BD Islamic Media ইসলামিক মিডিয়া

BD Islamic Media ইসলামিক মিডিয়া Welcome To ( BD Islamic Media)
���এসো আলোর পথে।���

★,,,,,,দ?

31/03/2025

প্রবাসীদের ঈদ বাজেট // প্রবাসীর কষ্ট // প্রবাসীদের ঈদ // ঈদ বাজেট // Eid shopping 2025 // Eid budget

টাইমলাইনে রেখে পড়তে পারেন, এমনিতেই অবসর সময় পার করছেন।
21/09/2022

টাইমলাইনে রেখে পড়তে পারেন, এমনিতেই অবসর সময় পার করছেন।

14/04/2021

ঘুমের চাইতে নামাজ উত্তম।

রমজান মাস। আরবি মাসসমূহের মধ্যে সবচেয়ে বরকতময় ও মর্যাদাপূর্ণ মাস। এ মাসের গুরুত্ব ও বৈশিষ্ট্য অপরিসীম।
রমজান মাসের ফজিলত ও বৈশিষ্ট্যের বর্ণনা
১. ফরজ রোজা পালন
২. কুরআন নাজিল
৩. জান্নাতের দরজা খুলে দেওয়ার মাস
৪. জাহান্নামের দরজা বন্ধ
৫. শয়তানকে শৃঙ্খাবদ্ধ করা
৬. লাইলাতুল কদর পাওয়া
৭. দোয়া কবুল হওয়া
৮. জাহান্নাম থেকে মুক্তি
৯. ক্ষমা পাওয়া
১০. সৎ কাজের প্রতিদান বহুগুণে বেড়ে যাওয়া
১১. হজের সাওয়াব পাওয়া
১২. রোজাদারের বিশেষ সম্মান

> রোজা পালন ফরজ রমজান মাসের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এ মাসজুড়ে রোজা পালন করা ফরজ। কুরআনুল কারিমের রোজা পালনের নির্দেশ এসেছে এভাবে-فَمَن شَهِدَ مِنكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ‘কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১৮৫)

> কুরআন নাজিলের মাস রহমতের বার্তাবাহী মাস রমজানের অরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো- এটি কুরআন নাজিলের মাস। রমজানের এক সম্মানিত রাতে (লাইলাতুল কদরে) আল্লাহ তাআলা উম্মতে মুহাম্মাদির জীবন পরিচালনার গাইড হিসেবে মহাগ্রন্থ কুরআনুল কারিম নাজিল করেছেন। একাধিক আয়াতে তা এভাবে বর্ণিত হয়েছে-- شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِيَ أُنزِلَ فِيهِ الْقُرْآنُ هُدًى لِّلنَّاسِ وَبَيِّنَاتٍ مِّنَ الْهُدَى وَالْفُرْقَانِরমজান মাস-ই হল সেই মাস; যাতে নাজিল করা হয়েছে কুরআন। যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১৮৫)

- وَالْكِتَابِ الْمُبِينِ - إِنَّا أَنزَلْنَاهُ فِي لَيْلَةٍ مُّبَارَكَةٍ إِنَّا كُنَّا مُنذِرِينَশপথ সুস্পষ্ট (কুরআনের) কিতাবের। আমি একে নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে। নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী।’ (সুরা দুখান : আয়াত ২-৩) - إِنَّا أَنزَلْنَاهُ فِي لَيْلَةِ الْقَدْرِ‘আমি একে (কুরআনকে) নাজিল করেছি শবে-কদরে।’ (সুরা কদর : আয়াত ১)

> জান্নাতের দরজা খুলে দেয়ার মাসরমজান মাসে জান্নাতের দরজা খুলে দেয়া হয়। রমজানের সম্মানে জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেয়া হয় এবং এ মাসর বরকত লাভে শয়তানকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করে রাখা হয়। হাদিসে এসেছে-হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যখন রমজান আসে তখন জান্নাতের দরজাগুলো খুলে দেওয়া হয় আর জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং শয়তানদের আবদ্ধ করে রাখা হয়।’ (বুখারি, মুসলিম)এ বৈশিষ্ট্যের অন্যতম ফলাফল হলো- রমজান মাসে মানুষ ধর্ম-কর্ম ও নেক আমলের দিকে বেশি তৎপর হয় এবং নতুন-পুরাতন সব মানুষকেই মসজিদমুখী হতে দেখা যায়।

