Islamic Toronggo

Islamic Toronggo নবী ও রাসুলদের জীবনের বিভিন্ন সময়ের ঘ?

🕌 শ্রম ইবাদত, পরিশ্রমী ভাইদের জন্য দোয়া।Islamic Toronggo এর পক্ষ থেকে মে দিবসে সব শ্রমজীবী ভাই-বোনদের জানাই শ্রদ্ধা ও দো...
30/04/2025

🕌 শ্রম ইবাদত, পরিশ্রমী ভাইদের জন্য দোয়া।
Islamic Toronggo এর পক্ষ থেকে মে দিবসে সব শ্রমজীবী ভাই-বোনদের জানাই শ্রদ্ধা ও দোয়া।

🤲 আল্লাহ তাআলা সবার হালাল রুজি কবুল করুন।
শুভ মে দিবস ২০২৫!

#মে_দিবস #শ্রমইইবাদত

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সময়ে শামদেশ বলতে যেসব অঞ্চলকে বোঝানো হতো তার মধ্যে অন্যতম ফিলিস্তিন ভূখণ্ড। শামদেশ বলতে বোঝায়, বর্ত...
07/04/2025

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সময়ে শামদেশ বলতে যেসব অঞ্চলকে বোঝানো হতো তার মধ্যে অন্যতম ফিলিস্তিন ভূখণ্ড। শামদেশ বলতে বোঝায়, বর্তমান সময়ের সিরিয়া, জর্ডান, লেবানন ও ঐতিহাসিক ফিলিস্তিন ভূখণ্ড। বিশেষ করে বায়তুল মুকাদ্দাস ও তার আশপাশের এলাকা সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর বেশকিছু ভবিষ্যদ্বাণী আছে।

হজরত মুহাম্মদ (সা.) ভবিষ্যদ্বাণী অনুসারে, ভবিষ্যতে এ অঞ্চল পরিণত হবে মুসলিম বাহিনীর ঘাঁটিতে। অতীতে এটি ছিল নবী ও রাসুলদের পবিত্র ভূমি। কেয়ামতের পূর্বে এখানেই আসমান থেকে অবতরণ করবেন ঈসা (আ.)। দাজ্জালের অবসান ঘটবে এ ভূমিতেই এবং এখানেই ঘটবে কেয়ামতের নিষ্পত্তিমূলক মহাসংঘর্ষ।

শামের ভূমি নিয়ে রাসুল (সা.) বহু ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন। বিশেষ করে বায়তুল মুকাদ্দাস ও আশপাশের অঞ্চল নিয়ে রয়েছে অসংখ্য হাদিস, যা ভবিষ্যতের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাপ্রবাহের ইঙ্গিত দেয়।

ফিলিস্তিন নিয়ে হজরত মুহাম্মদ (সা.) দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ ৭ ভবিষ্যদ্বাণী হলো-

১. সত্যবাদী দলের অবস্থানস্থল

রাসুলুল্লাহ (সা.) এক হাদিসে বলেছেন, তার উম্মতের মধ্যে সব সময় একটি বিশেষ দল থাকবে, যারা সত্যের পথে অবিচল থাকবে এবং নিরন্তর সংগ্রাম চালিয়ে যাবে। আল্লাহর সহায়তা তাদের সঙ্গে থাকবে, এবং কেউ তাদের ক্ষতি করতে পারবে না। কেয়ামত পর্যন্ত তারা বিজয়ের অবস্থানে থাকবে। হাদিস অনুযায়ী, এ দলটির অবস্থান হবে শাম অঞ্চলে। মুগিরা ইবন শোবা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আমার উম্মতের একটি দল সবসময় সত্যের ওপর বিজয়ী থাকবে, এমনকি কেয়ামত এসে যাবে আর তারা তখনো বিজয়ী থাকবে।’ (বুখারি : ৭৩১১)

আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত একটি হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আমার উম্মতের একটি দল সবসময় সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত থাকবে। তারা শত্রুর বিরুদ্ধে সাহসিকতায় টিকে থাকবে এবং শত্রুরা তাদের বিরুদ্ধে কিছুই করতে পারবে না—শুধু দুর্ভিক্ষ ছাড়া কোনো ক্ষতি সাধন করতে পারবে না। এ অবস্থা কেয়ামত পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। সাহাবিরা তখন জিজ্ঞেস করেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, তারা কোথায় অবস্থান করবে?’ উত্তরে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তারা বায়তুল মাকদিস ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকায় থাকবে।’ (মুসনাদে আহমদ : ২২৩২০)

২. মুসলিমদের দ্বিতীয় হিজরত ভূমি

সাধারণভাবে হিজরত বলতে বোঝায় রাসুলুল্লাহ (সা.) ও সাহাবাদের মক্কা থেকে মদিনায় গমন। তবে এক হাদিসে ভবিষ্যতের এক বিশেষ হিজরতের কথাও বলা হয়েছে, যা সংঘটিত হবে শাম অঞ্চলে। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি—‘প্রথম হিজরতের পর শিগগিরই আরেকটি হিজরত হবে। সে সময়ে দুনিয়ার সর্বোৎকৃষ্ট মানুষ হবে তারা, যারা ইবরাহিম (আ.)-এর হিজরতভূমি—শাম দেশে অবস্থান করবে। আর পৃথিবীতে সবচেয়ে অধঃপতিত মানুষরা বাকি থাকবে, যাদের ভূমি তাদের ছুড়ে ফেলবে। আল্লাহ তাদের ঘৃণা করবেন এবং ফিতনার আগুন তাদের ঘিরে ধরবে, তারা যেখানে যাবে, সঙ্গে থাকবে বানর ও শূকরের মতো চরিত্র।’(আবু দাউদ : ২৪৮২)

৩. মুসলমানদের সেনাছাউনি

একসময় শাম অঞ্চল মুসলমানদের আশ্রয়স্থল হয়ে উঠবে এবং দামেস্ক শহরের পার্শ্ববর্তী গোতা নগরী তাদের সেনাছাউনি হবে। হজরত আবু দারদা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘মহাযুদ্ধের সময় মুসলমানদের আশ্রয় হবে গোতা শহরে, যা দামেস্কের কাছে অবস্থিত। এটি শামের অন্যতম উৎকৃষ্ট শহর।’ (আবু দাউদ : ৪২৯৮)

একটি অন্য বর্ণনায় রাসুলুল্লাহ (স.) ইরশাদ করেছেন, ‘অচিরেই তোমরা শাম জয় করবে, যখন সেখানে বসবাসের অধিকার পাবে। তোমরা দামেস্ক শহরকে বাসস্থান হিসেবে গ্রহণ করবে, কারণ এটি যুদ্ধকালে মুসলমানদের আশ্রয়স্থল হবে। তাদের ছাউনি হবে গোতা নামক একটি ভূমিতে।’ (মুসনাদে আহমদ : ১৭৪৭০)

৪. ইহুদিদের সঙ্গে মুসলিমদের যুদ্ধ হবে

একটি হাদিসে আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, ‘কেয়ামত সংঘটিত হবে না যতক্ষণ না মুসলমানরা ইহুদি সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে। মুসলমানরা তাদের হত্যা করবে এবং তখন তারা পাথর বা গাছের আড়ালে আত্মগোপন করবে। তখন পাথর বা গাছ বলবে, 'হে মুসলিম, হে আল্লাহর বান্দা! এখানে ইহুদি রয়েছে, আসো, তাকে হত্যা কর। তবে গারকাদ গাছ এ কথা বলবে না, কারণ এটি ইহুদিদের গাছ।’(সহিহ মুসলিম: ৭০৭৫)

