Dhanmondi Foundation

Dhanmondi Foundation Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dhanmondi Foundation, Publisher, Dhaka.

মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস বলেছেন, তিনি আগামী ২০ বছরের মধ্যে তাঁর সম্পদের ৯৯ শতাংশ দান করে দেবেন। তিনি জানান, তিন...
10/05/2025

মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস বলেছেন, তিনি আগামী ২০ বছরের মধ্যে তাঁর সম্পদের ৯৯ শতাংশ দান করে দেবেন। তিনি জানান, তিনি তাঁর ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দান বাড়াবেন। ২০৪৫ সালের মধ্যে তাঁর ফাউন্ডেশনের কাজ বন্ধ করে দেওয়া হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার এক ব্লগ পোস্টে বিশ্বের অন্যতম এই ধনকুবের বলেন, ‘আমি মারা গেলে মানুষ অনেক কিছু বলবে। কিন্তু আমি নিশ্চিত করতে চাই, ওই সব ব্যক্তির কেউ যেন বলতে না পারেন—‘তিনি ধনী অবস্থায় মারা গেছেন’।
৬৯ বছর বয়সী বিল গেটস বলেন, তাঁর নামে থাকা ফাউন্ডেশন ইতিমধ্যেই স্বাস্থ্য ও উন্নয়ন প্রকল্পে ১০ হাজার কোটি মার্কিন ডলার ব্যয় করেছে। তিনি আশা করছেন, আগামী দুই দশকে এই ফাউন্ডেশন আরও ২০ হাজার কোটি ডলার খরচ করবে। তবে এটি বাজার ও মুদ্রাস্ফীতির ওপর নির্ভর করবে।
বিল গেটস তাঁর ব্লগে ১৮৮৯ সালে লেখা অ্যান্ড্রু কার্নেগির একটি প্রবন্ধ ‘দ্য গসপেল অব ওয়েল্‌থ’-এর কথা উল্লেখ করেছেন। এ প্রবন্ধে বলা হয়েছে, ধনী ব্যক্তিদের দায়িত্ব তাঁদের সম্পদ সমাজে ফিরিয়ে দেওয়া।
গেটস সেখানে কার্নেগির একটি উদ্ধৃতি উল্লেখ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি ধনী অবস্থায় মারা যান, তিনি গ্লানিকর অবস্থায় মারা যান।’
গেটসের সর্বশেষ এই প্রতিশ্রুতি তাঁর দাতব্য কার্যক্রমকে আগের চেয়ে দ্রুতগতিতে এগিয়ে নেবে। আগে তিনি ও তাঁর সাবেক স্ত্রী মেলিন্ডা পরিকল্পনা করেছিলেন, তাঁদের মৃত্যুর পরও ফাউন্ডেশন বহু দশক ধরে কাজ করে যাবে।

ঢাকায় এখন ৪০ ডিগ্রী তাপমাত্রা নিয়ে যারা কান্নাকাটিকরতেসেন, এই আপনারাই আর্কিটেক্টদের কাছে গিয়ে বলেন যে এক ইঞ্চি জায়গাও আপ...
30/04/2025

ঢাকায় এখন ৪০ ডিগ্রী তাপমাত্রা নিয়ে যারা কান্নাকাটি
করতেসেন, এই আপনারাই আর্কিটেক্টদের কাছে গিয়ে বলেন যে এক ইঞ্চি জায়গাও আপনি ছাড়তে রাজি না!

কেউ বলেন না যে আমার বাসাটা ছোট হোক, কিন্তু বিশাল কিছু গাছ লাগায় দেন! পুরাটা জুড়ে বিল্ডীং চান, রাজউকের মিনিমাম সেটব্যাক রেখে বাড়ি করার নিয়মটাও ধান্দাবাজি করে মানেন না, মিনিমাম গ্রিন স্পেস যেটা থাকার কথা সেটায় আপনি বসান ইট, বালু, সিমেন্ট! কারণ আপনার ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য আপনার বিশাল টাকার ভান্ডার এই বাড়ি রেখে যাইতে হবে, তাদের জন্য একটু অক্সিজেন রেখে যাবেন না, একটু বাতাস রেখে যাবেন না!

