InferNo-Vairal

InferNo-Vairal এটি একটি সুন্দর পেইজ অজানাকে জানানোর মাধ্যম
(23)

22/08/2023

আজ বাদ মাগরিব, উসমানীয়া মাদ্রাসা, আংগারীয়া,সদর, শরীয়তপুর। ইসলাহি মজলিসের একাংশ।

আলোচনা, মুফতী মুস্তাকুন্নবী হুজুরের আলোচনার একাংশ।

22/08/2023
কুরবানির গোশতের সামাজিক বন্টন জায়েজ নেইকোরবানির গোশতের বাধ্যতামূলক সামাজিক বন্টন জায়েজ নেই। দেখতে সুন্দর ও মানবিক মনে হল...
22/06/2023

কুরবানির গোশতের সামাজিক বন্টন জায়েজ নেই

কোরবানির গোশতের বাধ্যতামূলক সামাজিক বন্টন জায়েজ নেই। দেখতে সুন্দর ও মানবিক মনে হলেই যায়েজ হয়ে যায় না। যায়েজের জন্য প্রয়োজন শরঈ দলীল। কুরবানির গোশত তিন ভাগ করা উত্তম ও মুস্তাহাব। অবশ্য পুরো গোশত যদি নিজে রেখে দেয় তাতেও কোনো অসুবিধা নেই। প্রয়োজনে বণ্টনে কমবেশি করাতেও কোনো দোষ নেই (আল-মুগনী ১১/১০৮; মির‘আত ২/৩৬৯; ঐ, ৫/১২০ পৃঃ)।

বর্তমানে বিভিন্ন মহল্লায় প্রচলন রয়েছে, কুরবানির গোশতের এক-তৃতীয়াংশ একস্থানে জমা করে মহল্লায় যারা কুরবানি করতে পারেনি তাদের তালিকা করে সুশৃংখলভাবে তাদের মধ্যে বিতরণ করা ও প্রয়োজনে তাদের বাড়িতে পৌছে দেওয়া হয়। কাজটি দেখতে ভালো হলেও এটি জায়েজ নেই। কেননা এই প্রচলনের ফলে কারও দিতে মনে না চাইলেও তাকে সমাজের খাতিরে দিতে হয়। না দিলে সামাজিক চাপ ও বদনামের স্বীকার হতে হয়। ক্ষেত্রবিশেষ সামাজিক ভাবে মনিটরিং করা হয়, কেহ একতৃতীয়াংশের কম দিলেন কি না।

এধরনের প্রচলন খাইরুল কুরুনে পাওয়া যায় না। রাসূলুল্লাহ সা. ইরশাদ করেছেন, কোনো মুসলমানে মাল তার সন্তুষ্টি ছাড়া গ্রহণ করা হালাল নয়। (মুসনাদে আহমদ : ১৫/২৯৩, রদ্দুল মুহতার : ৬/৪২৭, আলমগিরী/হিন্দিয়া : ৫/৩০০, হেদায়াহ : ৪/৪৪৯, বাদায়েউস সানায়ে ৪/২২৪)

21/06/2023

কুরবানী কার উপর ওয়াজিব।

১/ প্রাপ্ত বয়স্ক, সুস্থ মস্তিষ্ক সম্পন্ন, মুকিম,মুসলমান যার মালিকানায় কুরবানীর দিন সমূহে অত্যাবশ্যকীয় আসবাব সামগ্রী, ব্যবহারিক দ্রব্যাদী, বাসগৃহ ইত্যাদি বাদ দিয়ে সাড়ে বায়ান্ন তোলা (৬১২.৩৬ গ্রাম) রুপ্য কিংবা সমমূল্য পরিমান সম্পদ রয়েছে, তার উপর কুরবানী ওয়াজিব।

২/ স্ত্রী যদি উপরোক্ত সম্পদের মালিক হয় তাহলে তার উপর কুরবানী ওয়াজিব, তবে স্ত্রীর অনুমতিক্রমে স্বামী নিজের সম্পদ থেকে তার স্ত্রীর নামে কুরবানী দিয়ে দেওয়া উত্তম।

৩/ পরিবারের সকল প্রাপ্ত বয়স্ক সদস্যদের সম্পদ ভিন্ন ভিন্ন হিসাব করে যার সম্পদ উপরোক্ত পরিমান হবে, তার নামেই কুরবানী করতে হবে। বরং একান্নভুক্ত পরিবারের মধ্যে যদি সবাই মিলে তাদের পিতা মাতার নামে কুরবানী করে, তখন পরিবারের সদস্যদের মধ্যে কেউ যদি নেসাব পরিমান মারলে মালিক থাকে তাহলে তাকে অবশ্যই ভিন্ন ভাবে কুরবানী করতে হবে, নচেৎ কুরবানী আদায় হবে না।(ফতওয়ায়ে শামী, ৯/৪৫৩)- ফতওয়ায়ে শামী,খন্ড ৯/৪৩

