দৈনিক খবর প্রতিদিন

দৈনিক খবর প্রতিদিন Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from দৈনিক খবর প্রতিদিন, News & Media Website, Adabor, Dhaka.

৬ মাসের শিশুকে খুন করল মা[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের পশ্চিম পলাশ...
15/09/2025

৬ মাসের শিশুকে খুন করল মা
[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের পশ্চিম পলাশবাড়ী গ্রামে মায়ের হাতে ছয় মাস বয়সী এক শিশু কন্যা খুন হওয়ার মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে।

আজ সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ছয়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, বাবুল চন্দ্র রায়ের (৪০) স্ত্রী তুলসী রানী (২৫) মানসিক রোগে ভুগছিলেন।

সকালে হঠাৎ মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়লে ঘরে থাকা ছুরি দিয়ে নিজের ছয় মাস বয়সী কন্যা শিশুকে জবাই করে হত্যা করে ঘরের বাইরে ফেলে দেন।

স্থানীয়রা আরও জানান, প্রায় সাত বছর আগে বাবুলের সঙ্গে তুলসী রানীর বিয়ে হয়। তার বাবার বাড়ি নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার চৌমুহনী দলুয়া গ্রামে। তাদের আরেকটি পাঁচ বছরের কন্যা সন্তান রয়েছে।

খবর পেয়ে তারাগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে শিশুর লাশ উদ্ধার করে এবং মা তুলসী রানীকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।

তারাগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এম এ ফারুক বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহত শিশুর লাশ ও তার মাকে থানায় আনা হয়েছে।

প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মা মানসিক ভারসাম্যহীন অবস্থায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। তবে এর পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। শিশুর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

আমতলীতে অবৈধভাবে মজুদ করা সার আটক [[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]][[[গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমতলী থানা পুলিশ এবং আমতলী উপজেলা উপ...
14/09/2025

আমতলীতে অবৈধভাবে মজুদ করা সার আটক
[[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]][[[
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমতলী থানা পুলিশ এবং আমতলী উপজেলা উপ-সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মোঃ জিয়াউর রহমান এর যৌথ অভিযানে আমতলী উপজেলার উত্তর তক্তাবুনিয়া ২নং ওয়ার্ডের মহিলা ইউপি সদস্যের বাড়ি থেকে ৬২ বাষট্টি বস্তা বিভিন্ন প্রকার সরকারি সার জব্দ করা হয়েছে।

জব্দকৃত সার মজনু চৌকিদার (৬০) পিতা মৃত কালু চৌকিদারের বাড়ি এবং তার মুরগির খামার হতে ডিলারশিপ ছাড়া অবৈধ ভাবে মজুদ করা ৬২ বস্তা বিভিন্ন প্রকার সরকারি সার জব্দ করা হয়। জব্দকৃত সারের সরকারি মূল্য ৮০২৫০ (আশি হাজার দুইশত পঞ্চাশ) টাকা।পুলিশ আসার সংবাদ পেয়ে মজনু চৌকিদার ও তার স্ত্রী হেনা আক্তার বুলবুল (হলদিয়া ইউনিয়ন ১,২ ও ৩ নং ওয়ার্ড সংরক্ষিত মেম্বার পালিয়ে যায়।

এ বিষয়ে আমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ জগলুল হাসান জানান, জব্দকৃত সার আমতলী থানায় নিয়ে আসা হয়েছে এবং অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

ভূরুঙ্গামারীতে কৃষকদের সড়ক অবরোধ সারের দাবিতে [[[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]]]]কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে সারের সংকট মোক...
14/09/2025

ভূরুঙ্গামারীতে কৃষকদের সড়ক অবরোধ সারের দাবিতে
[[[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]]]]
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে সারের সংকট মোকাবেলায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে শতাধিক কৃষক।

রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে পাইকেরছড়া ইউনিয়নের শহীদ মোড় এলাকায় ভূরুঙ্গামারী-সোনাহাট স্থলবন্দর সড়কে গাছের গুড়ি ফেলে প্রায় দুই ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে রাখেন কৃষকেরা। এতে সোনাহাট সেতুর দুই প্রান্তে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয় এবং চরম ভোগান্তিতে পড়েন যাত্রীরা।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়া কৃষকেরা জানান, চলতি আমন মৌসুমে ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি ও ডিএপি সারের চরম সংকট দেখা দিয়েছে। দোকান ঘুরেও কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ সার পাচ্ছেন না তারা। কোথাও সার মিললেও তা অতিরিক্ত দামে বিক্রি হচ্ছে, যা তাদের নাগালের বাইরে।

এক কৃষক বলেন, "এই সময় ধান গাছে ইউরিয়া ও টিএসপি প্রয়োগের সময়। কিন্তু বাজারে সার নেই। এতে ফসল মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়বে এবং উৎপাদন ব্যয়ও বেড়ে যাবে।"

কৃষকদের অভিযোগ, সরকারি গুদামে সার থাকলেও ডিলারদের অনিয়ম, সরবরাহ ব্যবস্থার দুর্বলতা এবং প্রশাসনের নজরদারির অভাবেই এই সংকট তৈরি হয়েছে।

