The Horror Story - ভৌতিক ঘটনা ও গল্প

The Horror Story - ভৌতিক ঘটনা ও গল্প আপনারা,,,,,,,,,, যারা ভূতের গল্প ও ঘটনা পছন্দ করেন এই পেইজটা তাদের জন্য।

মেডিকেল থেকে লা*শ নিয়ে বাড়ি যাওয়ার সময় পথের মাঝে হঠাৎ বৃষ্টি! লাশের ভ্যান রেখে স্ত্রী,পুত্র,কণ্যা,ভাই বোন,বন্ধু বান্ধব,স...
05/07/2025

মেডিকেল থেকে লা*শ নিয়ে বাড়ি যাওয়ার সময় পথের মাঝে হঠাৎ বৃষ্টি! লাশের ভ্যান রেখে স্ত্রী,পুত্র,কণ্যা,ভাই বোন,বন্ধু বান্ধব,সবাই বৃষ্টির পানি থেকে নিজেদের গা বাচানোর জন্য পাশেই নিরাপদ কোন স্থানে আশ্রয় নেয়! বেচারার নি*থর দেহ ভ্যান গাড়ির উপর ঝুম বৃষ্টিতে ভিজতে থাকে!
অথচ এই মৃ*ত মানুষটাই বেচে থাকা অবস্থায় পরিবারের সবার জন্য ছায়া হয়ে ছিলো! বৃষ্টিতে ছাতা হয়ে ছিলো!
জীবনের পুরোটা সময় স্ত্রী,পুত্র,কণ্যাকে আগলে রেখেছিলো! পরিবারের সবাইকে সুখে শান্তিতে রাখার জন্য মৃ*ত্যুর পুর্ব দিন পর্যন্ত গাধার মতো পরিশ্রম করে যাওয়া মানুষটার শেষ পরিনত বড়ই নির্মম!

শরীর থেকে প্রাণ বেরিয়ে যাওয়ার পরই পাশে কেউ নেই! কোথাও কেউ নেই!
আর এই জীবনে আমরা সবাই বাহাদুরি করি! আজ বাহাদুরি কই

এটাই আমাদের জীবন
এটাই বাস্তবতা
সংগ্রহীত

আর তাঁর ফ্ল্যাট ছিল এমন একটি হাউজিং এসোসিয়েশনের আওতায়, যেখানে কেউ মাঝেমধ্যে খোঁজ নিতে আসত না, এবং জানালাগুলো বন্ধ ছিল ...
02/07/2025

আর তাঁর ফ্ল্যাট ছিল এমন একটি হাউজিং এসোসিয়েশনের আওতায়, যেখানে কেউ মাঝেমধ্যে খোঁজ নিতে আসত না, এবং জানালাগুলো বন্ধ ছিল — ফলে গন্ধ বা শব্দ বাইরে যায়নি। তিনি একা থাকতেন, জীবনের শেষ দিকে পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করেছিলেন। ভাড়া আর বিল স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাটা যাচ্ছিল বলে কাউকে কিছু বোঝা যায়নি। যখন পুলিশ দরজা ভেঙে ফ্ল্যাটে ঢোকে, তখন তার দেহ কঙ্কাল হয়ে গিয়েছিল — পড়ে ছিল টিভির সামনে।

অনেকে ভাবতে পারেন, “দুই বছর ধরে ভাড়া, বিদ্যুৎ চলল কীভাবে? কেউ খেয়াল করল না?” আসলে, জয়েস সরকারি হাউজিং বেনিফিটে থাকা একা একজন নারী ছিলেন। ভাড়া ও কিছু বিল অটোমেটিক ডেবিটে ব্যাংক থেকে কাটা যাচ্ছিল।

বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়নি, কারণ কোম্পানিগুলো সাধারণত কয়েক মাস বিল না পেলে তদারকি করে — কিন্তু যেহেতু বিলের অর্থ কাটছিল বা কারো সন্দেহ হয়নি, তাই বিদ্যুৎ চলতে থাকে।

এই ঘটনা আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখায়, নিঃসঙ্গতা কতটা ভয়ংকর হতে পারে। আমরা কি খেয়াল রাখছি, আমাদের চারপাশের মানুষগুলো ঠিক আছে কি না?

সব মিলিয়ে, এক আধুনিক শহরের ভিড়ে একজন মানুষ এইভাবে হারিয়ে যেতে পারে — সেটা অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি।

~হেমন্ত~

কালোজাদুর শিকার এই অভিনেত্রী। ৪ মাস অসুস্থ থাকার আজ মারা গেল।https://www.facebook.com/tanin.subha2
10/06/2025

কালোজাদুর শিকার এই অভিনেত্রী। ৪ মাস অসুস্থ থাকার আজ মারা গেল।
https://www.facebook.com/tanin.subha2

এই পাখিটা আম্মু আজকে বিকেলে পাইছে, কিন্তু পাখিটার খাবার যেখানে জমা হয় (খাবারের থলি) ঐ জায়গাটাই কাটা। খাবার খায় না কিন...
14/05/2025

