দৈনিক দেশতথ্য বাংলা DTB News

দৈনিক দেশতথ্য বাংলা DTB News Daily Deshtottoh is an analytic based newspaper & Online Portal in Bangladesh. Daily Deshtottoh gives more priority to analytical news than regular news.

We collect newsmen from remote parts of the country and gave them the opportunity to become professional journalists.

23/03/2025

কার বক্তব্য সঠিক: রাশেদ খান নাকি সার্জিস গং?

নিচের এই ছবিটি গতকালের দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ছাপা হয়েছে। এটা ছিল গতকালের সেরা ছবি। ব্যাখ্যা করুন কেন এটাকে সেরা বলা হল...
27/02/2025

নিচের এই ছবিটি গতকালের দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ছাপা হয়েছে। এটা ছিল গতকালের সেরা ছবি।
ব্যাখ্যা করুন কেন এটাকে সেরা বলা হল।
আমার ব্যাখা:
১.
যাকে মারা হচ্ছে তার মুখ আড়াল করে করে তার ইজ্জত রক্ষা করেছেন ক্যামেরাম্যান।
২.
যিনি ওই লোকটির পিঠে লাথি মারছেন তার মুখ না দেখিয়ে মুন্সিয়ানা করেছেন।
বলুন কেন এই ক্যামেরাম্যান পুরুষ্কার পাবেন না।

15/10/2024

শত বর্ষের ঐতিহ্য ঘাটাইলের চৌধুরী ম্যান বাড়ি

টাঙ্গাইল থেকে সোহেল:
ঘাটাইল উপজেলার ধালাপাড়া ইউনিয়নে অবস্থিত চৌধুরী ম্যানশন। ১৯১৭ সালে এই বাড়িটি প্রতিষ্ঠা করেন মরহুম ছমির উদ্দিন চৌধুরী ও জমির উদ্দিন চৌধুরী।
>
বাংলা ১২২৩ সালে ঘাটাইল থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে বংশাই নদীর সন্নিকটে এই বাড়ির গোড়াপত্তন করা হয়

প্রায় ৮ একর জমির উপর অবস্থিত এই চৌধুরী বাড়ি। বাড়ীর দক্ষিণে একটি আটচালা কাঁচারি ঘর এখনো পুরাতন ঐতিহ্যের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

এই চৌধুরী বংশের কৃতি পুরুষ আমীর আলী চৌধুরী ছিলেন ঘাটাইল থানার দ্বিতীয় গ্রাজুয়েট। ১৯৫১ সালে তিনি টাঙ্গাইল পৌরসভার দ্বিতীয় মুসলিম চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন।

ঘাটাল উপজেলা বিএনপি'র মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা লাকী চৌধুরীর বর্তমানে চৌধুরী বাড়ির উত্তরসূরী।

মুল জমিদারের ব্যবহৃত প্রায় দুই কেজি ওজনের পান খাওয়ার রুপার পেয়ালা ও বেশ কিছু পুরনো আসবাবপত্র কালের সাক্ষী হয়ে এখনো রয়ে গেছে।

এবি//দৈনিক দেশতথ্য//১৫ অক্টোবর ২০২৪//

12/10/2024

ভূঞাপুরে পূজামন্ডপ পরিদর্শন করলেন জেলা পুলিশ সুপার

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি:
ভূঞাপুর পৌর শহরের ভূঞাপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠের পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেন টাঙ্গাইল জেলা পুলিশ সুপার মো. সাইফুল ইসলাম সানতু।
এর আগে তিনি পৌর শহরের ঘাটান্দির ঋষিপাড়া পূজামন্ডপ পরিদর্শন করেন।পরিদর্শনকালে উপস্থিত থাকেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার প্রশাসন ও অর্থ মুহাম্মদ সরোয়ার হোসেন, ক্রাইম অ্যান্ড অবস মো. শরফুদ্দীন, ভূঞাপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম রেজাউল করিম প্রমুখ।

