Kanij Collection

30/10/2025

নায়ক সালমানের বউ সামিরার,কতজন ছেলেমেয়ে #সালমান

29/10/2025

অনেকেই বলেন- সালমান শাহ ক্ষনজন্মা, একারনে তার ক্রেজটা বেশি।

সে যদি হুট করেই এমন ভাবে মা*রা না যেতেন তবে হয়তো এতোটা দর্শক জনপ্রিয়তা পেতেন না।

আবার অনেকে শাকিব খানের সাথে তুলনা করে বলে- সালমান এমন কি ছিল? শাকিব তারচেয়ে বেশি।

আচ্ছা তাদেরকে একটা প্রশ্ন করি। শাকিব খানের এমন একটা লুকের নাম বলেন তো যেই লুকটা যে কেউ নিলেই চট করে বলে দেয়া যাবে এটা শাকিব খান লুক? অথবা এমন একটা লুকের নাম বলেন তো যেই লুকটা শাকিব খান কাউকে কপি না করে নিজেই আবিষ্কার করেছে?

নাই, এমন কিছু নাই।

এইবার ৯০ দশকের দিকে যান, যখন ইন্টারনেট বলে কিছুই ছিল না। সেই যুগে বসেও একজন তার নিজস্ব কিছু স্টাইল তৈরি করেছিলো। হয়তো সাদা টি শার্ট এর সাথে সাদা ক্যাপ, গলায় লকেট চোখে চশমা। এই লুক দেখে আপনি মঙ্গল গ্রহে বসেও বলে দেবেন এটা সালমান লুক।

অথবা মাথায় লাল কালো টুপি, টিশার্ট এর উপর কোটি। অথবা ঝাকড়া এলোমেলো চুলকে টেনে পেছনে ঝুটি করে হাওয়াই শার্ট পরা।

অথবা এইসব বাদ দেন, যে কোন ড্রেসের সাথে হুট করেই মাথায় রুমাল বেধে ফেলা এবং চমৎকার ভাবে মানিয়ে যাওয়া। এর একটা লুকও আপনি তাকে ছাড়া আর কারো কাছে পাবেন না। সব ইউনিক।

এইযে তার কলম ধরা, তার সানগ্লাস খোলা, তার নখ কামড়ানো, , হটাত করে ঘাড় কাৎ করা, বিশ্বাস করেন এর প্রতিটি সালমান শাহকে রিপ্রেজেন্ট করে। এরকম একটা কিছু কি আছে যেটা শাকিব খানকে রিপ্রেজেন্ট করে?

নাই।

ভাই, সালমান শাহ যখন মারা যায় আমি তখন মাটিতে গড়াগড়ি খাওয়া ল্যাদা পোলাপান। ঐ বয়সে ক্রেজ কি, স্টাইল কি, ফ্যাশন কি কিছুই জানিনা। জাস্ট ফিডারের বোতল চিনি। কিন্তু ঐ সময়েই আমার মনে আছে হুমরি খেয়ে সব মহিলাদের কান্নাকাটি। আর তারপর পুরো নাইন্টিজ জেনারেশন এর ছেলেদেরকে দেখেছি একেকজন সালমান শাহ হইতে চাওয়া।।

২৯ বছর পরেও যদি একজন মানুষের জন্য কয়েকটা জেনারেশন কাঁদে তাহলে তাকে আপনি সাকসেস বলবেন না তো কাকে বলবেন?

Collected _

#সালমান

29/10/2025

অনেকেই বলেছেন ইন্টারভিউতে শ্যুটিং সেটে সবসময় সামিরা সালমান শাহ এর সাথেই থাকত.. সামিরা কোন কিছু নিয়ে রাগ করলে সালমান শ্যুটিং বন্ধ রেখে সামিরার পিছে পিছে দৌড়াতো রাগ ভাঙ্গাতে.. যতক্ষন সামিরার রাগ না কমতো ততক্ষন শ্যুটিং করতো না.. সামিরাকে ছাড়া সালমান কোথাও যেতো না. সব জায়গায় নিয়ে যেতো.. আর শাবনুরের সাথে নাকি পরকি*য়া জড়িয়েছিলেন সালমান 😅আসলে সালমান যে পরিমান সামিরাকে ভালোবাসতো সেখানে এই পরকি*য়ার প্রশ্নই আসে না..এটাই নরমাল একসাথে জুটি হয়ে কাজ করলে অনেক রিউমার হয়.. তাই বলেই সেটা প্রেম হয়ে যায় না 🙂🙂