খবর পেয়ে ভূরুঙ্গামারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দীপ জন মিত্র, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আব্দুল জব্বার ও থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল হেলাল মাহমুদ ঘটনাস্থলে গিয়ে কৃষকদের সঙ্গে কথা বলেন।

ইউএনও দীপ জন মিত্র বলেন, "কৃষকদের দাবির প্রেক্ষিতে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। কৃষকরাও প্রশাসনের আশ্বাসে সড়ক অবরোধ তুলে নিয়েছেন।"

এদিকে স্থানীয় কৃষকদের দাবি, জরুরি ভিত্তিতে সার সরবরাহ নিশ্চিত না হলে ফলন কমে যাবে এবং কৃষকরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

যুবদল নেতার বিরুদ্ধে সাবেক স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]]]][অথ-সম্পদ লুট, ধর্মান্তরিত করে ব...
14/09/2025

যুবদল নেতার বিরুদ্ধে সাবেক স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন
[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]]]][
অথ-সম্পদ লুট, ধর্মান্তরিত করে বিয়ে ও জোরপূর্বক ডিভোর্সের অভিযোগ ,মুন্সীগঞ্জ যুবদলের সদস্য সচিব মোজাম্মেল হক মুন্নার বিরুদ্ধে সাবেক স্ত্রী মৌসুমী হকের অভিযোগে তোলপাড় শুরু হয়েছে। রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মুন্সীগঞ্জ প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি জানান, ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করার পর স্বর্ণালংকার, নগদ অর্থ ও একটি ফ্ল্যাট দখলে নিয়ে জোরপূর্বক ডিভোর্স দিয়েছেন যুবদল নেতা মুন্না।

সংবাদ সম্মেলনে মৌসুমী হক অভিযোগ করেন,
২০১১ সালে প্রথমে এফিডেভিটের মাধ্যমে তাদের বিয়ে হয়। এরপর বিভিন্ন স্থানে সংসার করার পর ২০২১ সালে ধর্মান্তরিত করে তাকে পুনরায় বিয়ে করেন মুন্না। সেই সময় মৌসুমী দাস থেকে তার নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় মৌসুমী হক। বিয়ের পর থেকেই বিভিন্ন সময়ে ১৮ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ টাকা হাতিয়ে নেন মুন্না। এছাড়া রাজধানীর উত্তরা এলাকায় মৌসুমীর মালিকানাধীন একটি ফ্ল্যাট দখলে নেন তিনি।

ভুক্তভোগী নারী অভিযোগ করেন, গত বছরের ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর থেকে মুন্নার আচরণ পরিবর্তন হতে থাকে। চলতি বছরে এক পর্যায়ে জোরপূর্বক তাকে ডিভোর্স দেন। ডিভোর্সের পর লুটে নেওয়া সম্পদ ফেরত চাইলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন এবং দখলে রাখা ফ্ল্যাট ছাড়তে অস্বীকৃতি জানান। এ ঘটনায় আদালতে মামলা করলেও তাকে নানা সময়ে হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে দাবি করেন মৌসুমী।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, মুন্না তাকে ছাড়াও আরও তিনটি বিয়ে করেছেন, যার মধ্যে একই পরিবারের দুই বোনও রয়েছেন। বর্তমানে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদান করছেন তিনি।

এ বিষয়ে একাধিকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও মুন্সীগঞ্জ জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মোজাম্মেল হক মুন্নাকে পাওয়া যায়নি।ভুক্তভোগী নারী সংবাদ সম্মেলনে অর্থ-সম্পদ ফেরতসহ ন্যায্য বিচারের দাবি জানান।

স্বামী পরে পুত্র মারা যাওযারপর বাড়ি থেকে শাশুড়িকে বের করে দিল পুত্রবধু  [[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]]]]]]১৪ সেপ...
14/09/2025

স্বামী পরে পুত্র মারা যাওযারপর বাড়ি থেকে শাশুড়িকে বের করে দিল পুত্রবধু
[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]]]]]]
১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ রবিবার বিকাল ৫ ঘটিকায় গাজীপুর-শ্রীপুর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন ভুক্তভোগী শ্বাশুড়ি খুকি আক্তার।

