সময় বাংলা সংবাদ

সময় বাংলা সংবাদ সর্বদা বাংলা সংবাদ ।

22/08/2024

আমার দেশের মানুষ ভালো নেই । যে যতটুকু পারেন নিজ নিজ জায়গা থেকে সহায়তা করবেন ‌।

যে কোনো পেমেন্ট মেথড থেকে এই প্রকল্পে অনুদান পাঠাতে ক্লিক করুন: https://asf.sh/flood

A/c Name: As Sunnah Foundation
A/c No.07511100103013
EXIM Bank Limited
Satarkul Branch
SWIFT Code: EXBKBDDH
Routing:100264025
Dhaka

14/06/2024

সরকারি প্রাথমিক স্কুল, হাই স্কুলে শিক্ষার্থী কমছে অনেক। অন্য দিকে বৃদ্ধি পাচ্ছে মাদ্রাসায় যাওয়ার হার।

কেন এমন ঘটছে বলে আপনি মনে করেন?
(পোস্ট কার্টেসি- আলাল ভাই)

লাগবে নাকি রাজশাহীর খাঁটি আম ?
11/06/2024

লাগবে নাকি রাজশাহীর খাঁটি আম ?

গ্রামে আমাদের কয়েকটা তালগাছ আছে। একেকটি গাছে শ পাচেক প্লাস তাল এসেছে। পাইকার গাছপ্রতি ১০০০ টাকার বেশি দিতে রাজিনা। অর্থা...
03/06/2024

গ্রামে আমাদের কয়েকটা তালগাছ আছে। একেকটি গাছে শ পাচেক প্লাস তাল এসেছে। পাইকার গাছপ্রতি ১০০০ টাকার বেশি দিতে রাজিনা। অর্থাৎ তালপ্রতি দুই টাকা দিতেও অনীহা! রাজি না হওয়ায় অফার দিলো তালপ্রতি ৩ টাকা দিবে তবে সেক্ষেত্রে ৩ চোখ ওয়ালাগুলোই গোনায় ধরবে৷ দুই চোখ ওয়ালাগুলো ফ্রিতে দিতে হবে! আমি জানিয়েছি বেচার দরকার নাই। গাছেই থাকুক। ভাদ্রে পেকে গাছ থেকে নিচে পড়লে যে কুড়োবে সেই খাবে! আটি থেকে নতুন তালগাছ হলে দেশের উপকার!

আজ ঢাকায় নিজে তালশাস কিনতে গিয়ে দেখলাম একেকটা তাল ৪০ টাকা চাচ্ছে! ভাবা যায়? 🤔

এদেশে প্রাইভেট চাকুরী করা ছাড়া আর যে পেশাতেই থাকুন না কেন আপনি সারভাইভ করতে পারবেন। জাষ্ট বাজার অনুযায়ী নিজের প্রফিট মার্জিন বাড়িয়ে নিন! ২০ কোটি মানুষের দেশে ভোক্তার অভাব হবেনা! কেউ না কেউ কিনবেই! নইলে পাইকারের কেনা ৩ টাকা পিস তাল কেমনে ঢাকায় ৪০ টাকা বিকোয়?

প্রিয় তারুণ্য, ছোটখাটো প্রাইভেট চাকরী আর চোখের লজ্জা ছেড়ে রাস্তায় নামো। রিজিক এখন রাস্তায়!

মৌসুমি ফলের সিজন চলছেলিচু কেনার আগে সাবধান.....ঘটনা: ১গতকাল খুলনার গল্লামারি বাজারে লিচু দাম করলাম,  বললো ৪৪০টাকা ১০০ পি...
03/06/2024

মৌসুমি ফলের সিজন চলছে
লিচু কেনার আগে সাবধান.....

