Sultana's a to z topic

Sultana's a to z topic sultana

রাফিয়াত রশিদ মিথিলা অভিনেত্রী, গায়িকা এবং উন্নয়নকর্মী।বাংলাদেশ এবং ভারতের কলকাতায় চলচ্চিত্রে কাজ করার পাশাপাশি তিনি ...
02/10/2025

রাফিয়াত রশিদ মিথিলা অভিনেত্রী, গায়িকা এবং উন্নয়নকর্মী।বাংলাদেশ এবং ভারতের কলকাতায় চলচ্চিত্রে কাজ করার পাশাপাশি তিনি ব্র্যাক ইন্টারন্যাশানালের আর্লি চাইল্ডহুড ডেভেলপমেন্টের প্রধান হিসাবে কর্মরত আছেন। মিথিলা অসংখ্য টিভি নাটকে অভিনয় করেছেন।২০২১ সালে অমানুষ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক করেন।১৪তম দাদাসাহেব ফালকে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ও অভাগী (২০২৪) চলচ্চিত্রের জন্য সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পান। ♥️

লিটল জুয়েলস স্কুলে প্রাথমিক, ভিকারুননেসা নুন স্কুল এন্ড কলেজে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।এরপর তিনি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রারম্ভিক শৈশব বিকাশে দ্বিতীয় মাস্টার্স সম্পন্ন করে স্বর্ণপদক জিতে নেন।তিনি বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএড ডিগ্রী অর্জন করেন। ২০১০ সালে মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ অব এডুকেশন অ্যান্ড হিউম্যান ডেভেলপমেন্টে "শিক্ষাক্রমের সমসাময়িক দৃষ্টিভঙ্গি: নির্দেশনা এবং মূল্যায়ন" অধ্যয়ন করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আরও পড়াশোনার জন্য যান। ২০২৫ সালে তিনি জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রারম্ভিক শৈশব শিক্ষায় ডক্টরেট সম্পন্ন করেন।♥️

একাডেমিক কাজের পাশাপাশি, মিথিলা বাংলাদেশের বেনুকা ইনস্টিটিউট অব ফাইন আর্টসের ড্যান্স একাডেমিতে কত্থক, মণিপুরি এবং ভরত নাট্যম নৃত্য অধ্যয়ন করেছেন। তিনি হিন্দোল মিউজিক একাডেমিতে নজরুলগীতি বা বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা ও সুর করা গানের অধ্যয়নের প্রশিক্ষণও পেয়েছিলেন। তিনি নন্দন স্কুলে শিল্পকলা অধ্যয়ন করেন এবং দৃক গ্যালারী গ্রুপ প্রদর্শনীতে তার তৈলচিত্র প্রদর্শন করেন। তিনি পিপলস থিয়েটার, বাংলাদেশের একজন শিশু অভিনেতা ছিলেন।♥️

সৌজন্যে : উইকিপিডিয়া

সম্প্রতি তিনি ফের আলোচনায় এসেছেন, সৃজিত মুখার্জির সাথে বৈবাহিক জীবনের উত্থান - পতন নিয়ে। সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তার ভারতে ভিসা নেই। ২০২৪ এর অগাস্টের পর থেকে তিনি সৃজিত মুখার্জির সাথে দেখা করার জন্য ভারতে যাননি। 🙂

মিথিলার কর্মময় জীবন নিয়ে একারনেই লিখলাম। কারনটা সকলের বোধগম্য হবে না। এদেশে বিয়ে, ডিভোর্স অতি প্রয়োজনীয় আলোচনা। যেখানে বিয়ে জীবনের একটি অংশ- সম্পূর্ণ জীবন নয়। 👍

গায়ক তাহসানের সাথে বিচ্ছেদের পর ভারতের নামকরা পরিচালক সৃজিত মুখার্জির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন মিথিলা।🙂

ভুল ছিলো, সঠিক ছিলো বা পুরোপুরি স্বার্থের জন্য ছিলো অথবা ভালবাসা ছিলো -- সেটি সকলের জানার দরকার নেই। কারো মনের সাথে মন না মিললে দাঁতে দাঁত চেপে, সংসার সবাই করে না। 😔