20/09/2024

ভূঞাপুরে হিসাবরক্ষন কার্যালয়ে কর্ম বিরতি

মোহাম্মদ সোহেল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি:
সারা দেশের ন্যায় ভূঞাপুরেও চলছে উপজেলা হিসাবরক্ষণ অফিসের অডিটরদের কর্মবিরতি। এই কারনে ভোগান্তিতে পড়েছে উপজেলার সকল দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) হিসাবরক্ষণ অফিস সুত্রে জানা যায়,গত ২ সেপ্টেম্বর থেকে ১১তম গ্রেড থেকে ১০ম গ্রেডে উন্নতি করার দাবীতে দেশের সকল অডিটররা কর্মবিরতি পালন করছে। কোনো প্রকার দাপ্তরিক কার্যক্রম করছে না।
এতে উপজেলা পরিষদের কোনো কর্মকর্তা কর্মচারী তাদের মাসিক বেতন উত্তোলন করতে পারছে না।
বিশেষ করে তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী বেশী ভোগান্তিতে পড়েছেন।
উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা তাদের মাসিক বেতন উত্তোলন করতে না পারায় তাদের মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে।
ভূঞাপুর হিসাবরক্ষণ অফিসের কর্মবিরতিতে থাকা অডিটর ফেরদৌসী বেগম জানান, সরকারি ভাবে বৈষম্য তৈরী করা হয়েছে, আদালতে মামলা করার কারনে ৬১ জন অডিটরকে ১০ম গ্রেডে উন্নতি করা হয়েছে। আমাদের দাবী সকল অডিটরকেই ১০ম গ্রেডে উন্নতি করা হোক।
উপজলা প্রকৌশলী অফিসের এক কর্মকর্তা জানান, কোন সরকারি গুরুত্বপূর্ণ অফিস এই ভাবে কর্মবিরতি করতে পারে? যে অফিসের সাথে সকল দপ্তরের যোগসাজশ রয়েছে। যারা হিসাব নিকাশ করে আমাদের বেতন হয়। বন্ধ রয়েছে সকল পেনশনের টাকা উত্তোলন। সমস্ত উপজেলা পরিষদে এর বিরুপ প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। অতি দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করবে বলে আশা করি।

14/09/2024

সাংগঠনিক শক্তিতে বিএনপি অপ্রতিদ্বন্দ্বী!
তাদের চুড়ান্ত বিজয় কতদূরে?

আব্দুল বারী :
১৬/১৭ বছর ধরে আওয়ামী লীগের সংগে লড়তে লড়তে বিএনপি এখন সাংগঠনিক শক্তিতে অপ্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দলে পরিনত হয়েছে। বিএনপিকে হটিয়ে দেওয়ার মতো রাজনৈতিক শক্তি দেশে নেই বললেই চলে। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর সারা দেশে বিএনপি নেতাকর্মীদের প্রভূত্ব এখন "প্রকট"।

এমতাবস্থায় নির্বাচন হলে বিএনপির ল্যান্ড স্লাইড বিজয় অনিবার্য। বিএনপির এই "প্রভূত্ব" কত দিনে তাদের দেশের শাসন ব্যবস্থায় ফেরাবে তা এখনো নিশ্চিত নয় বলে কেউ কেউ বলছেন।

২৮ আগস্ট দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহা সচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তাঁরা এখনো ১/১১ কথা ভুলে যাননি। যখন ওই চেহারাগুলো সামনে আসে, তখন যথেষ্ট সন্দেহের উদ্রেক হয়, প্রশ্ন এসে যায়। এক-এগারোর মতো বিএনপিকে লক্ষ্য করে, বিরাজনীতিকীকরণের চেষ্টা হচ্ছে।

৩০ আগস্ট রাজশাহী বিভাগের নেতা কর্মীদের সাথে মতবিনিময়ের সময় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন আগামী নির্বাচন হবে একটি কঠিন পরীক্ষার নির্বাচন। নির্বাচনের ফলাফলের জন্য বিএনপি সবসময়ই জনসমর্থনের ওপর নির্ভরশীল।'

এই দুটি বক্তব্যের মধ্যে কিসের যেন একটি ছায়া দেখা যাচ্ছে। এই ছায়া দেখে কেউ কেউ বলছেন, বিএনপি এবার ক্ষমতায় আসতে পারবে কি?

