Tanvir Siddiki

Tanvir Siddiki Hi
I am Tanvir Siddiki My New Page. Please Like, Comme And Share. A little hope. Living well with ev

ডিভাইসটা দেখতে সুন্দর। দেখেই মনে হচ্ছে শিশুদের কোনো খেলনা মোবাইল অথবা রেডিওর মতো কিছু একটা?আদতে এটা এমন একটা ডিভাইস যেটা...
26/08/2025

ডিভাইসটা দেখতে সুন্দর। দেখেই মনে হচ্ছে শিশুদের কোনো খেলনা মোবাইল অথবা রেডিওর মতো কিছু একটা?
আদতে এটা এমন একটা ডিভাইস যেটাতে অডিও আকারে বাইবেল শোনা যায়৷ আর, মানুষের হাতে হাতে এটা বিলি করছে খ্রিস্টান মিশনারীর দল। তাদেরই একটা দল টিএসসির মতো জায়গায় এসে এটা বিলি করে গিয়েছে সেখানকার ছাত্র, কর্মজীবী সহ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষের কাছে। একেবারে বিনামূল্যে। ঘটনাটা আরও ৬-৮ মাস আগের।
ওয়েল। এটাকেই বলে ডেডিকেশান। পশ্চিমের আয়েশি জীবনযাপন ছেড়ে এইসকল মিশনারীরা বছরের পর বছর ধরে পড়ে থাকে বাংলাদেশে। তা-ও আবার গুলশান, বনানী, বারিধারায় থাকে না তারা৷ তাদের অধিকাংশ কাজ হলো পার্বত্য অঞ্চলে, উত্তরবঙ্গের দুর্গম অঞ্চলগুলোতে যেখানে দারিদ্র‍্যের মাত্রা অত্যধিক।
যেসকল মানুষেরা দারিদ্র-পীড়িত, এইসব মিশ.নারীরা টার্গেট করে তাদেরকেই বেশি। তারা খাবার দেয়, অনেককে ভ্যান, রিকশা, অটো কিনে দেয়, কাউকে দোকান করে দেয়। তাদের ছেলেমেয়েদের জন্য সেখানে তারা আলাদা স্কুল খুলে। ওরাই চালায়—মিশ.নারী স্কুল।
এইসবকিছুর আল্টিমেট উদ্দেশ্য হলো—মানুষকে খ্রি.স্টান বানানো।
আপনি ভাবতে পারেন, ‘আরেহ, এত সহজ নাকি? কাউকে বলল আর খ্রি.স্টান হয়ে গেল? মানুষ এত বোকা?’
জি, মানুষ এত বোকা নয়, তবে তারা যেসব অঞ্চলে কাজ করে সেসব অঞ্চলের মানুষের যুক্তিবোধ, ঈমান-বোধ এত তীব্র আর প্রখরও নয়। তারা অতি অল্পতেই বিশ্বাস করে ফেলে সবকিছু। মিশনারীদের কৌশলও অভিনব। তারা খ্রিস্টান ধর্মকে এমনভাবে উপস্থাপন করে, যেন তা ইসলামের বিরোধি কিছু বলে মনে না হয়৷ যেন দুটো ধর্ম একেবারে কাছাকাছি। একই মায়ের পেটের দুই সহোদর ভাইয়ের মতো। ইসলাম ছেড়ে খ্রিস্টান হলে যেন খুব বেশি কিছু হেরফের হয় না।
গরিব মানুষগুলো যখন দেখে তারা খাবার পাচ্ছে, চিকিৎসা পাচ্ছে, বাঁচার অবলম্বন পাচ্ছে, সন্তানদের পড়াশোনা হচ্ছে, তখন তারা খুব সহজেই বিশ্বাস বদলে ফেলে।
আমরা রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি নিয়ে মেতে আছি৷ আমাদের আলোচনার টেবিলে, সোশ্যাল মিডিয়া ফিডে কতো বাহারি টপিকের আলোচনা, কিন্তু একই সময়ে ( ভুল বলেছি। তাদের এই তৎপরতা বহু বহু বছর ধরে বিদ্যমান) খ্রি.স্টান মিশনারীরা সারাদেশজুড়ে তাদের মিশন চালিয়ে যাচ্ছে নীরবে, নিভৃতে। তারা এখন পৌঁছে যাচ্ছে টিএসসির মতো শিক্ষিত আর এলিটদের জায়গাতেও৷
আমাদের সুসংগঠিত কোনো কর্মপরিকল্পনা নেই। সুসংগঠিত কোনো দল নেই, মিশন নেই, ভিশন নেই৷ নিজেদের দল, মত, পন্থাকে জয়ী করতেই আমাদের সমস্ত শ্রম বিনিয়োগ করছি।
অন্যদিকে, কওমের আস্ত একটা অংশকে ঈমান থেকে বের করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, সেদিকে আমাদের কোনো পদক্ষেপ তো দূর, ভ্রুক্ষেপই নেই।

