ষাকৃত কম প্রাইসেই যেকোনো কিছু পেতে পছন্দ করে। তাই বুস্টের মাধ্যমে আশানুরূপ সেলস পেতে মার্কেট এনালাইসিস করে প্রাইস সেট করুন।

উপরের দু’টো ধাপ অর্থাৎ বুস্টের জন্য সঠিক প্রোডাক্ট এবং সঠিক প্রাইস নির্ধারণ করার পর বুস্টের মাধ্যমে সেলস এর জন্য যে বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ এবার সেটা নিয়ে সংক্ষিপ্তভাবে একটু আলোচনা করা যাকঃ

🔸 ধাপ ০৩- সেলস পোস্ট কন্টেন্টঃ

বুস্টের জন্য আমরা যে পোস্টটি করবো সেটার উপর অনেকটা নির্ভর করে কী পরিমাণ অর্ডার আসবে। কারণ আপনি বুস্ট করার পর আপনার এই পোস্টটিই আপনার টার্গেট অডিয়েন্সের নিউজফীডে দেখাবে এবং তারা যদি তাতে আকর্ষণ বোধ করে তাহলেই কেবলমাত্র অর্ডার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই বুস্টের জন্য করা পোস্টটি এমনভাবে সাজাতে হবে যেন মানুষ তাতে আকর্ষণ বোধ করে।

আগামী পোস্টে বা ভিডিওতে আমরা জানবো কিভাবে সেলস পোস্ট এর কনটেন্টকে আকর্ষণীয় করে তোলা যায়।

🔸 ধাপ ০৪- টার্গেট অডিয়েন্স সেটআপঃ

ফেইসবুক বুস্ট করার ক্ষেত্রে ফেইসবুক আমাদেরকে আমাদের পছন্দমতো অডিয়েন্সকে সিলেক্ট করার সুযোগ দিয়ে থাকে। এবং এক্ষেত্রে আমরা বেশ কিছু অপশন ইউজ করে ক্রায়েটেরিয়া নির্ধারণ করে দিয়ে বুস্ট করতে পারি। নিচে সেগুলো নিয়েই সংক্ষেপে আলোচনা করা হলোঃ

১। লোকেশনঃ আপনি চাইলে এটা নির্ধারণ করে দিতে পারেন যে কোন এরিয়ার মানুষকে আপনি আপনার প্রোডাক্ট বা পোস্ট দেখাতে চাচ্ছেন।

২। জেন্ডারঃ আপনি চাইলে একটা নির্দিষ্ট জেন্ডারের মানুষকে আলাদাভাবে আপনার প্রোডাক্ট বা পোস্ট দেখাতে পারেন। যেমন আপনি যদি ফিমেল ড্রেস নিয়ে কাজ করেন, তাহলে আপনি চাইলে শুধু ফিমেলদের টার্গেট করতে পারেন।

৩। বয়সঃ ফেইসবুকে আপনি চাইলে ১৩ থেকে ৬৫ + বয়সের রেইঞ্জের মধ্য থেকে যেকোনো বয়সের মানুষকেই টার্গেট করতে পারেন।

➰ ডিটেইলড টার্গেটিংঃ

উপরের যে তিন ধরণের টার্গেট অডিয়েন্স সেটআপের কথা বলা হয়েছে তা আমরা প্রায় সবাই করে ফেলতে পারলেও ডিটেইলড টার্গেটিং ব্যাপারটা আমরা অনেকেই করতে পারিনা। এক্ষেত্রে প্রথমে আমাদের জানা দরকার ডিটেইলড টার্গেটিং এ আসলে কোন কোন ভাবে টার্গেট করা সম্ভব।এক্ষেত্রে ফেইসবুক আমাদেরকে ৩ ধরণের টার্গেট সেট করার সুযোগ দিচ্ছেঃ

১। ডেমোগ্রাফিক ২। ইন্টারেস্ট ৩। বিহ্যাভিয়ার।

সংক্ষিপ্তভাবে এগুলো নিয়ে লেখা হলোঃ

১। ডেমোগ্রাফিকঃ
এই অপশনের অধীনে আমরা মূলত ইউজারদের শিক্ষা, লাইফ ইভেন্ট (জন্মদিন, এনিভার্সারি ইত্যাদি), রিলেশনশীপ স্ট্যাটাস, জব টাইটেল অর্থাৎ কে কী করছেন পেশা হিসেবে এসব কে টার্গেট করে দিতে পারি।

