JK TV News

JK TV News বাংলাদেশের রাজনীতির খবর

15/01/2024

অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করলো যুক্তরাষ্ট্র।নির্বাচনে পশ্চিমাদের প্রতিক্রিয়া নিয়ে বিবিসির দারুন বিশ্লেষন।

15/01/2024

খালেদা জিয়ার সক্রিয়তায় চাঙ্গা বিএনপি।প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে কি আছে আ.লীগের ভাগ্যে?বিবিসির রিপোর্ট।

03/01/2024

২০২৪ সালে নির্বাচনকেন্দ্রিক ৭টি চ্যালেঞ্জের মুখে বাংলাদেশ।বিবিসির বিশ্লেষন কি বলছে?BanglaNewsToday

30/12/2023

৩টি কারনে সফলতার পথে বিএনপি।নির্বাচনে ভারতের দৃষ্টিভঙ্গিতে দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন কি?BanglaNews

৩টি কারনে সফলতার পথে বিএনপি।নির্বাচনে ভারতের দৃষ্টিভঙ্গিতে দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন কি?BanglaNewsToday



আমাদের চ্যানেল "JK TV" থেকে প্রচারিত সকল নিউজ/ভিডিওর তথ্য গুলো বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল/গুগল/উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। আমাদের নৈতিক আদর্শ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করি সঠিক ও নির্ভুল সংবাদগুলো আপনাদের কাছে পৌঁছে দিতে।

We provide significant original commentary in our video.

The information in this video is taken from authentic sources, which link are included in our Video description. To get latest Bangla news please subscribe our channel and hit the bell button –

** যে কোন অভিযোগ/পরামর্শ/নির্দেশনার জন্য আমাদের ফেসবুক পেইজে ম্যাসেজ করুন Our page: JK TV News

30/12/2023


আ.লীগের যে ৩টি কান্ড ইতিহাস মনে রাখবে।শহীদুল্লাহ ফরায়েজীর বিশ্লেষন কি বলছে?BanglaNewsToday



আমাদের চ্যানেল "JK TV" থেকে প্রচারিত সকল নিউজ/ভিডিওর তথ্য গুলো বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল/গুগল/উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। আমাদের নৈতিক আদর্শ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করি সঠিক ও নির্ভুল সংবাদগুলো আপনাদের কাছে পৌঁছে দিতে।

We provide significant original commentary in our video.

The information in this video is taken from authentic sources, which link are included in our Video description. To get latest Bangla news please subscribe our channel and hit the bell button –

** যে কোন অভিযোগ/পরামর্শ/নির্দেশনার জন্য আমাদের ফেসবুক পেইজে ম্যাসেজ করুন Our page: JK TV News

14/11/2023

৫টি শর্তে নির্বাচনের নাটকীয় সিদ্ধান্তে বিএনপি?শেখ হাসিনা কি তত্ত্বাবধায়কের দাবির কাছে হার মানবেন?

14/11/2023

৩য় শক্তি সৃষ্টির নতুন ফর্মূলা।পশ্চিমা চাপ সামলাতে পারবে কি আ.লীগ?কেমন নির্বাচন হতে চলেছে?

15/10/2023

৩টি ধাপে পয়েন্ট অব নো রিটার্নের পথে বিএনপি।নির্বাচন নিয়ে ৪টি কঠিন সিদ্ধান্তে যুক্তরাষ্ট্র।

31/03/2023

বাইডেনের চিঠি আগামী নির্বাচনের কি ইঙ্গিত বহন করে?অলআউট আন্দোলনে যাবে বিএনপি?ইসির কৌশল কতোটা কার্যকরী?



নিউজ সোর্স/News Link –

1. https://bit.ly/3M5t1Jf

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশের জনগণকে উষ্ণ অভিনন্দন জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন (সেক্রেটারি অব স্টেট)। ব্লিনকেন সবার জন্য উন্মুক্ত, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের সমর্থনে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার বিষয়ে দেশটির প্রতিশ্রুতির কথা জানান।
রোববার (২৬ মার্চ) মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিনকেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে এক বিবৃতিতে এসব উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, সবার জন্য উন্মুক্ত, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের সমর্থনে আমরা আপনাদের সঙ্গে কাজ করার বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। গণতান্ত্রিক রীতিনীতি, সুশাসন, মানবাধিকার এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা—যা সবই উন্নয়নশীল, স্থিতিশীল ও সমৃদ্ধ সমাজের বৈশিষ্ট্য। আমি বিশ্বাস করি, বাংলাদেশ তার বিশাল সম্ভাবনা অর্জন করবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ডিপাটমেন্ট অব স্টেটের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা বিবৃতিতে বলা হয়, আপনারা যখন স্বাধীনতার ৫৩ বছর উদযাপন করছেন, তখন বাংলাদেশের গর্ব করার অনেক কারণ রয়েছে। দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি, ক্রমবর্ধমান সুশিক্ষিত কর্মশক্তি এবং একটি গতিশীল যুব জনসংখ্যার সঙ্গে বাংলাদেশ দ্রুত একটি আঞ্চলিক নেতা হয়ে উঠছে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গণহত্যা থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের উদারভাবে স্বাগত জানিয়ে আপনারা শরণার্থীদের প্রতি মানবিক প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করেছেন। জলবায়ু সংকটে অভিযোজন কৌশল তৈরি করা, পরিবেশ রক্ষা এবং জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা জোরদার করার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেখিয়েছেন।
ব্লিনকেন বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বের জন্য এবং গত পাঁচ দশকে দুই দেশের যে অর্জন, তার জন্য যুক্তরাষ্ট্র গর্বিত। আমরা করোনা মহামারির বিরুদ্ধে লড়াই, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা এবং একটি মুক্ত ও উন্মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রচারে একসঙ্গে বাস্তব পদক্ষেপ নিয়েছি।
সামনের বছরগুলোতে বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব আরও গভীর করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র উন্মুখ বলেও বার্তা দেন সেক্রেটারি অফ স্টেট।

