Five In One

Five In One is the page creator especially for entertainment lover. here you will find the latest enter

মানুষের সম্পর্কের সবচেয়ে গভীর বন্ধন হলো রক্তের টান। পিতা–মাতা, ভাই–বোন কিংবা আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকভাবে ভ...
18/08/2025

মানুষের সম্পর্কের সবচেয়ে গভীর বন্ধন হলো রক্তের টান। পিতা–মাতা, ভাই–বোন কিংবা আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকভাবে ভালোবাসা, স্নেহ ও মমতায় বাঁধা থাকার কথা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আধুনিক সমাজে এই প্রাকৃতিক টানকে দুর্বল করে দিচ্ছে টাকার টান।

আগে যেখানে একে অপরের সুখ–দুঃখ ভাগাভাগি করার জন্য আত্মীয়তার সম্পর্কই ছিল প্রধান, সেখানে এখন আর্থিক স্বার্থই হয়ে উঠেছে মুখ্য। ভাইয়ের সঙ্গে ভাইয়ের দূরত্ব তৈরি হচ্ছে সম্পত্তির হিসাব–নিকাশে, সন্তান বাবা–মায়ের প্রতি দায়িত্ব ভুলে যাচ্ছে অর্থকেন্দ্রিক চিন্তায়, এমনকি আত্মীয়তার জায়গায়ও টাকা হয়ে দাঁড়াচ্ছে মূল যোগসূত্র। সমাজে দেখা যাচ্ছে—যে আত্মীয় আর্থিকভাবে শক্তিশালী, তার প্রতি টান অটুট; আর যার হাতে টাকা নেই, সে ধীরে ধীরে সম্পর্কের বাইরে চলে যাচ্ছে।

টাকা জীবনের জন্য অবশ্যই প্রয়োজনীয়, কিন্তু যখন সেটি মানুষের মানবিকতা ও রক্তের টানকে ছাপিয়ে যায়, তখন সমাজে অ'মা'নবিক'তার জন্ম হয়। আজ আমরা দেখছি—পিতামাতা বার্ধক্যে উপেক্ষিত, ভাইবোনের মধ্যে হা*না*হানি, আত্মীয়তার জায়গায় ভ*ণ্ডা*মি। এসব কিছুর মূলে রয়েছে টাকার প্রতি অতিরিক্ত আ*সক্তি।

তবে এ বাস্তবতার মধ্যেও আশার আলো আছে। সমাজে এখনো অনেক পরিবার রয়েছে যারা রক্তের সম্পর্ককে অগ্রাধিকার দেয়, টাকার কাছে আত্মসমর্পণ করে না। তাদের কাছ থেকেই শেখা যায়—টাকা ক্ষণস্থায়ী, কিন্তু রক্তের টান চিরন্তন।

টাকা জীবনের চালিকাশক্তি হলেও সম্পর্কের ভিত্তি হতে পারে না। টাকার জন্য সাময়িক লাভ হলেও রক্তের টান হারালে জীবনে শূন্যতা নেমে আসে। তাই আমাদের উচিত—টাকার প্রতি অতিরিক্ত আ*সক্ত না হয়ে রক্তের টানকে অগ্রাধিকার দেওয়া। কারণ শেষ পর্যন্ত মানুষের পাশে দাঁড়ায় না টাকা, দাঁড়ায় সম্পর্ক আর ভালোবাসা।

লেখা- আরিফুল হাসান

এই প্রথম দেখলাম বিদেশি জিনিস খুলার সময় কান্নাকাটি করতে😥আহ কতই না আসা করে সবার জন্য জিনিসপত্র আনলো।কে জানতো হাসিখুশি ভাবে...
13/08/2025

এই প্রথম দেখলাম বিদেশি জিনিস খুলার সময় কান্নাকাটি করতে😥
আহ কতই না আসা করে সবার জন্য জিনিসপত্র আনলো।কে জানতো হাসিখুশি ভাবে না খুলে কা~ ন্না করে করে খুলতে হবে।