21/06/2023

মৃত মাতা -পিতার নামে কুরবানী।

১/ মাতা- পিতা যদি তাদের নামে কুরবানী করার ওসিয়ত করে যান, তাহলে তাদের সম্পত্তির এক তৃতীয়াংশ থেকে তাদের নামে কুরবানী করা মুস্তাহাব।

২/ কারো যদি নিজের উপর কুরবানী ওয়াজিব হয়, কিন্তু সে নিজের নামে কুরবানী না করে তার মৃত মাতা -পিতার নামে কুরবানী করে, এক্ষেত্রে সে যদি নিজের মাল থেকে কুরবানী দিয়ে থাকে, তাহলে এর দ্বারা তার ওয়াজিব কুরবানী আদায় হয়ে যাবে। তবে এক্ষেত্রে মাতা -পিতার নামে কুরবানী করার সাথে সাথে নিজের নামে ভিন্ন কুরবানী করা উত্তম।

(ফতওয়ায়ে শামী -৯/৪৮৪)-(ফতওয়ায়ে কাযী খান:৩/৩৫২)

21/06/2023

কুরবানীর গুরুত্ব ও ফযীলত।

কুরবানী একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত, এবং আল্লাহ তায়ালার নৈকট্য লাভের অন্যতম মাধ্যম, কুরবানীর মাধ্যমে, বান্দা আল্লাহ তায়ালার আনুগত্য প্রকাশ করে এবং তাকওয়ার দৌলত অর্জন করে, এটাই কুরবানীর লক্ষ্য উদ্দেশ্য। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ইরশাদ করেন -আল্লাহর নিকট জন্তুর গোস্তো এবং রক্ত পৌঁছেনা, একমাত্র তোমাদের তাকওয়া পৌঁছে। ( সুরা হজ্ব:৩৭)

সাহাবায়ে কেরাম নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ! এই কুরবানী কী? উত্তরে নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, এটা তোমাদের পিতা ইবরাহীম( আ.) এর সুন্নাত, তারা আবার প্রশ্ন করলেন ইয়া রাসুলাল্লাহ! এতে আমাদের কী লাভ? উত্তরে নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, প্রত্যেক পশমের বিনিময়ে একটি সওয়াব। সাহাবায়ে কেরাম আবার জিজ্ঞেস করলেন তাহলে ভেড়ার পশমের বেলায়ও কি তাই?( কেননা ভেড়ার পশম তো অনেক) নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন ভেড়ার প্রত্যেকটি পশমের বিনিময়েও একই সওয়াব পাওয়া যাবে। ( সুনানে ইবনে মাজাহ: ২৬৬/৩১২৭)

কুরবানীর দিন সমূহে কুরবানীই আল্লাহ পাকের নিকট সর্বাধিক পছন্দনীয় ইবাদত। কিয়ামতের দিন কুরবানীদাতা কুরবানীর পশুর শিং খুর ও পশম নিয়ে উপস্থিত হবে, পশুর রক্ত জমিনে পড়ার পূর্বে তা আল্লাহর নিকট কবুল হয়ে যায়। সুতরাং তোমরা সন্তুষ্ট চিত্তে কুরবানী দাও। (জামে তিরমিজি -১/২৭৫)

যে ব্যক্তি কুরবানীর সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কুরবানী করলনা,সে যেন আমাদের ঈদগাহের নিকটেও না আসে। ( সুনানে ইবনে মাজাহ,হাদীস -৩১২৩)

যে ব্যক্তি পবিত্র হৃদয়ে সওয়াবের উদ্দেশ্যে কুরবানী করে তার এই কুরবানী তার ও জাহান্নামের মাঝে প্রতিবন্ধক হয়ে যাবে। ( মুজামুল কাবীর লিত তাবরানী)

আরো অসংখ্য দলীলের মাধ্যমে প্রমানিত যে, কুরবানীর মাধ্যমে বান্দা তার অন্তর থেকে দুনিয়ার মোহাব্বত বের করে এবং নিজের অহংকার অহমিকাকে বিলীন করে অতি সহজেই আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে পারে।

আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে সঠিক বুঝ দান করেন।

হিফজ বিভারে  ছাত্র উস্তাদ  সকলেই পরবেন  আশা করি ফায়দা হবে  কিছু সিফাত নিয়ে আলোচনা করলাম প্রশ্নঃ- সিফাত কাকে বলে?উত্তরঃ স...
01/06/2023

হিফজ বিভারে ছাত্র উস্তাদ সকলেই পরবেন আশা করি ফায়দা হবে

কিছু সিফাত নিয়ে আলোচনা করলাম

প্রশ্নঃ- সিফাত কাকে বলে?

