Nil's Voice

Nil's Voice This page is a page of a Voice love story. Here all the story lovers will find romantic stories.

29/12/2021
 #জ্বীনমানব #লেখক:মেহরাব হোসেন নীল (Me) #পর্ব:০২-জ্বীনিতারার এই রশ্মিই নিয়ে আমাদের জ্বীনরাজ‍্যের আরেকজন উত্তরাধিকারীর কা...
28/12/2021

#জ্বীনমানব
#লেখক:মেহরাব হোসেন নীল (Me)
#পর্ব:০২
-জ্বীনিতারার এই রশ্মিই নিয়ে আমাদের জ্বীনরাজ‍্যের আরেকজন উত্তরাধিকারীর কাছে।(আয়না দাদীমা)
সেই রশ্মি পৃথিবীতে যেতে থাকে এবং গিয়ে পৌছায় এক ছেলের হাতের জ্বীনিচিহ্নের উপর।সে আর কেউ নয় সেই হলো মেহরাব (আমি)।সেই রশ্মি তারপর মেহরাবের হাতের জ্বীনিচিহ্ন থেকে প্রতিফলিত হয়ে গিয়ে পৌছায় জ্বীনিতারার মধ‍্যে এবং আকাশে রেখে আসে এক রেখা।যে সময় এটি ঘটে সে সময় মেহরাব(আমি) ঘুমিয়ে ছিলো।তাই সে কিছু বুঝতে পারেনি।
-এ রেখার মাধ‍্যমে তোমরা পৌছতে পারবে সেখানে যেখানে তোমাদের ভাই রয়েছে।(ইশফাতের মা)
-হ‍্যা দাদুভাই। তোমার মা ঠিক বলেছে।(আয়না দাদীমা)
-কিন্তু দাদীমা আমি চিনবো কিভাবে আমার ভাইকে?(ইশফাত)
-দাদুভাই তোমার ভাইয়ের হাতেও তোমার হাতের মতো জ্বীনিচিহ্ন থাকবে।(আয়না দাদীমা)
-হ‍্যা দাদীমা। আমি বুঝতে পেরেছি। চলুন আয়নারা। (ইশফাত)
-চলো ইশফাত।(আয়নারা)
-আল্লাহ তোমাদের সহায় হোক।(জ্বীনি দাদীমা ও ইশফাতের মা)
এরপর আয়নারা ও ইশফাত সেই চিহ্নের পিছু পিছু জ্বীনিশক্তি দ্বারা উড়ে যাচ্ছে। একসময় তারা উত্তরের দিকে চলে আসে এবং সেখানে রেখার শেষ বিন্দু দেখতে পায়।
-আয়নারা আমাদের সকলকে আলাদা হয়ে চারিদিকে খুজতে হবে এবং প্রত‍্যেক ছেলের হাতে দেখবেন এই চিহ্ন আছে কিনা। যে ছেলের হাতে এই চিহ্ন থাকবে সেই হলো আমার ভাই আর জ্বীনবংশের আরেকজন উত্তরাধীকারী। (ইশফাত)
-ঠিক আছে ইশফাত।(আয়নারা)
এরপর আয়নারা একদিকে আর ইশফাত অন‍্যদিকে চলে যায় এবং খুজতে থাকে মেহরাবকে। একসময় আয়না এবং ইশফাত একটা এলাকার মধ‍্যে একত্রিত হয়।
-আয়নারা পেলেন আমার ভাইকে? (ইশফাত)
-না ইশফাত। কোনো ছেলের হাতেই সেই চিহ্ন দেখতে পেলাম না। (আয়না)
-আমাদের খুব তাড়াতাড়ি খুজতে হবে আমার ভাইকে কারণ আর মাত্র কয়েকদিন পরেই আমার ভাইয়ের ১৮ বছর পূর্ণ হবে।
-আচ্ছা ইশফাত জ্বীনিতারা আলো যেই পর্যন্ত এসেছে সেটা কিন্তু একটা বাগান আর এই বাগানের কাছাকাছি জনবসতি বলতে এই জায়গাটাই আছে বাকিগুলো দূরে দূরে। হতে পারে এই জায়গাই আছে তোমার ভাই। (মস্তি আয়না)
-ঠিক বলেছেন মস্তি আয়না। আমাদের তাহলে এখানেই ছদ্দবেশে কোথাও থাকতে হবে। আর আয়নারা কেউ এখানে আপনারা আপনাদের আসল পরিচয় কাউকে বলবেন না। বলবেন আমি আপনাদের ভাই আর আপনারা আমার আপু।
