Esmi Creative Blog's

Esmi Creative Blog's Empower yourself so much that your actions are the greatest gift to this creator rather than your id.

I am capable of defining my own limits and setting my own priorities
I have the right to ask for what I need and want
I will rebuild my life on the foundation of my positive traits
I trust my decisions
I am human; I make mistakes
I have a right to be wrong
To dream of what I wish I was is to waste what I am
I deserve it; why settle for less? I have a right to be treated

with respect
It’s okay to change my mind
The only person who can reject me is me
How I think or feel is not what I am

নারীকে বিপদে ফেলার সবচেয়ে বড় ফাঁদ হলো প্রশংসা।"আপনাকে দেখে মনে হয় এখনও কলেজে পড়েন!""আপনার হাসিতে জাদু আছে!""এমন সুন্দরীক...
14/10/2025

নারীকে বিপদে ফেলার সবচেয়ে বড় ফাঁদ হলো প্রশংসা।

"আপনাকে দেখে মনে হয় এখনও কলেজে পড়েন!"

"আপনার হাসিতে জাদু আছে!"

"এমন সুন্দরীকে পেয়েও কেউ ঝগড়া করে কীভাবে!"

খেয়াল করলে দেখবেন কিছু মানুষ এই কথাগুলোই বিবাহিত মেয়েদেরকে উদ্দেশ্য করে বলে৷ এগুলো শুনতে ভালো লাগলেও এর পিছনে থাকে অন্য উদ্দেশ্য। আপনাকে বোঝানো হয়, আপনি অনেক বেশি স্পেশাল — যেটা আপনার স্বামী বোঝে না, কিন্তু তৃতীয় ব্যাক্তিটি বোঝে!

এভাবেই তৈরি হয় প্রতারণার ফাঁদ। সামান্য অভিমান বা দাম্পত্যের টানাপোড়েনে বাইরের এই মিষ্টি কথা আপনার মনে বিষ ঢেলে দেয়। স্বামীর প্রতি ক্ষোভ বাড়ায়, সংসারে অশান্তি আনে, আর শেষমেশ একটি সাজানো সংসারকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেয়।

সত্যি কথা হলো, যারা এভাবে প্রশংসা করে, তারা আপনাকে বিয়ে করতে চায় না, তারা দায়িত্ব নিতে চায় না — তারা চায় শুধু ক্ষণিকের আনন্দ। যতদিন স্বার্থ, ততদিন আপনি স্পেশাল। উদ্দেশ্য হাসিলের পর তারা আর ফিরেও তাকাবে না।

এরকম মানুষদের লাইফে বিন্দুমাত্র জায়গা দেবেন না, প্রশংসা শুনে গলে যাবেন না। যে মানুষ আপনার সংসার ভাঙতে চায়, তাকে যত দূরে রাখা যায় ততই ভালো। কারণ দিনের শেষে, আপনার পাশে থাকে সেই মানুষটাই যে হয়তো কবির মতো প্রশংসা করে না, কিন্তু অসুস্থ হলে রাত জেগে আপনার যত্ন নেয়, আপনার সন্তানের দায়িত্ব নেয়, সংসারের বোঝা টানে।

মনে রাখবেন, ক্ষণিকের প্রশংসার নেশা অনেক মিষ্টি হতে পারে, কিন্তু তার ফল অত্যন্ত তেতো আর ভয়ংকর।
কালেক্টেড

–"এক রাজার প্রচন্ড শক্তিশালী অনেকগুলো যুদ্ধবাজ ঘোড়া ছিলো। রাজা'র অনেক যুদ্ধ জয়ে এই যুদ্ধবাজ ঘোড়াগুলোর অসামান্য অবদান ...
14/10/2025


"এক রাজার প্রচন্ড শক্তিশালী অনেকগুলো যুদ্ধবাজ ঘোড়া ছিলো। রাজা'র অনেক যুদ্ধ জয়ে এই যুদ্ধবাজ ঘোড়াগুলোর অসামান্য অবদান ছিলো
চারিদিকে তখন রাজার সুখ্যাতি!