এই পাখিটা আম্মু আজকে বিকেলে পাইছে,
কিন্তু পাখিটার খাবার যেখানে জমা হয় (খাবারের থলি) ঐ জায়গাটাই কাটা। খাবার খায় না কিন্তু পানি খেলে তা বের হয়ে যায়,

যে অংশটা দেখা যাচ্ছে ঐটাই খাবারের থলি, আর এর নিচের পুরো অংশটাই কাটা

যার পাখিটা ছিল সে মনে হয়, পাখিটাকে পুরোপুরি ট্রিটমেন্ট দিতে পারে নি।

নাকি এইটা ব্ল্যাক ম্যাজিকের পাখি? কারণ সত্যিটা একবার শুনেছিলাম এইসব গলা কাটা পাখি কোনোদিন বেচে থাকতে পারে না, যদি ব্ল্যাক ম্যাজিক করা হয় তখন এই পাখি গুলা যাদুর কারণে বেচে থাকে।

আর যে মানুষটির জন্য করা হয়ে থাকে সেই মানুষটি ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাবে 🙂

(১২-০৫-২০২৫)

Collected

যমুনা নদীর বুকে, সিরাজগঞ্জ আর টাঙ্গাইল অঞ্চলের দিকে, রাতের বেলায় এক রহস্যময় নৌকার গল্প শোনা যায়। ভরা বর্ষায় যখন যমুনার জ...
07/05/2025

যমুনা নদীর বুকে, সিরাজগঞ্জ আর টাঙ্গাইল অঞ্চলের দিকে, রাতের বেলায় এক রহস্যময় নৌকার গল্প শোনা যায়। ভরা বর্ষায় যখন যমুনার জল ঘোলাটে আর স্রোত প্রবল থাকে, তখন নাকি সেই নৌকার দেখা মেলে।
গল্পটা পুরনো। রহিম মিঞা নামের এক হতভাগ্য মাঝি ছিলেন। বর্ষাকালে যাত্রী পারাপার করতে গিয়ে হঠাৎ এক রাতে ঝড়ের কবলে পড়েন। নৌকাটি ডুবে যায়, আর রহিম মিঞা সহ কয়েকজন যাত্রী নিখোঁজ হন। তাদের দেহ আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।
এরপর থেকে দুর্যোগপূর্ণ রাতে, যখন আকাশে মেঘ গর্জন করে আর যমুনার ঢেউ উত্তাল হয়ে ওঠে, তখন নাকি নদীর বুকে একটি আলোহীন নৌকা ভেসে বেড়াতে দেখা যায়। নৌকাটিতে কোনো পাল থাকে না, কোনো বৈঠা থাকে না, অথচ সেটি স্রোতের বিপরীতেও চলতে পারে।অনেকেই বলেন, নৌকার ভেতরে নাকি আবছাভাবে কিছু মানুষের ছায়া দেখা যায়, যারা নীরবে বসে থাকে। তাদের মুখ বিষণ্ণ, আর তাদের চোখ যেন অন্ধকারেও জ্বলজ্বল করে। কোনো নৌকা সেই রহস্যময় নৌকার কাছাকাছি গেলে নাকি দিক হারিয়ে ফেলে অথবা ইঞ্জিনে সমস্যা দেখা দেয়।সিরাজগঞ্জের শাহজাহান নামের এক মৎস্যজীবী বর্ষার রাতে মাছ ধরতে গিয়েছিলেন। হঠাৎ করে ঝড় শুরু হলে তিনি কূল হারিয়ে ফেলেন। চারদিকে অন্ধকার আর ঢেউয়ের ধাক্কা। ঠিক তখনই তিনি দেখতে পান, কাছেই একটি আলোহীন নৌকা। নৌকাটি অদ্ভুতভাবে স্থির ছিল স্রোতের মাঝে।সাহস করে শাহজাহান তার নৌকা সেই দিকে নিয়ে গেলেন। কাছে গিয়ে তিনি দেখলেন, নৌকার ভেতরে কয়েকজন লোক নীরবে বসে আছে। তাদের মুখ এতটাই বিষণ্ণ ছিল যে শাহজাহানের বুকটা ধুক করে উঠলো। তিনি তাদের জিজ্ঞাসা করতে যাচ্ছিলেন, কিন্তু তার মুখ দিয়ে কোনো কথা বের হলো না।
হঠাৎ করেই নৌকাটি যেন কুয়াশার মধ্যে মিলিয়ে গেল। শাহজাহান হতভম্ব হয়ে কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইলেন, তারপর কোনোমতে নিজের নৌকা চালিয়ে পাড়ে ফিরে এলেন।পরের দিন সকালে শাহজাহান গ্রামের লোকেদের কাছে রাতের ঘটনা বললেন। প্রবীণরা তাকে যমুনার সেই ভুতুড়ে নৌকার কথা জানালেন। তারা বলেন, ওটা আসলে সেই ডুবে যাওয়া মাঝির আর তার যাত্রীদের আত্মা, যারা আজও মুক্তি পায়নি।
যমুনা পাড়ের মানুষেরা আজও বর্ষার রাতে নদী পারাপার করার সময় খুব সতর্ক থাকে। তারা বিশ্বাস করে, সেই ভুতুড়ে নৌকা হয়তো আজও যমুনার বুকে ঘুরে বেড়ায়, আর তার নীরব উপস্থিতি নদীর তীরে এক রহস্যময় ভয়ের সৃষ্টি করে। ভরা যমুনার ঢেউ আর রাতের অন্ধকার যেন সেই হারানো আত্মাগুলোর দীর্ঘশ্বাসের প্রতিধ্বনি।

