Shanjia's Life

Shanjia's Life life is like an examhall and we are examinee��

23/08/2025
✨কুফু(كُفُو)✨বিয়ের ক্ষেত্রে  “কুফু” একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:«قال ...
14/08/2025

✨কুফু(كُفُو)✨

বিয়ের ক্ষেত্রে “কুফু” একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:
«قال رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم تَخَيَّرُوا لِنُطَفِكُمْ وَانْكِحُوا الْأَكْفَاءَ وَأَنْكِحُوا إِلَيْهِمْ»
“তোমরা ভবিষ্যত বংশধরদের স্বার্থে উত্তম নারী গ্রহণ করো এবং 'কুফু' বিবেচনায় বিবাহ করো, আর বিবাহ দিতেও 'কুফুর' প্রতি লক্ষ্য রাখো।” [১]

⬜এখন 'কুফু'-র অর্থ কি?
“কুফু”(كُفُو) একটি আরবী শব্দ; যার অর্থ সমান,সমতুল্য,সমতা,সমকক্ষ[২]।
ইসলামী পরিভাষায় বর-কনের দ্বীন-দুনিয়ার যাবতীয় কিছুতে সমান সমান বা কাছাকাছি হওয়াকে “কুফু” বলে।

⬜বিয়ের ক্ষেত্রে “কুফু” কেন গুরুত্বপূর্ণ আসুন একটি উদাহরণ দেখি:
মনে করুন, A একটি দ্বীনদার মেয়ে এবং B একটি বেদ্বীন ছেলে। একজন দ্বীনদার,অপরজন বেদ্বীন; দুজনের মধ্যে কুফু নেই। তারপরেও দুজনের বিয়ে হলো, মেয়েটি যেহেতু দ্বীনদার তাই সে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তার দ্বীনকে টেনে আনে, চায় প্রতিটি ক্ষেত্রে দ্বীনের ছাপ থাকুক। অপরপক্ষে বেদ্বীন ছেলেটি চাইবে দুনিয়ার স্রোতে গা ভাসিয়ে দিতে, চাইবে সবকিছুই হোক দ্বীনের বাঁধনমুক্ত। ফলস্বরূপ অশান্তি। শেষ পরিণতি 'তালাক'।

👉এবার আরেকটি উদাহরণ দেখি:
মনে করুন, আপনার মাসিক আয় দশ হাজার টাকা। আর আপনি এমন কাউকে বিয়ে করলেন যার বাবার মাসিক আয় ছিল পঞ্চাশ হাজার টাকা। অর্থনৈতিক অবস্থানে 'কুফু' নেই। কি মনে হয় সুখে থাকবেন? নাহ।
হাতি-ওয়ালার সাথে বন্ধুত্ব করলে হাতি রাখার মত ঘর নিজেকে বানাতে হবে। নতুবা ‘বড়র পিরীতি বালির বাঁধ, ক্ষণে হাতে দড়ি ক্ষণে চাঁদ।’ বুঝলেন?
অতএব, আপনার রোজগার দশ হাজার টাকা হলে আপনার বিয়ে করা উচিত এমন কাউকে যে এরমধ্যেই মানিয়ে চলতে পারবে। নয়তো বিয়ের পর শুনতে হতে পারে, ‘ভুল করেছি তোমায় বিয়ে করে, দাও এবার আমার হাতটি ছেড়ে ’।

👉তাই সর্বদিক দিয়ে নিজের চলাফেরা, পোশাক আশাক, বাড়িঘর, থাকা খাওয়ার মান যেমন, ঠিক সেই সমমানের পাত্রী পছন্দ করা উচিৎ। এতে কেউ কারোর উপর গর্ব প্রকাশ করবেনা, খোঁটা দেবেনা; ভালোবাসার গতিও বাধাগ্রস্ত হবেনা। এককথায় প্রায় সব বিষয়ে 'কুফু' বিবেচনা করেই বিয়ের পিঁড়িতে বসা উচিত। নচেৎ পরবর্তী সময়ে 'ভালোবাসা জানালা দিয়ে পালাতে পারে'।

⬜যদি সবকিছুতেই 'কুফু' মিলে যায় তবে তো সোনায় সোহাগা এবং এমন দাম্পত্য হবে চিরসুখের। পক্ষান্তরে কিছু না পেলেও যদি শুধুই দুজনের মধ্যেই দ্বীনদারী থাকে তবে সুখের জন্য এটাই যথেষ্ট। দ্বীনদারদের তো সবকিছুই আশ্চর্যের; তারা সর্বাবস্থায় সুখ শান্তি খুঁজে নিতে পারে। আলহামদুলিল্লাহ আলা কুল্লি হাল।