আমাদের সমস্যাটা ওখানেই। নারী মানেই ঝিনুক। যতোক্ষণ সইবে ততক্ষণ সে ভালো মা, ভালো মেয়ে, ভালো স্ত্রী, ভালো পুত্রবধূ।যখনই স্রোতের বিপরীতে যাবে তখনই সর্বপ্রথম তার চরিত্রে হাত দেওয়া হবে। অথচ একই কাজ কতো পুরুষ করে বেড়াচ্ছে -- তারা সব ধোঁয়া তুলসীপাতা। 😎

সত্যি বলতে কি -- আমাদের সমাজ বুদ্ধিমতী, সুন্দরী,বিদ্যাবতী, গুণবতী নারীকে সহ্য করতে পারে না। ওদের চাই নরম ঘাস। যাকে পিষ*তে, পিষ*তে একদম তেতো বানাতে পারে। এটি কেবল এদেশের পুরুষেরা চায়, তা নয়। মেয়েরাও চায়। তার প্রমান কিছুক্ষণের ভিতর এই পোস্টে দেখতে পারবেন।

পুরুষ বুদ্ধিমতী নারীকে সবচাইতে অ*পছন্দ করে। হয়তো একারনেই মিথিলাকে তার ক্ষত লুকিয়ে রাখতে হয়। নয়তো সাংবাদিক এমন অবান্তর প্রশ্ন করে তাকে বিব্রত করতো না। 😊

Farhana Ahmed

01/10/2025

আমার মনে পড়ে ঠিক যেদিন আমি মানুষের উপর এক্সেপেকটেশন রাখা বন্ধ করেছি, ঠিক সেদিন থেকে আমার জীবন টা সহজ হয়ে গিয়েছে।

শুনে স্বস্তা মোটিভেশন মনে হতে পারে। বলতে পারেন, বলা সহজ করা কঠিন। অবশ্যই কঠিন। কিন্তু এই কঠিন কাজটা যে আমি করতে পারি সেটা বুঝেছিলাম আমার অনার্সের থার্ড ইয়ারের দিকে, ২০১৬ সালে। কাছের বন্ধু ভাবি এমন কত পছন্দের মানুষ পিঠপিছে ভালমন্দ কিছু বললে যখন কানে আসতো, মনটা ছোট হয়ে যেত, খারাপ লাগতো, অভিমান হতো। ভাবতাম, কিভাবে পারল আমাকে নিয়ে এসব বলতে?

তারপর কিভাবে জানিনা হঠাৎ একদিন আমি কারো কাছে কিছু এক্সপেক্ট করা বন্ধ করে দিলাম, আর হঠাৎ করে আমার জীবন টা সহজ হয়ে গেল। এরপর যখনই শুনি কেউ আমায় নিয়ে কেউ কিছু বলছে, হালকা একটু মন খারাপ হয় বটে। কিন্তু আমি অবাক হইনা, আমার অভিমান হয় না, আমার হতাশ লাগে না, নিজেকে ছোটও লাগে না। বরঞ্চ ভ্রু কুচকে বলি, "এতে এত অবাক হবার কি আছে? I never expected anything better from anyone anyway."

তবে কারো কাছ থেকে এক্সপেক্ট করা বন্ধ করলেও মানুষকে বিশ্বাস করা আমি বন্ধ করিনি। মানুষের কাছে ভালনারেবল হওয়া থামাইনি। কারণ মানুষ ছাড়া মানুষ বাঁচতে পারে না, মানুষকে মানুষের প্রয়োজন।