(Collected)

আজ সকাল ৫টায় ঘুম ভাঙতেই চোখে পড়ল কিছু অদ্ভুত দাগ — দরজার কাঠ আর দেয়ালে লালচে ছোট্ট পায়ের ছাপ।অবাক করা বিষয় হলো, পায়ের আ...
10/04/2025

আজ সকাল ৫টায় ঘুম ভাঙতেই চোখে পড়ল কিছু অদ্ভুত দাগ — দরজার কাঠ আর দেয়ালে লালচে ছোট্ট পায়ের ছাপ।

অবাক করা বিষয় হলো, পায়ের আঙুল ৫টা না, ৪টা। আর একটা ছাপ উল্টো দিকে!

বাসায় শুধু আমরা কয়েকজন বড় মানুষ, কোনো বাচ্চা নেই।

মা জানালো, রাত ২টার দিকে ও দেখেছে ছাপগুলো, কিন্তু কেউ জানে না কখন বা কিভাবে এগুলো আসলো।

দাগগুলো এখনও টাটকা মনে হচ্ছে। গন্ধ নেই, কিন্তু কেমন একটা অদ্ভুত শীতল ভাব ছড়িয়ে আছে ঐ জায়গায়।

এর আগে এমন কিছু কখনো দেখিনি… কেউ কি ব্যাখ্যা করতে পারবে?

collected

বিকৃত মস্তিষ্কের একজন নরখাদক কত হিংস্র হতে পারে তা এই বইটি না পড়লে জানাই হতো না। বইটির নাম শুনেই বুঝেছিলাম বইটি অন্য বই ...
25/11/2024

বিকৃত মস্তিষ্কের একজন নরখাদক কত হিংস্র হতে পারে তা এই বইটি না পড়লে জানাই হতো না।
বইটির নাম শুনেই বুঝেছিলাম বইটি অন্য বই থেকে একেবারেই ভিন্ন ধরণের। বইটি জুড়ে সমাজের অন্তরালে ঘটে যাওয়া নৃশংস পাশবিক ঘটনার বর্ণনা। ঠান্ডা মাথায় ১৫ বছর ধরে ৪৯ জন মানুষের মাংস ভক্ষণ করা কার্ল ডেনকের বীভৎসতা পাঠকের মনে ভয়ের ও ঘৃণার উদ্বেগ ঘটাবে।

কার্ল ডেনকে (নরখাদক) বইটির শুরুতেই তার ছোটবেলার ইতিহাস বর্ণনা করেছে- পরিবার ও স্কুলে তাকে প্রায় প্রতিদিনই শাস্তি পেতে হতো। ছোটখাটো কাজ না পারার জন্য বাড়িতে তাকে শাস্তি পেতে হতো আর স্কুলে পেতে হতো লেখাপড়া না পারার জন্য।
নির্মম অত্যাচার সহ্য করা ডেনকে বলেন- 'আমি যা পারি না সেটা শাস্তি দিলেও পারব না।'
এ বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ একটি বার্তা দেয় ; শিশুদের সাথে কখনোই নির্দয় আচরণ করা ঠিক না,এতে তাদের ক্ষতিই বেশি হয়। তারচেয়ে বরং বুঝিয়ে-সুজিয়ে তাদেরকে দিয়ে অনেক অসাধ্য সাধন করানো যায়।

ডেনকের পারিবারিক বন্ধন ভালো ছিলো না। ছোটবেলা থেকেই তার বাবা- মা, ভাই- বোন কেউই তাকে গুরুত্ব দেয়নি। ডেনকে স্বাধীনভাবে বাঁচার চেষ্টায় বাড়ি থেকে পালিয়ে যায় এবং মি. মার্ফি নামের এক ব্যক্তির কাছে আশ্রয় পায়। মি. মার্ফি বিখ্যাত অথবা কুখ্যাত মানুষের চামড়া, হাড় এসব সংগ্রহ করে যা পরবর্তীতে ডেনকেকে ভিক্টিমদের চামড়া, হাড়সহ শরীরের নানান অংশ সংগ্রহ করতে উৎসহ প্রদান করে।