ঘটনা: ১
গতকাল খুলনার গল্লামারি বাজারে লিচু দাম করলাম, বললো ৪৪০টাকা ১০০ পিস লিচু। বেশ ভালো আমাকে বললো কত পিস লিচু নিবেন? বললাম ৫০ পিস, কিন্তু আমি গুণে নিবো। সে বলে ভাই গুণতে হবে না ২/৩ টা কম হতে পারে ওটা এমনি দিয়ে দিবো। সে লিচুর ঝোপা হাতে নিয়ে বিড় বিড় করে গুণতেছে, আমি বললাম ভাই এভাবে না, আমাকে দেন পলিথিন ধরি আপনি গুণে গুণে পলিথিনে দেন। উনার এক্সপ্রেশন দেখে বুঝলাম কট খাইছে, লিচু গুণতেছে ৫০ লিচুর ঝোপা গুণে পাওয়া গেলো ৩২ টা লিচু। এর পর বললাম আরেক ঝোপা থেকে ১৮ টা দেন, সে বলে না ঝোপা থেকে দেওয়া যাবে না। সে পলিথিনে রাখা পঁচা লিচু গুলো থেকে আমাকে দিচ্ছিলো, আমি বলছি টাকা দিয়ে পঁচা লিচু কেনো নিবো, সে দাবি করে সেসব লিচু বাগানি তাকে দিয়েছি, এসব ঝোপা থেকে পড়ে গেছে পড়ছে, নিলে এসব এ নিতে হবে। । এক পর্যায়ে বলছি আপনার লিচু নিবো না, সে আমাকে রাগান্বিত হয়ে বলে যে গুণাইলেন কেনো, পারলে সে আমাকে মাড়তে আসে। বিষয়টা এমন হলো চোরের মায়ের বড় গলা।

ঘটনা:২
গল্লামারি থেকে গেলাম ময়লাপোতা সেখানে গিয়ে দেখলাম বেশ ফ্রেশ লিচু, দাম ৪৫০ চাইলো। বললাম লিচু কিন্তু গুণে নিবো। পূর্বের মতো আমি পলিথিন ধরলাম উনি এক এক করে গুণলো, ৫০ লিচুর ঝোপাতে লিচু পাওয়া গেলো ৩৮ পিস। তার দাবি বাগানি লিচু কম দিছে। তাকে বললাম আরেক ঝোপা থেকে ১২ টা দেন, সে দিবে না। সে বলে সে এভাবেই আনছে, যখন জোরাজুরি করলাম লিচু ফ্রেশ দেন, আমাকে অন্য ঝোপা থেকে দেন তখন সে পূর্বে পলিথিনে রাখা পঁচা লিচু দিচ্ছে।

এখন আমার কথা এইসব অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে প্রশাসন কেনো কোনো পদক্ষেপ নেয় না??? সবকিছু নিয়ে সিন্ডিকেট করে। এই লিচু বাগানি কম দেয় না, যতদূর জানি বাগানিরা ১০০০ লিচু তে ১০০ লিচু বেশি দেয়। এই খুচরা বিক্রেতারা এসব লিচু এরা কিনে এনে ৩০-৪০ টা করে লিচু দিয়ে এক বোঝা বানায় যেগুলো ৫০ পিস বলে বিক্রি করে। এখন দেখেন আপনি লিচু কিনলেন ১০০ পেলেন ৭০/৭৫ পিস, টাকা দিলেন ১০০ পিসের এটা পুরোপুরি ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন।

সবার উদ্দেশ্যে বলবো লিচু কেনার আগে অবশ্যই নিজে লিচু গুণে নিবেন।

সংগৃহীত

30/05/2024

সদ্য এসএসসি পাশ করা শিক্ষার্থীদের কিছু পরামর্শ দেই।

১.আপনার বাপের যদি ৪-৫ লাখ টাকা থাকে তাহলে ড্রাইভিং,ইলেকট্রিক কাজ,এসি ফ্রিজ মাস্টার,পাইপলাইন এর কাজ শিখুন মনোযোগ দিয়ে একবছর শিখলে শিখে যাবেন,এর মাঝে পার্সপোর্ট করে রাখুন, ভালো কোন এজেন্সি দেখে মধ্যপ্রাচ্যে যান। বিদেশে দক্ষ হয়ে গেলে কাজের অভাব নাই,মাসে লাখ টাকা কামাবেন কোন ব্যাপার নয়

