ধী - dhee

ধী - dhee আপনার বইয়ের জন্য বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান - 'ধী' ! www.dheebooks.com
সহজ, সুলভ এবং দ্রুত!
(2)

বই জ্ঞানের পরিধি বাড়ায়। বাড়ায় চিন্তার পরিধি, কল্পনার বিস্তৃতি। বই-ই হচ্ছে অতীত - বর্তমান- ভবিষ্যৎ এর সেতু বন্ধন। বইরয়ের পাতায় গড়িয়ে গড়িয়ে ঘুরে আসা যায় সময়ের এপার- ওপার।

দার্শনিক রেনে দেকার্ত বলেছিলেন, "বই পড়া যেন গত শতকের মহৎ ব্যক্তিবর্গের সাথে আলাপচারিতা করা।" যাদেরকে আমরা দেখিনি, যারা আমাদেরকে দেখবেন না, আর যারা বর্তমান - এদের সবার জন্য বই হচ্ছে তথ্য ভাণ্ডার।

প্রজন্মের হাত ধরেই গড়ে ওঠে নতুন

সমাজ, নতুন দেশ, নতুন পৃথিবী, নতুন সভ্যতা। প্রজন্মের হাত ধরেই জ্ঞান-বিজ্ঞান পৌঁছে যায় অতীত থেকে ভবিষ্যতে, আর যার আধার হচ্ছে বই। বই-ই পারে একটি সুসভ্য সমাজ-দেশ-পৃথিবী গড়ে তুলতে।

প্রযুক্তির এই যুগে প্রযুক্তির কোলে পিঠে গড়ে ওঠা ও বেড়ে ওঠা এক প্রতিষ্ঠান “ধী” - “dhee - the pierian spring”। জ্ঞান এর দুয়ার, চিন্তার দুয়ার, কল্পনার দুয়ার যেন সবার জন্য খুলে যায়, জ্ঞান এর ঝর্ণা যেন সবার তৃষ্ণা মেটায়, বই যেন হাতে হাতে পৌছে যায় শেষ পাঠকেরও কাছে, খুব সহজে - সে লক্ষ্য নিয়েই “ধী” এর জন্ম।

আমরা কেউ গল্প, কেউ কবিতা, কেউ উপন্যাস, কেউ প্রবন্ধ, কেউ ভ্রমণ, কেই ইতিহাস ভালোবাসি। কেউবা গবেষনা গ্রন্থ খুঁজি, অথবা খুঁজি কোন রেফারেন্স বই। কিংবা খুঁজি একাডেমিক বা প্রাতিষ্ঠানিক বই পত্র । যার সবটাই আমাদের দুয়ারে পৌঁছে দেবার ব্রত নিয়েই “ধী” এর আগমন।
এই ব্যস্ত জীবনে বেরসিক কাজকর্মের ভীড়ে খুব সহজে প্রযুক্তির সহায়তায় আপনার প্রয়োজনীয় বইটি যেন দ্রুততম সময়ে সবচাইতে সহজলভ্য উপায়ে আপনার হাতে পৌঁছে যায়, তার-ই প্রচেষ্টায় লিপ্ত “ধী”। সাফল্য কোন গন্তব্য নয়, সাফল্য হচ্ছে এক অবিরাম যাত্রা। আসুন আমরা সবাই সে যাত্রায় সহযাত্রী হই।
ধী হোক আগামীর অন্যতম বাতিঘর!


জ্ঞান ই মুক্তি!
'ধী - দ্য পাইরিয়ান স্প্রিং'
dhee - the pierian spring.

অটোগ্রাফসহ মিথলজি বইগুলো কার কার চাই!অর্ডার করতে ইনবক্স করুন!
22/11/2025

অটোগ্রাফসহ মিথলজি বইগুলো কার কার চাই!

অর্ডার করতে ইনবক্স করুন!

 #প্রি_অর্ডার (৩০% ছাড়) 😍✅ প্রি-অর্ডারের শেষ সময়সীমা : ১ ডিসেম্বর, ২০২৫ধীরে ধীরে স্যার আর্থার কোনান ডয়েল আর বিবলিওফাইল ম...
22/11/2025

#প্রি_অর্ডার (৩০% ছাড়) 😍

✅ প্রি-অর্ডারের শেষ সময়সীমা : ১ ডিসেম্বর, ২০২৫

ধীরে ধীরে স্যার আর্থার কোনান ডয়েল আর বিবলিওফাইল মিলেমিশে একাকার হচ্ছে।

শার্লক হোমসের পরে এবার পূর্ণতা পেতে চলেছে লেখকের আরেক সৃষ্টি-প্রফেসর চ্যালেঞ্জার।

শুরু হলো প্রফেসর চ্যালেঞ্জার সমগ্র ২-এর প্রি-অর্ডার 🔥

বইয়ের নাম : প্রফেসর চ্যালেঞ্জার সমগ্র ২
লেখক : স্যার আর্থার কোনান ডয়েল
অনুবাদ : জিনাত আলম, মো. ফুয়াদ আল ফিদাহ
প্রচ্ছদ : রুদ্র কায়সার

মুদ্রিত মূল্য : ৬০০ টাকা
৩০% ছাড়ে ধী প্রি-অর্ডার মূল্য : ৪২০ টাকা মাত্র!

