Azizul Haque Papon / আজিজুল হক পাপন

Azizul Haque Papon / আজিজুল হক পাপন Some discussion with aggressively our Bangla nasty politics and society. Please stay with Azizul Haque Papon.

06/05/2024

সবাই ভবিষ্যতে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা সফল ব্যবসায়ী হতে চায়। কিন্তু কেউ সুখী হতে চায় না ! আমি এখন শুধু সুখী হতে চাই। আর কিছুই চাই না।

এটি জোসেফ দেসিরে কোর্টের (Joseph-Désiré Court) একটি বিখ্যাত চিত্রকর্ম।এইখানে যা দেখছিঃএকজন ব্যক্তি তার বাবাকে (রুপক অর্থ...
26/04/2024

এটি জোসেফ দেসিরে কোর্টের (Joseph-Désiré Court) একটি বিখ্যাত চিত্রকর্ম।

এইখানে যা দেখছিঃ

একজন ব্যক্তি তার বাবাকে (রুপক অর্থে বাবাকে বুঝানো হয়েছে) বাঁচানোর চেষ্টা করছেন, কিন্তু তার সবচেয়ে নিকটে থাকা স্ত্রী এবং ছেলেকে সম্পূর্ণরূপে উপেক্ষা করছেন। আশ্চর্যের বিষয় হল, সবচেয়ে কম ওজন হওয়া সত্ত্বেও তার বাচ্চাকে সে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন না।

আসলে আর্টিস্ট মেটাফরিকালি (রুপক অর্থে) এই ৩টা ক্যারেক্টারকে এইভাবে উপস্থাপন করেছেন:

* স্ত্রী: বর্তমান জীবন।
* ছেলে: ভবিষ্যৎ জীবন।
* বাবা: অতীত জীবন।

তার মানেঃ
মানুষটি তার অতীত জীবন বাঁচাতে বা আকঁড়ে ধরতে গিয়ে সে তার বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ জীবন নষ্ট করছে।

যেমন হ্যাভলক (HAVELOCK) বলেছিলেনঃ
“The art of living involves knowing when to hold on and when to let go.”

রাশিয়া আর ইউক্রেন এর মধ্যে যে ভয়াবহ যুদ্ধাবস্থা চলছে, তাতে বাংলাদেশে কি কি প্রভাব পড়তে পারে আপনি মনে করেন?
26/02/2022

রাশিয়া আর ইউক্রেন এর মধ্যে যে ভয়াবহ যুদ্ধাবস্থা চলছে, তাতে বাংলাদেশে কি কি প্রভাব পড়তে পারে আপনি মনে করেন?

এই ছবিটি তে এক জোড়া দম্পতি নাচছে।কিন্তু একজন মানুষ হিসেবে আমি আপনার ভাবনাকে সাধুবাদ জানাই। যা একজন পুরুষ হিসেবে আপনি ভা...
25/02/2022

এই ছবিটি তে এক জোড়া দম্পতি নাচছে।
কিন্তু একজন মানুষ হিসেবে আমি আপনার ভাবনাকে সাধুবাদ জানাই। যা একজন পুরুষ হিসেবে আপনি ভাবতেই পারেন।।

অসীমের সাথে প্রেম করার অপরাধে যে মানুষটিকে আজকের এই দিনে পুড়িয়ে মারা হয় !ম্যানিওয়ার্ল্ড হাইপোথেসিসের প্রথম প্রস্তাবক জিও...
17/02/2022

অসীমের সাথে প্রেম করার অপরাধে যে মানুষটিকে আজকের এই দিনে পুড়িয়ে মারা হয় !

