Motor Melodies

Motor Melodies Rev up your adventure! Join our moto vlog for thrilling rides, breathtaking landscapes, and a community of passionate riders.

Get ready to unleash your inner explorer on two wheels! ��

আমরা ২০২২ সালে কাশ্মীরে যখন যাই, তখন দেখি—একজন কাশ্মীরি মুসলিমের পেছনে ১০ জন ইন্ডিয়ান আর্মি থাকে। এমনকি গাড়িতে এক কাশ্...
23/04/2025

আমরা ২০২২ সালে কাশ্মীরে যখন যাই, তখন দেখি—একজন কাশ্মীরি মুসলিমের পেছনে ১০ জন ইন্ডিয়ান আর্মি থাকে। এমনকি গাড়িতে এক কাশ্মীরি ছাত্র বলেছিল, “আমরা ভারতের হতে চাই না, আবার আমরা পাকিস্তানেরও হতে চাই না। আমরা শুধু স্বাধীনতা চাই।” কিন্তু এখানে কেউ জন্ম নিলেও, সরকারের পক্ষ থেকে তার পেছনে ১০ জন আর্মি লাগিয়ে দেওয়া হয়।

এয়ারপোর্ট থেকে শুরু করে রাস্তায় একটু পরপরই চেকপোস্ট, আর কাশ্মীরে আর্মির গাড়ি! এত বেশি নিরাপত্তা, তার ওপরে জায়গায় জায়গায় পুলিশ হাঁটছে। একটা রাস্তায় ৫০ জন আর্মি মোতায়েন থাকে কাশ্মীরে!

আপনার কি মনে হয়, সম্প্রতি কাশ্মীরে যে হিন্দু হত্যাগুলো হয়েছে—তা টেরোরিস্ট রা করেছে ? লোল! একমাত্র ভারতের কট্টর হিন্দুত্ববাদী আর অশিক্ষিতরাই এটা বিশ্বাস করবে।

যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট JD Vance এখন ভারতের সফরে রয়েছেন। আর যতবারই আমেরিকা কিংবা জাতিসংঘ থেকে কোনো প্রতিনিধি ভারত সফরে আসেন, ততবারই দেখা যায়, ভারত সরকার নিজেদের লোক দিয়ে হিন্দুদের উপর হামলা চালিয়ে সেই ঘটনাকে মুসলিমদের উপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে — যেন মুসলিমরাই টেরোরিস্ট ।

এইবারও আলাদা নয়। কারণটা খুব পরিষ্কার — সম্প্রতি গোটা দুনিয়ায় ভারত সরকার এবং উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের দ্বারা মুসলিমদের উপর যে নির্যাতন হয়েছে, তা নিয়ে অনেক দেশেই গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার হয়েছে। মসজিদ ভাঙা, মুসলিমদের মারধর করে হত্যা করা এটা আমরা সবাই জানি !

এই কারণেই ভারত সরকার চায় সেই সত্য গুলিকে ঢাকা দিতে এবং মুসলিমদের সন্ত্রাসী বানাতে পুরোনো ২০০০ সালের সেই নাটকীয় খেলা আবার খেলছে।
ভারত সরকারের একটাই উদ্দেশ্য — ভারত থেকে মুসলিমদের সরিয়ে দেওয়া এবং মুসলিমদের ইমেজ ধ্বংস করা। হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা লাগিয়ে দেশকে বিভক্ত রাখা।

আর বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া হলি আর্টিজানের সন্ত্রাসী ঘটনাটাও ছিল ভারত সরকার আর শেখ হাসিনার বানানো নাটক — যার ফলে অনেক নিরীহ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল।

বাংলাদেশ আর ভারতের রিসেন্ট যে সমস্যা হলো - তখন সাইফ আলী খানের বাসায় গিয়ে এক লোক অকারণে তাকে ছুরি দিয়ে মারতে চাইলো -
ইন্ডিয়ান পুলিশ মিডিয়াতে বললো - যে লোক এই কাজ করেছে সে বাংলাদেশী !
এমনকি তারা ক্যামেরার সামনে বাংলাদেশী লোকও নিয়ে আসছে !
মানে তাদের যখন যাকে নিয়ে সমস্যা হবে ? সে সেই নির্দিষ্ট জাতিকে ক্রিমিনাল বানানোর জন্য এসব ফেক টেররিস্ট এটাক এর স্টোরি সাজায় !
তাদের জন্য এসব জলজ্যান্ত মানুষ দার করিয়ে কাহিনী বানানো কোনো ব্যাপারই না !