৫. সত্যের পক্ষে বিজয়ীদের ভূমি হবে ফিলিস্তিন

বায়তুল মুকাদ্দাস বা ফিলিস্তিনকে মহানবী (সা.) একদিন বিজয়ীদের ভূমি হিসেবে উল্লেখ করেছেন, যা ইহুদিদের নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞের অবসান ঘটাবে। মুসলমানদের একটি দল তাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করবে এবং বিজয়ী হবে। হজরত আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, আমার উম্মতের একটি দল সবসময় সত্যের ওপর বিজয়ী থাকবে। তারা শত্রুর বিরুদ্ধে শক্তিশালী থাকবে এবং দুর্ভিক্ষ ছাড়া কোনো বিরোধীপক্ষ তাদের কিছুই করতে পারবে না। আল্লাহর আদেশ অনুযায়ী, কেয়ামত পর্যন্ত তারা এমন অবস্থায় থাকবে। সাহাবারা জিজ্ঞাসা করেন, হে আল্লাহর রাসুল! তারা কোথায় অবস্থান করবে? রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন, তারা বায়তুল মুকাদ্দাস এবং তার আশপাশে থাকবে। (মুসনাদে আহমদ : ২১২৮৬)

৬. ঈসা (আ.)-এর অবতরণস্থল ও দাজ্জালের মৃত্যুস্থান

ঈসা (আ.) বর্তমানে দ্বিতীয় আকাশে অবস্থান করছেন এবং কেয়ামতের পূর্বে তিনি আবার পৃথিবীতে অবতরণ করবেন। তিনি দুই ফেরেশতার ডানায় ভর করে সিরিয়ার দামেস্ক শহরের একটি উজ্জ্বল মিনারে অবতরণ করবেন। এরপর তিনি সিরিয়ার তবে লুদ নামক স্থানে গিয়ে দাজ্জালকে হত্যা করবেন।

নাওয়াস ইবন সামআন (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (স.) একবার দাজ্জাল সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। একপর্যায়ে তিনি বলেন, তখন আল্লাহ ঈসা ইবন মারইয়ামকে প্রেরণ করবেন। তিনি দুজন ফেরেশতার কাঁধে ভর করে, ওয়ারস ও জাফরান রংয়ের কাপড় পরিধান করে দামেস্ক নগরের পূর্ব দিকে উজ্জ্বল মিনারে অবতরণ করবেন। তার মাথা থেকে ঘাম ঝরতে থাকবে এবং যেখানে তার শ্বাস যাবে, সেই জায়গায় কাফিরদের ধ্বংস হবে। তিনি দাজ্জালের খোঁজ করতে থাকবেন এবং অবশেষে সিরিয়ার লুদ স্থানে গিয়ে তাকে পাকড়াও করে হত্যা করবেন। (মুসলিম : ২৯৩৭)

৭. হাশরের ময়দান

আল্লাহ তাআলা ফিলিস্তিনের ভূমিকে ‘হাশরের ভূমি’ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি ইরশাদ করেছেন, ‘তিনিই কিতাবের অধিকারীদের মধ্যে যারা কাফির, তাদের প্রথম সমাবেশে তাদের ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করেছেন।’ (সুরা হাশর : ২) এখানে ‘প্রথম সমাবেশ’ দ্বারা শাম দেশে ইহুদিদের একত্রিত হওয়াকে বোঝানো হয়েছে, যখন নবী (সা.) মদিনা থেকে বনু নাজিরকে নির্বাসিত করেছিলেন। (তাফসিরে তাবারি, খণ্ড ২৩, পৃষ্ঠা-২৬২)

মায়মুনা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসুলুল্লাহ (স.)-কে বলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল! আমাদের বায়তুল মুকাদিস সম্পর্কে কিছু বলুন।’ রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন, ‘বায়তুল মাকদিস হলো হাশরের ময়দান এবং পুনরুত্থানের স্থান। সেখানে গিয়ে নামাজ আদায় করো, কারণ সেখানে এক ওয়াক্ত নামাজ অন্য মসজিদে এক হাজার ওয়াক্ত নামাজের সমান।’ তিনি আর বলেন, যে ব্যক্তি সেখানে যাওয়ার সক্ষমতা রাখে না, সে যেন সেখানে জ্বালানি তেল হাদিয়া হিসেবে পাঠায়, কারণ যে বায়তুল মুকাদিসে হাদিয়া পাঠায়, সে তাতে নামাজ আদায়কারীর মতো সওয়াব পাবে। (মুসনাদে আহমদ : ২৭৬২৬)