উত্তরঃ সিফাত শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো গুন, নিয়ম, পদ্ধতি বা অবস্থা।

আর তাজবীদের পরিভাষায় সিফাত বলা হয়, প্রত্যেকটি হরফকে তার মাখরাজ হতে আদায় করার সময় যে অবস্থার সৃষ্টি হয় তাকে সিফাত বলে।

যেমনঃ কোন হরফকে মোটা করে পড়া, কোন হরফকে পাতলা করে পড়া অথবা কোন হরফের আওয়াজের মধ্যে শক্ত বা নরম করা ইত্যাদি।

প্রশ্নঃ সিফাত কত প্রকার ও কি কি?

উত্তরঃ- সিফাত প্রথমত দুই প্রকার

১) সিফাতে লাযেমাহ

২) সিফাতে আরেজা

প্রশ্নঃ সিফাতে লাযেমাহ কাকে বলে?

উত্তরঃ- সিফাতে লাযেমাহ ঐ সিফাতকে বলে যা হরফ আদায়ের সময় সর্বদা জরুরী হয়ে থাকে। যদি ঐ সিফাতে লাযেমহি আদায় না করা হয় তাহলে হরফটি পূর্ণাঙ্গ রূপে উচ্চারিত হয় না।

যেমনঃ- ص এর মধ্যে اطباق (ইতবাক) ও استعلاء (ইস্তে লাহ) এ দুইটি সিফাত আদায় না হলে ص হরফটি س এ পরিনত হয়ে যাবে ।

প্রশ্নঃ- সিফাতে আরেজা কাকে বলে?

উত্তরঃ- সিফাতে আরেজা ঐ সিফাতকে বলে যা আদায় না হলে হরফটি ঠিকই থাকে কিন্তু তাহার সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায় ।

যেমনঃ-- ر এ যবর অথবা পেশ হলে – ر - কে (পুর) মোটা করে পড়তে হয়। তেমনিভাবে আল্লাহ শব্দের লামের পূর্বে যবর অথবা পেশ হলে লামকে (পুর)

বা মোটা করে পড়তে হয়। কিন্তু তা না করে তার বিপরীত (بارک) পাতলা করে পড়া।

প্রশ্নঃ- সিফাতে লাযেমাহ কত প্রকার?

উত্তরঃ- সিফাতে লাযেমাহ দুই প্রকার

(১) متضادّہ (২) غیر متضادّہ

প্রশ্ন : متضادّہ ও غیر متضادّہ কাকে বলে?

উত্তরঃ- متضادّہ ঐ সিফাতকে বলে যার বিপরীত সিফত আছে আর غیر متضادّہ ঐ সিফাতকে বলে যার বিপরীত সিফাত নাই ।

প্রশ্ন : صفت لازمہ متضادّہ কয়টি?

উত্তরঃ- صفت لازمہ متضدّہ (10) দশটি ।

যথাক্রমে নিছে দেওয়া হল।

1. ھمسٌ

2. جھرٌ

3. شدّۃٌ

4. رِخَاوَۃٌ

بَیْنَھُمَا توَسّطْ

5. استعلاءٌ

6. اِسْتِفالٌ

7. اِطْبَاقٌ

8. اِنْفِتاحٌ

9. اِذْلاقٌ

10. اِصْماتٌ

صفات حروف

ھمسএর হরফ দশটি ।

যথাঃ- (ف – ح – ث – ہ -ش – خ – ص – س – ک – ت )

فَحَثّہٗ شَخْصٌ سَکَتْ

হামস এর এই দশ হরফ ব্যতীত বাকী সব হরফ جھر এর ।

شدّۃ এর হরফ ৮টি ।

যথাঃ- ( ق – ط – ب – ج – د – ء – ک – ت )

(اَجِدُ قَطٍّ بَکَتْ)



توسّط এর হরফ ৫টি ।

যথা (ل – ن – ع – م - ر )

لِنْ عُمَرْ

شدّۃ এবং توسّط এর হরফ ব্যতীত বাকী সব হরফ رِخَاوَۃ এর ।

استعلاء এর হরফ ৭টি । যথা ঃ (ص – ض – ط – ظ – غ -خ- ق -)

خُصَّ ضَغْطٍ قِظْ

استعلاء এর এই সাত হরফ ব্যতীত বাকী সব হরফ استفال এর اِطباق

এর হরফ ৪টি । যথা ঃ ( ص – ض – ط – ظ )

اطباقএর এই চার হরফ ব্যতীত বাকী সব انفتاح এর ।

اظلاق এর হরফ ৬টি । যথা ঃ(ف – ر – م – ن – ل – ب )