আল্লাহ ওনাকে ধৈর্য ধরার তৌফিক দান করুক। আমিন 😞

ওনি বিদেশ থেকে আসচে, আসার পরে তাদের গাড়ি খালে প~ড়ে যায় আর ওনার পরিবারের সবাই মা~~রা যায় ৭ জন মা~~রা গেচে,,, এই গুলো তাদের জন্য বিদেশ থেকে এনেছিলো

" A friend of today,may bean enemy of tomorrow. "“আজকের বন্ধু আগামীকালের শত্রু হতে পারে”অত্যধিক বিশ্বাস আপনাকে হত্যা করত...
04/08/2025

" A friend of today,may be
an enemy of tomorrow. "

“আজকের বন্ধু আগামীকালের শত্রু হতে পারে”
অত্যধিক বিশ্বাস আপনাকে হত্যা করতে পারে।🥹

আমেরিকা ছিল তাদের কাছে স্বপ্নের দেশ। শুনেছিলেন, একবার সেদেশের মাটিতে পা রাখতে পারলে জীবনের মোড় ঘুরে যাবে। এজন্য বহু অর্থ...
01/08/2025

আমেরিকা ছিল তাদের কাছে স্বপ্নের দেশ। শুনেছিলেন, একবার সেদেশের মাটিতে পা রাখতে পারলে জীবনের মোড় ঘুরে যাবে। এজন্য বহু অর্থ ব্যয় করেছেন, পুড়িয়েছেন অনেক কাঠখড়। অবশেষে, পা-ও রেখেছিলেন স্বপ্নের দেশে। কিন্তু, স্বপ্ন তাদের কাছে ধরা দেয়নি। ফিরে এসেছে দুঃস্বপ্ন হয়ে। আমেরিকার উন্নত জীবনের মোহে পড়ে তারা নিঃস্ব হয়ে গেছেন। এমনই ভাগ্যবিড়ম্বিত এক যুবক নোয়াখালীর চৌমুহনীর শাহাদাত হোসেন। অবৈধপন্থায় আমেরিকা যাওয়ার জন্য তিনি দালালের হাতে তুলে দিয়েছিলেন ৩২ লাখ টাকা। কথা ছিল, যেভাবেই হোক তাকে আমেরিকা পৌঁছে দেয়া হবে। কথাও রেখেছিল দালাল। কিন্তু বিধিবাম! মেক্সিকো সীমান্ত পার হওয়ার পরপরই তিনি পাকড়াও হন পুলিশের হাতে। এরপর আইনি লড়াইয়ে হেরে দেশে ফেরত আসতে হয় তাকে। শুধু শাহাদাত-ই নয়, ট্রাম্প প্রশাসন ক্ষমতায় আসার পর দেশটিতে অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে চলমান অভিযানে নিয়মিতই ফেরত পাঠানো হচ্ছে বাংলাদেশিদের। পরিসংখ্যান বলছে, গত ২ মাসে ১৩জন বাংলাদেশিকে জোরপূর্বক ফেরত পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে, সাম্প্রতিককালের মধ্যে আগামীকাল শনিবার সবচেয়ে বেশিসংখ্যক বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠানো হচ্ছে। এদিন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বিমান সি-৭ এ করে ৬১ জনকে ডিপোর্ট করা হবে। ওইদিন সকাল ৬টা ৪৫ মিনিটে তারা হযরত শাহ্‌জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করবেন।
নোয়াখালীর শাহাদাত বলেন, প্রথমে তাকে ব্রাজিলের ভিজিট ভিসা দেয়া হয়। ২০২৪ সালের জুনে বিমানে করে দুবাইয়ে ট্রানজিট নিয়ে ব্রাজিল পৌঁছান তিনি। এরপর সড়ক পথে একের এক পার হন অন্তত ১১টি দেশ। তার সঙ্গে ছিলেন আরও ৬ বাংলাদেশি। শাহাদাত জানান, ব্রাজিল হয়ে সড়কপথে তারা চলে যান বলিভিয়া। সেখান থেকে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে যান পেরু। এরপর সীমান্ত অতিক্রম করে পা রাখেন ইকুয়েডর। এভাবে একে একে পার হন কলাম্বিয়া, পানামা সিটি, কোস্টারিকা, নিকারাগুয়া, হন্ডুরাস, গুয়েতেমালা সীমান্ত। তিনি বলেন, একেকটি দেশ পাড়ি দিচ্ছিলেন আর মনে হচ্ছিল স্বপ্নের কাছাকাছি চলে যাচ্ছেন। এরপর প্রবেশ করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেশী দেশ মেক্সিকোতে। মেক্সিকো সীমান্ত পার ফাইনালি ৬ জনের এই দলটি ঢুকে পড়ে তাদের স্বপ্নের দেশ যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে তাদের পুলিশ আটক করে। এভাবে আমেরিকা পৌঁছাতে তাদের সময় লেগেছিল ১ মাস ২০দিন।

