INNer Me

INNer Me As-salah-mualaikum. follow my page. i need your support. �

ভালোবাসা হারিয়ে যায় না, কেবল তার প্রকাশের ভাষা বদলায় ❤️ভালোবাসা, আমাদের হৃদয়ের সবচেয়ে পবিত্র অনুভূতি যা কখনো হারিয়ে...
12/08/2025

ভালোবাসা হারিয়ে যায় না, কেবল তার প্রকাশের ভাষা বদলায় ❤️

ভালোবাসা, আমাদের হৃদয়ের সবচেয়ে পবিত্র অনুভূতি যা কখনো হারিয়ে যায় না।

সময় ও পরিস্থিতির সাথে সাথে বদলে যেতে পারে তার প্রকাশভঙ্গি, কিন্তু অনুভূতির গভীরতা থাকে অটুট।

সত্যিকারের ভালোবাসা ম্লান হয় না, কেবল নতুন রূপে ফিরে আসে আমাদের কাছে।

প্রথমে ভালোবাসা হয়তো আসে মিষ্টি কথায়, অবিরাম বার্তায় বা চমকে দেওয়া উপহারে। কিন্তু সময়ের সাথে, সেই ভালোবাসা নীরব হয়ে যায়, তবুও ফুরিয়ে যায় না।

বরং প্রকাশ পায় ছোট ছোট কাজে, আন্তরিক যত্নে, এবং এমন বোঝাপড়ায় যা কথার চেয়েও শক্তিশালী।

💬 যখন শব্দ কমে যায়…
তখন ভালোবাসা কথা বলে এক কাপ গরম চা বানিয়ে দেওয়ার মধ্যে,
ক্লান্তি বোঝে নীরবে পাশে বসে থাকার মধ্যে,
বা নিঃশব্দ আশ্বাস দেওয়ার স্পর্শের মধ্যে।

আমরা অনেক সময় ভুল ভেবে থাকি, সম্পর্ক শেষ মানেই ভালোবাসাও শেষ।
আসলে ভালোবাসা থেকে যায় নিঃশব্দে —
একটা মৃদু হাসিতে,
একটা বোঝার দৃষ্টিতে,
বা একটা ছোট্ট ভালোবাসার কাজে।

📌 ভালোবাসার এই বদলে যাওয়া ভাষা চিনবেন কিভাবে?

🔹বড় কিছু না বলেও, ছোট ছোট কাজে যত্ন প্রকাশ করা
🔹নীরবতার মধ্যেও গভীর অনুভূতির আদান-প্রদান
🔹দূরত্বকে বাধা নয়, বরং গভীরতার প্রমাণ বানানো
🔹একে অপরের আবেগের প্রতি সংবেদনশীল হওয়া
🔹একসঙ্গে থাকা মানেই শুধু কথা নয়, বোঝাপড়া আর নিরাপত্তা

মনে রাখবেন, ভালোবাসা মানে শুধু “ভালোবাসি” বলা নয়।

এটা বোঝা, অনুভব করা, এবং প্রতিদিন ছোট ছোট কাজে সেই অনুভূতিকে জীবন্ত রাখা।

তাই কোনো দিন মনে হলে ভালোবাসা কমে গেছে, ভাববেন না, হারিয়ে গেছে।
হয়তো সে কেবল নতুন ভাষায় আপনার সাথে কথা বলছে।

আপনি সেই ভাষা শিখে নিলেই আপনার সম্পর্ক হবে আরও সুন্দর, আরও গভীর, আরও হৃদয়স্পর্শী।

আমার স্ত্রী দেখতে অপূর্ব, অথচ জানো—কী আশ্চর্য! এখন আর ওকে আগের মতো ভালো লাগে না।শুধু আমি না, এমন সমস্যায় ভুগছে অনেকেই।আম...
10/08/2025

আমার স্ত্রী দেখতে অপূর্ব, অথচ জানো—কী আশ্চর্য! এখন আর ওকে আগের মতো ভালো লাগে না।
শুধু আমি না, এমন সমস্যায় ভুগছে অনেকেই।