সবাইকে ঈদ উল ফিতরের শুভেচ্ছা
28/03/2025

সবাইকে ঈদ উল ফিতরের শুভেচ্ছা

রমজান মাস মুসলিমদের কাছে একটি পবিত্র মাস। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার মধ্য দিয়ে তারা এই মাস অতিবাহিত করে। রোজা শুধু মুসলিম...
17/03/2025

রমজান মাস মুসলিমদের কাছে একটি পবিত্র মাস। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনার মধ্য দিয়ে তারা এই মাস অতিবাহিত করে। রোজা শুধু মুসলিমদের জন্য ফরজ হলেও অনেক অমুসলিমও পবিত্র এই মাসে সিয়াম সাধনা করছেন।

সোমবার (১৭ মার্চ) সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাসরত একাধিক অমুসলিম প্রবাসী রমজানের পবিত্রতা অনুভব করতে নানা উপায়ে অংশ নিচ্ছেন। মুসলিম বন্ধুদের সঙ্গে রোজা রাখা, ইফতারে যোগ দেওয়া এবং প্রকাশ্যে খাবার না খাওয়ার মাধ্যমে তারা সংহতি ও বোঝাপড়ার এক সুন্দর উদাহরণ সৃষ্টি করছেন।

শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংযোগের উপায় হিসেবে রোজা রাখছেন সোফি মিড। শুধু তাই নয় রমজান মাসে আবায়ার মতো পোশাকও পরছেন তিনি। রমজানের শিক্ষায় অনুপ্রাণিত হয়েছেন আবুধাবির মার্কেটিং নির্বাহী ডেভিড থম্পসন। তিনি বলেন, এই রমজান আমার জন্য বিশেষ এক অভিজ্ঞতা। আমি মুসলিম বন্ধুদের সঙ্গে ইফতার করি, নামাজ আদায়ের দৃশ্য দেখি, যা আমাকে মুগ্ধ করে।

দুবাইয়ের আরেক মার্কেটিং বিশেষজ্ঞ অ্যামেলিয়া লিউ বলেন, এটি শুধু খাবার থেকে বিরত থাকা নয়, বরং আত্ম-অনুসন্ধান ও দরিদ্রদের প্রতি সহমর্মিতা অনুভব করার একটি মাধ্যম। দুবাইয়ে বসবাসরত এক ইতালিয়ান নাগরিক আদ্রিয়ানো ভি. জানান, মুসলিম বন্ধুদের প্রতি সংহতি জানাতে এই প্রথমবারের মতো রোজা রাখছেন। তিনি জানান, এটি তাকে অন্যান্য ধর্ম সম্পর্কেও জানতে আগ্রহী করেছে। রমজানের শিক্ষা তার চিন্তাধারাকে আরও বিস্তৃত করেছে।

বিভিন্ন দেশের অমুসলিমদের ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে রমজানের চেতনাকে সম্মান ও গ্রহণ করার এই প্রবণতা সামাজিক ঐক্যের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছে। এতে যেমন ভিন্ন ভিন্ন ধর্মের মানুষের মাঝে বোঝাপড়া বাড়ছে, তেমনি ধর্মীয় সম্প্রীতিও গড়ে উঠছে।

মাগুরায় শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও নির্যাতনে মৃত্যুর ঘটনায় সারা দেশবাসী কষ্ট পেয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলাম...
14/03/2025

মাগুরায় শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও নির্যাতনে মৃত্যুর ঘটনায় সারা দেশবাসী কষ্ট পেয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

শুক্রবার (১৪ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) ইফতার মাহফিলে এ মন্তব্য করেন তিনি।

মাগুরায় শিশু ধর্ষণের ঘটনার নিন্দা জানিয়ে জামায়াতে ইসলামীর আমির বলেন, ‘আমরা দোয়া করি, এই মেয়েটিকে আল্লাহ তায়ালা জান্নাতে দেন এবং তার আপনজনকে আল্লাহতায়ালা প্রশান্তি দান করেন।’