ম্যানিওয়ার্ল্ড হাইপোথেসিসের প্রথম প্রস্তাবক জিওর্দানো ব্রুনোকে আজকের (1600, February 17,) এ দিনে পুড়িয়ে মারা হয়েছিল। ১৫৮৪ সালে ব্রুনো একটি বই প্রকাশ করেছিলেন যার নাম ছিল ‘Of Infinity, the Universe, and the World’। কোনোপ্রকার টেলিস্কোপের সহযোগিতা ছাড়াই তিনি বলেছিলেন, মহাকাশে অজস্র নক্ষত্রপুঞ্জ আছে, আছে সূর্য ও গ্রহ। আমরা সূর্যকে দেখি কারণ এটি আমাদের আলো দেয় কিন্তু গ্রহগুলো অদৃশ্য থেকে যায় । অগণিত পৃথিবী তাদের সূর্যের চারপাশে আবর্তিত হচ্ছে। তারা আমাদের পৃথিবী থেকে কোন অংশেই কম নয়! আজ আমরা জানি যে, রাতের আকাশ কালো কারণ এমন অজস্র গ্যালাক্সি আছে যেগুলো আমাদের থেকে বিলিয়ন বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে যে জন্য তের বিলিয়ন বছর সময়ের ভেতর সে সব গ্যালাক্সি থেকে আমাদের কাছে আলো এসে পৌঁছাতে পারেনি , আলোর গতি সীমাবদ্ধ । ইনফ্লেশনের কারণে প্রকৃত মহাবিশ্ব আমাদের থেকে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন আলোকর্ষ দূরে সরে গেছে , আমাদের এ মহাবিশ্ব রিয়েল মহাবিশ্বের তুলনায় অসীম ক্ষুদ্র একটি বিন্দু যে বিন্দু থেকে আমরা রিয়েল ইউনিভার্সকে দেখতে পাইনা! হয়তোবা অ্যাস্ট্রোনোমিক্যাল দূরত্বে অজস্র বিশ্ব আমাদের থেকে পৃথক হয়ে গেছে, প্যারালাল ওয়ার্ল্ড। ব্রুনো সে সময় ইনফ্লেশন সম্পর্কে জানতোনা, তাঁর কাছে ছিল না হাবল টেলিস্কোপ। এ মহান বিজ্ঞানী তার অসাধারণ কল্পনাশক্তি দিয়ে বুঝতে পেরেছিলেন, আমাদের এই গ্রহ মহাবিশ্বের একমাত্র গ্রহ নয়, আমরা মহাবিশ্বের কেন্দ্র বিন্দু নই , আমাদের গ্রহের মত এমন আরো অজস্র এক্সপ্লানেট মহাকাশে লুকিয়ে আছে, গ্রহদের আলো নেই তাই আমরা তাদের দেখতে পারিনা, তিনি কল্পনা করেছিলেন ম্যানিওয়ার্ল্ডের কথা, এ অসীম মহাবিশ্বে এমন অজস্র এক্সপ্লানেট আছে যেখানে থাকতে পারে আমাদের মতোই প্রাণ, আমাদের গ্রহ সেই অগণিত গ্রহদের নিকট আসলে বিশেষ কিছু নয়!
একমাত্র অজস্র জগতের অস্তিত্বের সাক্ষাৎ দেবার অপরাধে ব্রুনোকে জীবন্ত আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছিল কারণ অনন্ত সংখ্যক জগতে অনন্ত সংখ্যক ঈশ্বর ও অনন্ত সংখ্যক ঈশ্বর দূত যা ক্যাথোলিক চার্চ মেনে নিতে পারেনি। তারা মেনে নিতে পারেনি যে, আমরা ছাড়াও এখানে অন্য কোনো জীবনের অস্তিত্ব থাকতে পারে। ম্যানিওয়ার্ল্ডকে কল্পনা করতে সেদিন চার্চের পিশাচদের কষ্ট হয়েছিল ! অসীমের সাক্ষাৎ দেবার অপরাধে কাউকে এভাবে জীবন্ত আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করাটা কত বড় নির্মম ও অমানবিক আচরণ হতে পারে সেটা আমরা আজ কল্পনা করলেও শিউরে উঠি । তাঁর অন্যায় ছিল এই যে, তিনি এক্সোপ্লানেটের কথা বলেছিলেন, তিনি অজস্র জগতের কথা বলেছিলেন , তিনি বিকল্প বুদ্ধিমত্তার কথা বলেছিলেন!
অ্যাস্ট্রোনোমিকাল ম্যানিওয়ার্ল্ড! তিনি পৃথিবীকেন্দ্রীক মতবাদ সমর্থন না করে, সূর্যকেন্দ্রীক কোপারনিকান ধারণাকে সমর্থন করেছিলেন, তার প্রেম ছিল মহাকাশের সাথে আর এটাই ছিল ঈশ্বর ও ক্যাথোলিক চার্চের সাথে তার একমাত্র বিরোধ! ব্রুনো বলেছিলেন, মেজরিটি ভাগ মানুষের বিশ্বাসে কখনো সত্য পরিবর্তন হয়না। তার সমস্ত মুখ ও চোয়াল লোহা দণ্ড দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছিল, লোহার স্পাইক দিয়ে তার জিহবা দ্বিখণ্ডিত করা হয়েছিল! উলঙ্গ ও রক্তাত্ব অবস্থায় তাঁকে আগুনে পুড়িয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল জনসম্মুখে! ভিন্ন জগতের অস্তিত্বের কল্পনার জন্য, এলিয়েল লাইফের সম্ভাবনা প্রকাশের জন্য কেনো ব্রুনোকে প্রাণ হারাতে হয়েছিল তা আজও আমাদের যৌক্তিক মনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে!
ব্রুনোর শেষ উক্তি ছিল, যিনি আমার মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করেছেন তিনি হয়ত আমার থেকে অনেক বেশি ভীতসন্ত্রস্ত!
আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে ২০১৫ সালের ২৬’শে ফেব্রুয়ারী প্রায় ৪১৫ বছর পর সেই একই ইতিহাসের আবারও পুনরাবৃত্তি ঘটে । বাংলার এক ব্রুনোকে ঠিক একইভাবে জীবন্ত কুপিয়ে জনসম্মুখে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। তাঁর মৃত্যু ঘটেছিল তাঁর রক্তাত্ব,অসহায় ও বিধ্বস্ত স্ত্রী রাফিদা বন্যার চেতনার ভেতর!! সিঙ্গুলারিটি পয়েন্টের মতোই সেদিন তারা ছিলেন সম্পূর্ণ একা! ইতিহাস সাক্ষী! শুধুমাত্র অনন্ত মহাবিশ্বের সংবাদ প্রচারের অপরাধে সেদিন তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়! আর কোনো অন্যায় ছিল না তাঁর! তিনি শুধু আমাদের, ঈশ্বরবিহীন এক মহাবিশ্বের সন্ধান দিয়েছিলেন, দিয়েছিলেন শূন্য থেকে মহাবিশ্বের সন্ধান…