আমাদের চ্যানেল "JK TV" থেকে প্রচারিত সকল নিউজ/ভিডিওর তথ্য গুলো বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল/গুগল/উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। আমাদের নৈতিক আদর্শ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করি সঠিক ও নির্ভুল সংবাদগুলো আপনাদের কাছে পৌঁছে দিতে।

# We provide significant original commentary in our video.

21/03/2023


তৃনমূলের যে প্রস্তাবনাকে তারেকের সমর্থন।কঠোর সিদ্ধান্তে বিএনপি।রাজপথেই চূড়ান্ত ফায়সালা।BanglaNewsToday



নিউজ সোর্স/News Link –

1. https://bit.ly/40rk69b
2. https://bit.ly/40r7bUF

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দাবিতে ধারাবাহিকভাবে আন্দোলন-কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে রাজপথের বিরোধী দল খ্যাত বিএনপি। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের ভুলগুলো শুধরে পরিকল্পিতভাবেই এগুচ্ছে দলটি। এবার কেন্দ্র থেকে চাপিয়ে দেয়া নয়; বরং তৃর্ণমূলের মতামত গুরুত্ব দিয়ে কর্মসূচির কৌশল নিয়েছে। ইতোমধ্যেই সেই সুফল পেতেও শুরু করেছে। আন্দোলনে দলীয় নেতাকর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ বাড়াছে। বিএনপির কয়েকটি জেলা ও উপজেলার নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা স্পষ্ট করে জানিছেন, আগামী নির্বাচনের ফয়সালা মাঠের আন্দোলনের মাধ্যমেই হবে। তারা জানান, সরকার পর্দার আড়ালে সমঝোতার চেষ্টা করছে। দলে বিভক্তি করতে লোভ, ভয়ভীতি দেখাবে। যারা এসব ফাঁদে পা দেবেন তাদের ‘মাইন্যাস’ করে দলের কর্মসূচি প্রণয়ন ও পালন করা করা হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নেতা বলেন, দলের অভ্যন্তরে ভারতপন্থী, আওয়ামী লীগ পন্থী, সংলাপপন্থী নেতাদের ব্যাপারে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে। ২০১৮ সালের গণভবনের সংলাপের ফলাফল মাথায় রেখে বিএনপি এবার কোনো সমঝোতা-সংলাপে যাবে না।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সরকারের নানামুখি পাতানো ফাঁদে পা না দিয়ে বরং রাজপথে যুগপৎভাবে শান্তিপূর্ণ নতুন নতুন কর্মসূচি পালন অধিক গুরুত্ব দিচ্ছে। ইউনিয়ন, ওয়ার্ড, থানা-উপজেলা, জেলা এবং বিভাগীয় পর্যায়ে একের পর এক কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকছে বিএনপি। জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠায় ইতোমধ্যে শান্তিপূর্ণ এসব কর্মসূচিতে সারাদেশে ব্যাপক জাগরণ ও সাড়া ফেলেছে বলে মনে করেন তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। তাই সরকারের পদত্যাগ, সংসদ ভেঙে দেয়া, নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন, বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ ১০ দফা দাবিতে চলমান এই আন্দোলন কিভাবে এগিয়ে নেয়া যায়, কি কি কর্মসূচি দেয়া যায় তা জানতে সম্প্রতি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক ও বর্তমান চেয়ারম্যানদের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপির নীতিনির্ধারণী নেতারা।
বৈঠকে জনপ্রতিনিধিরা আন্দোলনের বিকল্প কোন কিছু না ভাবতে পরামর্শ দিয়েছেন এবং সরকারের অধীনে নির্বাচন বা অন্য কোন আপোষের চিন্তা করলে রাজনৈতিক ও দলীয়ভাবে বিএনপি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলেও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। বিএনপির হাইকমান্ডকে উদ্দ্যেশে করে কয়েকজন জনপ্রতিনিধি বলেন, বিভিন্ন সময় শুনি, আগামীতে আওয়ামী লীগের অধীনেই একটা সমঝোতার নির্বাচন হবে। যে নির্বাচনে বিএনপিকে কিছু আসন দেয়া হবে। এমন মন্তব্যের জবাবে দলের হাইকমান্ডের পক্ষ থেকে জনপ্রতিনিধিদের আশ্বস্ত করা হয়, এমন কোনো সম্ভাবনা নেই। শেখ হাসিনার অধীনে কোনো সমঝোতা কিংবা আসন ভাগাভাগির নির্বাচনে যাওয়া হবে না। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন ছাড়া বিএনপি নির্বাচনে যাবে না।
আওয়ামী লীগের সরকারের অধীনে বিএনপি কোনো অবস্থায় নির্বাচনে যাবে না সে কথা ইউরোপীয় ইউনিয়নকে সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে। তারাও বিএনপিকে জানিয়েছেন উন্নয়ন সহযোগী দেশগুলো মনে করছে বিএনপির অংশগ্রহণ ছাড়া বাংলাদেশে সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন সর্টিফিকেট দেয়া হবে না।
বিএনপি সূত্রে জানা যায়, চলমান আন্দোলনকে কিভাবে আরো বেগবান এবং সরকার পতনের চূড়ান্ত আন্দোলনে রূপ দেয়া যায় তা নিয়ে ভাবছে বিএনপির হাইকমান্ড। এজন্য ধারাবাহিকভাবে দলের কেন্দ্রীয় নেতা, জেলা, উপজেলা এবং পেশাজীবীদের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সর্বশেষ সারাদেশে বিএনপির সমর্থক সাবেক ও বর্তমান ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের সঙ্গেও বৈঠক করেছেন তিনি। ১০ দিনে মাঠ পর্যায়ের প্রায় আড়াই হাজার জনপ্রতিনিধির সঙ্গে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক হয়। এর প্রতিটিতেই বিএনপির পক্ষ থেকে তাদের কাছে জানতে চাওয়া হয় সরকার পতন আন্দোলন কিভাবে শান্তিপূর্ণভাবে এগিয়ে নেয়া যায়, আরো কি কি নতুন কর্মসূচি দেয়া যায়, কিভাবে আরো বিপুল সংখ্যক সাধারণ মানুষকে সম্পৃক্ত করা যায় এবং শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন নিশ্চিত করা যায়।
দলটির একাধিক নেতা জানান, বৈঠকে সাবেক ও বর্তমান চেয়ারম্যানরা পদযাত্রা, জনসংযোগ, জনসভা, মহাসমাবেশ, লং মার্চ, হরতাল, অবরোধসহ নানা কর্মসূচির প্রস্তাব করেছেন। একই সঙ্গে ২০১৮ সালের মতো সরকারের পাতা ফাঁদে পা না দিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন। তারা বলেন, বৈঠকে অংশ নেয়া বেশিরভাগ চেয়ারম্যানই বিএনপির হাইকমান্ডকে জানিয়েছেন অতীতের মতো এবারও যদি কোন রাজনৈতিক ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় তাহলে দল মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হবে, দেশজুড়ে হাজার হাজার নেতাকর্মী হতাশায় রাজনীতি ছেড়ে দেবে। তাই সরকারের কোন প্রলোভন বা আশ্বাসে আস্থা না রেখে আন্দোলন নিয়ে চিন্তা করার পরামর্শ দিয়েছেন তারা। তাদের হারানোর কিছু নেই তাই প্রয়োজনে জীবন বাজী রেখে তারেক রহমান যে কর্মসূচি ঘোষণা করবেন তা তারা সফল করবেন। একইসঙ্গে দলের কেউ যদি সরকারের ফাঁদে পা দেন তাহলে ওইসব নেতাদেরকে নিজ নিজ এলাকায় প্রবেশ করতেও দেবেন না বলে হুশিয়ারী দেন।
বে না।

