02/10/2025
রাফিয়াত রশিদ মিথিলা অভিনেত্রী, গায়িকা এবং উন্নয়নকর্মী।বাংলাদেশ এবং ভারতের কলকাতায় চলচ্চিত্রে কাজ করার পাশাপাশি তিনি ব্র্যাক ইন্টারন্যাশানালের আর্লি চাইল্ডহুড ডেভেলপমেন্টের প্রধান হিসাবে কর্মরত আছেন। মিথিলা অসংখ্য টিভি নাটকে অভিনয় করেছেন।২০২১ সালে অমানুষ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক করেন।১৪তম দাদাসাহেব ফালকে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ও অভাগী (২০২৪) চলচ্চিত্রের জন্য সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পান। ♥️
লিটল জুয়েলস স্কুলে প্রাথমিক, ভিকারুননেসা নুন স্কুল এন্ড কলেজে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।এরপর তিনি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রারম্ভিক শৈশব বিকাশে দ্বিতীয় মাস্টার্স সম্পন্ন করে স্বর্ণপদক জিতে নেন।তিনি বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএড ডিগ্রী অর্জন করেন। ২০১০ সালে মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ অব এডুকেশন অ্যান্ড হিউম্যান ডেভেলপমেন্টে "শিক্ষাক্রমের সমসাময়িক দৃষ্টিভঙ্গি: নির্দেশনা এবং মূল্যায়ন" অধ্যয়ন করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আরও পড়াশোনার জন্য যান। ২০২৫ সালে তিনি জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রারম্ভিক শৈশব শিক্ষায় ডক্টরেট সম্পন্ন করেন।♥️
একাডেমিক কাজের পাশাপাশি, মিথিলা বাংলাদেশের বেনুকা ইনস্টিটিউট অব ফাইন আর্টসের ড্যান্স একাডেমিতে কত্থক, মণিপুরি এবং ভরত নাট্যম নৃত্য অধ্যয়ন করেছেন। তিনি হিন্দোল মিউজিক একাডেমিতে নজরুলগীতি বা বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা ও সুর করা গানের অধ্যয়নের প্রশিক্ষণও পেয়েছিলেন। তিনি নন্দন স্কুলে শিল্পকলা অধ্যয়ন করেন এবং দৃক গ্যালারী গ্রুপ প্রদর্শনীতে তার তৈলচিত্র প্রদর্শন করেন। তিনি পিপলস থিয়েটার, বাংলাদেশের একজন শিশু অভিনেতা ছিলেন।♥️
সৌজন্যে : উইকিপিডিয়া
সম্প্রতি তিনি ফের আলোচনায় এসেছেন, সৃজিত মুখার্জির সাথে বৈবাহিক জীবনের উত্থান - পতন নিয়ে। সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তার ভারতে ভিসা নেই। ২০২৪ এর অগাস্টের পর থেকে তিনি সৃজিত মুখার্জির সাথে দেখা করার জন্য ভারতে যাননি। 🙂
মিথিলার কর্মময় জীবন নিয়ে একারনেই লিখলাম। কারনটা সকলের বোধগম্য হবে না। এদেশে বিয়ে, ডিভোর্স অতি প্রয়োজনীয় আলোচনা। যেখানে বিয়ে জীবনের একটি অংশ- সম্পূর্ণ জীবন নয়। 👍
গায়ক তাহসানের সাথে বিচ্ছেদের পর ভারতের নামকরা পরিচালক সৃজিত মুখার্জির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন মিথিলা।🙂
ভুল ছিলো, সঠিক ছিলো বা পুরোপুরি স্বার্থের জন্য ছিলো অথবা ভালবাসা ছিলো -- সেটি সকলের জানার দরকার নেই। কারো মনের সাথে মন না মিললে দাঁতে দাঁত চেপে, সংসার সবাই করে না। 😔
আমাদের সমস্যাটা ওখানেই। নারী মানেই ঝিনুক। যতোক্ষণ সইবে ততক্ষণ সে ভালো মা, ভালো মেয়ে, ভালো স্ত্রী, ভালো পুত্রবধূ।যখনই স্রোতের বিপরীতে যাবে তখনই সর্বপ্রথম তার চরিত্রে হাত দেওয়া হবে। অথচ একই কাজ কতো পুরুষ করে বেড়াচ্ছে -- তারা সব ধোঁয়া তুলসীপাতা। 😎
সত্যি বলতে কি -- আমাদের সমাজ বুদ্ধিমতী, সুন্দরী,বিদ্যাবতী, গুণবতী নারীকে সহ্য করতে পারে না। ওদের চাই নরম ঘাস। যাকে পিষ*তে, পিষ*তে একদম তেতো বানাতে পারে। এটি কেবল এদেশের পুরুষেরা চায়, তা নয়। মেয়েরাও চায়। তার প্রমান কিছুক্ষণের ভিতর এই পোস্টে দেখতে পারবেন।
পুরুষ বুদ্ধিমতী নারীকে সবচাইতে অ*পছন্দ করে। হয়তো একারনেই মিথিলাকে তার ক্ষত লুকিয়ে রাখতে হয়। নয়তো সাংবাদিক এমন অবান্তর প্রশ্ন করে তাকে বিব্রত করতো না। 😊
Farhana Ahmed