Positive World

Positive World রাসূল (সাঃ) ইরশাদ করেছেন,
"প্রচার কর, যদি একটি
আয়াতও হয়।"
(সহীহ বুখারী)
(3)

চান্দা তুইল্যা কুল পাই না, পড়াশোনা করমু কখন?
19/10/2025

চান্দা তুইল্যা কুল পাই না, পড়াশোনা করমু কখন?

অসুবিধা নেই, টেম্পু স্ট্যান্ডের দখল তো বহাল আছে
19/10/2025

অসুবিধা নেই, টেম্পু স্ট্যান্ডের দখল তো বহাল আছে

ভারতের গেস্ট হাউস ফেরত বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন আহমেদ কর্তৃক জুলাই যোদ্ধাদের স্বৈরাচারের দোসর আখ্যা দেওয়া প্রসঙ্গে।
19/10/2025

ভারতের গেস্ট হাউস ফেরত বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন আহমেদ কর্তৃক জুলাই যোদ্ধাদের স্বৈরাচারের দোসর আখ্যা দেওয়া প্রসঙ্গে।

পিআর বা Proportional Representation (অনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) হলো এমন একটি নির্বাচনী পদ্ধতি যেখানে রাজনৈতিক দল বা প্রার্থী...
18/10/2025

পিআর বা Proportional Representation (অনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) হলো এমন একটি নির্বাচনী পদ্ধতি যেখানে রাজনৈতিক দল বা প্রার্থী যে পরিমাণ ভোট পায়, সেই অনুপাতে তারা সংসদ বা পার্লামেন্টে আসন পায়। তবে রাজনৈতিক দলকে সংসদে আসন পেতে ন্যূনতম একটি threshold বা ন্যূনতম ভোট শতাংশ অতিক্রম করতে হয়, যেমন ৩% বা ৫%।

পৃথিবীর বহু দেশে এই পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়। যেমন:

জার্মানি ও নিউজিল্যান্ডঃ এই দুই দেশে Mixed Member Proportional (MMP) পদ্ধতি আছে। ভোটাররা দুটি ভোট দেন। একটি স্থানীয় প্রার্থীকে এবং আরেকটি রাজনৈতিক দলকে। সংসদের মোট আসন সংখ্যার অনুপাতে দলগুলো আসন পায়।

​সুইডেন ও নেদারল্যান্ডঃ পুরোপুরি পিআর ভিত্তিক নির্বাচন হয়। দলগুলো জাতীয়ভাবে যত ভোট পায়, সেই অনুপাতে সংসদে আসন পায়।

এছাড়াও স্পেন, ইতালি, অস্ট্রিয়া ও বেলজিয়াম বিভিন্ন ধরণের পিআর পদ্ধতি ব্যবহার করে।

বাংলাদেশের জন্য পিআর পদ্ধতির সম্ভাব্য সুফল:

ন্যায্য প্রতিনিধিত্ব: ছোট ও মাঝারি রাজনৈতিক দলগুলোও সংসদে প্রতিনিধিত্ব পাওয়ার সুযোগ পাবে। এতে বহুমাত্রিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ে উঠবে।

দ্বিদলীয় একচেটিয়তা কমবে: এখন যেমন দুই-একটি দল ক্ষমতায় ঘুরে ঘুরে আসে, পিআর পদ্ধতিতে আরও বেশি দল সংসদে যাবে, সিদ্ধান্ত গ্রহণে অংশ নেবে।

জোট ও সংলাপের সংস্কৃতি তৈরি হবে: জোট সরকার হলে নীতি নির্ধারণে আলোচনা ও আপস গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে, যা গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে পারে।

ভোটের অপচয় কমে আসবে: এখনকার FPTP (First Past The Post) পদ্ধতিতে অনেক ভোট ‘অপচয়’ হয়, পিআর-এ তা কম হবে।

বিরোধীদলের কণ্ঠ শক্তিশালী হবে: সংসদে একাধিক দলের উপস্থিতি থাকলে একদলীয় আধিপত্য কমে যাবে।

বাংলাদেশের জন্য পিআর পদ্ধতির সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ:

রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা: ছোট ছোট দল সংসদে ঢুকে পড়লে জোট ভাঙাগড়ার কারণে সরকার অস্থিতিশীল হতে পারে।