তিনি বলেন, দেশবাসী এই ঘটনায় কষ্ট পেয়েছে। এখান থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের আগামীতে এই ধরনের অপকর্মের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার এবং বিচার নিশ্চিত করার দাবিতে এক ও অভিন্ন হওয়ার তওফিক আল্লাহতায়ালা দান করুন। এই ক্ষেত্রে নিশ্চয়ই মিডিয়ার বড় ভূমিকা থাকবে, আমি সেই ভূমিকা প্রত্যাশা করি।
শিশু আছিয়ার ঘটনায় দেশবাসী কষ্ট পেয়েছে : জামায়াত আমির
ইফতার মাহফিলে কোনো কোনো ব্যবসায়ীর সঙ্গে কোনো কোনো রাজনৈতিক দলের ‘আর্থিক’ সম্পর্কের সংবাদ কেন গণমাধ্যমে উঠে আসে না, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেন, কোনো কোনো ব্যবসায়ীর সঙ্গে কোনো কোনো রাজনৈতিক দলের সম্পর্ক রয়ে গেছে। কখনো ১৫/১৬ কোটি, কখনো একশ’ কোটি টাকার কথা কেন শুনি আমরা? কেন আপনারা লেখেন না এই কথা।

বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, আমি বলতে চাই আপনাদের, সাংবাদিকদের দায়-দায়িত্ব অনেক অনেক অনেক। নিজেকে ছোট সাংবাদিক ভাববেন না। আপনার কলমের কালিটা কিন্তু অনেক দামি। একজন কবি বলে গেছেন, অসির চাইতে মসির জোর অনেক। অর্থাৎ আপনাদের লেখা, আমাদের বলা, আপনাদের কথার জন্য জাতির অনেক লাভ হবে। একইভাবে উল্টোভাবে অনেক ক্ষতিও হয়ে যেতে পারে। এ সময় মিডিয়ায় সাংবাদিকদের সত্য প্রকাশের ক্ষেত্রে পেশাগতভাবে আন্তরিক ও সৎ হওয়ার আহ্বান জানান মির্জা আব্বাস।

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আবু সালেহ আকন, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেলসহ এই ইফতার অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ইউনিটির কর্মকর্তারা এবং প্রবীণ-নবীন রিপোর্টাররা অংশ নেন।

আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, যে ব্যাক্তি জুমার দিন গোসল করে এবং যথাসম্ভব উত্তমরূপে পবিত্রতা অর...
14/03/2025

আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, যে ব্যাক্তি জুমার দিন গোসল করে এবং যথাসম্ভব উত্তমরূপে পবিত্রতা অর্জন করে, তেল মেখে নেয় অথবা সুগন্ধি ব্যবহার করে, তারপর মসজিদে যায়, মানুষকে ডিঙ্গিয়ে সামনে যাওয়া থেকে বিরত থাকে, তার ভাগ্যে নির্ধারিত পরিমাণ নামাজ আদায় করে, ইমাম যখন খুতবার জন্য বের হন তখন চুপ থাকে, তার এ জুমা এবং পরবর্তী জুমার মধ্যবর্তী সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়। (সহিহ বুখারি: ৯১০)

১৫ বছরের কম বয়সী কেউ আগামী বছরের হজে যেতে পারবেন না। সৌদি সরকারের হজ ও ধর্ম মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুসারে এ সিদ্ধান্তের...
13/03/2025

১৫ বছরের কম বয়সী কেউ আগামী বছরের হজে যেতে পারবেন না। সৌদি সরকারের হজ ও ধর্ম মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুসারে এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।