তিনি বলেন দীর্ঘ ২৩ বছর আগে আমার স্বামী সেকান্দর আলী মারা যায়। আমি আমার স্বামীর মৃত্যুর পর আমার একমাত্র পুত্র নাজিম উদ্দীন এবং দুই মেয়ে শাহিনুর ও কোহিনুর কে নিয়ে অবর্ণনীয় কষ্ট করে লালনপালন করে বড় করি ও বিয়ে সাদি দেই। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস গত ৮ মাস আগে আমার একমাত্র পুত্র নাজিম উদ্দীন কোনো এক অজানা রোগে হঠাৎ মারা যায়। এর পর থেকেই আমার কপালে জুটল অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্ট ও জ্বালা-যন্ত্রণা। আমার মৃত পুত্রের বধু শেফালী আক্তার প্রতিনিয়তই আমাকে অসহনীয় অত্যাচার ও জ্বালা যন্ত্রণা করে। বর্তমানে আমাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে।আমি আমার মেয়েদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে থাকি।আমার মেয়ের জামাইরা বর্তমানে আমার ভরনপোষণ করছে।সে প্রতিনিয়তই আমাকে মারধর করত। সে তার নিজের শিশু বাচ্চাদেরকে মেরে আমাকে দোষী করত।এক দিন সে ওড়না দিয়ে আমার গলায় ফাঁসি দিয়ে আমাকে হত্যা করতে চেয়েছিল।আমাকে আমার স্বামী সত্ব ও পুত্র সত্ব প্রাপ্ত সম্পত্তির অধিকার দেয় না। বাড়ি থেকে বাড়ি ভাড়া উঠাইতে দেয় না। সে সব বাড়ি ভাড়া একাই জোরে নিয়ে যায়।আদালত ও থানা আমার নামে ও আমার মেয়েদ্বয়ের নামে এমনকি মেয়েদের জামাইদের নামেও অসংখ্য মিথ্যা মামলা দিয়েছে।
এই ব্যাপারে আমি সকল আনসৃঙ্খলা বাহিনী এবং যথাযথ কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা কামনা করছি।

চুরি হওয়া রিকশা থানা থেকে ফেরত পেতে গহনা বন্ধক[[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]ময়মনসিংহের এক তরুণ অটোরিকশা চালক রামি...
14/09/2025

চুরি হওয়া রিকশা থানা থেকে ফেরত পেতে গহনা বন্ধক
[[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]
ময়মনসিংহের এক তরুণ অটোরিকশা চালক রামিম (১৮) তার জীবনের একমাত্র ভরসার অটোরিকশা চুরি যাওয়ার পর যখন সেটি উদ্ধার হলো, তখন মনে হয়েছিল দুর্দশার অবসান ঘটবে। কিন্তু গাড়ি ফেরত পেলেও নতুন ভোগান্তি শুরু হয়েছে তার জন্য। গত ৬ সেপ্টেম্বর রাতে ময়মনসিংহের পাগলা থানার নিগুয়ারী এলাকা থেকে চুরি হয় রামিমের অটোরিকশা।

এ ঘটনায় তিনি একাধিক থানায় ছুটোছুটি করেন। অবশেষে ১২ সেপ্টেম্বর সকালে গাজীপুরের শ্রীপুর পৌর এলাকার বৈরাগীচালা থেকে গাড়িটি উদ্ধার করা হয়। শ্রীপুর মডেল থানার এসআই মতিউর রহমান চোরসহ অটোরিকশাটি জব্দ করে থানায় নিয়ে আসেন। অটোরিকশা ফিরে পাবেন ভেবে স্বস্তি পেলেও থানায় গিয়ে নতুন বিপদে পড়েন রামিম। তার অভিযোগ, গাড়ি ছাড়িয়ে নিতে হলে তাকে ২০ হাজার টাকা দাবি করেন এসআই মতিউর। গরিব পরিবারের পক্ষে এত টাকা জোগাড় করা সম্ভব না হলেও অনেক কষ্টে ১৭ হাজার টাকা ধার করে ও বড় ভাবির গয়না বন্ধক রেখে তিনি তুলে দেন পুলিশের হাতে।

কোনো রশিদ বা লিখিত প্রমাণ ছাড়াই টাকা গ্রহণ করেন এসআই। গাড়ি ফেরত পেলেও দেখা যায়, ৫টি ব্যাটারির মধ্যে ৩টি নেই। এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে এসআই মতিউর ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন, এখনই চলে যাও, না হলে আরও সমস্যা হবে। এসআইয়ের বক্তব্য অভিযোগের বিষয়ে এসআই মতিউর রহমান বলেন, ওসি স্যারকে জানিয়েছি। সিসিটিভি দেখে বোঝা যাবে ব্যাটারি কে নিয়েছে। আর তিনটি ব্যাটারির দাম অনেক। তাই কিছু

টাকা রাখা হয়েছে। বাকি টাকা দিয়ে ব্যাটারি কিনে দেওয়া হবে। পরিবারের ক্ষোভ রামিমের পরিবারের অভিযোগ, গাড়ি উদ্ধারের নামে তাদের কাছ থেকে জোর করে টাকা আদায় করা হয়েছে। তারা বলেন, আমরা কোনো অপরাধ করিনি। তবুও আমাদের সঙ্গে চাঁদাবাজির মতো আচরণ করা হলো। পুলিশের আশ্বাসএ বিষয়ে শ্রীপুর মডেল থানার ওসি আব্দুল বারিক বলেন,

এমন ঘটনা হয়ে থাকলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গাজীপুর জেলা পুলিশ সুপার ড. চৌধুরী মো. জাবের সাদেক বলেন, চুরি হওয়া মালামাল প্রকৃত মালিককে বুঝিয়ে দেওয়ার নিয়ম রয়েছে।

বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। অটোরিকশা চালক রামিমের অভিজ্ঞতা আবারও প্রমাণ করে সাধারণ মানুষের জন্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দ্বারস্থ হওয়া কতটা দুঃসহ হতে পারে। তদন্ত ও বিচার দাবি করেছেন ভুক্তভোগী পরিবার।

