Amie Of Ieb Supporters Group

Amie Of Ieb Supporters Group Amie Of Ieb Supporters Group

21/06/2025

ধন্যবাদ জীবন দিয়ে হলেও
২৩ জুন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের প্রোগ্রাম সফল করতে হবে।।।

12/06/2025
চাকরি বাকরি করব না। পরজনমে তোমার সাথে সবজি বেচব, প্রিয়!
12/06/2025

চাকরি বাকরি করব না। পরজনমে তোমার সাথে সবজি বেচব, প্রিয়!

05/06/2025

ইতিহাস কখনো বিদায় বলে না❤️🇧🇩💕
ইতিহাস বলে সময় হলে আবার দেখা হবে 🥱😎

তোমরা শ্রমিককে তার শরীরের ঘাম শুকানোর পূর্বেই পারিশ্রমিক দিয়ে দাও(সুনানে ইবনে মাজাহ: ২৯৮৭)আজকের ছবি গুলো তোলা হয়েছে।
01/05/2025

তোমরা শ্রমিককে তার শরীরের ঘাম শুকানোর পূর্বেই পারিশ্রমিক দিয়ে দাও

(সুনানে ইবনে মাজাহ: ২৯৮৭)

আজকের ছবি গুলো তোলা হয়েছে।

⚠️ সকালে খালি পেটে পান করলে উপকার বেশি।গরমের সময় শরীর ঠান্ডা ও হাইড্রেটেড রাখতে কিশমিশ ভেজানো পানি হতে পারে একটি সহজ কিন...
29/04/2025

⚠️ সকালে খালি পেটে পান করলে উপকার বেশি।
গরমের সময় শরীর ঠান্ডা ও হাইড্রেটেড রাখতে কিশমিশ ভেজানো পানি হতে পারে একটি সহজ কিন্তু উপকারী সমাধান। এক গ্লাস পানিতে ৮-১০টি কিশমিশ রাতভর ভিজিয়ে রাখুন। সকালে খালি পেটে সেই পানি পান করুন এবং ভেজানো কিশমিশগুলো চিবিয়ে খান। এটি প্রাকৃতিকভাবে শক্তি বৃদ্ধি করে, ক্লান্তি দূর করে ও সারাদিন সতেজ থাকতে সাহায্য করে।

এই পানীয় হজমে সহায়তা করে, কোষ্ঠকাঠিন্য কমায় এবং অন্ত্র পরিষ্কার রাখে। কিশমিশে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও খনিজ পদার্থ লিভার ও কিডনিকে ডিটক্স করতে সাহায্য করে, পাশাপাশি পটাসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম পেশি ও স্নায়ুর কার্যকারিতা বাড়ায়। এতে থাকা আয়রন রক্তস্বল্পতা রোধে সহায়ক, আর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে কোষকে রক্ষা করে। প্রতিদিন সকালে এটি খেলে শরীর থাকবে ফুরফুরে, সতেজ ও সুস্থ। 😀

",টমাস আলভা এডিসন কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো, আপনি জীবনে ভুল করেছেন? তিনি বলছিলেন, 'অসংখ্যবার!' তা শুনে প্রশ্নকর্তা বলেছিলেন...
25/04/2025

",টমাস আলভা এডিসন কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো, আপনি জীবনে ভুল করেছেন? তিনি বলছিলেন, 'অসংখ্যবার!' তা শুনে প্রশ্নকর্তা বলেছিলেন, 'তাহলে তো আপনার মাথায় বুদ্ধি কম?' উত্তরে এডিসন যে উত্তর করেছিলেন তা এমন, 'মাথায় বুদ্ধি কম ছিলো কিন্তু অসংখ্যবার ভুল করার কারণে তা বেড়ে অসংখ্য গুণ হয়ে গিয়েছে!'

ব্যাপারটা এমন, প্রতিবার ভুলের পর এডিসন নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করতেন । এভাবে সৃষ্ট সফল আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে পৃথিবী অনেক এগিয়ে গেছে।

কানাডিয়ান বিখ্যাত লেখক রবিন শর্মা বলেছিলেন, 'ভুল বলে কিছু নেই সবি নতুন শিক্ষা।'

বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, 'কেউ যদি বলে সে কখনো ভুল করেনি, তার মানে সে কখনো চেষ্টাই করেনি।'

'How to change a life' বইটি একবার দ্বিতীয় সংস্করণে নামের ভুলে 'How to change a wife' হয়ে বের হয়েছিলো, তারপর তা বেস্ট সেলার !

কথায় আছে, মাঝে মাঝে ভুল বলো নাহলে তুমি বুঝতে পারবে না লোকে তোমার কথা শুনছে কি না !

