Md Forhad Hossain Faruk 509 Volgar

Md Forhad Hossain Faruk 509 Volgar Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Md Forhad Hossain Faruk 509 Volgar, Digital creator, Dhaka.

আজ রাত ১২টার পর আমার জন্ম দিন সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আমিন
31/12/2023

আজ রাত ১২টার পর
আমার জন্ম দিন
সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন আমিন

With Onika Aktar – I just got recognised as one of their rising fans! 🎉
21/10/2023

With Onika Aktar – I just got recognised as one of their rising fans! 🎉

একটা সময় হারিয়ে যায়,অনেক সময়ের মাঝে একটা সম্পর্ক হারিয়ে যায় একটা কথার ভুলে একটা মন ভেঙ্গে যায় ছোট্ট অপমানে!!. একটা জীবন ...
19/10/2023

একটা সময় হারিয়ে যায়,অনেক সময়ের মাঝে একটা সম্পর্ক হারিয়ে যায় একটা কথার ভুলে একটা মন ভেঙ্গে যায় ছোট্ট অপমানে!!. একটা জীবন শেষ হয়ে যায় একটু অভিমানে.

চিনি আর লবন দেখতে একই কিন্তু ভিন্নতা স্বাদে। মানুষ আর অমানুষ গুলো ও দেখতে একই রকম কিন্তু পরিচয় আচারনে।
19/10/2023

চিনি আর লবন দেখতে একই কিন্তু ভিন্নতা স্বাদে। মানুষ আর অমানুষ গুলো ও দেখতে একই রকম কিন্তু পরিচয় আচারনে।

18/10/2023

চুপি -চুপি আসবে আমার পোস্ট পড়বে , আর কোনো রিয়েক্ট না দিয়ে চলে যাবে ! । এইসব কি ধরনের অসভ্যতা।

18/10/2023

কেউ যদি তোমার জন্য অপেক্ষা না করে। - তাহলে পাবলিক টয়লেট যাও। দেখবে তোমার অপেক্ষায় মানুষের লাইন পরে গেছে।

**চোখের পানি ধরে রাখতে না পারলে আমি দায়ী না**খলিফা উমর রাঃ মৃত্যুদন্ডের আসামী কে ছেড়ে দিলেন, জামিনদার আবু যর গিফারীর কার...
18/10/2023

**চোখের পানি ধরে রাখতে না পারলে আমি দায়ী না**

খলিফা উমর রাঃ মৃত্যুদন্ডের আসামী কে ছেড়ে দিলেন, জামিনদার আবু যর গিফারীর কারণে তারপর-----

দোষী এক ব্যক্তিকে টেনে-হিঁচড়ে খলীফার দরবারে নিয়ে এসেছেন দুই যুবক। তারা তাদের পিতার হত্যার বিচার চান।

"এই যুবক আমাদের পিতাকে হত্যা করেছে। আমরা এর বিচার চাই।"

খলীফা হযরত উমর (রা) সেই ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করলেন যে তার বিপক্ষে করা অভিযোগ সত্য কিনা। অভিযোগ স্বীকার করল সে। তারপর সেই ঘটনার বর্ণনা দিলঃ

"অনেক পরিশ্রমের কাজ করে আমি বিশ্রামের জন্য একটি খেজুর গাছের ছায়ায় বসলাম। ক্লান্ত শরীরে অল্প সময়েই ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম। ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার একমাত্র বাহন উটটি পাশে নেই। খুঁজতে খুঁজতে কিছু দূর গিয়ে পেলাম, তবে তা ছিল মৃত।

অভিযোগকারী এই দুই যুবকের বাবাকে আমার মৃত উটের পাশে পেলাম। সে আমার উটকে তার বাগানে প্রবেশের অপরাধে পাথর মেরে হত্যা করেছে। এই কারণে আমি হঠাৎ করে রাগান্বিত হয়ে পড়ি এবং তার সাথে তর্কাতর্কি করতে করতে এক পর্যায়ে মাথায় পাথর দিয়ে আঘাত করে ফেলি। ফলে সে সেইখানেই মারা যায়। যা একেবারেই অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে ঘটে গেছে। এর জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী।"

বাদী’রা জানালেন- "আমরা এর মৃত্যুদণ্ড চাই।"

সব শুনে হযরত উমর (রা) অপরাধী যুবককে বললেন, "উট হত্যার বদলে তুমি একটা উট দাবি করতে পারতে, কিন্তু তুমি বৃদ্ধকে হত্যা করেছ। হত্যার বদলে হত্যা। এখন তোমাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে। তোমার কোন শেষ ইচ্ছা থাকলে বলতে পারো।"