আমাদের চ্যানেল "JK TV" থেকে প্রচারিত সকল নিউজ/ভিডিওর তথ্য গুলো বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল/গুগল/উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। আমাদের নৈতিক আদর্শ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করি সঠিক ও নির্ভুল সংবাদগুলো আপনাদের কাছে পৌঁছে দিতে।

# We provide significant original commentary in our video.

17/03/2023

প্রণয় ভার্মার আমন্ত্রনে বিএনপির ৫নেতা।আন্তর্জাতিক মানদন্ডে নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র।কি করবে



নিউজ সোর্স/News Link –

1. https://bit.ly/3yK9vtZ
2. https://bit.ly/3FrqWU4
3. https://bit.ly/3YOwRt2

বাংলাদেশের যাত্রাপথের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো আসন্ন সংসদ নির্বাচন। এই নির্বাচনগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের দিক থেকে পছন্দের কেউ নেই, তবে দেশটি দেখতে চায় যে, আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী এখানে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনভাবে তাদের নিজেদের সরকার তারাই নির্বাচন করুক, এটাই যুক্তরাষ্ট্রের চাওয়া।
বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে এক বছর পূর্তি উপলক্ষে দেওয়া এক বার্তায় এমন মন্তব্য করে দেশটির রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বলেছেন, গণতন্ত্রকে সমর্থন করা এবং ব্যক্তি অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে পথ চলা আরো নিরাপদ, স্থিতিশীল এবং সমৃদ্ধ বিশ্ব গড়তে সাহায্য করে।তিনি মনে করছেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা সবার দায়িত্ব। এই দায়িত্ব নির্বাচন কমিশন থেকে শুরু করে সরকার, মিডিয়া থেকে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, নাগরিক সমাজ থেকে রাজনৈতিক দল, প্রত্যেকেরই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তাদের কেউ যদি নিজেদের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয় বা তাদের কেউ যদি অন্যকে তাদের দায়িত্ব পালনে বাধা দেয়, তাহলে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়বে। এছাড়াও বিক্ষোভকারী, রাজনৈতিক দলগুলো, সরকার ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাসহ প্রত্যেকের আইনের শাসনকে সম্মান করা এবং সহিংসতা, হয়রানি এবং ভয় দেখানো থেকে বিরত থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
স্বাধীনতার মাত্র ৫১ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করে পিটার হাস বলেছেন, আমি অবাক হই যে মাত্র ৫১ বছরে বাংলাদেশ কতোটা এগিয়েছে! আমি এমন এক বাংলাদেশকে দেখি যারা শুধু স্বাধীনতা আর গর্বকে সম্বল করে যাত্রা শুরু করেও আজ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে উত্তীর্ণ হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। আমি কল্পনা করতে পারি, আগামী ৫১ বছরে বাংলাদেশ আরো কতদূর এগুবে। আগামী কয়েক দশকে একটি সমৃদ্ধ, গণতান্ত্রিক উন্নত দেশ হয়ে ওঠার জন্য যা কিছু প্রয়োজন তার সবই বাংলাদেশের আছে।
তবে, সামনের রাস্তায় বাংলাদেশের জন্য বহু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে স্মরণ করিয়ে দিয়ে মার্কিন দূত বলেছেন, "এই প্রতিবন্ধকতাগুলো পার হয়ে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশকে গণতন্ত্রের পরিচর্যা, সুশাসনের উন্নতি, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং জনগণকে শিক্ষিত করে তোলার পদক্ষেপ নিতে হবে।"
পিটার হাস বলেছেনঃ আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের পক্ষে অগ্রগতির এই ধারা অব্যাহত রাখা সম্ভব, যদি বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য যতটা সম্ভব আমন্ত্রণমূলক ব্যাবসায়িক পরিবেশ তৈরি করে।
আরো অনেক কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হবে যদি বাংলাদেশে নিম্নলিখিত সংস্কারগুলো ঘটে : দক্ষ কর্মিবাহিনী গড়ে তোলার আরো ব্যবস্থা নেওয়া এবং তাদের অধিকারের সুরক্ষা দেওয়া; এমন একটি আইনি কাঠামো তৈরি করা, যা ব্যবসায়-সহায়ক; দুর্নীতির কারণে গোপন খরচ (লুকানো কর!) ও অপ্রয়োজনীয় আমলাতান্ত্রিকতা দূর করা; সব ধরনের মেধা সম্পদের সুরক্ষা দেওয়া এবং আরো অবাধে মুদ্রা রূপান্তরের অনুমতি দেওয়া।
এই ধরনের এবং অন্যান্য অর্থনৈতিক সংস্কার বাংলাদেশে আরো বিনিয়োগকে উৎসাহিত করবে এবং ভবিষ্যতের সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে সাহায্য করবে।