মাঝে মাঝে ভুল লিখো তাহলে যে তোমাকে জিন্দেগীতে কমেন্ট করবে না বলে পণ করেছে সে ও কমেন্ট করবে।

বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন বলেছিলেন, 'উন্নয়ন হলো চেষ্টা এবং ভুলের একটি সমন্বিত পক্রিয়া।'

বিজনেস গুরু রিচার্ড ব্রানসনের মতে, 'নিয়ম মেনে কেউ হাঁটা শিখতে পারে না বরং চেষ্টা এবং বার বার ভুল পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে হাঁটা শিখতে হয়।'

কলিন পাওয়েলের মতে, 'যোগ্য নেতা জন্ম নেয় না তৈরী হয় চেষ্টা, ভুল এবং অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে।'

অন্যতম সেরা ক্রীড়াবিদ মাইকেল জর্ডান বলেছিলেন, 'আমি অসংখ্যবার ভুল করেছি এবং ফেইল করেছি বলে আমি আজ সফল।'

হেনরি ফোর্ড বলেছিলেন, 'ভুল হলো একমাত্র সুযোগ যার মাধ্যমে নতুন করে শুরু করার আরো সুযোগ পাবেন।'

এক প্রেমিকের ভাষ্য, 'ভুল মানুষের প্রেমে পড়া মানে আরেকটি শুদ্ধ মানুষের প্রেমে পড়ার অন্যতম সুযোগ।'

কথায় আছে, সত্যিকার মানুষ কখনো নির্ভুল হতে পারে না!

যদি সবকিছু নির্ভুল থাকে তাহলে তুমি কখনো কিছু শিখতে পারবে না!

পেন্সিল মানসিকতা হওয়ার চেষ্টা করো, যাতে ভুল হলে পিছন দিয়ে ঘষে মুছে নতুন করে চেষ্টা করার সুযোগ থাকবে! মুছা না গেলে চিত্র হয় না!

কলম মানসিকতার মানুষগুলো নিজেকে নির্ভুল ভাবে ! তাই কলম দিয়ে সুন্দর চিত্র হয় না!

তাই আসুন আমরা ভুল কে ভুলে গিয়ে আবার নতুনভাবে চেষ্টা করে ফুলের মত জীবন গড়ি।

জ্ঞানীদের বানী (সংগ্রহ)

বুয়েটের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস: গৌরবময় একটি যাত্রাঃবাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) — দেশের রাজধানী ঢাকায়...
25/04/2025

বুয়েটের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস: গৌরবময় একটি যাত্রাঃ

বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) — দেশের রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত — একটি অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি দেশের প্রকৌশল, স্থাপত্য ও নগর পরিকল্পনার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা রেখে চলেছে।

১। প্রতিষ্ঠা ও প্রাথমিক রূপান্তরঃ

ব্রিটিশ শাসনামলে ১৮৭৬ সালে “ঢাকা সার্ভে স্কুল” নামে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়, যা মূলত দুই বছরের ইঞ্জিনিয়ারিং ও সার্ভে কোর্স পরিচালনা করত। এটি পুরান ঢাকার নলগোলায় অবস্থিত ছিল।

১৯০৮ সালে, ঢাকার নবাব খাজা আহসানউল্লাহ-এর অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় আহসানউল্লাহ স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ারিং। ১৯০৮ সাল থেকেই স্কুলটি ডিপ্লোমা কোর্স চালু করে, যার মধ্যে সিভিল, মেকানিক্যাল এবং ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অন্তর্ভুক্ত ছিল।

২। কলেজে উন্নয়ন ও উচ্চশিক্ষার সূচনাঃ

ভারত ভাগের পর ১৯৪৭ সালে এটি আহসানউল্লাহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে উন্নীত হয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে প্রকৌশল অনুষদ হিসেবে কাজ করতে শুরু করে। চার বছরের স্নাতক পর্যায়ের কোর্স চালু হয় সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল, মেকানিক্যাল, কেমিক্যাল ও মেটালার্জিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে।

১৯৫৪ সালে অধ্যাপক এম. এ. রশিদ কলেজের প্রথম বাঙালি অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ১৯৬০ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৬ সালে নতুন পাঠ্যক্রম ও ধাপে ধাপে সেমিস্টার পদ্ধতি চালু করা হয়।

৩। বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীতকরণঃ

১৯৬২ সালের ১ জুন, কলেজটিকে “East Pakistan University of Engineering and Technology (EPUET)” নামে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত করা হয়। এটি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের চতুর্থ বিশ্ববিদ্যালয় ছিল। এম এ রশিদ ছিলেন এর প্রথম উপাচার্য।

এই সময়ে টেক্সাস এ অ্যান্ড এম বিশ্ববিদ্যালয়-এর সাথে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানের পাঠ্যক্রম প্রণয়ন ও পরিচালনা শুরু হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি যন্ত্র, বিদ্যুৎ, সিভিল, কেমিক্যাল, ধাতুবিদ্যা প্রকৌশল এবং স্থাপত্য বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষা প্রদান করে।

৪। স্বাধীনতা পরবর্তী সময় ও বুয়েট নামকরণঃ

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর, EPUET-এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (BUET)। এর পর থেকে BUET দেশের প্রকৌশল।
©:®

23/04/2025

বুয়েট থেকে পড়াশুনা করেন যিনি আর প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি থেকে যিনি পড়েন, উভয়ই গ্রাজুয়েট একই সিলেবাস পড়েন, সিলেবাসে কোন পার্থক্য নাই। প্রাইভেট জবেও তেমন পার্থক্য নাই, যে পরিশ্রম দিবেন সেই এগিয়ে যাবেন তবে বুয়েট একটি ব্রান্ড আর এই ব্রান্ড ভ্যালু যেমন একদিন তৈরি হয় নাই এই ব্যান্ড ভ্যালু বুয়েটিয়ানরা প্রায় সব জায়গায় ব্যবহার করে থাকেন।

