Crime Investigation Force - CIF

Crime Investigation Force - CIF Something new coming soon

জনসার্থে পোস্ট!ডিভোর্সী নারী নিয়ে কিছু কথা - ডিভোর্সী নারী অহংকারী ও লজ্জাহীন হয় - ডিভোর্সী নারীর অতিরিক্ত চাহিদা থাকে- ...
05/12/2023

জনসার্থে পোস্ট!

ডিভোর্সী নারী নিয়ে কিছু কথা
- ডিভোর্সী নারী অহংকারী ও লজ্জাহীন হয়
- ডিভোর্সী নারীর অতিরিক্ত চাহিদা থাকে
- ডিভোর্সী নারী জেদি ও রাগী স্বভাবের হয়
- ডিভোর্সী নারী মায়ের কথা, বন্ধু বান্ধব এবং আত্তিয়ের কথা বেশি শোনে
- ডিভোর্সি নারী কাউকে কেয়ার করে না এবং ভয় ও পায় না
- ডিভোর্সী নারী স্বামীকে বা তার আত্তিয় স্বজনদের সম্মান দেয় না, এরা স্বামীর সাথে খারাপ আচরন করে। সব সময় স্বামীকে তুই তুকারি করে কথা বলে অথচ পর পুরুষের সাথে যখন কথা বলে তখন মনে হয় যেন মুখ দিয়ে মধু ঝরছে।

তাই, এদেরকে বিয়ে করা মানে দুনিয়াতেই জাহান্নামের আগুনে পোরা।

আর তাই ডিভোর্সী নারীদের বিয়ে করা থেকে বিরত থাকুন। নিজে ভালো থাকুন আর পরিবারকে ভালো রাখুন।

23/04/2023

সব সময় নতুন কিছু নিয়ে চিন্তা করার চেস্টা করি, নতুন কিছু দেখলে তা শেখার চেস্টা করি।

আপনারা কি করেন?

মোনালিসা চিত্রকর্মের রহস্য:লিওনার্দো ভিঞ্চির সৃষ্টি মোনালিসাকে পৃথিবীরসবচেয়ে সুন্দরি মেয়ের ছবি বলা হয়। কিন্তুমোনালিসা...
03/12/2022

মোনালিসা চিত্রকর্মের রহস্য:

লিওনার্দো ভিঞ্চির সৃষ্টি মোনালিসাকে পৃথিবীর
সবচেয়ে সুন্দরি মেয়ের ছবি বলা হয়। কিন্তু
মোনালিসার ছবিতে টর্চলাইট দিয়ে খুজেও সৌন্দর্য
খুজে পাওয়াটা কঠিন!
কিন্তু মোনালিসার ছবির সৌন্দর্য ঠিক
মোনালিসাতে নয়। সৌন্দর্যটা এই ছবির রহস্যে! রং
তুলিতে এই ছবি আকতে গিয়ে ভিঞ্চি জন্ম দিয়ে
গেছেন অসংখ্য রহস্যের.........
১৫০৩ সালে ভিঞ্চি মোনালিসা আকা শুরু করেন।
১৫১৫ সালে মোনালিসা আকার সময় তিনি রহস্যজনক
ভাবে মৃত্যবরণ করেন। ১২ বছর সময় নিয়ে আকা
মোনালিসার ছবি সম্পূর্ণ না করেই তিনি মারা যান!
অর্থাৎ আমরা মোনালিসার যে ছবিটি এখন দেখি
সেটিতে আরো কিছু আঁকার বাকি ছিল.......
ভিঞ্চি মোনালিসাকে কোন কাগজ বা কাপড়ে নয়,
এঁকেছিলেন পাতলা কাঠের উপর। অবাক করার বিষয়
হলো মোনালিসার ছবিটিকে যদি বিভিন্ন এঙ্গেল
থেকে দেখা হয় তবে মোনালিসা তার হাসি
পরিবর্তন করে!
এ যেন এক রহস্যময়ী মোনালিসা!
১৭৭৪ সালে সর্বপ্রথম প্যারিসের লুভর মিউজিয়ামে
মোনালিসার ছবিটির দেখা মিলে। কিন্তু ছবিটা
মিউজিয়ামে কিভাবে এল কিংবা কে আনল এমন
প্রশ্নের উত্তর মিউজিয়ামের কর্মীরাই জানতোনা!
কারণ তারা কাউকে ছবিটি নিয়ে আসতে দেখিনি!!
রহস্যময়ভাবে লুভর মিউজিয়ামে পৌছানো এই ছবি
১৯১১ সালে চুরি হয়ে যায়! রাতের আধারে চোরকে
দেখে মিউজিয়ামের এক কর্মী পরদিনই চাকড়ি
ছেড়ে পালিয়ে যায়। পরে সে বলেছিল সে চোরকে
দেখেছে। সেই চোর আর কেউ নয়। প্রায় ৩৫০ বছর
আগে মারা যাওয়া ভিঞ্চি!!
১০ বছর পর এই ছবিটি আবার ওই মিউজিয়ামে পাওয়া
যায়। লুভর মিউজিয়াম কতৃপক্ষ ছবিটি সংরক্ষনের
জন্য প্রায় ৫০ কোটি টাকা খরচ করে একটি নিরাপদ
কক্ষ তৈরী করে। হয়ত ভাবছেন একটা ছবির জন্য
এতো টাকা খরচ!!
এই ছবির বর্তমান মূল্যের তুলনায় ৫০ কোটি টাকা
কিছুই নয়। মোনালিসা ছবির বর্তমান অর্থমূল্য ৭৯০
মিলিয়ন ডলার।
টাকায় পরিমানটা ৫৩৮০ কোটি টাকা!!
মোনালিসা কে? প্রশ্নটির উত্তর ভিঞ্চি নিজেও
দিয়ে যাননি। ২০০৫ সালে খুজে পাওয়া এক চিঠিতে
অনেকে মোনালিসার পরিচয় খুজে পেয়েছেন বলে
দাবি করেন। ১৫০৩ সালে লেখা এই চিঠিতে
ভিঞ্চির বন্ধু ফ্রান্সিস জিয়াকন্ড তার স্ত্রী লিসা
জিয়াকন্ডের একটি ছবি আঁকতে ভিঞ্চিকে অনুরোধ
করেন। আর ওই সময় ভিঞ্চি মোনালিসার ছবি আঁকা
শুরু করেন।
২০০৪ সালে বিজ্ঞানী পাস্কেল পাটে মোনালিসার
ছবিকে আলাদা ভাগে ভাগ করে হাইডেফিনেশন
ক্যামেরায় ছবি তোলেন। পাস্কেল আবিষ্কার করেন
যে ভিঞ্চি যে রং ব্যাবহার করেছিলেন তার স্তর
৪০ মাইক্রোমিটার।
অর্থাৎ একটি চিকন চুলের থেকেও পাতলা!
পাস্কেল আরো আবিষ্কার করেন যে মোনালিসার
ছবিতে আরো ৩টি চিত্র আছে। তাদের একটি সাথে
লিসা জিয়াকন্ডের মুখের মিল খুজে পাওয়া যায়।
সম্ভবত ভিঞ্চি বন্ধুর অনুরোধে লিসার ছবিটিই
আঁকছিলেন। কিন্তু তিনি এমন কিছু দেখেছিলেন যা
পুরো ছবিতে অন্য এক নতুন মুখের জন্ম দিয়ে
দিয়েছে!
সান্ডারল্যান্ড ইউনিভার্সিটির এক সার্ভেতে
মোনালিসা সম্পর্কে অদ্ভুত কিছু তথ্য পাওয়া যায়।
মোনালিসাকে দূর থেকে দেখলে মনে হয় সে
হাসছে। কিন্তু কাছে গিয়ে তার দিকে তাকালে
মনে হয় সে গভীরভাবে কোন কিছু চিন্তা করছে।
মোনালিসার চোখের দিকে তাকালে তাকে
হাসিখুশি মনে হয়। কিন্তু তার ঠোটের দিকে
তাকালেই সে হাসি গায়েব!
সান্দারলেন্ড ভার্সিটির ছাত্ররা মোনালিসার
ছবির বামপাশ থেকে আল্ট্রা ভায়োলেট পদ্ধতি
ব্যাবহার করে ভিঞ্চির লেখা একটি বার্তা উদ্ধার
করে। বার্তাটি ছিল " লারিস্পোস্তা শ্রী
তোভাকি"। যার অর্থ "উত্তরটা এখানেই আছে।"
যুগের পর যুগ মানুষকে মুগ্ধ করে আসা মোনালিসার
এই ছবি দেখে জন্ম নেয়া হাজার প্রশ্নের মাঝে
সবচেয়ে বড় প্রশ্ন ছিল, এই ছবি দিয়ে ভিঞ্চি কি
বোঝাতে চেয়েছিলেন?"
প্যারানোরমাল ম্যাগাজিনের একদল তরুন ছাত্র
উত্তরটা বের করার জন্য অনেক চেষ্টা করেছে।
অবশেষে তারা যা জানিয়েছে সেটাও চমকে
দেয়ার মত!
ভিঞ্চি মোনালিসার ছবির বামপাশে গোপন বার্তা
দিয়েছিলেন "উত্তর টা এখানেই আছে"।
সে বাম পাশকে আয়নার কাছে আনলে একটা ছবি
তৈরী হয়। অবাক করার বিষয় এই তৈরী হওয়া ছবির
জীবটিকে ভিঞ্চি ১৫০০ সালের দিকে
দেখেছিলেন!
ছবিটা একটা এলিয়েনের!!
ভিনগ্রহের এলিয়েন.....!!😲😲