-ঠিক আছে ইশফাত।(আয়না)
-নিজেদের ছদ্দবেশ ধারণ করুন সবাই আপনাদের শক্তি দ্বারা। (ইশফাত)
এরপর ইশফাত ও আয়নারা নিজেদের শক্তি দ্বারা ছদ্দবেশ ধারণ করে। তারপর তারা সেই এলাকায় প্রবেশ করে এবং তাদের সাথে দেখা হয় এক মহিলার। সেই মহিলাকে দেখে ইশফাত তাকে জিজ্ঞাসা করে
-আসসালামু আলাইকুম। আপনাদের এখানে কোনো বাসা আছে কি যেটা ভাড়া হবে?(ইশফাত)
-ওয়ালাইকুমুসসালাম। হুম বাসা আছে একটা। তা তোমরা কতজন থাকবে?(মহিলাটি)
-আমি থাকবো আর আমার ৫ বোন থাকবে।(ইশফাত)
-ও আচ্ছা। তাহলে চলো তোমাদের বাসা দেখাচ্ছি এসো আমার সাথে।(মহিলাটি)
তারপর ইশফাত ভাইয়া ও আয়নারা সেই মহিলাটির সাথে যেতে থাকে। সেই মহিলা তাদের বাসা দেখিয়ে দেয় এবং বাসাটি ইশফাত ও আয়নারা পছন্দ করে। তারপর তারপর তারা সেই বাসায় থাকবে সিদ্ধান্ত নেয়। সেই মহিলাটি রাতের খাবারে তাদেরকে ইনভাইট করে। তারা প্রথমে রাজি না হলেও মহিলাটির অনুরোধে রাজি হয়ে যায়। তারপর তারা রাতের বেলা মহিলাটির বাড়ি যায়। মহিলাটি তাদের আপ‍্যায়ন করতে থাকে এবং বসতে বলে। ইশফাত আশেপাশে তাকিয়ে একটা ছবির দিকে তার চোখ আটকে যায় কারণ সেই ছেলেটির মুখটা তার অনেক চেনা চেনা লাগে। সে মহিলাকে জিজ্ঞাসা করে ছেলেটি সম্পর্কে। পরে মহিলাটি বলে এটা তার ছেলে মেহরাব। মেহরাব নাম শুনে ইশফাত ভাইয়া ও আয়নারা খানিকটা স্থির হয়ে যায়। তাদের স্তব্ধ থাকা দেখে মহিলাটি বলল, কি হলো?তোমরা বসো?আমি তোমাদের জন‍্য খাবার নিয়ে আসছি।
আয়নারা বসে কিন্তু ইশফাত এখনো তাকিয়ে আছে ছবিটির দিকে। মনে হচ্ছে ছবিটির ছেলেটি তার খুব কাছের।
এমন সময় বাইরে থেকে একটা ছেলে বলল, মা মা আমি চলে এসেছি। ছেলেটির কন্ঠ ইশফাতের হ্রদয়ে গিয়ে বিধলো। কেনো এতো পরিচিত মনে হচ্ছে ছেলেটাকে ইশফাতের সে বুঝতে পারছে না।
মহিলাটি তখন বাইরে থেকে আসতে আসতে বললো, বাবা এসেছিস তুই?
ছেলেটি বলল,হ‍্যা মা। আমি এসেছি।
মহিলাটি বলল,আয় দেখ কারা এসেছে?তোর এক ভাইয়া ও আপুরা এসেছে এবং তারা এখন থেকে আমাদের উপরতলায় থাকবে। আচ্ছা বাবা তোমার আর তোমার বোনদের নামটাই তো জানা হলো না।
(ইশফাতকে উদ্দেশ্য করে)
-আমি ইশফাত। আর আমার বোনদের নাম হলো মস্তি,জলা,পানি,বাতাস,ধ্বনি।
-ও আচ্ছা। অনেক আলাদা ধরনের সুন্দর নামগুলো তোমার বোনদের।
-আচ্ছা এ হলো আমার ছেলে ইশফাত আর ইশফাত এ হলো তোর ইশফাত ভাইয়া। (মহিলাটি)
-আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া।
-ওয়ালাইকুমুসসালাম। (ইশফাত)
তারপর ছেলেটি এক হাত বাড়িয়ে দিলো ইশফাতের দিকে হাত মিলানোর জন‍্য। ছেলেটির হাত স্পর্শ করার সাথে সাথে তার কেমন যেনো অনুভূত হলো। মনে হলো এই ছেলের সাথে সে আগেও কথা বলেছে।
#চলবে_________

