Mohammad_Nazim

Mohammad_Nazim “To shine your brightest light is to be who you truly are.”

গরমে কখন গোসল করা সবচেয়ে ভালো-বাইরের রোদ বা ধুলাময়লা থেকে আসার পর গোসল করার প্রয়োজন হয়। তাই রোজ একবার গোসল করলে এ সময়টা ...
13/05/2025

গরমে কখন গোসল করা সবচেয়ে ভালো-

বাইরের রোদ বা ধুলাময়লা থেকে আসার পর গোসল করার প্রয়োজন হয়। তাই রোজ একবার গোসল করলে এ সময়টা বরাদ্দ রাখতে পারেন। যাঁরা প্রশান্তিদায়ক ঘুমের জন্য রাতে গোসল করেন, তাঁরাও রাতের পরিবর্তে দুপুর, বিকেল বা সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে গোসল করতে পারেন। এ সময় গোসল করার পর খুব একটা ভারী কাজ করা না হলে শোয়ার সময়ও শরীর খুব একটা ঘামবে না বা উষ্ণ হয়ে উঠবে না। সারা দিন বাইরে না গেলে দুপুরের দিকটাই বেছে নিতে পারেন গোসলের জন্য। রান্নাবান্নার কাজ করলে তা সেরে এ সময়টায় গোসল করলে আরাম পাবেন।

এমনও অনেকে থাকতে পারেন, যাঁদের পক্ষে সকালে বা রাতে গোসল করার অভ্যাস ছাড়া কঠিন। তাঁরা কিন্তু অভ্যাস অনুযায়ী সেই সময় গোসল করলেও খুব একটা সমস্যা নেই। বাইরে থেকে ফিরে গোসল না করে কেবল পোশাক বদলে হাত-পা এবং মুখ ভালোভাবে ধুয়ে নিলেও চলে। রোদ বা ধুলাময়লার কারণে ত্বকের যতটা ক্ষতি হয়, বাইরে যাওয়ার সময় পাতলা সুতি কাপড়ের ফুলহাতা পোশাক এবং পায়জামা বা প্যান্ট পরা হলে কিন্তু ততটা ক্ষতি হয় না। এ ছাড়া শরীরের যেসব অংশে বেশি ঘাম হয়, ভেজা কাপড় বা তোয়ালে দিয়ে সেসব অংশ মুছে ফেলুন। সারা দিনে বা রাতের যেকোনো সময়ই এভাবে হাত, মুখ, মাথা, বগল, কুঁচকি ভিজিয়ে নিতে পারেন। আরাম পাবেন। খুব বেশি গরম আবহাওয়ায় আপনি চাইলে কাপড়ে কিছু বরফের কুচি (কুচি করা সম্ভব না হলে আস্ত বরফ) পেঁচিয়ে বগলের নিচে ধরে রাখতে পারেন মিনিট দশেকের জন্য।

সাধরণ স্বাস্থ্য সমস্যা প্রতিরোধ করতেও সহায়তা করতে পারে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে গোসল। ৩ হাজারেরও বেশি সুস্থ প্রাপ্তবয়স্কের ৩০ দিনের একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে যে, যারা নিয়মিত ঠাণ্ডা পানি দিয়ে গোসল করেন, তাদের অসুস্থতার হার ২৯ শতাংশ পর্যন্ত কমতে পারে।
শুনতে অবাক লাগলেও এটি সত্য যে, শীতকালে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে গোসল করলে তা আপনাকে উষ্ণ থাকতে সাহায্য করতে পারে। কারণ ঠাণ্ডা এক্সপোজার আপনার শরীরে উপস্থিত ব্রাউন অ্যাডিপোজ টিস্যু (বিএটি) সক্রিয় করে। আর এই টিস্যু আপনাকে উষ্ণ রাখতে ও শীতের সময় শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

জীবন এক বিশাল সমুদ্র, আর আমরা সকলেই নাবিক। কেউ ভেসে বেড়ায় অলসভাবে, কেউ ডুবে যায় হতাশায়, আর কেউ লড়াই করে তীরের ফেরার...
07/05/2025

জীবন এক বিশাল সমুদ্র, আর আমরা সকলেই নাবিক। কেউ ভেসে বেড়ায় অলসভাবে, কেউ ডুবে যায় হতাশায়, আর কেউ লড়াই করে তীরের ফেরার জন্য। তবে যার লক্ষ্য স্পষ্ট, তার পথ সহজ হয়। আর জীবনের লক্ষ্যের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হলো সফল ক্যারিয়ার।