> লাইলাতুল কদরের মাসএ মাসের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো ‘লাইলাতুল কদর’। রাতটি হাজার মাসের
(৮৩ বছর ৪ মাস) ইবাদতের চেয়েও উত্তম।
এ রাতে কুরআনুল কারিম নাজিল করা হয়েছে। রমজানের শেষ দশকের বেজোড় যে কোনো একটি রাতই ‘লাইলাতুল কদর’। আল্লাহ তাআলা বলেন-- وَالْكِتَابِ الْمُبِينِ - إِنَّا أَنزَلْنَاهُ فِي لَيْلَةٍ مُّبَارَكَةٍ إِنَّا كُنَّا مُنذِرِينَশপথ সুস্পষ্ট (কুরআনের) কিতাবের। আমি একে নাজিল করেছি এক বরকতময় রাতে। নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী।’ (সুরা দুখান : আয়াত ২-৩) - إِنَّا أَنزَلْنَاهُ فِي لَيْلَةِ الْقَدْرِ- وَمَا أَدْرَاكَ مَا لَيْلَةُ الْقَدْرِ - لَيْلَةُ الْقَدْرِ خَيْرٌ مِّنْ أَلْفِ شَهْرٍ - تَنَزَّلُ الْمَلَائِكَةُ وَالرُّوحُ فِيهَا بِإِذْنِ رَبِّهِم مِّن كُلِّ أَمْرٍ - سَلَامٌ هِيَ حَتَّى مَطْلَعِ الْفَجْرِ ‘আমি একে (কুরআনকে) নাজিল করেছি লাইলাতুল কদরে। আপনি কি জানেন কি লাইলাতুল কদর কী? লাইলাতুল কদর হল এক হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। এতে প্রত্যেক কাজের জন্যে ফেরেশতাগণ ও রূহ অবতীর্ণ হয় তাদের পালনকর্তার নির্দেশক্রমে। এটা নিরাপত্তা, যা ফজরের উদয় পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। (সুরা কদর : আয়াত ১-৫)

হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তোমাদের কাছে রমজান মাস আগমন করেছে।
… এ মাসে এমন একটি রাত রয়েছে যা হাজার মাসের চেয়ে উত্তম। যে ব্যক্তি এর কল্যাণ থেকে বঞ্চিত হলো সে মূলত সব কল্যাণ থেকেই বঞ্চিত হল।’ (নাসাঈ)

> দোয়া কবুল হওয়ার মাসরমজান মাসের দোয়া আল্লাহ তাআলা কবুল করে নেন বলে জানিয়েছেন স্বয়ং বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
হাদিসে এসেছে-‘রমজান মাসে প্রত্যেক মুসলমান আল্লাহর সমীপে দোয়া করে।
আর তা কবুল হয়ে যায়।’ (মুসনাদে আহামদ)

> জাহান্নাম থেকে মুক্তির মাসএ মাসকে তিন দশকে ভাগ করা হয়েছে।
এর মধ্যে শেষ দশক হলো জাহান্নাম থেকে মুক্তির মাস। হাদিসে এসেছে-রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-‘আল্লাহ তাআলা (রমজান মাসের) প্রতি রাত ও দিনে অনেক মানুষকে জাহান্নাম থেকে মুক্তির ঘোষণা করেন এবং প্রতিটি রাত ও দিনের বেলায় প্রত্যেক মুসলমানের দোয়া ‘মোনাজাত’ কবুল হয়ে থাকে।’
(মুসনাদে আহামদ)

হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহুর বর্ণনায় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যখন রমজানের প্রথম রাত আগমন করে, তখন শয়তান এবং অবাধ্য জিনদের আবদ্ধ করা হয়। আর জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর একটি দরজাও খোলা হয় না। (এ মাসের) প্রত্যেক রাতে একজন ঘোষণাকারী এ বলে ডাকতে থাকে যে, হে কল্যাণের অনুসন্ধানকারী! তুমি আরও অগ্রসরহও। হে অসৎ কাজের পথিক! তোমরা অন্যায় পথে চলা বন্ধ কর। (তুমি কি জানো?) এ মাসের প্রতি রাতে আল্লাহ তাআলা কত লোককে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দিয়ে থাকেন?’ (তিরমিজি)

> ক্ষমা পাওয়ার মাসক্ষমার মাস রমজান।
রমজান পাওয়ার পরও যারা নিজেকে পাপ থেকে মুক্ত করতে পারল না; তাদের ধিক্কার জানিয়েছেন বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (৩ ব্যক্তির ব্যাপারে) বলেছেন-- ‘ওই ব্যক্তির নাক ধূলায় ধুসরিত হোক, যার সামনে আমার আলোচনা হলো; কিন্তু সে আমার প্রতি দরূপ পড়লো না।
- ওই ব্যক্তির নাম ধূলায় ধুসরিত হোক, যার কাছে রমজান মাস এসে চলে গেল; অথচ তার পাপগুলো ক্ষমা করিয়ে নিতে পারল না।
- ওই ব্যক্তির নাক ধূলায় ধুসরিত হোক, যে তার বৃদ্ধ বাবা-মাকে পেল; কিন্তু তাদের মধ্যমে জান্নাত উপার্জন করতে পারল না।’ (তিরমিজি)

> সৎ কাজের প্রতিদান বেড়ে যাওয়ার মাসরমজান মাসে ভালো কাজের প্রতিদান বহুগুণে বাড়িয়ে দেওয়া হয়। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন-‘যে ব্যক্তি রমজান মাসে কোনো একটি নফল ইবাদত করল, সে যেন অন্য মাসের একটি ফরজ আদায় করল। আর রমজানে যে ব্যক্তি একটি ফরজ আদায় করল, সে যেন অন্য মাসের ৭০টি ফরজ আদায় করল।’ (ইবনে খুজায়মা)

> হজের সাওয়াব পাওয়ার মাসরমজান মাসে ওমরাহজ পালনে রয়েছে বিশেষ ফজিলত ও মর্যাদা।
এ মাসে একটি ওমরাহ করলে পাওয়া যাবে হজের সাওয়াব। আর তা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সঙ্গে আদায় করার মর্যাদা রাখে। হাদিসে এসেছে-- হজরত ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, ‘যখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হজ থেকে ফিরে আসলেন তখন উম্মে সিনান নামক এক আনসারি নারীকে জিজ্ঞাসা করলেন- কে তোমাকে হজ করা থেকে নিষেধ করল?উত্তরে ওই নারী সাহাবি বলল- উমুকে পিতা (তার স্বামী)। তার দুই জন পানি প্রদানকারী রয়েছে, তাদের একজন হজ পালন করবে, অপরজন আমাদের জমিতে সেচ দেবে। এরপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন-
‘রমজান মাসের ওমরাহ আমার সঙ্গে হজ আদায় করার সমতুল্য।’ (বুখারি)

- হজরতিইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একজন আনসারি নারীকে বললেন,
‘যখন রমজান মাস আসে তখন তুমি ওমরাহ কর। কেননা রমজান মাসের ওমরাহ হজের মর্যাদা রাখে।’ (নাসাঈ)

- রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে এক নারী এসে জিজ্ঞাসা করল- কোন ইবাদত আপন সঙ্গী হয়ে হজ করার সমতুল্য সাওয়াব পাওয়া যায়?
উত্তরে তিনি বললেন, ‘রমজান মাসে ওমরাহ করা।’
(আবু দাউদ)