কাশ্মীরে এত কড়া নিরাপত্তা থাকার পরেও কীভাবে এমন একটি খোলা জায়গায়, এত মানুষের সামনে, দীর্ঘ সময় ধরে হত্যাকাণ্ড চালানো সম্ভব হয়? তখন পুলিশ কি মোদির বাসায় গিয়ে ঘুমাচ্ছিল?

শুধু তাই নয় , আপনি বলিউড মুভিগুলা দেখেন ?
সেখানেও দেখানো হয় গল্পাকারে - মুসলিমরা টেরোরিস্ট! বাংলাদেশ খারাপ , পাকিস্তান খারাপ !

একটা দেশের মানুষের ব্রেইনওয়াশ করার মূল মাধ্যম হলো সেই দেশের - মুভি , নিউস মিডিয়া !
মুভিতে শিখানোই হয় - মুসলিমরা টেরোরিস্ট ! সেটা দিয়েও কাজ যখন না হয় তখন মুভিকে বাস্তবে রূপান্তর করে ভারত সরকার !

বিয়ের এক মাস আগেই কেন ভালো হয়ে যেতে হয় বুঝি না ! কোন পরামর্শ থাকলে দিয়েন ।
21/04/2025

বিয়ের এক মাস আগেই কেন ভালো হয়ে যেতে হয় বুঝি না ! কোন পরামর্শ থাকলে দিয়েন ।

ভরা মৌসুমে পেঁয়াজের দাম এক লাফে দ্বিগুণ হয়েছে। ৩০-৩৫ টাকার পেঁয়াজ খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়। রমজানে পেঁয়াজের বা...
21/04/2025

ভরা মৌসুমে পেঁয়াজের দাম এক লাফে দ্বিগুণ হয়েছে। ৩০-৩৫ টাকার পেঁয়াজ খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়। রমজানে পেঁয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রণে থাকলেও দুই সপ্তাহ যেতে না যেতে হঠাৎ কেন এর দাম কেজিপ্রতি দ্বিগুণ বাড়ল, সে বিষয়ে যুগান্তরের তথ্যানুসন্ধানে জানা যায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

বাজারে সরবরাহের জন্য কৃষকের কাছ থেকে যারা সরাসরি পেঁয়াজ কিনেন, তারা সেই পেঁয়াজ বাজারে না ছেড়ে অবৈধভাবে মজুত শুরু করেছেন। চক্রটি ভারত থেকে পেঁয়াজ আমাদানি বন্ধের অজুহাত সামনে এনে বাজারে অস্থিরতার পাঁয়তারা করছে। তারা সরকারকে এ বার্তা দিতে চাচ্ছে, ভারতের পেঁয়াজ ছাড়া দেশের চাহিদা পূরণ সম্ভব নয়। আর এই চক্রান্তের অংশ হিসাবে তারা দেশে উৎপাদিত ভরা মৌসুমের পেঁয়াজের অবৈধ মজুত শুরু করে।

রমজানের পর থেকে ধাপে ধাপে দাম বাড়িয়ে এখন তা দ্বিগুণ করে ফেলেছে। আরও ভয়াবহ তথ্য হচ্ছে-এই সিন্ডিকেট ২-৩ মাসের মধ্যে দেশি পেঁয়াজ একশ টাকার ওপরে দাম ওঠাতে এখন থেকেই অপতৎপরতা শুরু করেছে। এমন বাস্তবতায় পেঁয়াজের বাজার রমজানের মতো সহনীয় রাখতে বেশকিছু পরামর্শ দিয়েছেন বাজার বিশ্লেষকরা।

অন্তর্বর্তী সরকার যেভাবে রমজানে বাজার ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণে রেখেছে, সেই ফরমুলা অন্য সময়ের জন্য প্রয়োগ করতে হবে। সরকারকে জনগণের কাছে শত্রু বানাতে কারা পেছন থেকে ছুরি মারছে, গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করে তাদের শনাক্ত করা জরুরি।