রাজা ঘোড়া পোষার পাশাপাশি অনেকগুলো গাধাও পুষতো। তো ঘোড়ার পেছনে এত খরচ দেখে, উজির-নাজির প্রায়শঃই রাজার কাছে ঘোড়াগুলো নিয়ে অভিযোগ করতোঃ

"ঘোড়াগুলো বেয়াদব, সহজে বাগে আনা যায় না, তার উপর দিনের পর দিন কোন কাজেও লাগছে না, অথচ এদের পেছনে খরচ ঠিকই হচ্ছে"।

রাজা নিজেও লক্ষ্য করেছে আস্তাবলে ঘোড়াগুলোকে দেখতে গেলে ঘোড়াগুলো ঠিকমত সম্মান করে না। অথচ গাধার আস্তাবলে গেলে গাধাগুলো রাজার সারা গা-হাত-পা চাটা শুরু করে।

একদিন উজির-নাজির, রাজাকে পরামর্শ দিলো ঘোড়াগুলোকে বেচে দিতে, আর ঘোড়া বেচার টাকা দিয়ে পুরানো গাধাগুলোকে বেশি আদর যত্ন করতে সাথে বেশি করে আরো নতুন গাধা কিনতে।
তারপর যুদ্ধবাজ ঘোড়াগুলো বেশ দামে পাশের রাজ্যের দুর্বল রাজার কাছে বিক্রি করে দেয়া হল এবং অনেকগুলো গাধা কিনা হল।

কিছুদিন পরের কথা। পাশের রাজ্যের রাজা 'ঘোড়া বেচা রাজা'র রাজ্যকে আক্রমন করলো এবং খুব সহজেই রাজ্য দখল করলো!

রাজ্যের নতুন রাজা, বন্দী রাজাকে জিজ্ঞাসা করলো, "তোমার মনে কোন প্রশ্ন জাগেনি কেন তুমি এই যুদ্ধে হারলে!"
বন্দী রাজা বললো "কেন?"

নতুন রাজা বললেন, তুমি হেরেছ কারণঃ
১) তোমার রাজা হওয়ার পিছনে যাদের (ঘোড়াদের) অবদান ছিলো, তাদেরকেই তুমি ভুলে গেছ।
২) তুমি চাটুকার গাধাকে ঘোড়ার চেয়ে বেশী গুরুত্মপূর্ণ মনে করেছ। তোমাকে ঘিরে থাকা গাধাদের কথায় সিদ্ধান্ত নিতে শুরু করেছ। (তোমার উজির-নাজির'রাই ছিলো সত্যিকার গাধা)।
৩) সর্বোপরি গাধা প্রয়োজনীয় প্রানী হলেও যুদ্ধবাজ ঘোড়ার কাজ গাধা দিয়ে চালানো যায় না এটা তোমার মাথায় আসেনি।
দক্ষ কর্মীদের মূল্যায়ন ‘না’ করলে যা হয়😔
কালেক্টেড

সমাপ্ত

13/10/2025

সময় সবকিছু ঠিক করে দেয় ।।






এক গ্রামে দুই বন্ধু বাস করত—একজন ছিল সময় (সময় রায়), আরেকজন সম্পদ (সম্পদ দাস)।সম্পদ ছিল খুব ধনী। তার অনেক টাকা, জমি আর...
13/10/2025