ঐ ব্যক্তি বললো, "আমার কাছে কিছু ঋণ ও অন্যের রাখা কিছু আমানত আছে। আমাকে যদি কিছু দিন সময় দিতেন, আমি বাড়ি গিয়ে আমানত ও ঋণগুলি পরিশোধ করে আসতাম।"

খলিফা হযরত উমর (রা) বললেন, "তোমাকে এভাবে একা ছেড়ে দিতে পারি না। যদি তোমার পক্ষ থেকে কাউকে জিম্মাদার রেখে যেতে পারো তবে তোমায় সাময়িক সময়ের জন্য যেতে দিতে পারি।“

"এখানে আমার কেউ নেই যে আমার জিম্মাদার হবে।" নিরুপায় হয়ে ঐ ব্যক্তি জানালো।

এই সময় হঠাৎ মজলিসে উপস্থিত একজন সাহাবী হযরত আবু যর গিফারী (রা) দাঁড়িয়ে বললেন, "আমি হবো ঐ ব্যক্তির জামিনদার। তাকে যেতে দিন।"

আবু যর গিফারীর (রা)র এই উত্তরে সভায় উপস্থিত সবাই হতবাক। একে তো অপরিচিত ব্যক্তি, তার উপর হত্যার দন্ডপ্রাপ্ত আসামী! তার জামিনদার কেন হচ্ছেন আবু যর!!!

খলিফা বললেন, "আগামি শুক্রবার জুম্মা পর্যন্ত এই ব্যক্তিকে মুক্তি দেয়া হলো। জুম্মার আগে সে মদীনায় ফেরত না আসলে তার বদলে আবু যরকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হবে।"

মুক্তি পেয়ে ঐ ব্যক্তি ছুটলো মাইলের পর মাইল দূরে তার বাড়ির দিকে। আবু যর গিফারী (রা) চলে গেলেন নিজ বাড়িতে।

দেখতে দেখতে জুম্মাবার এসে গেল। ঐ ব্যক্তির আসার কোনো খবর নেই। হযরত উমর (রা) রাষ্ট্রীয় পত্রবাহক পাঠিয়ে দিলেন আবু যর গিফারির (রা) কাছে। পত্রে লিখা, আজ শুক্রবার বাদ জুমা সেই ব্যক্তি যদি না আসে, আইন মোতাবেক আবু যর গিফারির মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে। আবু যর যেন সময় মত জুম্মার প্রস্তুতি নিয়ে মসজিদে নববীতে হাজির হন। খবর শুনে সারা মদীনায় থমথমে অবস্থা। একজন নিষ্পাপ সাহাবী আবু যর গিফারী আজ বিনা দোষে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন।

জুমার পর মদীনার সবাই মসজিদে নববীর সামনে হাজির। সবার চোখে পানি। কারণ দন্ডপ্রাপ্ত যুবক এখনো ফিরে আসেনি। জল্লাদ প্রস্তুত। এই জল্লাদ জীবনে কত জনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে তার হিসেব নেই। কিন্তু আজ কিছুতেই চোখের পানি আটকাতে পারছে না সে। আবু যরের মত একজন সাহাবী সম্পূর্ণ বিনা দোষে আজ মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবেন, এটা মদীনার কেউ মেনে নিতে পারছেন না।

এমনকি মৃত্যুদন্ডের আদেশ প্রদানকারী খলিফা উমর (রা) নিজেও চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। হৃদয় তাঁর ভারাক্রান্ত। তবু আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। কারো পরিবর্তনের হাত নেই। আবু যর (রা) তখনও নিশ্চিন্ত মনে হাঁসি মুখে দাঁড়িয়ে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত। জল্লাদ ধীর পায়ে আবু যর (রা) এর দিকে এগুচ্ছেন আর কাঁদছেন। আজ যেন জল্লাদের পা চলে না। পায়ে যেন কেউ পাথর বেঁধে রেখেছে।

এমন সময় এক সাহাবী উচ্চ স্বরে জল্লাদকে বলে উঠলেন, "হে জল্লাদ একটু থামো। মরুভুমির ধুলার ঝড় উঠিয়ে ঐ দেখ কে যেন আসছে। হতে পারে ঐটা সেই ব্যক্তির ঘোড়ার পদধুলি। একটু দেখে নাও।"