فَرّ مِن لُبّ

اظلاق এর এই ৬ হরফ ব্যতীত বাকী সব হরফ اصمات এর ।



সিফাতের কাজ ও ব্যবহার

১) ھمسٌ বাতাস চালু ।

২) جھر বাতাস বন্ধ ।

৩) شِدّۃ আওয়াজ বন্ধ ।

৪) رِخاوۃ আওয়াজ চালু।

توسط আওয়াজ মধ্যম বা অল্প চালু

৫) استعلاء উপরে উঠানাে বা (উৰ্দ্ধ গতি)।

৬) استفال (নিম্নগামী) নিচের দিকে ।

৭) اطباق মিলানাে বা জড়ানাে ।

৮) انفتاح পৃথক করা বা খােলা রাখা ।

৯) اذلاق স্লিপ কাটা বা নড়াচড়া করা ।

১০) اصمات জমে থাকা বা স্থির থাকা।



১) ھمس বাতাস চালু, ھمس এর হরফগুলি তার মাখরাজ থেকে আদায় করার সময় উচ্চারণে বাতাস চালু থাকবে।

যেমনঃ فَ – فِ – فُ - / اَفْ – اِفْ – اُفْ / اَفَّ – اِفَّ – اُفّ۔ / *

এমনিভাবে হামসের বাকী সবগুলি হরফে যবর, যের, পেশ, জাম ও তাশদীদ দ্বারা অধীক পরিমানে মশক করা।



২) جھر বাতাস বন্ধ, جھر এর হরফ গুলি তার মাখরাজ থেকে আদায় করার সময় উচ্চারণে বাতাস বন্ধ থাকবে।

যেমন ঃ زَ – زِ – زُ / اَزْ – اِزْ – اُزْ / اَزَّ- اِزٗ- اُزَّ *

এমনিভাবে জাহারের বাকী সবগুলি হরফে যবর, যের, পেশ, জযম ও তাশদীদ দ্বারা অধীক পরিমানে মশক করা

৩) شِدّۃٌ আওয়াজ বন্ধ, شِدّۃ এর হরফগুলি তার মাখরাজ থেকে আদায় করার সময় উচ্চারনে আওয়াজ বন্ধ থাকবে ।

যেমন ঃ جَ – جِ – جُ / اَجْ – اِجْ – اُجْ / اَجَّ – اِجَّ - اُجَّ *

এমনিভাবে شدّۃ এর বাকী সবগুলি হরফে যবর, যের, পেশ, জযম ও তাশদীদ দ্বারা অধীক পরিমানে মশক করা ।

৪) رِخاوۃ আওয়াজ চালু, رِخاوۃ এর হরফগুলি তার মাখরাজ থেকে আদায় করার সময় উচ্চারনে আওয়াজ চালু থাকবে।

যেমন ঃ ذَ – ذِ – ذُ / اَذْ – اِذْ – اُذ / اَذَّ – اِذَّ - اُذَّ .।

* এমনিভাবে رِخاوۃ এর বাকী সবগুলি হরফে যবর, যের, পেশ, জযম ও তাশদীদ দ্বারা অধীক পরিমানে মশক করা ।

توسّط অওয়াজ মাধ্যম বা অল্প চালু, توسّط এর হরফগুলি তার মাখরাজ থেকে আদায় করার সময় উচ্চারনে আওয়াজ মাধ্যম বা অল্প চালু থাকবে।

যেমন ঃ لَ – لِ – لُ / اَلْ – اِلْ – اُل / اَلَّ – اِلَّ - اُلَّ *

এমনিভাবে توسّطএর বাকী সবগুলি হরফে যবর, যের, পেশ, জযম ও তাশদীদ দ্বারা অধীক পরিমানে মশক করা।

৫) استعلاء উপরে উঠানােاِستعلاء এর হরফগুলি তার মাখরাজ থেকে আদায় করার সময় উচ্চারনে জিহ্বার গোড়া উপরের দিকে উচু করা, যার দরুন উচ্চারন মোটা হয় ।

استعلاء এর প্রত্যেকটি হরফ মোটা হওয়ার ৫টি করে স্তর রয়েছে ।



১) যবরের উচ্চারন মদের সাথে হওয়া,

যেমনঃ- صَا – ضَا – طَا – ظاَ – غَا – خَا – قَا



২) যবরের উচ্চারন মদ ছাড়া হওয়া,

যেমনঃ- صَ – ضَ – طَ – ظَ – غَ – خَ – قَ



৩) পেশ যুক্ত হওয়া,

যেমনঃ- صُ – ضُ – طُ – ظُ – غُ – خُ – قُ

কুরআন তাজবীদ


৪) ছাকিন হওযা,

যেমন ঃ اَصْ – اَضْ – اَطْ – اَظْ – اَغْ – اَخْ – اَقْ



৫) যের যুক্ত হওয়া,

যেমন ঃ صِ – ضِ – طِ – ظِ – غِ – خِ – قِ



(তবে সাকিনের অবস্থায় তার পূর্বে হরকত অনুযায়ী উচ্চারণে তারৰ্তম্য হবে)