মৃত্যুর পর আপনার স্মার্টফোনের কি হবে?হয়তো কোনো এক ব্যস্ত দুপুরে, অথবা ঘুম ভাঙা ভোরে, জীবন থেমে যাবে। নিঃশব্দে, হঠাৎ। আপ...
22/08/2025

মৃত্যুর পর আপনার স্মার্টফোনের কি হবে?
হয়তো কোনো এক ব্যস্ত দুপুরে, অথবা ঘুম ভাঙা ভোরে, জীবন থেমে যাবে। নিঃশব্দে, হঠাৎ। আপনার ঘর, কাপড়, চায়ের কাপ—সব কিছুই থাকবে। থাকবে আপনার স্মার্টফোনটিও। শুধু আপনিই থাকবেন না।
আপনি যখন থাকবনে না, স্মার্টফোনটা তখন হবে এক নিঃশব্দ স্মৃতিকার। তাতে থাকবে আপনার প্রিয়জনের গলা—ভয়েস নোটে। থাকবে সেই একটাই ছবি—যেটা আপনি শেষবার তুলেছিলেন সূর্যাস্তের দিকে তাকিয়ে। থাকবে কিছু অসমাপ্ত খসড়া, কেউ হয়তো কখনও পড়বেই না। থাকবে সেই হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ—"পরে লিখছি" বলে রেখে যাওয়া, যেটা আর কখনও লেখা হবে না।
আপনার মা কিংবা স্ত্রী হয়তো সেটা তুলে নিবে একদিন। বিছানার পাশে রাখা সেই ফোন, যেটা প্রতিদিন ঘুম ভাঙার আগে আপনি হাতে নিতেন। যেটা আপনি নিয়ে ঘুরেছেন চারদিকে, তুলে রেখেছেন হাজারটা মুহূর্ত।
হঠাৎ চোখে পরবে কিছু ছবি। একটা সেলফি, যেখানে আপনি হেসেছিলেন ঠিক তার দিকে তাকিয়ে। একটা নোট—যেখানে লেখা ছিল “ঈদের বাজারের তালিকা”, কিংবা “মাকে ফোন দিতে হবে।” হয়তো খুঁজে পায় এমন কোনো মেসেজ, যেটা আপনি কাউকে পাঠাতে চেয়েছিলেন, কিন্তু পাঠাননি। তাতে লেখা ছিল: “আমি আসলে খুব একা।”
আপনার সন্তান একদিন বড় হয়ে খুঁজে পাবে আপনার ফোন। খেলাচ্ছলে খুলে দেখবে কিছু ভিডিও। দেখবে আপনি তাকে কোলে নিয়ে রেখেছিলেন, আর বলছিলেন, “বাবা, তুমি আমার দুনিয়া।” সে তখন বুঝবে—একটা ফোন আসলে শুধু ফোন ছিল না, এটা ছিল এক জীবনের কাঁচা দলিল।
মৃত্যু অনিবার্য, এবং আমাদের উচিত মৃত্যুর পরের জীবনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া। আমাদের স্মার্টফোনে থাকা তথ্যগুলো আমাদের জীবনের প্রতিচ্ছবি। তাই আমাদের উচিত, স্মার্টফোনে এমন কিছু সংরক্ষণ করা, যা আমাদের মৃত্যুর পরেও আমাদের জন্য সওয়াবের কারণ হতে পারে। অন্তত এমন কিছু না রাখা যা প্রকাশিত হলে আমাদের লজ্জায় পরতে হয়।
তাই আমাদের উচিত, স্মার্টফোনকে এমন এক বন্ধু বানানো, যে মৃত্যু পরবর্তী জীবনেও আমাদের জন্য সাক্ষী হবে কল্যাণের। মৃত্যুর প্রস্তুতি শুধু জানাজা বা কবরের কাপড়েই নয়—প্রস্তুতি লাগে ডিজিটাল দুনিয়াতেও।