এদিকে বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেও সবজির দামেও উত্তাপ ছড়াচ্ছে বিক্রেতারা। কৌশলে দাম বাড়িয়ে সাধারণ মানুষের পকেট থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পুরোনো রাস্তায় হাঁটছে তারা। কিছু কিছু সবজির দাম ৮০ টাকায় গিয়ে ঠেকেছে। কোনো কোনো সবজি ১০০ টাকার ওপরে বিক্রি হচ্ছে।

বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঈদের আগে অর্থাৎ রমজানে তারা প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ কিনেছেন ৩০-৩৫ টাকা দরে। ঈদের পর তা ৪০ টাকা এবং পরে সর্বোচ্চ ৫০ টাকায় কেনেন। বৃহস্পতিবার কেজিপ্রতি ৫ টাকা বাড়িয়ে ৫৫ টাকা করা হয়। আর শুক্রবার ছুটির দিন সেই পেঁয়াজ সর্বোচ্চ ৬৫-৭০ টাকায় বিক্রির তথ্য মিলেছে।

রাজধানীর পাইকারি আড়ত কাওরান বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০-৫৫ টাকা, যা এক সপ্তাহ আগেও ছিল ৪০-৪৫ টাকা। রোজায় বিক্রি হয়েছিল প্রতি কেজি ২৫-৩০ টাকা। বাজারে পাইকারি বিক্রেতা মো. মকবুল বলেন, সেই পুরোনো সিন্ডিকেট ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। ভারত থেকে আমদানি বন্ধের অজুহাতকে পুঁজি করে পেঁয়াজের বাজারে অস্থিরতা শুরু করেছে।

জুলাইয়ে কেজিপ্রতি বর্তমান দামেরও দ্বিগুণ করার ছক কষছে তারা। এরই অংশ হিসাবে চক্রটি ভরা মৌসুমের পেঁয়াজ অবৈধভাবে মজুত করে রাখছে বলে জানা গেছে। দেশীয় ‘হালি’ পেঁয়াজ থেকে দেশের চাহিদার বড় একটি অংশ মেটানো হয়। জানুয়ারি পর্যন্ত এ পেঁয়াজ আবাদ হয়। মাঠ থেকে তুলে বাজারে আসতে মার্চ-এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত গড়ায়। সে হিসাবে পেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। অথচ এর মধ্যে দাম দিনদিন বাড়ানো হচ্ছে। এতে পাইকারি বিক্রেতারা বাড়তি দাম দিয়ে এনে বাড়তি দামে বিক্রি করছে বলে জানান তিনি। যার প্রভাব পড়ছে খুচরা বাজারে।

এদিকে রাজধানীর খুচরা বাজারে একাধিক সবজি ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হলেও কিছু সবজির দাম ৮০ টাকায় গিয়ে ঠেকেছে। সঙ্গে একাধিক সবজির দাম ১০০ টাকার ওপরে। বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, খুচরা বাজারে প্রতি কেজি শিম বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা, মুলার কেজি ৬০, শসা ৮০, কাঁকরোল ১২০-১৪০, করলা ৬০, টমেটো ৪০ এবং মিষ্টিকুমড়া ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাশাপাশি প্রতি কেজি ঢ্যাঁড়শ বিক্রি হচ্ছে ৭০, ধুন্দুল ১০০, ঝিঙা ১০০, গোল বেগুন ১০০, লম্বা বেগুন ৮০, পটল ৭০, কচুর লতি ৮০, বরবটি ৮০, চিচিঙ্গা ৭০, কাঁচা মরিচ ১০০ এবং পেঁপে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সঙ্গে প্রতি পিস লাউ ৬০, কাঁচা কলা প্রতি হালি ৪০, লেবু মানভেদে প্রতি হালি ২০-৩০, আলুর কেজি ৩৫-৪০ এবং গাজর প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০-৬৫ টাকা।