৬) استفال নিচের দিকে থাকা, استفال এর হরফগুলি তার মাখরাজ থেকে আদায় করার সময় উচ্চারনে জিহবার গোড়া নিচের দিকে থাকে, যার দরুন উচ্চারন পাতলা হয়।

যেমনঃ- سَ- سِ – سُ / اَسْ – اِسْ – اُسْ / اَسَّ – اِسَّ – اُسَّ



* এমনিভাবে استفالএর বাকী সবগুলি হরফে যবর, যের, পেশ, জযম ও তাশদীদ দ্বারা অধীক পরিমানে মশক করা ।



৭) اطباق মিলানাে বা জড়ানাে। اطباق এর হরফগুলি তার মাখরাজ থেকে আদায় করার সময় উচ্চারনে জিহবার মধ্যখান উপরের তালুর সাথে মিলে যাবে।

যেমন ঃ طَ – طِ – طُ - / اَطْ – اِطْ – اُطْ -/ اطَّ – اِطَّ – اُطَّ



* এমনিভাবে ওড়া এর বাকী সবগুলি হরফে যবর, যের, পেশ, জযম ও তাশদীদ দ্বারা অধীক পরিমানে মশক করা ।



৮) انفتاح পৃথক থাকা বা খােলা রাখা, انفتاح এর হরফগুলি তার মাখরাজ থেকে আদায় করার সময় উচ্চারনে জিহবার মধ্যখান উপরের তালুর থেকে পৃথক থাকবে।

যেমন ঃ تَ- تِ – تُ – اَتْ – اِتْ – اُتْ – اَتَّ – اِتَّ – اُتَّ

* এমনিভাবে انفتاحএর বাকী সবগুলি হরফে যবর, যের, পেশ, জযম ও তাশদীদ দ্বারা অধীক পরিমানে মশক করা ।



৯) اذلاق স্লিপ কাটা বা নড়াচড়া করা, اذلاق এর হরফগুলি তার মাখরাজ থেকে আদায় করার সময় ঠোট এবং জিহবার কিনারা থেকে খুব সহজেই তাড়াতাড়ি আদায় হয়ে যায়।

যেমনঃ فَ – فِ – فُ / اَفْ – اِفْ – اُفْ / اَفَّ – اِفَّ - اُفَّ

* এমনিভাবে اذلاق এর বাকী সবগুলি হরফে যবর, যের, পেশ, জযম ও তাশদীদ দ্বারা অধীক পরিমানে মশক করা।

১০) اصمات স্থির থাকা বা জমে থাকা । اِصماتএর হরফগুলি তার মাখরাজ থেকে আদায় করার সময় উচ্চারনে জমে থাকবে অর্থ্যাৎ মজবুতির সাথে আদায় হবে।

যেমন ঃ جَ – جِ – جُ / اَجْ – اِجٌ – اُجْ / اجَّ – اِجَّ – اُجَّ



* এমনিভাবে اصمات এর বাকী সবগুলি হরফে যবর, যের, পেশ, জযম ও তাশদীদ দ্বারা অধীক পরিমানে মশক করা ।

মৃত্যু নিয়ে এতো সুন্দর লেখা আগে পড়িনিএকটু পড়েই দেখুন না🙏 জাযাকাল্লাহ।❤️পরলোকগত কুয়েতি লেখক আব্দুল্লাহ যারাল্লাহ র মৃ...
31/05/2023

মৃত্যু নিয়ে এতো সুন্দর লেখা আগে পড়িনি
একটু পড়েই দেখুন না🙏 জাযাকাল্লাহ।❤️

পরলোকগত কুয়েতি লেখক আব্দুল্লাহ যারাল্লাহ র মৃত্যুর আগে লিখে যাওয়া কিছু অনুভূতি -

"মৃত্যু নিয়ে আমি কোনো দুশ্চিন্তা করবো না, আমার মৃতদেহের কি হবে সেটা নিয়ে কোন অযথা আগ্রহ দেখাবো না। আমি জানি আমার মুসলিম ভাইয়েরা করণীয় সবকিছুই যথাযথভাবে করবে।"

يُجَرِّدُونَنِي مِنْ مَلَابِسِي

তারা প্রথমে আমার পরনের পোশাক খুলে আমাকে বিবস্ত্র করবে,

يَغْسِلُونَني

আমাকে গোসল করাবে,

يَكْفِنُونَنِي

(তারপর) আমাকে কাফন পড়াবে,

يُخْرِجُونَنِي مِنْ بَيْتِي

আমাকে আমার বাসগৃহ থেকে বের করবে,

يَذهَبُونَ بِي لِمَسَكِنِي الجَدِيدِ (القَبْرُ)