এবার আসেন কিছু Advantage নিয়ে কথা বলি: বুয়েটে যিনি পড়ছেন তিনি ৪ বছরে সরকারের খরচে অনেক গুলো সেমিনার, কনফারেন্স, ওয়ার্কসপ, ও একটিভিটিজের সাথে জরিত থাকতে পারেন, তিনি ঢাকায় পড়াশুনা করেন তাই অনেক একটিভিটিজ ফিজিক্যালি এটেন্ড করতে পারেন, প্রাইভেট পড়াইয়া ছাত্র অবস্থায় ২০-২৫ হাজার টাকা কামিয়ে থাকেন। বুয়েট দেশে একটা নাম করা ব্রান্ড তাই তিনি এটারও অনেক বেশি Advantage পেয়ে থাকেন।

বুয়েট ব্যাথিত অন্য ইউনিভার্সিটির গ্রাজুয়েটরা এত সুবিধা পেয়ে থাকেন না।

এত সুবিধা পাওয়ার পরে যে গ্রাজুয়েট বের হচ্ছেন তাদের থেকে সবাই অনেক কিছু আশা করেন। তাই তাদের উপর প্রত্যাশার চাপও বেশি থাকে।

বুয়েটে থেকে পড়াশুনা করে প্রথম শ্রেনীর ছাত্র/ছাত্রী, যাদের সিজিপিএ ভালো তেমন ৫০% গ্রাজুয়েট দেশের বাহিরে উচ্চ শিক্ষা নিতে চলে যান। ঢাকা শহরে যে প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি গুলো আছে তার ৯০% লেকচারার/এসিস্ট্যান্ট প্রফেসর/এসোসিয়েট প্রফেসর/প্রফেসর হচ্ছেন বুয়েটের গ্রাজুয়েট।

এখন আসুন প্রাইভেট জবের কথা,,,

বাংলাদেশের প্রাইভেট জব গুলো প্রায় সবার বেতন একই রকম, এখানেও বুয়েট থেকে পাশ করলে অন্যদের চেয়ে ৫-৬ হাজার টাকা বেশি পেয়ে থাকেন, ব্রান্ড ভ্যালুর জন্য।

তিনি বুয়েটে পড়াশুনা করেছেন তাই তিনি ডাউন গ্রেডের জবে চাকুরি করতে পারবে না?

ভাই ওনার ইচ্ছা হয়েছে তাই উনি চাকুরী করছেন, দেশে স্বাধীনতা দিতে হবে সবাইকে।

বাংলাদেশে, সরকারী পলিটেকনিক ও সরকারী ইউনিভার্সিটির ছাত্র/ছাত্রীরা যে লেভেলের ল্যাব সুবিধা, ফ্যাকাল্টি সুবিধা পেয়ে থাকে, প্রাইভেটে তেমনটা পায় না, (তবে NSU, Brac, Daffodil, East West বেসরকারি হলেও) তারা দেশের বিজ্ঞান প্রযুক্তি (সরকারী) ও কিছু সরকারী ইউনিভার্সিটির চেয়েও ভালো পজিশনে আছে।

NSU তে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এ ১৪ জন Phd ফ্যাকাল্টি যা বর্তমান কুয়েটেও নাই।

আমি শুধু শেষে এটাই বলি, বুয়েট গ্রাজুয়েটদের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের যৌক্তিক দাবির মধ্যে হাত ঢুকাইয়েন না। আর আপনাদের দাবির কোন যৌক্তিকতা খুজে পাই নাই।

দেশের বাহিরে আসেন, দেশের বাহিরে এসে জব করেন যদি দেশে ভালো জব না পান, বুয়েট ভাইজানেরা।

শেষে আর একটা কথা বলি, বুয়েট থেকে গ্রাজুয়েশন করেছেন দেখে অনেক কিছু জানে বা অনেক এগিয়ে আছেন তেমনটা নয় তবে উপরে উল্লেখ সুবিধা পেলে যে কেউ কিছুটা এগিয়ে থাকবে এটাই স্বাভাবিক।

কর্মক্ষেত্রে আপনি পরিশ্রম দিলে আপনি এগিয়ে যাবেন অন্যদের থেকে।

কেউ কাউকে অসম্মান করবেন না,, ইঞ্জিনিয়ার তারাই হন যারা অন্যকে সম্মান দেন আর নিজেও সম্মান পাওয়ার যোগ্যতা রাখেন।

কিছু ভুল বলে থাকলে দু:খিত, আমার ক্ষুদ্র নলেজ থেকে লিখা।

শেখ হাসিনার পিয়ন ৪০০ কোটির মালিক সেটা অবশ্যই দোষের। এটা স্বীকার করা লাগবে এবং উচিৎ। তবে সেটা ১৭ বছর ক্ষমতায় থাকার পর হইছ...
22/04/2025