কালেক্টেড

একবার এক লোক বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি বিল গেটসকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, "পৃথিবীতে তোমার চেয়ে ধনী আর কেউ আছে কি?"বিল গেটস...
02/12/2022

একবার এক লোক বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি বিল গেটসকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, "পৃথিবীতে তোমার চেয়ে ধনী আর কেউ আছে কি?"

বিল গেটস জবাব দিয়েছিল, "হ্যাঁ, এমন একজন আছেন যিনি আমার চেয়েও ধনী”।

তারপর তিনি একটি গল্প বললেন-

“এই সময়টি ছিল যখন আমি ধনাঢ্য বা বিখ্যাত ছিলাম না।

“একবার নিউইয়র্ক বিমান বন্দরে একজন সংবাদপত্র বিক্রেতার সাথে আমার সাক্ষাত হলো।’’

“আমি একটি সংবাদপত্র কিনতে চেয়েছিলাম কিন্তু দেখেছি আমার কাছে যথেষ্ট টাকা নেই। তাই আমি কেনার সিদ্ধান্ত ছেড়ে পেপারটি বিক্রেতার কাছে ফিরিয়ে দিয়েছিলাম।

“আমি তাকে আমার অবস্থার কথা বলেছি। বিক্রেতা বললেন, ‘আমি আপনাকে বিনামূল্যে দিচ্ছি।’ আমি পত্রিকাটি নিয়েছিলাম।

“দুই থেকে তিন মাস পরে, আমি একই বিমান বন্দরে আবার অবতরণ করেছি এবং কাকতালীয়ভাবে আবারও সেই পত্রিকা বিক্রেতার সাথে দেখা হলো। বিক্রেতা আমাকে আজও একটি পত্রিকা অফার করলেন। আমি অপারগতা প্রকাশ করেছিলাম এবং বলেছিলাম যে আমি এটি নিতে পারি না কারণ এখনও আমার পরিবর্তন আসেনি। তিনি বললেন, ‘আপনি এটি নিতে পারেন, আমি এটি আমার লাভাংশ থেকে আপনাকে দিচ্ছি, আমার ক্ষতি হবে না’। বিক্রেতার আগ্রহে আমি পত্রিকাটি নিয়েছিলাম।

“ঐ ঘটনার ১৯ বছর পরে আমি বিখ্যাত এবং মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে উঠি। হঠাৎ একদিন মনে পড়ে গেল সেই পত্রিকা বিক্রেতার কথা। আমি তাকে খুঁজতে শুরু করে দিলাম এবং প্রায় দেড় মাস অনুসন্ধানের পরে আমি তাকে খুঁজে পেলাম।

“আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম,‘ আপনি কি আমাকে চেনেন? ’তিনি বলেছিলেন,‘ হ্যাঁ, আপনি বিল গেটস। ’