আমাকে নিয়ে তারা আমার নতুন বাসগৃহের (কবর) দিকে রওনা হবে,

وَسَيَأتِي كَثِيرُونَ لِتَشْيِيْعِ الجَنَازَتِي

আমাকে বিদায় জানাতে বহু মানুষের সমাগম হবে,

بَلْ سَيَلْغِي الكَثِيرُ مِنهُم أَعْمَالَهُ وَمَوَاعِيدَهُ لِأَجْلِي دَفْنِي

অনেক মানুষ আমাকে দাফন দেবার জন্য তাদের প্রাত্যহিক কাজকর্ম কিংবা সভার সময়সূচী বাতিল করবে,

وَقَدْ يَكُونُ الكَثِيرُ مِنهُم لَمْ يَفَكِّرْ في نَصِيحَتِي يَوماً مِنْ الأيّامِ

কিন্তু দুঃখজনকভাবে অধিকাংশ মানুষ এর পরের দিনগুলোতে আমার এই উপদেশগুলো নিয়ে গভীর ভাবে চিন্তা করবে না,

أَشْيَائِي سَيَتِمُّ التَّخَلُّصُ مِنهَا

আমার (ব্যক্তিগত) জিনিষের উপর আমি অধিকার হারাবো,

مَفَاتِيحِي

আমার চাবির গোছাগূলো,

كِتَابِي

আমার বইপত্র,

حَقِيبَتِي

আমার ব্যাগ,

أَحْذِيَتِي

আমার ‍জুতোগুলো,

وإنْ كانَ أَهْلِي مُوَفِّقِينَ فَسَوفَ يَتَصَدِّقُونَ بِها لِتَنْفَعَنِي

হয়তো আমার পরিবারের লোকেরা আমাকে উপকৃত করার জন্য আমার ব্যবহারের জিনিসপত্র দান করে দেবার বিষয়ে একমত হবে,

تَأَكِّدُوا بِأَنَّ الدُّنيا لَنْ تَحْزَنْ عَلَيَّ

এ বিষয়ে তোমরা নিশ্চিত থেকো যে, এই দুনিয়া তোমার জন্য দু:খিত হবে না অপেক্ষাও করবে না,

وَلَنْ تَتَوَقَّفْ حَرَكَةُ العَالَمِ

এই দুনিয়ার ছুটে চলা এক মুহূর্তের জন্যও থেমে যাবে না,

وَالاِقْتِصَادُ سَيَسْتَمِرُ

অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড কিংবা ব্যবসাবাণিজ্য সবকিছু চলতে থাকবে,

وَوَظِيْفَتِي سَيَأتِي غَيرِي لِيَقُومَ بَها

আমার দায়িত্ব (কাজ) অন্য কেউ সম্পাদন করা শুরু করবে,

وَأَمْوَالِي سِيَذْهَبُ حَلَالاً لِلوَرَثِةِ

আমার ধনসম্পদ বিধিসম্মত ভাবে আমার ওয়ারিসদের হাতে চলে যাবে,

بَينَمَا أنا سَأُحَاسِبُ عَليها

অথচ এর মাঝে এই সম্পদের জন্য আমার হিসাব-নিকাশ আরম্ভ হয়ে যাবে,

القَلِيلُ والكَثِيرُ.....النَقِيرُ والقَطمِيرُ......

ছোট এবং বড়….অনুপরিমাণ এবং কিয়দংশ পরিমান, (সবকিছুর হিসাব)

وَإن أَوَّلَ ما مَوتِي هو اِسمِي !!!!

আমার মৃত্যুর পর সর্বপ্রথম যা (হারাতে) হবে, তা আমার নাম!!!

لِذَلكَ عِنْذَما يَمُوتُ سَيَقُولُونَ عَنِّي أَينَ "الجُنَّةُت"...؟

কেননা, যখন আমি মৃত্যুবরণ করবো, তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলবে, কোথায় “লাশ”?

وَلَن يَنَادُونِي بَاِسمِي....

কেউ আমাকে আমার নাম ধরে সম্বোধন করবে না,

وَعِندَما يُرِيدُونَ الصَّلاةَ عَلَيَّ سِيَقُلُونَ اُحْضُرُوا "الجَنَازَةَ" !!!

যখন তারা আমার জন্য (জানাযার) নামাজ আদায় করবে, বলবে, “জানাযাহ” নিয়ে আসো,

وَلَن يُنَادُونِي يِاسْمِي ....!