সবাই যে বিশ্বাসের মর্যাদা রেখেছে তা না, কেউ পরম মমতায় বুকে টেনে নিয়েছে, আর কেউ ভয়াবহ আঘাতে ছিন্ন ভিন্ন করেছে। কারো কারো কাছে ভালনারেবল হয়ে আমি টের পেয়েছি পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্বল মানুষটি হতে কেমন লাগে। আবার বহুবছর ধরে যার হয়ে নিজের ক্ষতি করে লড়াই করে গেছি, সেও এক মুহুর্তের মাঝে নর্দমায় ছুড়ে ফেলেছে। কিন্তু এসবের কোনো কিছুই আমাকে পুরোপুরি ভাঙতে পারেনি। কারণ ওই একটাই, কোনো কিছু পাওয়ার আশা নিয়ে কারো জন্য কখনো কিছু করিনি। তাই কেউ যখন পিঠে ছুড়ি বসিয়ে দেয়, খুব একটা ব্যথা লাগে নি কখনো। লাগলেও পাখির ডানায় পড়া শিশিরের মত আলগোছে ঝেড়ে ফেলেছি।

বেশ দীর্ঘ একটা জীবন কাটিয়েছি। ভুল ছাড়া তো জীবন হয়না, নিজের অনেক ভুলভাল আচরণের জন্য আফসোস হয় বটে, তবে আয়নায় নিজের দিকে তাকাতে পারব না জ্ঞানত এমন ক্ষতি কারো করিনি। শিখেছি অনেক কিছু। ইন ফ্যাক্ট প্রতিটা দিনই কোনো না কোনো নতুন কিছু শেখায়। আমি শিখেছি যে যত বিপদে পড়ি, অন্যের উপর বোঝা হতে পারব না কখনো। শিখেছি পুরো পৃথিবীতে আমার অনেক আপনজন থাকলেও মানুষ মুলত একা। নিজের উপর নির্ভর করার চেয়ে বড় লাইফ হ্যাকস আজ পর্যন্ত কেউ আবিষ্কার করতে পারেনি।

আজকাল আমি খুব বেশি কারো সাথে যোগাযোগ রাখি না। এটা আমার একটা ত্রুটি, যা নিয়ে আমি তেমন গর্বিত নই। আমাকে যতই মিশুক মনে হোক না কেন, বেশির ভাগ সময়ে আমার নিজের খোলসের ভেতর বুঁদ হয়ে থাকতে ভলো লাগে। কিন্তু একটা কথা নিশ্চিতভাবে বলতে পারি, বন্ধু হোক বা শত্রু, there won’t be a single time when I won’t be there if someone asks for help. I guess this is the one thing that defines who I am. The rest are just noise.

And I think that's enough giving.

 #স্টোইসিজম (Stoicism) কি জানেন? এটা "Short rules for a better life"  অর্থাৎ একটি উন্নত জীবনের জন্য সংক্ষিপ্ত নিয়মাবলী ...
01/10/2025

#স্টোইসিজম (Stoicism) কি জানেন?
এটা "Short rules for a better life" অর্থাৎ একটি উন্নত জীবনের জন্য সংক্ষিপ্ত নিয়মাবলী লেখা আছে।এটি হলো প্রাচীন গ্রিক ও রোমান দর্শন যা মানুষকে জীবনের প্রতিকূলতা এবং আবেগের মধ্যেও শান্ত, যুক্তিবাদী এবং নৈতিক থাকতে শেখায়। এর মূল কথা হলো:

১. যা আপনার নিয়ন্ত্রণে আছে, শুধু তার উপরই মনোযোগ দিন (Dichotomy of Control)

ছাত্রজীবনে সবচেয়ে বড় মানসিক চাপ আসে ফলাফলের দুশ্চিন্তা থেকে। স্টোইসিজম এই চাপ কমাতে শেখায়।
√ নিয়ন্ত্রণে আছে:
-দৈনিক রুটিন ও অধ্যবসায়: আপনি দিনে কতক্ষণ পড়ছেন এবং কতটা মনোযোগ দিয়ে পড়ছেন।
- পরীক্ষার প্রস্তুতি: আপনি কতটা ভালোভাবে নোট তৈরি করছেন এবং প্রশ্ন অনুশীলন করছেন।
-নিজের মানসিকতা: কঠিন বিষয় বা খারাপ গ্রেডের মুখে আপনি কেমন প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন।
√ নিয়ন্ত্রণে নেই:
- পরীক্ষার প্রশ্ন কেমন হবে।
-খাতা দেখার মান বা শিক্ষকের ব্যক্তিগত পছন্দ।
-অন্যান্য সহপাঠীদের ফল বা তাদের প্রস্তুতি।