আমাদের বিয়ে আট বছর পার করেছে। একটা ছোট্ট মেয়ে আছে, ওর বয়স পাঁচ। অথচ আমি এখন সন্ধ্যা হলে বাসায় ফিরতে চাই না। অফিস থেকে বেরিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা, ঘোরাঘুরি—সবই করছি, শুধু যেন স্ত্রীর মুখটা না দেখতে হয়। অথচ আগে কেমন ছিল?
ওর একটু হাসি, একটু ছোঁয়ার জন্য সারাদিন অপেক্ষা করতাম। অফিস থেকে বেরিয়েই বাসার পথ ধরতাম।
এখন? ওর ফোন এলে ধরি না। চোখে চোখ পড়লে ঝগড়া হয়। ওর কথায় বিরক্তি লাগে, ওর ছোঁয়ায় ক্লান্তি আসে।

নিজেকে প্রশ্ন করলাম, কেন এমন হল?
বন্ধুদের বললাম, "এই টান ফুরিয়ে যাওয়াটা কি স্বাভাবিক?"
জবাব পেলাম, "এক জিনিস কি আর সারাজীবন ভালো লাগে?"
এই উত্তর মানতে মন চাইল না।

কারণ, আমার স্ত্রী তো আমায় এখনও আগের মতোই ভালোবাসে।
ও তো বদলায়নি! তাহলে আমি কেন বদলে গেলাম?

অসহায় মনে একদিন গেলাম এক মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে। ওনার সামনে গিয়ে সব খুলে বললাম।
ডাক্তার শান্তভাবে আমার দিকে তাকিয়ে বললেন,
"আপনি কি আল্লাহর ওপর বিশ্বাস রাখেন?"
আমি বললাম, "জ্বি, অবশ্যই।"
ডাক্তার বললেন,
"তাহলে কোরআনের একটা আয়াত মনে রাখুন।
সুরা নূর-এ বলা হয়েছে—
‘পুরুষদের বলো, তারা যেন দৃষ্টিকে সংযত করে এবং নিজেদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে।’
এই একটি আদেশ পালন করুন। এক মাস।
কোনো ওষুধ লাগবে না। কেবল এটুকুই করুন—আপনার সমস্যা দূর হয়ে যাবে।"

আমি ভেবেছিলাম, এত সহজ কোনো সমাধান হয় নাকি?
তবু কথা দিলাম। চেষ্টা করবো।

চেষ্টা শুরু করলাম। চোখ নামিয়ে হাঁটলাম, রাস্তায় মেয়েদের দেখেও দৃষ্টি ফিরিয়ে নিলাম।
যেদিন প্রথম একজন আকর্ষণীয় মেয়েকে দেখে চোখ রাখতে চেয়েছিলাম,
ঠিক তখনই মনে পড়ল আল্লাহর আদেশ।
দৃষ্টি সরিয়ে নিলাম।

একদিন রাতে পর্ন দেখতে মন চাইল।
মোবাইল হাতে নিয়েই বুকটা ধড়ফড় করতে লাগল।
"না, এটা করব না,"
নিজেকে বোঝালাম।

দিন যেতে লাগল।
পনেরো দিন পর…
এক বিকেলে অফিস থেকে বের হয়ে বন্ধুরা ফোন করল আড্ডায় যেতে।
কী জানি কী হল, আমি ওদের ‘না’ বলে বাসার দিকে ছুটলাম।
প্রথমবার, দীর্ঘদিন পর।

বাসায় ঢুকেই চিৎকার করে ডাকলাম,
"এষা, কোথায় তুমি?"
স্ত্রী রান্নাঘর থেকে ছুটে এলো।
আমি ঝট করে ওকে কোলে তুলে নিলাম।
সেই পুরোনো দিনের মতো।

ও বিস্ময়ে বলল,
"কি হলো তোমার? মেয়ে ঘুমাচ্ছে!"
আমি কিছু না বলে বললাম,
"ভালোবাসি তোকে, এষা… অনেক অনেক ভালোবাসি।"

পরদিন গেলাম ডাক্তারের কাছে।
ডাক্তার হেসে বললেন,
"এখনো তো এক মাস হয়নি।"
আমি বললাম,
"হয়েছে ডাক্তার সাহেব, সব বদলে গেছে।
আমি আবার আমার স্ত্রীকে ভালোবাসতে শিখেছি।"

