7 College News

7 College News সাত কলেজের কন্ঠস্বর, শিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গন এবং শিক্ষার্থীদের প্রতিধ্বনি নিয়ে সাত কলেজ নিউজ।

__Stay connected—Like, Follow and Share!

Educational news page in Bangladesh-
7 College News.

পিএসসি কর্তৃক বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে স্বতন্ত্র বিভাগগুলোতে অন্যান্য বিভাগের অন্তর্ভূক্তকরণের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল ও মা...
13/08/2025

পিএসসি কর্তৃক বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে স্বতন্ত্র বিভাগগুলোতে অন্যান্য বিভাগের অন্তর্ভূক্তকরণের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন অনিবার্য কারণে স্থগিত করা হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় মানববন্ধনের ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।

13/08/2025

অনার্স ২য় বর্ষ ২০২৩ সনের ইংরেজি ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ের ফলাফল প্রকাশ।

13/08/2025

২০২৩ সনের অনার্স ১ম বর্ষ
মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিষয়ের ফলাফল প্রকাশ।

13/08/2025

অনার্স ৩য় বর্ষ ২০২৩ সনের সমাজবিজ্ঞান ও অর্থনীতি বিষয়ের ফলাফল প্রকাশ।

13/08/2025

অনার্স ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে সাত কলেজের ওয়েবসাইটে Form Fill-up বাটনে ক্লিক করে "সাইন আপ" করে নিজের রেজিস্ট্রেশন নম্বর ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ওয়েবসাইটের নির্দেশনা অনুযায়ী সাত কলেজের ওয়েবসাইটে প্রদত্ত ফরমপূরণের নির্দেশনাবলী অনুযায়ী) নিজের ডাটা এন্ট্রি করতে হবে।

অনলাইনে পরীক্ষার ফরম পূরণ ১৭ আগস্ট থেকে আরম্ভ হয়ে যা চলবে ২৭ আগস্ট ২০২৫ পর্যন্ত।

**রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার কলেজের ডিপার্টমেন্ট থেকে সংগ্রহ করতে হবে** (ঢাবি থেকে রেজিষ্ট্রেশন ডিপার্টমেন্টে পাঠানো হয়েছে)। পাসওয়ার্ড নিজ পছন্দ মত ব্যবহার করতে হবে। পরবর্তী সময়ে এটা কাজে লাগবে তাই অবশ্যই এটা সংরক্ষণ রাখতে হবে।

অনলাইনে ফরম পূরণে কোন শিক্ষার্থী তার প্রদত্ত তথ্যে ভুল করলে তা শিক্ষার্থী নিজেই ফরম পূরণের শেষ তারিখ আগে সংশোধন করতে পারবে।

✅সাইন আপ নিয়মাবলি:

প্রথমে ওয়েবসাইটে ঢুকে "Sign Up" অপশনে ক্লিক করে ধাপে ধাপে "ইনফরমেশন" গুলো পূরণ করতে হবে।

👉 রেজিষ্ট্রেশন নম্বর কলেজের ডিপার্টমেন্ট থেকে দিবে। এই ব্যাপারে কলেজের ডিপার্টমেন্টে যোগাযোগ করে নিতে হবে।

👉 Sign Up করার পর "ব্যক্তিগত তথ্য" দেওয়ার সময় ফোন নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড দেওয়া লাগবে। এই Mobile No এবং Password অবশ্যই সংরক্ষণ করতে হবে।

অনার্সের প্রত্যেক বর্ষের ফরম পূরণ করার সময় এই Password দিয়েই "Login" করতে হবে। Password হারিয়ে গেলে বা ভুলে গেলে পরবর্তীতে অনেক ভোগান্তি পোহাতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার ভবন ৩২২ নাম্বার রুমে গিয়ে আবেদন করে নিতে হবে।

ফরম পূরণ করতে কত টাকা লাগবে তা স্ব স্ব কলেজ ডিপার্টমেন্ট থেকে বিস্তারিত নোটিশ দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে। ডিপার্টমেন্ট থেকে জেনে নিতে হবে। ফরম পূরণ ফি ৩২০০-৩৫০০ টাকার মধ্যে হতে পারে। এক পত্র মানোন্নয়ন ফি ২২০০ টাকা। একাধিক পত্র হলে প্রতি পত্রে অতিরিক্ত কোর্স ফি যোগ হবে।

ফরম পূরণের সময় সিলেবাস অনুযায়ী "Course Name এবং Course Code" ভালো ভাবে জেনে নিয়ে ফরম পূরণ করতে হবে। একই রকমের কয়েক টা কোর্সের নাম থাকলেও Course Code ভিন্ন থাকে। এই ব্যাপারে অনেক সতর্কতা অবলম্বন করবেন। কারণ সেশন অনুযায়ী কোর্স কোড ও কোর্স নাম ভিন্ন হতে পারে।