> রোজাদারের বিশেষ সম্মানের মাসরমজান মাসের রোজা পালনকারীদের জন্য রয়েছে বিশেষ সম্মান। জান্নাতের একটি দরজা শুধু রমজানের রোজা পালনকারীদের জন্যই নির্ধারিত। এ দরজা দিয়ে অন্য কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। হাদিসে এসেছে-হজরত খালেদ ইবনে মাখলাদ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘জান্নাতের একটি দরজা রয়েছে ‘রাইয়ান’। কেয়ামতের দিন শুধু রোজাদারগণ এ দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশ করবে। তারা ব্যতিত অন্য কেউ এ দরজা দিয়ে করার সুযোগ পাবে না। ঘোষণা করা হবে-রোজাদারগণ কোথায়? তখন তারা দাঁড়াবে। তারা ব্যতিত এ দরজা দিয়ে অন্য কেউ প্রবেশ করবে না। তারা জান্নাতে প্রবেশের পর সে দরজা বন্ধ করে দেয়া হবে।
আর কেউ তাতে প্রবেশের সুযোগ পাবে না।’ (বুখারি)

এ ছাড়াও রমজান মাসের অনেক ফজিলত ও মর্যাদা রয়েছে। যা মেনে চলা প্রত্যেম মুমিন মুসলমানের একান্ত করণীয়।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে রমজানের
ফজিলত ও বিশেষ বেশিষ্ট্যগুলো যথাযথভাবে পালনের তাওফিক দান করুন। রমজানের রহমত বরকত মাগফেরাত ও নাজাত লাভে তাওফিক দান করুন। আমিন।

07/03/2021

আলহামদুলিল্লাহ

09/01/2021

আপনার আদরের সন্তান প্রতিদিন কোথায় যায়? কার সাথে মিশে? বাইরে কিভাবে সময় কাটায়? এসব ব্যাপারে নিয়মিত খোঁজ নিন এবং মনিটরিং করুন। বিশেষ করে, আপনার কন্যা সন্তানের নিরাপত্তার স্বার্থে প্রয়োজনে কিছুটা স্ট্রিক্ট হোন। সন্তানের প্রতি বাবা-মায়ের উদাসীনতা, নৈতিক মূল্যবোধের চর্চার অভাব এবং সন্তানকে অতিরিক্ত প্রশ্রয়—অধিকাংশে তাদের উচ্ছৃঙ্খল ও অবাধ্য করে তোলে।

আপনার সামান্য অবহেলায় নষ্ট হয়ে যেতে পারে তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যত, এমনকি বিপন্ন হতে পারে তাদের সুন্দর জীবন। উঠতি বয়সের তরুণ তরুণীদের ক্ষেত্রে— সঙ্গদোষ একটি বড় সমস্যা। কু-সঙ্গে বিপথগামীদের সাথে মিশে, আপনার প্রিয় সন্তানটিও হয়ে যেতে পারে মাদকাসক্ত কিংবা জড়িয়ে পড়তে পারে কোন কিশোর গ্যাং এর সাথে অথবা সেক্সুয়ালি এবিউজ্ড হতে পারে আপনার আদরের মেয়েটিও। তাই আদর, সোহাগ আর আহ্লাদের পাশাপাশি সন্তানকে যথাযথ শাসন করুন এবং নৈতিকতার শিক্ষা দিন। আর তা না হলে, পরম মমতায় আগলে রাখা আপনার আদরের সন্তানটিও, সঙ্গদোষে হয়ে উঠতে পারে অন্ধকার পথের যাত্রী।

28/11/2020

হযরত শাহজালাল, শাহপরান রঃ উনাদের কোন ভাস্কর্য নাই, তবুও তাদেরকে মানুষ সম্মান করে,ফেরাউনের লাশটাই পড়ে আছে কিন্তু মানুষ তাকে ঘৃণা করে।

26/05/2020

গুরুত্বপূর্ণ কিছু হারাম কাজ যা আমরা নিজের
অজান্তেই করে ফেলি।

🖋️ গোসলখানায় প্রসাব করা যাবে না। যদি বাতরুম আলাদা থাকে।
__________(ইবনে মাজাহঃ ৩০৪)