বুধবার (১২ মার্চ) ধর্ম মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মামুন আল ফারুকের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, সৌদি আরব হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় শিশুদের সুস্থতা ও নিরাপত্তার বিষয় বিবেচনা করে ২০২৫ সালের হজ মৌসুমে পবিত্র হজ পালনে আগ্রহীদের সর্বনিম্ন বয়সসীমা ১৫ বছর নির্ধারণ করেছে, যা হজযাত্রীর পাসপোর্টের জন্ম তারিখ থেকে ধরা হবে। সরকারি-বেসরকারি উভয় মাধ্যমে নিবন্ধিত হজযাত্রী, হজ এজেন্সি এবং হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্টদের এ নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে।

১৫ বছর বয়সী নিবন্ধিত শিশু হজযাত্রী ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে শিশু হজযাত্রীর সঙ্গে যাওয়া অভিভাবক হজযাত্রীর পরিবর্তে প্রাক-নিবন্ধিত হজযাত্রীকে প্রতিস্থাপন করা যাবে।

উপসচিব মামুন আল ফারুক গণমাধ্যমকে বলেন, সৌদি সরকারের নির্দেশনা আমাদের ফলো করতে হয়। ১৫ বছরের উপরে কেউ যদি হজে যেতে চায় তাকে অবশ্যই প্রাক নিবন্ধন, নিবন্ধন করে যেতে হবে। আর তার নিচে তো যাওয়ার সুযোগ থাকছে না।

চলছে সিয়াম-কিয়ামের মাস রমজান। পবিত্র এ মাসের প্রথম দশক ইতোমধ্যে পার হয়েছে। এরইমধ্যে রোজার ঈদের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছে স...
12/03/2025

চলছে সিয়াম-কিয়ামের মাস রমজান। পবিত্র এ মাসের প্রথম দশক ইতোমধ্যে পার হয়েছে। এরইমধ্যে রোজার ঈদের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই জ্যোতির্বিদ্যা গ্রুপ।

বুধবার (১২ মার্চ) খালিজ টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এবার রোজা ২৯ নাকি ৩০টি হবে এ বিষয়ে তথ্য প্রকাশ করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই জ্যোতির্বিদ্যা গ্রুপ। এছাড়া সম্ভাব্য ঈদের তারিখও জানিয়েছে তারা।

সংস্থাটি জানিয়েছে, আরব আমিরাতে ৩০ মার্চ শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যাবে। ফলে ৩১ মার্চ দেশটিতে ঈদের দিন পালিত হবে। জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্র জানিয়েছে, আপনারা চাঁদ দেখতে পেলে পর্যবেক্ষণের বিষয়টি স্থানীয় কমিটি অথবা অফিসিয়াল চাঁদ দেখা কমিটিকে জানাবেন। আমিরাতে ৩০ মার্চ সন্ধ্যায় ঈদের চাঁদ দেখা যেতে পারে। ফলে ৩১ মার্চ দেশটিতে ঈদুল ফিতরের দিন হতে পারে।

মধ্যপ্রাচ্যসহ আমিরাতে এবার ৩১ মার্চ ঈদুল ফিতর হলে অঞ্চলটিতে ৩০টি রোজা পালিত হবে। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় রমজানের চাঁদ দেখা যায়। ফলে ১ মার্চ থেকে অঞ্চলে রমজান মাস শুরু হয়।

খালিজ টাইমস জানিয়েছে, আমিরাতের চাঁদ দেখা কমিটি আগামী ২৯ মার্চ শাওয়াল মাসের চাঁদ অনুসন্ধান শুরু করবে। ওইদিন দেশটিতে ২৯তম রোজা হবে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রমজানে যদি ৩০ রোজা হয় তাহলে আমিরাতে মুসল্লিরা এবার পাঁচদিনের ছুটি পাবেন।

হজ ফ্লাইট শুরুর তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। চলতি বছরের হজ ফ্লাইট শুরু হবে আগামী ২৯ এপ্রিল থেকে। এ ফ্লাইট চলবে ৩১ মে পর্যন্ত।ম...
19/02/2025

হজ ফ্লাইট শুরুর তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। চলতি বছরের হজ ফ্লাইট শুরু হবে আগামী ২৯ এপ্রিল থেকে। এ ফ্লাইট চলবে ৩১ মে পর্যন্ত।

মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পর্যটন ভবনে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরীন জাহানের সভাপতিত্বে সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনাবিষয়ক সভায় এ তথ্য জানানো হয়।

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এ বছর ৮৭ হাজার ১০০ হজযাত্রী বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যাবেন। আগামী ২৯ এপ্রিল থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হবে। চলবে আগামী ৩১ মে পর্যন্ত।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হজযাত্রীদের পরিবহন ব্যবস্থাপনার অংশ হিসেবে আগের বছরগুলোর মতো এ বছরও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস মোট হজযাত্রীর ৫০ শতাংশ অর্থাৎ ৪৩ হাজার ৫৫০ এবং সৌদিয়া এয়ারলাইনস ও ফ্লাইনাস মিলে বহন করবে বাকি অর্ধেক অর্থাৎ ৪৩ হাজার ৫৫০ হজযাত্রী।
হজ ফ্লাইট শুরুর তারিখ ঘোষণা
পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, এ বছর হজের উড়োজাহাজ ভাড়া জনপ্রতি ১ লাখ ৬৭ হাজার ৮২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

সভায় ফ্লাইট শিডিউল, বিদেশে রেজিস্ট্রেশনকৃত বাংলাদেশিদের হজ ফ্লাইট, প্রতিটি ফ্লাইট-পরবর্তী যাত্রী সংখ্যা ও অন্য তথ্য পোর্টালে আপলোডকরণ, হজযাত্রীদের লাগেজ ব্যবস্থাপনা পর্যালোচনা এবং হজযাত্রীদের পরিবহন সেবা নিশ্চিতকরণে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

যে কোনো পশু-পাখি জবাইয়ের সময় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা অর্থাৎ ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার’ বলে জবাই করা জরুরি। জবাইকারীর ...
10/02/2025

যে কোনো পশু-পাখি জবাইয়ের সময় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা অর্থাৎ ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার’ বলে জবাই করা জরুরি। জবাইকারীর মুসলমান হওয়াও জরুরি। ভুল করে জবাইয়ের সময় আল্লাহর নাম উচ্চারণ না করলে ওই পশু-পাখি খাওয়া যাবে। কিন্তু জবাইয়ের সময় যদি ইচ্ছাকৃতভাবে আল্লাহর নাম উচ্চারণ না করা হয়, তাহলে ওই পশু-পাখি খাওয়া যাবে না। অমুসলিম ব্যক্তির জবাই করা পশু-পাখিও খাওয়া যাবে না। আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়াতাআলা বলেন,

وَ لَا تَاۡکُلُوۡا مِمَّا لَمۡ یُذۡکَرِ اسۡمُ اللّٰهِ عَلَیۡهِ وَ اِنَّهٗ لَفِسۡقٌ وَ اِنَّ الشَّیٰطِیۡنَ لَیُوۡحُوۡنَ اِلٰۤی اَوۡلِیٰٓئِهِمۡ لِیُجَادِلُوۡکُمۡ وَ اِنۡ اَطَعۡتُمُوۡهُمۡ اِنَّکُمۡ لَمُشۡرِکُوۡنَ
আর যে পশু জবাই করার সময় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা হয়না তা তোমরা আহার করনা; নিশ্চয় তা পাপাচার এবং শয়তানরা তাদের বন্ধুদেরকে তোমাদের সঙ্গে তর্ক-ঝগড়া করার জন্য প্ররোচিত করে; যদি তোমরা তাদের কথা মান্য করে চল তাহলে অবশ্যই তোমরা মুশরিক হয়ে যাবে। (সুরা আনআম: ১২১)

আমদানি করা ফ্রোজেন বা হিমায়িত মাংসের ক্ষেত্রেও এই বিধান প্রযোজ্য। অমুসলিম ব্যক্তির জবাইকৃত বা আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা ছাড়া জবাইকৃত পশুর হিমায়িত মাংস আমদানি করা হলে তা খাওয়া জায়েজ হবে না।