২. বিদেশ না যেতে চাইলে মানবিক বিভাগে ভর্তি হউন,,, অটোমোবাইল এর কাজ শিখুন,,, অটোমবাইল এর কাজের কী দাম সেটা যার গাড়ি আছে সেই ভালো জানে।

৩.আপনার বাবার যদি মোটামুটি জমি জমা থাকে তাহলে আপনাকে বিদেশ যাওয়ার দরকার নাই,,, বাপের থেকে লাখ দুয়েক টাকা নিয়ে গরুর খামার করুন,আপরার বন্ধু ইন্টার পাশ করার আগেই আপনি দশটা গরুর মালিক হয়ে যাবেন।

৪.রাশিয়ান, চিনা, জার্মান, ইংরেজি,কোরিয়ান ভাষা শিখুন কাজের অভাব থাকবেনা,,,এমন কম্পানি আছে মাসে ৫ লাখ টাকা দিয়ে এমন লোক রাখে, তবে ইন্টারে লেখাপড়া কন্টিনিও রাখতে হবে।।

৫. আপনার যদি ডাক্তার ইন্জিনিয়ার, হওয়ার ইচ্ছে থাকে, আর সেই পরিমান রেজাল্ট থাকে তাহলে তাহলে ৩ হাজার টাকা দিয়ে একটা স্টাডি টেবিল কিনুন আর হাতের ফোনটা টয়লেটের কোমডে ফেলে দিয়ে এখনি পড়তে বসুন। আপনি চাইলে চেস্টা করতে পারেন।

৬. সবকিছুর মাঝে সার্টিফিকেট এর জন্য যেকোন কলেজে ভর্তি হয়ে থাকবেন,তাহলে কেউ মুর্খ কামলা বলতে পারবেনা।
৭.আপনি যদি লম্বা,ফিটপাট হয়ে থাকেন তাহলে বয়স থাকাকালিন বাহিনি গুলার সব সার্কুলারে আবেদন করতে হবে।যদি লাগে যায়।

উপরের পরামর্শ গুলা স্কিন শর্ট দিয়ে রাখো, এখন তোমারদের কাছে এসব হাস্যকর মনে হতে পারে, কিন্তু যখন অর্নাস পাশ করবা তখন দেখবা একটা মালির চাকরির জন্য লাখ লাখ মানুষ পরিক্ষা দিচ্ছে।তখন বুঝবা এসব বলার মানে কী।
সবাইকে ধন্যবাদ, সবার জন্য শুভ কামনা।

29/05/2024

আমরা রাজশাহীর খাঁটি আম বিক্রি করতে চাচ্ছি। কে কে আমাদের থেকে আম কিনবেন?

এটা  একটা টেসলা ইলেক্ট্রিক গাড়ীর ব্যাটারী। এমন একটি ব্যাটারী,  শুধু একটি ব্যাটারী তৈরী করতে বিভিন্ন মাইনিং কোম্পানীকে যা...
24/05/2024

এটা একটা টেসলা ইলেক্ট্রিক গাড়ীর ব্যাটারী। এমন একটি ব্যাটারী, শুধু একটি ব্যাটারী তৈরী করতে বিভিন্ন মাইনিং কোম্পানীকে যা যা করতে হয়।