মালিবাগ কাঁচাবাজারে ছুটির দিন নিত্যপণ্য কিনতে আসা মো. শাকিল বলেন, বাজারে ফের অস্থিরতা শুরু হয়েছে। রোজা ও ঈদে বাজারে একপ্রকার স্বস্তি ছিল। হঠাৎই অসাধুরা পণ্যের দাম বাড়িয়ে নাজেহাল করে ফেলছে। যে পঁয়াজ ৩০-৩৫ টাকায় কিনতাম, এখন ৬৫ টাকায় কিনেছি। সবজির দামে আগুন। হাত দেওয়া যাচ্ছে না। সরকারের উচিত হবে রোজা ও ঈদে যেভাবে বাজার তদারকি করে নিয়ন্ত্রণে রেখেছিল, এখনো একইভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখা। এতে আমাদের মতো ভোক্তারা একটু হলেও স্বস্তিতে থাকবে। কারণ, সবাই ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থা রেখেছে। তার আমলে যদি পণ্যের সিন্ডিকেটদের না ধরতে পারে, তাহলে সরকারের ব্যর্থতা হবে।

কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এসএম নাজের হোসাইন যুগান্তরকে বলেন, পণ্যের বাজার এখন কে বা কারা নিয়ন্ত্রণ করছে, সরকারের কাছে সে তথ্য থাকার কথা। যারা হঠাৎ করে পণ্যের দাম বাড়িয়ে বাজারে অস্থিরতার চেষ্টা করছে, তাদের চিহ্নিত করে প্রকাশ্যে কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে। কারণ, রোজা ও ঈদের বাজারে যে পরিমাণে স্বস্তি বিরাজ করেছে, তা সব মহলে আলোচনা হয়েছে। এ স্বস্তি ধরে রাখতে অন্তর্বর্তী সরকারকেই তৎপর হতে হবে। এতে ক্রেতাসাধারণ উপকৃত হবে।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সূত্র জানায়, পেঁয়াজের দাম কারা বাড়িয়েছে, তা চিহ্নিত করতে তিন স্তরে তদারকি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি।

গ্রিন বাংলাদেশ, ক্লিন বাংলাদেশ। সচেতন বার্তা অসাধারণ একটা কাজ করছে জিকিউ ফুড লিঃতাদের  Krispy কার্ল চিপসে একটা অফার দিছে...
21/04/2025

গ্রিন বাংলাদেশ, ক্লিন বাংলাদেশ।
সচেতন বার্তা অসাধারণ একটা কাজ করছে জিকিউ ফুড লিঃ
তাদের Krispy কার্ল চিপসে একটা অফার দিছে, ২০পিস চিপসের খালি প্যাকেট জমা দিলে ১প্যাকেট চিপসের প্যাকেট ফ্রী।
বাচ্চারা এখন চিপস খাবে বেশি কিন্তু চিপসের প্যাকেট রাস্তায় ফেলবে না।
প্রত্যেকটা কোম্পানির উচিৎ বড় করে তাদের পণ্যের প্যাকেট সচেতন বার্তা লিখে দেখা। অনেকে লিখেন ছোট করে কোন এক কোনায়।
এতে যদি ১% ও কাজ হয় তাহলেও অনেক কম হবে ময়লা।

এই কাজটা দেশের সকল প্লাস্টিল বোতল জাত ড্রিংক্স কোম্পানি চালু করা উচিত।

তাই সবাই সচেতন হোন এবং অন্যকেও সচেতন করুন।

আজকের ঢাকা❤️
12/04/2025

আজকের ঢাকা❤️

Yamaha FZ25 – ব্যালান্সড পারফরম্যান্স আর মিনিমাল ডিজাইনের একটা মিক্সYamaha FZ25 – এই বাইকটা যারা 150-160cc থেকে একটু আপগ...
11/04/2025

Yamaha FZ25 – ব্যালান্সড পারফরম্যান্স আর মিনিমাল ডিজাইনের একটা মিক্স

Yamaha FZ25 – এই বাইকটা যারা 150-160cc থেকে একটু আপগ্রেড করতে চাইছেন, তাদের জন্য একটা পপুলার অপশন। এটাকে “অত্যন্ত পাওয়ারফুল” বলা যাবে না, আবার “সিম্পল কমিউটার” বললেও ভুল হবে। বরং এটা মাঝামাঝি জায়গার একটা ম্যাচিউরড বাইক।