~সংগ্রহীত

তথাকথিত গ্রামের ক্ষেত, আনস্মার্ট, বেকডেটেট রিপন মিয়া কে ফ্লো করাই ভালো, যত আধুনিকতার ছোঁয়া ততই বিচ্ছেদ।ততোই ধোকার ঘ্রাণ...
17/08/2025

তথাকথিত গ্রামের ক্ষেত, আনস্মার্ট, বেকডেটেট রিপন মিয়া কে ফ্লো করাই ভালো, যত আধুনিকতার ছোঁয়া ততই বিচ্ছেদ।
ততোই ধোকার ঘ্রাণ , বিচ্ছেদ এর দায়ভার কেউই নিতে চায়🫰

ফেসবুকে এখন সবথেকে বেশি ছড়িয়ে আছে নগ্নতা। যদি আপনি চান আপনাদের সামনে নগ্ন বা অশ্লীল ভিডিও, ছবি বা পোস্ট না আসুক সেই ক্ষে...
13/08/2025

ফেসবুকে এখন সবথেকে বেশি ছড়িয়ে আছে নগ্নতা। যদি আপনি চান আপনাদের সামনে নগ্ন বা অশ্লীল ভিডিও, ছবি বা পোস্ট না আসুক সেই ক্ষেত্রে নিম্নে দেওয়া ফেসবুকের সেটিংস টা চেঞ্জ করে ফেলুন।

Step 1: Facebook ➤ Settings ➤ Content Preference

Step 2 : Sensitive Content ➤ Select Show Less ➤ OK

এই সেটিংস চেঞ্জ করার উপকারীতা নিজেই বুঝতে পারবেন। ধন্যবাদ।

কোথায় শুকাতে দেয়া হইছে দেখতে চাই😅
13/08/2025

কোথায় শুকাতে দেয়া হইছে দেখতে চাই😅

🌈 একা বাঁচতে শিখুন! জীবনের পথে চলতে চলতে আমরা সবাই কাউকে না কাউকে অবলম্বন হিসেবে চাই। পরিবার, বন্ধু, ভালোবাসার মানুষ এরা...
12/08/2025

🌈 একা বাঁচতে শিখুন!
জীবনের পথে চলতে চলতে আমরা সবাই কাউকে না কাউকে অবলম্বন হিসেবে চাই। পরিবার, বন্ধু, ভালোবাসার মানুষ এরা সবাই জীবনের অংশ। কিন্তু সত্যটা হলো, জীবনটা শেষমেশ একা একাই পার করতে হয়।

একজন মানুষ যত প্রিয়ই হোক না কেন, সে চিরকাল পাশে থাকবে না। সময়, পরিস্থিতি, কিংবা ভাগ্য সবকিছুই বদলে যায়। অনেকে চলে যায় দূরে, অনেকে ব্যস্ত হয়ে যায় নিজের জীবন নিয়ে, আর কেউ কেউ শুধু স্মৃতির পাতায় রয়ে যায়।