এক গ্রামে দুই বন্ধু বাস করত—একজন ছিল সময় (সময় রায়), আরেকজন সম্পদ (সম্পদ দাস)।
সম্পদ ছিল খুব ধনী। তার অনেক টাকা, জমি আর হীরা-জহরত ছিল। সে মনে করত পৃথিবীতে টাকার চেয়ে বড় আর কিছু নেই। সে সব সময় অহংকার করত এবং সময়কে পাত্তা দিত না।
অন্যদিকে, সময় ছিল খুব সাধারণ। তার তেমন কোনো ধন-সম্পদ ছিল না, কিন্তু সে সময়কে অত্যন্ত মূল্য দিত। সে মনে করত জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস হলো এই সময়।
একদিন সম্পদ সময়কে উপহাস করে বলল, "আরে সময়, তুই কি ভাবিস তোর কোনো মূল্য আছে? দেখ, আমি আমার টাকা দিয়ে কত কিছু কিনতে পারি—বিলাসিতা, আরাম আর ক্ষমতা। তোর কাছে কী আছে? তুই তো শুধু বয়ে যাস, আর কেউ তোকে ধরে রাখতে পারে না।"
সময় শান্তভাবে উত্তর দিল, "বন্ধু সম্পদ, তুমি ঠিকই বলেছ, আমি বয়ে যাই এবং আমাকে ধরে রাখা যায় না। আর এটাই আমার সবচেয়ে বড় শক্তি। তুমি যা একবার খরচ করে ফেলো, তা হয়তো আবার উপার্জন করতে পারো। কিন্তু আমি একবার চলে গেলে, আর কখনও ফিরে আসি না।"
সম্পদ হেসে বলল, "ধুর, এ কেমন কথা! আমি যদি আজ এক ঘণ্টা নষ্ট করি, কাল আমার টাকা দিয়ে সেই কাজটা দ্বিগুণ সময়ে করে নেব। দেখবি, টাকা কীভাবে সময়কে কিনে নেয়!"
সময় বলল, "ঠিক আছে, সময়ই তার উত্তর দেবে।"
সময়ের চাকা ঘুরতে লাগল। সম্পদ তার টাকা-পয়সা নিয়ে সবসময় ব্যস্ত থাকত। সে বিলাসবহুল জীবনযাপন করত এবং সময় নষ্ট করতে একটুও দ্বিধা করত না। বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়া, অপ্রয়োজনীয় কেনাকাটা করা—এসব তার রুটিন হয়ে গেল। সে ভাবত, তার অনেক টাকা আছে, তাই কাজগুলো পরে করলেও চলবে।
কিন্তু সময়, সে তার প্রতিটি মুহূর্তকে কাজে লাগাত। সে ছোট ছোট কাজগুলো সময় মতো করত, নতুন কিছু শিখত এবং নিজের স্বাস্থ্য ও জ্ঞানের পেছনে সময় দিত।
কিছু বছর পর, সম্পদের জীবনে এক কঠিন সময় এলো। ব্যবসা-বাণিজ্যে তার বিশাল ক্ষতি হলো এবং এক নিমিষে তার প্রায় সব সম্পদ চলে গেল। সে যখন হতাশাগ্রস্ত হয়ে আবার ব্যবসা শুরু করতে চাইল, তখন দেখল যে তার হাতে সময় নেই। তার শরীর ভেঙে পড়েছে, নতুন কিছু শেখার বয়স পেরিয়ে গেছে, আর উদ্যমও কমে গেছে। সে বুঝতে পারল, টাকা যখন ছিল, তখন সে তার জীবন গড়ার সবচেয়ে মূল্যবান সময়টুকু নষ্ট করে ফেলেছে।
অন্যদিকে, সময় তার স্থির প্রচেষ্টার ফলে একজন জ্ঞানী ও সফল মানুষে পরিণত হয়েছিল। যদিও তার প্রচুর অর্থ ছিল না, কিন্তু তার জ্ঞান, সুস্বাস্থ্য এবং ভালো অভ্যাসের কারণে সে সমাজে সম্মানের অধিকারী হলো। সে বুঝতে পারল যে, সে যে সময়গুলো অপচয় না করে কাজে লাগিয়েছিল, সেই সময়গুলোই এখন তার আসল সম্পদে পরিণত হয়েছে।
একদিন সম্পদ হতাশ হয়ে সময়ের কাছে এলো। বলল, "বন্ধু, তুই ঠিক বলেছিলি। আজ আমার কাছে আর কোনো টাকা নেই, কিন্তু তার চেয়েও খারাপ হলো—আমার হাতে আর সেই সময়টুকু নেই যে আমি আবার সব শুরু করব। আমি আমার সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদটাই হারিয়েছি।"
সময় বলল, "সম্পদ, অর্থ আবার উপার্জন করা যেতে পারে, কিন্তু সময়কে কখনই ফিরিয়ে আনা যায় না। সময় হলো জীবনের সেই বীজ, যা থেকে তোমার ভবিষ্যৎ জন্ম নেয়। একবার সেই বীজ হাতছাড়া হলে, তুমি শুধু খালি হাতেই দাঁড়িয়ে থাকবে।"
গল্পের শিক্ষা:
এই গল্পের প্রধান শিক্ষা হলো:
* সময় জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। কারণ একবার চলে গেলে, তা আর কখনই ফিরে আসে না।
* অর্থ হারালে আবার উপার্জন করা যায়, কিন্তু সময়ের অপচয় অপূরণীয় ক্ষতি। জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে গুরুত্ব দেওয়া এবং তা সঠিক কাজে ব্যবহার করা উচিত।
Collected

#যন্ত্রনা___________ওয়াল

বাবা - মায়ের ডিভোর্সের পর বাবা - মা পায় নতুন সংসার কিন্তু সন্তান হয় এতিম। এই ছেলেটা গাজীপুর কালিয়াকৈর পল্লী বিদ্যুৎ এলা...
13/10/2025

বাবা - মায়ের ডিভোর্সের পর বাবা - মা পায় নতুন সংসার কিন্তু সন্তান হয় এতিম।

এই ছেলেটা গাজীপুর কালিয়াকৈর পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় আছে এই ছেলের ফ্যামিলির সাথে কথা বলেও কোন সমাধান হচ্ছে না মা-বাবা কেউই এই ছেলেকে আর নিতে চায় না !!