শেখ হাসিনার পিয়ন ৪০০ কোটির মালিক সেটা অবশ্যই দোষের। এটা স্বীকার করা লাগবে এবং উচিৎ। তবে সেটা ১৭ বছর ক্ষমতায় থাকার পর হইছে।
কিন্তু যাদের ক্ষমতার ৭ মাসও হয়নি ওই উপদেষ্টার এপিএস কিভাবে ৩০০ কোটির মালিক হয়??
সে কিভাবে সুইজারল্যান্ড বাড়ি কিনে??
তারুন্যের উন্মাদনায় পাগল হয়ে পোলাপাইন দিক-বেদিক খুজে পাচ্ছে না।
ওই তরুনদের উপর ঈমান আনা সবাই এখন চুপ ক্যান সেটা আমার বোধগম্য নয়?
বলি কি ভাই,আপনারা যে"টাকে লাউ মনে করতেছেন ঐডা আসলে কদু।🤣🤣

অটোমেটিক গাড়ি চালানোর সহজ নিয়ম: নতুন চালকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ টিপস🚗আজকের যুগে অটোমেটিক গাড়ি চালানো অনেক সহজ হয়ে গেছ...
22/04/2025

অটোমেটিক গাড়ি চালানোর সহজ নিয়ম: নতুন চালকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ টিপস🚗

আজকের যুগে অটোমেটিক গাড়ি চালানো অনেক সহজ হয়ে গেছে, বিশেষ করে নতুন চালকদের জন্য। ম্যানুয়াল গাড়ির তুলনায় এটি চালাতে কম পরিশ্রম লাগে এবং ট্র্যাফিকে চালানোও অনেক স্বস্তিদায়ক। তবে, সঠিক নিয়ম না জানলে দুর্ঘটনার সম্ভাবনা থেকে যায়। এই লেখায়, আমরা অটোমেটিক গাড়ি চালানোর সহজ নিয়ম ও গুরুত্বপূর্ণ টিপস নিয়ে আলোচনা করবো।

১. গাড়ির গিয়ার সম্পর্কে ধারণা নিন ⚙️
অটোমেটিক গাড়ির গিয়ার ম্যানুয়ালের মতো নয়। এটি সাধারণত নিচের কয়েকটি অপশনে বিভক্ত

✅P (Park): গাড়ি পার্কিং করার সময় ব্যবহার করা হয়।
✅R (Reverse): পিছনের দিকে যাওয়ার জন্য।
✅N (Neutral): গাড়ি বন্ধ থাকাকালীন বা জ্যামে থামানোর জন্য।
✅D (Drive): সামনের দিকে চালানোর জন্য।

অনেক মডেলের গাড়িতে অতিরিক্ত গিয়ার অপশন যেমন L (Low Gear), S (Sport Mode) ইত্যাদিও থাকতে পারে।

২. ব্রেক এবং অ্যাক্সেল নিয়ন্ত্রণ করুন 🏁
অটোমেটিক গাড়িতে সাধারণত দুটি প্যাডেল থাকে: ব্রেক ও অ্যাক্সেল।
শুধুমাত্র ডান পা ব্যবহার করুন এবং প্যাডেলের উপর পা স্থির রাখুন।
ব্রেক চাপ দিয়ে ইঞ্জিন চালু করুন এবং গিয়ার 'D' তে নিয়ে আসার পর আস্তে আস্তে অ্যাক্সেল চাপুন।

৩. ট্রাফিক আইন মেনে চলুন 🚦
অটোমেটিক গাড়ি চালানো সহজ হলেও ট্রাফিক আইন মেনে চলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ট্রাফিক সিগন্যাল ও চিহ্নগুলো ভালোভাবে পড়ুন।
রাস্তার গতি সীমা বজায় রাখুন।
লেন পরিবর্তন করার আগে সঠিকভাবে ইন্ডিকেটর ব্যবহার করুন।

৪. স্টপিং এবং পার্কিংয়ের সময় সতর্ক থাকুন 🅿️
✅গাড়ি থামানোর সময় প্রথমে ব্রেক চাপ দিন এবং পরে 'P' তে নিয়ে আসুন।
✅রোলিং হিল বা উঁচু রাস্তায় পার্ক করলে হ্যান্ড ব্রেক ব্যবহার করুন।
✅ব্যাকিং করার সময় রিয়ার ক্যামেরা ও সাইড মিরর ব্যবহার করুন।

৫. ধীরে শুরু করুন এবং নিয়মিত অনুশীলন করুন 🏁
👉নতুন চালকরা প্রথমে শান্ত জায়গায় অনুশীলন করুন।
👉সহজ মোড় নিন এবং হঠাৎ ব্রেক না চেপে আস্তে আস্তে থামুন।
👉অটোমেটিক গাড়ির সংবেদনশীলতা বুঝতে অল্প গতিতে চালান।

৬. দুর্ঘটনা এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করুন ⚠️
👉সর্বদা সিটবেল্ট পরুন।
👉মোবাইল ফোন ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
👉এয়ারব্যাগ এবং ব্রেক সিস্টেম ঠিক আছে কিনা তা নিয়মিত পরীক্ষা করুন।

শেষ কথা 🏆
নতুন চালকদের জন্য অটোমেটিক গাড়ি চালানো সহজ, তব

চাকরির ইন্টারভিউতে যে ১৩টি কথা কখনোই বলবেন নাআপনার কি কখনও এমন হয়েছে যে, চাকরির জন্য ইন্টারভিউ দিয়েছেন এবং ভেবেছেন খুব ভ...
22/04/2025

চাকরির ইন্টারভিউতে যে ১৩টি কথা কখনোই বলবেন না

আপনার কি কখনও এমন হয়েছে যে, চাকরির জন্য ইন্টারভিউ দিয়েছেন এবং ভেবেছেন খুব ভাল করেছেন—কিন্তু সময় পার হয়ে গেলেও নিয়োগকর্তার কাছ থেকে উত্তর পাননি?