এই যুবক আরও জানান, এসব দেশের সীমান্ত পাড়ি দিতে তাদের খুব বেশি বেগ পেতে হয়নি। সব দেশেই আগে থেকেই বাংলাদেশি ওই দালালের প্রতিনিধি সেট করা ছিল। কখনও কখনও দালাল আসতে দেরি করলে তারা নিজেরাই বাংলাদেশি দালালকে ফোন করতেন। তখন কিছুক্ষণের মধ্যে তিনি তার প্রতিনিধি পাঠাতেন। শাহাদাত বলেন, বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়া এবং পুলিশের হাতে আটক হওয়া সবকিছুই পরিকল্পনা মাফিকই হয়েছে। তবে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে পরবর্তীতে। তারা ভেবেছিলেন, আইনি লড়াইয়ে সেদেশে থাকার একটা ব্যবস্থা হবে। কিন্তু ট্রাম্প প্রশাসন তাদের সেই আশাভঙ্গ করেছে। অবৈধ অভিবাসীদের ব্যাপারে তিনি অত্যন্ত কঠোর হওয়ায় ৭-৮ মাসেই তাকে দেশে ফিরতে হয়েছে।
একই চক্করে পড়া ভাগ্যবিড়ম্বিত আরেক যুবক রতন মণ্ডল। তিনিও নোয়াখালীর বাসিন্দা। বিগত ৪-৫ বছর ধরে রতন দক্ষিণ আফ্রিকাতে ছিলেন। সেখানে ব্যবসা করতেন। ভালোভাবেই চলছিল তার ব্যবসা। এরপর পড়েন দালালের খপ্পরে। তাকে আমেরিকার উন্নত জীবনের স্বপ্ন দেখানো হয়। প্রলোভনে পড়ে তিনি ঘানার এক দালালের হাতে তুলে দেন ৪০ লাখ টাকা। দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে বিমানে করে প্রথমে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় ব্রাজিল। এরপর শাহাদাতের মতোই একই রুটে যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছে পুলিশের হাতে ধরা পড়েন। রতন বলেন, প্রত্যেক দেশে যাওয়ার পর দালাল সিন্ডিকেট তাদের হোয়াটসঅ্যাপে ওই দেশ থাকা দালালের ছবিসহ কন্ট্রাক্ট নাম্বার পাঠাতো। আমরা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে বিভিন্ন দেশ ঘুরে দীর্ঘ সময় পর মেক্সিকান সীমান্ত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করি। তিনি বলেন, প্রত্যেক দেশের দালালের আলাদা টাকা দিতে হয়েছে। এজন্য সবমিলে তার প্রায় ৫০ লাখ টাকা খরচ হয়েছে।

গোটা একটা শৈশবকাল এদের দেখে দেখে বড় হয়েছি! 🥺আপনি কোনটা পছন্দ করেন কমেন্টে জানান…
31/07/2025

গোটা একটা শৈশবকাল এদের দেখে দেখে বড় হয়েছি! 🥺
আপনি কোনটা পছন্দ করেন কমেন্টে জানান…

বড়শিতে আটকানোর আগে যদি উনাকে বুঝানো হতো উপরে মানুষ আছে। মানুষের কাছে দা, বটি, ছাই, হলুদ, মরিচ, লবন, কড়াই, গরম তেল, আগুন ...
31/07/2025