 #জ্বীনমানব #লেখক:মেহরাব হোসেন নীল (Me) #পর্ব:০১বন্ধু তোর কাছে জ্বীন বংশের উত্তরাধিকারী এ সন্তানকে রেখে যাচ্ছি। রেখে যাচ...
26/12/2021

#জ্বীনমানব
#লেখক:মেহরাব হোসেন নীল (Me)
#পর্ব:০১
বন্ধু তোর কাছে জ্বীন বংশের উত্তরাধিকারী এ সন্তানকে রেখে যাচ্ছি। রেখে যাচ্ছি আমার দাদুভাইকে। তুই ওর খেয়াল রাখিস। কেউ যেন জানতে না পারে যে ও কোনো সাধারণ সন্তান নয় ওর সাথে জ্বীনবংশের খুব দৃঢ় সম্পর্ক আছে। আর ওর ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার দিন এক নতুন পরিবর্তন আসবে ওর মধ‍্যে। আমার আরেক দাদুভাই আর ওর ভাই জ্বীনবংশের আরেকজন উত্তরাধিকারী ইশফাত ঠিক একদিন আসবে ওর ভাইকে জ্বীনরাজ‍্যে ফেরত নিতে। ইশফাত আসবে ওর ভাই মেহরাব কে নিতে।
18 বছর পর,
-সিফ্রিত জ্বীন আমাদের আয়ানাদের ছেড়ে দাও বলছি।(আয়ানা দাদীমা)
-কখনোই না?সব আয়ানারা মরবে আজকে। হা হা হা।
কথাটি বলেই সিফ্রিত জ্বীন আক্রমণ শুরু করলো আয়নাদের উপর।ঠিক তখনই দাদীমা জ্বীনিশক্তি দ্বারা সিফ্রিত জ্বীনের আক্রমণ কে প্রতিহত করলো।
-আমি তোমাকে আয়নাদের কোনো ক্ষতি করতে দিবো না সিফ্রিত জ্বীন।(আয়ানা দাদীমা)
-আমি তো আয়নাদের মারবোই আর মারবো আপনার নাতী ইশফাতকে যে আমার দাদুকে হত‍্যা করেছে। ওকে আমি ছাড়বো না। (সিফ্রিত জ্বীন)
তখনই ইশফাত ভাইয়া সেখানে এসে উপস্থিত হয় এবং বলে,
-সিফ্রিত জ্বীন তোর দাদীমার জন‍্য আমি আমার ভাইকে হারিয়েছি তাই আমি তোর ভাইকে মেরেছি।
কথাটি বলেই ইশফাত ভাইয়া জ্বীনিশক্তি দ্বারা আয়নাদেরকে মায়া বাধন থেকে মুক্ত করে। তখনই সিফ্রিত জ্বীনের পোষা জ্বীনেরা আক্রমণ শুরু করে এবং আয়নারা ও জ্বীন দাদীমা এবং ইশফাত ভাইয়া জ্বীনশক্তি দ্বারা তাদের আক্রমণ প্রতিহত করে। ঠিক তখনই সিফ্রিত জ্বীন তার সবচেয়ে মারাত্মক শক্তিশালী অস্ত্র নিক্ষেপ করে ইশফাত ভাইয়ার দিকে। সেই অস্ত্র ইশফাত ভাইয়ার বুকে গিয়ে আঘাত করে। আর সাথে সাথেই অস্ত্রটি অদৃশ্য হয়ে যায় এবং সিফ্রিত জ্বীন হাসতে শুরু করে এবং বলে, ইশফাত এই অস্ত্র তোকে আর তোর রাজ‍্যের সকল শক্তি শেষ করে দিবে। আর সকল শক্তি শেষ হওয়ার সাথে সাথে তুইও মরবি ইশফাত। তুই ও মরবি।
কথাটি বলেই সিফ্রিত জ্বীন অদৃশ্য হয়ে যায় এবং ইশফাত ভাইয়া ব‍্যথায় শুয়ে পড়ে সেখানে। তখনই সেখানে বড়মা(ইশফাত ভাইয়ার মা) উপস্থিত হয় এবং ইশফাত ভাইয়াকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে শুরু করে।
-মা আমার ছেলেকে কি বাঁচানোর কোনো উপায় নেই।(বড় মা)