১২ টন পাথুরে মিনারেল, ৫ টন কোবাল্ট মিনারেল, ৩ টন নিকেল মিনারেল, ১২ টন কপার ঔর কে লিফটিং করে প্ল্যান্টে নিতে হয়।
এছাড়াও ২৫০ টন মাইনিং এর মাটি কে খনন করতে হয় ১১.৫ কেজি লিথিয়াম, ১৪ কেজি নিকেল, ২২ কেজি ম্যাংগানিজ, ৭ কেজি কোবাল্ট, ১০০ কেজি র‍্যাম, ১৮০ কেজি এলুমিনিয়াম, স্টিল, প্লাস্টিক কে আহরন করার জন্য। এই কাজ গুলো করার জন্য একটি ক্যাটারপিলার ৯৯৪এ কে প্রতিদিন ১০০০ লিটারের অধিক ডিজেল পুরতে হয়। কনভেয়ার বেল্ট, প্ল্যান্টের বিভিন্ন মেশিন, ক্লিনিং ও ফিল্টারিং যন্ত্রগুলোকে প্রতিদিন চালাতে হাজার হাজার লিটার ডিজেল পুড়তে হয়। মাইনিং এলাকায় প্ল্যান্ট যাওয়া আসা, শ্রমিক দের যাওয়া আসা, লিভিং, ও অন্যান্য কাজে এনার্জি খরচের কথা বাদই দিলাম। এভাবে হাজার হাজার লিটার দৈনিক জ্বালানী পুড়ে, কার্বন ডাই অক্সাইড, মনোক্সাইড দিয়ে বায়ুকে দুষিত করার পর আপনাকে বোকা বানানো হয় একটি জিরো এমিশন বা কার্বন ফ্রী গাড়ী সংজ্ঞায়িত করে।
এছাড়াও এই ব্যাটারী গুলো বাতিল হয়ে গেলে তা পৃথিবীর বুকে মিলিয়ন মিলিয়ন টন বিষাক্ত বর্জ তৈরী করে জমিয়ে রাখে যা অনেক ক্ষেত্রেই তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে ডাম্প করা হয়।

শুধু তাই নয়, চার্জিং পয়েন্টের ইলেক্ট্রিসিটিও তৈরী হয় সেই ডিজেল বা গ্যাস পুড়িয়েই। সরাসরি চার্জং পয়েন্ট এ জেনারেটর চলতেও দেখা যায় অনেক চার্জিং স্টেশনে।

এভাবেই গড়ে উঠেছে পৃথিবীর সর্বোচ্চ বড় লেভেলের প্রতারণার মাধ্যমে পরিবেশ বান্ধব গাড়ী।
ই ভেহিক্যাল একটা প্রতারনার ইনটেলেকচুয়াল ও ভদ্রবেশী ব্যবসার ফায়দা বা কৌশল মাত্র। কারন আপনি ভাবেন, আমি পৃথিবী রক্ষা করার নামে অনেক চড়া দামে জিরো এমিশন গাড়ী কিনতেই পারি। আসলেই কি আপনার চাকা ঘুড়াতে বিশ্বের বায়ুমন্ডলে কোন এমিশন হচ্ছে না? হচ্ছে এবং তার চেয়েও ভয়ানক সেই ভয়ানক ব্যাটারীর বিষাক্ত বর্জগুলো আরও পরিবেশ এর ক্ষতি করছে।
EV is a scam. Why to Pay far more than Gasoline Engine?

©CDRS

আমাদের পানির এই ট্যাংকি লিক হয়ে গেছে দুই বছর আগে।ছাদে পরে ছিলো এটা। আব্বা- আমি কয়েকবার বলেছি ভাংগারির কাছে বিক্রি করে দি...
09/05/2024

আমাদের পানির এই ট্যাংকি লিক হয়ে গেছে দুই বছর আগে।
ছাদে পরে ছিলো এটা। আব্বা- আমি কয়েকবার বলেছি ভাংগারির কাছে বিক্রি করে দিতে।

আম্মা বলতো এটা কাজে লাগাবো দেখবি।
আজ দেখলাম আম্মা সেই অকেজো -অব্যাবহৃত ট্যাংকিতে লিকের জায়গা গুলো ঠিক করে নিয়ে ধান ভিজিয়েছেন!