আমাদের চ্যানেল "JK TV" থেকে প্রচারিত সকল নিউজ/ভিডিওর তথ্য গুলো বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল/গুগল/উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। আমাদের নৈতিক আদর্শ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করি সঠিক ও নির্ভুল সংবাদগুলো আপনাদের কাছে পৌঁছে দিতে।

# We provide significant original commentary in our video.

# The information in this video is taken from authentic sources, which link are included in our Video description. To get latest Bangla news please subscribe our channel and hit the bell button –

17/03/2023

নিরপেক্ষ আগামী নির্বাচনে ৩টি চ্যালেঞ্জ।ইসির কর্মকান্ড কি বিশ্বাসযোগ্যতা ফেরাতে পারবে?BanglaNewsToday



নিউজ সোর্স/News Link –

1. https://bit.ly/3yKIWFc

২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি। বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন (ইসি) তাদের ক্ষমতার এক বছর পূর্ণ করলো। যেহেতু পরবর্তী জাতীয় নির্বাচন থেকে ১২ মাসেরও কম সময় দূরে বাংলাদেশ, তাই জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে ইসি কি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে তার একটু মূল্যায়ন হওয়া দরকার। জাতীয় নির্বাচনটি হতে হবে সকল রাজনৈতিক দলের কাছে গ্রহণযোগ্য, অবাধ ও সুষ্ঠু। ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচন বিতর্কে জর্জরিত ছিল। ২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জন করে বিরোধীরা। বেশির ভাগ উদার গণতন্ত্র আবার নতুন নির্বাচন দাবি করতে থাকে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের যুক্তি হলো, সাংবিধানিক সংকট এড়াতে এই নির্বাচন জরুরি ছিল। বাংলাদেশের বর্তমান শাসকগোষ্ঠীর দুই শক্তিধর মিত্র চীন ও ভারত এই নির্বাচন নিয়ে আপত্তি জানায়নি। প্রথমত: সরকারের প্রভাবমুক্ত থেকে নিজেকে নিরপেক্ষ হতে হবে নির্বাচন কমিশনকে। প্রধানমন্ত্রী বার বার প্রকাশ্যে বলেছেন, নির্বাচন কমিশন স্বাধীন। তবে কাজে৭ তা প্রমাণ দেখাতে হবে নির্বাচন কমিশনকে। সম্প্রতি জাতীয় সংসদের ৬টি আসনে উপনির্বাচন হয়েছে। সেখানে দেখা গেছে ভোটকেন্দ্রগুলো দখলে নিয়েছেন ক্ষমতাসীন দলের সদস্যরা। রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে বিরোধী দলীয় প্রার্থীদের ভয় দেখাতে। রহস্যজনক কারণে নির্বাচনের আগে বিরোধী দলীয় একজন প্রার্থী নিখোঁজ জন। নির্বাচনের পরে তাকে পাওয়া গেছে। এসব ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন তার নিরপেক্ষ সাংগঠনিক ক্ষমতা বা স্বাধীনতা প্রদর্শন করতে পারেনি।
দ্বিতীয়ত: দৃশ্যত নির্বাচন কমিশন তার পদ্ধতিগত বাধ্যবাধকতার নৈতিক দিকটির পরিবর্তে কার্যক্রম পরিচালনায় অনড় বলে মনে হচ্ছে। বর্তমানে তারা একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের দিকে দৃষ্টি দিয়েছে। কিন্তু আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং সবার অংশগ্রহণমূলক করার বিষয়ে অতোটা করছে না। অনেকবার নির্বাচন কমিশন কর্মকর্তারা বলেছেন, তারা বিরোধী দল বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় বসতে খুব আগ্রহী নয়, যেহেতু বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়। নির্বাচন কমিশনের এমন মনোভাব তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে না।
চূড়ান্ত দফায়, নির্বাচন কমিশনের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় ভোটারের আস্থা ফেরানো। বাংলাদেশে নির্বাচন হলো একটি উৎসবের ইভেন্ট। এতে ভোটাররা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেন। প্রচারণায় উৎসবের আমেজ দেখা দেয় দেশজুড়ে। ভোট প্রক্রিয়া যখন অবাধ ও সুষ্ঠু হয় তখন উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ভোটার ভোট দিতে যান। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের ভোটাররা ব্যাপক জালিয়াতি এবং নির্বাচনের ফল ফিক্সিংয়ের করণে ভোট দেয়ায় দৃশ্যত তাদের আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে। ফল হিসেবে সাম্প্রতিক উপনির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ছিল খুব কম। একটি কেন্দ্রে শতকরা মাত্র ১৬ভাগ ভোটার ভোট দিয়েছেন। প্রকৃত সংখ্যা এর চেয়ে অনেক কম হতে পারে।
একই দৃশ্যপট তৈরি হয় ২০২০ সালের মেয়র নির্বাচনে। বাংলাদেশের দুটি বৃহৎ শহর ঢাকা এবং বন্দরনগরী চট্টগ্রামে এই ভোট হয়। সেখানে শতকরা ৩০ ভাগেরও কম ভোটার ভোট দিয়েছেন।
ভোটারদের এই উদাসীনতা শুধু নির্বাচন কমিশনের বিশ্বাসযোগ্যতাকেই হুমকির মুখে ফেলবে এমন নয়। একই সঙ্গে ভোটের এই চিত্র ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ হয়ে আসবে। তারা আগামী নির্বাচনকে অবাধ ও সুষ্ঠু বলে দাবি করার ক্ষেত্রে বৈধতার প্রশ্ন আসবে। নির্বাচন কমিশনের উচিত ভোটারদের উদ্বুদ্ধ করতে অধিক পরিমাণে প্রচারণা চালানো। বিএনপি ও অন্য বিরোধী দলগুলোকে আগামী নির্বাচনে ফিরিয়ে আনা উচিত হবে। নির্বাচন নিয়ে সংকট এড়াতে এসব অত্যাবশ্যক।