-আছে একটা উপায়। কিন্তু তার আগে আমাদের ইশফাতের ব‍্যথার উপশম করতে হবে। আয়নারা তোমরা তৈরি। (জ্বীন দাদীমা)
এরপর জ্বীন দাদীমা ও আয়নারা জ্বীনিশক্তি দ্বারা গাছের এক ধরনের নির্যাস ইশফাত ভাইয়ার উপর প্রয়োগ করে এবং ইশফাত ভাইয়ার ব‍্যথার উপশম হতে থাকে। ইশফাত ভাইয়া আস্তে আস্তে তখন উঠে এবং দাদীমাকে বলে,
-দাদীমা সিফ্রিত জ্বীন যা বলেছে সেগুলো সত‍্যিই ঘটবে?আপনি কিছু বলছেন না কেনো দাদীমা?
-হ‍্যা দাদুভাই। এ অস্ত্র খুবই ভয়ংকর। এ অস্ত্র তোর ভিতরে থেকে ধীরে ধীরে তোর শক্তিকে শুষে নিচ্ছে। যার ফলে একসময় তোর সব শক্তি শুষে নিয়ে জ্বীনরাজ‍্যের শক্তি শোষণ করা শুরু করবে। সবচেয়ে বেশি মারাত্মক হলো দাদুভাই তুমি জ্বীনবংশের উত্তরাধিকারী। যার কারণে তোর শক্তির সাথে সাথে জ্বীনি তলোয়ারের শক্তিও শুষে নিতে শুরু করেছে তোর ভেতরে থাকা অস্ত্র।(জ্বীন দাদীমা)
-এর কি কোনো সমাধান নেই দাদীমা?(ইশফাত ভাইয়া)
-শুধুমাত্র একটা সমাধানই আছে। সেটা হলো তোর ভাই আর আমার আরেক দাদুভাই মেহরাব।দাদুভাই তোকে আর জ্বীনি তলোয়ারের শক্তিকে শুধু বাঁচাতে পারবে তোর ভাই আর এই জ্বীন বংশের আরেকজন উত্তরাধিকারী। (জ্বীন দাদীমা)
-কিন্তু দাদীমা আমার ভাই মেহরাবকে তো ওরা মেরে ফেলেছে। (ইশফাত ভাইয়া)
-না দাদুভাই তোর ভাইয়ের শরীরকে ওরা মেরে ফেলেছে। কিন্তু তোমার ভাইয়ের আত্মাকে ওরা মারতে পারে নি। (জ্বীন দাদীমা)
-আমি তোমার কথা কিছুই বুঝতে পারছি না দাদুভাই।
(ইশফাত ভাইয়া)
-শোন তাহলে দাদুভাই,
তোর ভাইয়ের জন্মের সময়ে তোর দাদুভাই বুঝতে পেরেছিলো যে তোর ভাইয়ের মধ‍্যে জ্বীন শক্তি ছাড়াও অন‍্য কোনো শক্তি আছে যা অনেক খারাপ জ্বীনকে মারতে পারবে। তাই অনেক খারাপ জ্বীন তোর ভাইকে হত‍্যা করতে চায়। তাই তোর দাদা আর আমি মিলে তোর ভাইয়ের শরীরে এক কবজ লাগাই যাতে তোর ভাইয়ের শরীরের কিছু হলেও যেন তোর ভাইয়ের আত্মার যেন কিছু না হয় এবং তোর দাদার আশঙ্কা সত‍্যি হয়। সিফ্রিত জ্বীনের দাদীমা তোর ভাইকে হত‍্যা করে। কিন্তু তোর ভাইয়ের আত্মাকে আমি আর তোর দাদুভাই মিলে তোর প্রথম ভাই যে জন্মানোর কিছুক্ষণ পরই মারা গেছিলো তার দেহে প্রবেশ করিয়েছি। আর তাকে তোর দাদা তার এক বন্ধুর কাছে দিয়েছে। আর এ কথা কাউকে বলিনি কারণ তোর ভাইয়ের প্রাণ সংশয় ছিলো। যদি এবারও তোর ভাইকে হত‍্যা করা হতো তাহলে তোর ভাইয়ের আত্মাকেও বাঁচানো যেতো না।(জ্বীন দাদীমা)
কথাগুলো শুনে আনন্দে ইশফাত ভাইয়ার চোখ থেকে পানি পড়ছে। কারণ তার ভাই মেহরাব (আমি) যে বেঁচে আছে।
