T a Salim Art

T a Salim Art T.A.

Salim
আমি একজন আর্টিস্ট, গ্রামীণ দেয়ালে আঁকি শিশুদের স্বপ্ন, প্রকৃতির সৌন্দর্য ও লোকজ জীবনের গল্প। বাংলার ঐতিহ্য ও আধুনিক রঙের ছোঁয়া একত্রে মিশে যায়।
আমি স্কুল, কমিউনিটি, এনজিও প্রজেক্ট ও সামাজিক দেয়ালে আর্ট করি।
Mobile :+88 01816142836 ( WhatsApp)

06/10/2025

শুভ সকাল
কানাইনগর সরকারি প্রাথমিক
(সিংগাইর, মানিকগঞ্জ)
বিদ্যালয়ের* দেয়ালচিত্র ও সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করেছি।

শিশুদের জন্য একটি রঙিন, আনন্দময় পরিবেশ গড়ে তোলার এই যাত্রায় যুক্ত থাকতে পারা আমার জন্য ছিল গর্বের বিষয়।

T A Salim
মোবাইল: 01816-142836
#শিল্পেরবাংলা

শুভ সকালকানাইনগর সরকারি প্রাথমিক(সিংগাইর, মানিকগঞ্জ) বিদ্যালয়ের* দেয়ালচিত্র ও সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করেছি।...
06/10/2025

শুভ সকাল
কানাইনগর সরকারি প্রাথমিক
(সিংগাইর, মানিকগঞ্জ)
বিদ্যালয়ের* দেয়ালচিত্র ও সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করেছি।

শিশুদের জন্য একটি রঙিন, আনন্দময় পরিবেশ গড়ে তোলার এই যাত্রায় যুক্ত থাকতে পারা আমার জন্য ছিল গর্বের বিষয়।

T A Salim
মোবাইল: 01816-142836
#শিল্পেরবাংলা

চলমান কাজ কানাইনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়  সিংগাইর, মানিকগঞ্জ।  শিল্প দিয়ে বদলে দিচ্ছি শিক্ষার পরিবেশ।  শিশুদের জন্য র...
05/10/2025

চলমান কাজ
কানাইনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
সিংগাইর, মানিকগঞ্জ।

শিল্প দিয়ে বদলে দিচ্ছি শিক্ষার পরিবেশ।
শিশুদের জন্য রঙিন, আনন্দময় ও শিখন-উপযোগী বিদ্যালয় গড়ে তুলতেই আমাদের এই প্রচেষ্টা।
টি.এ. সেলিম
#শিল্প #শিক্ষা #সাজানো_বিদ্যালয় #টি_এ_সেলিম_আর্ট"
যোগাযোগ: 01816-142836

শুভ বিশ্ব শিক্ষক দিবস ২০২৫ শিক্ষা শুধু বইয়ের ভেতর সীমাবদ্ধ নয়,প্রতিটি রঙের তুলিতে, প্রতিটি দেয়ালে—শিক্ষকের হাতেই গড়ে ওঠে...
05/10/2025

শুভ বিশ্ব শিক্ষক দিবস ২০২৫

শিক্ষা শুধু বইয়ের ভেতর সীমাবদ্ধ নয়,
প্রতিটি রঙের তুলিতে, প্রতিটি দেয়ালে—
শিক্ষকের হাতেই গড়ে ওঠে শিশুর ভবিষ্যৎ।

আমি টি.এ. সেলিম
একজন ক্ষুদ্র আর্টিস্ট,
কিন্তু শিক্ষার প্রতি আমার ভালোবাসা বিশাল।
শিক্ষক সমাজকে জানাই গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।

শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড
শিক্ষকের মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হোক প্রতিটি হৃদয়ে

#বিশ্বশিক্ষকদিবস

#শ্রদ্ধাশিক্ষককে #নোয়াখালীবিভাগচাই

04/10/2025

৫ ই অক্টোবর
বিশ্ব শিক্ষক দিবস ২০২৫
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা সকল শিক্ষককে

*একজন শিক্ষক শুধু পাঠই পড়ান না,
তিনি আলোকিত করেন চিন্তার পথ।
গড়ে তোলেন মানুষ, জাতি ও ভবিষ্যৎ।*

আমি, টি.এ. সেলিম
শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি সেই সকল শিক্ষককে
যাঁদের হাতে গড়া আলোই আমাদের এগিয়ে যেতে শিখিয়েছে।

শুধু আজ নয়, প্রতিদিন শিক্ষককে সম্মান করি।

শুভ বিশ্ব শিক্ষক দিবস!