আমি বলছি নিশ্চয়ই পারবে। না পারার তো কোনো কারণ দেখছিনা। তারপরও এমন প্রশ্ন এখন কেন? এ প্রশ্ন তো ছিল ৫ আগস্ট এর আগে। তাহলে ৫ আগস্ট এর পরও কেন এমন প্রশ্ন? এর উত্তর খুঁজতেই আজকের এই প্রতিবেদন।

একটি রাজনৈতিক দলকে ক্ষমতায় যেতে হলে তার প্রথম প্রয়োজন হয় সংগঠন। তারপর লাগে জনপ্রিয়তা। এর সবই তো বিএনপির আছে। সাংগঠনিক শক্তিতে বর্তমানে বিএনপি'র ধারে কাছেও কোন রাজনৈতিক দল নেই।

বাংলাদেশের জনমত সবসময়ই দুইভাবে বিভক্ত। এর একটি হল প্রো আওয়ামী লীগ। অপরটি হল এন্টি আওয়ামী লীগ। একইভাবে যদি বলা হয় তাহলে বলতে হবে একটি হলো প্রো বিএনপি। অপরটি হল এন্টি বিএনপি।

এছাড়াও আরও যেসব রাজনৈতিক দল রয়েছে তার প্রায় সবগুলিই দুই জোটে বদ্ধ। তার বাইরে যারা আছে তাদের আকার একেবারেই অনুবিক্ষনিক।

৯০ এর গণ আন্দোলনের পর তত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে অনুষ্ঠিত হয় পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ১৯৯১ সনের ২৭ জানুয়ারীর সেই নির্বাচনে ভোটার ছিল ছয় কোটি ২১ লাখ ৮১ হাজার সাতশত ৪৩ জন।

এই নির্বাচনে বিএনপি পেয়েছিল এক কোটি ০৫ লাখ ০৭ হাজার ০৫ শ' পয়তাল্লিশ ভোট। প্রাপ্ত ভোটের রেশিও ছিল ৩০ দশমিক ০৮ শতাংশ। আসন সংখ্যা ছিল ১৩৬ টি।

আওয়ামী লীগ পেয়েছিল ০১ কোটি ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮ শত ৬৬ ভোট। প্রাপ্ত ভোটের রেশিও ছিল ৩০ দশমিক ০১ শতাংশ। আসন সংখ্যা ছিল ৯২ টি।

এই হিসাবে দেখা যায় বিএনপি আওয়ামী লীগের চেয়ে ২ লাখ ৪৭ হাজার ০৬শ' ৮৩ ভোট বেশি পেয়েছিল। একই হিসাবে ৪৪ টি আসনও বেশি পায়।

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় ৬ ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে বাদ দিয়ে ক্ষমতাসীন বিএনপি একক ভাবে নির্বাচন করে। আন্দোলনের মুখে মাত্র ১৫ দিনে নির্বাচন বাতিল হয়ে যায়। কাজেই এই নির্বাচনের কথা বাদ।

১৯৯৬ সনের ১২ জুন তত্বাবধায়ক সরকারের অধিনে অনুষ্ঠিত হয় ৭ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পেয়েছিল ০১ কোটি ৫৮ লাখ ৮২ হাজার ০৭শ' ৯২ ভোট। প্রাপ্ত ভোটের রেশিও ছিল ৩৭ দশমিক ০৪ শতাংশ। আসন ছিল ১৪৬টি।

বিএনপি পেয়েছিল ০১ কোটি ৪২ লক্ষ ৫৫ হাজার ৯ শ' ৮৬ টি। প্রাপ্ত ভোটের রেশিও ছিল ৩৩ দশমিক ০৬ শতাংশ। আসন ছিল ১১৬টি।

এই হিসাবে আওয়ামী লীগ বিএনপির চেয়ে ১৬ লাখ ২৬ হাজার ০৮শ' ০৬ ভোট বেশি পেয়েছিল। একই হিসাবে ৩০টি আসন বেশি পায়।

২০০১ সনের ০১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হয় অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই নির্বাচনে বিএনপি পেয়েছিল ০২ কোটি ২৮ লাখ ৩৩ হাজার ৯ শ' ৭৮ ভোট। প্রাপ্ত ভোটের রেশিও ছিল ৪০ দশমিক ৯৭ শতাংশ। আসন ছিল ১৯৩ টি।

আওয়ামী লীগ পেয়েছিল ০২ কোটি ২৩ লাখ ৬৫ হাজার ০৫ শ' ১৬ ভোট। প্রাপ্ত ভোটের রেশিও ছিল ৪০ দশমিক ১৩ শতাংশ। আসন সংখ্যা ছিল ৬২ টি।