#ফ্ল্যাপ

প্রফেসর জর্জ এডওয়ার্ড চ্যালেঞ্জার, একজন ব্রিটিশ বিজ্ঞানী, স্যার আর্থার কোনান ডয়েলের লেখা দুটো ছোটো গল্প এবং তিনটি সাই-ফাই উপন্যাসের মূল চরিত্র। গল্পগুলো প্রকাশিত হয়েছিল দ্য স্ট্র্যান্ড ম্যাগাজিনে, পরবর্তীতে বই আকারে প্রকাশিত হয়। অবশ্য গল্পগুলোকে অনেকে ফ্যান্টাসি, সাই-ফাই, অ্যাডভেঞ্চার ও থ্রিলার জনরাতেও ফেলে থাকেন।

কোনান ডয়েলের রাশভারী, আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকারী, যুক্তি দিয়ে পরিচালিত শার্লক হোমসের সঙ্গে প্রফেসর চ্যালেঞ্জারের রয়েছে আকাশ পাতাল পার্থক্য। এই ভদ্রলোকটি উগ্র, রগচটা এবং আচরণে অন্যকে দমন করার প্রবণতা বিদ্যমান।

তবে প্রফেসর চ্যালেঞ্জারের চরিত্রটিকে কোনান প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন দুজন মানুষের বৈশিষ্ট্যের নাটকীয় রূপান্তরের মাধ্যমে। এদের একজন হলেন কোনান ডয়েলের বন্ধু, পার্সি ফসেট। অন্যজন শরীরতত্ত্ববিদ্যার প্রফেসর উইলিয়াম রাদারফোর্ড।

জর্জ এডওয়ার্ড চ্যালেঞ্জার, এফআরএস, এমডি, ডিএসসি, জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৮৬৩ সালে লার্গস, অ্যায়ারশায়ার-এ। লেখাপড়া করেছেন প্রথমে লার্গস অ্যাকাডেমিতে, এরপর এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ১৮৯২ সালে দ্য ব্রিটিশ মিউজিয়ামে চাকরি পান ড. চ্যালেঞ্জার। এক বছর পর পদোন্নতি পেয়ে হন তুলনামূলক নৃতত্ত্ব বিভাগের সহকারী-রক্ষক। জীববিজ্ঞানের প্রফেসর ছিলেন তিনি, লন্ডনের জুয়োলজিক্যাল ইন্সটিটিউটের প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হন। তার অনেকগুলো আবিষ্কার পরবর্তীতে শিল্পক্ষেত্রে কাজে লাগানো হয়, যার থেকে বাড়তি আয় আসে তার।

এবারের খণ্ডে থাকছে তাকে নিয়ে লেখা ১টি উপন্যাস ও ২টি ছোটগল্প :

১. দ্য ল্যান্ড অভ দ্য মিস্ট

২. হোয়েন দ্য ওয়ার্ল্ড স্ক্রিমড

৩. দ্য ডিসইন্ট্রিগেশন মেশিন

প্রি-অর্ডার করতে ইনবক্স করুন!

আল রাজিকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। আরব সভ্যতার স্বর্ণযুগের এই মহান দার্শনিক ও বিজ্ঞানীর সামগ্রিক অবদান এবং ...
22/11/2025

আল রাজিকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। আরব সভ্যতার স্বর্ণযুগের এই মহান দার্শনিক ও বিজ্ঞানীর সামগ্রিক অবদান এবং ব্যক্তিত্ব ও বিশিষ্টতা অনুসন্ধানের জন্য এই বই। আল রাজির (৮৬৫-৯২৫ খ্রি.) জন্ম তৎকালীন পারস্যের (ইরান) উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের রায় শহরে। কবি, দার্শনিক, বিজ্ঞানী, চিকিৎসক এবং আরো বহু কিছু বলা যায় আল রাজিকে।

এককথায় তাঁকে বহুবিদ্যাবিশারদ বলাই শ্রেয়। বহু গ্রন্থের রচয়িতা তিনি। তাঁর অনেকগুলো গ্রন্থ টিকে আছে আজও। আল রাজি কি আসলেই নাস্তিক ছিলেন? নাকি তা অপপ্রচার ও অপবাদ? নানা তথ্য ও বিশ্লেষণের সূত্র ধরে এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা রয়েছে এই বইয়ে। আল রাজিকে নিয়ে সম্প্রতিক বৈশ্বিক গবেষণার আলোকে রচিত হয়েছে এই গ্রন্থ।

বইয়ের নাম : আল রাজি
লেখক : খালিদ সাইফ
জনরা : দর্শন

মুদ্রিত মূল্য : ২২০ টাকা
ধী বিক্রয় মূল্য : ১৭৫ টাকা মাত্র!