আমাদের চ্যানেল "JK TV" থেকে প্রচারিত সকল নিউজ/ভিডিওর তথ্য গুলো বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল/গুগল/উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। আমাদের নৈতিক আদর্শ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করি সঠিক ও নির্ভুল সংবাদগুলো আপনাদের কাছে পৌঁছে দিতে।

# We provide significant original commentary in our video.

13/03/2023

নির্বাচন নিয়ে নতুন বার্তা দিলো ইউরোপীয় ইউনিয়ন।খালেদার বিদেশযাত্রা নিয়ে কতোটা নমনীয় সরকার?BanglaNewsToday



নিউজ সোর্স/News Link –

1. https://bbc.in/3yrVJfp
2. https://bit.ly/3ytpnAR

বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কমপক্ষে আটটি দেশের রাষ্ট্রদূত বৃহস্পতিবার আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের সাথে বৈঠক করেছেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের অ্যাম্বাসেডর ছাড়াও ফ্রান্স, ইতালি, সুইডেন, ডেনমার্ক, জার্মানি, স্পেন, নেদারল্যান্ডস এই সাতটি দেশের রাষ্ট্রদূত মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে অংশ নেন।
পরে এক সংবাদ সম্মেলনে আইনমন্ত্রী জানান যে, এই রাষ্ট্রদূতরা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তার সাথে আলোচনা করেছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বিষয়ের কথা তিনি তুলে ধরেছেন।
যার মধ্যে রয়েছে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট, আগামী সংসদ নির্বাচন, ডেটা প্রটেকশন অ্যাক্ট, অ্যান্টি-ডিসক্রিমিনেশন অ্যাক্ট এবং সুশীল সমাজ।
মন্ত্রী বলেন, “এই সব নিয়ে তাদের সাথে বিশদভাবে আলোচনা হয়েছে এবং এই আলোচনায় তারা যেসব প্রশ্ন করেছিল, আমি বলেছি (উত্তর দিয়েছি)।”
আগামী নির্বাচন
সংবাদ সম্মেলনে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছাড়াও যে সাতটি দেশের রাষ্ট্রদূত তার সাথে বৈঠক করেছেন তারা সবাই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে আলাপ করেছেন।
তারা নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাতে চান বলে জানিয়েছেন।
এবিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের কোন আপত্তি নেই বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
আইনমন্ত্রী বলেন, “নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি পাঠানোর বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কোন আপত্তি নেই।”
“এখন পর্যবেক্ষকদের আনার বিষয়টি নির্ভর করবে নির্বাচন কমিশনের উপর। তারা ঠিক করবে যে আসলে কতজন পর্যবেক্ষককে আনা হবে।”
আগামী বছরের শুরুতেই বাংলাদেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে। এর আগে ২০১৮ সালে যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল সেখানে মাত্র ২০ জনের মতো বিদেশি পর্যবেক্ষক উপস্থিত ছিলেন। ওই নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন কোন পর্যবেক্ষক পাঠাতে রাজি হয়নি।
তারা বলেছিল যে, ২০১৮ সালের নির্বাচনে তারা পর্যবেক্ষক পাঠাবে না এবং তারা এই নির্বাচন বা ফলাফল নিয়েও কোন মন্তব্য করবে না।
তবে পর্যবেক্ষক হিসেবে না হলেও নির্বাচনের দিন ঢাকার বিভিন্ন দূতাবাসের কর্মকর্তারা নির্বাচনের দিকে নজর রেখেছিলেন বলে জানানো হয়।
সেসময় দেশীয় পর্যবেক্ষরা অভিযোগ তুলেছিলেন যে, সব কিছু মিলিয়ে তাদের মনে হচ্ছে যেন নির্বাচন কমিশন তাদের পর্যবেক্ষণে নিরুৎসাহিত করার চেষ্টা করেছে।
আর যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট একটি বিবৃতিতে জানিয়েছিল, বাংলাদেশ সরকার সহযোগিতা না করায় তারা নির্বাচন পর্যাবেক্ষণের সিদ্ধান্ত বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে।
২০১৪ সালের ৫ই জানুয়ারির বিতর্কিত নির্বাচনে বিদেশিদের সংখ্যা ছিলো মাত্র চারজন, যে নির্বাচনে বিএনপিসহ বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল অংশ নেয়নি। আর দেশীয় পর্যবেক্ষক ছিলেন আট হাজারের বেশি।

