Digital Khobor Online

Digital Khobor Online পেইজটি বিনোদনমূলক। সবাইকে বিনোদন দে?

08/09/2025

নীরব ঘাতক ক্রনিক কিডনি ডিজিজ (CKD)

ক্রনিক কিডনি ডিজিজ বা দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগকে প্রায়ই নীরব ঘাতক বলা হয়, কারণ এর লক্ষণগুলো প্রাথমিক পর্যায়ে খুব কমই বোঝা যায়। যখন লক্ষণগুলো স্পষ্ট হয়, তখন সাধারণত কিডনির কার্যক্ষমতা ৫০% এর বেশি নষ্ট হয়ে যায়। বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত। এর প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ।

#লক্ষণঃ

1. দুর্বলতা ও ক্লান্তি: কিডনি ঠিকমতো কাজ না করলে রক্তে বিষাক্ত পদার্থ জমা হয়, যার ফলে দুর্বলতা ও অতিরিক্ত ক্লান্তি অনুভব হয়।
2. বমি বমি ভাব ও ক্ষুধা হ্রাস: শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের না হওয়ায় হজমের সমস্যা হয়, যা থেকে বমি ভাব ও খাওয়ার প্রতি অনীহা দেখা যায়।
3. হাত-পা ও মুখ ফোলা: শরীর থেকে অতিরিক্ত লবণ ও পানি বের হতে না পারলে তা জমা হয়ে হাত, পা এবং মুখ ফুলে যায়।
4. প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যাওয়া: কিডনির কার্যক্ষমতা কমে গেলে প্রস্রাবের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায়।
5. শ্বাসকষ্ট: রক্তে অতিরিক্ত তরল জমা হলে তা ফুসফুসে চাপ সৃষ্টি করে, যার ফলে শ্বাসকষ্ট হয়।

#প্রতিকারঃ

1. নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা: বিশেষত ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপের রোগী হলে নিয়মিত রক্ত ও প্রস্রাব পরীক্ষা করানো উচিত।
2. খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ: প্রোটিন, লবণ এবং পটাসিয়াম-যুক্ত খাবার পরিমিত পরিমাণে গ্রহণ করা জরুরি। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ডায়েট প্ল্যান মেনে চলুন।
3. রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ: উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস CKD-এর প্রধান কারণ, তাই এগুলো নিয়ন্ত্রণে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
4. নিয়মিত ওষুধ সেবন: চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ওষুধ সেবন করা উচিত, যাতে রোগের অগ্রগতি ধীর হয়।
5. পর্যাপ্ত পানি পান: কিডনি সুস্থ রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা প্রয়োজন।

07/09/2025

চুলের যত্নে সাধারন কিছু ভুলঃ

প্রথমেই আমরা কয়েকটি সাধারণ ভুল নিয়ে কথা বলি, যা অনেকেই না জেনে করে থাকেন। অতিরিক্ত গরম পানি দিয়ে চুল ধোয়া, ভেজা চুল আঁচড়ানো, খুব টাইট করে চুল বাঁধা, কিংবা অতিরিক্ত হেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করা চুলের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। এই ভুলগুলো এড়িয়ে চলা জরুরি।

চুলের যত্নে কার্যকর কিছু টিপস
১. সঠিক শ্যাম্পু ব্যবহার: আপনার চুলের ধরন অনুযায়ী শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার বেছে নিন। ঘন ঘন শ্যাম্পু করা থেকে বিরত থাকুন।
২. ঠান্ডা পানি ব্যবহার: চুল ধোয়ার জন্য ঠান্ডা বা হালকা গরম পানি ব্যবহার করুন। গরম পানি চুলের প্রাকৃতিক তেল নষ্ট করে দেয়।
৩. সঠিকভাবে চুল আঁচড়ানো: ভেজা চুল আঁচড়ানো থেকে বিরত থাকুন। চুল শুকিয়ে আসার পর মোটা দাঁতের চিরুনি ব্যবহার করুন।
৪. চুলে তেল দিন: সপ্তাহে অন্তত দু-তিন দিন নারকেল তেল বা বাদাম তেল হালকা গরম করে চুলে ম্যাসাজ করুন। এতে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে ও চুল মজবুত হবে।
৫. স্বাস্থ্যকর খাবার: চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ভিটামিন ও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন ডিম, বাদাম, মাছ, ও শাকসবজি বেশি করে খান।

03/09/2025

মা'থা'ব্য'থ' একটি পরিচিত স'ম'স্যা, যার পেছনে বিভিন্ন কারণ থাকে। মানসিক চা'প, অপর্যাপ্ত ঘুম, ডিহা'ই'ড্রেশন, দীর্ঘক্ষণ স্ক্রিন ব্যবহার এবং চোখের উপর অ'তি'রি'ক্ত চা'প এর প্রধান কারণ। এছাড়া মা'ই'গ্রে'ন এবং পেশীর টা'ন থেকেও তী'ব্র মা'থা'ব্য'থা হতে পারে।