ভোটের পার্থক্য ছিল ০৪ লাখ ৬৮ হাজার ০৪শ' ৬২ টি। আসনগত পার্থক্য ছিল ১৩১ টি।

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয় নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পেয়েছিল ০৩ কোটি ৩৮ লাখ ৮৭ হাজার ৪৫১ ভোট। ভোটের রেশিও ছিল ৪৯ দশমিক ০০ শতাংশ। আসন সংখ্যা ছিল ২৩০টি।

বিএনপি পেয়েছিল ০২ কোটি ২৯ লাখ ৬৩ হাজার ০৮শ'৩৬ ভোট। ভোট রেশিও ছিল ৩৩ দশমিক ২০ শতাংশ। আসন সংখ্যা ছিল ৩০টি।

ভোটের ব্যবধান ছিল ০১ কোটি ৯ লাখ ২৩ হাজার ৬১৫। আসনের ব্যবধান ছিল ২০০ টি।

১৯৯১ সনের ২৭ জানুয়ারি থেকে ২০০৮ সনের ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত পঞ্চম ষষ্ঠ সপ্তম অষ্টম নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মধ্যে ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ব্যতীত সব নির্বাচনই অংশগ্রহণমূলক হয়েছে।

সব দলের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত পঞ্চম সপ্তম অষ্টম ও নবম সহ ৪ টি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যে ভোট পড়েছে তা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, সাংগঠনিক শক্তি ও জনপ্রিয়তার নিরিখে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি অনেকটাই সমান্তরাল।

২০১৪ সনে দশম ২০১৮ সালে একাদশ ও ২০২৪ সনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এককভাবে করতে গিয়ে আওয়ামী লীগ জনপ্রিয়তা হারিয়ে ফেলে।

জনপ্রিয়তা হারালেও তাদের সাংগঠনিক শক্তি বিদ্যমান ছিল। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন বাণিজ্য করায় দলের প্রকৃত ত্যাগী নেতা এবং কর্মীরা দল থেকে ছিটকে পড়ে। সেই সুযোগে দলে শুরু হয় হাইব্রিড রাজনীতির চর্চা।

কেন্দ্রীয় হাইব্রিড নেতা মাহাবুবুল আলম হানিফ অনৈতিক বানিজ্যে লিপ্ত হয়ে রূট লেবেল থেকে শুরু করে কেন্দ্র পর্যন্ত হাইব্রিডদের জয়জয়কার অবস্থান তৈরি করে ফেলেন।

হাইব্রিডদের দাপটে টিকতে না পেরে দলের ত্যাগী নেতা কর্মীরা দল থেকে ছিটকে পড়েন। একইভাবে করোনা পরবর্তী সময়ে শেখ হাসিনা তার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বেষ্টনীর কাজে নিয়োজিতদের সিন্ডিকেটের মধ্যে নিজেকে আটকে ফেলেন।

এই সিন্ডিকেট কে উপেক্ষা করে শেখ হাসিনার সাথে তার দলের মন্ত্রী এমনকি সিনয়র নেতাকর্মীরাও দেখা করতে পারতেন না। এতে তিনি পুরোপুরি জন বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করতে গিয়ে দল ও জোটের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দেন শেখ হাসিনা নিজে। এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা নিজের দলের কর্মীদের বিরুদ্ধেই ভোটে লিপ্ত হন। ভোটের পর একে ওপরের জানের শত্রু হয়ে লড়াই শুরু করেন। এতেই শেষ হয়ে যায় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক শক্তি।

এরপর ট্যাক্স বৃদ্ধি দ্রব্য মূল্যের উর্ধগতি দুর্নীতি অবিচার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তান্ডব তাকে এবং তার দলকে নি:শেষ করে দেয়। এতে আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক ও জনপ্রিয়তায় জিরো পজিশনে চলে যায়। যার জলন্ত উদাহরণ ৫ আগষ্টের গণ অভ্যুত্থান।

সাংগঠনিক শক্তি ও জনপ্রিয়তায় বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের স্ট্যাটাস ছিল প্যারালাল। ৫ আগস্ট এর গণ অভ্যুত্থানের পর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক শক্তি ও জনপ্রিয়তা শূন্যের কোঠায়। একথা এখন বলা যেতেই পারে।