“আমি তাকে আবার জিজ্ঞাসা করলাম,‘ আপনার কি মনে আছে একবার আমাকে বিনামূল্যে একটি পত্রিকা দিয়েছিলেন? ’

“বিক্রেতা বললেন,‘ হ্যাঁ, মনে আছে। আপনাকে দু’বার দিয়েছি। ’

“আমি বললাম,‘ আপনি যে আমাকে বিনামূল্যে পত্রিকা দিয়েছিলেন তা আমি ফিরিয়ে দিতে চাই। আপনি আপনার নিজের জন্য যা চান বলুন? আমি এটি পূরণ করব। ’'

“বিক্রেতা বললেন,‘ স্যার, আপনি এমন কিছু দিতে পারবেন না, যা আমার সাহায্যের সমান হবে। ’

“আমি জিজ্ঞাসা করলাম,‘ কেন? ’

“তিনি বলেছিলেন,‘ আমি আপনাকে সংবাদপত্র দিয়েছিলাম আমার দরিদ্র অবস্থান থেকে । আর আপনি এখন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হয়ে আমাকে সাহায্য করার চেষ্টা করছেন। আপনার সাহায্য কীভাবে আমার সাহায্যের সমান হবে? ’

"সেদিন আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে সংবাদপত্রের বিক্রেতা আমার চেয়ে বেশি ধনী, কারণ তিনি কাউকে সাহায্য করার জন্য ধনী হওয়ার অপেক্ষা করেন নি।"

মানুষের বুঝতে হবে যে সত্যিকারের ধনী ব্যক্তি হলো তাঁরাই যাদের প্রচুর অর্থের চেয়ে প্রাচুর্যপূর্ণ হৃদয় রয়েছে।

সত্যিকারের ধনী হওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ।
সংগৃহীত

পৃথিবীর মোট ফুটবলের শতকরা ৭০% তৈরী হয় পাকিস্তানের শিয়ালকোটে (Sialkot)। এবছর ফিফা বিশ্বকাপ খেলা অনুষ্ঠিত হবে পাকিস্তানে...
24/11/2022

পৃথিবীর মোট ফুটবলের শতকরা ৭০% তৈরী হয় পাকিস্তানের শিয়ালকোটে (Sialkot)। এবছর ফিফা বিশ্বকাপ খেলা অনুষ্ঠিত হবে পাকিস্তানে তৈরি ফুটবল দিয়ে। পাক-পাঞ্জাবের উত্তরে এই শহরেই তৈরি হয়েছে রাশিয়া বিশ্বকাপের সমস্ত ফুটবল।
শুধু রাশিয়া বিশ্বকাপ না, শিয়ালকোট বরাবরই পৃথিবীর ফুটবল তৈরির কারখানা। ১৯৯০ সাল থেকে প্রায় প্রতিটি বিশ্বকাপেই ফুটবল গিয়েছে শিয়ালকোট থেকে। শুধু ফুটবল বিশ্বকাপ না, এই মুহূর্তে শিয়ালকোটে বানানো ফুটবলেই খেলা হয় চ্যাম্পিয়নস লিগ, জার্মান বুন্দেসলীগা ও ফরাসি লিগ।
২০১০ সাল পর্যন্ত বিশ্বকাপ খেলা হত হাতে সেলাই করা ফুটবলে। তখনও ফুটবল যেত পাকিস্তান থেকেই। কিন্তু সেলাই করা ফুটবলে এখন আর খেলা হয় না। এখন এসেছে থার্মো বন্ডেড ফুটবল। তবে নতুন প্রযুক্তিতেও সেরা ফুটবল তৈরি হয় শিয়ালকোটেই।
শিশুশ্রম ব্যবহার করা হচ্ছে, এই অভিযোগে ২০০৬ সালে শিয়ালকোটের সমস্ত বরাত বাতিল করেছিল ক্রীড়া-সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক সংস্থা নাইকি। অভিযোগ ছিল, সেলাইয়ের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে শিশুদের ছোট ছোট হাত। তবে থার্মো-বন্ডেড ফুটবলে সেই ঝামেলা নেই। নতুন প্রযুক্তিতে অনেকটাই কমেছে শিশুশ্রমের ব্যবহার।
শিয়ালকোটে ফুটবল তৈরির শুরু অনেকটা কাকতালীয় ভাবেই। ভারতে বসবাসকারী ব্রিটিশদের কাছে ফুটবল বরাবরই ছিল জনপ্রিয় খেলা। তাঁদের জন্য জাহাজে করেই ইংল্যান্ড থেকে ফুটবল আসত ভারতে। অনেক সময়ই ফুটবল আসতে দেরি হত।
১৮৮৯ সালে শিয়ালকোটের এক ব্রিটিশ সেনা তাঁর খারাপ হয়ে যাওয়া ফুটবলটি সারাতে দেন স্থানীয় মুচিকে। তাঁর কাজ দেখে মুগ্ধ হয়ে তাঁকে একটি ফুটবল বানানোর বরাত দেন তিনি। শিয়ালকোটে বানানো প্রথম ফুটবল সেটিই। তারপর থেকেই শুরু ফুটবল মাঠে শিয়ালকোটের একক আধিপত্য।

লেখা: Ahmed Rafique Barki

♦কথায় আছে " ধর্মের কল বাতাসে নড়ে "কোনো এক প্রোগ্রামে বিশেষ প্রযোজক'কে সাংবাদিকরা জিজ্ঞাস করেছিল তিনি কেন শাবনূরকে নিয়ে ছ...
23/11/2022

♦কথায় আছে " ধর্মের কল বাতাসে নড়ে "

কোনো এক প্রোগ্রামে বিশেষ প্রযোজক'কে সাংবাদিকরা জিজ্ঞাস করেছিল তিনি কেন শাবনূরকে নিয়ে ছবি বানান না। সেক্ষেত্রে তিনি বলেন, যে প্রযোজকেরা শাবনূরের প্রেমে পড়েন তারাই নাকি শাবনূরকে নিয়ে ছবি বানান। তিনি নাকি শাবনূরের প্রেমে পড়েনি, তাই ছবি বানান না! কথাটা বলেও ঐ প্রযোজক স্বস্তি পাচ্ছিলেন না। উঠে চলে গেলেন ঐ জায়গা থেকে। সাথে সাথেই সেখানে উপস্থিত বাকি প্রযোজক / পরিচালকেরা বলে উঠে, " তিনি কিভাবে শাবনূরকে নিয়ে ছবি বানাবেন, তিনি ত অশ্লীল ছবির প্রযোজক, আর শাবনূর ত অশ্লীল সিনেমায় সাইন করে না "