⬜শেষ কথা: অনেকে বলতে পারেন কোনো ব্যাপার না বিয়ে করে মেয়েকে দ্বীনদার বানিয়ে নেব। ভাই, এটা স্রেফ একটি শয়তানের ধোকা, উল্টোও তো হতে পারে দেখা গেল দ্বীনদার বানাতে গিয়ে আপনিই বেদ্বীন হয়ে গেলেন। কি দরকার এত রিস্ক নেওয়ার? যেখানে এই জীবন একটি পরীক্ষাকেন্দ্র, পাশ করার সুযোগও একটিই। তারপরেও রিস্ক?
বরং একটি কাজ করা যেতে পারে বিয়েতে দ্বীনকে কন্সট্যান্ট রেখে [এখানে কোন ডিসকাউন্ট নেই দুঃখিত] অন্যান্য দুনিয়াবি বিষয়গুলি সামান্য হেরফের করে এডজাস্ট করা যেতেই পারে। আসলে সবকিছুই নির্ভর করছে দ্বীনদার কেমন তার ওপরে, যত বেশি দ্বীনদারী থাকবে ততোই বাকিগুলোর গুরুত্ব কমবে।

✨রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
«ليَتَّخذَ أحَدُكُمْ قَلْباً شَاكِراً وَلِسَاناً ذَاكراً وَزَوْجَةً صَالِحَةً تُعينُهُ عَلَى أَمرِ الآخِرَة».

‘‘তোমাদের প্রত্যেকের কৃতজ্ঞ অন্তর ও যিকিরকরি জিহ্বা হওয়া উচিৎ। আর এমন মুমিনা স্ত্রী গ্রহণ করা উচিৎ; যে তার আখেরাতের কাজে সহায়তা করবে।’’ [৩]

⬜আখিরাতের কাজে সহযোগিতা করার জন্য স্বামী-স্ত্রীর কুফু থাকতে হবে। স্ত্রীকে অবশ্যই দ্বীনদারিতে স্বামীর বরাবর বা কাছাকাছি হতেই হবে নচেৎ সে আখিরাতের কাজে সহায়তার থেকে বাধা বেশি দেবে এবং অনেকক্ষেত্রে শরীয়ত বিরোধী কাজ করে আপনাকে জাহান্নামের পথেও টানবে। স্ত্রী যদি বেশি দ্বীনদার হয় তবে স্বামীর ক্ষেত্রেও একই।

« رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَاماً».

__________________
[১] সুনান ইবনু মাজাহ : ১৯৬৮ ; সহীহ
[২] আল-ওয়াফি ডিকশনারি
[৩] ইবনে মাজাহ: ১৮৫৬, আস-সিলসিলাতুস সহীহাহ :২১৭৬

12/08/2025

সূরা আরাফ শুরু করলাম

আরাফে একটা ইন্টারেস্টিং ফ্যাক্ট পেলাম

ছোট বেলা থেকে শুনে এসেছি যে,

আখিরাতের পরিণাম হলো বাইনারি

হয় জান্নাত নয় জাহান্নাম

অথচ এই সুরার মাধ্যমে আমাদের জানানো হলো যে

না!

জান্নাত আর জাহান্নামের মাঝামাঝিও আরেকটা লোকেশন আছে

লোকেশনটার নাম আরাফ!

এই জায়গার নাম অনুসারেই এই সূরার নাম করন

"আরাফ" হবে তাদের জন্য

যারা এতটাও ভালো কাজ করেনি যেঁ জান্নাতের টিকেট পেয়ে যাবে

আবার এতটাও খারাপ কাজ করেনি যেঁ জাহান্নামে যেতে হবে

এ যেন মিডেল ক্লাসদের চরণ ভূমি!

এই আরাফবাশি সবসময়ই আশায় থাকবে যে

তাদেরকে যেন কোন না কোন সময় জান্নাতে আপগ্রেড করা হয়. [১]

এই আরাফ ছাড়াও হাশর আরেকটা ইম্পর্টেন্ট ফ্যাক্ট আমাদের অনেকেরই অজানা

আর সেটা হলো কান্তারা!

আমরা মনে করি

"কোনো রকমে পুলসিরাত পার হইতে পারলেই বাঁচি!"

ভুল!