-কোথায় আছে আমার ভাই দাদীমা? (ইশফাত ভাইয়া) -তোর ভাই আছে পৃথিবীতে এক মানুষের পরিবারে।(জ্বীন দাদীমা)
-কিন্তু দাদীমা আমার ভাই ও তো আমার মতোই জ্বীন হওয়ার কথা। তাহলে সে পৃথিবীতে মানুষের পরিবারে কিভাবে থাকছে?তার তো বিভিন্ন সমস‍্যার সম্মুখীন হওয়ার কথা।
-দাদুভাই তুমি একজন জ্বীন তোর ভাইয়ের জ্বীনিশক্তি ছাড়াও অন‍্য যে শক্তি আছে তা আমি আল্লাহর রহমতে জ্বীনিতারার মাধ‍্যমে জেনেছি।তোর ভাই শুধু জ্বীন না। তোর ভাই একজন জ্বীনমানব। আর তোর ভাই মেহরাব কে জ্বীনরাজ‍্যে এনে তার অভিষেকের মাধ‍্যমে তোর ভাইয়ের জ্বীনিশক্তি তোর জ্বীনিশক্তির সাথে সংমিশ্রণ হয়ে সেই অস্ত্রের কার্যক্ষমতা নষ্ট করে দিবে এবং তোর আর জ্বীনি তলোয়ারের শক্তি পুরোপুরি ফিরে আসবে। (ইশফাত ভাইয়া)
-যাও ভবিষ্যৎ জ্বীন বাদশাহ তোমার ভাইকে আর এ জ্বীনরাজ‍্যের আরেকজন উত্তরাধিকারীকে নিয়ে আসো। যাও আমার আরেকটা ছেলেকে নিয়ে এসো।(বড় মা)
-হুম আম্মিজান। আমার জন‍্য দোয়া করো আমি যেন আমার ভাইকে আর এ রাজ‍্যের আরেকজন উত্তরাধিকারীকে জ্বীনরাজ‍্যে নিয়ে আসতে পারি। (ইশফাত ভাইয়া)
-আর একটা কথা দাদুভাই। তোকে তোর ভাইয়ের 18 বছর পূর্ণ হওয়ার দিনের মধ‍্যেই জ্বীনরাজ‍্যে আনতে হবে দাদুভাই কারণ সেই রাতেই তোর ভাই একজন সম্পূর্ণ জ্বীনমানব এ পরিণত হবে আর সেই রাতেই তোর ভাইয়ের অভিষেক করতে হবে।।(জ্বীন দাদীমা)
-ঠিক আছে দাদীমা। আমি আমার ভাইকে তার18 বছর পূর্ণ হওয়ার দিনের মধ‍্যেই জ্বীনরাজ‍্যে নিয়ে আসবো।
-আমরা যাবো ইশফাত তোমার ভাইকে আনতে?(আয়নারা)
-ঠিক আছে আয়নারা। আপনারা থাকলে আমার ভাইকে খোজা আরও সহজ হয়ে যাবে।(ইশফাত ভাইয়া)
-আমার আরেক দাদুভাইকে নিয়ে জ্বীনরাজ‍্যে তাড়াতাড়ি যাতে আসতে পারিস এই দোয়াই করি। আল্লাহ্ তোদের সহায় হোক। আর আয়নাদের আর তোর খেয়াল রাখিস দাদুভাই(জ্বীন দাদীমা)
-কিন্তু আমরা কোন দিকে গেলে জ্বীনরাজ‍্যের আরেক উত্তরাধিকারীর খোজ পাবো। (আয়নারা)
-চিন্তা করোনা আয়নারা।আমি জ্বীনিতারাকে জাগ্রত করে তার রশ্মিকে পৃথিবীতে পাঠাচ্ছি।(জ্বীন দাদীমা)
তারপর দাদীমা জ্বীনিতারাকে জাগ্রত করে তার রশ্মি পৃথিবীতে পাঠায়।
-এই রশ্মিই নিয়ে যাবে আমাদের এ রাজ‍্যের আরেক উত্তরাধীকারীর কাছে। (জ্বীন দাদীমা)
#চলবে________

23/12/2021

Breakup এর তিনবছর পর।Romantic Love Story।Nil's Voice

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nil's Voice posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nil's Voice:

Share

Category