#বিশ্বশিক্ষকদিবস




#শিক্ষকেরসম্মান

04/10/2025

চলমান কাজ
কানাইনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
সিংগাইর, মানিকগঞ্জ।

শিল্প দিয়ে বদলে দিচ্ছি শিক্ষার পরিবেশ।
শিশুদের জন্য রঙিন, আনন্দময় ও শিখন-উপযোগী বিদ্যালয় গড়ে তুলতেই আমাদের এই প্রচেষ্টা।
টি.এ. সেলিম
#শিল্প #শিক্ষা #সাজানো_বিদ্যালয় #টি_এ_সেলিম_আর্ট"
যোগাযোগ: 01816-142836

চলমান কাজ কানাইনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সিংগাইর, মানিকগঞ্জ শিশুরা আনন্দের মধ্য দিয়ে শিখবে, খেলবে আর গড়ে উঠবে সৃজনশী...
04/10/2025

চলমান কাজ
কানাইনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সিংগাইর, মানিকগঞ্জ

শিশুরা আনন্দের মধ্য দিয়ে শিখবে, খেলবে আর গড়ে উঠবে সৃজনশীল মন নিয়ে—
এই স্বপ্ন নিয়েই বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষ সাজানো হয়েছে রঙিন দেয়ালচিত্রে।

এখানে আছে অক্ষর, ছবি, প্রকৃতি আর শিশুর হাসিমুখ—
যা শিশুদের পড়াশোনার প্রতি আগ্রহী করে তুলবে আরও বেশি।

টি.এ. সেলিম
যোগাযোগ: 01816-142836
#শিশুরশিক্ষা #শিল্পীরস্পর্শে_বিদ্যালয়

চলমান কাজ শিশুদের স্বপ্ন যেন রঙে ভরে ওঠে শিক্ষাঙ্গন শুধু লেখাপড়ার নয়, শিল্প-সংস্কৃতিরও জায়গা — এই বিশ্বাস থেকেই আমাদের স...
04/10/2025

চলমান কাজ
শিশুদের স্বপ্ন যেন রঙে ভরে ওঠে
শিক্ষাঙ্গন শুধু লেখাপড়ার নয়, শিল্প-সংস্কৃতিরও জায়গা — এই বিশ্বাস থেকেই আমাদের স্কুল দেয়ালে রঙের ছোঁয়া।
স্থান: কানাইনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সিংগাইর, মানিকগঞ্জ
T A Salim
📞 যোগাযোগ: 01816142836

শিশুদের শৈল্পিক বিকাশে এ ধরনের উদ্যোগ ছড়িয়ে পড়ুক সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।

#মানিকগঞ্জ #শিশুর_স্বপ্ন #বাংলার_রঙ #শিক্ষাঙ্গনে_শিল্প

রং নাম্বার টি.এ. সেলিম মহাখালীর ছোট্ট একটি মেসে আমরা চারজন থাকতাম—আমি, লেদু, পায়েল ও রায়হান। পায়েল আর রায়হান মামা-ভা...
03/10/2025

রং নাম্বার
টি.এ. সেলিম

মহাখালীর ছোট্ট একটি মেসে আমরা চারজন থাকতাম—আমি, লেদু, পায়েল ও রায়হান। পায়েল আর রায়হান মামা-ভাগিনা, দুজনেই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করত। আর লেদু চাকরি করত একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে।