আজ আমি বুঝি—
আমরা আসলে নিজেদেরই হারিয়ে ফেলি।
আমাদের দৃষ্টি, মন আর লজ্জার সীমানা ঠিক রাখতে পারলেই,
আমাদের হৃদয়ে ফিরে আসে সেই পুরোনো প্রেম।

সব পুরুষের প্রতি একটাই অনুরোধ—
একবার চেষ্টা করে দেখুন।
আপনার সংসার, আপনার ভালোবাসা, সব কিছু নতুন হয়ে উঠবে।
©

জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ ...
07/08/2025

জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। বিয়ে প্রতি রাতের ৩০ মিনিটের জন্য না। বাকি ২৩ ঘন্টা ৩০ মিনিটের কথাটাও মাথায় রাখা উচিত। নয়তো জীবনটা তছনছ হয়ে যাবে।

বিয়ে কেন করে সেটা না জেনেই অনেকে বিয়ে করছে। কেউ বিয়ে করছে নিজের বিলাসী শখ পূরণ করতে। কেউ বিয়ে করছে সামাজিক স্ট্যাটাস তৈরি করতে। কেউ বিয়ে করছে আবেগে। কেউ বিয়ে করছে খুশিতে। কেউ বিয়ে করছে ঠ্যালায় পড়ে। কেউ বিয়ে করছে ট্রেন্ডি হতে।

নিজেকে মূল্যায়ন না করে যার-তার সাথে ঘর বাঁধার মাশুল চড়া মূল্যে দিতে হয় এক সময়।

বিয়ে একটা প্রয়োজনীয়তা। প্রথম প্রয়োজন বৈধ উপায়ে যৌ`ন চাহিদা পূরণ করা। এরপর একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু পাওয়া। একজন সোল মেট পাওয়া।

মানসিকতা না মিললে, চিন্তা-চেতনার মধ্যে বিস্তর ফারাক থাকলে, জীবনের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য এক না হলে গলার কাঁটা নিয়ে সারাটা জীবন পার করতে হয়। যারা ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেন, তারা একসময় বিচ্ছেদের মতো জীবন অচল করে দেওয়া সিদ্ধান্তের পথে পা বাড়ান।

কেউ কারো মতো হুবুহু হতে পারবে না। এ কথা যেমন সত্য। আবার একে অপরের হৃদয়টা বুঝতে না পারলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব যে সৃষ্টি হবে, সেটাও কিন্তু সত্য। তাই মাথার ওপরের পাখাটা ধীরে চলবে নাকি দ্রুত গতিতে, রাতের খাবার কি দেরি করে খাবে নাকি আগেভাগে, খাবারের ঝাল কিংবা লবন কমবেশি করার ব্যাপারে একে অপরকে স্যাক্রিফাইস করতেই পারে। তবে তার মানে এই নয় যে দুজন মানুষ আলাদা দুই জগতের বাসিন্দা। দুজনের মৌলিক চাওয়া-পাওয়া একেবারেই ভিন্ন হবে।

চোখের ভালো লাগার একটা বিষয়ও কিন্তু আছে। এটা মৌলিক চাহিদা। সঙ্গীকে যদি ভালো নাই লাগে, তখন বিয়েটা অর্থহীন হয়ে যায়। কাঁধের ওপর স্রেফ 'বিবাহিত' তকমাটাই থাকে; সঙ্গীর হাতটা পাওয়া যায় না।

অথচ কান্না করার জন্য সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখাটা প্রাপ্য অধিকার। বুকের মধ্যে জড়িয়ে নিয়ে সকল দুঃখগুলো এক নিমিষেই পানি করে ফেলার জন্য কোনো অনুমতি বা পরিবেশের জন্য অপেক্ষা করতে যেন না হয়, সেটার নিশ্চয়তা থাকতে হয়। একে অপরকে ঠিক সেভাবেই বুঝবে, যেমনটা তারা নিজেকে বুঝে।

বিয়ের আগে কারো মনের ভেতরে গিয়ে তো আর এসব যাচাই করা যায় না। তাহলে উপায় কি? সংসার জীবন তো তাহলে আর হবে না।