ছেলেটা খুবই অসুস্থ এই অবস্থায় একটা দোকানে এই ছেলেটাকে দেখতে পাই !!

ছেলের বাবা একটা বিয়ে করেছে ছেলের মা অন্য জায়গায় বিয়ে বসেছে এই অবস্থায় ছেলে হয়ে গিয়েছে এতিম এবং বাবার কাছে থাকতে গেলে বাবা অনেক মা'রধর করে মার কাছে থাকতে গেলেও মা অনেক মা'রধর করে যার কারণে ছেলেটি রা'গ করে বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসছে !!🥺
হায়রে বাবা - মা 💔!!! ছেলেটাকে দেখলেই মায়া
লাগে!!!

আল্লাহ এদের ক'ঠিন বি'চার করুক। এই বা'চ্চাটার কি দো'ষ ছিলো। যদি তাদের মনের মিল নাই হয় তাহলে বা'চ্চা কেনো নিলো। এদের মতো বাবা মা আর কারো না হোক।🥲🥲
Collected

টাংগাইল কে কোন ১৫-২০ পিছিয়ে যাওয়া জনগোষ্ঠীর বিভাগের সাথে অন্তর্ভুক্ত এর চিন্তা না করে ঢাকা বিভাগে রেখে সিটি করপোরেশন হিস...
13/10/2025

টাংগাইল কে কোন ১৫-২০ পিছিয়ে যাওয়া জনগোষ্ঠীর বিভাগের সাথে অন্তর্ভুক্ত এর চিন্তা না করে ঢাকা বিভাগে রেখে সিটি করপোরেশন হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার সময় এখনই।

টাংগাইলের বিস্তর অবকাঠামো উন্নয়নে এই "সিটি করপোরেশন " করার বিকল্প কিছু নেই।

টাংগাইলকে সিটি করপোরেশন করা মানেই এক নতুন যুগের সূচনা।

🔹 কেন এখনই দরকার "সিটি করপোরেশন" ঘোষণা:

১️⃣ অবকাঠামোগত রূপান্তর:
৫ বছর ধরে ফেলে রাখা রাবনা–আশিকপুর বাইপাস অব্দি রাস্তা ৪ লেনে উন্নীত করা হবে।
(গাছ কাটা শেষ, কিন্তু কাজ নেই — সিটি করপোরেশন হলে দেরি আর নয়!)

২️⃣ চিকিৎসা ব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন:
টাংগাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সক্ষমতা বাড়বে, বেসরকারি বিশ্বমানের হাসপাতাল (যেমন পপুলার, স্কয়ার) বিনিয়োগ করবে।
➡️ চিকিৎসার জন্য আর ঢাকায় ছুটতে হবে না।

৩️⃣ শিক্ষায় নতুন দিগন্ত:
বিন্দুবাসিনীর মতো ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি উচ্চমানের বেসরকারি কলেজ, ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল ও টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা হবে।

৪️⃣ পরিকল্পিত নগরায়ণ ও যোগাযোগ উন্নয়ন:
ক্ষতিগ্রস্ত ফোরলেন হাইওয়ে সংস্কার, নতুন রাস্তা ও সেতু, প্রতিটি মহল্লায় ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্স ঢোকার উপযুক্ত রাস্তা—সব কিছু হবে নগর পরিকল্পনার আওতায়।

৫️⃣ ড্রেনেজ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন:
বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা—এ দৃশ্য অতীত হবে।
আধুনিক ড্রেনেজ সিস্টেম, নিয়মিত বর্জ্য সংগ্রহ ও রিসাইক্লিং প্ল্যান্ট গড়ে তোলা হবে।

৬️⃣ নিরাপত্তা ও আলো:
পুরো শহরে স্মার্ট সিসিটিভি নেটওয়ার্ক, পর্যাপ্ত রাস্তার বাতি, ট্রাফিক ব্যবস্থায় স্বয়ংক্রিয় সিগন্যাল সিস্টেম চালু করা যাবে।