একদিন লেদু অফিসের কাজে কাস্টমারকে ফোন করতে গিয়ে ভুল করে একটি রং নাম্বার ডায়াল করে বসে। ফোন ধরল একজন মেয়ে—তার নাম রিমি। সেখান থেকেই শুরু হলো লেদু আর রিমির পরিচয়, ধীরে ধীরে কথোপকথন।

রিমি প্রতিদিন লেদুকে দুঃখের গান শোনাতো। কণ্ঠটা সত্যিই মধুর ছিল। লেদুর খুব ভালো লাগল। আলাপের এক পর্যায়ে লেদু জানালো—সে অবিবাহিত! এমনকি রিমিকে প্রতিশ্রুতি দিল, “তোমাকে আমি বিয়ে করব।”

অন্যদিকে, রিমি নিজের জীবনের গল্প বলল। সে স্বামী-পরিত্যক্তা। বিয়ে হলেও সন্তান হয়নি। এখন একটি আবাসিক মাদ্রাসায় ছাত্রদের জন্য রান্না করে জীবন চলে। সে নিজেকে সাধারণ মেয়ে বলে পরিচয় দিল—গায়ের রং কালো, পড়াশোনা কম, তেমন সুন্দরী নয়।

কিন্তু লেদু এসবকে বিশ্বাস করল না। সে ভেবেই নিল রিমি নিশ্চয়ই সুন্দরী, স্মার্ট আর শিক্ষিতা। তার কণ্ঠে মুগ্ধ লেদু বারবার বলত, “তুমি যেমনই হও, আমি তোমাকে বিয়ে করব।”

অবশেষে, অনেকদিন মোবাইলে কথা বলার পর তারা দেখা করার সিদ্ধান্ত নিল।

দিনক্ষণ ঠিক হতেই লেদু মহা উচ্ছ্বসিত। সারারাত ঘুমায়নি। ভোরে উঠে শেভ করল, সেলুনে গিয়ে সাইড কাট দিল, পাকা চুলগুলো কালো ডাই করে নিল। বিদেশি সুগন্ধি মেখে সাদা শার্ট, কালো প্যান্ট আর চকচকে জুতো পরে সম্পূর্ণ পরিপাটি রূপে হাজির হলো। কলিগদেরও আগেই বলে রেখেছিল—আজ তার বড়ো একটা দেখা আছে।

আমি খুব আগ্রহ দেখালেও লেদু শর্ত দিল—আমি যেন তার গোপন কথা না বলি। কারণ বাস্তবে লেদু বিবাহিত, গ্রামের বাড়িতে তার স্ত্রী আর এক ছেলে-মেয়ে রয়েছে। আমি শর্তে রাজি হলাম এবং সঙ্গ দিলাম।

মহাখালীর এক মিষ্টির দোকানে ঠিক হলো দেখা। রিমির আসতে দেরি হচ্ছিল, তাই লেদু বারবার ফোন করে জিজ্ঞেস করছিল, “কত দূরে আছো?”

অবশেষে এক সময় দোকানের দরজা দিয়ে ঢুকল এক মহিলা। লাল শাড়ি, হাতে চুড়ি, কানে লম্বা দুল, তেলে খোঁপা বাঁধা চুল, পায়ে ফুল-কাটা স্যান্ডেল। মোবাইল কানে নিয়ে বলছে—“লেদু, তুমি কোথায়?”

লেদু তাকিয়ে রইল স্তব্ধ হয়ে। এ যে রিমি! অথচ লেদু যেরকম কল্পনা করেছিল, তার সঙ্গে বাস্তবের রিমির কোনও মিল নেই। চোখ দুটো লাল হয়ে উঠল, যেন এখনই কান্নায় ভেঙে পড়বে। সব স্বপ্ন এক মুহূর্তে চুরমার হয়ে গেল।

রিমির সঙ্গে কিছুক্ষণ বসা, মিষ্টি খাওয়া হলো। কিন্তু আনন্দের বদলে লেদু বেশি লজ্জিত হলো—কারণ তার কলিগরা সঙ্গে এসেছিল।