স্ত্রীকে ধর্ষণ স্বামীকে হত্যার দায়একজন গ্রেফতার [[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]কক্সবাজার শহরে স্ত্রীকে ঘর থেকে বের...
14/09/2025

স্ত্রীকে ধর্ষণ স্বামীকে হত্যার দায়
একজন গ্রেফতার
[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]]
কক্সবাজার শহরে স্ত্রীকে ঘর থেকে বের করে দেওয়াকে কেন্দ্র করে বাকবিতণ্ডার জেরে রঞ্জন চাকমা (৩৮)কে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে বিরেল চাকমা (৩৫)। পরে রঞ্জনের স্ত্রীকে ধর্ষণ করা হয়।
এ ঘটনায় ঘাতক বিরেল চাকমাকে গ্রেফতার করেছে কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশ। হত্যায় ব্যবহৃত দা উদ্ধার করা হয়েছে।
১৩ সেপ্টেম্বর (শনিবার) রাত সাড়ে ১২টার দিকে কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের উত্তরণ আবাসিক এলাকায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত রঞ্জন চাকমা ও তার স্ত্রী কালো দেবী চাকমা রাঙামাটি জেলার বাসিন্দা। কয়েকদিন আগে পাওনা টাকা আদায়ের কাজে কক্সবাজার এসে তারা বিরেল চাকমার বাসায় অবস্থান করছিলেন।
জানা যায়, বিরেল চাকমা কয়েকদিন ধরে কালো দেবীকে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন। এতে রাজি না হওয়ায় তিনি ক্ষুব্ধ হন। ঘটনার রাতে বিরেল ও রঞ্জন চাকমা একসাথে মদ্যপান করছিলেন। একপর্যায়ে মাতাল অবস্থায় বিরেল কালো দেবীকে ঘর থেকে বের হয়ে যেতে বলেন। তখন রঞ্জনের সঙ্গে বিরেলের বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে বিরেল ধারালো দা দিয়ে রঞ্জনের মাথা ও গলায় সজোরে কোপ দেন। এতে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।
পরবর্তীতে রঞ্জনের স্ত্রী বাধা দিতে গেলে তার হাতে আঘাত লাগে। এরপর তাকে ঘরের বাইরে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে বিরেল। পরে কালো দেবী কৌশলে বাইরে বের হয়ে চিৎকার করলে স্থানীয়রা এগিয়ে আসেন এবং বিরেলকে পালানোর সময় আটক করে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেন।
কক্সবাজার সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ ইলিয়াস খান জানান, গ্রেফতারকৃত আসামির বিরুদ্ধে হত্যা ও ধর্ষণসহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু হয়েছে। তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে এবং ধর্ষণের আলামত থাকায় ভুক্তভোগী নারীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

বড়লেখায় নারীর  ফাঁদে ব্যবসায়ী হয়েছে প্রতারণা মামলা[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]মৌলভীবাজারের বড়লেখায় শাহবাজপুর ইউন...
13/09/2025

বড়লেখায় নারীর ফাঁদে ব্যবসায়ী হয়েছে প্রতারণা মামলা
[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]
মৌলভীবাজারের বড়লেখায় শাহবাজপুর ইউনিয়নে তালাকপ্রাপ্ত এক নারীর ফাঁদে পড়ে এক ব্যবসায়ীর স্ত্রী সেলিনা বেগম বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলা দায়ের হয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই নারী কৌশলে ব্যবসায়ীর সঙ্গে লেনদেন ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলে এবং পরবর্তীতে দারিদ্রতা প্রলোভন দেখিয়ে আর্থিক সুবিধা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে।

ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী অভিযোগ করে বলেন, তিনি প্রতারণার শিকার হয়েছেন। তবে অভিযুক্ত নারী দাবি করেছেন,আমি ভুল করেছি সবকিছুই স্বেচ্ছায় হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।ব্যবসায়ী স্ত্রী সাংবাদিককে বলেন, আমার স্বামীর রসমেলার এক মিষ্টান্ন ব্যবসায়ীন তার সাথে পারিবারিক সম্পর্ক গড়ে নানা বিপদ-আপদ দেখিয়ে নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার ও বাকিতে মালামাল ক্রয়সহ নানা কৌশলে ৪ লাখ ৯০ হাজার টাকা ধার নেন বিয়ানীবাজারের এক তরুণী তালাক প্রাপ্ত নারী। ঋণ নেওয়া টাকা ও বাকিতে নেওয়া পণ্যের মূল্য পরিশোধ ও স্বর্ণালংকার ফেরত চাওয়ায় ওই তরুণী বিধবা ও তার বাবা-ভাই ব্যবসায়ির কাছে প্রকাশ্যে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছে।

