Raud News

Raud News Raud News is the most read newspaper in Bangladesh. The online portal of Raud News is the most visited Bengali website in the world.

16/02/2025
16/02/2025

স্যালুট

বেঙ্গল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির আমন্ত্রণে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মধুখালী প্রেসক্লাবের সম্মানিত সভাপতি মনিরুজ...
01/11/2024

বেঙ্গল লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানির আমন্ত্রণে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মধুখালী প্রেসক্লাবের সম্মানিত সভাপতি মনিরুজ্জামান মুন্নু ভাই ও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মধুখালি প্রেসক্লাবের সম্মানিত সাধারণ সম্পাদক মেহেদি হাসান পলাশ ভাই।
Raud News

29/09/2023

মুখ দিয়ে লিখে স্নাতকোত্তর পাস, করছেন চাকরিও

ঠাকুরগাঁও জেলার রাণীশংকৈল থানার সাবেক অফিসার ইনচার্জ এবং বর্তমানে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিশেষ শাখার পুলিশ ইন্সপেক্টর এস এম জাহ...
29/09/2023

ঠাকুরগাঁও জেলার রাণীশংকৈল থানার সাবেক অফিসার ইনচার্জ এবং বর্তমানে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিশেষ শাখার পুলিশ ইন্সপেক্টর এস এম জাহিদ ইকবাল আজ সকাল ০৭:৪০ ঘটিকায় চট্টগ্রাামের “মিরেশ্বরাই কমলদহ” এলাকায় সড়ক দূর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। এ সময় দূর্ঘটনায় পুলিশ পরিদর্শক জাহিদ ইকবালের পরিবারের পাঁচ জন আহত হয়েছেন।”ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন"। জানা গেছে, ২০০৫ সালে বাংলাদেশ পুলিশে ক্যাডেট সাব-ইন্সপেক্টর পদে যোগদান করেন জাহিদ ইকবাল। বিভিন্ন থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। সবশেষ চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের বিশেষ শাখায় (ডিএসবি) পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার স্ত্রী কুষ্টিয়া জেলা পুলিশের পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। অবশ্য তিনি ওই মাইক্রোবাসে ছিলেন না। তার অকাল মৃত্যুতে আট গভীরভাবে শোক প্রকাশ করছি এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। তার পরিবারের গুরুতর আহত সদস্যদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।হে আল্লাহ মরহুমকে জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান হিসেবে কবুল করুন। আমীন।

অচেনা নাম্বার থেকে একটি মেসেজ,' তোমার বয়ফ্রেন্ড আজ তোমাকে গ নধ*র্ষ*ণ করতে যাচ্ছে। নিজেকে বাঁচাতে হলে বাড়ি থেকে বের হয়...
10/06/2023

অচেনা নাম্বার থেকে একটি মেসেজ,' তোমার বয়ফ্রেন্ড আজ তোমাকে গ নধ*র্ষ*ণ করতে যাচ্ছে। নিজেকে বাঁচাতে হলে বাড়ি থেকে বের হয়ো না।'

অহনা সাজগোজ করছিল বয়ফ্রেন্ডের সাথে দেখা করতে যাবে বলে। তখনি মোবাইলের স্ক্রিনে ভেসে উঠে মেসেজটি। সেটাকে উপেক্ষা করে আবারো সাজায় মনোনিবেশ করে। হয়তো কেউ দুষ্টামি করছে তার সাথে, সে ভেবেই তৈরি হয়ে নেয়।

বের হতেই আবার মোবাইলে মেসেজ আসে,' তারা এগারো জন। গ নধ*র্ষ*ণ থেকে নিজেকে বাঁচাতে এখনি সিদ্ধান্ত বদলাও। না হয় তোমার সম্মান নয় কেবল তুমিও বেঁচে ফিরতে পারবে না।'

অহনার রাগ হয় অচেনা সেই লোকের উপর, যে কিনা ভয় দেখাচ্ছে। মোবাইলটাকে সাইলেন্ট করে দেখা করতে যায় বয়ফ্রেন্ড অর্ণবের সাথে।

পার্কে পৌঁছাতেই অর্ণব বলল,' চলো এক জায়গায় যাব।'

' কোথায়?'

' আমার সাথে চলো।'

অহনা কথা না বাড়িয়ে অর্ণবের সাথে চলতে থাকে। পৌঁছে যায় নিজের এলাকা থেকে কিছু দূরে একটি জঙ্গলে। সুনসান নীরবতায় ভয় পায় অহনা। অর্ণবের শার্ট খামচে ধরে বলে,' এ তুমি কোথায় নিয়ে এলে আমায়?'