৭️⃣ অর্থনৈতিক উন্নয়ন:
সিটি করপোরেশন হলে নতুন ব্যবসায়িক বিনিয়োগ, ব্যাংক ও আইটি ফার্ম গড়ে উঠবে—
➡️ টাংগাইল হবে মধ্যবিত্ত ও তরুণ উদ্যোক্তাদের হাব।

৮️⃣ সবুজ ও আধুনিক বিনোদন কেন্দ্র:
নতুন পার্ক, ওয়াকওয়ে, নদীপাড় উন্নয়ন, রাস্তার চারপাশে সবুজায়ন এবং গাছ কাটা বন্ধ করা
—সব মিলিয়ে শহর হবে “স্মার্ট ও সুন্দর টাংগাইল”।

তাই এখনই সময় টাংগাইলকে সিটি করপোরেশন হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার, যেটা আমাদের টাংগাইলবাসীকেই করতে হবে।

-KaziF
কালেক্টেড

If this is true, then I’m so happy for her.❤️ বিয়ে জিনিস টা সুন্দর। যিনা করার চাইতে বিয়ে করা উওম।"আর সত্যিকারের পুরুষ ...
13/10/2025

If this is true, then I’m so happy for her.❤️ বিয়ে জিনিস টা সুন্দর। যিনা করার চাইতে বিয়ে করা উওম।"আর সত্যিকারের পুরুষ তাই করে!
সত্যিকারের পুরুষ যিনার পথ বন্ধ করে! সত্যিকারের পুরুষ বিয়ের পথ বেছে নেয়! সত্যি কারের পুরুষ জানে এই বিয়ে কোনো ওয়ান নাইট স্ট্যান্ড নয়; এটা চ্যালেঞ্জ, স্যাকরিফাইজ; যা সবাই পারে না!

- সাদাত ভাইয়া বেচে থাকা কালিন সময়ে তনি আপুকে দেখে মনেই হয়নি ওনি কোনো ছেলের কথা ভাবতে পারেন / সাদাত ভাইয়া মা*রা যাওয়ার পর ওনি আরেকটা বিয়ে করবেন।
একটা ইন্টারভিউ তে তনি আপু নিজেই বলেছেন সাদাত ভাইয়ার দৃঢ় বিশ্বাস ওনি না থাকলে তনি আপু বিজনেস আর ওনার বাচ্চাদের নিয়ে থাকবেন কিন্তু বিয়ে করবেন না।
আর সাদাত ভাইয়া মা*রা যাওয়ার পর তনি আপুও বলেছেন ওনি আজীবন মিসেস সাদাত হয়েই থাকবেন।

কিন্তু না আমাদের জীবন খুবই ক্ষণস্থায়ী, পরিস্থিতি,সময়, ভাগ্য সব আল্লাহ নির্ধারিত। ভাগ্য ওনাকে আবার অন্যের জীবন সংগীনি বানিয়েছে। আজ ওনি অন্য আরেক জনের ওয়াইফ।

শুভ কামনা রইলো নব দম্পতির জন্য। এবার অন্তত আপু আজীবন স্বামীর সাথে সংসার করুক। এবারের বিবাহিত জীবন টা যেনো সুদীর্ঘ হয়।

আর কাউকে যেনো ভালোবাসার মানুষ বদলাতে না হয়। ভালোবাসার মানুষগুলো যেনো দুনিয়া ছেড়ে চলে না যায় / প্রতারণা করে অন্যের কাছে না যায়। আমি চাই একজন মানুষ একজনকেই ভালোবাসুক সারাজীবন, তাকে নিয়েই থাকুক।
Collected

নিষ্পাপ শিশু 'রাইসা' যখন মাকে হারিয়ে হতবুদ্ধি! ঠিক সেই মূহুর্তে- ''তাকে আদর যত্নে আগলে রাখার বদলে, দেয়া হলো শা''রী''রিক ...
13/10/2025

নিষ্পাপ শিশু 'রাইসা' যখন মাকে হারিয়ে হতবুদ্ধি! ঠিক সেই মূহুর্তে- ''তাকে আদর যত্নে আগলে রাখার বদলে, দেয়া হলো শা''রী''রিক নি''র্যা/তন।''

এটুকু বাচ্চা, কতটুকুই বা বুঝে বলুন? তার সাথে এমন আচরণ কি মেনে নেয়া যায়? আর সেটা যদি করে ''তারই নিজের বাবা এবং বাবার দ্বিতীয় স্ত্রী।''

ঘটনা স্থানীয়দের মাঝে জানাজানি হয়ে গেলে, বাবা 'রাকিব' বলেন- '' বাথরুমে পড়ে গিয়ে এমন হয়েছে!