যারা জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে তাদের ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তা করে, তারাই একদিন প্রতিষ্ঠিত হয়। কারণ তারা জানে, সময় থেমে থাকে না। প্রতিটি মুহূর্ত হাতছাড়া হয়ে গেলে হারিয়ে যায় সুযোগ। তাই তারা কাজ করে অক্লান্ত পরিশ্রম দিয়ে, ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করে এবং আত্মবিশ্বাসের সাথে এগিয়ে যায় ক্যারিয়ার লক্ষ্যে।

জীবনে সফলতা অর্জনের জন্য পরিশ্রমের বিকল্প নেই। সুন্দর একটি ফুল ফোটার জন্য যেমন রোদ, জল ও মাটি প্রয়োজন, তেমনি একজন মানুষের জীবনে সফলতার জন্য প্রয়োজন অক্লান্ত পরিশ্রম।
সফলতা কখনো রাতারাতি আসে না, এটা ধৈর্য, কঠোর পরিশ্রম আর আত্মবিশ্বাসের ফল! স্বপ্ন দেখো, পরিশ্রম করো, আর কখনো থেমে যেও না, একদিন তোমার কঠোর পরিশ্রমই তোমার পরিচয় হয়ে উঠবে!

কেউ আজ সফলতার ছায়ায় বসে আছে কারণ তিনি বহু কাল আগে

সফলতার বীজ পুতে ছিলেন জীবনে। -ওয়ারেন বাফেট

ক্যারিয়ারের লক্ষ্য নির্ধারণ করুন, তবে অসম্ভব লক্ষ্য নির্ধারণ করে নিজেকে হতাশ করবেন না।

সম্পর্কে এই ১০ আচরণ কখনোই সহ্য করবেন না.১. অপমানজনক ও কটু ভাষার ব্যবহার-কাউকে অপমান করা অথবা কটু কথা বলা একধরনের মানসিক ...
07/05/2025

সম্পর্কে এই ১০ আচরণ কখনোই সহ্য করবেন না.

১. অপমানজনক ও কটু ভাষার ব্যবহার-
কাউকে অপমান করা অথবা কটু কথা বলা একধরনের মানসিক নির্যাতন। সঙ্গী প্রায়ই আপনাকে অপমান করলে কিংবা রেগে গিয়ে গালাগাল করলে সহ্য করা উচিত নয়।

২. শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন-
শারীরিক অথবা মানসিক নির্যাতন দুটিই অপরাধ। শারীরিক আঘাত যেমন একধরনের সহিংসতা, ঠিক তেমনি মানসিক চাপে ফেলে রাখা বা সব সময় নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করাও সহিংসতা। গায়ে হাত তোলা কিংবা কিছু নিয়ে ভয় দেখানো সম্পর্ককে বিষাক্ত করে তোলে।

৩. অতিরিক্ত সন্দেহ ও ঈর্ষা-
আপনি কখন কোথায় যাচ্ছেন, কার সঙ্গে যাচ্ছেন, এমনকি কার সঙ্গে কী কথা বলছেন, সব আপনার সঙ্গীর জানার প্রয়োজন নেই। যখন আপনার সঙ্গী নিয়মিত আপনার ফোন চেক করেন বা সব সময় জানতে চান, আপনি কোথায়, কার সঙ্গে—তখন তিনি আপনার ব্যক্তিগত স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করছেন। অতিরিক্ত ঈর্ষা একটি সম্পর্কের ওপর চাপ সৃষ্টি করে।

৪. প্রকাশ্যে অপমান করা-
এমন কিছু মানুষ আছেন, যাঁরা অন্যকে অপমান করে একধরনের আনন্দ পান। অনেকে অনায়াসেই বন্ধুদের সামনে সঙ্গীকে ঠাট্টার ছলে অপমান করে, শরীর ও চেহারা নিয়ে মন্তব্য করে বসে। এমন আচরণ সঙ্গীর আত্মবিশ্বাস নষ্ট করার পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদে সম্পর্ককে দুর্বল করে তোলে।

৫. ধারাবাহিকভাবে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করা-
যদি একজন সঙ্গী বারবার প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেন, যেমন কোনো কারণ ছাড়াই গুরুত্বপূর্ণ উপস্থিত না হওয়া কিংবা কথা দিয়ে কথা না রাখা, তাহলে তা সম্পর্কের প্রতি তাঁর শ্রদ্ধার অভাব প্রকাশ করে।

৬. পরিবার বা বন্ধুদের প্রতি অসম্মান-
অনেক সময় প্রেমিক বা প্রেমিকা তাঁর সঙ্গীর কোনো বন্ধুকে তাঁর পছন্দ নয় বলে তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করতে বলে। আবার অনেকে সঙ্গীর পরিবার ও বন্ধুদের অসম্মান করে। মনে রাখবেন, আপনার প্রিয়জনদের ছোট করার অধিকার কাউকেই দেওয়া উচিত নয়।