এজন্যই বলা হয় "একা বাঁচতে শিখুন! মানুষ জানাজায় আসবে, কিন্তু কবরে নয়।"
এই কথাটার ভেতরে আছে জীবনের নির্মম সত্য। মৃত্যু আমাদের একা করে দেয়, কিন্তু একাকিত্ব শুধু মৃত্যুর সাথেই সীমাবদ্ধ নয়। জীবনের বহু মুহূর্তেই মানুষকে একা হতে হয়। সমস্যার সময়, সিদ্ধান্ত নেওয়ার মুহূর্তে, গভীর কষ্টে বা নিজের ভাঙাচোরা মুহূর্তগুলোতে, শেষ পর্যন্ত একাই লড়তে হয়।

অতএব, নিজের উপর নির্ভর করতে শিখুন। নিজের মানসিক শক্তি তৈরি করুন। আত্মসম্মান ধরে রাখতে শিখুন। সম্পর্ক থাকুক, ভালোবাসা থাকুক কিন্তু তার উপর পুরোপুরি নির্ভরশীল হবেন না। যাদের উপর আপনি ভরসা করেন, তারা যদি একদিন পাশে না থাকে, তাহলে যেন আপনি ভেঙে না পড়েন।

একা থাকা মানে এই নয় যে, আপনি কাউকে ভালোবাসবেন না বা কেউ আপনাকে ভালোবাসবে না। বরং এটা এমন একটা মানসিক প্রস্তুতি যেখানে আপনি জানেন, আপনাকে একা চলতে হতে পারে, আর আপনি তাতে পিছিয়ে পড়বেন না।

জীবনে যাত্রা দীর্ঘ, আর পথ কখনও মসৃণ নয়। যদি নিজের শক্তি দিয়ে নিজেকে সামলাতে পারেন, তাহলে জীবন আপনাকে কম কষ্ট দেবে।

শেষ কথা, নিজেকে এতটাই শক্ত করুন যাতে আপনি কারও অনুপস্থিতিতেও ভেঙে না পড়েন। কারণ সবাই শুধু জানাজায় আসবে, কিন্তু কবরে আপনাকে একাই যেতে হবে।

dhet.. বুঝে না বাংলার মানুষ
12/08/2025

dhet.. বুঝে না বাংলার মানুষ

Only a few men can understand this.🌳
12/08/2025

Only a few men can understand this.🌳

SSC তে A+ পাওয়াটা ম্যাটার না, HSC টাই ম্যাটার। HSC তে A+ পাওয়া ম্যাটার না, Admission test এ ভালো কোথাও চান্স পাওয়াই ম...
10/08/2025

SSC তে A+ পাওয়াটা ম্যাটার না, HSC টাই ম্যাটার। HSC তে A+ পাওয়া ম্যাটার না, Admission test এ ভালো কোথাও চান্স পাওয়াই ম্যাটার। ভালো ভার্সিটিতে চান্স পাওয়া ম্যাটার না, সেখানে চান্স পাওয়ার পর ভালো সিজি পাওয়াটাই ম্যাটার। ভার্সিটিতে ভালো সিজিপিএ পাওয়া কোনো ম্যাটার না, ভালো জায়গায় ভালো বেতনের চাকরি পাওয়াই ম্যাটার। ভালো চাকরি কোনো সফলতা না, যদি না সংসার সুন্দর কিংবা ভালো না হয়।

Where is the end of this competition to achieve success !!!!

লেখাটা ভয়ঙ্কর সুন্দর!💜"মৃ*ত্যু ছাড়া মানুষের একান্ত নিজের কিছু নেই,জীবন অন্যরা ভাগ করে নেয় খুব প্রকাশ্যেই।"জাহাঙ্গীরনগর...
10/08/2025

লেখাটা ভয়ঙ্কর সুন্দর!💜

"মৃ*ত্যু ছাড়া মানুষের একান্ত নিজের কিছু নেই,

জীবন অন্যরা ভাগ করে নেয় খুব প্রকাশ্যেই।"

জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটির একটা ছেলের মা*রা যাওয়ার খবর দেখে হুট করেই মনে হলো, মৃ*ত্যু ছাড়া আমাদের আসলে নিজের বলতে আছেটা কী?