🖋️কেবলামুখি বা তার উল্টো হয়ে প্রসাব,পায়খানা করা যাবে না।
______(সহিহ বুখারি ৩৯৫,নাসায়ীঃ ২১, আত তিরমিজিঃ ৮)

🖋️ গুলি বা তীরের নিশানা প্রশিক্ষণের জন্য প্রাণী ব্যাবহার করা যাবে না।
(মুসলিমঃ ৫১৬৭,সুনানে আবু দাউদঃ ২৮১৭,
ইবনে মাজাহঃ৩১৭০, আত তিরমিজিঃ ১৪০৯)

🖋️ ইয়াহুদি, খ্রিষ্টান ও মুশরিক কাউকে বিয়ে করা যাবে না।
_________(সূরা আন নিসা/নুর)

🖋️ স্বামী ব্যাতিত অন্য কারোর জন্য সাজা হারাম।
_____( সূরা,আহজাবঃ ৩৩)

🖋️ মুর্তি কেনা, বেঁচা, পাহারা দেওয়া হারাম।
____( সূরা,মাইদাহঃ ৯০, সূরা, ইবরাহীমঃ ৩৫)

🖋️ কারো মুখমণ্ডলে আঘাত করা যাবে না।
___(মুসলিমঃ ৬৮২১, আবু দাউদঃ ৪৪৯৬,আহমদঃ৫৯৯১)

🖋️ কাপড় পরিধাণ থাকা সত্তেও কারো গোপন অঙ্গের জায়গার দিকে দৃষ্টিপাত করা যাবে না।
___(মুসলিমঃ ৭৯৪, তিরমিজিঃ ২৭৯৩, ইবনে মাজাহঃ ৬৬১,আহমদঃ ১১৫০১)

🖋️ আল্লাহ্ ব্যাতিত কারো নামে কসম করা যাবে না। বাপ দাদার নাম, কারো হায়াত,মসজিদ বা কোরআন এর নামে কসম করা, মাথায় নিয়ে সত্যতা প্রকাশ করা যাবে না।
(আবু দাউদঃ ৩২৫০,নাসায়ীঃ৩৭৭৮)

🖋️ কোন প্রাণীকে আগুনে পুড়িয়ে মারা যাবে না।
_______(আবু দাউদঃ ২৬৭৭, আহমদঃ১৬০৩৪)

🖋️ যারা এগুলো করে তারা জান্নাতের গন্ধও পাবে না।
_______(আবু দাউদঃ ৩৬৬৮, ইবনে মাজাহঃ ২৫২)

আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিনের কাছে প্রার্থনা করি
“হে আমার প্রতিপালক! আপনি নিজ হতে আমাদেরকে
অনুগ্রহ দান করুন এবং আমাদের জন্য আমাদের
কাজকর্ম সঠিকভাবে পরিচালনার ব্যবস্থা করুন।

_আমিন।

আল্লাহ সর্বশক্তিমান 🤲🤲
21/05/2020

আল্লাহ সর্বশক্তিমান 🤲🤲

20/05/2020
তিনটি সহজ আমলের মাধ্যমে আমরা আমাদের অবসরকে দারুণভাবে কাজে লাগাতে পারি ইন-শা-আল্লাহ। এক: **ইস্তিগফার**ইস্তিগফার হলো, আল্ল...
19/05/2020