মনে রাখবেন, সবকিছুর সীমা আছে! প্রকৃতি মাফ করে না!
ইটের বস্তিতে ৫০ ডিগ্রী তাপে শ্বাস নিতে না পারলে আপনার পরবর্তী প্রজন্মও আপনাকে মাফ করবে না।কবরে বসে দোয়ার আশা করবেন।
©
Md Mazharul Haque Himu

@

নবীন ও তরুণ উদ্যোক্তা দেরকে মূলধারার ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে কাজ করছে ধানমণ্ডি ফাউন্ডেশন। রকিবা আক্তার কলি খু...
18/11/2024

নবীন ও তরুণ উদ্যোক্তা দেরকে মূলধারার ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে কাজ করছে ধানমণ্ডি ফাউন্ডেশন।
রকিবা আক্তার কলি খুবই সহজ সরল সাধারণ একটি মেয়ে। মাধ্যমিক গণ্ডি পেরিয়ে ঘরে বসে শখের বশে বাচ্চাদের জামা-কাপড়, ছোটখাটো ব্যাগ সেলাই ও টুকিটাকি হাতের কাজ করে সময় পার করতো। এই বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক কোন জ্ঞান তার ছিল না। এইচ এস এফ এর উইমেন ইমপাওয়ারমেন্ট প্রজেক্ট এর মাধ্যমে তাকে শেখানো হয় এবং ব্যবহৃত জিন্সের প্যান্ট দিয়ে পরিবেশবান্ধব এই ব্যাগগুলা তৈরি করার কাজ কলিকে দেওয়া হয়। প্রায় ৪০ টির মতো ব্যাগ খুবই অল্প সময়ে সফলভাবে সম্পন্ন করে দেয় কলি। এই প্রজেক্ট থেকে প্রাপ্ত অর্থ তার শখ গুলোকে একটি সম্ভাবনাময় উদ্যোগে পরিণত করার ক্ষেত্রে প্রথম মাইলফলক হয়ে থাকবে।




১৯ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়েরই রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ...
13/10/2024

১৯ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়েরই রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক, প্রশাসনিক ও ছাত্ররাজনীতির বিষয়ে কথা বলেছেন, জানিয়েছেন ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
অধ্যাপক মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার বলেন, " বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে একাডেমিক প্রতিষ্ঠান, এটি রাজনৈতিক কোনো প্রতিষ্ঠান নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনৈতিক ইমেজ বেড়ে একাডেমিক ইমেজ কমে গেছে। এই ইমেজ বাড়াতে হবে। যোগ্য গ্রাজুয়েট তৈরি করতে পারলে যোগ্য নেতাও তৈরি হবে।"
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাজনীতির বিষয়ে চবি উপাচার্য বলেন, " অধিকাংশ শিক্ষার্থী ছাত্ররাজনীতি চান না। ছাত্ররাজনীতি বন্ধ মানে এই নয় যে শিক্ষার্থীদের কোনো সংগঠন থাকবে না। অবশ্যই সংগঠন থাকবে। তাঁরা জাতীয় দলীয় রাজনীতির লেজুড়বৃত্তিক যে রাজনীতি, সেটা ক্যাম্পাসে করবেন না। আওয়ামী লীগ জিন্দাবাদ, বিএনপি জিন্দাবাদ, জামায়াতে ইসলামী জিন্দাবাদ, এসব স্লোগান হবে না। দাবিদাওয়া হবে একাডেমিক স্বার্থকেন্দ্রিক। অক্সফোর্ড, এমআইটি ও হার্ভার্ড থেকে শুরু করে সব জায়গায় ছাত্রদের সংগঠন রয়েছে। তাঁরা কি অমুক পার্টি, তমুক দলের নামে স্লোগান দেন?"