আমার ধারণা বাংলাদেশের মা গুলো সবাই এক একজন দারুন উদ্ভাবনী মেধার অধিকারী হয়ে থাকে।
উনাদের হয়তো পড়াশোনা অনেক বেশী নাই, দুনিয়া দেখার সেই সুযোগ নাই।
কিন্তু উনারা নিজেরাই স্বশিক্ষিত হয়ে প্রতিজনই একটা দুনিয়া!
কপি পোস্ট,, রাশেদ ভাই এর পেইজ থেকে, ধন্যবাদ

বাংলাদেশ
07/05/2024

বাংলাদেশ

দারুচিনি দ্বীপ সিনেমায় শুভ্রের বাবা যখন শুভ্রকে লিডারশিপ শেখাচ্ছিল- তখন খুব মূল্যবান একটা ইনসাইট দেয়।শুভ্ররা ঘুরতে যাবে।...
06/05/2024

দারুচিনি দ্বীপ সিনেমায় শুভ্রের বাবা যখন শুভ্রকে লিডারশিপ শেখাচ্ছিল- তখন খুব মূল্যবান একটা ইনসাইট দেয়।


শুভ্ররা ঘুরতে যাবে। শুভ্রের বাপ বুদ্ধি দেয়- 'যখন সবাই স্টেশনে টিকেট কাটতে যাবে, টিকেটের বাজেট নিয়ে আলোচনা হবে, তখন তুমি ওদেরকে একটা ফার্স্ট ক্লাস বগি অফার করবে। সবাই তোমার উপর খুশি হয়ে যাবে। একই সাথে দলের উপর তোমার সূক্ষ্ম কর্তৃত্ব প্রকাশ পাবে।


কিন্তু ট্রেনে খাবার দাবারের জন্য তুমি একটা পয়সাও খরচ করবে না। সামান্য চাও যদি খেতে হয়, চেষ্টা করবে অন্য কেউ যেন বিল দিয়ে দেয়।'


শুভ্র প্রশ্ন করে- 'আমি প্রথম শ্রেণীর ফুল বগি বুক করতে পারি কিন্তু সামান্য চায়ের বিল দিতে পারি না?'


শুভ্রের বাপ বলে- 'না তুমি পার না। কারণ যে মুহূর্তে তুমি সব টাকা দেয়া শুরু করবে তখন থেকে তোমাকে সকলে মনে করবে একটা দুগ্ধবতী গাভী। যাকে যখন ইচ্ছে দোয়ানো যায়।

তোমাকে বন্ধুদের বোঝাতে হবে যে তুমি চাইলেই টাকা খরচ করতে পারো, কিন্তু কখন খরচটা করবে ব্যাপারটা তোমার মুডের উপর নির্ভর করে।'


আমার মনে হয়- এই ইনসাইট শুধু টাকার ক্ষেত্রে না, আরও অনেক ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। বিশেষ করে যেসব মানুষগুলো একটু সহানুভূতিশীল হয়ে কাজ কর্ম করার চেষ্টা করে।


দেখা যায়- যে মানুষ কনসিডার করছে সে সারাজীবন ধরেই কনসিডার করছে। যে মানুষ কোনো একটা সিচুয়েশনে কম্প্রোমাইজ করছে তার উপর গোটা সারাউন্ডিং এর আশা থাকে যে সে তাবত সিচুয়েশনে কম্প্রোমাইজ করে যাবে। মেনে নিবে। পরিস্থিতি সামলাবে। স্যাক্রিফাইস করবে।


বিকজ হি অর শি ইজ দ্য কনসিডারেট ওয়ান। দুগ্ধবতী গাভীর মতো।


কনসিডারেট হওয়ার মূল সমস্যা হল মানুষ বুঝে যায় যে লোকটা কনসিডারেট। দুগ্ধবতী গাভী হতে না চাইলে এটা কখনও মানুষরে বুঝতে দেয়া যাবে না।

আমেরিকান প্রবাসী ছেলে তার জীবনের প্রথম মাসের বেতন পেয়ে তার বাবাকে ফোন করলো -হ্যালো আব্বু?- হ্যা,বাবু কেমন আছিস?বাবা আমি...
03/05/2024