২. সদ্‌গুণই একমাত্র ভালো (Virtue is the only good)
একজন ছাত্র/ছাত্রীর জীবনে এই সদ্‌গুণগুলো সাফল্যের ভিত্তি তৈরি করে:

√ প্রজ্ঞা (Wisdom): কোন বিষয়টিকে আগে পড়তে হবে বা কোন বিষয়ের উপর বেশি সময় দিতে হবে, সেই বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া; ভুল শেখার পদ্ধতি ত্যাগ করে নতুন পদ্ধতি গ্রহণ করা।
√ ন্যায় (Justice): পরীক্ষার সময় সৎ থাকা এবং নকল না করা; সহপাঠীদের প্রয়োজনে নোট বা সাহায্য দিয়ে সহযোগিতা করা।
√সাহস (Courage): কঠিন গণিত বা বিজ্ঞানকে ভয় না পেয়ে তার মোকাবিলা করা; জনসমক্ষে কোনো প্রশ্ন করার বা নিজের ভুল স্বীকার করার সাহস রাখা।
√সংযম (Temperance): পড়া ফেলে অতিরিক্ত সামাজিক মাধ্যমে সময় কাটানো বা গেমিং-এ আসক্ত হওয়া থেকে নিজেকে বিরত রাখা; নিজের খাওয়াদাওয়া ও ঘুমের সময় নিয়ন্ত্রণে রাখা।

উদাহরণ: আপনি দেখছেন আপনার বন্ধু নকল করছে। ন্যায় আপনাকে বলবে—আপনি নিজে সেটা করবেন না, কারণ পরীক্ষায় ভালো গ্রেড পাওয়া আপনার নৈতিকতার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নয়। আপনার নৈতিক সদ্‌গুণই আপনার একমাত্র আসল সম্পদ।

৩. ভাগ্যকে ভালোবাসুন (Amor Fati)
শিক্ষাজীবনে অপ্রত্যাশিত ব্যর্থতা বা বাধা এলে এই নীতিটি সহায়ক।

উদাহরণ: আপনি পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেলেন না, যা আপনার জন্য খুব কষ্টকর। 'Amor Fati' আপনাকে বলবে: "এটিই মহাবিশ্বের বিধান। হয়তো অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে বা অন্য কোনো পথে আমার জন্য আরও ভালো কিছু অপেক্ষা করছে। এই অভিজ্ঞতা আমাকে আরও শক্তিশালী ও স্থিতিস্থাপক করে তুলবে।" এই ঘটনাটিকে তিক্ততা বা হতাশা দিয়ে নয়, বরং শেখার সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করা।

৪. মৃত্যুর কথা মনে রাখুন (Memento Mori)
এই নীতি ছাত্র-ছাত্রীদের অলসতা ত্যাগ করতে এবং সময়কে মূল্য দিতে শেখায়।

উদাহরণ: আপনার পড়ার সময় সীমিত। জীবন ক্ষণস্থায়ী, এবং ছাত্রজীবনও। এই চিন্তা আপনাকে বলবে, "আজকের দিনটি আমি কি অলসতা করে নষ্ট করব, না কি আমার লক্ষ্য পূরণের দিকে এক ধাপ এগিয়ে যাব?" এটি আপনাকে আজকের কাজ কালকের জন্য ফেলে রাখা (procrastination) থেকে বিরত থাকতে সাহায্য করে।

৫. নিজের প্রতি কঠোর এবং অন্যের প্রতি সহনশীল হোন

√ নিজের প্রতি কঠোর হোন: নিজের তৈরি করা রুটিন বা অধ্যয়নের মান বজায় রাখতে আপস করবেন না। পড়া শেষ না হলে কঠোরভাবে মোবাইল বা অন্যান্য বিনোদন এড়িয়ে চলুন।
√ অন্যের প্রতি সহনশীল হোন: যদি আপনার কোনো বন্ধু পড়াশোনায় খারাপ ফল করে বা পিছিয়ে পড়ে, তাকে নিয়ে সমালোচনা না করে সহানুভূতি দেখান। মনে রাখবেন, প্রত্যেকে তার নিজস্ব গতিতে শেখে এবং প্রত্যেকেরই ব্যক্তিগত সমস্যা থাকতে পারে। তাকে সাহায্য করার চেষ্টা করুন, কিন্তু তার ব্যর্থতা নিয়ে উদ্বিগ্ন হবেন না (কারণ তার ফল আপনার নিয়ন্ত্রণে নেই)।