এমনটা হওয়ার কারণ হতে পারে, আপনি এমন কিছু বলেছেন যা তাদের মনে সন্দেহের সৃষ্টি করেছে। তাই, চাকরির ইন্টারভিউতে কী বলতে হবে এবং কী বলা উচিত নয়—দুটিই জানা খুব জরুরি।

এমন কিছু বাক্য আছে যা প্রথম সাক্ষাতেই বললে আপনাকে আত্মকেন্দ্রিক, নিরাপত্তাহীন বা এমনকি মরিয়া মনে হতে পারে। আপনি কি জানেন এই বাক্যগুলি কী কী?

চাকরির ইন্টারভিউতে যা বলা উচিত নয়

ইন্টারভিউয়ারের সাথে কথোপকথনের সময় আপনি যে শব্দ এবং বাক্য ব্যবহার করেন তা আপনার কোম্পানিতে যোগদানের সম্ভাবনাকে প্রভাবিত করে। কিছু বিশ্লেষণে জানা গেছে যে ইন্টারভিউয়ের সময় মানুষের আচরণ, যেমন আপনি কী বলছেন এবং কীভাবে বলছেন, তা কোনো পদের জন্য আপনার যোগ্যতা সবচেয়ে বেশি থাকা সত্ত্বেও চাকরি পাওয়া বা না পাওয়ার ওপর প্রভাব ফেলে। নিচে, আমরা এমন ১৩টি অভিব্যক্তি উল্লেখ করব যা যেকোনো মূল্যে এড়িয়ে চলা দরকার।

১. “আমার আগের বস খুব খারাপ ছিলেন”

চাকরির ইন্টারভিউতে সবচেয়ে কঠিন প্রশ্নগুলির একটা হল—আপনার আগের বা বর্তমান বসের সঙ্গে সম্পর্ক কেমন ছিল। অনেক সময় অভিজ্ঞতা ভাল না হলেও সরাসরি খারাপ বলা ঠিক না।

আপনার আগের বস বা চাকরি সম্পর্কে খারাপ কিছু বললে আপনাকে নেতিবাচক, অবিশ্বস্ত বা আনুগত্যহীন মনে হবে। এতে রিক্রুটারের মনে হতে পারে আপনি ভবিষ্যতেও এমন কিছু বলবেন।

এর বদলে এমনভাবে বলুন, যাতে বোঝায় আপনি শেখার সুযোগ পেয়েছেন, চ্যালেঞ্জ সামলেছেন এবং সম্পর্ক ঠিক রাখার চেষ্টা করেছেন।

যেমন: “আমি আমার আগের বসের কাছ থেকে কাজ সম্পর্কে অনেক কিছু শিখেছি। আমাদের হয়ত দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা ছিল, কিন্তু আমরা সবসময় একটা সমঝোতায় পৌঁছাতে পেরেছি।”

২. “আমার কোনো দুর্বলতা নেই”

চাকরির ইন্টারভিউতে এটা এমন একটা কথা, যা একদমই বলা উচিত না। কারণ সবারই কিছু না কিছু ত্রুটি থাকে, আর সেটা অস্বীকার মানে নিজেকে ভুলভাবে উপস্থাপন করা।

এই ধরনের উত্তর ইন্টারভিউয়ারের কাছে আপনাকে অপ্রামাণিক আর অবিশ্বস্ত মনে করাতে পারে। মনে হতে পারে আপনি সত্য লুকাতে পারেন বা ভবিষ্যতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়েও এমন করবেন।

তাই আপনার দুর্বলতা স্বীকার করুন, তবে সততার সাথে আর বুঝিয়ে বলুন আপনি কীভাবে সেটা নিয়ে কাজ করছেন।

যেমন: “আমি জানি, কিছু কিছু সময় প্রজেক্ট শেষ করতে গিয়ে সাহায্য চাইতে একটু দ্বিধা হয় আমার। তবে এখন বুঝি, ঠিক সময়ে হেল্প চাইলে কাজও সহজ হয়, দেরিও কমে যায় আর টিমের লোকজনকে কাছ থেকে বুঝতেও পারি।”

৩. “আমার এই চাকরিটা দরকার”

কথার ভঙ্গিটা এমন যেন কারও কাছে অনুনয় করা হচ্ছে, তাই না? ইন্টারভিউয়ারও ঠিক তেমনটাই মনে করবেন। এতে আপনাকে একরকম মরিয়া মনে হবে। আর সেটা বরং ক্ষতি করবে আপনার।

এমন ভাব দেখালে মনে হতে পারে আপনি শুধু একটা চাকরি চান, এই কোম্পানিতে কাজ করার তেমন ইচ্ছা নাই। নিয়োগকর্তারা এমনও ভাবতে পারেন যে পরে অন্য অফার পেলে আপনি এখানে আর থাকবেন না।