না, ব্যাপারটা সেরকম না।

ভালোবাসা মানে শুধু পাওয়া না। ভালোবাসলে ত্যাগও করতে হয়। নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসার উদাহরণ হলো, জীবনসঙ্গী/জীবনসঙ্গিনীর সন্তুষ্টির জন্য নিজের পছন্দকে বিসর্জন দেওয়া। তবে তার মানে এই নয় যে, অন্যায়, ভুল ও অযৌক্তিক আবদারগুলোকেও প্রশ্রয় দিতে হবে।

দু'জনের চাওয়া-পাওয়ার মাঝে ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয় করে নিতে হবে। আলোচনায় বসে এসব নিয়ে চুক্তি করবে? উঁহু। তা না। যা হবে নিঃশব্দে। দুজনের ভেতরে আরো দুটো সত্তা আছে। কথা হবে ওই দুটো সত্তার মাঝে। এর নাম নীরব ভালোবাসা। তারা সংসার করছে। দৈনন্দিন জীবনে আট-দশটা দম্পতি যা করে তারাও তাই করছে। তবে দুজনের ভেতরেই নীরব প্রচেষ্টা চলছে–কীভাবে সঙ্গী/সঙ্গিনীকে সুখি, সন্তুষ্ট রাখা যায়। সে কি ভালোবাসে, তার পছন্দ-অপছন্দ, সঙ্গী/সঙ্গীনির কাছে তার চাওয়াটা কি ইত্যাদি।

ভালোবাসা দেওয়ার অনেকগুলো ধরণ। কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নিতেই মজা। 'সে শুধুই আমার'-এর অধিকার খাটানোর একটা তৃপ্তি কাজ করে। আবার কিছু ধরণের ভালোবাসা চেয়ে নেওয়ার মধ্যে তৃপ্তি নেই। মনে চায় সে নিজে থেকে আমার চাওয়াটা বুঝে নিক।

দু'জনের বোঝাপড়াটা এমন হবে যে–কোনটা রাগ আর কোনটা অভিমান, কোনটা মন খারাপ আর কোনটা মনের কষ্ট; মুখে না বললেও অপরজন বুঝে নেবে।

এটা দীর্ঘ সময় নিয়ে ধীরে ধীরে আয়ত্ত করতে হয়। ভালোবাসার সংসার চর্চা করার বিষয়। এটা কোনো প্রতিযোগিতা না। স্বামী-স্ত্রী একে অপরের প্রতিযোগী না; বরং দুই দেহ এক হৃদয়।

07/08/2025

বরকত হলো — আয়ের পরিমাণ কম কিন্তু পরিবারের সকলের সব ধরনের প্রয়োজন পুরণ হয়ে যায়। মাস শেষে কখনো ঋণ করতে হয়না।

বরকত হলো — বছরের পর বছর পার হয়ে গেলেও ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন না পড়া। কারণ আল্লাহ আপনার স্বাস্থ্যে বরকত রেখেছেন।

বরকত হলো — ঘরের ছোট-বড় প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র দীর্ঘ সময় ধরে ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারা। নষ্ট না হওয়া, ভেঙ্গে না যাওয়া।

বরকত হলো — ঘর ছোট, সম্পদ কম কিন্তু শান্তিতে ভরপুর। পরিবারের সকলের সাথে সকলের সম্পর্ক ভালো ও আন্তরিকতায় পরিপূর্ণ।

বরকত হলো — মানুষজনের সাথে পরিচিতি ও বন্ধুবান্ধব কম। কিন্তু যে ক'জনই আছে সবাই সহানুভূতিশীল ও বিশ্বস্ত।

বরকত মানে শুধু টাকা-পয়সার প্রাচুর্য নয়। বরকত মানে কম থাকলেও তাতে তৃপ্তি পাওয়া, কঠিন কাজও সহজে সম্পন্ন হয়ে যাওয়া, আর অল্প জিনিসেই হৃদয়ের প্রশান্তি খুঁজে পাওয়া।

লেখা:- সংগৃহীত

দাম্পত্য জীবন মানেই শুধু প্রেম-ভালোবাসা নয়, এখানে আসে দায়িত্ব, সম্মান আর বোঝাপড়া। 💑এক ছাদের নিচে দুই মানুষকে প্রতিদিনই ন...
05/08/2025

দাম্পত্য জীবন মানেই শুধু প্রেম-ভালোবাসা নয়, এখানে আসে দায়িত্ব, সম্মান আর বোঝাপড়া। 💑