সৎ মা 'কলি আক্তার' বলেন- ''আমরা তো ওরে যথেষ্ট যত্নে রেখেছি! এরচেয়ে বেশি যত্নে কিভাবে রাখে মানুষ? সে নিজেই এখানে সেখানে পড়ে গিয়ে আ/ঘা''ত পায়!"

আচ্ছা এই ছবিগুলো এবং নিষ্পাপ শিশুর 'কান্না ভেজা' চোখ দেখে কি মনে হয়- ''সৎ মা এবং বাবা ওরে ভাল রেখেছে?"

'রাইসা'র মা; ব্লা/ড ক্যা/ন্সা/রে মা/রা যায়। তার কদিন পরেই বাবা ২য় বিয়ে করে সৎ মা; নিয়ে আসেন ঘরে। তার কিছুদিন পর থেকেই মেয়েটার এই বেহাল অবস্থা।

কিন্তু ছোট্ট শিশু 'রাইসা'-কে যখন জিজ্ঞেস করা হলো- "তোমার অবস্থা এমন কেন?''

তখন সে নিজেই বললো- "মা আমাকে মা''রে, কি\ল ঘু''ষি মেরেছে চো''খে, গা''লে।''

সৎ মা 'কলি আক্তার' তখনও বলেই যাচ্ছে- ''রাইসা মি''থ্যা কথা বলতেছে।"

আচ্ছা মি''থ্যা কথা কি জিনিস? এটা বুঝার বয়স ও কি এই মেয়েটার হয়েছে?

আল্লাহ্ মানুষকে হেদায়াত দিক। 😓

ঘটনা স্থান - ঝালকাঠি

Collected

টাঙ্গাইল জেলা ঢাকা বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বড় জেলা। এই জেলাকে ময়মনসিংহ নিতে পারলে একমাত্র ময়মনসিংহেরই লাভ হবে....এতে টাঙ্গা...
12/10/2025

টাঙ্গাইল জেলা ঢাকা বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বড় জেলা। এই জেলাকে ময়মনসিংহ নিতে পারলে একমাত্র ময়মনসিংহেরই লাভ হবে....
এতে টাঙ্গাইলের জনগণদের এক ফোটাও লাভ হবে না বরং আরো পিছিয়ে যাবে। কারণ আমাদের সকল কার্যক্রমের জন্যে ঢাকার উপরেই নির্ভর করতেই হয়, তারপরেও আমরা কেনো উল্টো ময়মনসিংহেই যাবো!
ডিপলি চিন্তা করলে ময়মনসিংহ বিভাগ হলেও এই ময়মনসিংহ টাঙ্গাইলের থেকে অনেকাংশে পিছিয়ে আছে যেটা হোক আয়তন, শিক্ষার দিক দিয়ে, যেটা হোক স্বাংস্কৃতিক ও ভৌগলিক দিক দিয়ে!
টাঙ্গাইল একটা জেলা হিসেবেও।
ময়মনসিংহ বিভাগের মোট আয়তন হলো ১০,৪৮৫ বর্গকিলোমিটার অন্যদিকে টাঙ্গাইল একটা জেলা হয়েও জেলাটির মোট আয়তন ৩৪১৪.৩৫ বর্গ কিলোমিটার। বলতে পারেন নগন্য কিন্তু একটা বিভাগের মোট আয়তনের এক ভাগ আমার টাঙ্গাইল জেলার আয়তন।
শুধুমাত্র ময়মনসিংহ জেলার সাক্ষরতার হার ৭৪.০৮% অন্যদিকে টাঙ্গাইল জেলার সাক্ষরতার হার ৭১.২১%...
পুরো ময়মনসিংহ বিভাগের জনসংখ্যা ১, ১৩ , ৭০,০০০ জন (২০২২ অনুযায়ী)
আর টাঙ্গাইল একটা জেলা হয়েও ৪০ লক্ষ+...