অর্ডার করতে ইনবক্স করুন!

 #বইমেলা_২০২৬নদী মানুষের জীবন নিয়ন্ত্রক।বাঙালির অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাসে নদীর ভূমিকা স্বীকার্য। বাঙালির য...
22/11/2025

#বইমেলা_২০২৬

নদী মানুষের জীবন নিয়ন্ত্রক।

বাঙালির অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাসে নদীর ভূমিকা স্বীকার্য। বাঙালির যে নরম মন, সংগীতপ্রীতি, উদার মনস্কতা-সবই নদীর জন্যই। ধর্মদর্শনে আর সাহিত্যশিল্পে নদীর অনিবার্য প্রতিফলন। বঙ্গদেশে নদী নিজেও একটা চরিত্র। নদী মানবজীবনের ঘটনা নিয়ন্ত্রণ করে। তীরবর্তী মানুষের ভাগ্যবিধাতা হিসেবে কাজ করে।

নদী নিয়ে বাংলায় কত যে উপন্যাস গল্প কবিতা নাটক প্রবন্ধ রচিত হয়েছে। অভিধানও কি কম রচিত হয়েছে? এপার এবং ওপার বাংলা মিলে অনেক নদী অভিধান। বৈচিত্র্যে একটির সঙ্গে অন্যটির খুব বেশি তফাত নেই।

কিন্তু তফাত থাকা উচিত ছিল।

সেই তফাতটা তৈরি করতে পেরেছেন পুরাণবিদ জ্যোতির্ময় সেন। তাঁর 'পৌরাণিক নদী অভিধানে'। অভিধানটি নির্মাণ করতে গিয়ে তিনি মূলত পুরাণকালকে সময় হিসেবে বেছে নিয়েছেন। বর্তমানে বাজারে প্রাপ্ত নদী অভিধানে শুধু জীবিত নদীর সন্ধান মেলে। কিন্তু জ্যোতির্ময় সেন তাঁর এই অভিধানটিতে বৈদিক কাল থেকে আরম্ভ করে বর্তমান কাল পর্যন্ত জীবিত ও মৃত সাত শতাধিক নদীর সুলুকসন্ধান দিয়েছেন। ওই সব নদী নিয়ে মুনি-ঋষিদের যে শ্লোক এবং যে গল্পবৃত্তান্ত, তাও উপস্থাপন করেছেন। যা পাঠকের এক বড়ো পাওয়া।

দীর্ঘদিনের পরিশ্রমে এই অভিধানের নির্মিতি। শ্রমে-ঘামে, রূপে-রসে, তত্ত্বে-তথ্যে এই অভিধানটি পাঠকের কাছে আকরগ্রন্থের মর্যাদা পাবে বলে আমাদের দৃঢ়বিশ্বাস।

বইয়ের নাম : পৌরাণিক নদী অভিধান
লেখক : জ্যোতির্ময় সেন

মুদ্রিত মূল্য : ৭০০ টাকা
ধী বিক্রয় মূল্য : ৪৯০ টাকা মাত্র!

অর্ডার করতে ইনবক্স করুন!

 #বইমেলা_২০২৬এক শিমুল ফাটা দিনে, স্বপ্নে অথবা জাগরণে, কিংবা জাদুবাস্তবতার আবরণে, তামিম আবিষ্কার করে তার দাদাজানকে, যে দা...
22/11/2025

#বইমেলা_২০২৬

এক শিমুল ফাটা দিনে, স্বপ্নে অথবা জাগরণে, কিংবা জাদুবাস্তবতার আবরণে, তামিম আবিষ্কার করে তার দাদাজানকে, যে দাদাজান তার জন্মের আগেই গত হয়েছেন।

অতঃপর মোষের পিঠে চড়ে চাপাইগাছি বিলের পাড় ধরে শুরু হয় দাদা-নাতির এক আধ্যাত্মিক সফর। সেই সফরের সূচনা পর্বেই তামিমের সামনে খুলতে থাকে ইতিহাসের এমন সব অলৌকিক কপাট, যার গায়ে লেপ্টে আছে একাত্তরের গৌরব ও ক্ষতচিহ্ন।