এই স'ম'স্যা থেকে মুক্তি পেতে কিছু কার্যকর সমাধান নিচে দেওয়া হলো:

১. পর্যাপ্ত পানি পান: শরীরকে আর্দ্র রাখতে নিয়মিত পানি পান করুন।
২. বিশ্রাম ও ঘুম: প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন এবং ক্লা'ন্তি অনুভব করলে বিশ্রাম নিন।
৩. হালকা ব্যায়াম: ঘাড় ও কাঁধের পেশীর টা'ন কমাতে হালকা স্ট্রেচিং করুন।
৪. ঠান্ডা/গরম সেঁ'ক: কপালে ঠান্ডা বা ঘাড়ের পেছনে গরম সেঁ'ক দিলে ব্যথা কমতে পারে।
৫. স্ক্রিন টাইম কমান: ২০-২০-২০ নিয়ম মেনে চলুন; ২০ মিনিট পর ২০ সেকেন্ডের জন্য ২০ ফুট দূরে তাকান।

যদি মা'থা'ব্য'থা ঘন ঘন হয় বা তী'ব্র আকার ধারণ করে, তবে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

02/09/2025

অনিদ্রা:

আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি সাধারণ সমস্যা হলো অনিদ্রা, যা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মা/রা/ত্ম/ক প্রভাব ফেলে। কাজের চাপ, মোবাইল ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার এবং ব্যস্ত জীবনযাত্রার কারণে অনেকেরই পর্যাপ্ত ঘুম হয় না। এর ফলে ক্লান্তি, মেজাজ খা/রা/প হওয়া, মনোযোগের অভাব এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষ/ম/তা কমে যায়। চিকিৎসা বিজ্ঞান প্রমাণ করেছে যে দীর্ঘমেয়াদি ঘুমের অ/ভা/ব হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এবং ওজন বৃদ্ধির মতো গু/রু/ত/র স্বাস্থ্য ঝুঁ/কির কারণ হতে পারে।

এই সমস্যা সমাধানের জন্য কিছু সহজ পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে:

১. নির্দিষ্ট সময় মেনে চলা: প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যাওয়া এবং ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করুন, এমনকি ছুটির দিনেও। এটি শরীরের অভ্যন্তরীণ ঘড়িকে ঠিক রাখতে সাহায্য করে।

২. স্ক্রিন থেকে দূরে থাকা: চিকিৎসকরা পরামর্শ দেন যে ঘুমানোর কমপক্ষে এক ঘণ্টা আগে মোবাইল ফোন, কম্পিউটার বা টিভি ব্যবহার ব/ন্ধ করা উচিত। এই ডিভাইসগুলো থেকে নির্গত নীল আলো মেলাটোনিন হরমোনের উৎপাদন কমিয়ে ঘুমকে ব্যাহত করে।

৩. শোবার ঘরের পরিবেশ: শোবার ঘরটি অ/ন্ধ/কা/র, ঠান্ডা এবং শান্ত রাখুন। আরামদায়ক বিছানা ও বালিশ ব্যবহার করলে ভালো ঘুম হয়।

৪. হালকা ব্যায়াম: প্রতিদিন হালকা ব্যায়াম করলে রাতে ভালো ঘুম হয়। তবে ঘুমানোর খুব কাছাকাছি সময়ে strenuous ব্যায়াম করা থেকে বি/র/ত থাকুন।

৫. খাবার ও পানীয়: ঘুমানোর আগে ভারী খাবার বা ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় (যেমন চা বা কফি) পরিহার করুন। হালকা গরম দুধ বা ভেষজ চা পান করলে উপকার পেতে পারেন।

৬. ডাক্তারের পরামর্শ: যদি এই পদক্ষেপগুলো কোনো কাজ না করে এবং ঘুমের সমস্যা গুরুতর হয়, তবে একজন ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করা আবশ্যক।

01/09/2025

গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সর্বদলীয় বৈঠক চলছে।

01/09/2025

প্রেমিকা কল না ধরায় বিদ্যুতের লাইন কাটলেন প্রেমিক

সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে এক অদ্ভুত ভিডিও যেখানে দেখা যায় এক যুবক বড় এক তার কাটার যন্ত্র নিয়ে কেটে দিচ্ছেন এলাকার বিদ্যুতের সব তার। কারণ উদঘাটন করে জানা যায়, প্রেমিকাকে বার বার কল দিয়েও ফোনে না পাওয়ায় ক্ষো/ভ ঝাড়তে গ্রামের বিদ্যুতের সব লাইন কেটে দিয়েছেন উদ্ভট এই প্রেমিক। যুবকের পাগলামী দেখে কেউ হাসিতে ফেটে পড়ছেন,কেউ আবার দুঃখ বা বি/র/ক্তি প্রকাশ করছেন।