আমেরিকান প্রবাসী ছেলে তার জীবনের প্রথম মাসের বেতন পেয়ে তার বাবাকে ফোন করলো -
হ্যালো আব্বু?
- হ্যা,
বাবু কেমন আছিস?
বাবা আমি ভাল আছি। তুমি ভাল আছো তো?
- শরীর ভাল, তবে তোকে খুব মনে পড়ে।
বাদ দে তোর কি খবর বল?
আমিও ভাল আছি। একটা নাম্বার দিচ্ছি লেখ। (মানিগ্রাম)
- কিসের নাম্বার খোকা?
আমি সেলারী পেয়েছি বাবা। পুরা এক লাখ
- আলহামদুলিল্লাহ্‌।
বাবা একটা কথা বলি? ( কিছুটা দুষ্টামির ছলে )
- এতদিন পর ফোন করেছিস মাত্র একটা কথাই বলবি?
বাবা তুমি তো বলেছিলে পিতৃ ঋণ কোন দিন শোধ হয় না। তুমি ছাব্বিশ বছরে আমার পেছনে যত টাকা খরচ করেছ তুমি কি জানো আমি আগামী পাঁচ বছরে সে টাকা তোমায় ফিরিয়ে দিতে পারবো। আমার এখানে এক টাকা তোমার ওখানে একশ টাকা বাবা'।
- বাবা : ( কিছুটা মুচকি হেসে) বাবা একটা গল্প শুনবি?
ছেলেটা কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে গেল। নিচু স্বরে বললো-
বলো বাবা শুনবো......
- বাবা : তোর বয়স যখন চার আমার বেতন তখন তিন হাজার টাকা। ১,২০০ টাকা ঘর ভাড়া দিয়ে ১,৮০০ টাকায় চলে সংসার। আমি আমার সাধ্যের মধ্যে সব সময় চেষ্টা করেছি তোর 'মা কে 'সুখী করতে। তোকে যেই বার স্কুলে ভর্তি করলাম সেবার ই প্রথম আমরা আমাদের ম্যারিজডে টা পালন করিনি। সে বছর তোর মাকে কিছুই দিতে পারিনি আমি।
তুই যখন কলেজে উঠলি আমাদের অবস্থা তখন মোটা মুটি ভাল। কিন্তু খুব কষ্ট হয়ে গেছিল যখন আমার ট্রান্সফার নারায়ণগঞ্জ হয়। রোজ রোজ উত্তরা থেকে নারায়ণগঞ্জ বাসে করে, পায়ে হেটে, ঘামে ভিজে খুব দুর্বিষহ লাগছিল। একদিন শোরুম থেকে একটা বাইক দেখে আসলাম। সে রাতে আমি স্বপ্নেও দেখেছিলাম আমি বাইকে চড়ে অফিস যাচ্ছি। কিন্তু পরের দিন তুই বায়না ধরলি উত্তরা থেকে বনানী ভার্সিটি করতে তোর কষ্ট হয়। তোর কষ্টে আমার কষ্ট হয় বাবা। আমি তোকে বাইক টা কিনে দিয়েছিলাম।
আমার এক টাকা তোর ওখানে এখন এক পয়সা! কিন্তু মনে করে দেখ এই এক টাকা দিয়ে তুই বন্ধুদের নিয়ে পার্টি করেছিস। ব্রান্ড নিউ মোবাইলে হেড ফোন কানে লাগিয়ে সারা রাত গান শুনেছিস। পিকনিক করেছিস, ট্যুর করেছিস, কন্সার্ট দেখেছিস। তোর প্রতিটা দিন ছিল স্বপ্নের মতন।
আর তোর একশ টাকা নিয়ে আমি এখন হার্টের বাইপাস করাই ডায়াবেটিক মাপাই । জানিস বাবা আমার মাছ খাওয়া নিষেধ, মাংস খাওয়া নিষেধ, কি করে এত টাকা খরচ করি বল! তোর টাকা নিয়ে তাই আমি কল্পনার হাট বসাই। সে হাটে আমি বাইক চালিয়ে সারা শহর ঘুরে বেড়াই।

"একজন রিকশাচালক বাবা ছোট মেয়েকে কাঁধে নিয়ে রিকশার পাদানিতে দাঁড়িয়ে আছেন। বড় মেয়ে রিকশার সিটে দাঁড়িয়ে। রিকশাচালক বাবা দুই...
03/05/2024