আমি দূর থেকে সব দেখলাম, তারপর চুপচাপ চলে এলাম। যাওয়ার আগে লেদু আবারও অনুরোধ করল—“পায়েল আর রায়হানকে যেন কিছু বলিস না।”

(চলবে)

#রংনামার #টিএসেলিম #বাংলাগল্প #রঙ #মানবিকগল্প

03/10/2025

চলমান কাজ
শিশুদের স্বপ্ন যেন রঙে ভরে ওঠে
শিক্ষাঙ্গন শুধু লেখাপড়ার নয়, শিল্প-সংস্কৃতিরও জায়গা — এই বিশ্বাস থেকেই আমাদের স্কুল দেয়ালে রঙের ছোঁয়া।
স্থান: কানাইনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সিংগাইর, মানিকগঞ্জ
T A Salim
📞 যোগাযোগ: 01816142836

শিশুদের শৈল্পিক বিকাশে এ ধরনের উদ্যোগ ছড়িয়ে পড়ুক সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।

#মানিকগঞ্জ #শিশুর_স্বপ্ন #বাংলার_রঙ #শিক্ষাঙ্গনে_শিল্প

নোয়াখালী বিভাগ চাই ✊  এই দাবি আমাদের ন্যায্য অধিকার, উন্নয়ন ও সম্মানের প্রতীক।  আমরা চাই প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ, স্থানী...
03/10/2025

নোয়াখালী বিভাগ চাই ✊
এই দাবি আমাদের ন্যায্য অধিকার, উন্নয়ন ও সম্মানের প্রতীক।
আমরা চাই প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ, স্থানীয় মানুষের সেবা ও সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত হোক।

✅ নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষ্মীপুর, ভোলা – সবাই একসাথে
📣 আওয়াজ তুলুন: "নোয়াখালী বিভাগ চাই"
📲 শেয়ার করুন, মন্তব্য করুন, সাপোর্ট জানান!

🎨 *T.A. Salim Art*
📞 01816142836
#নোয়াখালীবিভাগচাই

02/10/2025

(মুখ বন্ধ)

রাত আনুমানিক ৯টা। পুরোনো বাইকটি নিয়ে বের হলাম আমিশাপাড়া বাজারের উদ্দেশ্যে। রাস্তা পিচঢালা হলেও বড় বড় গর্তে ভরা। আমার বাইকের সামনের হেডলাইটও খুব একটা আলো দেয় না, নিভু নিভু করে জ্বলে। এ বাইকটিই আমাকে প্রায় ১ যুগেরও বেশি সঙ্গ দিয়েছে।
হেডলাইটের দুর্বল আলো আর রাস্তাঘাটের বেহাল অবস্থার কারণে ধীরে ধীরে চলতে হচ্ছিল।

আমাদের দেশে সড়ক নির্মাণ ও মেরামতে যে খরচ দেখানো হয় তার তিনগুণ বেশি বাজেট ধরা হয়, অথচ বাস্তবে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানগুলো সেই বাজেটের অল্প অংশও খরচ করে! ফলে এই দেশের রক্ষকরাই হয়ে যায় ভক্ষক।

যাই হোক, মূল কথায় আসি—
বাইক নিয়ে আমিশাপাড়ার দিকে যাচ্ছি। গ্রামীণ রাস্তায় তখন তেমন লোকজন নেই। হঠাৎ মাঝপথে একজন হাত তুলে আমাকে থামালেন। তাঁর মুখমণ্ডল গোল, মুখভর্তি কাঁচা দাড়ি, চোখেমুখে আকুতির ছাপ। তিনি বললেন—
“ভাই, আপনি কি আমিশাপাড়া যাচ্ছেন? সেখানে মাহফিল হচ্ছে, আমিও যেতে চাই। যদি আমাকে সঙ্গে নিতেন।”