ফেরাউন কন্যার চুল আঁচড়ানোর কাজে নিয়োজিত ছিল একজন মহিলা। কোনো একদিন ফেরাউন কন্যার চুল আঁচড়ানোর সময় সহসা চিরুণি তার হা...
13/09/2023

ফেরাউন কন্যার চুল আঁচড়ানোর কাজে নিয়োজিত ছিল একজন মহিলা। কোনো একদিন ফেরাউন কন্যার চুল আঁচড়ানোর সময় সহসা চিরুণি তার হাত থেকে মাটিতে পড়ে গেল। তা ওঠাতে গিয়ে আনমনে তার মুখ থেকে বের হয়ে পড়ল,বিসমিল্লাহ্।আল্লাহু আকবর।
এ কথায় ফেরাউনের কন্যার সন্দেহ হলে জিজ্ঞেস করল, ফেরাউন ছাড়াও কি তোমার কোনো আল্লাহ আছে নাকি? দাসী জবাবে বলল,
"আমার আল্লাহ সেই যে ফেরাউনেরও আল্লাহ।
শুধু ফেরাউন নয় সে আকাশ জমিনেরও আল্লাহ। তিনি একক তাঁর কোনো শরীক নেই।.
একথা শুনে রাগে ফেরাউনের কন্যা অগ্নিশর্মা হয়ে পিতার কাছে গিয়ে বলল, আব্বা আমার চুল বিন্যাসকারিণী বলে কি, আমার আল্লাহ সেই যে ফেরাউনেরও আল্লাহ, আসমান জমিনেরও আল্লাহ। তার কোনো শরীক নেই।
ফেরাউন বলল, এক্ষুণি তাকে হাজির কর'।
সাথে সাথে তাকে হাজির করা হলো।
সেও নির্ভয়ে হাজির হলো।
আজ তার আল্লাহর প্রতি ভালোবাসার ঈমানী পরীক্ষার দিন। এতে প্রাণ দিতে হলে দেবে। তারই ভালোবাসায় যদি জীবন দেওয়া যায় তবেই তো ধন্য।
ফেরাউন জিজ্ঞেস করল, তুমি আমাকে ছাড়া অন্য কারও ইবাদত কর?
তিনি বললেন, "হ্যাঁ"।
ফেরাউন বলল, সে আল্লাহকে ছেড়ে এখনই আমার সামনে আমার আল্লাহয়ী স্বীকার কর'।
তিনি বললেন, "না কিয়ামত পর্যন্তও তা আমার দ্বারা সম্ভব হবে না"।
নির্দেশ দেওয়া হলো তাকে সিকল দিয়ে বেধে ফেলার। তৎক্ষণাৎ তাকে শুইয়ে তার হাতে ও পায়ে সিকল বাধা হলো। তারপর আল্লাহ ওয়ালাদেরকে কষ্ট দেওয়ার জন্য যে বিষাক্ত সাপ, বিচ্ছু রাখা হতো তাও এনে তার উপর ছেড়ে দেওয়া হলো।
বলা হলো, এখনো সময় আছে তোমার আল্লাহকে ছাড় নতুবা তোমাকে লাগাতার এ শাস্তি দেওয়া হবে'।তিনি বললেন, "তুমি আমাকে যত পার শাস্তি দিয়ে দেখ আল্লাহ্ প্রতি ভালোবাসা এক বিন্দুও কমবে না, বরং বাড়বে"।