শাবনূর নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে বেশ শক্ত ভাবে শীর্ষ স্থানটা ধরে রাখতে পেড়েছিল তার যেসব গুণের কারণে তার মাঝে একটি হল শালীনতা। বাংলা সিনেমা মানেই যখন ১৮+ সিনের প্রচলন ছিল সে সময় শাবনূর ছিল দেশের শীর্ষ নায়িকা।তার সিনেমায় একটু খোলামেলা দৃশ্য /ডামি রাখার জন্য তিন গুন পারিশ্রমিক দিতে রাজি ছিল প্রযোজকরা(যদিও শাবনূর কখনোই ঐসব লোকদের স্ক্রিপ্ট'ই পড়েন নি)।তবুও এক ছবিতে ডামির অশ্লীল দৃশ্য ও পত্রিকায় ঐশ্বরিয়ার স্লিভলেস কামিজ পড়া শরীরে তার মুখ বসিয়ে প্রচারণা করায় সেসব লোকদের বিরুদ্ধে মান হানীর মামলা করেছিল শাবনূর।সতীর্থরাও নগ্ন সিনে ঝুকেছিল বিধায়, সে কালো ছায়া তাকে না ছুতে পাড়ে সে ভয়ে বার বার ইন্ডাস্ট্রিকে বিদায় জানানোর ঘোষণা দিয়েছিলেন শাবনূর।খুলে ছিলেন নিজেই সেন্সরবোর্ড। তার মন্তব্য ছিল " এত বছর ধরে কাঠখড় পুড়িয়ে নিজের যে ইমেজ সৃষ্টি করেছি তা এক সিনে মুছে দিতে চায়না "

জন্মনিয়ন্ত্রণ পিলের সাথে যৌন নিরাপত্তার কয়েকটা প্যাকেট তাও আবার নিজের ছোট বোনের ব্যাগে দেখে চমকে গেলাম!রিত্তের এতটা অধঃ...
23/11/2022

জন্মনিয়ন্ত্রণ পিলের সাথে যৌন নিরাপত্তার কয়েকটা প্যাকেট তাও আবার নিজের ছোট বোনের ব্যাগে দেখে চমকে গেলাম!
রিত্তের এতটা অধঃপতন দেখে লজ্জা লাগছে। কিছু না ভেবেই রিত্তকে ডাক দিলাম। রিত্ত আমার সামনে আসতেই গালে চড় বসিয়ে দিলাম। রিত্তকে চড় দেওয়া দেখে মা- আর বাবা দৌড়ে এল। পাঁচটা আঙুলের ছাপ রিত্তের গালে বসে গেছে।
- বাবা অনেকটা রাগি রাগি ভাব নিয়েই বলল' কি হয়েছে তুই রিত্তকে মারলি কেন?'
- মারবো না কি করব? তোমার মেয়ে ব্যানেটি ব্যাগে কি রেখেছে জানো?
- কি রেখেছে?
- জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল, এ ছাড়া আরো দেখ কিসের প্যাকেট এসব। বাবা এসব দেখে আর কিছু বলতে পারছে না। বাকরুদ্ধ হয়ে গেছে।
মা এসব দেখে রিত্তকে চড় মেরে বলল ' তুই আমার মেয়ে হতে পারিস না। তুই এতটা খারাপ আগে জানতাম না।
মা আমি কি খারাপ করছি? আমি নিজের নিরাপত্তার জন্য এসব ব্যাগে রেখেছি। জানো মা, আমি একজনকে ভালোবাসি। সে যদি আমার ভালোবাসা প্রমাণের জন্য দেহ চায় তাহলে আমাকে তো দিতে হবে। কারণ তাকে ছাড়া আমি বাঁচবো না। আর এতে তোমাদের সম্মান যাবেও না। কারণ আমি শতভাগ নিরাপদ থাকবো ।
- রিত্ত কি বলছিস? তুই কি পাগল হলি? আর কোন কুত্তার বাচ্চা তোকে ভালোবাসে? আর ভালোবাসলে যারা এসব চাই তারা মন থেকে ভালোবাসে না।
কিন্তু ভাইয়া আমি রাশেদকে ভালোবাসি। তাকে ছাড়া আমি বাঁচবো না। রাশেদ বলেছে, সে আমার সাথে রুম ডেট করবে, তাই প্রটেকশন সাথে রেখেছি।
- বাবা রিত্তের গালে ঠাস ঠাস করে চড় বসিয়ে দিয়ে বলল' তুই আমার মেয়ে না। তুই আমার মেয়ে হলে এমন খারাপ কাজ করতে পারতি না।
- কি হলো বাবা মাত্র তিনটা থাপ্পর? আর দিবে না? দাও না আরো থাপ্পর। জানো বাবা আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি। আমি চাই না আমার জন্য তুমি রাশেদের বাবার পায়ে পড়। আর আমি তাই প্রটেকশন সাথে নিয়ে রেখেছি । আর তুমি না বললে আমি তোমার মেয়ে না। হুম ভালো বলেছে। আচ্ছা বাবাই, আমি যদি শুধু জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল ব্যাগে রাখি তাতে তোমার লজ্জা লাগে। আর অন্যদিকে তোমার গুণধর ছেলে একটা মেয়েকে দিনের পর দিন ভালোবাসার নাম করে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোগ করেছে। মেয়েটি এখন প্রেগনেন্ট! মৌ এর বাবা তো তোমার পায়েও ধরেছিল তার মেয়েকে যেন তোমার গুণধর ছেলে বিয়ে করে তোমার বাড়িতে চাকরানী করে রেখে দেয়। কিন্তু তোমরা কি করেছো? তুমি ধাক্কা দিয়ে তাড়িয়ে দিয়েছ। আর মা বলেছে, পতিতার মেয়েরা মৌ এর মতো পতিতা হয়। আর ভাইয়া তুই নাকি মৌ এর সাথে কথাই বলিসনি। সে বাচ্চাটা নাকি তোর না অন্যের বাচ্চা তোর কাছে গছাতে চেয়েছিল।
- কি হলো বাবা মাথা নিচু করে আছো কেন? আচ্ছা মা আমি মেয়ে হয়ে তোমাকে কিভাবে পতিতা বানাতে পারি। তাই আমি ব্যাগে এসব রাখি । আর হ্যাঁ তোমার গুণধর ছেলেকেও বলো পাঁচ টাকা দামের একটা প্যাকেট পকেটে রাখতে। তাতে করে, আর কোন বাবাকে তোমার পায়ে পড়তে হবে না। হবে না আর কোন মা পতিতা। জানো বাবা আমি মৌ এর সবটা জানতাম। ভাইয়া মৌ এর সাথে যা যা করেছে বিয়ের কথা বলে তা যদি আমার সাথে হতো?
- বাবা তোমার পায়ে পড়ি, তুমি মৌকে মেনে নাও। আর ভাইয়া তোর কাছে কোন আবদার করিনি কোনদিন। কিন্তু আজ তোকে বলছি, তুই মৌকে বিয়ে করে নে। মৌ তোকে অনেক ভালোবাসে। জীবনে সুখী হতে বিশস্ত হাতের পাশাপাশি ভালোবাসাটাও লাগে। তুই সত্যি অনেক সুখী হবি। আমার বান্ধুবিটা অনেক ভালো, অনেক।
- আর বাবা আমি তোমাদের বুঝানোর জন্যই ইচ্ছা করে, ব্যাগে এসব রেখেছিলাম। ক্ষমা করে দিয়ো। আমার কোন রিলেশন নেই। শুধু তোমাদের ভুলটা ধরিয়ে দিতে চেয়েছিলাম।
বাবা রিত্তকে জড়িয়ে ধরে বলল' মা'রে অনেক বড় অন্যায় করে ফেলছি। কালই মৌ মামুনিকে বিয়ে করিয়ে আনবো। এবার খুশি তো।
কিন্তু বাবা মৌ আজ হসপিটালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। মৌ গতরাতে সুসাইড করার জন্য হাতের শিরা কেটে ফেলেছে!
- রিত্তের কথা শুনে বুকের ভেতরটা কেমন যেন মুচড় দিয়ে উঠলো। আর একমূহুর্ত দাঁড়িয়ে থাকতে পারলাম না। চলে গেলাম হসপিটালে। হসপিটালে গিয়ে দেখি মৌ এর বাবা চেয়ারে বসে আছে। চোখের পানি নিরবে ঝরছে। নিজেকে আজ বড্ড অপরাধী মনে হচ্ছে। মৌ এর রুম থেকে ডাক্তার বের হতেই দৌড়ে গিয়ে বললাম' স্যার মৌ এর কি অবস্থা? '
অনেক রক্তক্ষরন হয়েছে। অবস্থা বেশি ভালো না। আল্লাহ যদি রহম করে।
আচ্ছা ডাক্তার আমি মৌ এর সাথে দেখা করতে পারি?
- হুম বাট কোন কথা বলবেন না।
- আচ্ছা।
আমি মৌ এর পাশে গিয়ে দাঁড়াতেই বুকটা ছ্যাঁত করে ওঠলো। মৌ এর মায়াবী চেহারাটা কেমন যেন হয়ে গেছে। হাতটা ব্যান্ডেজ করা।।
চলবে?
প্রথম পর্ব।
গল্প: #আত্ম_শুদ্ধি।