২। ইন্টারেস্টঃ
এখানে মূলত আমরা বিজনেস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি, এন্টারটেইনমেন্ট, ফ্যামিলি অ্যান্ড রিলেশনশীপ, ফিটনেস অ্যান্ড ওয়েলনেস, ফুড অ্যান্ড ড্রিঙ্ক, হবিজ অ্যান্ড এক্টিভিটিজ, শপিং অ্যান্ড ফ্যাশন, স্পোর্টস অ্যান্ড আউটডোরস এবং টেকনোলজি এই সেক্টরগুলোতে যাদের ইন্টারেস্ট রয়েছে তাদের টার্গেট করতে পারি।

৩। বিহ্যাভিয়ারঃ
এটা ইউজ করে আমরা চাইলে ইউজারদের ডিজিটাল এক্টিভিটিজ, পারচেইজিং বিহ্যাভিয়র, ট্রাভেলিং বিহ্যাভিয়র ইত্যাদি ইউজ করেও টার্গেটিং করতে পারি।

সবশেষ কথা হলো বুস্ট করলে কী পরিমাণ সেল হবে তা মোটেই শুধুমাত্র বুস্টের পেছনে খরচ করা ডলার বা টাকার পরিমাণের উপর নির্ভর করেনা, বরং এটা বহুলাংশে নির্ভর করে উপরের ৪ টা ধাপ আপনি কতটা সঠিকভাবে সম্পন্ন করেছেন তার উপর। তাই বুস্ট করার আগে উপরের ধাপগুলো ভালোভাবে বিবেচনা করুন নিজে না পারলে এক্ষেত্রে অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ নিন।
Follow this page Nayna Naima for more.
All rights reserved to ©Nayna Naima. Don't copy it. But feel free to share it. 🙂

07/09/2021

🚫 চলুন জেনে নেই লোগো ডিজাইনের ক্ষেত্রে কোন ভুল গুলো করা যাবে নাঃ
-------------------------------------------------
আপনি যে বিজনেসই শুরু করতে চাননা কেন প্রথমেই আপনাকে যে বিষয়টা নিয়ে ভাবতে হবে সেটা হলো নাম এবং সাথে একটা প্রফেশনাল লোগো যেটা আপনার বিজনেসকে সব জায়গায় রিপ্রেজেন্ট করবে।

খেয়াল করে দেখুন সকালে ঘুম থেকে উঠে রাতে ঘুমাতে যাওয়া পর্যন্ত আমরা যতগুলো প্রোডাক্ট ব্যাবহার করি তার প্রতিটা আমরা নাম ধরে মনে রাখি এবং প্রতীক বা লোগো দিয়ে চিনতে পারি। তাই কোম্পানি, সংস্থা কিংবা ব্যবসাকে শক্তিশালী এবং ব্রান্ড আইডেন্টিটি দিতে হলে অবশ্যই একটি প্রফেশনাল লোগো থাকা বাধ্যতামূলক। তো আজকে বিজনেসের জন্য প্রফেশনাল লোগো নির্বাচনের আগে কোন বিষয়গুলো অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে, কোন বিষয়গুলো সচেতন ভাবে এড়িয়ে যাওয়া উচিত তা নিয়েই কথা বলবো।

আমরা অনেকেই নিজেদের বিজনেসের লোগো নিজেরা ডিজাইন করে থাকি বা অন্যকে দিয়ে করিয়ে নেই কিন্তু জানার অভাবে স্বাভাবিকভাবেই আমরা কিছু ভুল চিন্তা করে থাকি, যে ভুলগুলো দিনশেষে আমাদের ব্র্যান্ডিং এর পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় কারণ লোগোই আমার আপনার বিজনেসকে সব জায়গায় রিপ্রেজেন্ট করে। তাই ডিজাইন আপনি করেন বা অন্য কেউ করুক এই বিষয়গুলো জেনে রাখা সবার জন্যই জরুরী। তো আর কথা না বাড়িয়ে জানা যাক কোন ভুল আমাদের এড়িয়ে চলা উচিত।