ঈমানের অবস্থা এই রকম যে, যখন তার স্বাদ কোনো অন্তরে প্রবেশ করে তখন তা আর বের হয়না। হে ফেরাউন শুনে রাখ, তুমি যদি বছরের পর বছর আমাকে শাস্তি দিতে থাক তবুও আমি আমার মহান প্রভুকে পরিহার করব না।
এ নেক মহিলার পাচটি সন্তান ছিল একটি ছিল দুগ্ধপোষ্য। ফেরাউন তাকে উচিত শিক্ষা দিতে সন্তানদেরকে তার মায়ের সামনে এনে।প্রথমে বড় সন্তানকে গরম তেল এর পাতিলে ফেলে দেয়।
তারপর বলল, 'এখনও সুযোগ আছে নতুবা সব সন্তানকে হারাবে। তোমার দুগ্ধপোষ্য এ শিশুটিকেও হত্যা করা হবে। তিনি বললেন, "যদি তুমি যাই কর, তবুও আমি আমার আল্লাহকে ছাড়ব না।
একথা শুনে হুকুম দেওয়া হলো পর পর চারটি শিশুকে গরম তেল এ ফেলে দেওয়া হল।আর কিছুক্ষণ পরেই ভেসে উঠছিল তাদের হাড়গুলো। দুদ্ধপুষ্ট শিশু সন্তানটি মায়ের বুকের উপর চড়ে দুধ পান করছিল তাকেও টেনে হিছড়ে নিয়ে যেতে ধরল।এ অবস্থা দেখে মায়ের চোখে পানি আর ধরছিল না।
৬ মাসের এ শিশুর মুখ থেকে কথা বের হলো, বলল, মা কেন কাঁদ?
জান্নাত তোমার জন্য সুসজ্জিত করা হচ্ছে। মা জান্নাতে পৌঁছে আল্লাহর দীদার হাসিল হবে"।এখনো কথা বলতে পারে না এমন শিশুর মুখ থেকে একথা শুনে মা অবাক হলেন। ঈমান আরও মজবুত হলো।
জালিমরা শিশুটিকে হত্যা করল। এরপর তাকেও গরম তেল এ ফেলা হল।মা প্রভুর ডাকে সাড়া দিয়ে চির জান্নাত বাসিনী হলেন। তাফসিরে দুররে মানসুরে আছে, রাসুল (সাঃ) যখন মেরাজে যাচ্ছিলেন, বোরাক মিসরের কাছাকাছি এক ময়দানে পৌঁছল,তখন জান্নাতের খুশবু তিনি অনুভব করলেন।
বললেন, "খুব সুন্দর সুঘ্রাণ পাচ্ছি, মনে হয় এটা জান্নাতের সুঘ্রাণ।" জিবরাইল (আঃ) বললেন, জান্নাত তো অনেক দূরে, মনে হয়,ফেরাউন কন্যার কেশ বিন্যাসকারিণী মহিলার কবর থেকে এ সুঘ্রাণ আসছে।
#সুবহানআল্লাহ। ( সংগৃহীত)।।