ইতিহাসের অনেপনেয় বেদনাকাতর সেই অধ্যায় হতবিহ্বল ও কথাহারা করে তামিমকে। হতবাক তামিম এরপর ক্রমাগত খুঁড়েই চলে নিজের অস্থির সময় এবং একাত্তরের রক্তাক্ত মাটি।

সেই খোঁড়াখুঁড়ির ভেতরই হঠাৎ জুলাই নেমে আসে বাংলাদেশে। শেষ পর্যন্ত, কান্না ও রক্তের কালিদাগ চিরন্তন হয়ে জেগে থাকে।

বইয়ের নাম : দুই পৃথিবীর সূর্য
লেখক : সাব্বির জাদিদ
জনরা : মুক্তিযুদ্ধের উপন্যাস

মুদ্রিত মূল্য : ৫০০ টাকা
ধী বিক্রয় মূল্য : ৩৫০ টাকা মাত্র!

অর্ডার করতে ইনবক্স করুন!

তারপর এই লিস্টে কে কে আছেন, হাত তোলেন তো! 🙋‍♀️
22/11/2025

তারপর এই লিস্টে কে কে আছেন, হাত তোলেন তো! 🙋‍♀️

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস এবং সংশ্লিষ্ট পর্বের সামাজিক ব্যাকরণ জানাবোঝার জন্য এ দুই পণ্ডিত, জাতীয় অধ্যাপকের কথোপকথন গু...
22/11/2025

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস এবং সংশ্লিষ্ট পর্বের সামাজিক ব্যাকরণ জানাবোঝার জন্য এ দুই পণ্ডিত, জাতীয় অধ্যাপকের কথোপকথন গুরুত্ববহ। এ বিবেচনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও পূর্ববঙ্গীয় সমাজ: অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক-এর আলাপচারিতা অনন্য গ্রন্থ। স্মরণীয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশের ইতিহাসের পরস্পর সংযুক্ত। ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের পর্যবেক্ষণ অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। 'এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে তাঁর স্বতঃস্ফূর্ত স্মৃতিকথা', অন্যদিকে অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব।

এ আলাপচারিতায় স্পষ্ট হয়ে উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, তৎকালীন সমাজব্যবস্থা এবং অসামান্য এক ব্যক্তির প্রতিকৃতি। বিভিন্ন কারণে আবদুর রাজ্জাক রহস্যময় ও মিথিক ব্যক্তিতে পরিণত হন। তিনি সে-সময়ের শুধু নয়, এ-কালেরও অনন্য পুরুষ। তাঁকে নিয়ে অনেক গল্প তৈরি হয়েছে। এসব গল্পের রহস্য কেবলই জ্ঞান সাধনার জন্য। আবদুর রাজ্জাক পরিণত হয়েছেন কিংবদন্তিতে। কথা বলতে বলতে সরদার ফজলুল করিম সফল হয়েছেন আবদুর রাজ্জাকের সত্তা আবিষ্কারে। ফলত জ্ঞানের জন্য ত্যাগ ও সাধনায় তিনি আমাদের কাছে—জ্ঞানতাপস।

বইয়ের নাম : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও পূর্ববঙ্গীয় সমাজ
লেখক : সরদার ফজলুল করিম
বিষয় : সাক্ষাৎকার

মুদ্রিত মূল্য : ৪৫০ টাকা
ধী বিক্রয় মূল্য : ৩১৫ টাকা মাত্র!

অর্ডার করতে ইনবক্স করুন অথবা
কমেন্টে দেয়া লিংকে ভিজিট করুন!

১৯৫১ সাল। যুদ্ধবিধ্বস্ত জাপান ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। সেই অস্থির সময়ে দেশটার এক শহরতলিতে জন্ম নেয় হাজিমে। বর্ণহীন তার শৈশব। ব...
22/11/2025

১৯৫১ সাল। যুদ্ধবিধ্বস্ত জাপান ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। সেই অস্থির সময়ে দেশটার এক শহরতলিতে জন্ম নেয় হাজিমে। বর্ণহীন তার শৈশব। বন্ধুবান্ধব ছিল না তেমন। পঞ্চম গ্রেডে পড়ার সময় শিমামোতো নামে এক মুখচোরা মেয়ে তাদের স্কুলে ভর্তি হয়। জন্মের পরই মেয়েটা পোলিওতে আক্রান্ত হয়েছিল। ফলে বা পাটা একটু টেনে হাঁটতে হতো। ওদের বাড়িতে একটা স্টেরিও ছিল। একসঙ্গে বসে ক্লাসিক্যাল মিউজিক শুনতে শুনতে শিমামোতো আর হাজিমের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে।

