Pori Multimedia

Pori Multimedia Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Pori Multimedia, Film/Television studio, Saiham Sky View Tower, 45 Bijoy Nagar Road, Dhaka.

11/04/2025

দেশী নায়িকাদের সময় দিতে পারছি না: শাকিব খান

09/04/2025

গাজীপুরে পুষ্পদাম রিসোর্টে পুলিশের অভিজান #পুলিশ #রিসোর্ট

জাতীয় ঈদগাহে নিরাপত্তায় মেহেদি রাঙা হাতে এক নারী পুলিশ সদস্য!জীবনের গল্পগুলো কখনো কখনো রূপকথাকেও ছাড়িয়ে যায়। দায়িত্ব বড়...
31/03/2025

জাতীয় ঈদগাহে নিরাপত্তায় মেহেদি রাঙা হাতে এক নারী পুলিশ সদস্য!

জীবনের গল্পগুলো কখনো কখনো রূপকথাকেও ছাড়িয়ে যায়। দায়িত্ব বড় কঠিন। এক আকাশ সমান মন খারাপটাকে আড়াল করে জনসাধারণের নিরাপত্তাকে আগলে ধরে। পরিবার পরিজন থেকে নিজেকে দুরে রেখে দায়িত্ব পালনে নিজেকে উৎসর্গ করে। তাদের স্বপ্ন বাড়ি যায়না। তারা আমাদের স্বপ্নকে নিরাপদে বাড়ি পৌঁছে দেয়!

[জাযাকাল্লাহ খাইর]

ম্যাজিষ্ট্রেট সারোয়ার আলম, যিনি স্রোতের বিপরীতে গিয়ে দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করেছেন এবং সেই কারনে তিনি দায়িত্ব হারিয়েছি...
29/03/2025

ম্যাজিষ্ট্রেট সারোয়ার আলম, যিনি স্রোতের বিপরীতে গিয়ে দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করেছেন এবং সেই কারনে তিনি দায়িত্ব হারিয়েছিলেন। আমরা হয়তো সময়ের সাথে তাঁর কথা ভুলে গেছি। দেশের বর্তমান এই সময়ে উনাকে খুব প্রয়োজন। যেহেতু এখন সবকিছু স্রোতের অনুকূলে সেহেতু তাঁকে দিয়ে বাজারের দ্রব্যমূল্য ১০০% কন্ট্রোল করা সম্ভব।

Salman Khan and Tamannaah Bhatia enjoy a luxurious ride together in a private jet ✈️✨💫     DISCLAIMER :- AI Generated Im...
02/03/2025

Salman Khan and Tamannaah Bhatia enjoy a luxurious ride together in a private jet ✈️✨💫

DISCLAIMER :- AI Generated Image 📸
This is ai technology image generate only entertainment purposes 👍

Mukesh Ambani and his wife Nita Ambani enjoying a relaxing joyful moments in the pool!
02/03/2025

Mukesh Ambani and his wife Nita Ambani enjoying a relaxing joyful moments in the pool!

কিয়ানু চার্লস রিভস। এই ভদ্রলোক পৃথিবীর যে-কোনোকিছুই কেনার ক্ষমতা রাখেন; কিন্তু, প্রতি ভোরে ঘুম থেকে জেগে, তিনি একমাত্র ত...
08/01/2025

কিয়ানু চার্লস রিভস। এই ভদ্রলোক পৃথিবীর যে-কোনোকিছুই কেনার ক্ষমতা রাখেন; কিন্তু, প্রতি ভোরে ঘুম থেকে জেগে, তিনি একমাত্র তা-ই ছুঁতে ছোটেন, যা, কেনা যায় না।

অভিনেতা, চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, এবং সঙ্গীতশিল্পী কিয়ানু চার্লস রিভস, নিউইয়র্কের একটি ক্লাবে নির্ধারিত সময়ের কুড়ি মিনিট দেরিতে পৌঁছলেন। ক্লাবটিতে যে-পার্টিটা চলছে, সেটি তাঁর নতুন মুভি'র প্রতি উৎসর্গ করা। ক্লাবের বাইরে, অঝোর বৃষ্টির নিচে, দাঁড়িয়ে আছেন তিনি, চুপচাপ। ভিতরে যেতে দেওয়া হচ্ছে না তাঁকে, সিকিউরিটি গার্ডরা চিনতে পারেনি। এর ক'দিন পরে, ক্লাবটির মালিক বলেছিলেন— "আমি জানতামই না কিয়ানু ক্লাবের বাইরে দাঁড়িয়ে আছেন, কবে তাঁকে ভিতরে প্রবেশের অনুমতি দেবে কেউ সে-আশায়! কাউকেই তিনি পরিচয় দেননি।"