https://m.facebook.com/groups/316741862625610/permalink/745047956461663/

সময়কাল ৫৫০-৯৫০ খৃষ্টাব্দ, তখনকার যুগের মায়ান  সভ্যতার মানুষ'ও পুঁথির মালার ব্যবহার জানতো। এটি সেই সময়কার একজন বিশিষ্ট ব...
16/02/2022

সময়কাল ৫৫০-৯৫০ খৃষ্টাব্দ, তখনকার যুগের মায়ান সভ্যতার মানুষ'ও পুঁথির মালার ব্যবহার জানতো। এটি সেই সময়কার একজন বিশিষ্ট ব্যক্তির(দেবতা) মাথার প্রতিকী সহ পুঁথির একটি নেকলেস।

মায়ানরা ৭০০০ থেকে ২০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের মধ্যে শিকার এবং জমি চাষের সংস্কৃতি গড়ে তুলেছিলেন। তারা ভুট্টা এবং অন্যান্য সবজি রোপণ করতেন এবং গৃহপালিত পশু পালন শুরু করে। তাদের উত্থানের সাথে সাথে দেবতাদের পূজা করার জন্য বিভিন্ন মন্দির তৈরি সূচনা ঘটে। তারা মূলত অ্যাজটেক এবং ইনকান সভ্যতার কাছাকাছি সভ্যতা অনুসরণ করত, বলা চলে প্রতিবেশী সভ্যতা। মায়ানরা মূলত মেক্সিকো, গুয়াতেমালা, এল সালভাদর, হন্ডুরাস এবং কোস্টারিকার আদিবাসী। দক্ষিণ মেক্সিকোর জঙ্গলে মায়া সভ্যতার প্রাচীন ধ্বংসাবশেষ এখনও পাওয়া যায়। এই দেশগুলি মায়ানদের দ্বারা বিকশিত মেসোআমেরিকান সভ্যতার অংশ।