আর একটা সমস্যা হল, আপনি যদি নিজেই বোঝান যে যেকোনো কিছুতেই রাজি, তাহলে আপনাকে কম সুযোগ-সুবিধা দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করতেও তারা পিছপা হবেন না।

তাই এর বদলে বলুন আপনি কী কী পারেন আর কীভাবে ওই কাজটা আপনাকে মানায়।

যেমন: “গ্রাহক পরিষেবা ক্ষেত্রে আমার ৭ বছরের অভিজ্ঞতা আছে। আমি নিজেকে একজন বিশ্লেষণাত্মক, উদ্যোগী আর সহানুভূতিশীল ব্যক্তি ভাবি, যে মন দিয়ে অন্যের কথা শুনতে পারে। এই স্কিলগুলি রোজ কাজেই লাগে যখন মানুষের সঙ্গে ডিল করতে হয়।”

৪. “আমি পারফেকশনিস্ট” বা “আমি ভীষণ নিখুঁতভাবে কাজ করি”

“পারফেকশনিস্ট” শব্দটি এমন একটি শব্দ যা সন্দেহের উদ্রেক করে এবং এটি একটি বহুল ব্যবহৃত মিথ্যার মত শোনায়। যিনি ইন্টারভিউ নিচ্ছেন, তিনি ভাবতে পারেন, আপনি আসল দুর্বলতাটা ঢাকার চেষ্টা করছেন।

অনেকেই যখন তাদের দুর্বলতা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয় তখন এই উত্তর দেন।

এর কাছাকাছি কিন্তু আরেকটু স্মার্ট উত্তর হতে পারে এরকম:

“আমি খুব ডিটেলে কাজ করি, খুঁটিনাটি সব খেয়াল রাখি। মাঝে মাঝে এ কারণে কাজ শেষ করতে একটু বেশি সময় লেগে যায়। তবে আমি চেষ্টা করছি যাতে কোয়ালিটি ঠিক রেখে কাজটা সময়ে শেষ করা যায়, একটা ব্যালান্স আনার চেষ্টা করছি।”

৫. “আমার টিমে আমিই সেরা ছিলাম”

“আপনার সম্পর্কে বলুন”—ইন্টারভিউয়ের সবচেয়ে কঠিন প্রশ্নগুলির একটা, তাই না? এটা ঠিক যে আপনি আপনার ভাল কাজগুলি বা অন্যদের চেয়ে কোথায় আপনি আলাদা, সেটা বলতে চাইবেন। কিন্তু খেয়াল রাখুন যেন বেশি ভাব দেখাতে গিয়ে বাড়াবাড়ি না হয়ে যায়, তাহলে আপনাকে দাম্ভিক মনে হতে পারে।

সবচেয়ে ভাল হয় যদি আপনি আপনার অভিজ্ঞতার একটা ছোট সামারি তৈরি রাখেন। সেখানে বলুন আপনি কী ধরনের কাজ খুঁজছেন আর ইন্টারভিউয়ের পদের সাথে সেটার মিল কোথায়। একটা সহজ উত্তর, যা প্রায় সব জায়গায় কাজে দেবে, সেটা হতে পারে এইরকম:

“আমি একজন (আপনার পেশা), আমার প্রায় X বছরের কাজের অভিজ্ঞতা আছে। আগে আমি (আপনার সবচেয়ে জরুরি আগের কাজগুলি)-র দায়িত্বে ছিলাম আর সেখান থেকে (আপনার সবচেয়ে ভাল স্কিলগুলি)-র মত দক্ষতা অর্জন করেছি। আমার মনে হয়, এই দক্ষতাগুলি কোম্পানির খুব কাজে আসবে।”

৬. “আমার কোনো অভিজ্ঞতাই নেই”

হ্যাঁ, সৎ থাকা ভাল, কিন্তু ইন্টারভিউতে সরাসরি এটা বলে দিলে চাকরিদাতাদের কাছে কিন্তু ব্যাপারটা ভাল শোনায় না। এটা একটা রেড ফ্ল্যাগের মত, আর তারা ভাববে পদের জন্য যে জ্ঞান দরকার, তা আপনার নেই।

তাহলে অভিজ্ঞতা না থাকলে ইন্টারভিউতে কী বলবেন?

বুদ্ধি করে আপনার সেই স্কিলগুলির কথা বলুন যা ওই পদের সাথে যায়, আর দেখান যে আপনি শিখতে খুব আগ্রহী। আপনি যদি ছাত্র হন বা প্রথম চাকরি খুঁজছেন, তাহলে ইন্টার্নশিপ বা প্রাসঙ্গিক কোনো ভলান্টিয়ার কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে সেটা বলুন:

“আমি X প্রোগ্রামটা ভাল পারি আর X ভাষায় আমার X লেভেলের দক্ষতা আছে। আমি X কোম্পানিতে ইন্টার্নশিপও করেছি। আমি আপনাদের টিমে কাজ করতে আর শিখতে খুব আগ্রহী, আর এখন আমি পদের জন্য জরুরি X স্কিলের ওপর একটা কোর্সও করছি।”

৭. “আমার সিভি থেকে দেখে নিন”