ছোটবেলা থেকে ডেনকের খাবারের প্রতি আকর্ষণ বেশি ছিলো বিশেষ করে মাংসের প্রতি। পরিবারের অন্যরা যখন তার বেশি খাবার খাওয়া নিয়ে ব্যঙ্গ করতো তখন ডেনকে ভেতরে ভেতরে বিদ্রোহী হয়ে ওঠে। ইনট্রুভার্ট ডেনকে কাউকে কিছু না বলে সমস্ত রাগ নিজের উপর দেখাতো।
স্কুলে খেলাধুলায় হেরে গিয়ে নিজের বাহু কামড়ে মাংস খেয়ে রাগ মিটায় সে। ডেনকের ভাষায়- " আমি নিজেও বুঝে উঠতে পারি না যে কিভাবে আমার বাম বাহুর একদলা গোশত ছিঁড়ে আসে আমার মুখে, আর আমি তা চিবিয়ে খেয়েও ফেলি যখন খেয়াল হলো তখন আমার বাহু থেকে রক্ত ঝরছে।"
নিজের গোশতই প্রথম তাকে নরমাংসের স্বাদ এনে দেয়।

বাড়ি থেকে পালানো ডেনকে যখন বাড়ি ফিরে আসে তখন পরিবারের সদস্যরা তাকে দেখে খুশি হয় না। এমনকি দুর্ভিক্ষের সময় ডেনকে তার পরিবারের কাছে গেলে তারা ডেনকের প্রতি বিরক্তি প্রকাশ করে যার ফলে ডেনকে পরিবার থেকে পুরোপুরি নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলে এবং জীবনে আর কখনো তাদের সাথে যোগাযোগ করে না।
যদি পরিবার ডেনকেকে আশ্রয় দিত তাহলে হয়ত সে এমন পাপ কাজে লিপ্ত হতে পারতো না। ইতিহাস স্বাক্ষী, পরিবার একটি মানুষের সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয়। আপনজনরাই পারে মানুষকে খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখতে।

বইটিতে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ঘটে যাওয়া মারাত্নক দুর্ভিক্ষের তথ্য রয়েছে এবং সে সময় মানুষ হয়ে মানুষের গোশত খাওয়ার ভয়ংকর বর্ণনাও রয়েছে, যেমন- ১৮৪৫ থেকে ১৮৫২, এই সাত বছর আয়ারল্যান্ড মহাদুর্ভিক্ষের শিকার হয়। প্রায় ১০ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারায়।
'জন কনোলী' নামের এক ব্যক্তি অনাহারে মৃত ছেলেকে কফেনে না শুইয়ে তার গোশত খেয়ে নিজের প্রাণ বাঁচায়।
১৩১৫ সালে উওর ইউরোপে দুর্ভিক্ষ ছড়াতে শুরু করে। ক্ষুধার জ্বালায় বাবা- মা সন্তাদের ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছে। জেলের বন্দিরা তাদের সঙ্গীদের ছিঁড়েখুঁড়ে খেয়েছে।

বইটিতে জাদুচর্চা ও জাদুকরদের ইতিহাস সম্পর্কে জানা যায়। যেমন- জার্মানির ট্রায়ানে ১৫৮৩-৯৪ পর্যন্ত চলে ডাইনি বা জাদুকর নিধন। আনুমানিক ৩৬৮ জন মানুষকে মারা হয়েছিল সে সময়।
সপ্তদশ শতকের মাঝামাঝি স্কটল্যান্ডে শুরু হয়েছিল জাদুবিদ্যার সাথে জড়িতদের ধরপাকড়। এবং ৪৫০ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল।

ডেনকে সমাজের চোখে ভালো মানুষ সেজে থাকে। এলাকার লোক তাকে ' ফাদার ডেনকে' বলে ডাকে। ভালো মানুষের মুখোশের আড়ালে ডেনকে একের পর এক মানুষ হত্যা করে নিজের লালসা পূরণ করে। আমাদের সমাজেও এমন মুখোশধারী ভালো মানুষের অভাব নেই, যাদের নারকীয় উল্লাসের শিকার হয়ে প্রতিনিয়ত জীবন দিচ্ছে দুর্ভাগা মানুষগুলো।

ডেনকে সব সময় স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম অথবা অন্য এলাকা থেকে আগত সাময়িক অসুবিধার মুখোমুখি মানুষদেরকে নিজের মিষ্টি কথায় ভুলিয়ে বাড়িতে এনে শিকার করে।
সুতরাং এ ঘটনা আমাদের শিক্ষা দেয় অপরিচিত অথবা অল্পপরিচিত কারো কথায় বিশ্বাস করে নিজেকে বিপদের মুখে ঠেলে দেওয়া যাবে না।