ভাবা যায়! কি বীভৎস !!তাহলে কি বলতে পারি জীবন ধারণই হচ্ছে পরম ধর্ম।Casualties of warApart from the apparent damage war do...
15/02/2022

ভাবা যায়! কি বীভৎস !!
তাহলে কি বলতে পারি জীবন ধারণই হচ্ছে পরম ধর্ম।

Casualties of war
Apart from the apparent damage war does in human casualties and destroying everything in its path, the aftermath is just as bad. It takes a while for countries to recover and in the meantime, people have to manage to survive. The woman in the photo could not feed her 4 children and the fifth one was on the way, so she put them up for sale. If sources could be trusted, she actually sold them during the period of two years, including the newborn baby.

অস্কার জয়ী সঙ্গীত পরিচালক এ আর রহমান, মাস্টার ব্লাস্টার ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকার লতা মঙ্গেশকর কে "মা" বলে ডাকতেন এবং য...
07/02/2022

অস্কার জয়ী সঙ্গীত পরিচালক এ আর রহমান, মাস্টার ব্লাস্টার ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকার লতা মঙ্গেশকর কে "মা" বলে ডাকতেন এবং যখনই দেখা হতো পা ছুঁয়ে প্রণাম করতেন। এ আর রহমান আরও বলতেন "সাক্ষাৎ দেবী সরস্বতী"। এমনকি এ আর রহমান কখনো লতা মঙ্গেশকরের পাশে বসতেন না। সবসময় পায়ের কাছে বসতেন।

সদ্য প্রয়াত নাইটিঙ্গেল অব ইন্ডিয়া লতা মঙ্গেশকরের কোকিলকণ্ঠী সঙ্গীতের সাথে তো আমরা সবাই পরিচিত। অসাধারণ কণ্ঠ ছাড়াও তার যে অসাধারণ একটা মনও ছিল তারই কয়েকটা ঘটনা তুলে ধরা হলো নিচে।

বোম্বাইয়ের (মুম্বাই) কামবালা হিলস, ডোর বেলটা চেপেই দুরুদুরু বুকে বন্ধ দরজার সামনে অপেক্ষা করতে লাগলেন কোলকাতার বিশিষ্ট শিক্ষিকা এবং সমাজসেবী মৃন্ময়ী বোস। বন্ধ দরজাটা জগৎবিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী, কুইন অব মেলোডি খ্যাত লতা মঙ্গেশকরের বাড়ির। সাক্ষাতের এপয়েনমেন্ট সলিল চৌধুরীর মাধ্যমে আগেই নিয়ে রেখেছিলেন। তারপরও নার্ভাস বোধ করছেন। ব্যাক্তিগত চেনা জানা ছাড়া এত বড় মানুষের কাছে আবদার নিয়ে আসা, তাও আবার সুদুর কোলকাতা থেকে বোম্বাই। প্রতিউত্তরে কেমন আচরন পাবেন সেই দুঃশ্চিন্তা ঘিরে আছে তাকে।

দরজা খুললেন লতা মঙ্গেশকর স্বয়ং। মুখে সেই চিরপরিচিত মিষ্টি হাসি। রিনিঝিনি কিন্নর কন্ঠে শুধালেন, “ভালো আছো? কেন এসেছো?”
“আমরা বাংলাদেশের জন্য ফান্ড কালেক্ট করছি। শরনার্থী এবং আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসায় প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র, চিকিৎসা সরঞ্জাম কেনা হবে এই ফান্ড থেকে। আপনারও সাহায্য চাই দিদি।”

