Cook and Bake

Cook and Bake Cooking is my passion. I want to share my recipes with you. So I am willing to teach new recipes to feed your loved ones :)

Dhaka, Bangladesh.

মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি গত মাসে। একমাত্র মেয়ে। ছেলেটা ছোট এখনো কলেজে পড়ে।আজ মেয়ের বাসায় দাওয়াত পরেছে। ইফতারের দাওয়াত। কাল রাত...
25/09/2025

মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি গত মাসে। একমাত্র মেয়ে। ছেলেটা ছোট এখনো কলেজে পড়ে।
আজ মেয়ের বাসায় দাওয়াত পরেছে। ইফতারের দাওয়াত।
কাল রাতেই মেয়েকে ফোন করে জিজ্ঞাসা করলাম - তোর কি কি খেতে মন চায়? কি আনবো?

মেয়ে আমার এক লম্বা লিস্ট ম্যাসেজ করে পাঠালো। কিন্তু লিস্টের কোথাও মেয়ের পছন্দের কোন কিছু দেখলাম না। আমার মিসেস কে বললাম - মেয়ে তো জীবনেও মিষ্টি খায় নাই। আজ এতগুলা পদের মিষ্টি নিতে বলল কেন?
ফলও তো কোনদিন জোর করে খাওয়াতে পারি নাই। তবুও ৬ পদের ফলের নাম লিখে দিছে। আবার লিখছে ১০ কেজি দেশি দুধ আর ৮ টা দেশি মুরগি নিতে। এগুলাও তো তারে খাওয়াইতে পারতাম না এই বাসায় রেখে। এক মাসেই মেয়ের খাবারের রুচি বদলে গেলো? যাক ভালো অভ্যাস হয়েছে।

সে কোন কথার উত্তর দিলো না। যেন তার এতে কোন মাথা ব্যাথা নেই।

সকাল সকাল উঠে ঠাটারি বাজার গিয়ে দেশি মোরগ নিলাম। আগের রাতে একজনকে গোয়ালের দুধ এনে দিতে বলেছিলাম। সেও নিয়ে হাজির।

যাওয়ার পথে ফল আর মিষ্টি কিনে নিবো।

আমি যখন দুপুর বেলা নামাজে পড় রেডি হচ্ছি তখন আমার স্ত্রী মাত্র কুরআন পড়তে বসলো।
তার মেয়ের বাড়িতে যে তার দাওয়াত সেটা সে পাত্তাই দিচ্ছে না।

জোরে এক ধমক দিয়ে বললাম - মেয়েটার বাসায় তাড়াতাড়ি যাবো। দুটো গল্প করবো তা না উনি দেরি করে যাবে।

সে এখানেও কোন কথা না বলে এক পাতা পড়ে উঠে গেলো রেডি হতে।
ছেলেকেও ধমকিয়ে রেডি করলাম।
আমার বাসা থেকে ওর বাসায় যেতে প্রায় ৪৫ মিনিট লাগে। রাস্তায় জ্যাম থাকলে আরো বেশি সময় লাগে।

এক সিএনজি তে সবার জায়গা হচ্ছে না।
আমি মুরগি দুধ নিয়ে এক সিএনজি তে উঠলাম আর মা ছেলেকে আরেকটায় তুলে দিলাম।
রাস্তা theke ওর লিস্ট করা সব ফল নিলাম।

আমার ভীষণ আনন্দ লাগছে। মেয়েটাকে কত দিন পর দেখবো। কত কথা জমে আছে।
ছেলের চেয়ে মেয়েটাকেই আমার বেশি আপন লাগে। ও জন্মনোর সময় বারবার করে আল্লাহর কাছে বলেছি আল্লাহ একটা জান্নাত দিয়েন আমার ঘরে। মেয়েটার নামও রেখেছি জান্নাত।

ওদের বাসায় গিয়ে দরজায় নক করতেই বেয়াই সাহেব গেট খুলে দিলো। একে একে সবাই আসলো আমাদের স্বাগতম জানাতে। কিন্তু মেয়েটা এলো না।
যা যা এনেছি সব ওদের হাতে তুলে দিচ্ছিলাম কিন্তু কারো মুখে তেমন আনন্দ দেখলাম না।

আমরা বসেছি পরে মেয়েটা দৌড়ে আসলো। আমাকে দেখেই হেসে বললো - তুমি অনেক শুকায় গেছো আব্বা। আমি উঠে দাঁড়িয়ে মেয়েটাকে জড়িয়ে ধরতে হাত বাড়িয়ে দিলাম।

তখন আমার জান্নাত বললো - আব্বা আমার গায়ে অনেক ঘাম। তুমি ফ্যানের নিচে বসো। রেস্ট নেও। আমি চুলায় রান্না রেখে আসছি। আমি যাই।