অবশেষে ভুক্তভোগি ব্যবসায়ীর স্ত্রী সুরাইয়া রহমান তমা বৃহস্পতিবার হুছনা আক্তার সেলিনা ও তার বাবা-ভাইয়ের বিরুদ্ধে বড়লেখা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চাঁদাবাজি ও প্রতারণা মামলা করেছেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে পরবর্তী ধার্য্য তারিখের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে মৌলভীবাজার সিআইডি পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, সুরাইয়া রহমান তমা বড়লেখা উপজেলার গ্রামতলা গ্রামের সহির উদ্দিনের মেয়ে। প্রায় ১০ বছর পূর্বে বরিশালের বাসিন্দা মাহমুদ হোসেন মামুনের সাথে তার বিয়ে হয়েছে। মাহমুদ হোসেন মামুন বেশ কয়েক বছর ধরে বড়লেখা উপজেলার শাহবাজপুর বাজারে রসমেলা নামক মিষ্টির দোকান পরিচালনা করছেন। প্রায় দুই মাস আগে বিয়ানীবাজার উপজেলার জলঢুপ কমলাবাড়ি এলাকার সাহাবুল ইসলামের মেয়ে হুছনা আক্তার সেলিনা রসমেলা থেকে পণ্য ক্রয় করেন। প্রায়ই মিষ্টির দোকান থেকে মিষ্টান্নসহ অন্যান্য মালামাল ক্রয়ের সুবাদে ব্যবসায়ী মামুন ও তার স্ত্রীর সাথে সেলিনা সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলেন। ওই সম্পর্কের সুযোগে বাকিতে পণ্য ক্রয় ও নানা বিপদ-আপদ দেখিয়ে মামুনের কাছ থেকে টাকা ধার নিতে থাকেন। সেলিনা প্রথমে ধার করা কিছু টাকা ফেরত দিয়ে তাদের আস্থা অর্জন করেন। পরবর্তীতে স্বামীর চিকিৎসার দেনা মেটানোর কথা বলে ২ লাখ টাকা ধার নেন এবং কথা দেন জায়গা বিক্রি করে তা ফেরত দেবেন। পরে আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার কথা বলে বাদীর মেয়ের একভরি ওজনের একটি স্বর্ণের চেইন নেন। এছাড়া বিভিন্ন সময়ে দোকানের মালামাল ও নগদ টাকা মিলে আরও ১ লাখ ২০ হাজার টাকাসহ স্বর্ণালঙ্কারসহ সর্বমোট ৪ লাখ ৯০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন।

ব্যবসায়ী মাহমুদ হোসেন মামুন ধার করা টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার ফেরত চাইলে তা আত্মসাতের উদ্দেশ্যে ফাঁদে ফেলতে সেলিনা তাকে কু-প্রস্তাব দেন। কিন্তু ব্যবসায়ী মামুন এতে রাজি হননি। সেলিনা হুমকি দেন তার প্রস্তাবে রাজি না হলে দাম্পত্য জীবনে ভাঙন ধরাবেন। এরপর ভাই কাওছার আহমদ ও বাবা সাহাবুল ইসলাম কয়েক জনকে নিয়ে ব্যবসায়ী মামুনের দোকানে গিয়ে বলপ্রয়োগ করে ৭০ হাজার টাকার পণ্য ও নগদ ৫০ হাজার টাকা নিয়ে যান। ৫ সেপ্টেম্বর রাতে দোকানে গিয়ে প্রকাশ্যে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। হুমকি দেন,তুমি এই এলাকায় বহিরাগত। এখানে ব্যবসা করতে হলে আমাদের কে চাঁদা দিতে হবে, নইলে ব্যবসা করতে দেব না, রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়াবে।

বড়লেখা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বেঞ্চ সহকারি রিপন আহমদ জানান, আদালত বাদি সুরাইয়া রহমান তমার পিটিশন মামলাটি আমলে নিয়ে তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দিতে মৌলভীবাজার সিআইডি পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন।

গৃহবধূকে কীটনাশক খাইয়ে হত্যা থানায় মামলা করেছে ভাই[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]নাটোরের বাগাতিপাড়ায় পারিবারিক কলহের জেরে আন্ন...
13/09/2025

গৃহবধূকে কীটনাশক খাইয়ে হত্যা
থানায় মামলা করেছে ভাই
[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]
নাটোরের বাগাতিপাড়ায় পারিবারিক কলহের জেরে আন্নি খাতুন (২১) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে।এ ঘটনায় নিহতের ভাই বাদী হয়ে শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকালে আন্নির স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির পাঁচজন এবং অজ্ঞাতনামা ২-৩ জনকে আসামি করে থানায় মামলা দায়ের করেছেন।

মামলার এজাহারে বাদী বোরহানুল ইসলাম উল্লেখ করেন,প্রায় দুই বছর আগে উপজেলার পাঁকা ইউনিয়নের বেগুনিয়া গ্রামের পল্টু মন্ডলের ছেলে পরশ মন্ডলের (২৩) সাথে তার বোন আন্নি খাতুনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির লোকজন বিভিন্ন সময় শারীরিক ও মানসিকভাবে তাকে নির্যাতন করত।এজাহারে বলা হয়, ৯ সেপ্টেম্বর ভোরে পরিকল্পিতভাবে আন্নিকে শ্বশুরবাড়ির শয়নকক্ষে আটকে রেখে শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয়।পরে স্বামীর নির্দেশে আন্নির ননদ পলি খাতুনসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা তাকে জোরপূর্বক কীটনাশক পান করায়।