ভালো দিকগুলো:
✔️ 249cc ইঞ্জিন, যেটা টর্ক ডেলিভার করে খুব দ্রুত – শহরের মধ্যে চালানোর জন্য পারফেক্ট ব্যালান্স।
✔️ LED হেডল্যাম্প, DRLs আর শার্প লুক – বাইকের স্টাইল একদম ক্লিন আর ম্যাচিউরড।
✔️ Fuel-injected, BS6 ইঞ্জিন – স্মুথ পারফরম্যান্স, মাইলেজ তুলনামূলক ভালো (প্রায় 35-40 km/l)।
✔️ Dual-channel ABS – ব্রেকিংয়ে বাড়তি কনফিডেন্স দেয়।
✔️ ওজন মাত্র 153 কেজি, ফলে হ্যান্ডলিং সহজ আর ব্যালান্স খুব ভালো।
✔️ সাসপেনশন সেটআপ – ফ্রন্টে টেলিস্কোপিক ফর্ক আর পেছনে মনোশক, যা খারাপ রাস্তাতেও ভালোমতো সামলে নেয়।

দুর্বল দিক বা কিছু সীমাবদ্ধতা:
❌ বাইকটায় ছয় গিয়ার নেই, যেটা এই সেগমেন্টে অনেকেই আশা করে – বিশেষ করে যারা হাইওয়েতে চালায়।
❌ ডিজিটাল কনসোলটা সাধারণ ফিচারে সীমাবদ্ধ, স্মার্টফোন কানেক্টিভিটি বা আধুনিক ফিচার নেই।
❌ পেছনের সিট ছোট আর শক্ত – প্যাসেঞ্জার কমফোর্টে কিছুটা কমতি আছে।
❌ বাইকটা অত্যন্ত স্পোর্টি না, যারা “রেসিং পারফর্ম্যান্স” আশা করছেন, তারা হয়তো হতাশ হতে পারেন।

ফাইনাল কথা:
FZ25 হচ্ছে এমন একটা বাইক, যেটা হাইপ তুলবে না, কিন্তু যার উপর ভরসা রাখা যায়। এটা একটা “ম্যাচিউর” বাইক – যারা বাইক থেকে ভারসাম্য, সিম্পল স্টাইল আর রিলায়েবিলিটি চান, তাদের জন্য ভালো একটা চয়েস।

---

তোমার কী মতামত FZ25 নিয়ে? পছন্দের তালিকায় আছে নাকি অন্য কিছু ভাবছো? কমেন্টে জানাও!

11/04/2025

ওই দুই চোখে কি যাদু!!

Yamaha MT-03 – আধুনিক স্ট্রিটফাইটার, যেটা রাস্তায় আগুন ছড়িয়ে দেয়!Yamaha’র MT সিরিজের জনপ্রিয়তা বিশ্বজুড়েই পরিচিত। আর এই ...
11/04/2025

Yamaha MT-03 – আধুনিক স্ট্রিটফাইটার, যেটা রাস্তায় আগুন ছড়িয়ে দেয়!

Yamaha’র MT সিরিজের জনপ্রিয়তা বিশ্বজুড়েই পরিচিত। আর এই লাইনআপের অন্যতম হাইপড মডেল হল MT-03 — যেটা কমবেশি সবাই চায়, কিন্তু সবাই চালাতে পারে না!

ইঞ্জিন ও পারফরম্যান্স:
MT-03-এ রয়েছে 321cc liquid-cooled, parallel-twin, DOHC ইঞ্জিন।

পাওয়ার: 41.4 HP @ 10,750 rpm

টর্ক: 29.6 Nm @ 9,000 rpm

0-100 km/h স্পিড তো চোখের পলকেই!
এই ইঞ্জিনে অ্যাক্সেলারেশন যেমন স্মুথ, ঠিক তেমনই এগ্রেসিভ যখন দরকার হয়—সিটি ও হাইওয়ে দুই জায়গায়ই দারুণ ভারসেটাইল।

ডিজাইন ও বিল্ড কোয়ালিটি:

ফিউচারিস্টিক ডুয়াল এলইডি হেডল্যাম্প – অন্ধকারে শার্প লুক আর অসাধারণ ভিজিবিলিটি।

স্কালপড ফুয়েল ট্যাংক – অ্যাগ্রেসিভ এবং এরগোনমিক, পারফেক্ট স্পোর্টি রাইডিং পজিশনের জন্য।