01/09/2025

শিশুদের জন্য কার্টুন প্রায়শই আনন্দদায়ক এবং শিক্ষণীয় হলেও, অতিরিক্ত সময় ধরে কার্টুন দেখলে তা হতে পারে ক্ষ/ তির কারণ। বিশেষজ্ঞদের মতে, কার্টুনের প্রভাব নির্ভর করে শিশু কী ধরনের কার্টুন দেখছে, কতক্ষণ দেখছে এবং বাবা-মা কতটা সময় দিচ্ছেন তার ওপর। শিশু স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. পূজা কপূর এই বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন।

কার্টুনের ইতিবাচক দিকঃ-

কার্টুনগুলো রঙিন ছবি, জীবন্ত চরিত্র এবং সহজ গল্পের মাধ্যমে শিশুদের আকর্ষণ করে তৈরি করা হয়। এর ফলে শিশুরা খুব দ্রুত নতুন শব্দ, ভাষা এবং বাক্য গঠন শিখতে পারে। এছাড়াও, বিভিন্ন রঙ, সংখ্যা, আকার এবং প্রতীক সহজেই তাদের মনে গেঁথে যায়। অনেক শিক্ষামূলক কার্টুন, যেমন 'সিসামি স্ট্রিট' যা শিশুদের ভাষা ও সংখ্যা শেখানোর পাশাপাশি ভদ্রতা ও সামাজিক আচরণ সম্পর্কেও ধারণা দেয়। তবে, এই ক্ষেত্রে বাবা-মায়ের অংশগ্রহণ ও নজরদারি খুবই জরুরি।

অতিরিক্ত কার্টুন দেখার নেতিবাচক দিক-

১/ মনোযোগের ঘাটতি: মাত্র ৯ মিনিট দ্রুতগতির কার্টুন দেখলেও শিশুদের মনোযোগ, আত্মনিয়ন্ত্রণ এবং সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা হ্রাস পায়।
২/ বিকাশে বিলম্ব: ২ থেকে ৫ বছর বয়সী শিশুরা যারা বেশি সময় স্ক্রিনে কাটায়, তাদের ভাষা, স্মৃতি ও সামাজিক দক্ষতা অন্যদের তুলনায় দেরিতে বিকশিত হয়।
৩/ আচরণগত পরিবর্তন: শিশুরা অনেক সময় কার্টুনের আ/গ্রা/সী আচরণ অনুকরণ করে বা অস্বাভাবিক ভঙ্গিমা ও কথা বলার ধরন গ্রহণ করে। এতে তাদের বাস্তব ও কল্পনার মধ্যে পার্থক্য বুঝতে অসুবিধা হয়।
৪/ জ্ঞানীয় ও আবেগের চাপ: দ্রুত দৃশ্য পরিবর্তন হওয়া ফ্যান্টাসি কার্টুনগুলো শিশুদের মস্তিষ্কে চা/প সৃষ্টি করে, যার ফলে মনোযোগ কমে যায়, স্মৃতি দু/র্ব/ল হয় এবং হুট করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রবণতা বাড়ে।
৫/ সামাজিক ও মানসিক সমস্যা: অতিরিক্ত সময় কার্টুন দেখার ফলে শিশুরা বাস্তব খেলাধুলা এবং অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ হারায়। এতে তাদের সামাজিক দক্ষতা কমে যায় এবং উদ্বেগ ও ঘুমের সমস্যা দেখা দেয়।
৬/ শারীরিক ক্ষতি: দীর্ঘ সময় বসে থাকার ফলে শারীরিক কার্যক্রম কমে যায়। খারাপ ভ/ঙ্গিমা, চোখের চাপ, মা/থা/ব্যথা এমনকি ওজন বাড়ার ঝুঁকিও থাকে।

সঠিক ভারসাম্য তৈরি করার উপায় হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন ।এগুলো হলঃ

১/ বিষয়বস্তু বাছাই: হিংসাত্মক বা অতিরিক্ত দ্রুতগতির বদলে শিক্ষামূলক কার্টুন নির্বাচন করুন।

২/ সময়সীমা নির্ধারণ: প্রি-স্কুল শিশুদের জন্য দিনে এক ঘণ্টার বেশি নয়।

৩/ বিকল্প উৎসাহ: খেলাধুলা, সৃজনশীল কাজ ও বাস্তব মেলামেশায় উৎসাহ দিন।

৪/ বাস্তবতা বোঝানো: কার্টুনের কল্পনা ও বাস্তব জীবনের পার্থক্য শিশুদের সহজভাবে বুঝিয়ে দিন।