ইন্টারভিউতে আপনার সিভি থেকেই কোনো প্রশ্ন আসতে পারে, কিন্তু তার উত্তরে এটা বলা একদমই ঠিক না। যিনি ইন্টারভিউ নিচ্ছেন, তিনি আসলে আপনার মুখ থেকে শুনতে চান যে ওই অভিজ্ঞতা বা স্কিল নিয়ে আপনার কী বলার আছে বা আপনি কীভাবে কাজ করেন।

আবার, সিভিতে যা লেখা আছে, শুধু সেটাই মুখে বলাটাও কিন্তু যথেষ্ট নয়। আসলে তারা চায় আপনি বিষয়টা নিয়ে আরেকটু গুছিয়ে বলুন। ধরুন, প্রশ্নটা আপনার আগের কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে। আপনি এভাবে বলতে পারেন:

“X কোম্পানিতে কাজ করার সময় আমার দায়িত্ব ছিল (আপনি যে কাজগুলি করেছেন তা বলুন)। এই কাজটা করতে গিয়ে আমার (কাজের সাথে জড়িত স্কিলের নাম) স্কিলটা ভালভাবে তৈরি হয়েছে।”

৮. “এই কোম্পানিটি আসলে কী করে?”

ইন্টারভিউতে এই প্রশ্ন করাটা বিরাট বড় রেড ফ্ল্যাগ! এটা শুনেই বোঝা যায় আপনি কোম্পানির ব্যাপারে কিছুই জানেন না, আর ইন্টারভিউয়ার ভাববেন যে এই চাকরিটায় আপনার তেমন আগ্রহই নেই।

ইন্টারভিউতে ভাল করতে হলে, আপনি যে কোম্পানি আর পদের জন্য আবেদন করছেন, সে বিষয়ে একটু রিসার্চ করে যাওয়াটা কিন্তু খুবই জরুরি, আর এটা সবসময় আগেই করে রাখা উচিত। হ্যাঁ, পদের বিবরণে এমন কিছু থাকতে পারে যা আপনার কাছে পরিষ্কার নয়। সেক্ষেত্রে, প্রশ্নটা এভাবে গুছিয়ে করুন:

“আমি জেনেছি যে আপনাদের কোম্পানি X সেক্টরে কাজ করে আর এর প্রায় X বছরের অভিজ্ঞতা আছে। পদের বিবরণে দেখলাম যে এখানে মূলত X এরিয়া নিয়ে কাজ করতে হবে, কিন্তু আপনি কি X কাজটা নিয়ে আরেকটু বুঝিয়ে বলতে পারবেন?”

৯. “আমার খুব নার্ভাস লাগছে” / “আমি একটু অস্বস্তি বোধ করছি”

জীবনে কখনও না কখনও নার্ভাস আমরা সবাই হই। কিন্তু ইন্টারভিউতে এইচআর বা ইন্টারভিউয়ারকে এটা বলাটা বুদ্ধিমানের কাজ না। কারণ তারা আপনাকে আত্মবিশ্বাসী নয় এমন একজন ভাবতে পারে, যিনি চাপ সামলাতে পারেন না।

আজকাল বেশিরভাগ চাকরিতেই চাপ সামলানোর ক্ষমতা আর যেকোনো পরিস্থিতিতে মাথা ঠাণ্ডা রাখাটা জরুরি। আপনি নার্ভাস, এটা বললে ঠিক তার উল্টাটাই প্রমাণ হয়। তাই, এই কথাটা মনে মনেই রাখুন আর বরং এই কৌশলটা কাজে লাগান—লম্বা শ্বাস নিন, মনে মনে ১ একে ৫ গুনুন, আর ধীরে ধীরে গুছিয়ে কথা বলার চেষ্টা করুন। এতে মাথাটা গুছিয়ে নিতে আর টেনশন কমাতে সুবিধে হবে।

১০. “আমি জানি না” / “আমার কোনো আইডিয়া নেই”

ইন্টারভিউতে এমন কোনো প্যাঁচানো প্রশ্ন আসতেই পারে, যা শুনে আপনি থমকে যান। কিন্তু তার উত্তরে সরাসরি এটা বলা একদম উচিত না।

এতে মনে হতে পারে যে আপনি ইন্টারভিউয়ের জন্য ভালভাবে তৈরি হননি আর হঠাৎ আসা সমস্যা সামলাতে আপনি তেমন পটু নন।

তাই সরাসরি “জানি না” না বলে, বরং এমন একটা বাক্য ব্যবহার করুন যাতে উত্তরটা মনে মনে গুছিয়ে নেওয়ার একটু সময় পাওয়া যায়।

যেমন: “আমার কাছে এই প্রশ্নটির গুরুত্ব অনেক। আমার মনে হয় যে...(এরপর আপনার উত্তর শুরু করুন)।”

১১. “স্যালারি কত পাব?”