বড়শিতে আটকানোর আগে যদি উনাকে বুঝানো হতো উপরে মানুষ আছে। মানুষের কাছে দা, বটি, ছাই, হলুদ, মরিচ, লবন, কড়াই, গরম তেল, আগুন আছে, যাতে উনাকে ফ্রাই করা হবে, উনি কখনো বিশ্বাস করতো না, করলে এই বড়শির ধারের কাছে আসতো না।

তেমনি আমাদেরকেও বার বার সর্তক করা হচ্ছে, মৃ*ত্যুর পর ক*বরের আ*জাব, হাশরের মাঠ পুলসিরাত, জা*ন্নাত -জা*হা'ন্নাম আছে আমরা বিশ্বাস করি না, যদি করতাম-তাহলে আমাদের চরিত্র কখনও এতটা কুৎসিত হতো না। আমরা হতাম পবিত্র মানুষ। আমরা ঘু*ষ, সু*দ, হা'রাম আয় থেকে দূরে থাকতাম। অ'বৈধ প্রেম, ভালোবাসা, প*রকীয়া, শি*রক ও বি*দআত থেকে দুরে থাকতাম।

এই মাছটির মতো আমাদের ও একদিন সত্যের মুখোমুখি হতে হবে নিশ্চিত।

লেখা- সংগৃহীত

আই এম নেপাল এটাই বাস্তব হাহা হাহা নেত্রকোনা থেকে নেপালে চলে গেল Ripon Mia কি শান্তির একটা জীবন কাটাচ্ছেন তিনি৷মানুষের জী...
29/07/2025

আই এম নেপাল এটাই বাস্তব হাহা হাহা

নেত্রকোনা থেকে নেপালে চলে গেল Ripon Mia কি শান্তির একটা জীবন কাটাচ্ছেন তিনি৷

মানুষের জীবনে সফলতা বলে কয়ে আসে না। যে রিপন মিয়া গ্রামের ভিডিও করত, ছন্দ বলে বলে সবাইকে হাসিয়ে বেড়াত, সেই রিপন মিয়া এখন দেশ বিদেশ ঘুরে বেড়াচ্ছে। তার ভিডিওতে এখন হাহা রিয়েক্টের চেয়ে লাভ রিয়েক্ট বেশি আসে। সবাই এখন তার কন্টেন্টকে প্রশংসায় রাখে। জীবন আসলে এমনই। আজ যারা আপনাকে নিয়ে হাসি তামাশা করছে, কাল তারা আপনাকে নিয়ে গর্ব করতে পারে। লোকে কী বলবে, এটা না ভেবে পরিশ্রম করুন। কষ্ট করুন। জীবন সুন্দর হবে! এটাই বাস্তব। হাহাহাহা, আই এম নেপাল! ❤

আরবের রিয়াদ শহরের গরম দুপুর। সারা শহর যেন এক বিশাল ওভেনের মতো জ্বলছে। সেই রাস্তায় হাঁটছে হাসান। বয়স ত্রিশের কোঠায়, চোখে ...
27/07/2025

আরবের রিয়াদ শহরের গরম দুপুর। সারা শহর যেন এক বিশাল ওভেনের মতো জ্বলছে। সেই রাস্তায় হাঁটছে হাসান। বয়স ত্রিশের কোঠায়, চোখে উদ্বিগ্নতা, মুখে পরিশ্রমের ছাপ—সে একজন প্রবাসী, কিন্তু তার নেই আকামা, নেই বৈধতা।

হাসান এসেছিল স্বপ্ন নিয়ে। ভেবেছিল—একটা ভালো কাজ করবে, দেশে টাকা পাঠাবে, মা-বাবার মুখে হাসি ফুটাবে। কিন্তু দালালের প্রতারণায় পড়ে সৌদিতে এসে বুঝল, তার আকামা করা হয়নি। এখন সে অবৈধভাবে বেঁচে আছে, লুকিয়ে কাজ করছে।

একদিন সকালে রুম ক্লিনিংয়ের কাজ করতে গিয়ে মালিক বলে উঠলো,
— "আকামা কই?"
হাসান মাথা নিচু করে বলল,
— "আকামা নাই হুজুর… করবার চেস্টা করছি…"
মালিক মুখ কালো করে বলল,
— "বাস... কাল থিকা আয়িস না। পুলিশ আইলে আমারও সমস্যা।"