পুলসিরাত পার হতে পারলেই জান্নাত নয়

পার হতে পারলে অপেক্ষা করবে মুমিনদের জন্য ফাইনাল পরীক্ষা।

হাশরের দিনে বিশাসীদের বিচার হবে দু বার

এক বার হবে সিরাত পার হওয়ার পূর্বে

আরেক বার হবে সিরাত পার হওয়ার পরে

জি ঠিকই শুনেছেন

পূর্বের বিচার হবে

"স্রষ্টার হক নষ্ট করার বিচার"

আর পরের বিচার হবে

"বান্দার হক নষ্ট করার বিচার"

আর যে জায়গাটায় বিচারটি হবে

সেই জায়গাটির নামই হলো "কান্তারা"

আল-কান্তারাহ হলো সিরাতের পর আরেকটি ছোট সিরাত

বিস্বাসীগণ যখন জান্নাতে প্রবেশ করবে

তারা এই কান্তারার উপর দিয়েই প্রবেশ করবে

এবং স্রষ্টা এই কান্তারার উপরেই মুমিনদের মধ্যকার আন সেটেলড ইস্যুস গুলো রিসোলভ করবেন [২]

কল্পনা করুন,

একজন ব্যক্তি আল-কান্তারাহ-তে জান্নাতের দরজার অলমোস্ট দ্বারপ্রান্তে

অথচ সে সেথায় ঢুকতে পারছে না

কারণ তার সব সৎকর্মগুলো যা নিয়ে নিয়ে সে বড়াই করতো সব শেষ

উলটো তাকে জাহান্নামে টেনে নিয়ে হচ্ছে

সেই হতোভাগাকে আপনি তখন কী বলবেন?

আমার রাসুল (সা:) অবশ্য সেই হতভাগা কে ডিফাইন করেছেন "মুফলিস" হিসেবে

"মুফলিস" অর্থ হলো দেউলিয়া বা ব্যাংকরপ্টড

রাসূল (সা:) বলেছেন

“তোমরা কি জানো , কে আসল দেউলিয়া?”

সাহাবারা উত্তর দেন

“যার কাছে অর্থ বা সম্পদ কিছুই নেই সে ইয়া রাসূলুল্লাহ?”

রাসূল (সা,:) বললেন

“না! আমার উম্মতের মধ্যে প্রকৃত দেউলিয়া হচ্ছে সেই ব্যক্তি

যেই ব্যক্তি কিয়ামতের দিনে অনেক নামাজ, অনেক রোজা ও অনেক সদকা নিয়ে উপস্থিত হবে

অথচ সে দেখতে পাবে যে

সে ঐ দিনে দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে কারণ জীবদ্দশায়

সে অন্যদের গালি দিয়ে বেড়াতো

অন্যদের অপবাদ দিয়ে বেড়াতো

অন্যায়ভাবে অন্যের সম্পদ আত্মসাৎ করে বেড়াতো

অন্যের রক্তপাত ঘটিয়ে বেড়াতো এবং

অন্যকে প্রহার করে বেড়াতো

আজ তার সব সৎকর্মগুলো ভুক্তভোগীদেরকে ট্র্যান্সফার করে দিতে হচ্ছে

শুধু তাই না

যদি তার ভালো কাজগুলো ক্ষতিপূরণ গুলোকে কভার করতে না পারে

তাহলে তাদের পাপ গুলোও তাঁর ওপর চাপিয়ে দেওয়া হবে

এবং তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।” [৩]

তাই বলছি

আপনার যারা নামাজ রোজা সাদাকার পাশাপাশি

আপনার মুখের স্পিচ দিয়ে অন্যদের কষ্ট দিয়ে বেড়াচ্ছেন

কিংবা আমল দিয়ে অন্যের সম্পদ আত্মসাৎ করে বেড়াচ্ছেন

তাদের জন্য একটাই কথা

দেখা হবে বন্ধু

দেখা হবে কান্তারায়!

লেখা সামিউল হক হাফি.


©

12/08/2025
ছোট্ট একটা অনুরোধ করি —নিজের সন্তানকে নিয়ে কখনও অন্যের কাছে অভিযোগ বা সমালোচনা করবেন না…, এমনকি আপনার আপন ভাই-বোন, বাবা-...
12/08/2025

ছোট্ট একটা অনুরোধ করি —নিজের সন্তানকে নিয়ে কখনও অন্যের কাছে অভিযোগ বা সমালোচনা করবেন না…, এমনকি আপনার আপন ভাই-বোন, বাবা-মা, বা ঘনিষ্ঠ কারও সাথেও না।

একজন সন্তানের জন্য পৃথিবীর সবচেয়ে কষ্টের মুহূর্ত তখনই আসে, যখন সে জানতে পারে—তার বাবা-মা অন্যের কাছে তার সমালোচনা করে, নেগেটিভ কথা বলে,তাকে নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে !

আজ যাঁর কাছে আপনি সন্তানের ব্যর্থতা নিয়ে দুঃখ করছেন, হতাশা ঝাড়ছেন—সেই মানুষটিও হয়তো তার নিজের সন্তান নিয়ে আরো বেশি হতাশ ! তিনি হয়তো আপনাকে তার সন্তান সম্পর্কে কখনও কিছু বলেন না, কারণ তিনি এতটা বোকা নন তার সন্তানকে আপনার সামনে ছোটো করবে ,তিনি জানেন—নিজের সন্তানকে অন্যের সামনে ছোট করা এক ধরনের নির্মমতা।

মনে রাখবেন—সন্তান আর বাবা-মায়ের সম্পর্কটা কখনও স্বার্থের নয়।
প্রত্যেকটা সন্তানই আলাদা, ভিন্ন চিন্তা-ভাবনার, ভিন্ন স্বপ্নের মানুষ।
আপনার চিন্তার সাথে মিল না হলেই কি তাকে খারাপ বলা যায়?

একটা সুস্থ মন-মানসিকতার সন্তান কখনও চায় না তার বাবা-মা অন্যের সামনে ছোট হোক,
তেমনি একজন সুস্থ মানসিকতার বাবা-মা কখনও তাদের সন্তানকে অন্যের সামনে হেয় করেন না।

তাকে শুধরে দেওয়ার অনেক পথ আছে—তবে সেই পথ যেন ভালোবাসা আর সম্মানের হয়।
তাকে গড়ুন, ভাঙবেন না। পাশে থাকুন, প্রকাশ্যে নয়—ভেতরে ভেতরে শক্তি দিন।

সন্তান আপনার আয়না নয়, সে আপনার উত্তরসূরি—তাকে ভালোবাসুন, বুঝুন, এবং সবচেয়ে বড় কথা—তাকে সম্মান দিন।

মানুষ কখনও একা থাকতে পারে না।যতই গাড়ি, বাড়ি,টাকা, পয়সা থাকুক না কেন।মানুষের চাহিদাগুলো শুধু নিজেকে ঘিরে নয়।তার পরিবারের ...
07/08/2025

মানুষ কখনও একা থাকতে পারে না।যতই গাড়ি, বাড়ি,টাকা, পয়সা থাকুক না কেন।মানুষের চাহিদাগুলো শুধু নিজেকে ঘিরে নয়।তার পরিবারের সদস্যদের ঘিরে সকল চাহিদা।পরিবারের সকলের মুখের হাসিতে এক নিমিষে সকল কষ্ট দূর হয়ে যায়।এই নির্ভরশীলতা,ভালবাসা,বন্ধন প্রত্যেক পরিবারের জন্য আল্লাহর রহমত।সেই পরিবারের মানুষগুলোকেই যখন হারিয়ে ফেলে তখন তার কতটা কষ্ট হয়!!
আমাদের জীবন থেকে অনেক কিছু শেখার আছে।যেকোনো সময় আমরা যে কেউ আল্লাহর কাছে চলে যেতে পারি।তাই সব সময় মৃত্যুর কথা স্মরন করে নিজেকে প্রস্তুত করা উচিত।।
১.সর্ব প্রথম আখিরাতের জীবনের জন্য প্রস্তুতি নেয়া উচিত।
২.আমাদের ক্ষমাশীল হওয়া উচিত।
৩.হিংসা অহংকার বর্জন করা উচিত।
৪.মানুষকে সহজে সন্তুষ্ট করা যায় না।তাই সকল কাজ আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার জন্য করা উচিত।

আমার দ্বীনের জ্ঞান নেই বললেই চলে।আমার উপলব্ধি থেকে কথাগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।

আসসালামু আলাইকুম।  জুম্মা মোবারক৷ কোনো কাজই ছোট নয়। যেকোনো কাজ সততার সাথে করলে আল্লাহর রহমত থাকে।মহানবী (স.) বলেছেন-"নিজ...
01/08/2025

আসসালামু আলাইকুম। জুম্মা মোবারক৷
কোনো কাজই ছোট নয়। যেকোনো কাজ সততার সাথে করলে আল্লাহর রহমত থাকে।মহানবী (স.) বলেছেন-"নিজ হাতে কাজ করা এবং হালাল পথে ব্যবসা করে যে উপার্জন করা হয় তাই সর্বোত্তম।"
এই জুম্মার দিনে আল্লাহ কাছে দোয়া করি আল্লাহ আমাদের সকলকে সৎ এবং হালালভাবে রোজগার করার তৌফিক দান করুন।আমিন

আসসালামু আলাইকুম।। শুভ রাত্রি।আমার পেইজের নতুন কালেকশন।। আপুরা ডিজাইন এবং কালার কম্বিনেশন কেমন হয়েছে জানাবে।।
30/07/2025

আসসালামু আলাইকুম।। শুভ রাত্রি।
আমার পেইজের নতুন কালেকশন।। আপুরা ডিজাইন এবং কালার কম্বিনেশন কেমন হয়েছে জানাবে।।

Address

Udayan School Road, Uttara
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shanjia's Life posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share