কমপ্যাক্ট ও লাইটওয়েট ফ্রেম – ফলে বাইকটা হ্যান্ডেলিংয়ে দারুণ সহজ এবং কনট্রোলড ফিল দেয়।

সাসপেনশন ও ব্রেকিং:

37mm KYB Upside-Down (USD) ফর্কস (ফ্রন্ট)

Monoshock সাসপেনশন (রিয়ার)

ফ্রন্ট ও রিয়ার ডিস্ক ব্রেক + Dual-channel ABS
ফলে রাইডিং সবসময় থাকে স্ট্যাবল আর ব্রেকিং খুবই রেসপন্সিভ – চট করে থেমে যেতে পারে যেকোনো গতিতে।

ফিচারস:

ফুল LCD ডিজিটাল ডিসপ্লে – স্পিড, আরপিএম, গিয়ার পজিশন, ফুয়েল লেভেল সব একদম ক্লিয়ার।

Wide radial tyres – আরও গ্রিপ, আরও কনফিডেন্স।

কার জন্য এই বাইক?

যারা রাইডিং নিয়ে সিরিয়াস

যারা প্রিমিয়াম, হেড-টার্নার বাইক চায়

যারা কমিউটিং আর উইকেন্ড রাইড দুইটাই চায় একই বাইকে
MT-03 তাদের জন্য পারফেক্ট চয়েস।

---

Yamaha MT-03 শুধু বাইক নয়, এটা একটি স্টেটমেন্ট। এটা তোমার আত্মবিশ্বাস, তোমার স্পিড, তোমার স্বাধীনতা।

10/04/2025
বিডা'র আশিকের প্রেজেন্টেশনে আহামরি কিছুইতো পেলাম না।প্রধান উপদেষ্টার প্রশংসা করতে করতে মুখে ফেনা তুলে নাই,জন নেতা,জন দরদ...
10/04/2025

বিডা'র আশিকের প্রেজেন্টেশনে আহামরি কিছুইতো পেলাম না।
প্রধান উপদেষ্টার প্রশংসা করতে করতে মুখে ফেনা তুলে নাই,জন নেতা,জন দরদী, মানবতার বাবা বলে নাই।
দশ হাজার টাকার বান্ডেল দেখায় নাই।
ডিজিটাল বাংলাদেশের জনকের প্রশংসা একবারও করে নাই।

এই চার্মিং, স্মার্ট, ইন্টেলিজেন্ট ভদ্রলোকের জায়গায় অর্ধশিক্ষিত, ক্ষ্যাত একটা আমলাকে কল্পনা করেন। হ্যাঁ, ওইটাই আমাদের অতী...
10/04/2025

এই চার্মিং, স্মার্ট, ইন্টেলিজেন্ট ভদ্রলোকের জায়গায় অর্ধশিক্ষিত, ক্ষ্যাত একটা আমলাকে কল্পনা করেন।

হ্যাঁ, ওইটাই আমাদের অতীত এবং ভবিষ্যৎ।

হুয়াওয়ের ফোন চালাই। কিছু টাকা এড করলে আইফোন নেয়া যাইতো। নেই না, আপেলের সাথে জায়োদের সংযোগ আছে। ট্যাবের টাকায় আইপ্যাড পাও...
09/04/2025

হুয়াওয়ের ফোন চালাই। কিছু টাকা এড করলে আইফোন নেয়া যাইতো। নেই না, আপেলের সাথে জায়োদের সংযোগ আছে। ট্যাবের টাকায় আইপ্যাড পাওয়া যাইতো লেটেস্ট, নিবো না। স্কুটার বেশি টাকা দিয়ে ইয়ামাহা ইন্দোনেশিয়ানটা নিবো, ভারতীয় জট মালে অফিশিয়াল হইলেও টাকা ঢালবো না। টিভিএস, হিরো যতোই সস্তা দেক, বেহুদিদের দোসরদের টাকা দিতে রাজি না।

ঘরে মেহমান আসবে ঈদে, ঠান্ডা আনতে বলেছে। মোজো ২ লিটার রাখে তালত রফিক। ওর দোকান সবার পরে। সব বাজার সেরে দোকানে এসে দেখি বন্ধ। লাগবে না, তারপরও কোক-সেভেনআপ-পেপসি নিবো না।