🔴 অনলাইন লোগো জেনেরেটর ইউজ করাঃ

এই ভুলটা কমবেশি সব নতুন উদ্যোক্তাই করেন। লোগো ডিজাইনের জন্য ইন্টারনেট জগতের বিভিন্ন ওয়েবসাইট ব্যবহার করে থাকেন। এসব সাইটে আপনার বিজনেসের নাম এবং ধরণ উল্লেখ করে দিলেই বেশকিছু লোগো ডিজাইন চলে আসে আপনার বিজনেসের জন্য। এবং অনেক নতুন উদ্যোক্তাই যে ভুলটা করে থাকেন সেটা হলো কোনোরূপ মডিফিকেশন ছাড়াই ঐ ধরণের লোগো ব্যবহার করেন যার ফলে দেখা যায় কিছুদিন পরেই অন্যের লোগোর সাথে তার লোগো হুবুহু মিলে যাচ্ছে কারণ এই ওয়েবসাইটগুলো নির্দিষ্ট কিছু লোগো শেইপ সবাইকেই দেখায়। এবং আমি নিজেও দেখেছি একই শেপ কে আমার পরিচিতদের মধ্যে তিনজন ব্যাবহার করেছে। বুঝতেই পারছেন বিষয়টা কেমন ?

যেহেতু এই লোগোই সবসময় আমাদের বিজনেসকে রিপ্রেজেন্ট করবে তাই এটা হওয়া উচিত ইউনিক এবং প্রফেশনাল তাই লোগো ডিজাইনের ক্ষেত্রে নিজে বুঝতে না পারলে এ ব্যাপারে অভিজ্ঞ ডিজাইনারদের সাহায্য নিন, অন্যথায় দিনশেষে ব্র্যান্ডিং নিয়ে ঝামেলায় পড়তে হবে।


🔴 অন্ধভাবে ট্রেন্ড ফলো করাঃ

লোগো ডিজাইনের ক্ষেত্রে বা শেইপিং এর ক্ষেত্রে বেশ কিছু ধরণ রয়েছে। তো একেকসময় দেখা যায় একেকধরণের লোগোর ট্রেন্ড চলতে থাকে। এবং আমি যেহেতু বিটুবি সার্ভিস দেই সেই স্বার্থে অনেকের সাথেই আমার কথা হয়। অনেকেই খুব আবদার করে অমুক তমুকের মত লোগো করে দেয়ার জন্য। সেটা কিন্তু দেয়াই যায় বাট এটা তো মাথায় রাখতে হবে আপনার বিজনেসের জন্য কোনটা সঙ্গতিপূর্ণ। তাই একটা কথা মনে রাখা উচিত ট্রেন্ড একটা সময় পুরনো হয়ে যাবে বা অচল হয়ে যাবে এটাই স্বাভাবিক কিন্তু আপনার লোগো অচল হওয়া উচিত না। তাই কোনো ট্রেন্ড ফলো না করে যেটা প্রফেশনাল , আকর্ষণীয় এবং আপনার বিজনেসের সাথে যায় সেটাই করা উচিত।

🔴 সময়ের বাধায় সীমাবদ্ধ শেইপ বা সাইনের ব্যবহারঃ

আপনার লোগোটি এমনভাবে এবং এমন সিম্বল বা শেইপ ব্যবহার করে করুন যেনো সেটা সবসময়ের জন্য উপযুক্ত থাকে। সময়ের গতির ধারায় যেনো সেটা সেকেলে হয়ে না যায়।

একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টা অনেকটা পরিষ্কার হবে, যেমন আশির দশকের একটা টেকনোলজি কোম্পানি যাদের নাম হচ্ছে Modern Technology, তারা তাদের লোগোতে টাইপরাইটারের একটা সিম্বল ব্যবহার করলো যেটা আশির দশকে আধুনিক প্রযুক্তি ছিলো কিন্তু বর্তমান সময়ে এটা একেবারেই অচল একটা জিনিস।

এই ২০২০ সালে বসে যদি আপনি তাদের লোগো দেখেন তাহলে আপনার কাছে লোগোটা সামঞ্জস্যহীন মনে হবে কারণ টাইপরাইটার এখন আর মডার্ণ টেকনোলজি না এটা সেকেলে হয়ে গেছে। তার মানে Modern Technology নামে প্রতিষ্ঠানটির লোগো সময়ের গতির ধারায় সেকেলে হয়ে গেছে। সুতরাং এমন কোনো সিম্বল ব্যবহার করা যাবেনা যেটা সময়ের ব্যবধানে সামঞ্জস্যহীন হয়ে পড়তে পারে। তাই আপনার লোগো হতে হবে সহজ, নিরপেক্ষ, আধুনিক, সময়ের বাঁধাহীন ।