আলহামদুলিল্লাহ
10/09/2023

আলহামদুলিল্লাহ

 #সিজার_ডেলিভারি_বৃদ্ধির_কারণঃআপনাকে সিজারের সময় মেরুদণ্ডে যে ইনজেকশন দেওয়া হয় সেই ইনজেকশনটার জন্য পরবর্তীতে কি কি ক্ষতি...
10/09/2023

#সিজার_ডেলিভারি_বৃদ্ধির_কারণঃ

আপনাকে সিজারের সময় মেরুদণ্ডে যে ইনজেকশন দেওয়া হয় সেই ইনজেকশনটার জন্য পরবর্তীতে কি কি ক্ষতি হয় জানেন??

বর্তমানে সিজারের শতভাগ কাজ কি মহিলা ডাক্তাররাই করেন? নাকি কিছু কাজে পুরুষ ডাক্তারের সাহায্য নিতে হয়?

পৃথিবীতে কোনো প্রাণীর সিজার লাগে না, মানুষের কেন লাগে?

মানুষের সিজার লাগার কারণহলো, শুশুর ফোন দিয়ে বলবে আমার মেয়ের কিছু হলে জামাই তোমাকে ছাড়বো না, শাশুড়ি বলে আমার মেয়েকে হাসপাতালে ভর্তি করুন টাকা যা লাগে আমি দিবো।
আর শালা শালি তো আছেই। তার পর ডাক্তারের কথা বললে তো আইডি আজই নষ্ট হবে।

হাসপাতালে গর্ভবতীকে নেবার পরে, ডাক্তার দেখা মাত্র চেক-আপ করে... এই ৩ টি ডায়লগের যেকোনো একটি দিয়ে থাকেন।
১. বাচ্চা পানিশূন্যতায় আছে।
২. বাচ্চা পেটের ভিতরে পায়খানা করে দিয়েছে।
৩. বাচ্চার পজিশন উল্টা।
এই কথাগুলোর যেকোনো একটা শোনার পর গর্ভবতীর এবং তার পরিবারের লোকে অবস্থা কি হতে পারে অনুমান করা কষ্টসাধ্য নয়।

বাংলাদেশের সমস্ত প্রাইভেট হাসপাতালের গত ৫ বছরের ডেলিভারি রিপোর্ট দেখলে, দেখা যাবে প্রায় ৯০% সন্তান সিজারে ডেলিভারি করানো হয়েছে।

,,100 মহিলা ডাক্তার এর মধ্যে একজন মহিলা ডাক্তার সিজার ডেলিভারি হয়েছে এমন খুঁজে পাওয়া খুব কষ্টকর ,, আর সাধারণ মানুষ হসপিটালে যাওয়া মাত্রই সিজার সিজার সিজার,, সিজারে এতো টাকা বিল আসে কেন, যাচাই করার কোন উপায় কি আছে আমাদের দেশে। সিজারের সময় যে এক কার্টুন ঔষধ ও,টি,তে নেওয়া হয়, তা কি সব লাগে? বাকি ঔষধ কোথায়?

সিজার ডেলিভারির জন্য, আমাদের দেশের মায়েরা অর্ধপঙ্গু হয়ে যাচ্ছে। এটাকে বন্ধ করুন।মা’কে বাঁচান, বাচ্চা কে বাঁচান।

তবে আমি মনে করি, কিছু কিছু ডাক্তার নিজের স্বার্থের জন্য হয়ত সিজার করতে বলেন। কিন্তু সব ডাক্তার নয়।

এখন সিজারের সংখ্যা কেন বেড়ে গেছে তার কারণটা আমার কাছে মনে হয় ব্যাপারটার উৎপত্তি আমাদের জন্ম থেকে। আপনি আপনার দাদা দাদী / নানা নানীর দিকে তাকান । উনারা দেখবেন , বুড়ো বয়সেও কত শক্তিশালী। আমাদের দাদা নানারা দেখবেন , ৭০ বছর বয়সেও অনেক দূর হেটে হেটে নামাজ পরতে যাচ্ছে , চা খেতে যাচ্ছে। আমার দাদা ৮০+ বয়স হওয়ার পরেও চশমা ছাড়া পেপার পরত । এবার আমাদের বাবা মায়ের দিকে তাকান। কিছু পরিবর্তন পাচ্ছেন ? উনাদের কোমর ব্যাথা , হাটু ব্যাথা , হাড় ক্ষয় হয়ে যাওয়া ধরনের অসুখ দেখতে পাচ্ছেন ?

বর্তমান বাংলাদেশে বেশী সংখ্যক "মা” দের পেট কেটে সিজার করে বাচ্চা বের করা হচ্ছে, এতে অনেক "মা" মারা যাচ্ছে। অথচ আমাদের দাদী-নানিরা ১০/১২ টা করে বাচ্চা জন্ম দিয়েছে, আল্লাহর রহমতে তেমন সমস্যা হয়নি। আলহামদুলিল্লাহ.....
,
"হয়তো কেউ বলবেন "অল্প বয়সে বিয়ে হওয়ার কারণে বর্তমানে "সিজার" করতে হয়, আমি বলব আপনার ধারণা ভুল। তাই যদি হয় তাহলে তো আমাদের দাদি-নানিদের বিয়ে হয়েছে মাত্র ১১/১২ বছর বয়সে, কই তাদের তো কিছু হয়নি…!!
(দুঃখিত আমি তর্ক করতে চাচ্ছি না)
~ একটা সিজার মানে একটা মায়ের জীবন শেষ,,!!