তিনটি সহজ আমলের মাধ্যমে আমরা আমাদের অবসরকে দারুণভাবে কাজে লাগাতে পারি ইন-শা-আল্লাহ।
এক: **ইস্তিগফার**
ইস্তিগফার হলো, আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করা। রাসূলুল্লাহ সা. বলেন, 'আল্লাহর ক্বসম! আমি দিনের মধ্যে ৭০ বারেরও অধিক ইস্তিগফার করি (আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই) এবং তাওবাহ করি।' (বুখারী ৫/২৩২৪)
রাসূল সা. বলেন, 'সেই সৌভাগ্যবান, যে তার আমলনামায় অনেক ইস্তিগফার পেয়েছে।' (ইবনে মাজাহ ২/১২৫৪, আত তারগীব ২/৪৬৫ হাদিসটি সহীহ)
★ ইসতিগফার কীভাবে করবো?
কয়েকটি সহীহ সুন্নাহসম্মত ইস্তেগফার- এগুলো সবসময় পড়তে থাকুন।
★ সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ ইসতিগফার হলো, "সাইয়িদুল ইসতিগফার" যেটি সকালে পড়লে ওই দিন সন্ধ্যার আগে মারা গেলে জান্নাতে যাবে। আর সন্ধ্যায় পড়লে সকাল হওয়ার আগে মারা গেলে জান্নাতে যাবে। (সহীহ বুখারী ৬৩০৬) [কমেন্টে দেয়া হলো]
* استغفر الله وأتوب إليه
(আসতাগফিরুল্লাহা ওয়া আতূবু ইলাইহি) (সূরা হুদ : ০৩)
* استغفر الله الذي لا إله إلا هو الحي القيوم وأتوب إليه
(আসতাগফিরুল্লাহাল্লাযী লা ইলাহা ইল্লা হুওয়াল 'হাইয়ুল ক্বাইয়ূমু ওয়া আতূবু ইলাইহি) (তিরমিযি ৩৫৭৭ নং হাদীস। হাদীসটি সহীহ)
* استغفر الله
(আসতাগফিরুল্লাহ) (সূরা নূহ : ১০)
দুই: **দরুদ শরীফ**
রাসূল সা. এর উপর দরুদ পড়া বিশাল এক ইবাদত। এটি পড়া আমাদের উপর আবশ্যক। সবসময় আমরা দরুদ পাঠে অভ্যস্ত হবো।
★ রাসূল সা. বলেন, 'সকল দু'আ পর্দার আড়ালে থাকবে (কবুল হবে না), যতক্ষণ না নবীর উপর দরুদ পাঠ করবে।' (সিলসিলা সহীহাহ, সহীহুত তারগীব ২/১৩৮ হাদীসটি হাসান (নির্ভরযোগ্য)
★ হাদীসে এসেছে, সকল উৎকণ্ঠা ও চিন্তা দূর হয় দরুদ পাঠ করলে। (তিরমিযি ৪/৫৪৯, তাবারানী ৪/৩৫ হাদীস সহীহ)
★ রাসূল সা. বলেন, "কিয়ামতের দিন মানুষদের মধ্যে সে ব্যক্তি (শাফায়াতের ক্ষেত্রে) আমার সবচেয়ে নিকটবর্তী হবে, যে সবচে' বেশি আমার উপর দরুদ পাঠ করে।' (তিরমিযি ২/৩৫৪, সহীহুত তারগীব ২/১৩৬ হাদীসটি হাসান)
★ সবচয়ে উত্তম দরুদ হলো "দরুদে ইব্রাহীমী", যা আমরা সলাতের শেষ বৈঠকে তাশাহুদ (আত্তাহিয়্যাতু...) এর পরে পড়ি।
★ আরেকটি সহীহ হাদীসসম্মত দরুদ হলো
اللهم صل وسلم علي نبينا محمد
(আল্লাহুম্মা সল্লি ওয়া সাল্লিম 'আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ)
(তাবারানী ১০/১২০, সহীহুত তারগীব ১/২৭৩ হাদীসটি হাসান) এটি বেশি বেশি পড়বো।
তিন: তাসবীহ, তাহলীল, তাহমীদ ও তাকবীর
* سبحان الله والحمد لله ولا إله إلا الله والله أكبر
(সুবহানাল্লাহি ওয়ালহামদুলিল্লাহি ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার)
★ আল্লাহর নিকট এগুলো সবচে' প্রিয় বাক্য (সহীহ মুসলিম ৩/১৬৮৫) এগুলো বেশি বেশি পড়বো।
শেয়ার করুন। কপি করুন।