হাজিমে ও শিমামোতো দুজনের বাবারই বদলির চাকরি। তাদের বয়স যখন ১২, হাজিমের বাবার ট্রান্সফার অর্ডার আসে। হাজিমে অন্য একটা শহরে চলে যায়। এক সময় বন্ধ হয়ে যায় দুজনের যোগাযোগ এরপর আবার যখন তাদের দেখা হয়, দুজনের বয়স ৩৭। ততদিনে হাজিমে টোকিওতে দুটো জ্যাজ বারের মালিক। বিয়ে করেছে ইউকিকোকে। তাদের দুটো সন্তানও আছে।

আর শিমামোতো রহস্যে ঘেরা এক নারী। অসাধারণ সুন্দরী। তার সম্পর্কে প্রায় কোনো তথ্যই হাজিমে জানে না। শিমামোতোও নিজেকে ঘিরে রহস্যের জাল বিছিয়ে রাখতে পছন্দ করে।

এবার ঘুচতে শুরু করে ২৫ বছরের ব্যবধান। অতীত এসে হানা দেয় দুজনের মধ্যে। তারা অভ্যস্ত হতে শুরু করে এমন এক গোপন জীবনে, যেখান থেকে ফেরার পথ নেই। থাকারও কি পথ আছে?

বইয়ের নাম : সাউথ অব দ্য বর্ডার, ওয়েস্ট অব দ্য সান
লেখক : হারুকি মুরাকামি
অনুবাদ : আলভী আহমেদ

মু্দ্রিত মূল্য : ৫০০ টাকা
ধী বিক্রয় মূল্য : ৩৭৫ টাকা মাত্র!

অর্ডার করতে ইনবক্স করুন অথবা
কমেন্টে দেয়া লিংকে ভিজিট করুন!

২০ শতকের বিখ্যাত ফরাসি লেখক, বুদ্ধিজীবী, দার্শনিক জ্যাঁ পল সাত্রে বিখ্যাত হয়ে আছেন তার অস্তিত্ববাদ বিষয়ক দর্শনের জন্য। দ...
22/11/2025

২০ শতকের বিখ্যাত ফরাসি লেখক, বুদ্ধিজীবী, দার্শনিক জ্যাঁ পল সাত্রে বিখ্যাত হয়ে আছেন তার অস্তিত্ববাদ বিষয়ক দর্শনের জন্য। দর্শনের ইতিহাসে তার 'বিয়িং অ্যান্ড নাথিংনেস' বইটি পৃথিবীর সবচেয়ে প্রভাবশালী বইগুলোর একটি। এ বইয়ের জন্য তিনি পেয়েছিলেন নোবেল পুরস্কারও। অথচ ব্যক্তিগত দর্শনের সাথে সাংঘর্ষিক অভিহিত করে নোবেল পুরস্কার গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।

'একজিসটেনশিয়ালিজম' বা অস্তিত্ববাদে যাবার আগে 'এসেনশিয়ালিজম' সম্পর্কে জানতে হবে। এসেনশিয়ালিজম শব্দটির কাছাকাছি বাংলা অর্থ হতে পারে সারবাদ বা সারাংশবাদ। আপনি কখনো "জীবনের অর্থ কী" এ ধরনের প্রশ্নের সম্মুখীন হয়েছেন? যদি হয়ে থাকেন তাহলে এটা নিশ্চিত যে হুট করেই কোনো উত্তর আপনি দিতে পারেননি। কিংবা চিন্তা-ভাবনা করে উত্তর দিয়েও আদতে নিজের উত্তরে সন্তুষ্ট হতে পারেননি। এতে ভয় পাবার কিছু নেই। কারণ আপনার দলেই আছে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ। জীবনের অর্থ বলতে কেউ বলবে প্রেম, কেউ বলবে ঈশ্বর, আবার কেউ বলবে মানুষ হিসেবে পৃথিবীতে আসাটাই জীবনের অর্থ। প্রকৃতপক্ষে সবচেয়ে সহজ উত্তর এটিই। পৃথিবীতে বিদ্যমান প্রতিটি জীব/জড়ের একটি নির্দিষ্ট পরিচয়, সত্ত্বা কিংবা নির্যাস রয়েছে যা তার অস্তিত্বের অর্থ বহন করে। এই ভাবনাকে বলা হয় এসেনশিয়ালিজম।