পরিবারের সদস্যরা অসুস্থ অবস্থায় তাকে প্রথমে বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১২ সেপ্টেম্বর রাত ৩টা ১০ মিনিটে কর্তব্যরত চিকিৎসক আন্নিকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের ভাই দাবি করেছেন,মৃত্যুর আগে আন্নি খাতুন ঘটনার বিবরণ নিজ মুখে জানান এবং সেটি তিনি মোবাইলে রেকর্ড করেছেন।তবে আন্নির মৃত্যুর পর থেকে পলাতক থাকায় তার শ্বশুরবাড়ির কারো বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

এ ঘটনায় বাগাতিপাড়া মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) নাজনীন আখতারী বলেন,এজাহার গ্রহণ করা হয়েছে এবং আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।আন্নির লাশের ময়না তদন্ত সম্পূর্ণ হয়েছে বলেও জানান তিনি।

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে অস্ত্র, মাদকসহ ৫ ডাকাত গ্রেপ্তার [[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]]]গাজীপুরের শ্রীপুরে ডাকাতির ...
13/09/2025

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে অস্ত্র, মাদকসহ ৫ ডাকাত গ্রেপ্তার
[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]]]
গাজীপুরের শ্রীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্র, দুটি মোটরসাইকেল ও মাদকসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) গভীর রাতে উপজেলার দক্ষিণ ভাংনাহাটি এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।

পুলিশ জানায়, রাত সাড়ে ৩টার দিকে শ্রীপুর থানার রাত্রিকালীন জরুরি টহল দল (কিলো-৩) গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দক্ষিণ ভাংনাহাটি গ্রামের সাবির বাড়ির উত্তর-পশ্চিমে হেলিপ্যাডসংলগ্ন ফাঁকা জায়গায় অভিযান চালায়। সেখানে কয়েকজন ডাকাত ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তাঁরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মোটরসাইকেল নিয়ে অবস্থান করছিলেন। পুলিশ উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাত দলের সদস্যরা পালানোর চেষ্টা করলে ধাওয়া দিয়ে পাঁচজনকে আটক করা হয়। তবে আরও অন্তত ২-৩ জন পালিয়ে যায়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন,
১. মো. গুলজার (২৪), পিতা- সিকান্দার বাদশা, দক্ষিণ ভাংনাহাটি, শ্রীপুর।
২. আল-আমিন (৩২), পিতা- আক্কাস সিকদার, ভাওয়াল মির্জাপুর, জয়দেবপুর।
৩. ওমর ফারুক (২২), পিতা- গোলাম মোস্তফা, দক্ষিণ ভাংনাহাটি, শ্রীপুর।
৪. আহাম্মেদ (৩৫), পিতা- রবিউল ইসলাম, দক্ষিণ ভাংনাহাটি, শ্রীপুর।
৫. হৃদয় (২৩), পিতা- মৃত শামসুদ্দিন, লোহাগাছ, শ্রীপুর।

উদ্ধারকৃত মালামাল
অভিযান শেষে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে চারটি চাইনিজ কুড়াল (মোটরসাইকেলের হাইড্রলিক ডিস্কের তৈরি ফলা বিশিষ্ট), একটি লোহার তৈরি কাঠের বাটযুক্ত ছেন দা, দুটি মোটরসাইকেল এবং ১০৪ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করে।

এ বিষয়ে শ্রীপুর থানা পুলিশ জানায়, আটক হওয়া গুলজারের দেহ তল্লাশির সময় তাঁর প্যান্টের পকেট থেকে ইয়াবাগুলো উদ্ধার করা হয়।

এই ঘটনায় শ্রীপুর থানায় ডাকাতির প্রস্তুতি ও সংঘবদ্ধ অপরাধের অভিযোগে মামলা (নং-২৭, তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫) দায়ের করা হয়েছে। পাশাপাশি ইয়াবা উদ্ধারের ঘটনায় গুলজারের বিরুদ্ধে মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬ (১) সারণির (১০) ক ধারায় পৃথক মামলা (নং-২৮, তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫) করা হয়েছে।

শ্রীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মহম্মদ আব্দুল বারিক ঢাকা প্রতিদিনকে বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা একটি সংঘবদ্ধ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য। তারা অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে এলাকায় ডাকাতির পরিকল্পনা করছিল। তাদের কাছ থেকে দেশীয় অস্ত্র, মোটরসাইকেল এবং মাদক উদ্ধার করা হয়েছে। ইতিমধ্যে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। যারা পালিয়ে গেছে, তাদের গ্রেপ্তারে বিশেষ অভিযান চলছে। শ্রীপুর ও আশপাশের এলাকায় ডাকাতি কিংবা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে পুলিশ সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। ওসি আরো বলেন অপরাধী যত শক্তিশালী হোক তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।