"একজন রিকশাচালক বাবা ছোট মেয়েকে কাঁধে নিয়ে রিকশার পাদানিতে দাঁড়িয়ে আছেন। বড় মেয়ে রিকশার সিটে দাঁড়িয়ে। রিকশাচালক বাবা দুই মেয়েকে এভাবেই শিশুপার্কের বিভিন্ন রাইড দেখাচ্ছেন। পটুয়াখালী শিশু পার্কে প্রবেশ মূল্য ২৫ টাকা।

শিশু পার্কে শিশুরা মুক্তভাবে প্রবেশ করবে, খেলবে৷ কিন্তু উল্টো চিত্র সব শিশু পার্কে। আর শিশু পার্কগুলোর চিত্র দেখলে মনে হয় যেন বুড়োদের পার্ক।

পাহাড়িদের জনপ্রিয় খাবার আইটেম গুলো।
02/05/2024

পাহাড়িদের জনপ্রিয় খাবার আইটেম গুলো।

আমরা তো সব কিছুর প্রতিবাদ করি বয়কট করি, কিন্তু আমরা কি একটা জিনিস খেয়াল করি, বাংলা কিছু কিছু নাটকে,  গ্রামের দৃশ্য গুলাত...
01/05/2024

আমরা তো সব কিছুর প্রতিবাদ করি বয়কট করি, কিন্তু আমরা কি একটা জিনিস খেয়াল করি, বাংলা কিছু কিছু নাটকে, গ্রামের দৃশ্য গুলাতে গ্রামের মেয়েদের সাজে যে নায়িকা গুলাকে উপস্থাপন করা হয় তাদের বুকে যে ওড়না থাকে না। আমাদের গ্রামে গুলাতে কিন্তু মেয়েরা এমন ভাবে ওড়না ছাড়া কেউ চলাফেরা করে না।
তাহলে কি নাটকের মাধ্যমে ওড়না ছাড়া গ্রামের মেয়েরা চলাফেরা করে এটা প্রমোট করা হচ্ছে না?
এবং কি মেয়েদের কে এটা বুঝানো হচ্ছে না, যে ওড়না ছাড়া চলাফেরা করা স্বাভাবিক ব্যপার।
এগুলা নিয়ে এখন কথা না বললে ভবিষ্যতে আরো খারাপের দিকে যাবে।⚠️⚠️
#হোক_প্রতিবাদ

রাস্তার পাশে অবহেলিত ভাবে জন্মানো সূর্যমুখী'ফুল 🌻💛
01/05/2024

রাস্তার পাশে অবহেলিত ভাবে জন্মানো সূর্যমুখী'ফুল 🌻💛

" শারীরিক সম্পর্ক করে এখন এব'র্শন করাতে বলছো? "" তুমি প্রে'গন্যান্ট হয়ে যাবে সেটা কে জানতো।আর এখন আমি এসব ঝামেলায় জড়াতে ...
30/04/2024

" শারীরিক সম্পর্ক করে এখন এব'র্শন করাতে বলছো? "

" তুমি প্রে'গন্যান্ট হয়ে যাবে সেটা কে জানতো।আর এখন আমি এসব ঝামেলায় জড়াতে পারবো না "

শুভ্রের মুখে এমন কথা শুনে আমি হতভম্ব হয়ে রইলাম।পাশে দাঁড়িয়ে থেকে মা সবটা শুনে বললো

" বলেছিলাম না ওই ছেলে পাল্টি খাবে?মুখ পুরিয়েই তো ছাড়লি শ'য়তান মেয়ে "

আমি কি করবো ঠিক বুঝতে পারছি না।বাড়ি থেকে সোজাসুজি বলে দিলো হসপিটালে গিয়ে এব'র্শন করাতে হবে।কিন্তু আমি এব'র্শন করাতে চাই না।বু'কের ভেতরটা কেমন যেন দুমড়ে মুচড়ে যাচ্ছে।