যে ১২টি অভ্যাস মানুষকে গরিব করে রাখে১. আয়ের চেয়ে বেশি খরচ করা।অন্যকে দেখানোর জন্য বেশি খরচ। ঋণ নেয় শুধু জীবনযাত্রা আপগ্র...
23/09/2025

যে ১২টি অভ্যাস মানুষকে গরিব করে রাখে

১. আয়ের চেয়ে বেশি খরচ করা।
অন্যকে দেখানোর জন্য বেশি খরচ। ঋণ নেয় শুধু জীবনযাত্রা আপগ্রেডের জন্য, বিনিয়োগের জন্য নয়।

২. আর্থিক পরিকল্পনার অভাব।
কোন বাজেট নেই, কোন সঞ্চয় নেই, কোন রোডম্যাপ নেই। ফলে বেতন পেলেই ফুরিয়ে যায়।

৩. দক্ষতা ও উন্নয়নকে অবহেলা।
একই আয়ে আটকে থাকা। নতুন কিছু শেখা, নেটওয়ার্কিং বা সুযোগ খোঁজার চেষ্টা না করা।

৪. ধৈর্য না রাখা।
আজকের আনন্দের জন্য ভবিষ্যতের লাভ ত্যাগ করা। কম্পাউন্ড গ্রোথকে এড়িয়ে যাওয়া কারণ সেটা সময় নেয়।

৫. ঋণ ব্যবস্থাপনায় গাফিলতি।
ভোগের জন্য লোন নেয়, উৎপাদনের জন্য নয়। সুদের হিসাব না রেখে ঋণকে বাড়তে দেওয়া।

৬. আর্থিক শিক্ষার অভাব।
টাকা কীভাবে কাজ করে—সুদ, মুদ্রাস্ফীতি, ট্যাক্স, বিনিয়োগ—কিছু না বোঝা। ভাবা যে শুধু সেভিংস অ্যাকাউন্টই যথেষ্ট।

৭. জরুরি তহবিল না রাখা।
একটি দুর্ঘটনা, চাকরি হারানো বা অসুস্থতা পুরো ফাইন্যান্স ধ্বংস করে দেয়। তারপর আবার ঋণ বা অন্যের উপর নির্ভরতা।

৮. কমফোর্ট জোনে আটকে থাকা।
“আমি ব্যবসায়ী না” বা “ইনভেস্টমেন্ট ঝুঁকিপূর্ণ”—এমন অজুহাত দিয়ে সুযোগ হাতছাড়া করা।

৯. স্বাস্থ্য ও শৃঙ্খলা অবহেলা।
খারাপ স্বাস্থ্য খরচ বাড়ায়, কাজের ক্ষমতা কমায়। শৃঙ্খলার অভাব টাকাপয়সার সিদ্ধান্তেও প্রভাব ফেলে।

১০. সম্পদ তৈরি না করা।
বছরের পর বছর চাকরি করে কিন্তু এমন কিছু তৈরি না করা যা প্যাসিভ ইনকাম দেয়। শুধু বেতনের উপর নির্ভর করে থাকা।

১১. স্মার্টফোন ও সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি।
অবিরাম স্ক্রল করা সময়, মনোযোগ, এনার্জি নষ্ট করে। তুলনা, হিংসা ও হঠাৎ খরচ বাড়ায়। স্কিল বা সম্পদ গড়ার সময় নষ্ট হয়।

১২. দোষারোপ ও অজুহাত দেওয়া।
“সরকার খারাপ”, “সময় খারাপ”, “আমার ভাগ্য খারাপ”—এমন দোষ চাপিয়ে নিজের দায়িত্ব না নেওয়া।
#এক্স_ফ্যাক্টর https://rkmri.co/0pESMMAeeMp2/

21/09/2025
https://www.facebook.com/share/p/18rZcoRYJG/
19/09/2025

https://www.facebook.com/share/p/18rZcoRYJG/

Anil Kapoor's daughter Sonam Kapoor takes a photo with her phone, while her husband Anand Ahuja playfully hides behind a table, showcasing their loving and playful relationship.