🔴 রাস্টার ছবি বা সাইন ব্যবহার করাঃ

একটা লোগোতে ব্যবহার করা সাইনের দিকেই সবার নজর প্রথমে পড়ে, তাই লোগোতে ব্যবহার করা সাইনটা ক্লিয়ার হওয়া উচিত, এটা কোনোভাবেই ঝাপসা বা ফেটে যাওয়া এমন হওয়া উচিত না। কিন্তু আমরা যারা নতুন উদ্যোক্তা তারা অনেকক্ষেত্রেই নিজের লোগো ডিজাইন করতে গিয়ে গ্রাফিক্যাল নলেজের অভাবে রাস্টার বা ফেটে যাওয়া সাইন আমাদের লোগোতে ইউজ করি। যেটা একটা বিজনেসের ব্র্যান্ডিং এর জন্য ক্ষতিকর। এবং বর্তমানের এই প্রতিযোগীতাপূর্ণ সময়ে প্রফেশনাল একটা লোগো ছাড়া আপনার ব্রান্ডিং পুরোপুরি সম্ভব নয়।


🔴 ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করা আইকন সরাসরি ব্যবহারঃ

অনেকেই নিজে নিজে লোগো ডিজাইন করে থাকেন কিন্তু এই ক্ষেত্রে ডিজাইন নলেজের অভাবে তারা ঠিক নিজস্ব কোনো শেইপ বা সাইন ক্রিয়েট করতে পারেননা লোগোর জন্য। তখন তারা যে ভুলটা করে থাকেন সেটা হলো ইন্টারনেট থেকে ঐ রিলেটেড আইকন ডাউনলোড করে তা ব্যবহার করে দেন, কিন্তু আমাদের এটা মনে রাখা উচিত আপনি যেমন এখান থেকে ডাউনলোড করে ইউজ করতে পারছেন অন্য যে কেউ চাইলে সেটা পারবে। এবং দিনশেষে দেখা যায় আপনার লোগোতে আপনি যে সাইন ইউজ করেছেন একই সাইন আরো অনেকেই ইউজ করেছে যেটা ব্র্যান্ডিং এর জন্য খুবই ক্ষতিকর কারণ লোগো হওয়া দরকার ইউনিক, কমন না। তাই ডিজাইনের ক্ষেত্রে নিজের খুব ভালো নলেজ না থাকলে অবশ্যই অভিজ্ঞ কারো সাহায্য নিন।

🔴 খুব বেশি অবজেক্টের ব্যবহারঃ

অনেককেই দেখা যায় তার বিজনেসের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস কী সেটা ফুটিয়ে তোলার জন্য প্রচুর পরিমাণ অবজেক্ট বা সাইন ব্যবহার করে থাকেন। যেটা লোগোর ডিজাইনের সৌন্দর্য নষ্ট করে এবং অনেকক্ষেত্রে ছোট আকারে লোগো কোথাও ইউজ করলে লোগোতে থাকা সাইনগুলো বোঝাই যায়না।

যেমনঃ কেউ একজন গাড়ীর পার্টস নিয়ে বিজনেস করছেন এখন সে যদি তার প্রোডাক্ট গাড়ীর পার্টস্কে বোঝানোর জন্য সব পার্টসের সাইন লোগোতে ব্যবহার করে তাহলে তা হযবরল হয়ে যাবে। বরং তাকে এমন একটা সাইন ব্যবহার করা উচিত যেটা প্রাসঙ্গিক এবং সিম্পল। তাই এ ব্যপারে অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিতে পারেন। আর খেয়াল করে দেখুন প্রতিষ্ঠিত ব্র্যান্ড গুলোর লোগো কিন্তু বেশিরভাগই সিম্পল কিন্তু ইউনিক এবং ক্যাচি। তাই হযবরল চিন্তা পরিহার করুন।

🔴 ভুল ফন্ট সিলেকশনঃ

লোগোর ক্ষেত্রে ফন্ট একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ মানুষ লোগো সাইন দেখে কিছু বুঝুক আর নাই বুঝুক নিচে ফন্টে লিখা বিজনেসের নামটা যেনো ক্লিয়ারলি পড়তে পারে অন্তত সেজন্য এমন একটা ফন্ট সিলেক্ট করা উচিত যেটা সহজে বা চোখের দেখাতেই পড়ে ফেলা সম্ভব। কিন্তু অনেককেই দেখা যায় এমন পেঁচানো ফন্ট ইউজ করেন লোগোতে যে পড়ায় যায়না যে সেখানে কী লেখা রয়েছে। যেটা ব্র্যান্ডিং এর জন্য ক্ষতিকর।