ইইউ আগামী নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায়।
নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণের বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সরকার চায়। এতে সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে কোন বাধা নেই। তবে কোন রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কি করবে না সেটি সেই রাজনৈতিক দলের নিজস্ব সিদ্ধান্তের বিষয় বলেও জানান আইনমন্ত্রী।
সরকারের উপর বিদেশিদের কোন চাপ নেই উল্লেখ করে আইনমন্ত্রী বলেন, তার সরকার কোন হত্যা বা মিথ্যার রাজনীতি করে না, তাই এ বিষয়ে জানাতে সরকারের কোন আপত্তি নাই।
তবে তিনি বলেন, বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র এবং এর স্বাধীনতা ও সার্বভৌম বিষয়ে কেউ কথা বললে সরকার শুনবে না এবং এদেশের জনগণের জন্য যা ভাল হয় সেটাই করা হবে।

আমাদের চ্যানেল "JK TV" থেকে প্রচারিত সকল নিউজ/ভিডিওর তথ্য গুলো বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল/গুগল/উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। আমাদের নৈতিক আদর্শ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করি সঠিক ও নির্ভুল সংবাদগুলো আপনাদের কাছে পৌঁছে দিতে।

# We provide significant original commentary in our video.

13/03/2023


গৃহপালিত বিরোধীদলের কলঙ্কমুক্ত হতে মরিয়া জিএম কাদের।১মাত্র বাঁধা রওশন।বিএনপি পারবে কি সাপোর্ট দিতে?



নিউজ সোর্স/News Link –

1. https://bit.ly/3mLxjuC

বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বর্তমান সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা জি এম কাদের অতিসাম্প্রতিক সময়ে এমন সব মন্তব্য করছেন যা নাগরিক সমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। স্পষ্টতই মনে হচ্ছে, তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের ‘গৃহপালিত’ বিরোধী দল থেকে জনতার কাতারে শামিল হওয়ার চেষ্টা করছেন। গণমাধ্যমে প্রকাশিত তার মন্তব্যগুলো উদ্ধৃত করলে এর তাৎপরতা বোঝা সহজ হবে।জি এম কাদেরের বক্তব্যের বেশির ভাগই হচ্ছে সরকারবিরোধী ও সংবেদনশীল। অতিসাম্প্রতিক এসব বক্তব্যের একটি প্রাক-পটভূমি আছে। সন্দেহ নেই, দেশের একটি বড় দল হিসেবে জাতীয় পার্টি ইতোমধ্যেই তার অবস্থান প্রমাণ করেছে। তবে এই প্রমাণের সাথে একটি নেতিবাচক সমীকরণ আছে। আর সেটি হলো- অতীতে ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায় বা বাধ্যবাধকতায় আওয়ামী লীগ সরকারের সহযোগী হয়েছে। জি এম কাদের যখন শক্তভাবে জাতীয় পার্টিকে প্রকৃত বিরোধী দল হিসেবে প্রতিষ্ঠার জন্য অগ্রণী ভূমিকা নিয়ে এগোচ্ছিলেন তখন সরকারের সন্দেহের চোখে পড়েন তিনি। সরকার ‘ডিভাইড অ্যান্ড রুল’ প্রয়োগ করে মাত্র তিন খণ্ড করেছে জাতীয় পার্টিকে। দলের সুবিধাবাদী নেতৃত্বের ধারক রওশন এরশাদকে ব্যাংকক থেকে চিকিৎসা অসমাপ্ত রেখেই তাকে দেশে আনে সরকার। তারপর বিভক্তি ও কোর্টের নিষেধাজ্ঞার কথা সবার জানা। বিস্মিত হতে হয়, আদালত থেকেও জি এম কাদেরকে সভাপতির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। আপস নাটকের পর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়। এখন জি এম কাদের একটি গণমুখী ভ‚মিকা পালনে চেষ্টা করছেন।

তবে জি এম কাদেরের সে পথ কুসুমাস্তীর্ণ নয়। অতীতে সরকারি ও বিরোধী দলের যৌথ ভ‚মিকায় যে অভিনবত্ব তারা দেখিয়েছেন, সে ধরনের লোক এখনো সরব। ঘরের শত্রু বিভীষণ আছে। আরো আছে সরকারের সাথে আপস করার ঘাপটি মেরে থাকা বড় অংশ। অনেকেই মনে করেন, আগামী নির্বাচনে তারা যদি মানুষের পক্ষে না দাঁড়াতে পারেন তবে তাদের অস্তিত্ব হুমকির সম্মুখীন হবে। একদিকে তারা প্রকৃত বিরোধী দল হিসেবে ভ‚মিকা রাখতে চাইছে, অপরদিকে আগামী নির্বাচনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বা নির্বাচনকালীন সরকারের প্রতি সমর্থন জানাচ্ছে না। তারা আগাম ৩০০ আসনে প্রার্থী দেয়ার কথা বলে প্রকারান্তরে গণদাবির বিপরীতটি করছে। জনগণের সাথে তাদের অল্প বেশি যোগাযোগ আছে। তারা কি জনগণের নাড়ির খবর রাখে না?