নিজের একমাত্র পরিচয় যখন হয়ে উঠেছিলো নায়ক শাহরুখ খান এর স্ত্রী। তখন গর্বের পাশাপাশি অস্বস্তিতে ভুগতেন গৌরী খান।সেই চিন্তা...
14/09/2025

নিজের একমাত্র পরিচয় যখন হয়ে উঠেছিলো নায়ক শাহরুখ খান এর স্ত্রী। তখন গর্বের পাশাপাশি অস্বস্তিতে ভুগতেন গৌরী খান।সেই চিন্তা থেকেই,তিনি ফ্যাশন ডিজাইনিং এর উপর ডিপ্লোমা করেন।গড়ে তুলেন গৌরী খান ডিজাইনস নামে স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান।
নায়কের স্ত্রী হিসেবে তার এই পথ চলা সহজ ছিলো না।সবাই ভাবতেন শাহরুখ খানের স্ত্রীর কাজ কেমন! ধীরে ধীরে সেই রেশ কাটিয়ে এখন তিনি মুম্বাইয়ের অন্যতম ইন্টেরিয়র ডিজাইনার।তার কাজের প্রশংসা করেন সেলিব্রিটি থেকে সাধারণ মানুষ।
করণ জোহর,রণবীর কাপুর,জ্যাকলিন ফার্নান্দেজ,ক্যাটরিনা কাইফ সহ অনেক তারকার বাড়ি সাজিয়েছেন গৌরী।এছাড়া মুম্বাইয়ের বহু অফিস এবং রেস্তোরাঁর অন্দরসজ্জা তার করা।
শুধু পরামর্শ ফি এবং দেখা করা বাবদ তিনি নেন ৬লাখ টাকা।ফ্ল্যাটের ইন্টেরিয়র এর ক্ষেত্রে গৌরী খান ৬০ লাখ থেকে ৩ কোটি টাকা সম্মানী নেন।আর বাংলোর ইন্টেরিয়র ডিজাইনে তার পারিশ্রমিক ১০ কোটি টাকা পর্যন্ত।

গৌরী বলেন, আমি হয়তো বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ডিজাইনার হতে পারবো না।তবে আমি একটা কিছু হতে চেয়েছিলাম।সেটা হয়তো পেরেছি।বিষয়টা বেশ ভালো লাগলো।একজন নারীর আত্মসম্মান বোধ থাকা জরুরি।হয়তো তিনি অনায়াসে জীবনটা পার্টি করে,ঘুরে,দামী পোশাক পরে সংসারের রাণী হয়ে কাটিয়ে দিতে পারতেন।এতো কষ্ট তার করার কোন প্রয়োজন ছিলো না।তবু কঠিনেরে ভালোবাসিলাম এর মতো গৌরী খান কাজ করে গেছেন।২০০২ সালের পর কাজ শুরু করেছিলেন।একটা স্বতন্ত্র নাম এবং আস্থার জায়গা করতে প্রায় ২০ বছর লেগে গেছে তার।গত তিন চার বছর ধরে প্রশংসা কুড়াচ্ছে গৌরীর অন্দরসজ্জা।পেয়েছেন কাজের স্বীকৃতি,যেটা আজীবন তিনি চেয়েছিলেন।

জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ ...
13/09/2025

জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে।

বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে।

নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়।

বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ*ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া।

মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান।

কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে।

চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না।

অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে।

বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না।

না, ব্যাপারটা সেরকম না।

ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে।

দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট/দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি।

ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক।

দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে।

এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়।

~Karim Shawon

06/09/2025

আলহামদুলিল্লাহ ❤️


06/09/2025

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)উপলক্ষে। আজকে আমাদের মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর শুভ জন্মদিন❤️❤️❤️