মৃন্ময়ীকে বসিয়ে রেখে ভেতরে চলে গেলেন লতা মঙ্গেশকর। বেরিয়ে আসলেন চেক বই হাতে। গুটিগুটি হাতে চেক লিখে এগিয়ে ধরলেন। অংকের ঘরে চোখ পড়তে কিছুটা চমকেই উঠলেন মৃন্ময়ী বোস। এক লক্ষ রুপি। ১৯৭১ সালে এক লক্ষ রুপি মানে কম টাকা ছিল না।
কিন্তু আরও বিস্ময় অপেক্ষা করছে মৃন্ময়ী বোসের জন্য। নিজের গাওয়া কিছু বিখ্যাত গানের রয়ালিটি লতা মঙ্গেশকর সেদিন লিখে দিয়েছিলেন ফান্ডের নামে। যতদিন মুক্তিযুদ্ধ চলবে ততদিন এই সব গান থেকে প্রাপ্ত অর্থ জমা হবে ফান্ডে। বাংলাদেশের ফান্ডে।

এখানেও শেষ নয়। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র স্থাপনেও অর্থ সাহায্য করেছিলেন তিনি। ১৯৭১ সালে অজন্তা শিল্পীগোষ্ঠীর সঙ্গে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্লেনে চেপে বিভিন্ন স্থানে গান পরিবেশন করে বাঙালি রিফিউজিদের জন্য তহবিলও সংগ্রহ করেছিলেন এই কিংবদন্তী। পাশাপাশি গড়ে তুলেছিলেন বাংলাদেশের জন্য বিশ্বব্যাপী গনসচেতনতা।
তারপর দেশ স্বাধীন হবার পরপরই ১৯৭২ সালে তিনি স্বাধীন বাংলাদেশে আসেন তখন তাকে স্বাগত জানান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। ক্যান্টনমেন্টে সঙ্গীত পরিবেশন করেন তিনি। এমনকি ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু পরিবারের সাথে সময় কাটান।


১৯৮৩ সালে ভারতীয় ক্রিকেট টিম বিশ্বকাপ জয় করে। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড টিমের সদস্যদের সম্মানী পুরষ্কার দেয়ার ঘোষণা করে। কিন্তু বর্তমানের সবচেয়ে ধনী ক্রিকেট বোর্ড বিসিসিআই এর সেসময় পুরস্কার দেয়ার মতো কোনো ফান্ড ছিলনা। তখন অনুরোধ করা হয় লতা মঙ্গেশকর কে। লতা মঙ্গেশকর সানন্দে রাজি হয়ে যান এবং দিল্লীতে কনসার্ট করেন ক্রিকেটারদের সম্মানে। সেই কনসার্টে থেকে প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে পুরষ্কৃত করা হয় ৮৩ বিশ্বকাপ জয়ী টিমকে। কৃতজ্ঞতা স্বরূপ লতাজির সম্মানে এরপর থেকে ভারতে অনুষ্ঠিত প্রত্যেক ইন্টারন্যাশনাল ম্যাচের দুটি আসন রেখে দিত বিসিসিআই।


১৯৫৮ সালের আগে ফিল্মফেয়ার এওয়ার্ডে গানের জন্য শুধুমাত্র Best Playback Singer (Male) এর পুরষ্কার দেওয়া হতো৷ ছিল না কোন Best Playback Singer (Female) এর এওয়ার্ড৷ এর বিরুদ্ধে একাই প্রতিবাদ করেন লতা মঙ্গেশকর৷ তার করা সেই লাগাতার প্রতিবাদের ভিত্তিতে ফিল্মফেয়ার কর্তৃপক্ষ বাধ্য হয় আরেকটি ক্যাটাগরি বাড়াতে আর তা হলো -"Best Playback Singer (Female) এর ক্যাটাগরি, যা আজও ফিল্মফেয়ার এওয়ার্ড শোতে বহাল আছে৷ তবে এর চেয়েও বিষ্ময়কর ঘটনা ঘটান লতাজি এই ফিল্মফেয়ার এওয়ার্ড না নেওয়ার ঘোষণা দিয়ে৷ না - এবার তিনি ফিল্মফেয়ারের বিপক্ষে কোন প্রতিবাদ করেন নি, বরং করেছিলেন নিবেদন৷ চারবার ফিল্মফেয়ার সেরা গায়িকার এওয়ার্ড হাতে পাওয়ার পর তিনি ফিল্মফেয়ার কর্তৃপক্ষকে জানান তার নাম আর কখনও নমিনেশনে না রাখতে৷ কারণ তিনি চান উঠতি গায়িকারা এই পুরষ্কার পাক আর এভাবেই তরুণ গায়িকাদের মনোবল বাড়ানোর জন্য তিনি এই সিদ্ধান্ত নেন৷