28/10/2025

সালমান শাহ এর যেমন ভক্তের কমতি নেই। ঠিক তেমনি,এটা অনেকেই মানেনা যে সালমান বেঁচে থাকতে তার ছবি সারাদেশে সমানভাবে চলতো না! শুধুমাত্র শহরকেন্দ্রিক হলগুলোতে বেশী চলতো! এবং ঔসময়ের ওমর সানীর ও ছবি সমান হিট ছিলো! কারন ওমরসানীর ছবিগুলো সারাদেশের গ্রাম অঞ্চলের হলগুলোতে বেশী চলতো! সালমান শাহকে ধরতে পারেন তখন তিনি শহরকেন্দ্রিক এলিট শ্রেণীর দর্শকদের কাছে বেশী জনপ্রিয় ছিলো! সালমান মারা যাওয়ার পর দেশ বিদেশের বাঙালিদের কাছে তার পরিচিতি বেশী বাড়ে এবং তার চলে যাওয়ার পর যেসব ছবি মুক্তি পেয়েছিলো সেগুলো তার জীবিত থাকা অবস্থায় থাকাকালীন ছবিগুলোর চেয়ে বেশী জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো! এখন অনেকেই বলবেন "কেয়ামত থেকে কেয়ামত" তাহলে এতো জনপ্রিয়তা পেলো কিভাবে!? এটা সত্যি ছবিটি মুক্তির সময় ছবিটি ভালো চলেছে তবে, ঔ লেভেলের চলেনি যেটা তার চলে যাওয়ার পর হয়েছে! সালমানের আত্মহত্যা এবং মৌসুমি, শাবনুরের সাথে তার কন্ট্রোভার্সি এসব কারনে দেশের সিনেমাপ্রেমীরা তার প্রতি জানার আগ্রহ বেড়ে যায়! এর ফলে তার ছবি হলে মুক্তি পেলেই হাউজফুল হতো, এছাড়া টেলিভিশনে আগে থেকে সালমান শাহের একটা জনপ্রিয়তা ছিলো! নোট : ওমরসানী এবং সালমান শাহ দুজনই আমাদের দেশের নায়ক। সবার প্রতি সম্মানবোধ রাখা উচিত ❤️ #

28/10/2025

ইন্নালিল্লাহ, স্ট্রোক করেছেন জনপ্রিয় অভিনেতা হাসান মাসুদ

28/10/2025

সকালের আলো শুধু নতুন একটি দিনের সূচনা নয়, বরং এটি একটি নতুন সম্ভাবনার দরজা। ঘুম ভাঙার পর প্রিয়জনদের কাছ থেকে যদি মিষ্টি একটি শুভেচ্ছা কিংবা প্রেরণামূলক কোনো বার্তা মেলে, তাহলে সারাটা দিনই যেন আরও একটু ভালোভাবে কাটে। “শুভ সকাল” বলা একটি ছোট্ট অভ্যাস হলেও, এর পেছনে লুকিয়ে থাকে যত্ন, ও ভালোবাসার স্পর্শ।

28/10/2025

হবু বৌমার জন্মদিনের 'তে ছেলের সাথে শ্রাবন্তী 💝🎂🎉
কেমন লাগছে মিষ্টি ফ্রেমটি 😍❤️
Adda Moment 💌