টাঙ্গাইলে ১২ টা উপজেলা আছে আর এই একেকটা উপজেলার আয়তনই তো একটা ছোট জেলার সমতুল্য।
একটা জেলা হিসেবেও আমরা টাঙ্গাইল কম কিসে?
তাছাড়া দর্শনীয় স্থান, কালচার তো আছেই। এই টাঙ্গাইল একটা বিভাগ হওয়ার যোগ্যতা রাখে তারপরেও আমরা ঢাকা বিভাগেই থাকতে চাই আর ময়মনসিংহ বিভাগ আমাদের টাঙ্গাইলকে নিজের করতে চায়?
আমরাও আছি, আমরা থাকতে দেখি ওরা কিভাবে টাঙ্গাইলকে নিজের করে নেয়?
কালেক্টেড

লেখা - United state's of Tangail.

পুরুষ অন্য নারীর ছোয়া পেলে প্রথম নারী কে ভুলে যায়। পৃথিবীর সবচেয়ে বৈঈমান প্রানী হয়তো পুরুষ। এরা যখন যাকে পায় তাকেই জিবনে...
12/10/2025

পুরুষ অন্য নারীর ছোয়া পেলে প্রথম নারী কে ভুলে যায়।
পৃথিবীর সবচেয়ে বৈঈমান প্রানী হয়তো পুরুষ।

এরা যখন যাকে পায় তাকেই জিবনের সেরা মানুষ বানাতে পারে। তাকে নিজের সবটা দেয়। সময় ,প্রায়োরিটি ,গুরুত্ব।

আর যে পুরুনো হয় ,তার সেক্রিফাইস যতোই থাকুক ,যতোই সে সহ্য করুক , ঐ নারী জিবনের যতো সুখ ই বিসর্জন দিক ,ঐ পুরুষ এক সেকেন্ডে সব ভুলে যায় ।
পুরুষ পৃথিবীর সমস্ত নিয়ম ভেঙে ভালোবাসে। পুরুষ যাকে ভালোবাসে ,তার সাথে দেখা না করে ,কথা না বলে থাকতেই পারে না।

আর যদি দেখেন ,সে ঘন্টার পর ঘন্টা আপনাকে ছাড়াই থাকছে। দূরে আছে তবু ও একটা ফোনকল ,মেসেজ পর্যন্ত আসছে না ,বুঝে নেবেন ,সে অন্য কোথাও বিজি।

অন্য কাউকে সময় দিচ্ছে।
তার জিবনে আপনার প্রয়োজন ফুরিয়ে এসেছে। শুধু বলতে পারছে না ,বেড়িয়ে যাও আমার জিবন থেকে। আমি নতুন করে সব গুছিয়ে নিবো।

তারা এমন পরিস্থিতি তৈরী করবে ,আপনি নিজে বাধ্য হয়ে বেড়িয়ে যাবেন ।

আর দোষ হবে ,ঐ মেয়েটি এডজাস্ট করতে পারে নি।

পুরুষ তার জিবনে প্রথম নারীর চেয়ে দ্বিতীয় নারী কে বেশি গুরুত্ব দেয়। প্রথম নারী যেই সেক্রিফাইস গুলো করে ,তার অর্ধেক ও দ্বিতীয় নারী করে না।
দ্বিতীয় নারী অল্প কয়েকদিনে যেই বিলাসিতা ভোগ করে ,প্রথম নারী তা ১০ বছরে ও করতে পারে না।

পুরুষ একটা বৈঈমান জাতি। এরা শুধু স্ত্রী কে ছুরে ফেলে দেয় তা না ,ঐ নারীর অংশ ,তার গর্ভের সন্তান কে ও অবহেলা করা শুরু করে।

যতো ভালো বাবা ই হোক ,আপনি না থাকলে আপনার সন্তানের কদর ও তার কাছে থাকবে না
✍️💔💔💔
Collected

মা এবং মেয়েকে গ/লা কে/টে হ/ত‍্যা তারপর ৩০-ভরি স্বর্ন ডা/কা''তির ঘটনায় বেরিয়েছে রহস্য। পু''লি''শ তদন্ত শেষে বলেছেন- "প্র...
12/10/2025

মা এবং মেয়েকে গ/লা কে/টে হ/ত‍্যা তারপর ৩০-ভরি স্বর্ন ডা/কা''তির ঘটনায় বেরিয়েছে রহস্য।

পু''লি''শ তদন্ত শেষে বলেছেন- "প্রেম সংক্রান্ত বিষয় নিয়েই 'মা-মেয়েকে' হ/ত্যা করেছেন এবং সাথে যুক্ত থাকতে পারে, তারই স''ন্দে''হ-ভাজন আপন 'চাচাতো ভাই' এবং সঙ্গীরা।