চলবে

কোথায় গেল সোনার সময় সোনার মানুষ কই!কোথায় গেল লাঙ্গল জোয়াল কোথায় গেল মই।কোথায় গেল গরুর গাড়ি কোথায় গরুর হালকোথায় ...
21/11/2022

কোথায় গেল সোনার সময় সোনার মানুষ কই!
কোথায় গেল লাঙ্গল জোয়াল কোথায় গেল মই।

কোথায় গেল গরুর গাড়ি কোথায় গরুর হাল
কোথায় গেল রংবেরঙের ডিঙি নায়ের পাল।

কোথায় গেল মাটির কলস
সেই কলসির জল
ঘরের শোভা রঙিন শিখা কোথায় গেল বল!

শকুনরা সব কোথায় গেল কোথায় গেল কাক
কোথায় গেল শিয়াল মামার হুক্কাহুয়া ডাক।

কোথায় গেল শিল আর পাটা পাটার ভাটা ঝাল
কোথায় গেল কাঠের ঢেকি ঢেকির ছাঁটা চাল।

কোথায় গেল পালকি চলার হুনহুনাহুন সুর
ঠেলার গাড়ি হারিয়ে গেল হায়রে কত দূর।

কোথায় গেল রাত্রি জেগে চিঠি লেখার দিন
কোথায় গেল হারিকেন আর কোথায় কেরোসিন।

কোথায় গেল গরুর টানা আঁখ মারানোর কল
কোথায় গেল গ্রামের বাড়ির বাংলা ঘরের ছল।

বিয়েবাড়ির গীতের আসর কোথায় গেল ভাই
কলাপাতায় আহার করার মেজবানিটাও নাই।

কোথায় গেল কাঁচের চুড়ি রেশমী ফিতার সাজ
কোথায় গেল হায় রুমালের সুতার কারুকাজ।

কোথায় গেল মাটির কূপের মিষ্টি স্বাদের জল
কোথায় গেল ডাল মারানোর শিলার যাঁতাকল।

কোথায় গেল কুলুর বলদ বন্ধ যাহার চোখ
কোথায় গেল হুক্কা তামাক হুক্কা টানার লোক।

হারানো সুর খুঁজতে গিয়ে সবচেয়ে ব্যথা পাই
যখন দেখি কোরআন শিখার মতকব ও আর নাই।

শিরোনাম:- হারানো দিনের স্মৃতি
ছবি :-সংগৃহীত।
এটা নব্বই দশকের বিয়ের অনুষ্ঠানের ছবি।