28/10/2025

১৯৯০ সালের ১২ জুলাই চট্টগ্রাম ক্লাবে একটি ফ্যাশন শোয়ের আয়োজন করা হয়। ফ্যাশন শোয়ের সদস্য ছিল সামিরার বাবা। সে হিসেবে সামিরাও ফ্যাশন শো দেখতে গিয়েছিলো। সেদিন সালমান শাহ'র মলি খালাও শো দেখতে গিয়েছিল সালমান শাহ'র সাথে। শো এ পারফর্ম করেছিলো সালমান শাহ। শো শেষে মলি খালা সালমানের সঙ্গে সামিরার পরিচয় করিয়ে দেয়। পরিচয়ের প্রথম কথাতেই সালমান শাহ হঠাৎ সবার সামনে আমাকে বলে বসল, ‘তুমি কিন্তু আমার বউ!’ পর দিন সকালবেলা সালমান শাহ তার মলি খালাকে নিয়ে সামিরার মায়ের পার্লারে চলে যায় এবং তখন সে সামিরাকে একটি চিঠি দিয়ে যায়। চিঠিটি ছিল র*/ক্তে লেখা। সামিরা জানায় র*/ক্তের চিঠি দেখে সে ভয় পেয়ে গিয়েছিলো। চিঠির শুরুটাই ছিল ‘বউ’ দিয়ে। এরপর লেখা: ‘প্রথম দেখাতেই আমি বুঝে গেছি আমার জীবনে আমি কাকে চাই। আমি দেখা মাত্রই বুঝে গেছি তুমি আমার।’ চিঠিটা বাংলায় লেখা ছিল। সামিরা জানায় তখন আমি ইংরেজি মিডিয়ামে পড়ার কারণে তখন বাংলা ভালো পড়তে পারতাম না। এরপর সালমান শাহ প্রায়ই কল করতো, বাসার সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতো । এভাবেই চার মাস চলার পর ১৭ বছর বয়সে, অক্টোবরের ১৭ তারিখ সামিরা সালমান শাহ'র প্রেমের প্রস্তাবে রাজি হয় । এরপর থেকে সালমান শাহ প্রতি মাসের ১৭ তারিখ সামিরাকে ফুল দিত। পরে তাদের প্রেমের বিষয়টি বাসায় জানাজানি হয়ে গেলে সামিরার বাসার কেউ সালমানকে মেনে নিতে চায়নি, তাদের মধ্যকার যোগাযোগ বন্ধের জন্যেও চেস্টা করে তখন সালমান শাহ সামিরার বাসার সামনে এসে সিগারেট দিয়ে হাত পু**ড়ি*য়ে ‘এস’ লিখে দেখাত।
সামিরার যখম ও লেভেল পরীক্ষা চলছিল তখন সালমান শাহ সামিরাকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে সামিরা রাজি হয়নি।সে সালমান শাহকে জানায় "আমার পরীক্ষাটা শেষ হোক। এখন আমার পরিবার বিয়ে দিতে রাজি হবে না" পরে সালমান শাহ সামিরাকে পালিয়ে বিয়ে করার প্রস্তাব দেয়। তখন সামিরা সালমান শাহকে জানিয়ে দেয় যে সে পালিয়ে বিয়ে করতে পারবে না। এই কথা শুনে রাগে সালমান শাহ সু*/ই*/সাইড করতে বি*/ষ খেয়েছিল। এরপর শত পাগ/লামি শেষে সালমান শাহ সামিরাকে ১৯৯২ সালে ২০ ডিসেম্বর ধুমধাম করেই বিয়ে করেন। যেই সামিরাকে পাওয়ার জন্য এত পা*/গলামি করেছিলো সালমান শাহ সেই সামিরার জন্যই তার প্রাণটা গে*লো 🙂।

27/10/2025

27/10/2025

সালমান শাহ্'র স্ত্রী সামিরার দ্বিতীয় স্বামীর নাম মোশতাক ওয়াইজ। এই মোশতাক নিজেকে সালমান শাহ'র বন্ধু দাবি করে। কিন্তু সালমানের ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা ও প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন ভিন্ন কথা। তাদের ভাষ্যমতে, এই মোশতাক ছিল আসলে সালমানের চামচা। সে সালমানের ফুট-ফরমাশ খাটত এবং চা-পানি-সিগারেট এনে দিত। বিনিময়ে দরাজ দিলের অধিকারী সালমান মোশতাককে মোটা অংকের টিপস/হাতখরচই দিত।

27/10/2025

প্রতিটি সকাল নতুন সম্ভাবনার দরজা খুলে দেয়, আমাদের জীবনে আশার আলো ছড়িয়ে দেয়। ঘুম থেকে উঠে যখন আমরা সূর্যের উষ্ণ আলোর স্পর্শ পাই, তখন মন ভরে ওঠে এক অদ্ভুত প্রাণের স্পন্দনে। এই নতুন দিনকে স্বাগত জানাতে আমাদের মুখে ফুটে ওঠে ‘শুভ সকাল’ শুভেচ্ছার মধুর সুর।