স্ব-স্ব কলেজ থেকে বা ডিপার্টমেন্ট থেকে ফরম পূরণ সংক্রান্ত বিস্তারিত নোটিশ প্রকাশ হবে। সবাই কলেজ/ডিপার্টমেন্ট এ খোঁজ রাখতে হবে।

যারা অনার্স ১৯-২০,২০-২১,২১-২২ সেশনের তাদের রেজিষ্ট্রেশন করার দরকার নেই। পূর্বের রেজিষ্ট্রেশন আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করতে হবে। পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে রিকোভার অথবা ঢাবির রেজিস্ট্রার ভবন ৩২২ নাম্বার রুম থেকে সংগ্রহ করতে হবে।

বি:দ্র: আগামী ১১ সেপ্টেম্বর অনার্স প্রথম বর্ষের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

13/08/2025

সিলেটের সাদা পাথর এখন চাঁদে খুঁজতে হবে

২০২৩ সনের অনার্স ৩য় বর্ষ (পুরাতন সিলেবাস) অনিয়মিত ও মানোন্নয়ন পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ...
13/08/2025

২০২৩ সনের অনার্স ৩য় বর্ষ (পুরাতন সিলেবাস) অনিয়মিত ও মানোন্নয়ন পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ...

12/08/2025

সাত কলেজে একজন আই কে সেলিম উল্লাহ খন্দকার ছিলেন | পুরাতন পোস্ট ২৪ মার্চ ২০২২ | রিপোস্ট

ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে অবসরে যাচ্ছি এটা গৌরবেরঃ অধ্যাপক আই কে সেলিম উল্লাহ খন্দকার।

দীর্ঘ ৩২ বছরের শিক্ষকতা জীবনের ইতি টানছেন ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আই কে সেলিম উল্লাহ খোন্দকার। বৃহস্পতিবার (২৪ মার্চ) ঢাকা কলেজে শেষ কর্মদিবস পালন করেন তিনি।

অধ্যক্ষ সেলিম বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের অষ্টম ব্যাচের কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন ১৯৮৯ সালে। ৩২ বছরের শিক্ষকতায় ঢাকা কলেজে ৩ বারের পদায়নে মোট ২০ বছর শিক্ষক হিসেবে ও টানা সাত বছর আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ছাত্রাবাসের তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

শুধুমাত্র শিক্ষা কার্যক্রমেই বরং নয় তিনি একজন সংগঠকও। শিক্ষকতা জীবনের শুরু থেকেই কাজ করেছেন ঢাকা কলেজ রোভার স্কাউট গ্রুপের স্কাউট লিডার হিসেবে। পরবর্তীতে বাংলাদেশ স্কাউট এর জাতীয় সদর দপ্তর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন তিনি। বর্তমানেও এক্সটেনশন স্কাউটিং বিভাগের জাতীয় কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতিতে সভাপতি ও মহাসচিবের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সহ বিভিন্ন সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সাথে সমানতালে কাজ করছেন।

12/08/2025

প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি আবেদন এখন পর্যন্ত ৭০ হাজার ছাড়িয়েছে। আজ রাত ১১:৫৯ মিনিট পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।

12/08/2025

সেন্ট্রাল বিশ্ববিদ্যালয় নয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনেই অনার্স ফাইনাল পরীক্ষা দিতে চান ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী।