আমি তাঁকে বাইকে তুলে নিলাম। যেতে যেতে আলাপ শুরু করলাম। জানতে চাইলাম, তিনি কোথায় থাকেন?
লোকটি জানালেন, তিনি এখানকার এক মসজিদের মুয়াজ্জিন, সকালবেলা শিশুদের মক্তবে পড়ান।

আমি বললাম, “এত রাতে মাহফিলে যাচ্ছেন, ফিরবেন কীভাবে?”
তিনি হেসে বললেন, “আপনি এখন নিয়ে যাচ্ছেন, ফেরার ব্যবস্থা হয়তো আল্লাহ করে দেবেন।”

আমি তাঁর কাছে জানতে চাইলাম, বেতন কত পান?
তিনি জানালেন, মাস শেষে তাঁকে ৪ হাজার টাকা দেওয়ার কথা।

“খাওয়া-দাওয়া কোথায় করেন?”— আমি আবার জানতে চাই।
তিনি হালকা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললেন,
“আসলে খাওয়াদাওয়ায় খুবই কষ্ট হয় ভাই। এখানে কেউ খুব একটা খাওয়াতে চায় না। ধাক্কাধাক্কি করে থাকতে হয়। গত দুই-তিন দিন নাশতাও করতে পারিনি, অনেক সময় না খেয়েও থাকতে হয়।”

আমি অবাক হলাম। কারণ আমাদের এই অঞ্চলটি ধনাট্য এলাকা। বিদেশ কর্মরত মানুষের সংখ্যাও কম নয়। মসজিদগুলোয় দান-চাঁদার অভাব নেই— টাইলস করা, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত, সব কিছুতেই আধুনিকতা। তবুও মুয়াজ্জিনের মতো একজন মানুষের এই অবস্থা!

আমি আবার প্রশ্ন করলাম, “আপনার কথা সত্যি তো? এখানে তো অনেক সামর্থ্যবান মানুষ আছেন!”
লোকটি উত্তর দিলেন,
“সবই ঠিক আছে ভাই, কিন্তু আমরা মুয়াজ্জিন, ইমাম— আমাদের ক্ষেত্রে সব হিসাবটাই কাটা কাটা। কেউ তেমন খোঁজ নেয় না।”

কথোপকথনে জানতে পারলাম, তাঁর বাবা আগে গাড়ি চালাতেন, কিন্তু এক দুর্ঘটনায় এখন শয্যাশায়ী। সংসারের দায়িত্ব তাঁর কাঁধে। ভালো আয় না থাকায় দেশের বাইরে যাওয়ার সুযোগও হয়নি।
তিনি আরও জানালেন, আরবি মাধ্যমে মাস্টার্স শেষ করেছেন।

আমি তাঁকে সাহস দিলাম
“ধৈর্য ধরুন। হয়তো আপনি নতুন এসেছেন, তাই মানুষ এখনো ভালোভাবে চেনে না। আস্তে আস্তে সব ঠিক হয়ে যাবে।”

কথা বলতে বলতে আমিশাপাড়া বাজারে পৌঁছালাম। তিনি বাইক থেকে নেমে সালাম দিয়ে চলে গেলেন।

পরিশেষে
আমাদের সমাজে কিছু মসজিদে প্রতি মাসে লাখ টাকারও বেশি দান আসে। মসজিদগুলো সাজানো-গোছানো, আধুনিক। কিন্তু যারা মসজিদের খেদমত করেন— মুয়াজ্জিন, ইমাম, মক্তবের শিক্ষক— তাঁদের খবর কি আমরা রাখি?
তাঁদের দুঃখ-কষ্টের খোঁজ নেওয়াটাই আমাদের সবার নৈতিক দায়িত্ব।

✍️ টি এ সেলিম
📞 01816142836

#মুখবন্ধ #বাস্তবকথা #মানুষেরগল্প #ইমাম #মুয়াজ্জিন #মসজিদ #সচেতনতা #মানবিকতা #সমাজপরিবর্তন #আমাদেরদায়িত্ব

Address

Dhaka
1200

Telephone

+8801816142836

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when T a Salim Art posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to T a Salim Art:

Share