নীতি গ্রহণে ধীরগতি: জোট সরকারে সিদ্ধান্ত নিতে সময় বেশি লাগে, যা দ্রুত সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি করতে পারে।

দলীয় শৃঙ্খলা বনাম ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তা: দলভিত্তিক ভোটে ব্যক্তিগত যোগ্যতার চেয়ে দলীয় জনপ্রিয়তা বড় হয়ে উঠতে পারে।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে জটিলতা: আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোতে সমঝোতার সংস্কৃতি এখনো দুর্বল। এতে সংঘাত বাড়তে পারে।

সমাধানঃ

পিআর পদ্ধতি Bangladesh'এ একটি বড় কাঠামোগত পরিবর্তন আনতে পারে। এটি গণতন্ত্রকে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক করতে পারে, তবে রাজনৈতিক সংস্কৃতি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে শক্তিশালী সাংবিধানিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার প্রয়োজন। যদি দলগুলো পরিপক্কভাবে সমঝোতা করতে পারে, তবে পিআর পদ্ধতি বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত ইতিবাচক হতে পারে। কিন্তু রাজনৈতিক অস্থিরতার আশঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

​তাই আমি মনে করি, একেবারে পূর্ণ পিআর এর বদলে “মিশ্র পদ্ধতি” (যেমন জার্মান বা নিউজিল্যান্ড মডেল) বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে কার্যকর হতে পারে। এতে স্থানীয় প্রতিনিধিত্ব ও অনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব দুটোই থাকবে।
Faatiha Aayat

NCP, ফোটার আগেই কী নির্মমভাবে তারা ঝরে গেল! আমি বিস্মিত হই না, কারণ সত্তরের দশকের জাসদকেও আমি এভাবেই কালের প্রবাহে হারিয...
14/10/2025

NCP, ফোটার আগেই কী নির্মমভাবে তারা ঝরে গেল! আমি বিস্মিত হই না, কারণ সত্তরের দশকের জাসদকেও আমি এভাবেই কালের প্রবাহে হারিয়ে যেতে দেখেছি। তাই আমি এই কচি সমন্বয়কদের NCP নামের নতুন দলটিকে বলি—“২০২৫-এর জাসদ”।

নির্লোভ নেতৃত্ব ও নীতির দৃঢ়তার অভাবে ওরা এত দ্রুত শেষ হয়ে যাবে, তা সত্যিই ভাবিনি। হঠাৎ পাওয়া টাকা, ক্ষমতা আর নারীর প্রলোভনে ওরা যেন কর্পূরের মতো উবে গেল সময়ের আগেই। বড় আফসোস হয়—আর ক’টা বছর টিকলে হয়তো বলতে পারতাম, জাসদের মতোই “NCP” নামের একটি রাজনৈতিক দল এসেছিল আমার জন্মভূমিতে।

থানা থেকে ডিসি বা সেক্রেটারিয়েট অফিস—প্রশাসনের সর্বস্তরে, ফোন করে ধমক দেয়া, বদলি করানো—এসব নিয়েই তারা ছিল ব্যস্ত। ওপরের পর্যায়ে তদবীর বাণিজ্য আর সুযোগসন্ধানী সম্পর্ক গড়ে তুলে পকেট ভরেছে, কেউ কেউ আবার তড়িঘড়ি এরই মধ্যে তাদের বিয়ে ও বাগদান সেরে নিয়েছে। আমি ইউনুস স্যার এর প্রশাসনকে 'হালকা অনুরোধ' করবো যেন ধীইরে ধীইরে চিহ্নিত এই সমন্বয়ক এবং NCP'র ছেলেগুলোর পাসপোর্ট জব্দ করে নেয়া হয় যাতে ওরা ওদের নব বিবাহিত স্ত্রীকে নিয়ে মধু চন্দ্রিমা করতে অথবা অসুস্থ ভাই ও পিতামাতার চিকিৎসার নাম বাইরে উড়ে যেতে না পারে। আসলে পারিবারিকভাবে অতীতে ভাতের কষ্টে বড় হওয়া, নিষ্ঠুর দারিদ্রতা ও লোভ এই ছাত্রগুলোর উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ বিনাশ করেছে। নীতি ঠিক না করেই ওরা নেতা সেজে বসেছিল! চাকুরীর দাবিতে রাস্তায় নেমে ওরা পরে নিজেরাই চাকুরী দেয়ার ব্যাবসায় নেমেছিল।