এছাড়াও আপনার বুঝা উচিত আপনি কী স্টাইলিশ ফন্ট ইউজ করবেন নাকি স্ট্যান্ডার্ড ফন্ট ইউজ করবেন, এটা আসলে নির্ভর করে ব্যবসায়ের ধরণের উপর যেমন একটা লাইফস্টাইল প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করা বিজনেসের সাথে স্টাইলিশ ফন্ট যায় কিন্তু আবার একটা ল ফার্মের সাথে সেটা যায়না। তাই ফন্ট সিলেকশনের ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়া উচিত।

🔴 নিজের পছন্দকে বেশি প্রাধান্য দেয়াঃ

অনেক উদ্যোক্তাকেই দেখা যায় লোগো কালার এবং শেইপ নির্বাচনের ক্ষেত্রে নিজের পছন্দকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। ব্যাক্তিগত ভাবে আমি নিজেও এই প্রবনতা অনেকের মধ্যে দেখেছি । কিন্তু এক্ষেত্রে চিন্তা করা উচিত আপনার যারা টার্গেট অডিয়েন্স বা কাস্টমার তাদের আসলে কী পছন্দ বা আপনার বিজনেসের যে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস তার সাথে আসলে কেমন লোগো যায়।

কারণ দিনশেষে আপনার পছন্দের চেয়ে যাদের উদ্দেশ্য করে বিজনেস শুরু করেছেন অর্থাৎ আপনার টার্গেট অডিয়েন্সদের পছন্দই বেশি গুরুত্বপূর্ন। কারণ তাদের পছন্দ নাহলে আপনার ব্র্যান্ডিং হবেনা। তাই এ ব্যাপারে নিজের পছন্দের চেয়ে টার্গেট কাস্টমারদের বিষয়টিই বেশি বিবেচনা করা উচিত। আর দেখুন জীবনে চলতে গেলেও কিন্তু অনেক সময় নিজের ইচ্ছা বা পছন্দকে অতিক্রম করে যেতে হয় ,সেভাবে আপনার ব্যাবসায়িক জীবনও এর বাইরে না।

শেষ কথা হলো লোগোই যেহেতু আপনার বিজনেসকে সবজায়গায় রিপ্রেজেন্ট করবে সুতরাং এটা হওয়া উচিত প্রফেশনাল এবং আকর্ষনীয়, তাই লোগো ডিজাইনের ক্ষেত্রে উপরের ভুলগুলোর ব্যপারে সতর্ক থাকুন। নিজে না পারলে অভিজ্ঞ কারো সাহায্য নিন লোগো ডিজাইনের ব্যাপারে কারণ লোগো বার বার পরিবর্তন করার মতো বিষয় না তাই প্রথমবারেই প্রফেশনাল এবং আকর্ষনীয় লোগো ডিজাইন করুন আপনার বিজনেসের জন্য।
All rights reserved to © Nayna Naima. Don't copy it. But feel free to share it. 🙂

07/09/2021

শুভ সকাল। 🌻
প্রতিদিন অন্তত পাঁচ পৃষ্ঠা হলেও বই পড়ুন। এটা মনের শান্তির খোরাক। 😑
আমি প্রতিদিন রুটিনে বই পড়া রাখি। কখনো সকালে কিছুক্ষন বইয়ের সাথে কাটাই। নয়তো রাতে ঘুমোনোর আগে।
আপনি আপনার রুটিনে বই পড়া রেখেছেন কি?

03/09/2021

উদ্যোক্তাদের সাথে পরিচিত হতে চাই।
কে কে উদ্যোক্তা আছেন?

02/09/2021

নিজের ব্র্যান্ডের লোগো ডিজাইন কীভাবে করবেন, লোগো কেমন হওয়া উচিত, লোগো ডিজাইনে আপনারা কি কি ভুল করেন। এই বিষয়ে কথা বলতে আজকে লাইভে আসছি ঠিক রাত ১০ টায়। এবং সাথে থাকছে একজন সারপ্রাইজ গেস্ট। 🙂

কে কে থাকছেন আজকের লাইভে ?