'‌আর একটু বেবি। কিছুক্ষণ পর‌ই দেখতে পাবে আসল মজা।'

' এটাতো জঙ্গল। এখানে কি এমন করবে তুমি?‌ বড় কোনো সারপ্রাইজ কি আছে?'

' হ্যাঁ, গেলেই দেখবে। অনেক বড় সারপ্রাইজ।'

তারা পৌঁছে যায় একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে‌। চারিদিকে কেমন বিদঘুটে অন্ধকার। পঁচা গন্ধ আসছে অনেকটা। সিড়ি বেয়ে উপরে উঠল। উপরটা পরিপাটি তবে একখানা ভাঙা আয়না আর বিছানা ছাড়া আর কিছুই চোখে পরছে না। অহনা বলল,' এখানে কি? কিছুতো নেই। আমরা এখানে কেন এলাম? আমার ভয় করছে অর্ণব। প্লীজ চলো বাড়ি চলে যাই।'

' একটু পর চমক দেখবে সবুর করো।'

দেখতে পেল একে একে দশজন তরুণ প্রবেশ করল। অহনার আচমকা অচেনা মেসেজের কথা মনে হয়। সেও বলেছিল এগারো জন লোক তাকে গনধর্ষণ করবে। বুকটা ধ্বক করে উঠল তার।
' অর্ণব, এরা কারা?'

' এরা আমার বন্ধু। মজা হবে আজ।'

'আমি বাড়ি যাব। আর এক মুহূর্তও এখানে না। তুমি গেলে চলো না হয় আমি একা গেলাম।'

একজন লোক এগিয়ে আসে অহনার দিকে,' কোথায় যাচ্ছ সোনা? তোমার জন্য‌ইতো আমরা এখানে এলাম। তুমি গেলে মজা করব কার সাথে?'

বলেই শয়তানি হাসিতে ফেঁটে পড়ল তারা। অর্ণব‌ও হাসছে। নিজেকে খুব অসহায় মনে হতে লাগল অহনার। বার বার মনে আসছে অচেনা মানবের কথা। যদি তার কথা শুনে না আসত, তাহলে এতো কিছু ঘটত না।

অর্ণবসহ এগারো জন পুরুষ অহনার দিকে এগিয়ে আসছে। অহনা নিজের হাতের ফোনটার দিকে তাকায়। রাগের বশে অফ করে রেখেছিল। তারাতাড়ি অন করতেই অর্ণব তার হাত থেকে মোবাইলটা নিয়ে বিছানায় ছুড়ে মারে। পরক্ষণেই এগারোজন এগিয়ে আসে আরো কাছে। অহনাকে বিছানায় ধাক্কা মেরে ফেলে দেয়। অহনা পিঠের নিচে মোবাঈলের অস্তিত্ব টের পায়। মোবাইল অন করতেই দেখতে পায় একটি মেসেজ,' তোমার পেছনে, বিছানার পাশে একটি স্প্রে আছে। সবার মুখে স্প্রে করো। আমি ব্যবস্থা নিচ্ছি।'

অহনা কোনো কিছু না ভেবে আশেপাশে তাকায়। সত্যি সত্যি একটি স্প্রে দেখতে পায়। হাতে নিয়েই তাদের চোখে মুখে স্প্রে করে। তারাহুড়ো হয়ে ঘরটি থেকে বেরিয়ে যেতেই অর্ণব ওর হাত ধরে ফেলে,' কোথায় যাচ্ছিস? তোকে ভোগ না করে এখান থেকে ছাড়বো না। পালাতে পারবে না।'

অহনা অর্ণবের হাতে কামড় বসায়। ব্যথার চোটে অর্ণব তাকে ছেড়ে দেয়। সিড়ি দিয়ে নামতেই আরেকজন ওর হাত টেনে ধরে। টেনে আবার উপরে নিয়ে যায়। ঠাসস করে একটা চড় বসিয়ে দেয়। অহনা ছিটকে পড়ে বিছানায়। চিৎকার করেও লাভ নেই এখানে। এই পরিত্যক্ত জায়গায় কেউ শুনবে না তার আর্তনাদ। পশুগলো পুনরায় ঝাঁপিয়ে পরতেই পুলিশ এসে হাজির হয়।
পুলিশ দেখে সবাই ভয়ে পালাতে থাকে। অর্ণবের মুখ থেকে বেরিয়ে আসে,' শা/লার পুলিশ খবর দিল কোন মা*?'