আমার প্রকাশিত সেই ‘মাহফুজ নামা’ নিয়ে দু’দিন বেশ হম্বিতম্বি করে সব ঠান্ডা, ওরা বেহুদা দাবি করলো ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আমি নাকি ক্ষমা চাইব! অথচ তারা বুঝতেই পারেনি কাকে চ্যালেঞ্জ করছে। ওরা জানেই না, বনি আমিন কে এবং কী।

জাতির জন্য কিছু করার যে সুবর্ণ সুযোগ তাদের সামনে ছিল, তা তারা হারিয়ে ফেলেছে—নিজেদের আখের গোছাতেই ওরা ব্যস্ত থেকেছে। ফলে তারা হারিয়েছে বিশ্বাস, সম্মান ও মানুষের আস্থা। আগামী ছাত্রদের ভবিষ্যৎ নিয়ে আমি কিছুটা সন্দিহান।

সত্যি বলতে কী, এখন কেউ কি আগের মতো কোনো সমন্বয়ককে দেখলে আর শ্রদ্ধা করে? করে না কেন? পারলে, আপনার অনুভূতি দু’টি লাইন লিখে জানান। ধন্যবাদ।
- বনি আমিন, সিডনি, অস্ট্রেলিয়া।

কি সুন্দর কায়দায় এনসিপিও ভাগ বাটোয়ারা করে আখের গোছাতে ব্যস্ত https://www.prothomalo.com/politics/57726s6s27
14/10/2025

কি সুন্দর কায়দায় এনসিপিও ভাগ বাটোয়ারা করে আখের গোছাতে ব্যস্ত
https://www.prothomalo.com/politics/57726s6s27

07/10/2025

ফজু বিএনপিকে খেয়ে দিবে নাকি?

সামগ্রিকভভাবে দেশে চাকুরীর বাজারে এখন ভয়াবহ অবস্থা। আগে যে পোস্টে ৪০ হাজার টাকা বেতন দিত। সেখানে এখন ২০ হাজার টাকা অফার ...
07/10/2025

সামগ্রিকভভাবে দেশে চাকুরীর বাজারে এখন ভয়াবহ অবস্থা। আগে যে পোস্টে ৪০ হাজার টাকা বেতন দিত। সেখানে এখন ২০ হাজার টাকা অফার করা হয়। চাকরি করলে করেন না করলে নাই। হাজার হাজার পোলাপান লাইনে দাঁড়িয়ে আছে ২০ হাজার দিয়েই এই চাকুরী করার জন্য। এমনকি ১০ হাজার দিলেও লোকের অভাব হবে না। যদিও এদের নেয়ার তিন মাস পর আবার চাকুরীর বিজ্ঞাপন দিতে হয়। কারণ এদের দিয়ে কোন কাজ দক্ষতার সাথে হয় না।

এর জন্য দায়ী আমাদের বিগত ১৬ বছরের ভয়ংকর শিক্ষা ব্যবস্থা। আমি চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলতে পারব এমন অনেক মাস্টার্স করা ছেলেমেয়ে আছে যারা ভালো করে নিজের পরিচয়টুকুও ইংরেজিতে বলতে পারবে না। কিন্তু লেখাপড়া শেষ। তারা শুধু সার্টিফিকেট পেয়েছে, সুশিক্ষা পায়নি। এদের যা দিবেন তাতেই চাকুরী করবে। বাঁচতে তো হবে।

আবার দোষ তাদেরও না৷ তারা তো এসেছিল শিখতে, জানতেই। কিন্তু তাদের পড়ানো হয়েছে, শেখানো হয়েছে আজগুবি সব বই, চাকরির বাজারে যার কোন মূল্য নেই। যে শিক্ষা ব্যবস্থায় চাকুরী করার মতো যোগ্যতা পর্যন্ত হয় না, সেই শিক্ষা ব্যবস্থায় তাকে পড়ানো হয়েছে। এখন পাশ করে দেখে তার চাকুরী হচ্ছে না। বাজারে হাজার হাজার সার্টিফিকেটধারী বেকার। এদের অধিকাংশেরই চাকুরী করার যোগ্যতা নেই। এর দায় ভিত্তিহীন দুর্বল শিক্ষাব্যবস্থার। যার কারণে প্রতিবছর শুধু এক গাদা ছেলেমেয়ে পাশ করেছে। কিন্তু শিক্ষা জিনিসটা তারা অর্জন করতে পারেনি।