এ দেশের নারীদের জাগানোর জন্য " উইমেন লিডারশিপ করপোরেশন" নামক এক প্রতিষ্ঠান,  বলিউডের আইটেম গার্ল নোরা ফাতেহিকে আমন্ত্রণ ...
21/11/2022

এ দেশের নারীদের জাগানোর জন্য " উইমেন লিডারশিপ করপোরেশন" নামক এক প্রতিষ্ঠান, বলিউডের আইটেম গার্ল নোরা ফাতেহিকে আমন্ত্রণ করে ঢাকায় নিয়ে আসছে।

উদ্দেশ্য... এ দেশের নারী উদ্যোক্তাদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দিবেন।

সাকি সাকি, দিলবার দিলবার খ্যাত নোরা ফাতেহির হাত থেকে ক্রেস্ট নিলে এ দেশের নারী উদ্যোক্তারা সাহস পাবেন,অনুপ্রেরণা পাবেন,লড়াই করার শক্তি পাবে।

এর কারণ,আজকের নারী সমাজের আইডল নোরা ফাতেহি বি-টাউনের ১ নাম্বার কুইন বনে যাওয়ার ঘটনা রাতারাতি বা একদিনে হয়নি।
অনেক কাঠখোট্টা পুড়িয়ে,অনেক বাধা বিপত্তি পেরিয়ে, অনেক জল গড়িয়ে, বলিউডের মাটিতে শক্ত অবস্থান দাঁড় করিয়েছেন।

এই কানাডিয়ান মডেল বলিউডে যখন পা রেখেছিলেন তখন তার ভ্যানিটিব্যাগে মাত্র ৫ হাজার রুপি ছিল। যে এজেন্সিতে প্রথম জয়েন করেছিলেন, সেই এজেন্সি প্রতি সপ্তাহে মাত্র ৩ হাজার রুপি বেতন দিতো। ফিল্মে চান্স পাওয়ার জন্য পরিচালক প্রযেজোকদের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে ছিলেন,যেখানে সুযোগ পেয়েছেন সেখানেই অডিশন দিয়েছিলেন। বহু পরিশ্রমের পর বলিউডে আজ পায়ের তলার মাটি শক্ত হয়েছে।

যে মেয়ে মাত্র ৫ হাজার টাকা নিয়ে বলিউডে পা রেখেছিলেন,সেই মেয়ের আজ বাড়ি গাড়ি টাকার অভাব নেই।

এমন জীবন্ত কিংবদন্তি মহীয়সী নারীকে সরাসরি সামনে থেকে দেখলেই তো আমাদের সমাজের নারীরা অনুপ্রাণিত হবে।

কিন্তু ঘটনা ঘটেছে উলটো, নোরা ফাতেহি'কে দেখে আমাদের আপু সমাজ ভাই সমাজ হতাশ হয়েছেন।
যে অনুষ্ঠানে নোরা ফাতেহি উপস্থিত হয়েছিলেন সেই অনুষ্ঠানের টিকিটের দাম ছিল মাত্র ৫- ১৫ হাজার টাকা। এই টাকা দিয়ে টিকিট কেটে তারা খুশি হতে পারেনি। কারণ,নোরা তাদের সামনে পা★ছা দুলিয়ে নৃত্য পরিবেশন করেনি। মানে সামনে থেকে এই মহীয়সী নারীকে দেখেছে তা যথেষ্ট হয়নি,তাদের সামনে নৃত্য করা লাগবে। ভিডিওতে দেখলাম, অনেকে কান্নাকাটি পর্যন্ত করেছে। মানে ৫ হাজার ১০ হাজার টাকা কি,জীবনটাই লস।

এক আপুকে দেখলাম কাঁদো কাঁদো স্বরে যা বলল,তার সারমর্ম হল- নোরা ফাতেহি যদি কোমর দুলাইয়া একটা জোরকা ঝাটকা নাচ দিতো তাহলেই" আমাদের নারী সমাজ জাগতো"।

Collected

আমির খানের সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা 'লাল সিং চাড্ডা' বক্স অফিসে হোঁচট খাওয়ার পর অভিনেতাকে আর গণমাধ্যমের সামনে তেমন ...
19/11/2022

আমির খানের সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা 'লাল সিং চাড্ডা' বক্স অফিসে হোঁচট খাওয়ার পর অভিনেতাকে আর গণমাধ্যমের সামনে তেমন দেখা যায়নি। তবে সম্প্রতি বহুদিন পর 'মি. পারফেকশনিস্ট'কে দিল্লির একটি অনুষ্ঠানে দেখা গিয়েছে। এ অনুষ্ঠানে নিজের আসন্ন প্রোডাকশনের সম্পর্কে কথা বলেছেন আমির খান। একই সাথে তিনি জানান, এই প্রথমবার ক্যারিয়ারে কিছুদিন বিরতি নিতে চান তিনি।

নিজের এক বাল্যবন্ধুর আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন 'থ্রি ইডিয়টস' অভিনেতা। অনুষ্ঠানে সিনেমা ও নিজের ক্যারিয়ার সম্পর্কে জানানোর পাশাপাশি একটি ছবিকে তিনি কোন দৃষ্টিতে দেখেন সেটিও স্পষ্ট করেছেন। তবে ভক্তদের জন্য দুঃসংবাদ হলো, অভিনয় ক্যারিয়ার থেকে কিছুদিনের বিরতি নিতে চান আমির।

আমির খান বলেন, "আমি যখন অভিনেতা হিসেবে কোনো ছবিতে কাজ করি, তখন আমি সম্পূর্ণভাবে জীবনের বাকি সবকিছু ভুলে যাই। 'লাল সিং চাড্ডা'র পর আরও একটি ছবি করার কথা ছিল আমার, ছবিটির নাম ছিল 'চ্যাম্পিয়ন'। ওই সিনেমার স্ক্রিপ্টও ভীষণ সুন্দর ছিল। কিন্তু আমার মনে হচ্ছে আমার কিছুদিন বিরতি নেওয়া উচিত। আমার মা, পরিবার, সন্তানদের সঙ্গে সময় কাটানো উচিত।'