কিয়ানু। চিরকাল যাতায়াত করলেন গণপরিবহনে চড়ে, সময়ে ঝুলেঝুলে। রাস্তার ধারে ভিক্ষে করছে ঘরবাড়িহীন কোনো নিঃস্ব, কিয়ানু তার পাশে গিয়ে বসে থেকেছেন, গল্প করেছেন, উঠে আসার আগে দুখী মানুষটির মুঠোয় গুঁজে দিয়েছেন অপ্রত্যাশিত পরিমাণের অর্থের নোট। কেউ জানে না, কে এই লোক? আপনি যদি তাঁকে চিনে থাকেন, প্রায়ই আপনার চোখে পড়বে— পার্কের বেঞ্চিতে বসে হটডগ চিবুচ্ছেন তিনি, অপরিচিত বুড়োবুড়ি-শিশুদের হলাহলের পাশে।

কিয়ানু। দুনিয়ার বিস্ময়কর চলচ্চিত্র 'দ্য ম্যাট্রিক্স'-এর একটি সিক্যুয়েল শেষে, চলচ্চিত্রটির প্রত্যেক স্টান্টম্যানকে একটি করে মোটরবাইক কিনে দিয়েছিলেন। তাঁকে বলতে শুনেছিলাম আমরা— "এঁদের স্কিলই, এই মুভির প্রাণ।"

'দ্য ম্যাট্রিক্স'-এর কস্টিউম ডিজাইনার ও কম্পিউটার সায়েন্টিস্টদের বেতন তাঁর কাছে মনে হয়েছিলো— চলচ্চিত্রটির উত্তুঙ্গ জনপ্রিয়তা এবং এর নেপথ্যে ওই উল্লিখিত ব্যক্তিদের মেধা ও শ্রমের তুলনায় যথার্থ নয়। অতএব, সেই মুভি থেকে প্রাপ্ত তাঁর পারিশ্রমিকের সিংহভাগ তিনি তুলে দিয়েছিলেন এঁদের হাতে।

তাঁর মুভি 'দ্য ডেভিল'স অ্যাডভোকেট'-এ কিংবদন্তী অভিনেতা আল পাচিনোকে আমন্ত্রণের খরচ যোগাতে, তিনি কমিয়ে ফেলেছিলেন নিজের বেতন।

'দ্য লেক হাউজ' চলচ্চিত্রটায় অভিনয়ের সময়, দু'জন কস্টিউম সহকারীর আলাপ তাঁর কানে এসেছিলো ফিসফাসে, যাদের একজন কাঁদছিলো হুহু করে, পরদিন কুড়ি হাজার ডলার শোধ করতে না-পারলে ঋণের ঘরটি হারিয়ে পরিবার নিয়ে পথে বসতে হবে বলে। সেই পরদিন, লোকটির ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকাটি জমা হয়ে গিয়েছিলো। হ্যাঁ, কিয়ানু রিভস।

প্রত্যেকেই মানুষ হিসেবে জন্মায়, কিন্তু মানুষ হয়ে বেঁচে থাকতে পারে— অল্প ক'জন।

১৯৬৪'র সেপ্টেম্বরের ২ তারিখ জন্মেছিলো শিশুটি। বয়স যখন তিন বছর, বাবা পরিত্যাগ করলো তাকে। এরপর, ছেলেটি বড়ো হয়েছিলো তিনজন সৎপিতার ভিন্ন তিন বাড়িতে। ছেলেটির ডিসলেক্সিয়া। তার স্বপ্ন ছিল হকি প্লেয়ার হওয়ার, যে-স্বপ্ন চুরমার হয়ে যায় মারাত্মক একটি দুর্ঘটনায় প্রায় মৃত্যুর মুখোমুখি পড়ে যাওয়ার ফলস্বরূপ। জন্মমুহূর্তেই তাঁর কন্যাশিশু মারা যায়। ক'দিন পরেই মারা যান সেই কন্যার মা, গাড়ি-অ্যাক্সিডেন্টে। প্রায় একই সময়ে মারা যান তাঁর প্রাণের বান্ধব, সুখদুঃখের সাথী— রিভার ফিনিক্স। তাঁর বোনের শরীরে ধরা পড়ে লিউকেমিয়া।