স্বামীকে ভাই ডাকার বিষয়ে কী বলছে ইসলাম
05/02/2025

স্বামীকে ভাই ডাকার বিষয়ে কী বলছে ইসলাম

প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে আসছেন পবিত্র কাবা শরিফের সাবেক ইমাম ও সিনিয়র মুহাদ্দিস, মক্কার উম্মুল কুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন,...
20/01/2025

প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে আসছেন পবিত্র কাবা শরিফের সাবেক ইমাম ও সিনিয়র মুহাদ্দিস, মক্কার উম্মুল কুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন, সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ওলামা বোর্ডের ফকিহ ড. শায়েখ হাসান বিন আবদুল হামিদ বুখারি।

তিনি আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার সিন্দুরপুর ইউনিয়নের রঘুনাথপুর গ্রামের দারুল উলুম মহিউচ্ছুন্নাহ মাদ্রাসার আয়োজিত ১০ম আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলনে জুমার নামাজের ইমামতি করবেন ড. শায়েখ।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা সালাহউদ্দিন জাহাঙ্গীর কালবেলাকে বলেন, প্রতিষ্ঠার পর থেকে এলাকায় দ্বীনি শিক্ষার প্রসারে ভূমিকা রাখছে রঘুনাথপুর দারুল উলুম মহিউচ্ছুন্নাহ মাদ্রাসা। গত বছরে দেশ ও দেশের বাইরের বরেণ্য আলেমদের অংশগ্রহণে ইসলামী মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় আগামী ১৬ ও ১৭ জানুয়ারি এবারের আয়োজন করা হচ্ছে। এতে জুমার নামাজের ইমামতি করবেন কাবা শরীফের সাবেক ইমাম শায়েখ ড. হাসান বুখারি।

কাবার সাবেক ইমামকে ঘিরে আয়োজিত এ অনুষ্ঠান সফল করতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে বলে জানান আয়োজক মাওলানা সালাহউদ্দিন জাহাঙ্গীর।
ফেনীতে জুমার নামাজ পড়াবেন কাবা শরিফের সাবেক ইমাম
জুমার দিনে সুরা কাহাফ কেন পড়বেন?

আয়োজক সূত্রে জানা যায়, প্রতিষ্ঠানের নায়েবে মুহতামিম মুফতি আহমাদুল্লাহ কাসেমীর সভাপতিত্বে ইসলামী মহাসম্মেলনে সৌদি আরবের মক্কার হারাম শরীফের মুফতি শায়েখ মুহাম্মদ বিন মাতার আস-সেহলী, ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দের হাদীস ও ফিকহ বিভাগের শিক্ষা সচিব শায়েখ আফজাল কাইমুরী, আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরীর বয়ান করার কথা রয়েছে।

এ ছাড়া শানে সাহাবা খতিব ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মুফতি শামীম মজুমদার, মাওলানা আশেকে এলাহী, আন্তর্জাতিক কেরাত সংস্থা বাংলাদেশের মহাসচিব সাদ সাইফুল্লাহ মাদানী, মুফতি আব্দুল্লাহ আল সালেহী ও মাওলানা মেরাজুল হকও বয়ান করবেন বলে জানা গেছে।

জানা যায়, ড. শায়েখ হাসান বিন আবদুল হামিদ বুখারি একজন প্রখ্যাত ইসলামিক স্কলার, যিনি কাবা শরিফের ইমাম ও খতিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি মক্কার উম্মুল কুরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন ও সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ওলামা বোর্ডের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। কর্মজীবনে তিনি শুরুতে ২০০০ সাল থেকে ২০০৩ পর্যন্ত মসজিদ আল হারামাইন শরিফের অভ্যন্তরীণ একাডেমি শিক্ষক ছিলেন। ২০০৪ সাল পর্যন্ত তিনি উম্মুল কুরা বিশ্ববিদ্যালয় আরবি ভাষা ইনস্টিটিউটের প্রভাষক ছিলেন। এরপর তিনি ২০০৮ ও ২০১৫ সালে এ বিশ্ববিদ্যালয় সরকারি শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Islamic Toronggo posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category