যারা জীবনের অর্থ নিয়ে ভাবেন না, তাদের কথা আলাদা। কিন্তু অনেক মানুষ আমৃত্যু জীবনের অর্থ খুঁজতে থাকেন এবং ব্যর্থতা নিয়েই পৃথিবী ত্যাগ করেন। এক্ষেত্রে ভাবুকদের সহায়তায় আড়াই হাজার বছর পূর্বে এসেনশিয়ালিজম নামক এই দার্শনিক মতবাদের প্রবর্তন করেন প্লেটো এবং তার শিষ্য অ্যারিস্টটল। এই তত্ত্ব বলে যে, প্রতিটি বস্তুকে নিজের অস্তিত্ব অর্থবহ করতে হলে কিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য বহন করতে হয়। চাকুর উদাহরণে এটি স্পষ্ট হবার কথা। প্লেটোর মতে, মানুষের জীবনের অর্থ এই যে সে মানুষ। মানুষের মাঝে মানবীয় গুণাবলী তার অস্তিত্বকে সার্থক করে। সকল মানুষের মাঝেই সেসব গুণাবলী রয়েছে। যারা এসব গুণাবলীর সদব্যবহার করে, তাদের আমরা সৎ মানুষ বলি। বিপরীত দিকে রয়েছে অসৎ মানুষ।

দর্শন হচ্ছে বহমান নদীর মতো, যা সময়ের সাথে সাথে বাঁক পরিবর্তন করে।

সাত্রের এ ভাবনা খুব সহজ মনে হলেও সে সময় তা ছিল বৈপ্লবিক। কারণ, এসেনশিয়ালিজমে বিশ্বাসী মানুষ বিশ্বাস করত তারা নিজেদের পরিচয় নিজেরা সৃষ্টি করে না, বরং সৃষ্টিকর্তা সব ঠিক করে দেন। কিন্তু অস্তিত্ববাদ মানুষের জীবনের উদ্দেশ্য মানুষের ইচ্ছার উপর ছেড়ে দেয়। এটুকু পড়ার পর যে কেউ ভাববেন যে, অস্তিত্ববাদ পুরোপুরি নিরীশ্বরবাদী। এই ভাবনাটা অমূলক নয় যতক্ষণ না আপনি আরও বিস্তারিত জানবেন। অস্তিত্ববাদ কেন নাস্তিকতার অনুরূপ নয়, তা বুঝতে হলে জানতে হবে 'টিলিওলজি' বা পরমকারণবাদ কী। পরমকারণবাদের মূল কথা হচ্ছে আনুষঙ্গিক সকল কার্যকরণ বাদ রেখে কোনো ঘটনার ব্যাখ্যা কেবলই এর উদ্দেশ্য দিয়ে করতে হবে। মানুষের অস্তিত্বের ক্ষেত্রে পরমকারণবাদের বক্তব্য অনেকটা এরকম, "সৃষ্টিকর্তা কিছু নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য সামনে রেখেই পৃথিবী এবং মানুষ সৃষ্টি করেছেন।"

বইয়ের নাম : বিয়িং অ্যান্ড নাথিংনেস (২ খণ্ড)
লেখক : জ্যাঁ পল সার্ত্রে
অনুবাদ : মৃণালকান্তি ভদ্র

একত্রে মুদ্রিত মূল্য : ২১৫০ টাকা
ধী বিক্রয় মূল্য : ১৫০০ টাকা মাত্র!

অর্ডার করতে ইনবক্স করুন!

প্রি-অর্ডারের আর মাত্র ১ দিন বাকি! #প্রি_অর্ডার (৩০% ছাড়) 😍✅ প্রি-অর্ডারের শেষ সময়সীমা : ২৩ নভেম্বর, ২০২৫বইয়ের নাম : স্য...
21/11/2025

প্রি-অর্ডারের আর মাত্র ১ দিন বাকি!

#প্রি_অর্ডার (৩০% ছাড়) 😍

✅ প্রি-অর্ডারের শেষ সময়সীমা : ২৩ নভেম্বর, ২০২৫

বইয়ের নাম : স্যান্ডকিংস
লেখক : জর্জ আর. আর. মার্টিন
অনুবাদ : Lutful Kaiser
সম্পাদনা : আশরাফুল সুমন
প্রচ্ছদ : পরাগ ওয়াহিদ

জনরা : সাই-ফাই ফ্যান্টাসি

প্রকাশনী : ধী প্রকাশন
ধরন : হার্ডকভার
পৃষ্ঠা সংখ্যা : ১২৮

মুদ্রিত মূল্য : ২০০ টাকা
৩০% ছাড়ে ধী প্রি-অর্ডার মূল্য : ১৪০ টাকা মাত্র!

#কাহিনি_সংক্ষেপ

কল্পনা করুন এক অদ্ভুত ভবিষ্যতের কথা। যেখানে মানব সভ্যতা ছড়িয়ে পড়েছে গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে! ভিন গ্রহের নানান প্রজাতির প্রাণীদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করেছে মানুষ।

বালডুর গ্রহের বাসিন্দা সাইমন ক্রেস। টাকা-পয়সার কোনো অভাব নেই তার। ভিনগ্রহের নানান পোষা প্রাণী সংগ্রহ করা ওর নেশা।

একদিন এক দোকানে ক্রেস সন্ধান পেলো 'স্যান্ডকিং' নামের এক অদ্ভুত প্রজাতির প্রাণীর। যারা রীতিমতো নিজেদের মালিকের উপাসনা করে! প্রাণীগুলোকে বাড়ি নিয়ে এলো ক্রেস।

ওদের নিয়ে নানান অদ্ভুত খেলায় মেতে উঠলো ক্রেস। প্রাণীগুলো সে পরিণত করলো হিংস্র এক খুনি বাহিনীতে! এরপর কী হবে?