দেশের বেশির ভাগ মানুষ পরিবর্তন চায়। পরিবর্তনের লক্ষ্যে যে জাতীয় ঐক্যের সৃষ্টি হয়েছে তাতে শামিল হওয়া জাতীয় পার্টির কর্তব্য। এ ক্ষেত্রে বিরোধী রাজনৈতিক দল বিশেষত বিএনপির সক্রিয় ভূমিকা থাকতে হবে। অতীতকে ভুলে গিয়ে উজ্জ্বল ঐক্যবদ্ধ ভবিষ্যৎ নির্মাণ করতে হবে। আস্থা ও বিশ্বাসের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। সরকার থেকে নিষ্ক্রিয় করতে হবে জাতীয় পার্টিকে। এমনিতেই বিএনপি নির্বাচন-পরবর্তী যে জাতীয় সরকারের কথা বলেছে তারা তাদের অবস্থানগত কারণেই সরকারের অংশ হতে পারবে। জাতীয় পার্টির ক্ষমতাকামী অংশ এর মাধ্যমে সন্তুষ্ট হতে পারবে। রাজনৈতিক অভিজ্ঞ মহল মনে করে, জাতীয় পার্টি জাতির ভাঙা-গড়ার একটি নিয়ামক হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই সময়ে যৌথ আন্দোলনের যে ধারা সৃষ্টি হয়েছে তাতে জাতীয় পার্টিকে শামিল করতে পারলে তাদের সিংহাসন টলে উঠবে। সুতরাং লোভ-লালসা, ভয়-ভীতি ও অত্যাচার-অনাচারকে অগ্রাহ্য করে জাতীয় পার্টি জনগণের দল হয়ে উঠুক এটিই দেশবাসীর কামনা।

আমাদের চ্যানেল "JK TV" থেকে প্রচারিত সকল নিউজ/ভিডিওর তথ্য গুলো বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল/গুগল/উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। আমাদের নৈতিক আদর্শ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করি সঠিক ও নির্ভুল সংবাদগুলো আপনাদের কাছে পৌঁছে দিতে।

# We provide significant original commentary in our video.

13/03/2023


ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে বিএনপির রুদ্ধদ্বার বৈঠক।নির্বাচনের নতুন ফর্মূলা দিতে চায় জিএম কাদের।



নিউজ সোর্স/News Link –

1. https://bit.ly/3J8b9dP
2. https://bit.ly/3yvXaJO

উরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি নেতারা। গতকাল রাজধানীর গুলশানের এবিসি হাউসে এ বৈঠক হয়। প্রায় দেড় ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে আলোচনায় ছিল আসন্ন জাতীয় নির্বাচন, গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়। বর্তমান সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচনে যাবে না বলেও রাষ্ট্রদূতদের স্পষ্ট করে জানিয়েছে বিএনপি’র প্রতিনিধিদল। বৈঠকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির নেতৃত্বে ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, স্পেন, ডেনমার্ক, নরওয়ের বাংলাদেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূতেরা উপস্থিত ছিলেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলে উপস্থিত ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ এবং মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ।
বৈঠক শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। বলেন, বিএনপি বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে যাবে না। এই বিষয়টি ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের আমরা জানিয়েছি। খোলাখুলিভাবে আলোচনা করেছি।
নির্বাচন প্রসঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নকে পরিষ্কার করেছেন কিনা এমন প্রশ্নের উত্তরে আমীর খসরু বলেন, অবশ্যই এই সরকারের অধীনে বিএনপি নির্বাচনে যাবে না সেটা আমরা খোলাখুলিভাবে বলেছি। বিশ্বের যারা বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে কাজ করছে, পর্যবেক্ষণ করছে, সবার কাছে এটা পরিষ্কার করা হয়েছে যে, বর্তমান দখলদার, অনির্বাচিত সরকারের অধীন বাংলাদেশের জনগণ ভোটাধিকার প্রয়োগ করে তাদের প্রতিনিধি, তাদের সরকার, তাদের সংসদ নির্বাচিত করতে পারবে না।ই বিষয় প্রতিনিয়ত যেভাবে বলা হচ্ছে, সেটি তাদের জানা আছে। তিনি বলেন, এটার কারণগুলো সবার কাছেই জানা আছে। এমন না যে, একটা কথা বলা হয়েছে। এই কথার পেছনে যে কারণগুলো আছে, সেই কারণগুলো এখন আলোচনা হচ্ছে, বিশ্লেষণ হচ্ছে।
নির্বাচনের বিষয়গুলো নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়ন কি মনে করছে এমন প্রশ্নের উত্তরে আমীর খসরু বলেন, তাদের বিষয়টি আমরা বলতে পারবো না। তবে দেশের মানুষ যেভাবে পর্যবেক্ষণ করছে, দেশের বর্তমান অবস্থা ও নির্বাচন, সারা বিশ্বের যত গণতান্ত্রিক দেশ আছে, সবাই নিবিড়ভাবে বাংলাদেশকে পর্যবেক্ষণ করছে। তার অংশ হিসেবে তারা (ইউরোপীয় ইউনিয়ন) দেখছে, বাংলাদেশের বর্তমান গণতান্ত্রিক অবস্থা কী? মানবাধিকার, আইনের শাসন, বাকস্বাধীনতা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা কেমন। বিশেষ করে আগামী নির্বাচন নিয়ে যে শঙ্কা কাজ করছে দেশের ভেতরে, দেশের বাইরে, সেটার ওপর তো তাদের স্বাভাবিকভাবে একটা দৃষ্টি আছে। সেই দৃষ্টিভঙ্গি থেকে তাদের সঙ্গে বিএনপি’র বৈঠক হয়েছে। আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশে যে নির্বাচনী ব্যবস্থাটা ভেঙে পড়েছে, এখানে যে জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে একটা অবৈধ সরকার ক্ষমতায় বসে আছে। এই প্রেক্ষাপটেই বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। এই প্রেক্ষাপট থাকার কারণেই এসব আলোচনা চলছে। আগামী নির্বাচনে যদি দেশের মানুষ ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে না পারে, তাহলে বাংলাদেশ যে সংকটের দিকে যাবে এই শঙ্কা তো দেশের ভেতরে যেভাবে কাজ করছে, দেশের বাইরেও কাজ করছে। এই শঙ্কা থেকে তারা (ইউরোপীয় ইউনিয়ন) জানতে চাচ্ছে যে কীভাবে আগামী নির্বাচনটা হতে যাচ্ছে। কীভাবে এটাকে নিরপেক্ষ অংশগ্রহণমূলক করা যায়। সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ ১০ দফা দাবিতে ধারাবাহিক আন্দোলনে রয়েছে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো। ইউরোপীয় কূটনীতিবিদদের সেই অবস্থানও জানানোর কথা বলেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