এই ছেলেটা গ্র্যাজুয়েশন করেছে। বিয়ে করেছে। দুইটা বাচ্চা আছে। বৌ আছে। ৪১ তম বিসিএসে সুপারিশ পেয়েছে। ৪৩ তমর ভাইবাও দিয়ে ফেলেছে।

এই এতো এতো স্ট্রাগল, এতো এতো পরিশ্রম এক মুহূর্তে শূণ্য হয়ে গেল, ছেলেটার তাহলে নিজের বলে থাকলো কী?

ভালো ক্যারিয়ার, অসম্ভব পরিশ্রম করে তিলে তিলে গড়ে তোলা ক্যারিয়ার, এই ক্যারিয়ারটাও কি আসলে আমার নিজের? না তো। এই ক্যারিয়ারে মায়ের ভাগ আছে, বাপের ভাগ আছে, ভাইয়ের লেখাপড়া আছে, বোনের বিয়ে আছে, বৌ এর শখ আছে, বাচ্চার দুধ আর খেলনাও আছে।

এবং এই একটা ক্যারিয়ার বানানোর জন্য মানুষরে সবকিছুই ছাড়তে হয়। লিটারালি সবকিছুই। টাকার ব্যাপারটা তো আছেই, সময়ের ব্যাপারটাও খুব ভাইটাল। চাকরির পেছনে ছুটতে ছুটতে বহু ছেলেমেয়ে ট্যুর দেওয়া ছেড়ে দেয়, বই পড়া ছেড়ে দেয়, প্রেম করা ছেড়ে দেয়, রেস্টুরেন্টে খাওয়া ছেড়ে দেয়, এমনকি অনেকে তো ইবাদত পর্যন্ত করতে পারে না।

একবার এক ভাইরে রাতের বেলা অনেক নামাজ পড়ার কারণ জিজ্ঞেস করে জানছিলাম, সারাদিন ল্যাবে কাজের ঠেলায় নামাজটা পর্যন্ত পড়তে পারেন নাই। খাওয়া তো দূরের কথা। মলিন হাসি মুখে নিয়ে তিনি বলেছিলেন, আমি ধনী হইতে চাই না ভাই, শুধু এতোটুকু অবসর চাই, যতটুকু অবসর পাইলে আমি একটু শান্তিমতো নামাজটা পড়তে পারি।

কেউ সরারাত ফোন নিয়ে রাতে দাঁড়াইয়া থাকে, বাপ অসুস্থ, বাপের কাছে যাইতে পারে না। শুধুমাত্র একটা ক্যারিয়ারের জন্য। একটা ব্রাইট ফিউচারের জন্য।

সমস্যা হলো, ফিউচার প্ল্যানে আমরা সবকিছুই ইনক্লুড করি, শুধু মৃ*ত্যুটা ছাড়া। আমাদের প্ল্যানে পরিবার থাকে, প্রেমিকা থাকে, গাড়ি থাকে, বাড়ি থাকে, বাট মৃ*ত্যুটা থাকে না।

অথচ মৃ*ত্যুটাকে প্ল্যানে রাখতে পারলেই কিন্তু আমার আপনার অনেক প্রায়োরিটি লিস্ট চেঞ্জ হয়ে যাবে। সেন্টমার্টিন ট্যুরটা দিয়ে ফেলা যাবে, ওয়্যার এন্ড পিসটা পড়ে ফেলার সময় হবে, তাহাজ্জুদ পড়ার সময়টাও বের করে ফেলতে পারবেন। কারণ, আপনি জানেন, মৃ*ত্যু ওয়েট করতেসে। আপনার হাতে খুব বেশি সময় নাই।

না, আমি নিজে বোহেমিয়ান টাইপ মানুষ না, আপনাকেও বাউন্ডুলে হতে বলতেসি না। বরং পরিবারকে আমরা ওউন করবো, ভালোবাসবো, দায়িত্ব পালন করবো, সবটাই করবো।