ভেঙ্গে পড়েননি কিয়ানু। বোনের চিকিৎসা চলাকালীন ওই দীর্ঘ সময়ে, কোনো চলচ্চিত্রেই অভিনয় করলেন না তিনি, বসে থাকতেন বোনের বিছানার পাশে। একদিন, বিখ্যাত 'দ্য লিউকেমিয়া ফাউন্ডেশন' গড়ে তুললেন কিয়ানু, বোনের চোখের ভিতরের বেদনা বুকের ভিতরে বয়ে; যে-ফাউন্ডেশনে নিয়মিত অর্থ যোগান দেওয়ার প্রয়োজনে আজও অভিনয় করে চলেন লোকটি। শুধুমাত্র 'দ্য ম্যাট্রিক্স' মুভির আয় থেকেই, সাড়ে সাত কোটি মার্কিন ডলার দান করেছেন কিয়ানু, বিভিন্ন হাসপাতালে, এবং অন্যান্য চ্যারিটিতে, মানুষের জন্য।

বডিগার্ড? নেই। বিলাসবহুল একটি বাড়ি? না, নেই। নিউইয়র্ক শহরের রাস্তায়, সাবওয়েতে, গণপরিবহনে, আজও আপনি দেখতে পাবেন, দুনিয়ার দুর্ধর্ষ এক চলচ্চিত্র অভিনেতাকে, মিলিয়োনিয়ার, তীব্র প্রতিভাধর, ঝুলছেন গাড়ির ভিতরে দাঁড়িয়ে, হাঁটছেন ফুটপাত ধরে, পৃথিবীর মানুষকে দেখছেন তিনি, দেখছেন মানুষের বিচিত্র জীবনগুলোকে, অবাক দৃষ্টিতে, জলভরা চোখে। হ্যাঁ, তিনি কিয়ানু রিভস। ইচ্ছে করলেই যিনি জগতের সবচেয়ে দামী প্লেনটি কিনে পৃথিবী ঘুরতে পারেন।

২০১০ সাল। কিয়ানু'র জন্মদিন। ফুটপাত ধরে হাঁটতে-হাঁটতে, একটি ছোট্ট বেকারির সামনে এসে, ঢুকে পড়লেন তিনি। কিনলেন ছোট্ট একটি পেস্ট্রি-বান, এবং একটি মোমবাতি। মোমবাতিটি বানের উপরে বসিয়ে, বেকারি থেকে বেরিয়ে, সামনের ফুটপাতে দাঁড়িয়ে তৃপ্তি নিয়ে খেলেন। এবং, তাঁকে চিনতে পেরে যে-ই দাঁড়িয়ে হাত বাড়ালো করমর্দনের কিংবা সামান্য হাই-হ্যালোর ইচ্ছেয়, প্রত্যেককেই এক কাপ করে কফি পানের অনুরোধ করলেন তিনি। অথচ, সেদিন দুনিয়ার সব মিডিয়া জুড়ে তাঁর জন্মদিন পালিত হচ্ছে হইহল্লায়, তাঁর ঘরে গণমাধ্যমকর্মীদের ভিড়। তিনি নেই। ফুটপাত ধরে হাঁটছেন, মানুষের বুকের ধার ঘেঁষে।

১৯৯৭ সালের এক সকালে, লস এঞ্জেলেসের একজন ফটোসাংবাদিক একটি আকস্মিক ছবি তুলে হইচই ফেলে দিয়েছিলো— দুনিয়া-কাঁপানো অভিনেতা কিয়ানু রিভস মাফলারে মুখটি ঢেকে রেখে একজন গৃহহীন লোকের পাশে বসে খাচ্ছেনদাচ্ছেন, গল্প করছেন, হাসিঠাট্টায় মেতে রয়েছেন, ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে!

মাঝেমাঝে, খুব ভাগ্যবান হোন যদি, আপনি সেইসব মানুষের সাক্ষাৎ পাবেন, যাঁরা বুকের ভিতরে তীব্র ভাঙন নিয়ে বেঁচে আছেন, এবং বেঁচে আছেন দুনিয়ার অন্য কাউকেই অমন ভাঙনের মুখে পড়তে না-দেওয়ার তীব্র বাসনায়। তাঁরা ভাঙাচোরা মানুষ, তাঁরা মানুষের জন্য ছুটতে থাকা মানুষ।

কিয়ানু চার্লস রিভস। এই ভদ্রলোক পৃথিবীর যে-কোনোকিছুই কেনার ক্ষমতা রাখেন; কিন্তু, প্রতি ভোরে ঘুম থেকে জেগে, তিনি একমাত্র তা-ই ছুঁতে ছোটেন, যা, কেনা যায় না।

Cp

Address

Saiham Sky View Tower, 45 Bijoy Nagar Road
Dhaka
1000

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Pori Multimedia posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share