ডেনকে একসময় ভবিষ্যৎ জানার চেষ্টা করে এবং এবিষয়ে পড়াশোনা করে।
চাঁদ এবং নদীগুলির উপর চাঁদের প্রভাব এবং একটি সাম্প্রদায়িক ক্যালেন্ডার সংগঠনের বিষয়গুলো রেকর্ড করার প্রথম পদক্ষেপ ছিল।
ব্যাবিলন ও কালদিয়া অঞ্চলে এ বিদ্যা ব্যাপকভাবে শুরু হয় এবং সমগ্র পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ে।
ইউরোপে প্রকাশিত প্রথম জ্যোতির্বিজ্ঞান গ্রন্থটি ছিল "লাইবার প্লানেটিস এন্ড মুন্সি ক্লাইমাটিবাস।"
ভবিষ্যৎ দেখার জন্য যুগে যুগে নানা কৌশল ব্যবহার করা হয়,যেমন- হস্তরেখা দেখা, ক্রিস্টাল বল ব্যবহার, ধাতব পেয়ালা, রুপার পেয়ালা ব্যবহার করা ইত্যাদি।
তিব্বতীয় সাধকরা ক্রিস্টাল বল ব্যবহার করতেন।
ব্যাবিলনে উজ্জ্বল ধাতব ব্যবহার করা হতে।
ডেনকে নিজেও ক্রিস্টাল বল ব্যবহার করে ভবিষ্যৎ জানার চেষ্টা করে এবং এক পর্যায়ে সে সফলও হয়। ডেনকে পরবর্তী একসময় নিজের শেষ পরিনতি ক্রিস্টাল বল ব্যবহার করে দেখে নেয়। সে জানতো তার শেষ পরিনতি পুলিশের হাতে ধরা পড়া এবং সবার ঘৃণা ও অভিশাপ নিয়ে করুণ মৃত্যু বরণ করা। সুতরাং ডেনকে সকলের ঘৃণা ভরা চোখ দেখার আগেই আত্মহত্যা করে।

শাস্তির খুব নিকৃষ্ট ধরণ সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায় নরখাদকের ডায়েরি বইটিতে।
সর্বপ্রথম প্রাচীন গ্রীসে একটা পদ্ধতি চালু হয়। যার নাম র‍্যাগ। এ পদ্ধতিতে প্রচন্ড যন্ত্রণা দিয়ে কপিকলের মাধ্যমে অপরাধীকে মারা হতো।
প্রাচীন ইউরোপে ভিক্টিমের পা থেকে মাথা পর্যন্ত চামড়া ছিলে নেওয়া হতো, এতে রক্তক্ষরণে অপরাধীর মৃত্যু হতো।
প্রাচীন চীনে লিং পদ্ধতিতে জল্লাদ ছুরি দিয়ে বুকের বামপাশ কেটে নিত তারপর বিরতি দিয়ে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের মাংস কেটে নিত ফলে রক্তক্ষরণে অপরাধীর মৃত্যু হতো।
গ্রিসে পিতলের তৈরি ষাঁড়ের ফাঁকা পেটের ভেতর আসামি ঢুকিয়ে নিচে আগুন জ্বেলে দেয়া হতো। আসামি আগুনের প্রচন্ড তাপে সিদ্ধ হয়ে মারা যেত।

ডেনকে তার ভিকটিমদের চামড়া দিয়ে বই/ ডায়েরির মলাট, জুতার ফিতা, সাসপেন্ডার, মানিব্যাগ,জ্যাকেট তৈরি করতো। দাঁতগুলো দিয়ে বোতাম, আংটি, লকেট তৈরি করতো।

চুলগুলো দিয়ে রশি তৈরি করতো। ডেনকের মৃত্যুর পর পুলিশ তার ঘর তল্লাশি করে এসব পায়।

ডেনকের মানুষ মারা এবং কেটেকুটে খাওয়ার অংশটা প্রচন্ড বিভৎস, তাই এসম্পর্কে কিছু লিখতে চাই না। পড়তে গিয়ে গা গুলিয়ে উঠেছে।
দুর্বল চিত্তের পাঠকদের অনুরোধ করবো বইটি এড়িয়ে যেতে।

নরখাদকের ডায়েরি বইটিতে আধিভৌতিক কিছু ঘটনার বর্ণনা আছে। ডেনকের মতো হৃদয়হীন নিষ্ঠুর মানুষের মনেও ভৌতিক ঘটনাগুলো ভয়ের সঞ্চয় করেছে। ডেনকের ভাষায়-' অদৃশ্য কেউ একজন আমার হাত ধরে বসল! আর আমার হাত থেকে (মাংস) তা নিয়েও নিল।
তারপর সেই লবণাক্ত টুকরো শূন্যে বাসতে লাগলো।"
নরখাদক ডেনকে শেষ পর্যন্ত আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয় কারণ সে সমাজের ঘৃণিত দৃষ্টি ভয় পেয়েছিল। সবাই তার জঘন্য অপরাধ জানার পর কি হবে সে তা অনুমান করতে পারে এবং আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয়।
ডেনকের ভাষায়- ' হাকিম সাহেব ভয়ানক কোন মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেবে।
আমি আর ভাবতে পারছি না। আমি এমন সময়ের মুখোমুখি হতে পারবো না। তার আগেই আমার মরে যাওয়া ভালো। "
উপন্যাসটি সবাইকে এই বার্তা দেয় যে, অত্যাচারির পরিণতি কখনো ভালো হয় না। অন্যায় করলে একদিন তার শাস্তি পেতেই হবে।