এ আলোচনায় আমির খান জানান, তিনি তার ৩৫ বছরের ক্যারিয়ারে এই প্রথমবার বিরতি নিতে চলেছেন! বিষয়টি ব্যাখ্যা করে অভিনেতা বলেন, "আমি দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে কাজ করছি এবং ভীষণভাবে আমার কাজে ডুবে থেকেছি। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে এটি ঠিক করিনি, আমি নিকটজনদের প্রতি অন্যায় করেছি। এই প্রথমবার মনে হচ্ছে কিছুদিন বিরতি নিয়ে তাদের সঙ্গে সময় কাটানো উচিত, জীবনটাকে অন্যভাবে উপভোগ করা উচিত। এক-দেড় বছর আমি অভিনেতা হিসেবে কোনো কাজ করব না।"

তবে 'চ্যাম্পিয়ন' ছবিতে আমির খান অভিনেতা হিসেবে না থাকলেও প্রযোজক হিসেবে অবশ্যই থাকবেন। আমির বলেন, 'আমি অভিনেতা হিসেবে কাজ করব না, কিন্তু প্রযোজক হিসেবে কাজ করব। তাই আমি 'চ্যাম্পিয়ন' ছবির প্রযোজনা অবশ্যই করব। যে কাজ আমি করব ভেবেছিলাম, এখন সেই কাজের কথা অন্যান্য অভিনেতাদের করতে বলব। আশা করছি সব ভালোই হবে।' এছাড়াও আমির খান জানান, তিনি জীবনের এমনটা একটা সময় দাঁড়িয়ে আছেন যেখানে তিনি তার সম্পর্কগুলোকে উপভোগ করতে চান, সময় দিতে চান।

'চ্যাম্পিয়ন' ছবিটি আমির খান এবং সনি পিকচার ইন্টারন্যাশনাল প্রোডাকশন ও ২০০ নট আউট প্রোডাকশনের মিলিত প্রযোজনায় তৈরি হবে। তবে আমিরকে আগামীতে সালাম ভেঙ্কি ছবিতে একটি ক্যামিও চরিত্রে দেখা যাবে কাজলের সঙ্গে।

ছেলেটা আমেরিকার বার্কলে কলেজ অফ মিউজিকে পড়াশোনা করার সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু যায় নি; একটা নতুন সিনেমায় সুর করার সুযোগ এসেছ...
19/11/2022

ছেলেটা আমেরিকার বার্কলে কলেজ অফ মিউজিকে পড়াশোনা করার সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু যায় নি; একটা নতুন সিনেমায় সুর করার সুযোগ এসেছে যে। এদিকে সিনেমাটির পরিচালক খুঁজছিলেন নতুন সুরকার। দেখা হল; ছেলেটি তাঁকে শোনালো নিজের সুরারোপিত কিছু অ্যাড জিংগল। পরিচালক মোহিত হয়ে গেলেন; ছেলেটা এত আলাদা ভাবতে পারে! ব্যস, আর কি? তৈরী হয়ে গেল এক অতলান্তিক সৃষ্টি, এক স্বর্গীয় মায়াজাল; 'টাইম' ম্যাগাজিন যাকে ভূষিত করেছে সর্বকালের সেরা দশ সাউন্ড ট্র্যাকের একটি হিসাবে। আর ছেলেটি পেয়েছিল সেরা সুরকারের তকমা হিসাবে ন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড, ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে সেই প্রথম কোনো ডেবিউটেন্ট এমন সম্মান প্রথম পায়।...........ছেলেটি পরে বলে 'জানি না কেন, ওই সিনেমার কাজটা হাতে নিয়েছিলাম, পঁচিশ হাজার টাকা অফার করা হয়েছিল আমায়, অ্যাড জিংগল তৈরী করে যা আমি তিনদিনে রোজগার করতে পারতাম.............'

কিন্তু ছেলেটিকে তো কাজটা করতেই হত; নয়তো একটা 'রোজা' তৈরী হত কিভাবে?

এ আর রহমান সুরারোপিত মণি রত্নমের 'রোজা' র সুর মূর্ছনায় নিজেকে হারিয়ে ফেলেনি এমন মানুষ হয়তো কোটিতে এক। পৃথিবী সুন্দর যতদিন থাকবে, 'রোজা' র সুর থাকবে....এমনি এমনি কি আর সব হারিয়ে যাবে বল? ..........এ সিনেমা নিয়ে আরও অনেক গল্প আছে.... অন্য আরেকদিন লিখবোখন।

ও হ্যাঁ, অজয় দেবগণ, করিশমা কাপুর অভিনীত 'সুহাগ' সিনেমায় এস পি বালা সুব্রমণিয়ম আর কে.এস.চিত্রার গাওয়া 'তেরে লিয়ে জানম' গানটি কিন্তু 'রোজা জানেমন' থেকে ভীষণভাবে প্রভাবিত।

কি বিশ্বাস হচ্ছে না? যাও শুনে এসো একটিবার

৩০ বছর আগেও আমাদের বাবা চাচারা খুব অল্প বেতনে চাকরি করে অথবা ছোট খাট মুদি দোকান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। ওনারা জমানো...
17/11/2022

৩০ বছর আগেও আমাদের বাবা চাচারা খুব অল্প বেতনে চাকরি করে অথবা ছোট খাট মুদি দোকান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন। ওনারা জমানো টাকা দিয়ে শহরে জমি কিনে আস্ত বাড়ি বানাতে পারতেন। ঢাকা চট্টগ্রাম সহ সব দেশের সব জেলার ইতিহাস সেইম। এখন চাকরি ব্যবসা করে জমি কিনে বাড়ি করা তো দূরের কথা ফ্ল্যাট কেনাও অসম্ভব।
চাকরিও তখন নির্ঝঞ্ঝাট ছিল। সরকারি বেসরকারি চাকরির ডিউটি ছিল ৯-৫ টা। মার্কেট দোকান সন্ধ্যা পর্যন্ত চলত।

বাবা চাচারা বিকালেই বাসায় ফিরতেন। সন্তানকে পড়াতেন, রাত ১০ টায় ঘুমিয়ে পড়তেন। সকালে মায়েরা নাস্তা বানিয়ে দিত সকালে খাওয়ার জন্য। আমাদেরকে স্কুলে নেয়ার জন্য টিফিন বানিয়ে দিতেন। বাবা চাচাদেরকে অফিসের জন্য টিফিন ক্যারিতে ভাত তরকারি দিতেন। এরপর মহিলাদের তেমন কোন কাজ থাকত না।