তারা আমাকে নাম ধরে সম্বোধন করবে না….!

وَعِندَما يَشْرَعُونَ بِدَفنِي سَيَقُولُونَ قَرِّبُوا المَوتَ وَلَنْ يَذكُرُوا اِسمِي ....!

আর, যখন তারা দাফন শুরু করবে বলবে, মৃতদেহকে কাছে আনো, তারা আমার নাম ধরে ডাকবে না…!

لِذَلِكَ لَن يَغُرَّنِي نَسبِي وَلا قَبِيلَتِي وَلَن يَغُرَّنِي مَنْصَبِي وَلا شَهرَتِي ....

এজন্যই দুনিয়ায় আমার বংশপরিচয়, আমার গোত্র পরিচয়, আমার পদমযার্দা, এবং আমার খ্যাতি কোনকিছুই আমাকে যেন ধোঁকায় না ফেলে,

فَمَا أَتْفَهُ هَذِهِ الدُّنْيَا وَمَا أَعْظَمَ مُقَلِّبُونَ عَليهِ .....

এই দুনিয়ার জীবন কতই না তুচ্ছ, আর, যা কিছু সামনে আসছে তা কতই না গুরুতর বিষয়…

فَيا أَيُّهَا الحَيُّ الآنَ ..... اِعْلَمْ أَنَّ الحُزْنَ عَليكَ سَيَكُونُ على ثَلَاثَةٍ أَنْواعٍ:

অতএব, (শোন) তোমরা যারা এখনো জীবিত আছো,….জেনে রাখো, তোমার (মৃত্যুর পর) তোমার জন্য তিনভাবে দু:খ করা হবে,

1ــ النَّاسُ الَّذِينَ يَعْرِفُونَكَ سَطْحَيّاً سَيَقُولُونَ مِسْكِينٌ

১. যারা তোমাকে বাহ্যিক ভাবে চিনতো, তারা তোমাকে বলবে হতভাগা,

2ــ أَصْدِقَاؤُكَ سَيَحْزُنُونَ سَاعَات أَو أَيَّامَاً ثُمَّ يَعُودُونَ إِلَى حَدِيثِهِم بَلْ وَضَحِكَهُم.....

২. তোমার বন্ধুরা বড়জোর তোমার জন্য কয়েক ঘন্টা বা কয়েক দিন দু:খ করবে, তারপর, তারা আবার গল্পগুজব বা হাসিঠাট্টাতে মত্ত হয়ে যাবে,

3ــ الحُزْنُ العَمِيقُ فِي البَيْتِ سَيَحْزُنُ أَهْلِكَ أُسْبُوعاً.... أُيسْبُوعَينِ شَهراً ....شَهرَينِ أَو حَتَّى سَنَةً وَبَعْدَهَا سَيَضْعُونَكَ فِي أَرْشِيفِ الذَّكَرِيّاتِ !!!

৩. যারা খুব গভীর ভাবে দু:খিত হবে, তারা তোমার পরিবারের মানুষ, তারা এক সপ্তাহ, দুই সপ্তাহ, একমাস, দুইমাস কিংবা বড় জোর একবছর দু:খ করবে। এরপর, তারা তোমাকে স্মৃতির মণিকোঠায় যত্ন করে রেখে দেবে!!!

اِنْتَهَتْ قِصَّتُكَ بَينَ النَّاسِ وَبَدَأَتْ قِصَّتُكَ الحَقِيْقِيّةِ وَهِيَ الآخِرةُ ....

মানুষদের মাঝে তোমাকে নিয়ে গল্প শেষ হয়ে যাবে, অত:পর, তোমার জীবনের নতুন গল্প শুরু হবে, আর, তা হবে পরকালের জীবনের বাস্তবতা,

لَقدْ زَالَ عِندَكَ:

তোমার নিকট থেকে নি:শেষ হবে (তোমার):

1ــ الجَمَالُ

১. সৌন্দর্য্য

2ــ والمَالُ

২. ধনসম্পদ

3ــ والصَحَّةُ

৩. সুস্বাস্থ্য

4ــ والوَلَدُ

৪. সন্তান-সন্তদি

5ــ فَارقَت الدَّور

৫. বসতবাড়ি

6ــ القُصُورُ

৬. প্রাসাদসমূহ

7ــ الزَوجُ

৭. জীবনসঙ্গী

وَلَمْ يَبْقِ إِلَّا عَمَلُكَ

তোমার নিকট তোমার ভালো অথবা মন্দ আমল ব্যতীত আর কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না,

وَبَدَأَتِ الحَيَاةُ الحَقِيقَيَّةُ

শুরু হবে তোমার নতুন জীবনের বাস্তবতা,

وَالسُّؤَالُ هُنا : ماذا أَعْدَدْتَ لِلقُبَرِكَ وَآخِرَةَكَ مِنَ الآنَ ؟؟؟

আর, সে জীবনের প্রশ্ন হবে: তুমি কবর আর পরকালের জীবনের জন্য এখন কি প্রস্তুত করে এনেছো?