সেই দিন বিকেলে হাসান চুপচাপ রুমে ফিরে এল। রুমে আরেকজন বাংলাদেশি সোহেল বলল,
— "কেমন গেল কাজ?"
হাসান দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলল,
— "কাজও গেল, বেঁচে থাকার ভরসাটাও…"

প্রতিদিন রাত আসে তার জন্য ভয়ের বার্তা নিয়ে। কখন দরজায় কড়া নাড়ে পুলিশ? কখন তাকে ধরে দেশে ফেরত পাঠিয়ে দেবে?

তবু হাসান টিকে থাকে। দিনে এক বেলা খায়, রাতে কাগজপত্র ঠিক করার স্বপ্ন দেখে। মাঝে মাঝে ফোনে মায়ের কণ্ঠ শুনে কান্না চেপে রাখে। মা বলে,
— "বাবা, দেশে আয়… অনেক কষ্ট করিস না…"
কিন্তু হাসান জানে, দেশে ফিরে গেলে মুখ দেখাতে পারবে না।

এইভাবে দিন যায়… মাস যায়… বছর পার হয়। আকামাহীন এক প্রবাসী লুকিয়ে বাঁচে—নিরবে, নিঃশব্দে। সে এক জীবন্ত ছায়া, যার গল্প কারো কাছে গুরুত্বপূর্ণ না, কিন্তু তার ভিতরে এক সমুদ্র কান্না জমে থাকে।

23/07/2025
একসময় মা এভাবেই সন্তানের রেজা'ল্ট দেখতে যেত। আজ গেছে লা'শ নাম্বা'র জানতে। 🥲💔
23/07/2025

একসময় মা এভাবেই সন্তানের রেজা'ল্ট দেখতে যেত। আজ গেছে লা'শ নাম্বা'র জানতে। 🥲💔

ভেবেছিলাম বড় হয়ে গরীবের পাশে দাঁড়াবো, কিন্তু সরকারের পাশে দাঁড়াতে হবে ওইটা ভাবিনাই।
22/07/2025

ভেবেছিলাম বড় হয়ে গরীবের পাশে দাঁড়াবো, কিন্তু সরকারের পাশে দাঁড়াতে হবে ওইটা ভাবিনাই।

যতবার লেখাটা পড়েছি মুগ্ধ হয়েছি,বন্ধুত্ব তো এমনি হয়!❤️‍🩹মা'ইল'স্টো'নে দূ*র্ঘট*নার পর বেঁ'চে যাওয়া একজনছাত্র তার আ*হত বন্ধ...
22/07/2025

যতবার লেখাটা পড়েছি মুগ্ধ হয়েছি,
বন্ধুত্ব তো এমনি হয়!❤️‍🩹

মা'ইল'স্টো'নে দূ*র্ঘট*নার পর বেঁ'চে যাওয়া একজন
ছাত্র তার আ*হত বন্ধুকে ক্লাসরুম থেকে ফিরিয়ে
আনতে গিয়েছিল।
ফা*য়ার ব্রি'গে'ডের অ'ফিসার বা'ধা দিয়ে বললেন,
"এর কোনো লাভ নেই! তোমার বন্ধু অবশ্যই মা*রা
যাবে"।

কিন্তু ছাত্রটি তখনও গিয়ে তার বন্ধুকে একা একা ফিরিয়ে আনল।
মৃ*তদে*হ দেখে ফায়ার ব্রি'গে'ডের অ*ফিসার বলে, "আমি তোমাকে বলেছিলাম এর কোন মূ'ল্য নেই।
সে মা*রা গেছে"।

ছাত্র'টি উত্তর দেয়: 'না স্যার, এটা সত্যিই মূল্যবান ছিল। যখন আমি তার কাছে গেলাম, সে তখনও জী"বিত ছিলো - আমার বন্ধু আমাকে দেখে, হাসল এবং তার শেষ কথাটা বলল:
❝আমি জানতাম তুমি আসবে❞।

Address

Dhaka
3876

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Five In One posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category