জানতে পড়ুন জর্জ আর. আর. মার্টিন রচিত 'হুগো', 'লোকাস' এবং 'নেবুলা' অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত উপন্যাসিকা 'স্যান্ডকিংস'।

প্রি-অর্ডার করতে ইনবক্স করুন অথবা
কমেন্টে দেয়া লিংকে ভিজিট করুন!

 #বইমেলা_২০২৬ কোনো গিমিক নয়। নিজেরই চেতনার গভীরে আত্মমগ্ন ছিলেন, অমিয় চক্রবর্তী। যেটিকে বলা যায় ‘আত্মচেতনা’। নিজের পৃথিব...
21/11/2025

#বইমেলা_২০২৬

কোনো গিমিক নয়। নিজেরই চেতনার গভীরে আত্মমগ্ন ছিলেন, অমিয় চক্রবর্তী। যেটিকে বলা যায় ‘আত্মচেতনা’। নিজের পৃথিবীতে যেন তিনিই স্বয়ম্ভু। রবীন্দ্রনাথের দীর্ঘ করতলে আশ্রয় পেয়েও তিনি কবিতায় হয়ে উঠেছিলেন সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র। আবার রবীন্দ্রনাথও অমিয় চক্রবর্তীর সাহিত্যের ‘স্বকীয় স্বাতন্ত্র্য’কে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন।

যদিও ত্রিশোত্তর আধুনিক বাংলা কবিতার বিষয়বৈচিত্র্য, শব্দযোজনা ও ছন্দের বিশেষ গতিময়তা এবং বিশেষত জীবন সম্পর্কে উন্মীলীয়মান চৈতন্যের সুর ও স্বর সূচিত হয়েছিল পাঁচ কবির রচনায়, অমিয় চক্রবর্তী তাঁদেরই একজন। এবং নিঃসঙ্গপ্রতিম। তথাপি আমরা যেন তাঁকে এক অলীক নৈঃশব্দ্যে দূরেই সরিয়ে রেখেছি। গবেষক-প্রাবন্ধিক সৌভিক রেজা গভীর অভিনিবেশে আমাদের সেই আত্মার নিস্তব্ধ অন্ধকার থেকে স্নিগ্ধ আলোর অভিমুখে দাঁড় করিয়ে দিলেন।

এই সংকলনে অমিয় চক্রবর্তীর কবিতা, অজস্র উজ্জ্বল গদ্যরচনা এবং চিঠির সম্ভার থেকে ছেঁকে তুলে আনা হয়েছে তাঁর সত্তার নির্বাচিত সোঁদাগন্ধমাখা কুসুম। একই সঙ্গে দুই বাংলার কবি-সমালোচক-প্রাবন্ধিকদের রচনাংশ। এসবের মধ্য দিয়ে বুঝে নেওয়া যায় একজন অমিয় চক্রবর্তীর সৃষ্টির ঐশ্বর্য, বৈচিত্র্য ও বিপুলতা, এবং তাঁর শিল্পশৈলীর স্বাতন্ত্র্য।

"অমিয় চক্রবর্তী : সাক্ষাৎ ও সন্ধানের ভাষ্য" নিছক একটি সংকলন নয়। আমাদের আলস্যমন্থর, উৎকণ্ঠাশূন্য শিল্পচর্চায় একটি উজ্জ্বল উদ্ধার।

বইয়ের নাম : অমিয় চক্রবর্তী : সাক্ষাৎ ও সন্ধানের ভাষ্য
সংকলন ও সম্পাদনা : সৌভিক রেজা
জনরা : ভাষা ও সাহিত্য

মুদ্রিত মূল্য : ৬০০ টাকা
ধী বিক্রয় মূল্য : ৪২০ টাকা মাত্র!

অর্ডার করতে ইনবক্স করুন!