(তথ্যসূত্র: মৃন্ময়ী বোসের সাক্ষাৎকার, অন্তর্জাল।)

৪০০ কোটি বছরের ব্যবধানে...... (ছবি: সংগৃহীত)
06/02/2022

৪০০ কোটি বছরের ব্যবধানে......
(ছবি: সংগৃহীত)

সঙ্গীত বিশ্ব আজ অত্যন্ত বিবর্ণ হয়ে গেল। শত কোটি মানুষকে দশকের পর দশক জুড়ে কণ্ঠসুধায় সিক্ত করা মহা কিংবদন্তী লতা মঙ্গেশকর...
06/02/2022

সঙ্গীত বিশ্ব আজ অত্যন্ত বিবর্ণ হয়ে গেল। শত কোটি মানুষকে দশকের পর দশক জুড়ে কণ্ঠসুধায় সিক্ত করা মহা কিংবদন্তী লতা মঙ্গেশকরের মহাপ্রয়াণে আমরা শোকাহত।

তিনি আমাদেরও ছিলেন, তিনি বাংলাতেও গান করেছেন।

জন্মেছিলেন অবিভক্ত ভারতে, সাত দশক জুড়ে মাতিয়েছেন বহু ভাষায়, অগণিত গানে কণ্ঠ দেয়া এই শিল্পী।

পরম করুনাময়ের কাছে এই মহান সঙ্গীতজ্ঞের চিরশান্তি প্রার্থনা করছি।

গ্রিক দেবী এথেনার ব্রোঞ্জের মূর্তি যা পিরিয়াস এথেনা নামে পরিচিত। খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীর ব্রোঞ্জের মূর্তি। সুন্দরী...
17/10/2021

গ্রিক দেবী এথেনার ব্রোঞ্জের মূর্তি যা পিরিয়াস এথেনা নামে পরিচিত। খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দীর ব্রোঞ্জের মূর্তি। সুন্দরী এথেনা হল জ্ঞানের দেবী ছিলেন এবং অলিম্পিয়া যুদ্ধের দেবী এবং এথেন্স শহরের প্রিয় মানুষ ছিলেন। তিনি এজিস নামক ছাগলের চামড়া দিয়ে তৈরি একটি কাপড় পরতেন, যা তাকে তার বাবা জিউস দিয়েছিলেন।
[ প্রত্নতাত্ত্বিক যাদুঘর, পিরিয়াস, গ্রিস। ]

নিজের ঘরের বাহিরের পরিচ্ছন্নতা হলো "উন্নত বিবেকে"। ঘর হলো নিজ স্বার্থ- তাই মায়া থাকে, বাহির হলো পরের স্বার্থ- তাই মায়া ক...
17/10/2021

নিজের ঘরের বাহিরের পরিচ্ছন্নতা হলো "উন্নত বিবেকে"। ঘর হলো নিজ স্বার্থ- তাই মায়া থাকে, বাহির হলো পরের স্বার্থ- তাই মায়া কম থাকে। এই দুই, বাহির এবং ভেতরের ব্যাপার গুলো সমন্বয় চোখে দেখা খুবই কঠিন, যা সাধারণত ভারতবর্ষের বাংলা বাঙ্গালীরা পারে না- সে অর্থে আমিও বাঙ্গালী পারি না, তবে চেষ্টা করি লজেন্স খেয়ে খোসা পকেটে রাখার। এই ধরনের ভাবনা গুলো থেকে আপনি বা আমি কতটুকু সভ্য, তা ভাবিয়ে তোলে এবং সভ্য আর অসভ্যের মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরতে সহায়তা করে।

Address

Dhaka
1203

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Azizul Haque Papon / আজিজুল হক পাপন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Azizul Haque Papon / আজিজুল হক পাপন:

Share