#মহানবী

সবচেয়ে বড় ক্ষতি তখনই হয়, যখন আমরা নিজের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিই অন্যের কথাকে। অথচ মানুষ যাকে দেখে—সেটা আমাদের পুরোটা নয়, ক...
02/09/2025

সবচেয়ে বড় ক্ষতি তখনই হয়, যখন আমরা নিজের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিই অন্যের কথাকে। অথচ মানুষ যাকে দেখে—সেটা আমাদের পুরোটা নয়, কেবল এক পাশ।

জীবনে আমরা যতই ভালো কাজ করি না কেন, সবসময় কিছু মানুষ থাকবে যারা কেবল আমাদের দুর্বলতা, ভুল বা ব্যর্থতাই খুঁজে বের করবে। তারা সামনে আমাদের সাফল্য দেখবে না, বরং পিছনে দাঁড়িয়ে খুঁটিনাটি দোষ খুঁজে কটু কথা বলবে। এটাই বাস্তবতা।

কেন মানুষ এমন করে?
কারণ, যারা আপনাকে পিছনে টেনে ধরতে চায়, তারা আসলে আপনার সাফল্যের প্রতি হিংসুক। তারা আপনার সামনের দিক—যেটা আলোয় ভরা, যেটা সাফল্য, অর্জন আর প্রচেষ্টায় ভরা—তা দেখতে চায় না। বরং তারা তাকায় আপনার পিছনের দিক—যেটা অতীতের ব্যর্থতা, কিছু ভুল, কিংবা যেসব জায়গায় আপনি এখনও শক্ত নন।

তাহলে কি কটু কথায় থেমে যাবেন?
না। যদি আপনি প্রতিটি কটু কথায় পিছন ফিরে তাকান, তবে সামনে এগোনোর গতি হারাবেন। কটু কথা হচ্ছে বাতাসের মতো—যেটা চাইলে কান ঢেকে এড়িয়ে যাওয়া যায়। কিন্তু যদি সেটা আঁকড়ে ধরেন, তবে নিজের পথেই পা জড়িয়ে পড়বে।

ভাবুন তো—সূর্য কি কখনো মেঘের কটু মন্তব্যে থেমে যায়? না। সূর্য আলো ছড়ায়, মেঘ আসুক বা যাক, সেটা তার দায়িত্ব। তেমনি আপনার কাজ হলো নিজের পথে এগিয়ে যাওয়া, অন্যের কথার বোঝা টেনে না বেড়ানো।

কীভাবে এগোবেন?

প্রথমত, নিজেকে বোঝার চেষ্টা করুন। আপনি কে, আপনার মূল্য কী, আপনার লক্ষ্য কী—সেটা যত স্পষ্ট হবে, অন্যের কথায় তত কম কষ্ট পাবেন।

দ্বিতীয়ত, নির্বাচন করুন কোন কথায় কান দেবেন। সৎ সমালোচনা আপনাকে শক্ত করবে, কিন্তু হিংস্র কটু কথা কেবল টেনে ধরবে। তাই ফিল্টার করতে শিখুন।

তৃতীয়ত, অন্যের কথায় নয়, নিজের কাজে প্রমাণ দিন। কারণ দিনের শেষে মানুষের মুখ বন্ধ হয় আপনার সাফল্যে, আপনার চুপ করে থাকা নয়।

শেষ কথা
মানুষ সবসময় আপনার পিছনের দিকটাই দেখতে চাইবে, কারণ ওখানেই ভুল আর দুর্বলতা বেশি চোখে পড়ে। কিন্তু মনে রাখবেন—আপনি যে যাত্রায় আছেন, তার আসল সৌন্দর্য সামনে। অন্যের কটু কথায় পিছনে তাকাবেন না, কারণ পিছনে তাকালে কেবল ছায়া দেখা যায়—কিন্তু সামনে তাকালে দেখা যায় আলো।

Address

Mirpur
Dhaka

Telephone

+8801750323665

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sultana's a to z topic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sultana's a to z topic:

Share