- সিজার মানে একটা মায়ের মৃত্যুর আজ পর্যন্ত প্রতিবন্ধী হয়ে বেঁচে থাকা,!
পার্থক্য টা খেয়াল করেন,, যাদের নরমালে বেবি ডেলিভারি হয় তাদের নাড়ী ছেঁড়া ধন হয়,,,, আর যাদের সিজার হয় তাদের হয়তো নারী ছেড়া হয়না,, কিন্তুু নাড়ী কাটা ধন হয়,,!!

অনেকের ভাবনা সিজার কি,,? যাস্ট পেট কাঁটা হয়,, জ্বি না শুধু পেট নয় সাথে সাতটা পর্দা কেটে বেবিটা কে দুনিয়াতে আনতে হয়,,!

হয়তোবা সিজার করানোর সময় এ্যানেসথেসিয়ার এর জন্য বুঝা যায়না পেট কাটাটা,,! খেয়াল করে দেখবেন আধাঘণ্টার মধ্যে তিনটা স্যালাইন শেষ হয়,,!

কিন্তুু মোটা সিরিন্জ দিয়ে মেরুদণ্ডে দেয়া ইনজেকশন টা প্রতিটা সিজারিয়ান মা কে সারাজীবন কষ্ট দেয়,!

মা গুলোর কখনো কখনো শরীরের বিভিন্ন জায়গা অবস হয়ে থাকে,, বসা থেকে উঠতে পারেনা,, সংসারের যাবতীয় কাজ করতে ওনাদের অনেক কষ্ট হয়,,! তবুও করতে হয়,,! কারন, ওনারা নারী জাতী,,!!

বিশ্বাস করেন,, যখন অবসের মেয়াদ টা চলে যায়,, তখন প্রতিটা মা গলা ছুলা মূরগীর মতো ছটফট করতে থাকে,, ২৪ ঘন্টা এক টানা সিজারিয়ান মায়ের শরীরে স্যালাইন চলে,,! শরীরের ও কাটা জায়গার ব্যাথার জন্য ক্যানোনিকাল স্যালাইন চলে টানা ২৪/৩২ ঘন্টা,,!! টানা ২ দিন শরীরে খিচুনি ও মাথা বাড়ি হয়ে বিছানায় পরে থাকতে হয় প্রতিটা মায়ের,,!!

যদি কোনো প্রতিষ্ঠান সিজারের প্রয়োজন নেই,, তাও ব্যবসার জন্য কোনো মা কে সিজার করায়,, তাহলে আল্লাহর কাছে তাদের কঠিন জবাবদিকরতে হবে,,!!

যত সম্বভ সিজার কে না বলুন,,!!
তথ্য টা একটু পড়ুন,
করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে সিজারের হার কমেছে। মায়ের মৃত্যুর হারও কমেছে, নরমালে জন্ম নিচ্ছে সুস্থ সবল শিশু।
করোনায় লকডাউনে দেশে ১ লাখ ৭৫ হাজার শিশুর জন্ম হয়েছে, এর মধ্যে মাত্র ৪ শতাংশ শিশুর জন্ম হয়েছে সিজার করে। বাকি ৯৬ শতাংশ শিশুর জন্ম হয়েছে নরমালে।

প্রিয় "মা" বাবা আমার হৃদয় নিংড়ানো সম্মান দিয়ে আপনাদের কিছু কথা বলতে চাই খারাপ লাগতে পারে, ক্ষমা করবেন। "প্রত্যেক বালা-মুসিবত আল্লাহর পরিক্ষা স্বরুপ এটা সবাইকে মানতে হবে। তবে সিজারের জন্যে ও বাচ্চা বড় হয়ে D J মার্কা হওয়ার পিছনে বেশির ভাগ আপনারাই দায়ী!