12/08/2025

ঢাকা কলেজের আত্নত্যাগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, অথচ তারাই ঢাকা কলেজ সহ ঢাকার সরকারি ৭ কলেজ খেয়ে দিলো-
ঢাকা কলেজ ১৮৪১ সালে সরকারি কলেজ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এখানে ইন্টার, পাস কোর্স, অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি ছিলো। বাংলাদেশে প্রথম আইন বিষয় ডিগ্রি এ ঢাকা কলেজেই ছিলো। তৎকালীন পূর্ব বাংলায় সরকারি/বেসরকারি অন্য কোনো কলেজই ছিলো না। ঢাকা কলেজ এ উপমহাদেশের ১০ম প্রাচীন কলেজ বলে স্বীকৃত। পূর্ব বঙ্গে হাতোগোনা কিছু স্কুল ছিলো, কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে মেট্রিকুলেশন পাস করে ইন্টার সহ উচ্চ শিক্ষার জন্য কোলকাতা যেতে হতো। সাধারণত জমিদার শ্রেণি ছাড়া এটি অন্যদের পক্ষে সম্ভব ছিলো না। এসব বিবেচনায় ১৮৪১ সালে ঢাকা কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। এর ৮০ বছর পর ১৯২১ সালে এ বঙ্গের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় 'ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়' স্হাপিত। যে বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রতি ১০০ বছর পূর্তি উদযাপন করে। আর ঢাকা কলেজের বয়স ১৮৪ বছর। ইডেন কলেজ ১৮৭৩, বয়স ১৫২। ঢাকার কবি নজরুল সরকারি কলেজ ১৮৭৪, বয়স ১৫১ বছর। শিক্ষা বলেন আর উচ্চ শিক্ষা বলেন, এ প্রতিষ্ঠানগুলোর অবদান চিন্তা করুন।
কার্জন হল, শহীদুল্লাহ হল ঢাকা কলেজের নিজস্ব ভবন ও হল ছিলো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে ছেড়ে দিয়ে নিজেরা অস্থায়ী ক্যাম্পাসে গেলো, মানে যাযাবর হলো। শিক্ষা ভবন হতে বঙ্গবাজার রোড এখনো "কলেজ রোড" নামে পরিচিত, কালের সাক্ষী। ঢাকা কলেজ লাইব্রেরির মূল্যবান ও বিরল সংগ্রহের ২৫ হাজার বই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে দান করা হলো। ঢাকা কলেজের শিক্ষকদের বড় একটি সংখ্যা পর্যন্ত ধার দেওয়া হলো। তারা লিয়েনে দীর্ঘদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন।
ঢাকা কলেজে কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ইন্টার, পাস কোর্স ও অনার্স -মাস্টার্স পড়ানো হতো। কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদের লোভে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ে কেউ ভর্তি হতে চাইবে না, তাই ঢাকা কলেজে পাস কোর্স ও অনার্স-মাস্টার্স ভর্তি বন্ধ করে শুধু ইন্টার চালু থাকলো। যাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টার পাস ছাত্র সরবরাহ করা যায়। অথচ আশ্চর্য হবেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ পূর্তি উপলক্ষ্যে প্রকাশিত স্মরনিকায় এসব সযত্নে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে।

সম্প্রতি ঢাকার সরকারি ৭ কলেজের বিলুপ্তি ঘটিয়ে ৭টি ক্যাম্পাস মিলে ঢাকা সেন্ট্রাল বিশ্ববিদ্যালয় স্হাপনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে, ঢাকা কলেজকে কেন সবসময় বিসর্জন বা ত্যাগ শিকার করতে হবে?
১। সবার নিশ্চয়ই মনে আছে, বিশ্বের বৃহত্তম 'আদমজী জুটমিল' বন্ধ হলো। বেতন-বোনাস দাবি বা অনিয়মের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় হাজার হাজার শ্রমিক চিড়া-মুড়ি নিয়ে ঢাকা অভিযান বা কাঁচপুর ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইওয়ে অবরোধ করতো, বিশেষ করে ঈদের সময়। সব রাজনৈতিক দল এটিকে হুমকি মনে করতো। এসব কারণ আর নানান বোঝাপড়ায় নীরবে এটি বন্ধ হয়ে গেলো। তেমন প্রতিবাদ হয়নি বললেই চলে।
সরকারের ইচ্ছেয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মতিতে ঢাকার সরকারি ৭ কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ১৯৯২ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আগে ঢাকা, ময়মনসিংহ, বরিশাল ও খুলনা বিভাগের সকল সরকারি/বেসরকারি কলেজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ছিলো। এখনো বেসরকারি শতাধিক প্রতিষ্ঠান এর অধিভুক্ত। তাহলে সরকারি ৭ কলেজের সমস্যা?