লেখনির শুরুতে বলেছিলাম 'নরখাদকের ডায়েরি' বইটি হাতে নিয়ে উল্টে-পাল্টে দেখেছি বেশ কিছুক্ষণ কারণ বইটির বাঁধাই, ছাপাসহ বিন্যাস আমাকে মুগ্ধ করেছে। এজন্য বিশেষ ধন্যবাদ জানাতে চাই 'অক্ষরবৃত্ত প্রকাশনকে'। বইটি পড়তে গিয়ে যেমন লেখক সম্পর্কে উন্নত ধারণা হয়েছে তেমনি প্রকাশনীর উপর আস্থা বেড়েছে।

সর্বশেষ বলবো, 'নরখাদকের ডায়েরি' 'আহমাদ স্বাধীনের' এক উল্লেখযোগ্য সৃষ্টি। প্রিয় লেখকের এমন তথ্য ভিত্তিক বই আরও পড়তে চাই।
দেড়শো বছর আগের এক নরখাদকের ব্যক্তিগত রচনার সাথে লেখকের কল্পনার মিশ্রণ, হরর প্রিয় পাঠকদের কাছে উপন্যাসের নতুন স্বাদ এনে দেবে বলে আমার বিশ্বাস।

নৃশংস পাশবিক ঘটনার স্বাক্ষী : নরখাদকের ডায়েরি

20/09/2024

বুধবার রাত ১২ টার দিকে বের হলাম হোটেলে ভাত খেতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে। এরপর গেল পেরিয়ে বের হবার সাথে সাথে একটা পাখির ডাক শুনতে পাচ্ছিলাম আমার বাসার সামনের গাছগুলো থেকে। কু, কু, শব্দে। তখন আমার কেমন যেন প্রথমবারের মতো ভয় লাগতে শুরু হলো আমার বাসার সামনে থেকেই। এরপর মনে হতে থাকলো এটা কি ঐ পাখি যেই পাখি মানুষের মৃত্যুর আগে এভাবে ডাকে। এটা ভেবে ভয় লাগতে থাকে ‌। কিন্তু আমি জানি , সবাইকে একদিন না একদিন মরতে হবেই। এমনকি আমার নিজেকেও মরতে হবে। এরপর ভয় ভয় নিয়ে এগোতে থাকি। মনে হচ্ছিল আমার পিছু পিছু কিছু একটা আসছে। ডানা ঝাপটানোর আওয়াজ পাচ্ছিলাম। পিছনে তাকিয়ে কিছুই দেখতে পাই নাই। এরপর চলে গেলাম হোটৈলে। খাবার শেষ করে ওখানে এক ভাইয়ের সাথে ঘটনা টা শেয়ার করলাম। তখন সে বলে , আমার বাসার সামনে দিয়ে সে একবার যাচ্ছিল তখন সেও এই পাখির আওয়াজ টা শুনতে পায়। তখন রাত ২ টা। এরপর সে তাঁর বাসার দিকে যাচ্ছিল হঠাৎ রাস্তার লাইট একটা একটা অফ হচ্ছিল সে যতটুকু আগাচ্ছিল। এরপর সে দোয়া পড়ে বাসায় চলে যায়। আমি এটা শুনে ভয় পাই। এরপর বাসায় আসতে থাকি ভয় ভয়ে। তখন ও মনে হচ্ছিল আমার পিছে কেউ আসছে। কিন্তু আমি কাউকে দেখতে পাই নাই। কিন্তু বাসায় ঢোকার সময় আর ঐ পাখির আওয়াজ পাই নাই।

আপনাদের কাছে প্রশ্ন, এটা আসলে কি??

18/09/2024

পদ্মা নদীর পাশে
আমার বাড়ি চাঁদপুর জেলার পদ্মা নদীর পাশেই। ছোটবেলা থেকে গ্রামে গঞ্জে থেকে মানুষ আমি ভূতের ভয় নেই বললেই চলে । অনেকের মুখে শুনেছি সন্ধ্যার পর কীর্তনখোলার পাশ দিয়ে হেঁটে গেলে নাকি অশরীরীর দেখা পাওয়া যায়। আমি কখনো এসব বিশ্বাস করতাম না। সেবার মামার বাড়িতে গিয়েছিলাম একটা কাজে। এক পরিচিত চাচার মোটর নৌকায় গিয়েছিলাম।

বাসায় ফেরার পথে সন্ধ্যা হয়ে যায়। চাচার গঞ্জে কাজ ছিলো দেখে আমাকে বাড়ি থেকে বেশ খানিকটা দূরে নামিয়ে দেয়। আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন সমস্যা হবে নাকি। আমি না করি। চাচাকে বিদায় দিয়ে বাড়ির পথে হাঁটতে লাগলাম। সন্ধ্যা নেমেছে চারপাশে। খুব দ্রুতই রাতের আঁধারে চারপাশ ঢেকে যাবে।

আমার সাথে কোনও আলো নেই। তবে বাড়ি খুব একটা দুরের পথ না। বাকা পথে গেলে ১৫ মিনিট। আর সোজা রাস্তা দিয়ে গেলে ২৫-৩০ মিনিট লাগবে। সেইদিন বাংলাদেশের সাথে ইংল্যান্ডের খেলা ছিল। তাই আমি সময় বাঁচানোর জন্য বাকা পথ যাকে আমরা বলি শর্ট রাস্তা ধরে হাঁটা দিলাম। হনহন করে হাঁটছি।