হ্যাঁ, চাকরি তো মানুষ টাকা আয়ের জন্যই করে, এটা ঠিক। কিন্তু প্রথম ইন্টারভিউতেই, বিশেষ করে শুরুতেই, এই প্রশ্নটা না করাই ভাল। এতে একটা খারাপ ধারণা তৈরি হয়—ইন্টারভিউয়ার ভাবতে পারেন, আপনার কাছে টাকাই সব, কাজটা বড় নয়।

ছুটি বা বোনাসের ব্যাপারেও একই কথা—এগুলি নিয়ে একেবারে শুরুতে কথা বলা ঠিক না, বরং পরের দিকের আলোচনার বিষয়। অবশ্য, ইন্টারভিউয়ার নিজে থেকে বললে আলাদা কথা। যদি তারা নিজে থেকে না বলেন, তাহলে ইন্টারভিউয়ের একদম শেষে, যখন কাজটা নিয়ে সব পরিষ্কার হয়ে গেছে, তখন সরাসরি বেতন না জিজ্ঞেস করে বরং এভাবে সুবিধাগুলি নিয়ে জানতে চাইতে পারেন:

“কাজটা নিয়ে আমাদের যা কথা হল, সব মিলিয়ে আমার খুব ভাল লেগেছে। এবার আমি যদি কোম্পানির বেতন কাঠামো আর অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাগুলি নিয়ে আরেকটু জানতে পারতাম, ভাল হত।”

১২. “আমার কোনো প্রশ্ন নেই”

ইন্টারভিউয়ের শেষে ইন্টারভিউয়াররা প্রায়ই জিজ্ঞেস করেন, “আপনার কিছু জানার আছে?” আপনি হয়ত অবাক হবেন, কিন্তু এক্ষেত্রে ‘না’ বলাটা অনেকসময় ‘হ্যাঁ’ বলার চেয়েও খারাপ হতে পারে। কারণ? এতে মনে হয়, কোম্পানি বা কাজের পরিবেশ নিয়ে আপনার কোনো আগ্রহ বা কৌতূহলই নেই।

কাজটার প্রতি আপনার যে আসল আগ্রহ আছে, তা দেখানোর সবচেয়ে ভাল উপায় হল পদটা বা কোম্পানির কাজকর্ম নিয়ে একটি-দুটি প্রশ্ন করা। যদি তখন চট করে মাথায় কিছু না আসে, তাহলে এই ধরনের প্রশ্ন করতে পারেন:

“এখানে সাধারণত কাজের দিনটা কেমন কাটে?”, “কোম্পানি কি কর্মীদের স্কিল বাড়ানোর জন্য কোনো সুযোগ দেয়?”, “এই পদের জন্য কোন সফটওয়্যারগুলি বেশি ব্যবহার করা হয়?”

১৩. “আমার ইন্টারভিউ কেমন হল?”

চাকরির ইন্টারভিউতে কী বলা একদমই উচিত না, এটা তার একটা ক্লাসিক উদাহরণ। দেখুন, যেমন কিছু প্রশ্ন ইন্টারভিউয়ারের আপনাকে করা উচিত না, তেমনি কিছু প্রশ্ন ভদ্রতার খাতিরে আপনারও করা উচিত না।

এই প্রশ্নটা ইন্টারভিউয়ারকে বেশ অস্বস্তিতে ফেলে দেয়। কারণ আপনি যেমনটা আশা করছেন, তারা হয়ত তক্ষুনি কোনো মতামত দিতে পারবেন না, আর অনেকে এটাকে অভদ্রতাও মনে করেন। তাই এই প্রশ্ন না করে, বরং ইন্টারভিউ শেষ করার সময় এভাবে বলতে পারেন:

“আজ আপনার সাথে কথা বলে আমার খুব ভাল লেগেছে। আমার সিভি বা অভিজ্ঞতা নিয়ে যদি পরে আপনার কিছু জানার প্রয়োজন হয়, তাহলে অবশ্যই যোগাযোগ করবেন। যেকোনো বিষয় পরিষ্কার করতে পারলে আমারও ভাল লাগবে।”

বোনাস টিপস: এই ভুলগুলিও এড়িয়ে চলুন

আগে যে বাক্যগুলির কথা বললাম, সেগুলি ছাড়াও আরও কিছু আচরণ বা কথা বলার ধরন আছে যা ইন্টারভিউতে এড়িয়ে চলা উচিত, যদি আপনি ভাল ইম্প্রেশন তৈরি করতে চান। যেমন, কথা বলার সময় বেশি বেশি “উমম”, “ইয়ে”, “মানে”—এই ধরনের শব্দ ব্যবহার করবেন না। এগুলি শুনলে মনে হয় আপনি নার্ভাস বা আপনার আত্মবিশ্বাস কম। তার বদলে, একটু ধীরে (কিন্তু সাবলীলভাবে) কথা বলুন, এতে আপনাকে বেশি আত্মবিশ্বাসী মনে হবে।

আর হ্যাঁ, ইন্টারভিউয়ারের সাথে বেশি ফ্রি হয়ে যাওয়া বা অতিরিক্ত ইনফরমাল আচরণ করাটাও কিন্তু ঠিক না, কারণ অনেক সময় এটা অসম্মানজনক মনে হতে পারে। অবশ্য যদি ইন্টারভিউয়ার নিজেই খুব সহজ বা ইনফরমাল ভাবে কথা শুরু করেন, তাহলে অন্য ব্যাপার।

#চাকরি #ইন্টারভিউ #টিপস

Cito Alo

Address

Dhaka
1000

Telephone

+8801622025910

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Amie Of Ieb Supporters Group posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category