গবেষণায় দেখা গেছে, সিজারের বাচ্চাদের ভবিষ্যতে রোগ-বালাই বেশি হয়।
আগের গর্ভবতী মায়েরা গর্ভাবস্থায় আল্লাহর উপর ভরসা করতো।
আর বর্তমান আপনার ভরসা ডাক্তারের উপর। দুই তিন মাস যেতে না যেতেই স্বামীকে বলেন, আমারে চেক-আপ করান, বাচ্চা মনে হয় উল্টা হয়ে আছে। ক্লিনিকে গেলে "কিছু কসাই ডাক্তার" আপনাকে ভয় দেখায়। ফলে আপনি মানুষিক ও শারীরিক ভাবে দুর্বল হয়ে পরেন।
আগের গর্ভবতী মায়েরা গর্ভাবস্থায় পবিত্র কোরান পড়তো, নামাজ পড়তো, ঘরে বসে আল্লাহর জিকির-আজগার করতো।
আর আপনি বর্তমানে ঘরে বসে ২৪ঘন্টা ডিস লাইনের জিকির করেন। (কিছু মা)

আগের গর্ভবতী মায়েরা গর্ভাবস্থায় সব ধরনের সাংসারিক কাজ করতো, এমনকি গর্ভাবস্থায় ঢেঁকিতেও ধান বানতো। (আবার এটা ভাইবেন না এগুলো আমি করতে বলতেছি)
আর আপনি বর্তমানে ফুলের বিছানা থেকে উঠতে চান না।

আগের গর্ভবতী "মা" দের চেহারা, পেট, পিঠ সহজে কোনো পরপুরুষ দেখতে পাইনি।
আর বর্তমান আপনার পেট পিঠ গঠনে সবার নজর লাগে, বেপর্দাই চলাফেরা করেন।
আপনার নিয়ত ঠিক নাই, আপনার সমস্যা তো হবেই,।

মেয়েদের শরীরের কিছু কিছু অংশ আছে যা নাকি স্বামী ব্যতিত অন্য কাউকে এমনকি নিজের গর্ভধারিনী মা-কেও দেখানো জায়েজ নাই। সে অঙ্গ আজ পরপুরুষ দেখতেছে। হায় আফসোস ‼

তাই আমার বোনদেরকে বলবো, ডিজিটাল পর্দা বাদ দিয়ে শরহী পর্দা করুন। বাচ্চা যাতে নরমাল ভাবে দুনিয়াতে আসে, এই জন্য বেশি বেশি আমল করতে থাকুন। আর দোয়া করতে থাকুন।

13/04/2023

আমরা প্রিয়জন তাদের ই ভাবি যাদের কাছে আমরা প্রয়োজন মাত্র!

ইনশাআল্লাহ..বাংলাদেশ সময় আজ রাত ১০ টায় আমার এই পেইজ থেকে লাইভে আসব। সূরা আন-নুরের আলোকে '𝗟𝗜𝗚𝗛𝗧 𝗨𝗣𝗢𝗡 𝗟𝗜𝗚𝗛𝗧' বা 'জ্যোতির উ...
12/04/2023

ইনশাআল্লাহ..
বাংলাদেশ সময় আজ রাত ১০ টায় আমার এই পেইজ থেকে লাইভে আসব। সূরা আন-নুরের আলোকে '𝗟𝗜𝗚𝗛𝗧 𝗨𝗣𝗢𝗡 𝗟𝗜𝗚𝗛𝗧' বা 'জ্যোতির উপর জ্যোতি' শিরোনামের রমাদান লাইভ সিরিজের ৩য় পর্বে সবাইকে স্বাগতম।

🗓️ রমাদানে প্রতি মঙ্গলবার
🕙 বাংলাদেশ সময় : রাত ১০ টা

আসুন, দেখা হবে, কথা হবে।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dhanmondi Foundation posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category