সবাই মনে হয় বাংলাদেশের খেলা দেখছে। কাউকেই দেখলাম না পথে। প্রায় ৪-৫ মিনিট হাঁটার পর আমার পাশের একটা ঝুপে ধপ করে কি যেন পড়লো। বলতে ভুলে গেছি, শর্ট রাস্তাটা একটু জঙ্গলা টাইপের এলাকার মধ্য দিয়ে। চারপাশে ঝি ঝি পোকার ডাক শোনা যাচ্ছে। আওয়াজটা শুনেই আমি থেমে গেলাম।

একদম চুপ করে দাঁড়িয়ে রইলাম ২০ সেকেন্ড। কান খাঁড়া করে শোনার চেষ্টা করলাম কিসের আওয়াজ হল। কিন্তু কোনও শব্দ হল না আর। আমি নাছোড়বান্দা। আস্তে আস্তে পা টিপে এগিয়ে গেলাম ঝোপের দিকে। অনেকেই ভাববেন হয়তো মিথ্যা বলছি। কিন্তু ভাই আমি আসলেই অনেক সাহসী ছিলাম।

একা হাতে গভীর রাতে ২টা চোর একসাথে পিটাইছি। ভয় ডর খুব কম। যাই হোক, ঝোপের পাশে দাঁড়িয়ে উকি দিলাম। উকি দিয়েই চমকে উঠলাম। ঐ পাশে দেখলাম একটা সাদা কাপড় পড়া মহিলা ঝুঁকে আছে কিছু একটার উপর। দেখে মনে হল কোনও চারপেয়ে জানোয়ার। অন্ধকার হতে যাচ্ছে। দৃষ্টি পরিষ্কার না।

মহিলার পাশ থেকে গচ গচ শব্দ হচ্ছিলো। হাড় ভাঙার আওয়াজ কানে এলো। কড়মড় করে কি যেন খাচ্ছে। আমি আর সহ্য করতে পারলাম না। জোরে চিৎকার দিয়ে বললাম, ঐ কেডা রে ? কেডা হেইখানে ?

সাথে সাথে পাই করে আমার দিকে ঘুরে গেলো মহিলাটা। ওটার চেহারা দেখার সাথে সাথে মনে হল কলিজাটা এক লাফে গলায় উঠে এলো। বহু কষ্টে নিজেকে দাঁড় করে রাখলাম। মহিলার বয়স বুঝতে পারি নি, তবে সাদা চুল, সাদা কাপড়, এবং সাড়া মুখে লেগে থাকা রক্ত এবং সামনে পড়ে থাকা একটা মাঝারি সাইজের গরুর মৃত দেহ দেখে কিছু বুঝতে বাকি রইলো না।

এরপর শুধু এতটুকু মনে আছে যে জ্ঞান হারাবার আগে জোরে কয়েকবার লা ইলাহা ইলাল্লাহ এবং আল্লাহু আকবর বলেছিলাম। মহিলাটা চোখের পলকে মরা গরুটা রেখে আমার দিকে এগিয়ে এলো। এরপরে আমার কিছু মনে নেই।

জ্ঞান ফেরার পর নিজেকে আবিষ্কার করি আমাদের বাড়ির উঠানে। সামনে এলাকার সব মুরুব্বী এবং গঞ্জের বড় হুজুর বসে আছে। উনাদের কাছে শুনতে পাই রাতে রাস্তা দিয়ে ফেরার পথে আমাদের বাড়ির ৩ বাড়ির পরের রহমত আলি চাচা আমাকে দেখতে পান। এরপর আরও মানুষের সাহায্যে আমাকে বাসায় নিয়ে আসেন।

আশ্চর্যের ব্যাপার যে সেইদিন আমার থেকে একটু দূরে একটা আধ খাওয়া গরুর মৃত দেহ পাওয়া যায়। গরুটির শরীরের বাকি অংশ পাওয়া গেলেও মাথা থেকে পেট পর্যন্ত ছিল না।

Collected

মর্গলেখক: নকিব ইসলাম রাত ২ টা বাজে। মর্গে একটা লাশ আসলো। একটা পিচ্চি মেয়ের লাশ। মেয়েটার বয়স ৯/১০ বছরের মত হবে। ওর নিজ...
13/09/2024