এই সার্টিফিকেট দিয়ে ভালো কিছু করা সম্ভব নয়। আবার বাজারে চাকুরিরও অভাব। বাধ্য হয়ে তাদের অড জব করতে হচ্ছে। তাহলে এত বছর শিক্ষার পেছনে যে সময় তারা ব্যয় করলো তা অযথাই। ফুটপাতে যদি টং দোকানই দেয়া লাগে তাহলে কেন শিক্ষার নামে এতগুলো বছর সে নস্ট করলো। টং দোকান দিতে তো মাস্টার্স পাশ করার দরকার নেই৷ অশিক্ষিত থাকলেও দেয়া যায়। আপনি বলবেন কোন কাজই ছোট নয়৷ অবশ্যই ছোট। যে লোক বিসিএস ক্যাডার তার সাথে সুইপারের পার্থক্য কি আপনি করেন না? আপনি কি দুজনকেই একই দৃষ্টিতে দেখেন? দেখেন না। সুতরাং কাজ ছোট বড় অবশ্যই আছে। কাজের সাথে সম্মান অসম্মানের ব্যাপার অবশ্যই আছে।

এই ভঙ্গুর শিক্ষা ব্যবস্থা আমাদের একটা পঙ্গু সমাজ উপহার দিয়েছে। একে যত দ্রুত সম্ভব ছুঁ/ড়ে ফেলতে হবে। শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পুর্ন ঢেলে সাজাতে হবে। যে শিক্ষায় একটা ছেলে চাকুরী করার মতো যোগ্যতা অর্জন করতে পারে না, কোন কর্ম দক্ষতা অর্জন করতে পারে না, সে শিক্ষা ব্যবস্থা এখনই ছুঁড়ে ফেলতে হবে!
সংগৃহীত।

কেনো সব সময় মেয়েরাই চাকরি ছাড়েন??কারণ মেয়েরা অনেক দামী।মেয়েরা আরেক জনের রেসপনসেবলিটি নিতে বাধ্য না, কিন্তু একজন ছেলে বাধ...
06/10/2025

কেনো সব সময় মেয়েরাই চাকরি ছাড়েন??

কারণ মেয়েরা অনেক দামী।

মেয়েরা আরেক জনের রেসপনসেবলিটি নিতে বাধ্য না, কিন্তু একজন ছেলে বাধ্য।

কারণ মেয়ের গর্ভ অনেক দামী, একজন মেয়ের গর্ভে সন্তান আসে, ছেলের গর্ভে আসেনা।

মেয়েদের অনেক দাম, কারণ তারা বাচ্চাকে সবচেয়ে দামী খাবার- যার মধ্যে আল্লাহ ন্যাচারালি ম্যাক্সিমাম ইম্যুন বিল্ডিং এন্টিজেন দিছেন সেটা দিতে পারে, যা একজন ছেলে দিতে পারেনা।

মেয়েরা হলো রানীর মতো, একটা ঘর একটা মেয়ে যেভাবে বেহেশত বানাতে পারে একটা ছেলে তা পারে না।

ক্যারিয়ার মানেই টাকা না, বা জীবনের উদ্দেশ্য চাকরির ক্ষেত্রে বিরাট প্রমোশন না।

জীবনের উদ্দেশ্য হলো ভালো থাকা, সুখে থাকা।

যিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন, তিনি ছেলেদের কিছু এক্সট্রা কোয়ালিটি দিছেন যা দিয়ে তারা বাইরের কাজ ভালো পারে, আর মেয়েদের কিছু এক্সট্রা কোয়ালিটি দিছেন যা দিয়ে তারা ঘরের কাজ ভালো পারে।