এক ছাদের নিচে দুই মানুষকে প্রতিদিনই নানা রকম ঝামেলা, কাজের চাপ আর টেনশন সামলাতে হয়। এর মাঝে ছোট ছোট ভুল বোঝাবুঝি খুবই স্বাভাবিক।

কিন্তু মনে রাখুন, রাগ করলে সম্পর্ক দূরে সরে যায়, আর বোঝাপড়া করলে কাছাকাছি আসে।
কিছু সহজ কথা বলেন—

➤ কোনো কিছু ভালো না লাগলে চুপ না থেকে শেয়ার করুন। কথা বললে অনেক সমস্যা সহজেই মিটে যায়।

➤ প্রতিদিন অন্তত ১০ মিনিট শুধু নিজেদের কথা বলুন, মোবাইল বা টিভি ছাড়া।🕐

➤ একে অপরকে ছোটখাটো কাজে সাহায্য করুন—এতে ভালোবাসা বেড়ে যায়।

➤ কোন বিষয়ে ঝগড়া হলে আগে শান্ত হন, তারপর বোঝানোর চেষ্টা করুন আপনি কী অনুভব করছেন।

ভুল হলে “স্যরি” বলতেও কখনও দ্বিধা করবেন না।
একটা গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব দম্পতি নিয়মিত নিজেদের অনুভূতি ভাগাভাগি করেন, তাদের সম্পর্ক অনেক সুস্থ ও টেকসই হয়।

বাংলাদেশি সমাজে পরিবার মানে শুধু দুজন নয়, দুই পরিবারের মেলবন্ধন। তাই বোঝাপড়া থাকলে সম্পর্ক সহজ হয়, আর সন্তানরাও শেখে কীভাবে ভালোবাসা ও সম্মান দিয়ে একসঙ্গে থাকা যায়।
সবশেষে মনে রাখুন, রাগ নয়, বোঝাপড়াই দাম্পত্যের আসল জয়ী। একে অপরের পাশে থাকুন, আর নতুন করে প্রতিদিন ভালবাসুন। তাহলে ঘরেই খুঁজে পাবেন শান্তি আর সুখের ঠিকানা।🏡

02/08/2025

কখনো যদি মেয়ের মা হই তাহলে মেয়েকে কখনো এটা শিখাব না যে মেয়েদের সারাজীবন সেক্রিফাইজ করতেই হয়, কখনো মেয়েকে এটা বলব না মেয়েদের নিজের ঘর হয় না, কখনো মেয়েকে বলব না মানিয়ে নাও……

কখনো যদি মেয়ের মা হওয়ার সৌভাগ্য হয়, তাহলে আমি আমার মেয়েকে গড়ে দিব, তার স্বপ্ন গুলো সাজিয়ে দিব, তাকে নিজের একটা কুড়ে ঘর হলেও করে দিব,
যাতে আমার না পাওয়াগুলো সে পেয়ে যায়, যেন আফসোস নিয়ে জীবন না পার করতে হয়।🤍😊❤️‍🩹

মানুষ এই দুইজনের ছবি দিয়ে Compare করছে কারন তারা দুইজনেই সম বয়সি...একজনকে দেখতে বয়সের তুলনায় বেশি বয়স মনে হচ্ছে আর একজনক...
01/08/2025

মানুষ এই দুইজনের ছবি দিয়ে Compare করছে কারন তারা দুইজনেই সম বয়সি...
একজনকে দেখতে বয়সের তুলনায় বেশি বয়স মনে হচ্ছে আর একজনকে বয়সের তুলনায় কম বয়স মনে হচ্ছে। কেউ বিপাশাকে পছন্দ করছে কেউ আবার জয়া কে বাহ বাহ দিচ্ছে। আসলে মানুষের দেখার চোখ সবার সেইম হয় না..

তবে আমার চোখে বিপাশা সুন্দরী, সে একজন ভালো মা, একজন ভালো বউ, একজন সফল অভিনেত্রী, এই জীবনে তার কোন স্ক্যা-ন্ডা-ল এর কথা শুনি নায়, ভালোবেসেছেন জাকে বিয়েও তাকেই করেছেন, ৯০ দশকের তুমুল জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রী বিপাশা তার পোশাকে কোন দিন অশালীন কিছু দেখা যায় নি..
সমাজের চোখে একজন পারফেক্ট নারী বলতে যা বুঝি তার সব গুণে গুণান্নিত বিপাশা..