বাচ্চাদের নিয়ে বিলে ঘুরতে যাচ্ছি। ওরা ঠান্ডা কিছু খাবে। স্কুটার থামিয়ে নুআইমকে পাঠালাম, মোজো আছে কিনা জিজ্ঞেস কর। না থাকলে চলে যাব। আছে।

সুদূর বাঁশখালীর বাহারছড়া গেছি। পানি নিচ্ছি, প্রাণ ছাড়া দিয়েন। দিলো। মোজো নাই? আচ্ছা আরসি কোলা দেন পোলাওয়ের সাথে। সৈকতে গিয়ে গোসল করে ক্লান্ত নুআইম কিছু খাবে। আছে প্রাণ আর পেপসি। মোজো পাইতেসে না। ঠিক আছে পানি দেন। বেনামি একটা। তারপরও প্রাণ আর একুয়াফিনা নিবো না। আরেকটা ঠান্ডা নিলাম।

কয়েকদিন আগে সাবান নিলাম। কেয়া, নিম, তিব্বত। আকিজের নতুন যেটা বেরিয়েছে ওটাও চাইলাম। ইউনিলিভার মাগ্না দিলেও নিবো না।

লোশন নিছি শীতে। সব ইন্ডিয়ান আর জায়োদের। শেষে পাইলাম একটা মালেশিয়ার। ওটাই ব্যবহার করেছি।

ঈদে জুতা নিবো মহিলাদের জন্য। বাটায় যাবো না। সব চাইনিজ আর এপেক্স থেকে। বাটার সাথে জায়োদের সংযোগ আছে। নিজেরটা অনলাইন থেকে নিয়েছি চাইনিজ আগেভাগে। ভড়ংয়ে মানুষ যায়া হুদাই বেশি দামে এটা ওটা কিনে। ক্লাস দেখাতে। আবার গাযযার জন্যও কাঁদে!

হিন্দুর দোকানে দেখলাম মোজো রাখে সাথে ফ্রেশেরটাও আছে। ওরা জানে অনেক মুসলমান বয়কট করে। মোজো ১ লিটার দিচ্ছে না এজন্য আফসোসও করে। আর মুসলমানের দোকান ভর্তি জায়ো পণ্যে। ফেবুতে ভিডিও দেখে আফসোস করে! পারা যায় না ওদের পণ্য ছাড়া? যায়, যাবে না কেন?

ঈদে মুসলমানের ঘর কোক-পেপসি-সেভেনআপে ভর্তি অথবা প্রাণ। পারা যায় না এসব ছাড়া? পারবে না কেন? অবশ্যই যায়। সদিচ্ছার অভাব। ৯০ পার্সেন্ট মুসলমানের দেশ নাকি! ৫০ পার্সেন্টও যদি বয়কট করতো, পণ্য না কিনতো তাহলে দোকানদাররা এমনিতেও তাদের মাল রাখতো না। দোকানদার যদি প্রকৃতই মুসলিম হতো, ব্যবসা লাটে যাক, বেয়াহুদি পণ্য রাখবো না। কাস্টমার কোত্থেকে পেতো, কোম্পানিই বা কার কাছে বেচতো?

এই কাজগুলা করা কঠিন না। চাইলে করা যায়। কিন্তু নফসকে দমাতে পারছি না। অভ্যস্ত হয়ে গেছি, ছাড়ি কী করে?

এগুলা খুব বড় কাজ না, মেয়েলি প্রতিবাদ। ৯০ শতাংশ মুসলমানের দেশে ১০ শতাংশ পুরুষও নারী সুলভ প্রতিবাদটা করতে পারছি না? যুদ্ধ করব কোত্থেকে আমরা? সব ফাও কথা।

আর আজ থেকে যদি শুরু করেন তবে জামশেদ প্রভুপাদের ঘরেরবাজারবেডিকেও বয়কটের খাতায় রাখবেন। আমরা গালি দিই বেয়াহুদিকে আর গায়ে লাগে আহ্লে হাদিসের! এতো ব্যথা কেন বাবারা? আব্বোরা মাইন্ড কব্বে? আমরা তো জায়োনদের সাথে বয়কটের লিস্টে তোমাদেরও রাখবো।

মোল্লা নিজামুদ্দিন

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Motor Melodies posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category