স্থানীয়রা জানান, দক্ষিণ ভাংনাহাটি এলাকায় সম্প্রতি রাতের বেলা চোর-ডাকাতের উৎপাত বেড়ে গিয়েছিল। এ কারণে সাধারণ মানুষ ভয়ে চলাফেরা করত। অভিযানের পর এলাকায় স্বস্তি ফিরে এসেছে বলে দাবি করেন তারা।

আত্মহত্যা ছাড়া কোন উপায় নেই,যদি আমার পাওনা টাকা না দেয়[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]]]]]]টাকা আত্মসাৎএর অভিযোগ তুলে ব...
13/09/2025

আত্মহত্যা ছাড়া কোন উপায় নেই,
যদি আমার পাওনা টাকা না দেয়
[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]]]]]]]
টাকা আত্মসাৎএর অভিযোগ তুলে ব্যবসায়ী পার্টনারের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করেন তুহিন । শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টার দুর্গাপুর প্রেসক্লাব ভবনে।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, টাকা না পেলে নিশ্চিত আমার মৃত্যু ছাড়া উপায় নাই। আর না হলে আমাকে দেশ ছেড়ে চলে যেতে হবে। প্রতিটা মুহুর্তে পাওনাদারা আমাকে হুমতি ধামকি দিয়ে আসছেন। তিনি তার বক্তব্য আরোও বলেন, উপজেলার মাড়িয়া গ্রামের আমিনুল ইসলামের সাথে ব্যবসায়ী পার্টনার হিসেবে পুকুর খানন ও লীজ নিয়ে মাছ চাষ শুরু করি। এরপর তার পার্টনার আমিনুল ইসলাম ব্যাংকে লোন করবে বলে সব পুকুর তার নামে ডিট করে নেয়। তিনি সরল মনে তা ডিট করে দেন। কয়েক মাস পরে আমিনুল ইসলাম এক এক করে সব পুকুরের মাছ ধরে বিক্রি শুরু করতে থাকে।
এরপর পুকুর খনন ও মাছ চাষের কার্যক্রম নিয়ে ব্যবসায়িক হিসাব নিকাশ মূলধন ও লভ্যাংশ নিয়ে তাদের মধ্যে অন্তর যন্ত্র শুরু হয়। এক পর্যায় তাহা প্রকাশ্য রূপ নেয় ও সংঘাতের সৃষ্টি হয়। এই বিষয়টি নিয়ে গত ২৫ জানুয়ারীয় ২০২১ সালে দুর্গাপুর সাবেক পৌর মেয়র সাইদুর রহমান মন্টুকে জানান। এরপর তিনি মিমাংশার উদ্দোগ নেন। এবং সন্টু, হাতেম আলী ও মকলেস আলীকে নিয়ে একটি বোর্ড গঠন করেন। পরে উভয়ের উপস্থিতিতে হিসাব নিকাশ শেষ ফরেন। সর্বশেষে বিষয়টি চূড়ান্ত ভাবে মিমাংসা ও সমাধানের জন্য পার্টনার তিনজন বোর্ডের উপর দায়িত্ব অর্পন করেন।
সেই বোর্ড আমিনুল হকের কাছ থেকে ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা পাওনা হন পার্টনার ওবায়দুল হক তুহিন । এই মর্মে স্ট্যাম্পে উভয়ের স্বাক্ষর নিয়ে একটি আপোষনামা করা হয়। এরপর দীর্ঘ প্রায় ৪ বছর পার হয়ে গেলেও পাওনা টাকা সে আর দেয়না। টাকা চাইতে গেলে চাঁদাবাজির হুমকি দেয়। এক পর্যায়ে সে আমার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা করেন। সেই মামলায় আমি ৪দিন জেলও খেটেছি। বর্তমানে তিনি পাওনা দারের হুমকি-ধামকির ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
তিনি আরো বলেন, এ টাকা নিয়ে কথা কবলেই পার্টনার আমিনুল হক তার জামায়ের ক্ষমতা প্রভাব খাটান। তার জামাই সরকারী উচ্চপর্যায়ের একজন কর্মকর্তা। এবিষয়ে আমি তার বিরুদ্ধে মাছ চুরির একটি মামলা করেল তথকালিন আওয়ামী লীগের ছত্রছায়ায় থাকা আমিনুল ইসলাম প্রভাব খাটালে সেই মামলাটিও খারিজ করে দেয় আদালত। আমি বর্তমানে নিরুপায় হয়ে পড়েছি। টাকা না পেলে বর্তমানে পাওনাদারের ভয়ে আমাকে আত্মহত্যা করতে হবে নইলে দেশ ছেড়ে পালাতে হবে। এসময় তিনি প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, অধ্যাপক কামলা ও ফজলুর রহমান।

খুনের মীমাংসার টাকা না দেওয়ায় সংঘর্ষ: নারীসহ আহত অর্ধশতাধিক[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]নেত্রনার মদন উপজেলায় খুনের ঘটনার ম...
13/09/2025