পুলিশ সবাইকে ধরে নেয়। অহনা বেঁচে যায়। একজন এস‌আই অহনার কাছে এসে বলল,' ভাগ্য করে এমন হাজবেন্ড পেয়েছেন। আজকালকার হাজবেন্ড ওয়াইফের মনের মিল থাকে না কখনো। আপনার স্বামীতো অফিস থেকেই আমাদের কল করে বলল, তার নাকি আপনাকে মনে পড়ছে, কলটাও ধরছেন না। ওনার মনে হচ্ছিল আপনি বিপদে আছেন। আমাদের বলল, আপনাকে তারাতাড়ি উদ্ধার করতে। কিন্তু উনি আমাদের সাথে আসলেন না। বেষ্ট অফ লাক, এমন স্বামী পেয়েছেন আপনি। এখন আপনি চলে যান। আপনি নিরাপদ, আমাদের গাড়ি আপনাকে বাড়ি পৌঁছে দেবে।'

অহনা মাথা নাড়িয়ে সম্মতি জানায়। মনে মনে ভাবতে থাকে। কে সেই ব্যক্তি, যে নিজেকে অহনার স্বামী পরিচয় দিল? কেন সে সাহায্য করছে? তাকে চিনল‌ই বা কি করে? অনেক প্রশ্ন মনে হতে থাকল।
অহনা ছুটে গেল সেই এস‌আই এর কাছে।
'স্যার, আপনি কি সেই লোকের নাম্বার দিতে পারবেন, যে আপনাকে বলেছিল আমাকে সাহায্য করতে?'

ইন্সপেক্টর অবাক হয়,' আপনার স্বামীর নাম্বার আপনার মনে নেই?'

অহনা আমতা আমতা করে বলল,' আসলে সে নতুন সিম নিয়েছে। নাম্বারটা আমার মনে নেই। আপনি এখন দিলে উপকৃত হতাম। না হয় বাড়ি গিয়ে তাকে জানাবো কি করে?'

ইন্সপেক্টর নাম্বার দিয়ে দেয় অহনাকে। নিজেও কল করে সেই অপরিচিত লোককে। আশ্চর্য ব্যাপার! ফোন বন্ধ বলছে। কয়েকবার ট্রাই করেও কোনো উপায় হয় না।
ইন্সপেক্টর বললেন,' বাড়ি গিয়ে ওনাকে খবর দিয়ে দেবেন। আমাদের এখানে কল লাগছে না।'

' জ্বী স্যার।'

অহনা বাড়ি গিয়েই দেখে এটা সেই নাম্বার, যে নাম্বার থেকে মেসেজ এসেছিল। কল করে, কিন্তু বন্ধ বলছে। এক পর্যায়ে বিরক্ত হয়ে রেখে দেয়। কিন্তু মনে খটকা রয়ে গেল।

অহনা বিছানায় গা এলিয়ে দিতেই আবার মেসেজ আসে। ফোন ধরে দেখে সেই অজানা নাম্বার থেকে মেসেজ,' দক্ষিণের জানালাটা বন্ধ করো। বাতাস ব‌ইছে খুব। ঠান্ডা লেগে যাবে।'

অহনা সাথে সাথেই নাম্বারটায় কল করে। বলতে না বলতেই আবার ফোন বন্ধ বলছে। অহনা তারাতাড়ি বাইরে যায়‌। চারিদিকে নিরবতা, কেউ নেই কোথাও। তাহলে সেই অপরিচিত লোক জানল কিভাবে তার জানালা খোলা? উত্তর ছাড়া হাজারো প্রশ্ন ঘুরপাক খায় অহনার মাথায়।

বিকেলে উঠে ওয়াশরুমে গোসল করতে যেতেই আয়নায় দেখতে পায়.....

#গল্পঃছায়া_মানব
সাথী ইসলাম
#পর্ব_১
চলবে ইনশা'আল্লাহ.....