সেই হিসাবে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দল গুলোর মধ্যে বিএনপি'র সাংগঠনিক শক্তি ও জনপ্রিয়তা এখন অপ্রতিদ্বন্দ্বী অবস্থানে। তাদের সাংগঠনিক শক্তির কাছে কে যে ম্রিয়মাণ নয় তা বলার অপেক্ষা রাখেনা।

এমতাবস্থায় যদি নির্বাচন হয় তাহলে বিএনপির বিজয় সুনিশ্চিত। আবার কোন শক্তি যদি মনে করে নির্বাচন না দিয়ে অনির্বাচিত থেকেই রয়ে যাবে, তা একেবারেই অসম্ভব। এমন ক্ষেত্রে তাদের আন্দোলন দমানোর অবস্থানও কারো নেই।

কাজেই একথা বলা যেতেই পারে যে বিএনপির ক্ষমতারোহন এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।

তবে জনগণের চোখে দুই দলের প্রকৃতি প্রায় সমান। এক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ যে অত্যাচার অনাচার করেছে তা থেকে বিএনপির অবস্থান স্বচ্ছ হওয়া দরকার। তা না হলে ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের বিজয় ঢেকুর বিএনপির জন্য হরিষে বিষাদ হতে সময় নিবে বলে মনে হয়না।

14/09/2024

টাঙ্গাইলে প্রতিহিংসার জেরে বাড়ি ভাঙচুর-কলা বাগান ধ্বংস

মোহাম্মদ সোহেল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি: টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে প্রতিহিংসা বসত কলা বাগান ধ্বংস ও বাড়িঘর ভাঙচুর করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার (১২ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার অলোয়া ইউনিয়নের দিঘিকাতুলী গ্রামে রুবেল মিয়ার বাড়িতে ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানায়, রুবেলের পাশের বাড়ি শহীদের সাথে পার্শ্ববর্তী আমুলা গ্রামের লোকজনের সাথে দীর্ঘদিন ধরে জমি সংক্রান্ত ঝামেলা চলে আসছে। রুবেল ও শহীদ তাদের সহযোগিতা করার কারণে গত বুধবার সন্ধায় আমুলা গ্রামের কিছু দুর্বৃত্তরা রুবেলের কলা বাগানে হামলা করে প্রায় ২শ কলাগাছ ৫০টি সুপারি কেটে ফেলে। এছাড়া তার বাড়ির টিনের বেড়া, ঘরের আসবাবপত্র ভাঙচুর ও লুটপাট করে। এসময় বাড়িতে শুধু রুবেলের মা ছাড়া কেউ বাড়িতে ছিলেন না। স্থানীয়রা ৯৯৯ লাইনে কল দিলে ভূঞাপুর থানার পুলিশ ও সেনাবাহিনী অভিযান চালিয় ঘটনা স্থল থেকে দুইজনকে আটক করে।
পরে ২০-২৫ জনের নাম উল্লেখ করে ভূঞাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। বৃহস্পতিবার তারা জামিনে বের হয়ে রুবেলের পরিবারের রাস্তায় খাটে ও ছেলে-মেয়েদের স্কুলে যেতে বাধা প্রদান করছে। ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আহসান উল্লাহ জানান, পুলিশ সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে দুজনকে আটক করে মামলা দেয়া হয়েছে।

ভারতের আজ তক টিভি ৬ আগস্ট /২৪ আমার সাক্ষাৎকার নিয়েছে। শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর চলমান পরিস্থিতি নিয়ে ভারতীয় জনগণের নানা প...
14/08/2024

ভারতের আজ তক টিভি ৬ আগস্ট /২৪ আমার সাক্ষাৎকার নিয়েছে।

শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর চলমান পরিস্থিতি নিয়ে ভারতীয় জনগণের নানা প্রতিক্রিয়ার উত্তর দিয়েছি।

কি বলেছি তা জানতে লিঙ্কে ক্লিক করুন।

🛑বাংলাদেশ Live: শেখ হাসিনার সরকারই 17 বছর জেল নির্দেশ দেয় খ...

07/07/2024

কাজী সাহেবের নতুন ভিডিও

রাজধানী ঢাকার ধানমণ্ডির রাপা প্লাজার শিশু কর্ণারে গেছেন কাজী সাহেব। সেখানে তিনি কি করলেন দেখুন।

Address

33 Kakrail
Dhaka
1000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when দৈনিক দেশতথ্য বাংলা DTB News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to দৈনিক দেশতথ্য বাংলা DTB News:

Share