৭. বিশ্বাসভঙ্গ ও প্রতারণা-
বিশ্বাসই সম্পর্কের ভিত। একটি সম্পর্কে যদি কেউ প্রতারণা করে ও বারবার মিথ্যা বলে, তবে সেই সম্পর্কের ভিত আলগা হতে থাকে।

৮. অতিরিক্ত সমালোচনা-
গঠনমূলক সমালোচনা যেমন আমাদের নিজেদের ভুল শোধরাতে সাহায্য করে, তেমনি অহেতুক সমালোচনা আমাদের আত্মবিশ্বাস নষ্ট করে। প্রতিটি মানুষের চিন্তাভাবনা ও জীবনযাত্রা আলাদা। তাই আপনি পৃথিবীকে যেভাবে দেখেন, আপনার সঙ্গীও যে সেভাবেই দেখবেন, এমন ভাবা অনুচিত। প্রতিটি ছোটখাটো বিষয়ে ভুল ধরলে আত্মবিশ্বাস নষ্ট হয় এবং মনে ক্ষোভ তৈরি হয়।

৯. পেশাগত জীবনকে তুচ্ছ করা-
কেউ যদি আপনাকে বলে, ‘তোমার চাকরির কী দাম আছে?’ তাহলে কেমন লাগবে, ভাবুন তো! সঙ্গীর এমন ব্যবহার কখনোই মেনে নেওয়া উচিত নয়। পেশাগত জীবন সম্পর্কে সঙ্গীর সিদ্ধান্তকে সব সময় সম্মান করা জরুরি। সঙ্গীর পেশাকে তুচ্ছ করা মানে তাঁর আত্মসম্মানে আঘাত করা।

১০. গ্যাসলাইটিং বা মানসিক বিভ্রান্তি তৈরি করা-
গ্যাসলাইটিং হলো এমন এক মানসিক কৌশল, যেখানে একজন সঙ্গী ইচ্ছাকৃতভাবে আপনাকে নিজের অনুভূতি বা স্মৃতি নিয়ে সন্দেহে ফেলে দেয়। যেমন একটি ঘটনা হয়তো আপনার মনে আছে; কিন্তু আপনার সঙ্গী বলছে, ‘এসব কিছুই তো হয়নি।’

চিনাবাদাম কেনো খাবেন ?একমুঠ পরিমাণ চিনাবাদাম খেলেই যথেষ্ট। এটি আপনাকে ১৭০ ক্যালরি সরবরাহ করবে। অর্থাৎ প্রতিদিন ৪২ গ্রাম ...
07/05/2025

চিনাবাদাম কেনো খাবেন ?

একমুঠ পরিমাণ চিনাবাদাম খেলেই যথেষ্ট। এটি আপনাকে ১৭০ ক্যালরি সরবরাহ করবে। অর্থাৎ প্রতিদিন ৪২ গ্রাম বা ১৬ থেকে ২০টি চিনাবাদাম খেতে পারেন। চিনাবাদামে প্রচুর ফাইবার থাকে, যার কারণে এটি শরীরে প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। প্রদাহ মানেই রোগের লক্ষণ। চিনাবাদামের ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে, রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, সেই সঙ্গে আপনার পাচনতন্ত্রকে খাবার পরিপাকে সহায়তা করে। চিনাবাদামে প্রচুর ফাইবার থাকায় এটি দীর্ঘ সময় পর্যন্ত আপনার পেট ভরিয়ে রাখে। বাদামের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায় চিনাবাদামে। এই প্রোটিন ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে এবং অতিরিক্ত খাওয়া কমায়। ফলে ওজন কমাতে সাহায্য করে। চিনাবাদাম স্বাস্থ্যকর খাবার হলেও সবাই এটি খেতে পারে না।

চিনাবাদাম খেলে মাঝেমধ্যে অ্যালার্জি, চুলকানি, বমি বমি ভাবের মতো লক্ষণ দেখা যায়। চিনাবাদাম বা যেকোনো বাদাম খাওয়ার পর যদি কোনো অস্বস্তিকর অনুভূতি তৈরি হয়, তবে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া প্রয়োজন।

“Sunsets are proof that endings can often be beautiful, too.
06/05/2025

“Sunsets are proof that endings can often be beautiful, too.

Success is not Final.Failure is not fatal: It is the courage to continue that counts.
06/05/2025

Success is not Final.
Failure is not fatal: It is the courage to continue that counts.

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mohammad_Nazim posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mohammad_Nazim:

Share

Category