পু''লি''শ আরও জানায়- ''ঘটনাটি ডা/কা''তির ঘটনা হিসেবে প্রচার করে পরিবারের লোকজন। শুরুতে তারা দাবি করে ৩০-৩৫ ভরি স্বর্ণ লু''ট করে নিয়েছে দু''র্বৃ''ত্তরা। কিন্তু ঘটনার পরদিন ৮ ভরি স্বর্ণ লু''টে''র বিষয়টি নিশ্চিত করে পরিবার। তবে পু''লিশ বলছে ভিন্ন কথা। ঘটনাটি ভিন্ন খাতে রূপ দিতেই ডা''কা''তির বিষয় সাজানো হয়েছে।''

এই ঘটনায় নি'হ'ত তরুণীর প্রেম সংক্রান্ত বিষয় থাকতে পারে বলেই ধারণা করছে পু''লি''শ। আগামী শুক্রবার 'তানহার' বিয়ে হবার কথা ছিলো! তাই এখানে প্রেম সংক্রান্ত বিষটিকে বেশি জোর দেয়া হচ্ছে। এছাড়া ঘটনাটি বৃহস্পতিবার রাতে নয়, বিকেলের কোনো এক সময়ে সংঘটিত হয়েছে বলেও জানিয়েছে পু''লি''শ। স''ন্দে''হ-ভাজন প্রেমিক 'চাচাতো ভাইকে ধরতে ইতিমধ্যে জোর দাবি জানিয়েছে স্থানীয়রা।

তদন্তে আরও জানা গেছে- ''কলেজছাত্রী ''তানহা আক্তার মীমকে'' ৩১ বার ছু/রি''কা''ঘাত করেছে
হ/ত‍্যা-কারীরা। তারপর মাকে গ/লা কে/টে হ/ত্যা করে পা''লা''য়।
Collected

পরিচয় মিলেছে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালের পুকুরে ভেসে থাকা  অজ্ঞাত যুবতী নারীর লাশের!  কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পুকুর থে...
12/10/2025

পরিচয় মিলেছে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালের পুকুরে ভেসে থাকা অজ্ঞাত যুবতী নারীর লাশের!

কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের পুকুর থেকে এক যুবতীর ভাসমান মরদেহ উদ্ধারের ঘটনাকে ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। শনিবার (১১ অক্টোবর) সকালে স্থানীয়দের নজরে এলে খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে। পরবর্তীতে পুলিশ নিহত নারীর পরিচয় শনাক্ত করতে সক্ষম হয়। তবে এটি দুর্ঘটনা নাকি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড, তা নিয়ে রহস্য সৃষ্টি হয়েছে।
​পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার সকাল আনুমানিক ০৮:৪৫ ঘটিকার দিকে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালের বড় পুকুরে এক নারীর মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা কুষ্টিয়া মডেল থানায় খবর দেয়। খবর পেয়ে কুষ্টিয়া মডেল থানা পুলিশের একটি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
​পুলিশের তদন্তে পরবর্তীতে নিহত নারীর পরিচয় নিশ্চিত হয়। নিহতের নাম অনন্যা ইসলাম সুমি ওরফে জুথি (৩৩)। তাঁর পিতার নাম মৃত নুরুল ইসলাম বাচ্চু। তিনি কুষ্টিয়া শহরের পিয়ারাতলা লুৎফুল হক লেন এলাকার ২১/১ নম্বর বাড়ির বাসিন্দা ছিলেন।
​কুষ্টিয়া মডেল থানার ওসি (তদন্ত) আব্দুল আজিজ এই ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। এসময় একটি বাটন মোবাইল ও এক জোড়া স্যান্ডেল উদ্ধার করা হয়েছে।
​ওসি (তদন্ত) আরও বলেন, নিহতের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে এবং আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে আমরা সব দিক বিবেচনা করে তদন্ত করছি। এই মৃত্যু কোনো দুর্ঘটনা, আত্মহত্যা নাকি এর পেছনে অন্য কোনো কারণ রয়েছে, তা ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন হাতে আসার পরই নিশ্চিত হওয়া যাবে। আমরা দ্রুত এ মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা করছি।
​মরদেহ বর্তমানে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুরহস্যের কিনারা হবে বলে আশা করছে পুলিশ।
Collected

Address

Uttara
Dhaka
1230

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Esmi Creative Blog's posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Esmi Creative Blog's:

Share