সাথে সাথে ওউন করে নিবো আমাদের দুর্বলতাকেও, আমাদের মৃ*ত্যুকেও।

তখন দেখবেন, কিছু কাজ যেইটা আপনি একান্তই আপনার বলে অবহেলায় ফেলে রেখেছেন, কাজটা আপনার করা হয়ে যাবে। মৃ*ত্যু আপনার পরিবারের পাশাপাশি আপনাকেও আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলবে।

জীবন নিয়ে প্ল্যান করার সময় একটা জিনিস মাথায় রাইখেন, জীবনটা আপনার না। এইখানে আপনার ভাগ কম। আপনার জীবন আপনার চোখের সামনেই ভাগ করে নেবে আপনার পরিবার, আপনার বন্ধু বা আপনার আত্মীয়রা।

বাট মৃত্যুটা আপনার একান্তই নিজের। আপনার মৃত্যুর ভাগটা কেউ নেবে না, ঐটা আপনাকেই নিতে হবে। তাই, যে কোন প্ল্যানে জীবনের আগে মৃ*ত্যুর কথাটা থাকা চাই। ক*ষ্ট করতে করতে নিজেরে যন্ত্র করে ফেলার আগে মনে থাকা চাই কবি ইমতিয়াজ মাহমুদের লেখা দুইটা লাইন,

"মৃ*ত্যু ছাড়া মানুষের একান্ত নিজের কিছু নেই,

জীবন অন্যরা ভাগ করে নেয় খুব প্রকাশ্যেই।"

#পেজে_লাইক_দিয়ে_পাসে_থাকুন

05/08/2025

যারা মুখের উপর সত্য কথা বলে,তেল মারা কথা বলতে না পারে তারা কখনোই প্রিয় মানুষ হতে পারে না

মৃত্যুর পর মানুষের ৯টি আফসোস :১. "হায়! আমি যদি মাটি হয়ে যেতাম।"( সূরা-নাবা, ৪০) ২. "হায়! যদি পরকালের জন্য কিছু করতাম।"( ...
04/08/2025

মৃত্যুর পর মানুষের ৯টি আফসোস :

১. "হায়! আমি যদি মাটি হয়ে যেতাম।"( সূরা-নাবা, ৪০)

২. "হায়! যদি পরকালের জন্য কিছু করতাম।"( সূরা- ফজর, ২৪)

৩. "হায়! আমাকে যদি আমার আমলনামা না দেওয়া হতো। "(সূরা-হাক্কাহ্, ২৫)

৪. "হায়! আমি যদি শয়তানকে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করতাম।"(সূরা-ফুরকান, ২৮)

৫. "হায়! আমরা যদি আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূল (স.) এর আনুগত্য করতাম।"(সূরা-আহযাব, ৬৬)

৬. "হায়! আমি যদি রাসূল (স.) এর সৎপথ অবলম্বন করতাম।"(সূরা-ফুরকান, ২৭)

৭. "হায়! আমিও যদি তাদের সঙ্গে থাকতাম, তাহলে বিরাট সফলতা লাভ করতে পারতাম।"(সূরা-আন নিসা, ৭৩)

৮. "হায়! আমি যদি আমার রবের সঙ্গে কাউকে শরীক না করতাম।"( সূরা-কাহাফ, ৪২)

৯. "হায়! এমন যদি কোনো সুরত হতো -- আমাদের কে আবার দুনিয়াতে পাঠানো হতো, আমরা আমাদের প্রভুকে মিথ্যা প্রতিপন্ন না করতাম আর আমরা হতাম ঈমানদারের শামিল।"(সূরা-আনআম, ২৭)
#পেজে_লাইক_দিয়ে_পাসে_থাকুন

Address

House/14, Road/38, Block/Mirpur, Section/6
Dhaka
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tanvir Siddiki posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tanvir Siddiki:

Share

Category