২ জন মিলে যেনো আলটিমেটলি সংসারটা সুন্দর হয়।
এটাই জীবনের উদ্দেশ্য।

ছেলেরা আমাদের প্রতিযোগী না।
আমাদের সহোযগী।

আমাদের সম্পূরক কোণ।
মানে ২ জন মিলে আমরা একটা রাইট এংগেল হবো।

শুধুমাত্র টাকা উপার্জনের মাপকাঠি দিয়েই সফলতা বিবেচনা করা হয়, তাই ক্যারিয়ার মানে আমরা ধরে নেই মোটা টাকার চাকরি, বা অফিসিয়াল প্রোমোশন।

তাহলে একটা পরিবারের ক্যারিয়ার কি হবে বলেন?
কোন মাপকাঠি দিয়ে একটা পরিবারের সামগ্রিক ক্যারিয়ার বিবেচনা করবেন?
পরিবারের সবার টাকার অংক দিয়ে না একটা ব্যালেন্সড লাইফ দিয়ে?

আমি মেয়েদের চাকরি করার বিরুদ্ধে না কখনোই।

মেয়েরা শিক্ষিত হবে, উচ্চশিক্ষিত হবে।

কেনো???

কারণ যাতে মেয়েরা প্রয়োজন হলে সংসারের হাল ধরতে পারে।
ইনকাম করতে পারে, যখন সেটা প্রয়োজন।
যেমন অনেক পরিবারেই ছেলে না থাকতে পারে, অনেকেই সিংগেল মাদার হতে পারেন।
বা সিংগেল লেডি।
যদি তার দায়িত্ব নেওয়ার মতো কেউ না থাকে তিনি অবশ্যই নিজের জীবন সুন্দর ভাবে চালানোর জন্য দায়িত্ব নিবেন।

কখন??

যখন এটা প্রায়োরিটি।

কিন্তু যখন স্বামী স্ত্রী ২ জনের চাকরির কারণে পরিবার সুন্দর ভাবে গড়ে উঠছে না, বা বাচ্চা তার মিনিমাম রাইটস থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, আর যদি শুধু স্বামীর চাকরি দিয়েই সংসার সুন্দর ভাবে চালানো সম্ভব হয়।

এই প্রশ্নটা হচ্ছে তখনের জন্য...

তখন একজন বাবা চাকরি ছাড়বেন না একজন মা???

অবশ্যই একজন মা।

কারণ বাবা অবশ্যই বাইরে আউটপুট টা বেশি দিতে পারেন, বাবা বাইরে আউটপুট বেশি দিতে পারেন নাকি মা বেশি দিতে পারেন এটা নিয়ে সন্দেহ থাকলেও,
একজন মা যে ঘরে আউটপুট একজন বাবার তুলনায় বেশি দিবেন এতে কোনো সন্দেহ নাই।

সবকিছুতে ছেলেদের সাথে তুলনা করতে হবে কেনো?
কিছু সময় দায়িত্ব ভাগাভাগি করে নিতে হয়।
নিজেদের ভালোর জন্যই।

তাই একজন মা-ই সাধারণত চাকরি ছাড়েন।
এটাকে ক্যারিয়ার বিসর্জন বলে না।

বরং বৃহত্তর স্বার্থের জন্য ক্ষুদ্রতর স্বার্থটা ছেড়ে দেওয়া বলে।

এতে আফসোস করার কিছু নেই।

চাকরি করলাম না তাহলে এতো পড়াশোনা করে কি লাভ হোলো???

অনেক লাভ হোলো...

ঐ যে একটা ন্যারো মাইন্ডেড চিন্তা আমাদের ভিতর ঢুকায়ে দেওয়া হইছে, যে টাকা ইনকাম না করলে এতো পড়াশোনা করা বৃথা, এই ন্যারো মাইন্ড সেটাপ থেকে বের হতে পারলেই বুঝবেন যে আসলে কষ্ট করে পড়াশোনা করে অনেক লাভ হইছে।

চাকরি না করলেও পড়াশোনা করা উচিৎ কারণ

-এই যে আমার "সম্পূরক কোণ" বাইরে থেকে ইনকাম করে আনবে, কিন্তু ঘর তো চালাবো আমি, আমি যেনো বুদ্ধিমানের মতো সংসার চালাতে পারি তাই পড়াশোনা করবো।