আমাদের চ্যানেল "JK TV" থেকে প্রচারিত সকল নিউজ/ভিডিওর তথ্য গুলো বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল/গুগল/উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। আমাদের নৈতিক আদর্শ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করি সঠিক ও নির্ভুল সংবাদগুলো আপনাদের কাছে পৌঁছে দিতে।

# We provide significant original commentary in our video.

# The information in this video is taken from authentic sources, which link are included in our Video description. To get latest Bangla news please subscribe our channel and hit the bell button –

07/03/2023

সংঘাতের পথেই রাজনীতি।খালেদা জিয়ার মুক্তির কৌশলে কোনপথে বিএনপি।BanglaNewsToday



নিউজ সোর্স/News Link –

1. https://bit.ly/3L2ev4x
2. https://bit.ly/3SRowDF

জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দেশের রাজনীতি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। নির্বাচনকালীন সরকারসহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে বিপরীত মেরুতে অবস্থান করছে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি।
Advertisement
এ সংকট নিরসনে দুই দলের মধ্যে আলোচনা বা সংলাপ জরুরি হলেও তার কোনো লক্ষণ পরিলক্ষিত হচ্ছে না; বরং নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, দল দুটির মধ্যে দূরত্ব ততই বাড়ছে।

এমন পরিস্থিতি রাজনীতির জন্য অশনিসংকেত। বলার অপেক্ষা রাখে না, পরিস্থিতির উন্নয়ন না ঘটলে রাজপথ উত্তপ্ত হওয়ার পাশাপাশি রাজধানীসহ সারা দেশে সংঘাত ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এতে মানুষের জানমালের ক্ষতি হওয়া ছাড়াও অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে, যা কারও জন্যই মঙ্গলজনক হবে না। এ পরিপ্রেক্ষিতে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করি আমরা।
অতীতে বিভিন্ন বিষয় ও ক্ষমতার পালাবদলের প্রেক্ষাপটে দেশে সহিংস রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি এবং মাসের পর মাস হরতাল-অবরোধ কর্মসূচি পালনকালে সহিংসতায় বহু প্রাণহানি হয়েছে। সেসময় দেশজুড়ে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে যে ব্যাপক ব্যক্তিগত ও রাষ্ট্রীয় সম্পদহানি হয়েছিল, তার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছিল অর্থনীতিতে। সীমিত সম্পদের এই দেশে এবারও যদি একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে, তাহলে করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাবে বিপর্যস্ত অর্থনীতি এর ধকল কতটা মোকাবিলা করতে পারবে, তা ভেবে দেখা প্রয়োজন। বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে মানুষের জানমালসহ অর্থনীতির ক্ষতি এড়াতে রাজনৈতিক সহিংসতা বন্ধের গুরুত্ব রাজনৈতিক নেতাদের অবশ্যই অনুধাবন করতে হবে। ভাবতে হবে, আমরা কি শুধু সাংবিধানিকভাবে বৈধ একটি সরকার চাই, নাকি দেশে-বিদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চাই।
ইতঃপূর্বে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দেশে শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ে তুলতে বিরোধী দল, বিশেষ করে বিএনপির সহায়তা চাওয়ার পাশাপাশি এমন নির্বাচনি ব্যবস্থা গড়ে তোলার আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করা হয়েছিল, যাতে নির্বাচনে মানুষ হত্যার প্রয়োজন না পড়ে। অন্যদিকে বিএনপির পক্ষ থেকেও সংলাপের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার আহ্বান এবং সবার সঙ্গে কথা বলে সমস্যা সমাধানের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। বস্তুত আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে যে কোনো সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ গ্রহণই শ্রেয়। সমস্যাগুলো যদি আলোচনার টেবিলে নিয়ে আসা যায় এবং সেখানে সমাধানের পথ খোঁজা হয়, তাহলে দেশের রাজনীতিতে সংঘাত ও নৈরাজ্য হ্রাস পাবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই।
অনেকে মনে করেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, বিশেষ করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যকার সম্পর্ক শত্রুতায় পর্যবসিত হওয়ায় গণতন্ত্র ও দেশের উন্নয়ন হুমকির মুখে পড়েছে। আমরা দেখছি, গত দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে দেশের দুই বড় রাজনৈতিক দলের মধ্যে যে বৈরী সম্পর্ক চলছে, তা দেশকে অনেক ক্ষেত্রে পিছিয়ে দিচ্ছে। দেশে সমঝোতার রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত হলে এ অবস্থার অবসান ঘটবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। রাজনৈতিক দলগুলো প্রতিহিংসার রাজনীতি পরিহার করে সমঝোতার পথে হাঁটবে, এটাই প্রত্যাশা।

আমাদের চ্যানেল "JK TV" থেকে প্রচারিত সকল নিউজ/ভিডিওর তথ্য গুলো বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল/গুগল/উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। আমাদের নৈতিক আদর্শ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করি সঠিক ও নির্ভুল সংবাদগুলো আপনাদের কাছে পৌঁছে দিতে।

# We provide significant original commentary in our video.

Address

Baridhara
Dhaka
1200

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when JK TV News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share