هَذِهِ حَقِيقَةٌ تَحْتَاجُ إلى تَأمَّلٍ

*ব্স্তুত: এই জীবনের বাস্তবতা সম্পর্কে তোমাকে গভীর ভাবে মনোনিবেশ করা প্রয়োজন,*

لِذَلِكَ أحرصُ عَلى :

এজন্য ‍তুমি যত্নবান হও,

1ــ الفَرَائِضِ

১. ফরজ ইবাদতগুলোর প্রতি

2ــ النَّوَافِلِ

২. নফল ইবাদতগুলোর প্রতি

3ــ صَدَقَةُ السِّرِّ

৩. গোপন সাদাকাহ’র প্রতি

4ــ عَمَلُ الصَّلِحِ

৪. ভালো কাজের প্রতি

5ــ صَلاةُ اللَّيلِ

৫. রাতের নামাজের প্রতি

لَعَلَّكَ تَنْجُو....

যেন তুমি নিজেকে রক্ষা করতে পারো….

إِنْ سَاعَدْتَ عَلى تَذْكِيرِ النَّاسِ بِهَذِهِ المُقَالَةِ وَأنتَ حَيُّ الآنَ سَتَجِدُ أَثَرَ تَذكِيرِكَ في مِيزَانِكَ يَومَ القِيامَةِ بِإِذْنِ اللهِ .....

এই লিখাটির মাধ্যমে তুমি মানুষকে উপদেশ দিতে পারো, কারণ তুমি এখনো জীবিত আছো, এর ফলাফল আল্লাহ’র ইচ্ছায় তুমি কিয়ামত দিবসে মিজানের পাল্লায় দেখতে পাবে,

قال الله تَعالى : ((فَذَكِّرْ فَإِنَّ الذِّكْرَ تَنْفَعُ المُؤمِنِينَ))

আল্লাহ বলেন: ((আর স্মরণ করিয়ে দাও, নিশ্চয়ই এই স্মরণ মুমিনদের জন্য উপকারী))

لِمَاذَا يَخْتَارُ المَيِّتِ "الصَّدَقَةَ لو رَجَعَ للدُّنيا....

তুমি কি জানো কেন মৃতব্যক্তিরা সাদাকাহ প্রদানের আকাঙ্খা করবে, যদি আর একবার দুনিয়ার জীবনে ফিরতে পারতো?

كَمَا قَالَ تَعَالى: ((رَبِّ لَو لا أَخَّرْتَنِي إلى أَجَلٍ قَرِيبٍ فَأَصَّدَّقَ....))

আল্লাহ বলেন: ((হে আমার রব! যদি তুমি আমাকে আর একটু সুযোগ দিতে দুনিয়ার জীবনে ফিরে যাবার, তাহলে আমি অবশ্যই সাদাকাহ প্রদান করতাম….))

ولَمْ يَقُلْ :

তারা বলবে না,

لِأعتَمَرَ

উমরাহ পালন করতাম,

أو لِأُصَلَّي

অথবা, সালাত আদায় করতাম,

أو لِأصُومُ

অথবা, রোজা রাখতাম,

قالَ العُلَماءُ : ما ذَكَرَ المَيِّتُ الصَّدَقَةَ إلا لِعَظِيمِ مَا رَأى مِن أَثَرِها بَعدَ مَوتِهِ

আলেমগণ বলেন: মৃতব্যক্তিরা সাদাকাহ’র কথা বলবে, কারণ তারা সাদাকাহ প্রদানের ফলাফল তাদের মৃত্যুর পর দেখতে পাবে,

فَأَكْثِرُوا مِنَ الصَّدَقَةِ وَمِن أَفضَلِ ما تَتَصَدَّقُ بِهِ الآنَ 10 ثَوَان مِنْ وَقْتِكَ لِنشَرِ هذا الكَلامَ بِنِيَّةِ النَّصْحِ فَالكَلمَةُ الطَّيِّبَةُ صَدَقَةٌ.

আর, গুরুত্ববহ এই সাদাকাহ’র কাজটি তুমি এই কথাগুলো ছড়িয়ে দিয়ে মাত্র ১০ সেকেন্ড সময় ব্যয় করে করতে পারো, যদি তোমার উদ্দেশ্য হয় এর মাধ্যমে মানুষকে উপদেশ প্রদান করা। কারণ, উত্তম কথা হল এক ধরণের সাদাl

Address

Ramgonj
Dhaka

Telephone

+8801316916110

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when InferNo-Vairal posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share