কার্টুন শিশুদের শেখা ও আনন্দে ভরিয়ে তুলতে পারে, তবে অতিরিক্ত কার্টুন দেখা তাদের জ্ঞান, আচরণ ও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাই বাবা-মায়ের দায়িত্ব কার্টুনের জন্য সচেতনভাবে সীমা নির্ধারণ করা এবং কার্টুনকে ইতিবাচক শিক্ষার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা।

01/09/2025

খাবারে বি/ষ/ক্রি/য়া তৈরি করে শরীরে দ্রুত যে ব্যাকটেরিয়া ছড়িয়ে পড়ে তার নাম সালমোনেলা ব্যাকটেরিয়া। সাধারণত মাংসে এ ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি সবচেয়ে বেশি লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু জানেন কি, এছাড়াও অনেক খাবার রয়েছে যা থেকে দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে এই সালমোনেলা ব্যাকটেরিয়া ।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সালমোনেলা ব্যাকটেরিয়ার আ/ক্র/ম/ণে/ই সালমোনেলোসিস রোগটি দেখা দেয়। এ রোগে আক্রান্ত হলে অন্ত্রের নালীতে ব্যাকটেরিয়াঘটিত সং/ক্র/ম/ণ তৈরি হয়।
আরও জানা যায়, বাসি ও দূ/ষি/ত খাবারে সালমোনেলা ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি বেশি থাকে।
এছাড়া মাংসেও প্রচুর পরিমাণে এ ব্যাকটেরিয়ার অস্তিত্ব লক্ষ্য করা যায়। তাই মাংসকে ব্যাকটেরিয়া মুক্ত করতে উচ্চতাপে বেশি সময় নিয়ে রান্না করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।


তারা আরও বলছেন, মাংসের পাশাপাশি তাজা শাক-সবজিতেও এ ব্যাকটেরিয়ার অস্তিত্ব রয়েছে। তাছাড়া অঙ্কুরিত ছোলা, মুগডাল, বাদামের মাখন, এমনকি ডিমেও পাওয়া গেছে এই ব্যাকটেরিয়ার অস্তিত্ব। এমনকি ভেজা কিংবা স্যাঁতস্যাঁতে পাত্রে মশলা রাখলেও সে মশলায় সালমোনেলা ব্যাকটেরিয়ার সং/ক্র/ম/ণ ঘটে।


করণীয়ঃ
১। যেকোনো শাক, সবজি ভালো করে দীর্ঘ সময় ধরে পানিতে ধুয়ে নিন।
২। মশলা দীর্ঘ সময়ের জন্য সংরক্ষণের জন্য কাচের পাত্র ব্যবহার করুন।
৩। মাংস রান্না করার সময় উচ্চতাপে দীর্ঘসময় রান্না করুন।
৪। নিজ খাবারের প্লেট ও গ্লাস আলাদা করুন।
৫। নিরাপদ পানি পান করুন।
৬। ফ্রিজে রাখা খাবার, বাসি খাবার, বাইরের খাবার ও দূষিত খাবার যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন।

বিশ্ব প্রেমিক আমি না যারা প্রতিদিন মানুষ বদলাই তারায় বিশ্ব প্রেমিক,প্রিন্স মামুন..
24/08/2025

বিশ্ব প্রেমিক আমি না যারা প্রতিদিন মানুষ বদলাই তারায় বিশ্ব প্রেমিক,প্রিন্স মামুন..

অপু বিশ্বাসের কাছে সেলুন বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন প্রিন্স মামুন...
24/08/2025

অপু বিশ্বাসের কাছে সেলুন বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন প্রিন্স মামুন...

10/08/2025

* শক্তিশালী সে, যে রাগের সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে।
{হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)}
* মানুষ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে যেই ব্যবহারটা করে সেটাই তার আসল চরিত্র।
{রেদোয়ান মাসুদ}
* ভীরুরা তাদের প্রকৃত মৃত্যুর আগেই বহুবার মরে,কিন্তূ সাহসীরা জীবনে মাত্র একবারই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করে থাকে।
{শেকসপীয়ার}
* মেধা থাকলেই তাকে মেধাবী বলা যায় না, মেধাবী হলো সে-ই যার মেধা না থাকা সত্ত্বেও চেষ্টা দিয়ে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যায়।
{রেদোয়ান মাসুদ}

05/07/2025

আগে হোক পরে হোক হিরো আলম ঠকবে ।আলম রিয়ার সম্পর্ক নিয়ে যা বলল ।

Address

Hosaf Shopping Complex, Malibagh Mor
Dhaka
1217

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Digital Khobor Online posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Digital Khobor Online:

Share