মর্গ
লেখক: নকিব ইসলাম

রাত ২ টা বাজে। মর্গে একটা লাশ আসলো। একটা পিচ্চি মেয়ের লাশ। মেয়েটার বয়স ৯/১০ বছরের মত হবে। ওর নিজের বাবা ওরে ধর্ষন করে হত্যা করেছে। গলা টিপে ‌। লাশটা পোস্টমর্টেম করতে হবে ‌। ডোম রফিক লাশটা কাটা শুরু করলো। পেট থেকে গলা পর্যন্ত চামড়া টা কাটলো । এরপর ভিতরের নারীভূরি গুলো বের করল‌। এমন সময় হঠাৎ আশেপাশে থেকে একটা বাচ্চা মেয়ের কান্নার আওয়াজ পেল রফিক। আশেপাশে ও বাইরে খুঁজে দেখে কেউ নাই। এরপর আবার লাশ কাটায় মনোযোগ দেয়। হঠাৎ তার মনে হতে থাকে লাশটা লড়ছে অল্প অল্প। তখন সে ভাবে এগুলো তার মনের ভুল। এরপর ডাক্তার আসলো। লাশটা দেখছিল। হঠাৎ দুজনে কান্নার শব্দ পায়। এখন মনে হচ্ছে তাদের খুব কাছেই কান্নার আওয়াজ আসছে। এরপর দেখে ঐ বাচ্চা মেয়েটা উঠে বসে আছে ও কাঁদছে ঐ আধকাটা অবস্থায়। এরপর তাদের দিকে তাকিয়ে কাঁদছে। এটা দেখে ডাক্তার কোনভাবেই বিশ্বাস করতে পারছিল না। ওদিকে রফিক দৌড়ে পালিয়ে গেল। এরপর রফিক লোকজন নিয়ে এসে ডাক্তার কে উদ্ধার করে অজ্ঞান ও ক্ষতবিক্ষত অবস্থায়। কিন্তু ঐ মেয়েটার শরীরের হাড় পড়েছিল। একটাও মাংস ছিল না। পরে ঐ জায়গার এক হুজুর স্থানীয় হুজুর আসে। সে কিছুক্ষণ দেখে এরপর বলে তার ধারণা মতে, মানুষ মারা গেলে শয়তান চেষ্টা করে লাশ খাওয়ার। এক প্রকার জ্বীন আছে ওদের খাবার হলো লাশ ও রক্ত। তখন ঐ জ্বীন টাই তাদের ভয় দেখিয়ে লাশটা খেয়ে নিয়েছে।

কিছুদিন আগে অনলাইন থেকে ২টা পুতুল আমি নেই, পুতুলগুলো দেখতে অনেক সুন্দর তাই ভাবলাম ২মেয়ের জন্য ২টা নেই। যাই হোক এবার বলি ...
10/09/2024

কিছুদিন আগে অনলাইন থেকে ২টা পুতুল আমি নেই, পুতুলগুলো দেখতে অনেক সুন্দর তাই ভাবলাম ২মেয়ের জন্য ২টা নেই।
যাই হোক এবার বলি আসল কথা, যেহেতু বাচ্চারা নতুন খেলনা পাওয়ার পর অইটা কিছুদিন অনেক যত্নে রাখে, আমার ফাইজাও এইটা নিয়ে প্রতিদিন ঘুমাই, কিন্তু যেদিন সে পুতুলটা নিয়ে ঘুমাই সেদিন রাতেই ও ঘুমের মধ্যে কান্না শুরু করে আর পুতুল টাকে ফেলে দেয়।
আর প্রচুর কান্না করে, আমাকে বলে আম্মু পুতুল্টা ফেলে দাও পুতুল আমাকে মারে😪
আমিতো ভাবছি ছোট মানুষ হইতো মনের ভুল বা সপ্নে কিছু দেখে।।
কিন্তূ কাল রাতের ঘটনা আর আজকে যা দেখেছি তাতে আমি রীতিমতো অবাক😭😭😭
কাল রাতেও ও ঘুম ভেঙে কান্না করতেছিল আর বলতেছিল মা তুমি আর পুতুল আনিও না, আমি আর পুতুল নিবো না, পুতুল টা আমাকে খামছি দেই🥲🥲
আজ গোসল করানোর সময় আমি ফাইজার পিঠে এই রকম খামছির দাগ দেখি😭😭
অরে জিজ্ঞেস করলে ও বলে মা আমি তোমাকে বলেছিনা পুতুল আমাকে খামছি দেই
তাহলে কি আমার মেয়ে সত্যি বলেছিলো এতদিন😭😭😭

লেখা: Faizzar Ammu

বাড়িটি ভাড়া দেওয়া হবে 🙃চলতি মাস অথবা সামনের মাস থেকেবাড়ি ভাড়া হবে।দুই রুম এক ডাইনিং এক কবরস্থান🧛‍♀️🧟‍♂️🧟‍♂️রাতে ছাদের ...
12/07/2024

বাড়িটি ভাড়া দেওয়া হবে 🙃
চলতি মাস অথবা সামনের মাস থেকে
বাড়ি ভাড়া হবে।
দুই রুম এক ডাইনিং এক কবরস্থান🧛‍♀️🧟‍♂️🧟‍♂️
রাতে ছাদের উপর থেকে এক্সট্রা গান পায়ের নূপুরের শব্দ শোনা যাবে... 🙂
বাড়ির পাশে একটি বট গাছ আছে চাইলে পিকনিক করতে পারেন একা বা ফ্যামিলি নিয়ে

ভাড়া : বেঁচে থাকলে দেবেন🙂

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Horror Story - ভৌতিক ঘটনা ও গল্প posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category