-আমি যেনো আমার সন্তানদের উত্তম ম্যানারস শিখাতে পারি, সুন্দর মতো মানুষ হিসেবে গড়তে অয়ারি সেই জন্য পড়াশোনা করবো।

-হ্যাঁ, আর অবশ্যই যখন প্রয়োজন তখন যেনো পরিবারের দায়িত্বও নিতে পারি তাই পড়াশোনা করবো।

-সমাজের প্রত্যেকটা মানুষের সাথে যেনো, সুন্দরভাবে মিশতে পারি তাই পড়াশোনা করবো।

এই জিনিস গুলো আসলে টাকা দিয়ে মূল্যায়ন করা যায়না।

তাই শুধু টাকা ইনকাম টাকেই উদ্দেশ্য বা ক্যারিয়ার না ভেবে মাইন্ড টাকে একটু বড় করি আমরা।

দিন শেষে একটা সুখী জীবনই জীবনের উদ্দেশ্য।

সময় নিয়ে নিরপেক্ষ মনমেজাজে পড়ার অনুরোধ! মিশরের সেই নূর পার্টি কিন্তু এখন আর স্বৈরাচার সিসির কাছে শরী'আ আইন চায় না!ব্রাদা...
02/10/2025

সময় নিয়ে নিরপেক্ষ মনমেজাজে পড়ার অনুরোধ!

মিশরের সেই নূর পার্টি কিন্তু এখন আর স্বৈরাচার সিসির কাছে শরী'আ আইন চায় না!
ব্রাদারহুড ক্ষমতায় যাওয়ার সাথে সাথেই "এই মুহুর্তে শরী'আ চাই"- চিৎকার করেছিল কট্টোর নুর পার্টি ও ব্রাদারহুডের কট্টোর কিছু লোক। মুরসিকে নামানোর আন্দোলনও উস্কে দিয়েছিল নূর পার্টি!

ক্যু করে মুরসিকে নামিয়ে নব্য ফারাওখ্যাত সিসি ক্ষমতায় আসলেও কট্টোর নূর পার্টির জেল-ফাঁস হয়নি। আরাম- আয়েশেই চলছে তাদের কার্যক্রম। দলও নিষিদ্ধ হয়নি! আজিব না ??
বরং নিষিদ্ধ করা হইছে গ্রাজুয়েলি শরী'আর দিকে ধাবিত হওয়া ব্রাদারহুডকে! শহীদ করেছে হাজার হাজার ইখওয়ান নেতাকে! হাজারো পঙ্গু! এখনও জেলে লাখ লাখ! আজ কেউ নেই তাদের পাশে!

**জামায়াতের আবেগী কর্মীদেরকে ভালোবেসেই বলছি- গভীরভাবে ভাবার সময় এখন আপনাদের। আবেগী চিন্তা করে হঠকারি বক্তব্য দিয়েন না। সুযোগ শতাব্দীতে বারবার আসে না। কতোটা সেন্সেটিভ এন্ড ট্রাঞ্জিশনাল পিরিয়ড অতিক্রম করতেছেন, বুঝতে চেষ্টা করুন। ভুল করলে পিছলে পড়বেন!
শত্রু-মিত্র চিনুন। এক রাতে শরী'আ কায়েম করতে বলা বা ডিরেক্ট শরী'আ কায়েমের পূর্ব ঘোষণা দেওয়ার উস্কানি যারা দিচ্ছে তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড চেক করুন। লোকগুলা কেউ কিন্তু আপনার নয়!
বিপদে এদের কাউরে পাবেন না! এরা সেক্যুলারদের সাথে মিলে গিয়ে আরামেই থাকবে। জেল-ফাঁসি-নিষিদ্ধ হবেন আপনারাই! গত ১৭ বছর কেউ আপনাদের পাশে ছিল??