রাতে আমায় জোর করে হসপিটালে নিয়ে গেলো এব'র্শন করাতে।আমি অনবরত কান্না করছি।নিজেকে বড্ড অসহায় লাগছে।তবে শুভ্র যে এভাবে বেইমানি করবে আমি কল্পনাও করতে পারিনি।

তিনজন নার্স মিলে ধরেবেঁধে বেডে শুয়ে দিয়েছে আমায়।আমি প্রাণপণে এখান থেকে বেরুনোর চেষ্টা করছি।এমন সময় একজন ডাক্তার ঘরে ঢুকলেন।শান্ত গলায় বললো

" আপনারা সবাই একটু বাইরে যান প্লিজ "

ওনার কথায় সবাই বাইরে চলে গেলো।ডাক্তার আমার পাশে বসে মৃদু স্বরে বললো

" আমি সবটা শুনেছি।ছেলেটার প্রতি আপনার অনেক রাগ জমে আছে তাই না? "

আমি চোখের জল মুছে বললাম " ওকে সামনে পেলে আমি খু'ন করবো।ডাক্তার আপনি প্লিজ আমার বাচ্চাকে মা'রবেন না,আপনার পায়ে পড়ি "

ডাক্তার বললো " বাচ্চার মুখে আগে বাবা ডাকটা শুনি,তারপর নাহয় খু'ন কইরেন।প্লিজ ম্যাডাম,বাবা ডাকটা শুনতে দেন "

আমি অবাক হয়ে বললাম " কিসব বলছেন? "

ডাক্তার মুখ থেকে মাস্ক সরালো।আমি যেন ধাক্কার মতো খেলাম।ডাক্তারের পোশাকে শুভ্র দাঁড়িয়ে আছে।শুভ্র হেসে বললো

" তো ম্যাডাম,ছেলেটির উপর কি এখনো রাগ আছে? "
আমি মুখ চেপে কান্না করছি।শুভ্র আমায় জড়িয়ে ধরলো।মৃদু স্বরে বললো

" এক কাজ করো,তোমার বাবার ঘাড় থেকে ঝপাং করে লাফ দিয়ে আমার ঘাড়ে উঠে পড়ো "

আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললাম " মানে ? "

শুভ্র আমার মাথায় গাট্টা মেরে বললো " বিয়ে করে আমার গলায় ঝুলে পড়তে বলছি।পাগলি মেয়ে "

আমি গাল ফুলিয়ে বললাম " শুধু ঝুলবো না,তোরে একদম খেয়ে ফেলবো "।একথা বলেই ঝাপিয়ে পড়লাম শুভ্রর বু'কে।

অনুগল্প
এক প্রহরের ভালোবাসা

কিপ্টামি না করে কমেন্ট করুন😌
ভালো লাগলে পেইজটি সবাই ফলো করবে

সমাপ্ত

#গল্প #গল্পো #অণুগল্প

নিয়মিত এমন গল্প পেতে পেজটা ফলো দিয়ে রাখুন

প্রচণ্ড গরম ও তীব্র দাবদাহে দিনাজপুরে গ্রীষ্মকালীন টমেটো বাজারে ধস নেমেছে। শুরুতে বিক্রি হওয়া ১১০০ টাকা মণের টমেটো এখন ব...
30/04/2024

প্রচণ্ড গরম ও তীব্র দাবদাহে দিনাজপুরে গ্রীষ্মকালীন টমেটো বাজারে ধস নেমেছে। শুরুতে বিক্রি হওয়া ১১০০ টাকা মণের টমেটো এখন বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৩৫০ টাকা মণ হিসেবে।

একদিকে গরমে টমেটো ক্ষেতে রাখা যাচ্ছে না, অন্যদিকে পাইকাররা টমেটো কিনে দেশের বাজারে সরবরাহ করতে পারছেন না। রাস্তা ও ক্ষেতে দুই জায়গাতেই টমেটো গরমে পচে নষ্ট হচ্ছে। ছবি: এমদাদুল হক মিলন

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সময় বাংলা সংবাদ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share