মহিলারা নিজেদের জন্য কাথা সেলাই করতেন। আমার মাকে দেখেছি আমাদের জন্য সোয়েটার বুনাতে। সেটাকে তখন জাম্পার বলা হতো। হাত মোজা পা মোজা মায়েরাই বানাতেন। মহিলাদের হাতে বানানো সেইসব শীতের পোষাক পুরুষরা পরত। প্রায় সব বাসায় মহিলারা বিভিন্ন ধরনের আচার বানাতেন। লাকড়ির চুলা, কেরোসিনের চুলায় রান্না অনেক কঠিন। কিন্তু এর মধ্যে মহিলারা হরেক রকম আইটেম রান্না করতেন। বাসায় মেহামান জোর করে ডেকে আনা হতো।

৩০ বছর আগেও সবচেয়ে সস্তা মাছ ছিল নদীর ইলিশ। সেই ইলিশের স্বাদ আর ঘ্রাণ এ যুগের কেউ পায় নাই, পাবেও না শিউর। এখনকার ইলিশের স্বাদ আর রুই মাছের স্বাদ সেইম। প্রতি বছর ২/৩ টা পালা দেশী মুরগী খাই এখনো। এই মুরগীর যে স্বাদ সেই স্বাদ ভোলা যায় না। অথচ আগে মানুষ এই অসাধারণ স্বাদের মুরগীই খেত। এখন তো ফার্ম ছাড়া মুরগীই হয় না। মাছ চাষ করা যায় সেটা শুনলে মানুষ অবাক হতো। পুকুরের ন্যাচারাল মাছ খেয়েই কুলাতো না।

আমরা বছরে একবার গ্রামে গেলে মামারা জাল নিয়ে বের হতো মাছ ধরার জন্য। জাল ফেললে কিছু না কিছু মাছ পেতেনই। নিজের পুকুর নেই? কোনো সমস্যা নেই। প্রতি এলাকায় বড় বড় খাল ছিল। সেই খালে বড়শী বা জাল ফেললেই মাছ পাওয়া যেত। 'আনতা' নামের এক ধরনের গুড়া মাছ ধরার ফাঁদ পেতে রাখা হতো। প্রতিদিন সকালে উঠে সেই মাছ দিয়ে মানুষ ভাত খেত। এখন সেইম মাছের দাম এখনকার হিসেবে ৭০০/৮০০ টাকা কেজি হবে। অর্থাৎ এখন খুব ধনীরা যে মাছ খায় তখন খুব গরিবরা সেই মাছ খেতেন!

দেশী মুরগীর ডিম এখন ২০/২৫ টাকা পিস। হাসের ডিম ২০ টাকা পিস। অথচ সেই আমলের গরিবদের দেখেছি এক সাথে ৩ টা ডিম খেতে। আবার সেই ডিমেও অনেক বরকত ছিল। ১ টা ডিম ভাজলে পরিবারের ৩/৪ জন খেতে পারত। ডিম কিনতে হতো না, সবার বাড়িতেই মুরগী হাস গরু ছাগল থাকত।

এখন যে সবজি ৭০/৮০ টাকা দিয়ে কিনে খাই ৩০ বছর আগে গরিবরা এর চেয়েও ভালো মানের সবজি ফ্রী খেত। গরিব মানে সেই লেভেলের গরিবের কথা বলছি যাদের চাষের জমি নাই।
লাস্ট কবে দেশী গরুর দুধ খেয়েছেন? আমার ধারনা কেউই খান নাই। এখন দুধে স্বাদ নেই। তাই দুধে চিনি মিশিয়ে বিভিন্ন খাবার বানিয়ে খাই। এক সময় দই বানাতে চিনি দিতে হতো না শুনেছি অথচ এখন চিনি ছাড়া দই ই হয় না। কী পরিমান স্বাদ কমে গেছে বুঝতে পারছেন?

এখন মুরগীতে স্বাদ নেই। তাই মুরগীকে পুড়িয়ে চিকেন ফ্রাই, অতিরিক্ত মশলা দিয়ে ঝাল ফ্রাই, সস মিশিয়ে বার্গার, পিজ্জা, হাবিজাবি নামে খাই। আজ পলিশ করা চাল না খেলে ইজ্জত থাকে না। ভাত না প্লাস্টিক খাচ্ছি বুঝি না। হাইব্রিড ডালে স্বাদ নেই, পেয়াজে ঝাঝ নেই, স্বাদের লাউ নিয়ে গান ছিল, সেই লাউ এখন বিভিন্ন রেসিপি করে স্পেশাল ভাবে রান্না করে খেতে হয়। অথচ এই লাউ সেদ্ধ করলেই সেই স্বাদের তরকারি হতো। আগে এক তরকারিতে বিশেষ করে মাছ মাংসের আইটেমে অনেক সময় তেল দেয়াই লাগত না। আর দিতে হলেও কয়েক ফোঁটা তেল যথেষ্ট ছিল। আর এখন প্রায় তরকারিতে ডুবো তেল দেয়া লাগে।

দামের হিসাবে ৩০/৪০ বছর আগে গরিবরা যা খেতেন এখনকার মধ্যবিত্তরা তা চোখেও দেখেন নাই। জাস্ট একটা উদাহরণ দিচ্ছি, ৯৬ সালেই চট্টগ্রাম শহরে ১০ টাকা পিস ইলিশ পাওয়া যেত। সেই ইলিশ ছিল অনেক বড় সাইজের যেখানে অন্য মাছের দাম ছিল ২০ টাকা পিস। আমরা প্রতিদিন ইলিশ খেতে খেতে ত্যাক্ত বিরক্ত হয়ে গেছিলাম! অথচ সেইম সাইজের ইলিশ আমি নিজেই বেচি এখন ৩ হাজার টাকা পিস, ওজন দেড় কেজির চেয়েও কম! একটা নদীর রুই ভাগে বেচি ৭০০/৮০০ টাকা কেজি।

Address

Gulshan 2
Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Crime Investigation Force - CIF posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Crime Investigation Force - CIF:

Share