জামায়াতের সেন্ট্রালে যতো জেল-জুলুম, মাইর খাওয়া, পোড় খাওয়া নেতা আছেন, এদেশের কোন দলেই নেই। যোগ্যতায় কারো কমতি থাকলেও অভিজ্ঞতায় তারাই মুরুব্বি। দেশী-বিদেশী সব গ্রুপ ও এজেন্সিকে হাড়ে হাড়ে চেনেন তারা।
তাদেরকে নিজের মত ভাবতে ও ডিসিশান মেইক করতে দিন। সামান্য লোগো-ফোগোর এডিট নিয়া আন্তঃজি°হাদ চালাবেন না। সেন্ট্রালের কাছেও কিছু সিক্রেট রাখতে দিন। সবকিছু প্রকাশে বাধ্য করবেন না।

আকীমুদ-দ্বীন এক দিনের বা এক ধাপের কাজ নয়। আমার আল্লাহও তিন ধাপে মদ নিষিদ্ধ করে শরী'আ কায়েমের অ্যালগরিদম সুন্নাহ শিখিয়েছেন।

জামায়াতকে এদেশের মানুষের হাজার বছরের কৃষ্টি-কালচার, মন-মনন ও সাইকোলোজি বুঝেই সাজাতে হবে মহাপরিকল্পনা। আর এক্সিকিউট করতে হবে স্টেপ বাই স্টেপ।

সব কিছু খোলাসা করা যায় না। সব বলাও যায় না। কিছু বিষয় সেন্ট্রালের উপরে ছেড়ে দিতেই হয়। সেন্ট্রালের উপর আস্থা রাখতেই হয়। আনুগত্যশীল সৈনিকের ভূমিকা পালন করুন। রবের উপর ভরসা রাখুন। এ জনপদে শুধু আপনাদের দলেই আছে শহীদের রক্তের অকল্পনীয় শক্তি। অনাস্থা-সংশয়-শঙ্কা রাখবেন না, ভয় পাবেন না।
শেষ করি মু'মিনের আছে প্রশান্তির বাক্যে-

ওয়া তাওক্কাল আলাল হাইয়্যিল্লাজী লা ইউয়ামূতু,

-ইনশাআল্লাহ!

যে ব্যক্তি মহান আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করে, তিনিই তার জন্য যথেষ্ট হয় যান। (আল কুরআন)
-ইনশাআল্লাহ!!
-ইনশাআল্লাহ!!!
-মুজাহিদুল ইসলাম।

#জামায়াত
#শরীআ
#শিবির
#কুরআন
#বাংলাদেশ
#বাংলাদেশরাজনীতি

শাসনতন্ত্র ও নির্বাচনসংবিধান ও নির্বাচনী সংস্কার নিয়ে তীব্র বিতর্ক অব্যাহত রয়েছে। আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে—একটি নতুন উচ্চক...
01/10/2025

শাসনতন্ত্র ও নির্বাচন

সংবিধান ও নির্বাচনী সংস্কার নিয়ে তীব্র বিতর্ক অব্যাহত রয়েছে। আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে—একটি নতুন উচ্চকক্ষ প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব, সংবিধানে জুলাই চার্টার অন্তর্ভুক্ত করা, এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (PR) পদ্ধতি চালু করা। এগুলো উত্থাপনের পিছনে নিশ্চয়ই কোন যুক্তিসংগত কারণ রয়েছে। তবে আমার বিশ্বাস, এর বাইরেও আরও জরুরি বিষয় রয়েছে যেগুলোর প্রতি মনোযোগ দেওয়া অপরিহার্য। গত তিপ্পান্ন বছরের সংবিধান ও নির্বাচনী অভিজ্ঞতা গভীরভাবে পর্যালোচনা করলে আমরা সহজেই অনুধাবন করতে পারব—কোথায় কোথায় ব্যর্থ হয়েছি একটি সুস্থ ও শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি গড়ে তুলতে, এবং ভবিষ্যতের জন্য কী করণীয়। দ্রুত বিশ্লেষণেই স্পষ্ট হয় যে, সংবিধানের কিছু অন্তর্নিহিত দুর্বলতাকে শাসকগোষ্ঠী নিজেদের স্বার্থে বারবার ব্যবহার করেছে। যেমন—

১. সংবিধানকে ঘনঘন সংশোধনের প্রবণতা: বার বার সংবিধানকে পরিবর্তন করা হয়েছে। ২০১৮ সালের মধ্যে ১৭ বার সংশোধন করা হয়েছে, আর এগুলোর বেশিরভাগই শাসকগোষ্ঠীর রাজনৈতিক উদ্দেশ্য পূরণের জন্য। যথাযথ সুরক্ষা না থাকায় এটি এতবার কাটাছেঁড়া হয়েছে যে, আজ পুরোনো সংবিধানকে বাদ দিয়ে নতুন সংবিধান প্রণয়ন ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।