বড় একটি ভাই ছিল মানিক বন্দোপাধ্যায়ের। যখন শুনেছেন ভাই গল্প লেখে, রাজনীতি করে, টাকা পাঠানো বন্ধ করে দেন। মৃত্যুর আগে যখন ...
21/11/2025

বড় একটি ভাই ছিল মানিক বন্দোপাধ্যায়ের। যখন শুনেছেন ভাই গল্প লেখে, রাজনীতি করে, টাকা পাঠানো বন্ধ করে দেন। মৃত্যুর আগে যখন চরম অর্থকষ্টে দিন যায়, বড়ভাইয়ের কাছে টাকা ধার চাওয়াতে উত্তর পেয়েছেন, "আত্মীয় হোক বা অনাত্মীয়, আমি কাউকে টাকা ধার দিই না।"

তবু সাহিত্য দিয়ে পেট চালানোর জেদ ছাড়েননি একরোখা মানিক। একবার পূর্বাশা পত্রিকায় চাকরির আবেদন করলেন। যখন শুনেছেন বন্ধুও একই পদে প্রত্যাশী, সম্পাদককে লিখলেন, "আমি অবগত আছি পরিমল গোস্বামী এই পদটির জন্য আবেদন করিবেন। আমার চেয়েও তাহার চাকুরির প্রয়োজন বেশি। মহাশয় যদি ইতিমধ্যে তাহার সম্পর্কে অনুকূল বিবেচনা করিয়া থাকেন, তবে অনুগ্রহপূর্বক আমার এই আবেদন প্রত্যাহার করা হইল বলিয়া ধরিয়া লইবেন।’’

সরকারি চাকরিও ছেড়ে দেন, ভালো লাগেনি বলে৷ আদতে মার্কস-ফ্রয়েডের বিষম ভূত চেপেছিল তাঁর মাথায়। মধ্যবিত্তের যুদ্ধ লিখতে গিয়ে নিজের জীবনের সাথেই মহাযুদ্ধ করা হয়ে গেছে গোটা জীবনে।

মৃত সন্তান জন্ম দেয়ায় মানিকের স্ত্রী ডলির অনুভূতি : "বাঁচা গেছে বাবা, আমি হিসেব করেছি বাড়ি ফিরে মাসখানেক বিশ্রাম করে রাঁধুনি বিদায় দেব। অনেক খরচ বাঁচবে।"

অথচ গণিতে বিএসসি তুখোড় ছাত্র প্রবোধকুমারের সাহিত্যিক হওয়ার কথা ছিল না। একবার ক্যান্টিনে এসে এক বন্ধু বলল, "পত্রিকায় লেখা দিয়েছি, ছাপায়নি। নামী কেউ না হলে ছাপায় না।" তর্কাতর্কি করতে গিয়ে লেখা ছাপানোর চ্যালেঞ্জে নামলেন। সেই চ্যালেঞ্জই বাংলা সাহিত্যকে পাইয়ে দিল চালচুলোহীন মৃগীরোগী এক সাহিত্যিককে।

পদ্মানদীর মাঝি লিখেছিলেন জীবনের মোটামুটি ৬ ঘন্টার অভিজ্ঞতা থেকে, তখন তিনি কিশোর। একবার বাড়ি থেকে হারিয়ে গেছেন, অনেক খুঁজে পাওয়া গেল নদীপাড়ের জেলেদের নৌকায়। তাদের কাছে দুবেলা ভাত খেয়ে গল্প করে কাটিয়েছিলেন মানিক।

"প্রাগৈতিহাসিক" গল্পের শেষ লাইন কটা নিজেকেই উৎসর্গ করেছিলেন কি তিনি?

শেষবেলা যখন শয্যাশায়ী, তখন বাড়িওয়ালা বাড়ি ভাড়া না দেবার দায়ে মামলা ঠুকে দিয়েছেন। সে মামলা লড়ে ওঠার আগেই, বাড়ি ভাড়া না দিয়ে ৩ ডিসেম্বর মানিক ফেরত যান ওপারে।

সুভাষ মুখার্জি তাঁর স্ত্রী কে বলেছিলেন, "একটা টেলিফোন তো করবেন, বৌদি।" ডলি ম্লান হাসিতে উত্তর দেন, ফোন করলেও যে পাঁচ আনা পয়সা লাগে ভাই।"

মরার পর শত শত দেশনেতা এসে পায়ে মাথা ঠুকেছেন, হাজার হাজার মানুষ ফুলের তোড়া নিয়ে শব দেখতে এসেছেন। অথচ মৃত্যুর আগের দিনও ছিল না কারোর খোঁজ। বিস্ময়কর হলেও, জীবনে একটাও পুরষ্কার -সম্মাননা পাননি আমাদের পদ্মানদীর মাঝি!

© শাফায়াত স্বচ্ছ

Address

38/A, N Ali Tower, Banglabazar
Dhaka
1100

Opening Hours

Monday 10:00 - 19:00
Tuesday 10:00 - 19:00
Wednesday 10:00 - 19:00
Thursday 10:00 - 19:00
Saturday 10:00 - 19:00
Sunday 10:00 - 19:00

Telephone

+8801537371856

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ধী - dhee posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ধী - dhee:

Share