সময়ের সঠিক তথ্য অনুসন্ধান
।।। রাউদ নিউজ।।।

সোডিয়াম সাইক্লামেট নামের যৌগ যা 'ঘন চিনি' নামে পরিচিত বা‌লাদেশে। এই যৌগ চিনির চেয়ে ৫০ গুণ বেশি মিষ্টি। অর্থাৎ, ১ কেজি ...
03/06/2023

সোডিয়াম সাইক্লামেট নামের যৌগ যা 'ঘন চিনি' নামে পরিচিত বা‌লাদেশে। এই যৌগ চিনির চেয়ে ৫০ গুণ বেশি মিষ্টি। অর্থাৎ, ১ কেজি চিনি যতটা মিষ্টি স্বাদ আনতে পারে, মাত্র ২০ গ্রাম সোডিয়াম সাইক্লামেটের পক্ষেই খাবারকে ততটা মিষ্টি করে তোলা সম্ভব। কিন্তু এই সোডিয়াম সাইক্লামেট ভয়ঙ্কর বিষাক্ত।
দুঃখজনক হলেও সত্য যে বাজারের বেশিরভাগ মিষ্টি জাতীয় খাবার এখন এই ঘনচিনি ব্যাবহার করে তৈরী হচ্ছে এবং আমরা মহা সুখে তা খেয়ে যাচ্ছি,সবচেয়ে ভয়ের ব্যাপার হলো এই যে অধিকাংশ মানুষ এই ব্যাপারে প্রায় কিছুই জানেনা 😣😞😓
।।। সময়ের সঠিক তথ্য অনুসন্ধান।।।
।।। রাউদ নিউজ।।।

কাজি সিরাজুল ইসলাম গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ। মধুখালি, ফরিদপুর। এসেম্বলি ক্লাশ ৯ টা ৪৫ছুটি ৫ টা।  সরকারি নির্দেশ মোতাবেক অত...
02/06/2023

কাজি সিরাজুল ইসলাম গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ।
মধুখালি, ফরিদপুর।
এসেম্বলি ক্লাশ ৯ টা ৪৫
ছুটি ৫ টা। সরকারি নির্দেশ মোতাবেক অতিরিক্ত ১ ঘন্টা ক্লাশ নেওয়া হচ্ছে এই স্কুলে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য শিক্ষকদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ।
সরকারি নির্দেশনা শতভাগ বাস্তবায়ন করে এই প্রতিষ্ঠান।
স্মার্ট অয়েবপোর্টাল। স্কুল ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার। স্মার্ট ডিজিটাল হাজিরা অনলাইন মনিটরিং।
www.ksigsc.edu.bd
উপজেলা নিরবাহি অফিসার আশিকুর রহমান চৌধুরী স্যার এর নেতৃত্বে স্কুলের অধ্যক্ষ মোল্যা আবুসাইদ স্যার এবং বিজ্ঞান শিক্ষক মনিরুল ইসলাম স্যার স্কুলটিকে শতভাগ ডিজিটাল এর আওতায় নিয়ে এসেছে।
স্কুলটিতে সকল ধরনের ডিজিটাল টেকনোলজি প্রভাইড করছে সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রাউদ সফটওয়্যার সলিউশন্স।
যেকোন প্রতিষ্ঠানের সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট, ডিজিটাল হাজিরার সহজ সমাধান দিচ্ছে রাউদ।
যোগাযোগ: ০১৭১৫২২৪২৩৯
।।। রাউদ নিউজ।।।
সময়ের সঠিক তথ্য অনুসন্ধান

অবাক হলাম যখন ফার্মেসি থেকে স্যানিটারি ন্যাপকিন এর বদলে মেয়েটি কনডম কিনলো!আমি প্রয়োজনীয় ওষুধ কিনে মেয়েটার পিছু নিলাম। খা...
29/05/2023