খুনের মীমাংসার টাকা না দেওয়ায় সংঘর্ষ: নারীসহ আহত অর্ধশতাধিক
[[[[[[[[[[[[[[]]]]]]]]]]]
নেত্রনার মদন উপজেলায় খুনের ঘটনার মীমাংসায় নির্ধারিত জরিমানার টাকা না দেওয়াকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছে। শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার নায়েকপুর ইউনিয়নের আলমশ্রী গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে নারীসহ অন্তত ৫০ জন আহত হন। গুরুতর আহত ৮ জনকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায়, প্রায় সাত বছর আগে আলমশ্রী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে পাঁচ গোত্রের মধ্যে সংঘর্ষে জিলদার মিয়ার ছেলে বিভেক নিহত হন। এ ঘটনায় নিহতের পরিবার প্রতিপক্ষের ৭৮ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন, যা এখনো আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে।

সালিশে জরিমানা নির্ধারণ, মতবিরোধে রূপ নেয় সংঘর্ষে

ঘটনার দীর্ঘসূত্রিতা নিরসনে দেড় মাস আগে স্থানীয় মাতব্বরদের উদ্যোগে এক সালিশি বৈঠকে বিবেক হত্যা মামলার আপোষ-মীমাংসা হয়। বৈঠকে আসামিপক্ষের পাঁচ গোত্রকে মিলিয়ে নিহতের পরিবারকে ১০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।

তবে ওই পাঁচ গোত্রের একজন, ইউপি সদস্য ফারুক মিয়া টাকা পরিশোধে আগ্রহ দেখালেও অপর গোত্রপ্রধান বিল্লাল মিয়া তা মানতে অস্বীকৃতি জানান। সালিশি বৈঠকে ফারুক মিয়া দাবি করেন, সব গোত্রের টাকা তার হাতে দিতে হবে, যাতে তিনি নিহতের পরিবারকে পরিশোধ করেন। কিন্তু বিল্লাল মিয়া ও তার সমর্থকরা এতে আপত্তি জানান। তারা জানান,

> "আমরা সবাই সরাসরি নিহত পরিবারের হাতে টাকা দিতে চাই, উপজেলা ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে, স্বচ্ছভাবে। কিন্তু ফারুক মিয়া তা মানতে রাজি হননি।"

এই বিরোধের জেরে শুক্রবার বিকেলে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষে দেশীয় অস্ত্রের ব্যবহার হয় এবং বিল্লাল মিয়ার পক্ষের অন্তত ২৫টি বাড়িঘরে ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয় বলে অভিযোগ ওঠে।

গুরুতর আহতদের মধ্যে রয়েছেন:

শহীদ (৪০), পিতা লতিফ মিয়া

সালেহীন (২৫), পিতা কাসেম আলী

অলি (৩০), পিতা হাসু মিয়া

আছিয়া আক্তার (৬০), স্ত্রী কাছম আলী

কাসেম (৩২), পিতা মারফত আলী

তারু (৬০), পিতা মইজুদ্দিন

সম্রাট (৩০), পিতা আব্দুল

অন্য আহতরা মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও স্থানীয়ভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।

পক্ষগুলোর বক্তব্য

ইউপি সদস্য ফারুক মিয়া বলেন,

> "বিবেক হত্যার মামলায় আমিই প্রধান আসামি। স্থানীয়ভাবে আপোষ-মীমাংসা করে দশ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণের সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু বিল্লাল মিয়া ও তার গোত্র টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় এই সমস্যা তৈরি হয়েছে। আমি সংঘর্ষের সময় বাড়িতে ছিলাম না। পরে শুনেছি সংঘর্ষ হয়েছে।"

অপরদিকে, বিল্লাল মিয়া বলেন,

> "আমরা টাকার অংশ জমা রেখেছিলাম নিহতের পরিবারকে দেওয়ার জন্য। কিন্তু প্রধান আসামি ফারুক মিয়াকে না দেওয়ায় আমাদের ওপর হামলা হয়েছে। এতে আমাদের ২৫টি বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়।"

ভুক্তভোগীদের অভিযোগ,

> "ফারুক মিয়ার কথাতেই আমাদের বাড়িঘরে হামলা চালানো হয়েছে। ফারুক মিয়ার হাতে কেন টাকা দেওয়া হলো না—এই কারণেই আমাদের ঘরবাড়ি ভেঙে লুটপাট চালানো হয়। আমাদের পরিবারের পুরুষ সদস্যরা বলেছিল, আমরা সরাসরি নিহতের পরিবারের কাছে টাকা দিব, থানা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে যাচাই-বাছাই করে দিব। কিন্তু এই প্রস্তাব ফারুক মিয়া মানতে রাজি হননি।"

সালিশি বৈঠকে উপস্থিত এক মাতব্বর নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান,

> "দুই পক্ষের সম্মতিতে ১০ লক্ষ টাকায় মীমাংসা হয়েছিল। কিন্তু এখন একপক্ষ পিছিয়ে যাওয়ায় পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে।"

প্রশাসনের অবস্থান

মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ শামসুল আলম শাহ্ বলেন,

> “আলমশ্রী গ্রামে সংঘর্ষের খবর পেয়েই পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এখনো পর্যন্ত কোনো পক্ষ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

Address

Adabor
Dhaka
1207

Telephone

+8801711934843

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when দৈনিক খবর প্রতিদিন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to দৈনিক খবর প্রতিদিন:

Share