প্রধান সমস্যা আদমজীর মতো হুমকি-
* সরকারি ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার রুটিন, দ্রুত ফলাফল, অন্যায্য ফি প্রত্যাহার, কর্মচারীদের অসহযোগিতা এসবের প্রতিবাদে মাঝেমধ্যে ভিসি ও প্রোভিসি অফিস ঘেরাও করে;
* ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাদের অভ্যন্তরীণ সিটি কর্পোরেশন এর রাস্তায় বাইরের গাড়ি চলাচল বন্ধ করলে যানযটে নাকাল হয় ঢাকাবাসী। ঢাকার সরকারি ৭ কলেজ এর প্রতিবাদে ৭ কলেজের সামনের রাস্তায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়ি চলাচল বন্ধ করে দেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বারবার তাদের সিদ্ধান্ত হতে পিছু হটতে বাধ্য হয়। কিন্তু ৭ কলেজ যদি ক্যাম্পাস ভিত্তিক এক ইউনিট হয়, ঢাকার প্রাণকেন্দ্র তাদের নিয়ন্ত্রণ আরো সুদৃঢ় হবে। সরকার বলেন আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বলেন, নিঃসন্দেহে সবসময় হুমকিতে থাকতে হবে।
* বেশ কয়েকবার ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মারামারি হয়েছে ;
*ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের (আওয়ামী ও বিরোধী) একাংশের ধারণা, ৭ কলেজের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধিভুক্তি তৎকালীন ভিসি আরেফিন সাহেবের ইচ্ছেয় হয়েছে, এর বিরোধিতা করতে হবে। যদিও আরেফিন সাহেবের সময়কালে ও উনার সম্মতি অধিভুক্তি হয়। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দ্বারা পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন শিক্ষক ও মিডিয়ার প্রচারের কারণে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় পরিদর্শনের সময় মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিতে দেশের সকল সরকারি কলেজ বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আর প্রাইভেট সকল কলেজ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে রাখার নির্দেশনা দেন। এটি বাস্তবায়নে তৎকালীন বিশ্ববিদ্যালয় মন্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আজাদ চৌধুরীর সাথে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা এসোসিয়েশন এর এক সভা হয়। এসোসিয়েশন এর তৎকালীন সভাপতি অধ্যাপক নাসরীন বেগম ও মহাসচিব আই কে সেলিম উল্লাহ খোন্দকার (আমি) সহ একটি প্রতিনিধি দলের সভায় সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ও বাস্তবায়ন কমিটির ৬ জন ভিসি'র সাথে আমাদের সভাপতি ও মহাসচিবকে অন্তর্ভুক্তি ছাড়া আমরা সম্মত হইনি।
* সরকারি ৭ কলেজের দুই লক্ষাধিক শিক্ষার্থীর ভর্তি ও পরীক্ষার লাভজনক কাজকর্ম বিশ্ববিদ্যালয়ের অল্প কয়েকজনের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিলো, এর বাইরের বড় একটি অংশ ৭ কলেজের অধিভুক্তির বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়।
* প্রস্তাবিত বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ভিসি, প্রোভিসি, ট্রেজারার সহ শতশত আত্নীয়-স্বজন ও দলীয় শিক্ষক আর কর্মচারি নিয়োগদানের সুযোগ হবে;
* পুরো ঢাকা শহরে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফেডারেশনের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা হবে, এতে সরকারের ওপর প্রভাব বিস্তার সহজ হবে;
* ঢাকার সরকারি ৭ কলেজে ২ লক্ষাধিক শিক্ষার্থী। নতুন বিশ্ববিদ্যালয় হলে এটি নেমে আসবে ৪/৫ হাজারে। তাহলে এ দুই লক্ষ শিক্ষার্থী কোথায় পড়বে? গড়ে উঠবে নতুন নতুন প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়। গ্রামের মুঠে-মজুর, কৃষক আর সাধারণের ছেলেমেয়েদের উচ্চ শিক্ষার আকাঙ্খা সংকুচিত করার একটি সুক্ষ্ম কৌশল।
* ব্যবসায় ছাড়াও নতুন গড়ে ওঠা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে ভিসি, প্রোভিসি, ট্রেজারার, ডিন, চেয়ারম্যান সহ নানান পদ সৃষ্টি হবে। কর্মরতদের জন্য পার্টটাইম আর অবসরপ্রাপ্তদের অবারিত সুযোগ সৃষ্টি হবে।
* আর এসব কলেজে ইন্টার বন্ধ করতে পারলে কলেজ ব্যবসায় আরো রমরমা হবে।
ঢাকার সরকারি ৭ কলেজের বর্তমান কর্তৃপক্ষ হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় মন্জুরি কমিশন ৭ কলেজ বিলুপ্তিতে বেশ ভূমিকা রাখছে। আবার অন্তবর্তী সরকারের ওপর ভর করে বিশ্ববিদ্যালয় কয়েকজন শিক্ষক সাধু সেজে এটি ত্বরান্বিত করতে প্রতিনিয়ত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও মিডিয়ায় মিথ্যে ও বিভ্রান্তিকর তথ্য সম্বলিত লিখা ছাপছে। একজনতো আদা-জল খেয়ে নেমেছেন। (উল্লেখ্য, আমি নিজেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র)

লেখক: আই কে সেলিম উল্লাহ খোন্দকার
অধ্যক্ষ (অবঃ), ঢাকা কলেজ ;
সাবেক অধ্যক্ষ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ,ঢাকা
সাবেক সমন্বয়ক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত সরকারি ৭ কলেজ;
সাবেক সভাপতি, বিসিএস জেনারেল এডুকেশন এসোসিয়েশন;
সাবেক সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

অনলাইনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি সংক্রান্ত তথ্য প্রেরণের কাজে সহযোগিতা করার জন্য নিম্নোক্ত শিক্ষকদের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে
11/08/2025

অনলাইনে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি সংক্রান্ত তথ্য প্রেরণের কাজে সহযোগিতা করার জন্য নিম্নোক্ত শিক্ষকদের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে

Address

Dhaka University
Dhaka
1000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when 7 College News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to 7 College News:

Share