অবাক হলাম যখন ফার্মেসি থেকে স্যানিটারি ন্যাপকিন এর বদলে মেয়েটি কনডম কিনলো!
আমি প্রয়োজনীয় ওষুধ কিনে মেয়েটার পিছু নিলাম। খানিকটা ইতস্তত বোধ করলেও কৌতূহল মেটাতে তাকে ডাক দিলাম।
"আপু শুনছেন?"
"জ্বি ভাইয়া বলেন?"
"একটা ব্যক্তিগত প্রশ্ন করবো?"
মেয়েটা হেসে জবাব দিলো,
" আমি জানি আপনি কি জিজ্ঞাসা করবেন।"
একটু লজ্জা পেয়ে মাথা নিচু করে রইলাম।
মেয়েটা নিজের থেকেই বললো,
"আমার বাবা অথর্ব। সড়ক দুর্ঘটনায় দুটি পা হারিয়ে ঘরের এক কোণে পড়ে আছেন। মা টুকটাক সেলাই জানেন। কিন্তু তা দিয়ে কি সংসার চলে? ছোট দুটো ভাই বোন আছে। ওদের পড়ার খরচ, দৈনন্দিন জীবনের খরচ, অনেক ভেবে চিন্তে আমি চাকরি খুঁজতে থাকি। কোনোমতে অনার্সটা শেষ করি। একটা চাকরিও পেয়ে যাই। তবে সমস্যা হলো অফিস থেকে বাড়ি ফিরতে বেশ রাত হয়ে যায়। সেদিন আমার এক কলিগ অফিস শেষে বাড়ি ফেরার পথে একদল জানোয়ারের কাছে ধর্ষিত হয়। হতে পারে, সেই জানোয়ারদের পরবর্তী শিকার আমি। তাই, প্রটেকশন নিয়ে রাখছি সাথে। ওই যে বলে না? ধর্ষণ যখন সুনিশ্চিত তা উপভোগ করাই শ্রেয়?"
আমি বললাম,
" আপু দেশে আইন বলে কিছু আছে।"
সে তড়িঘড়ি করে বলে উঠলো,
"ভাগ্যিস মনে করিয়ে দিলেন! বলতে ভুলে গেছিলাম, আমার কলিগ পুলিশের কাছেও গিয়েছিলো। শুনেছি, উনিও কুপ্রস্তাব দিয়ে বসেছেন। বাপ মরা মেয়ে। পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের কথা ভেবে গলায় দড়িও দিতে পারছে না।"
আমি বাকরুদ্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম। মেয়েটি শান্ত গলায় বললো,
"কখনো যদি আমার এরকম পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয় তবে আমি উপভোগই করবো। কারন এই সুশীল সমাজ ধর্ষককে নয়, ধর্ষিতাকে অপরাধীর চোখে দেখে। আর আমি তো সমাজের নিয়ম অমান্য করে চলি। চাকরি করি, রাত করে বাড়ি ফিরি। এ জাতীয় মেয়েরাই ধর্ষণের শিকার হয়। এদের জন্য সমাজ ধর্ষককে দায়ী করবে না। আমার ওপর আমার মা-বাবার ভালো থাকা আর আমার ভাই-বোনের ভবিষ্যৎ নির্ভর করে আছে। আমাকে যে আরো অনেক দিন বাঁচতে হবে ভাই! ভালো থাকবেন।"

লক্ষ্য করলাম মেয়েটার চোখের কোণায় জল চিকচিক করছে। সে মলিন হেসে নিজ গন্তব্যের উদ্দেশ্যে যাত্রা করলো। আমি ঝাপসা চোখে তাঁকিয়ে রইলাম তার প্রস্থানের পথে।

ধর্ষিতা
লিখাঃ Atia_Adiba

সবচেয়ে বড় অভাগা হলেন কবি কাজী নজরুল ইসলাম। তার চার বছরের শিশু বুলবুল যে রাতে মা/রা গিয়ে ছিল, সে রাতে তার পকেটে একটা ক...
29/05/2023

সবচেয়ে বড় অভাগা হলেন কবি কাজী নজরুল ইসলাম। তার চার বছরের শিশু বুলবুল যে রাতে মা/রা গিয়ে ছিল, সে রাতে তার পকেটে একটা কানাকড়িও ছিল না।

অথচ কাফন,দাফন,গাড়িতে করে দেহ নেওয়া ও গোরস্থানে জমি কেনার জন্য দরকার ১৫০ টাকা, সে সময়ের ১৫০ টাকা মানে অনেক টাকা। এত টাকা কোথায় পাবে। বিভিন্ন লাইব্রেরীতে লোক পাঠানো হল। না, টাকার তেমন ব্যবস্থা হয়নি। শুধুমাত্র ডি. এম লাইব্রেরি দিয়েছিল ৩৫ টাকা। আরো অনেক টাকা বাকি। টাকা আবশ্যক।

ঘরে দেহ রেখে কবি গেলেন এক প্রকাশকের কাছে। প্রকাশক শর্ত দিল। এই মুহূর্তে কবিতা লিখে দিতে হবে। তারপর টাকা..

কবি মনের নীরব কান্না, যাতনা লিখে দিলেন কবিতায়.....

"ঘুমিয়ে গেছে শান্ত হয়ে
আমার গানের বুলবুলি
করুন চোখে চেয়ে আছে
সাঁঝের ঝরা ফুলগুলি"...

একজন সন্তান হারা পিতার কি নিদারুণ কষ্ট :)
সংগৃহীত।

Address

10/3/5 Toyenbee Circular Road , Motijheel
Dhaka
1000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Raud News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Raud News:

Share