২ জনেই স্বাবলম্বী নারী তবে তফাৎ অনেক, নারীর সৌন্দর্য ল-জ্জা-য়, কোমলতায়, শালীনতায় 🙂
©

আপনি কি জানেন—একটি ‘সরি’ না বলা, একটুখানি চুপ থাকা বা ছোট ভুল বোঝাবুঝি কত সহজেই বছরের পর বছর ধরে গড়ে ওঠা সম্পর্ক ভেঙে দি...
31/07/2025

আপনি কি জানেন—একটি ‘সরি’ না বলা, একটুখানি চুপ থাকা বা ছোট ভুল বোঝাবুঝি কত সহজেই বছরের পর বছর ধরে গড়ে ওঠা সম্পর্ক ভেঙে দিতে পারে?

একটা ছোট শহরে শুভ আর নীলার গল্প। তারা শৈশবে টিফিন ভাগাভাগি করত, একসাথে বৃষ্টি ভেজা হাসি হেসে বড় হয়েছিল। কিন্তু বড় হওয়ার পথে এক ভুল বোঝাবুঝি তাদের বন্ধনকে এক মুহূর্তে শেষ করে দেয়।

স্মৃতির পাতাগুলো ঝরে পড়ে, সম্পর্ক যা বছরের পর বছর গড়ে উঠেছিল, মুহূর্তেই যেন নিষ্প্রাণ হয়ে যায়।

শুভ একদিন পথ হাঁটতে হাঁটতে ভাবে—এই বন্ধুত্ব কি এতো সহজে শেষ হতে পারে?
ভুলগুলো কি আমাদের ভালোবাসার চেয়েও বড়? সম্পর্ক গড়তে সময় লাগে, যত্ন আর বিশ্বাস দরকার। কিন্তু ভাঙতে পারে এক মুহূর্তের অসমঝোতায়।

তাই কথা বলার আগে একটু থামুন, রাগে জবাব দেওয়ার আগে ভাবুন—এই সম্পর্কটা কি এত দ্রুত ছিন্ন করে ফেলা উচিত?

সম্পর্ক নরম মাটির বুনো ফুল, যত্নের পাশাপাশি সাহসেও টিকে থাকে। ভুল হলে নিঃশব্দ দুঃখ প্রকাশ করুন, সময় দিন ক্ষমা করতে।

কারণ সম্পর্ক ভাঙে এক মুহূর্তেই, কিন্তু গড়ে তুলতে লাগে মানবিকতা, ধৈর্য আর সত্যিকারের ভালোবাসা।
আপনার গল্প শুভ-নীলার মতো নাও হতে পারে, কিন্তু সম্পর্কের হিসেব সবার কাছেই একই—ছোট ছোট যত্নে পৃথিবীর সব সম্পর্ক থেকে যাক সুরক্ষা।

30/07/2025

যত্ন সবচেয়ে বড় প্রেম!মানুষ যেখানে যত্ন পায়, সম্মান পায় এবং সততা পায় সেখানেই আটকে যায়।♥️

যত্ন নেওয়া ব্যাপারটা মানে কিন্তু শুধু এটা না যে সে কি করছে, কোথায় যাচ্ছে, কখন ফিরছে, ঠিক মতো খাবার খাচ্ছে কি না! ঘুমাচ্ছে কি না, শুধুমাত্র এই ব্যাপারগুলোতেই যে কারো প্রতি যত্ন নেওয়া প্রকাশ পায় ব্যাপারটা কিন্তু এমন না।

আপনি কারও home situation বুঝেন, তার emotional responsibility নেন, তার failures গুলোকে একসেপ্ট করতে জানেন, আপনি তার চেষ্টাগুলোকে appreciate করেন, তার good or bad times গুলোতে তাকে সাপোর্ট করেন।

I think this is the true definition of care. we all want someone like that in our lives. সুতরাং যত্নে রাখলে সব সম্পর্কই টিকে।যাকে ভালোবাসেন তার যত্ন নিন।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when INNer Me posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share