15/05/2020

এইভাবে শিখলে কেমন হত ?
A = আল্লাহ
B = বিসমিল্লাহ
C = কালিমা
D = দু'আ
E = ঈমান
F = ফরয
G = জিহাদ
H = হজ্জ্ব
I = ইসলাম
J = জান্নাত
K = ক্বিয়ামত
L = লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু...
M = মুহাম্মাদ (সঃ)
N = নবুওয়্যাত
O = ওযু
P = পুলসিরাত
Q = কুরআন
R = রহমত
S = সুন্নাত
T = তওবা
U = উমরা
V = বিতর
W = ওয়াক্ত
X = এক্সট্রা ইবাদত (নফল)
Y = ইয়াসীন
Z = যাকাত

14/05/2020

কদরের রাতে কি কি যিকর আযকার করতে পারি ? (রমদানের শেষ ১০ রাত বা বিজোড় রাতগুলোতে)

১। আস্তাগফিরুল্লাহ (কমপক্ষে ৫০০ বার, যত বেশি সম্ভব হয়)

২। বেশী বেশী দুরুদ পড়া। "আল্লাহুম্মা সল্লি 'আলা মুহাম্মাদিউ ওয়া 'আলা আলি মুহাম্মাদ"।

৩। সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহ (কমপক্ষে ১০০ বার)

৪। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ (কমপক্ষে ১০০ বার)

৫। "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়া হুওয়া আ'লা কুল্লি শাইয়্যিন কদির" (কমপক্ষে ১০০ বার)

৬। আল্লাহুম্মা ইন্নাকা 'আফুউন তুহিব্বুল 'আফওয়া ফা'ফু 'আন্নী। (‎‏(اللهم إنك عفو تحب العفو فاعفُ عني‏ উক্ত দোয়াটি বেশি বেশি পড়বেন।

৭। দুয়া ইউনুস - "লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নী কুনতু মিনায্ যলিমীন" ।

৮। "সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি ওয়া সুবহানাল্লাহিল 'আযীম।" (কমপক্ষে ১০০ বার) ।

৯। "সুবহানাল্লাহি ওয়ালহামদু লিল্লাহি ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার" (কমপক্ষে ১০০ বার) ।

১০। "লা হাওলা ওয়ালা কুওয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ" বেশি বেশি পড়তে পারেন।

১১। "সুবহানাল্লাহিল 'আযিমি ওয়াবি হামদিহ" (যত বেশি পড়া যায়)

১২। সূরা ইখলাস যত বেশি পড়া যায়।

যিকর আযকারের পাশাপাশি আল্লাহর কাছে বেশি বেশি দুয়া মুনাজাত করব। ক্ষমা চাইব।


আল্লাহ এর কাছে কি দুয়া করবেন.. [ চলুন জেনে নেই ]

☛ নিজের গুনাহ মাফের জন্য দোয়া করবেন !
☛ গুনাহ থেকে বেঁছে থাকার জন্য দোয়া করবেন !
☛ আল্লাহর অনুগত বান্দা হওয়ার জন্য দোয়া করবেন !
☛ সুন্নাহ মেনে চলা সহজ হওয়ার জন্য দোয়া করবেন !
☛ অন্যের কাছে অপদস্থ না হওয়ার দোয়া করবেন !
☛ বদ নজর থাকে বাঁচার জন্য দোয়া করবেন !
☛ বিপদ বালা মছিবত থেকে বেচে থাকার জন্য দোয়া করবেন !
☛ নিজের হেদায়েতের জন্য দোয়া করবেন !
☛ ইসলামের উপর টিকে থাকার জন্য দোয়া করবেন !
☛ মুনাফিকি থেকে মুক্ত থাকার জন্য দোয়া করবেন !
☛ নিজের পরিবারবর্গের জন্য দোয়া করবেন !

Address

Brahmanbaria
Dhaka
3400

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BD Islamic Media ইসলামিক মিডিয়া posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to BD Islamic Media ইসলামিক মিডিয়া:

Share