ঘোড়াটি কাছে আসলে দেখা যায় সত্যিই এ সেই ব্যক্তি। সে দ্রুত খলিফার সামনে এসে বললো, "আমীরুল মুমিনীন, মাফ করবেন। রাস্তায় যদি আমার ঘোড়া পায়ে ব্যথা না পেত, তবে যথা সময়েই আসতে পারতাম। বাড়িতে গিয়ে আমি একটুও দেরি করিনি। বাড়ি পৌঁছে গচ্ছিত আমানত ও ঋণ পরিশোধ করি। তারপর বাবা, মা এবং নববধুর কাছে সব খুলে বলে চিরবিদায় নিয়ে মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়ে মদীনার উদ্দেশ্যে রওনা দেই। এখন আমার জামিনদার ভাইকে ছেড়ে দিন আর আমাকে মৃত্যুদন্ড দিয়ে পবিত্র করুন। কেননা কেয়ামতের দিন আমি খুনি হিসেবে আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে চাই না।"

আশেপাশের সবাই একেবারেই নীরব। চারিদিকে একদম থমথমে অবস্থা। সবাই হতবাক, কী হতে চলেছে! ঐ ব্যক্তির পুনরায় ফিরে আসাটা অবাক করে দিলো সবাইকে।

খলিফা হযরত উমর (রা) যুবককে বললেন, "তুমি জানো তোমাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হবে, তারপরেও কেন ফিরে এলে?"

উত্তরে সেই ব্যক্তি বলল, "আমি ফিরে এসেছি, কেউ যাতে বলতে না পারে, এক মুসলমানের বিপদে আরেক মুসলামান সাহায্য করতে এগিয়ে এসে নিজেই বিপদে পড়ে গেছিলো।"

এবার হযরত উমর (রা) হযরত আবু যর গিফারী (রা) কে জিজ্ঞেস করলেন, "আপনি কেন না চেনার সত্বেও ওই ব্যক্তির জামিনদার হলেন?"

উত্তরে হযরত আবু যর গিফারী (রা) বললেন, "পরবর্তিতে কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান বিপদে পড়েছিলো, অথচ অন্য কোন মুসলমান তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসেনি।"

এমন কথা শুনে, হঠাৎ বৃদ্ধের দুই সন্তানের মাঝে একজন বলে উঠল, "হে খলীফা, আপনি তাকে মুক্ত করে দিন। আমরা তার উপর করা অভিযোগ তুলে নিলাম।"

হযরত উমর (রা) বললেন, “কেন তাকে ক্ষমা করে দিচ্ছ?”

তখন সেই যুবক বলে উঠলো, "কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল করে নিজেই স্বীকার করে ক্ষমা চাওয়ার পরেও অন্য মুসলমান তাকে ক্ষমা করেনি"।।

[হায়াতুস সাহাবা-৮৪৪]

17/10/2023

গালে টোল পরলেই কেউ কিউট হয়ে যায় না টোল তো সিলভারের পাতিলেও পরে

কাউকে উড়তে দেখে তার ডানা কাটার ধান্ধা বাদ দিয়ে, নিজেও উড়তে শিখুন😊দেখবেন পৃথিবীটা অনেক সুন্দর💗💗কাউকে উড়তে দেখে তার ডানা ক...
17/10/2023

কাউকে উড়তে দেখে তার ডানা কাটার ধান্ধা বাদ দিয়ে, নিজেও উড়তে শিখুন😊
দেখবেন পৃথিবীটা অনেক সুন্দর💗💗কাউকে উড়তে দেখে তার ডানা কাটার ধান্ধা বাদ দিয়ে, নিজেও উড়তে শিখুন😊
দেখবেন পৃথিবীটা অনেক সুন্দর💗💗

মন পুড়লে যদি গন্ধ বাহির হতো তাহলে পৃথিবীর এক তৃতীয়াংশ পরিবেশ দূষিত হয়ে যেতো!!
17/10/2023

মন পুড়লে যদি গন্ধ বাহির হতো তাহলে পৃথিবীর এক তৃতীয়াংশ পরিবেশ দূষিত হয়ে যেতো!!

★ ভালোবাসা মানে এই নয় যে কাউকে বিয়ে করতেই হবে, কখনও ভালোবাসার মানুষের সুখের জন্য বুকের ভিতর শত যন্ত্রনা ঢেকে রেখে হাসি ম...
17/10/2023

★ ভালোবাসা মানে এই নয় যে কাউকে বিয়ে করতেই হবে, কখনও ভালোবাসার মানুষের সুখের জন্য বুকের ভিতর শত যন্ত্রনা ঢেকে রেখে হাসি মুখে প্রেমিকাকে বিদায় দিতে হয়। ----- রেদোয়ান মাসুদ

Address

Dhaka

Telephone

+218942837663

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Forhad Hossain Faruk 509 Volgar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share