২. ক্ষমতার অতি-কেন্দ্রীকরণ ও সুরক্ষার অভাব: সংবিধান এক ব্যাক্তির (প্রধানমন্ত্রীর) হাতে বিপুল ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত করেছে। উপরন্ত এটি সংবিধান সংশোধনের অপব্যবহার রোধ, নির্বাচন জালিয়াতি প্রতিরোধ কিংবা জনগনের নাগরিক অধিকারকে মতাদর্শিক নীতির (মুজিববাদ—জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা) উপরে প্রাধান্য দিতে পারেনি। বিচারবিভাগ ও আইনসভাকে নির্বাহী বিভাগের প্রভাবমুক্ত রাখা যায়নি, আর নাগরিকদের মৌলিক অধিকারগুলোও বহু শর্তে সীমাবদ্ধ করা হয়েছে।

৩. বংশানুক্রমিক শাসনের উত্থান: এই দুর্বলতাগুলো রাজনীতিতে বংশানুক্রমিক ধারার জন্ম দিয়েছে, যা সংবিধানের মৌলিক চেতনার পরিপন্থী। ইতিহাস প্রমাণ করে—অতীতে একাধিক নেতা ছায়া-সম্রাট হিসেবে আবির্ভুত হয়েছে এবং তাঁদের দলকে পারিবারিক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করেছে। অথচ বংশানুক্রম নেতৃত্ব সচরাচর শক্তিশালী হয় না। যেমন, ঔরঙ্গজেবের পর মোগল সাম্রাজ্যে আর কোনো বলিষ্ঠ শাসক আসেনি, কিংবা সুলেমান দ্য ম্যাগনিফিসেন্টের সাফল্য তাঁর উত্তরসূরি অটোমান শাসকেরা ধরে রাখতে পারেনি।

৪. রাষ্ট্রকর্মচারীদের সুরক্ষার অভাব: সংবিধান রাষ্ট্রকর্মচারীদের (যাদের আমরা ভুলভাবে সরকারি কর্মচারী বলি) নিরপেক্ষতা,সততা ও স্বাধীনভাবে মত প্রকাশের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারেনি। ফলে তারা সবসময় ক্ষমতাসীন দলের ইচ্ছার অধীন হয়ে পড়েছে, বেআইনি নির্দেশ পালন করেছে এবং রাজনৈতিক আনুগত্য দেখিয়েছে। এর ফলে প্রশাসনিক কাঠামোতে নৈতিকতা ও সততা নষ্ট হয়েছে।

এই ত্রুটিগুলো চিহ্নিত করলে একটি বিষয় পরিষ্কার হয়—বিদ্যমান সংবিধানকে সামান্য সংস্কার করে গণতান্ত্রিক চেতনা সন্নিবেশ করা সম্ভব নয়। মূলত এটি একটি ‘ফ্যাসিবাদী সংবিধান। তাই একমাত্র বিকল্প হলো—পুরোনো সংবিধানকে পরিত্যাগ করে একটি নতুন সংবিধান প্রণয়ন করা। কিন্তু গত তিপ্পান্ন বছরের অভিজ্ঞতা আমাদের দেখিয়েছে, রাজনৈতিক দলগুলো এ কাজ করতে অক্ষম। একটি রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় গিয়ে বহু প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও ৫৪ ধারা বাতিল করতে পারেনি। এতে সহজেই অনুমেয় যে এ ধরনের বড় পরিবর্তন কোন রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে আশা করা যায় না।
একমাত্র সমাধান হলো একটি গণপরিষদ গঠন করে নতুন সংবিধান রচনা করা। অন্যথায় আশঙ্কা রয়েছে, দেশ আবারও সেই একই বিশৃঙ্খল গণতান্ত্রিক কাঠামোয় ফিরে যাবে, যা আমরা গত তিপ্পান্ন বছর ধরে প্রত্যক্ষ করেছি।

Address

Mirpur
Dhaka
1206

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Positive World posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share