আমার হাত দুইটা ওভাবেই নামিয়ে নিলাম।

সে তার মা আর ভাই এর সাথে কুশল বিনিময় করে রান্না ঘরে চলে গেলো।
আমাদের সাথে ড্রইং রুমে বসে রইলো তার শাশুড়ি, শশুর, জামাই আর দেবর।
রোজা রেখেছি তাই পানি খাওয়া সম্ভব না। আজ যে গরম টা পরেছে একদম মগজ গরম হয়ে যাওয়ার মত।

এই ভাবতে ভাবতে দেখি বেয়াই বললেন - আজ অনেক গরম পরেছে। আমার রুমে এসে বসেন। এসি টা চালিয়ে দেই।
তার রুমের দরজা দিয়ে এসিটা চালিয়ে দিলো।

এরপর সবাই নানা বিষয়ে কথা শুরু করলো।

আমার মনটা এসিতেও ঠান্ডা হচ্ছিলো না।
মেয়েটা আমার তখনও চুলার সামনে দাঁড়িয়ে এই গরমে রান্না করছে।

আসরের নামাজের সময় ওরা সবাই যখন নামাজে অন্য রুমে গেলো,মেয়ে আবার আসলো আমাদের কাছে।
এসে চুপিচুপি বলল - আব্বা তোমাকে না বলছিলাম ৩ রকমের মিষ্টি আনতে? তুমি এক রকমের অনলা কেন? মুরগি গুলাও ছোট। তরমুজটাও বেশি বড় না।

শুনে আমার মনটা আরও খারাপ হয়ে গেলো।
আমার স্ত্রী খুব স্বাভাবিক ভাবেই শুনছে।

আমি বললাম - তুই যে মিষ্টি খাস এটাই তো আমি জানিনা।
- আহা আব্বা আমার জন্য না। ওদের জন্য।

রুমে জামাই ঢুকলো আর মেয়ে আমার বলল - তোমরা বসে গল্প করো আমি রান্না করতে যাই।

ওর পুরা গা ঘামে ভেজা।

এই মেয়েকে কত যত্নে রেখেছি। গরমে যেন কষ্ট না করে তাই ওর রুমে সবার আগে এসি দিয়েছিলাম। এখন সেটা ছেলে ব্যবহার করে।
আর এখন মেয়েটা গরমে কত কষ্ট করছে। বিয়েতে জামাই কেও একটা এসি দিয়েছি। এবার গিয়ে দেখলাম ঐটা ওর শ্বশুরের রুমে লাগিয়েছে।

সবাই একেক করে
ইফতারের আগে দিয়ে সবাই টেবিলে বসলো। জামাই মোবাইলে কি যেন দেখছে আর হাসছে।

মেয়ে তখনও রান্নাঘরে।
একটু পর প্রায় ১০-১২ পদের ইফতার টেবিলে পরিবেশন করলো।
আজান দিলো।
মেয়েটা তখন আমার পাশে বসে একটু ইফতার করল।
ইফতার করা অবস্থায় ওর জামাই বলল - চায়ের পানি বসাও নাই?
জান্নাত চেয়ার থেকে উঠে বলল - আল্লাহ একদম ভুলে গেছি।
এই বলে আবার রান্নাঘরে দৌড় দিলো।

আসার পর থেকে মেয়েটার সাথে একটুও কথা বলার সুযোগ পাই নি।

সবার ইফতার শেষে যে যার মত টেবিলে থালা বাটি রেখে চায়ের কাপ নিয়ে উঠে গেলো আবারো এসি রুমে।
আমাদেরও ডাকলো।
আমি তখন বললাম - আমার অত গরম লাগছে না। আমি সামনের রুমেই বসি।

মন চাইলো না। আমার স্ত্রী ও ছেলে গেলো। কিন্তু আমি গেলাম না।
কারন আমার সামনেই জান্নাত সবার এটো থালা নিচ্ছে ধোয়ার জন্য।
আমি বললাম - তোর বাসায় বুয়া নেই?

মেয়ে একটু হেসে বলল - বুয়া আছে। কিন্তু সে তো তার কাজ করে সকালেই চলে গেছে।

ও রান্নাঘরে সব ধোয়া মাজা করছে।
আওয়াজ পাচ্ছি।
এর মধ্যে সবার চায়ের কাপ নিয়ে জামাই জান্নাতের কাছে এনে বলল - এই নাও কাপগুলো।

জান্নাত এগুলাও ধোয়া শুরু করলো।

সব ধোয়া শেষ করে ওড়নায় হাত মুছতে মুছতে আমার কাছে এসে বলল - আব্বা তুমি এখানে কেন? এই রুমে যে গরম। যাও ঐ রুমে গিয়ে বসে ওদের সাথে গল্প করো।

আমি বললাম - তুই আমার পাশে বস। একটু কথা বলি।

ও আবার হেসে বলল - আরে নাহ। রাতের ডিনার এখনো রান্না হয় নাই। ঐটা বসাতে হবে।

এই বলে উঠে গেলো।
আমি বসেই রইলাম।
কিছু ভালো লাগছে না। ভীষণ রাগ রাগ লাগছে।

রাতের রান্না শেষ করে জান্নাত সবাইকে টেবিলে ডাকলো। সবাই একেক করে বসলো।
আমি বললাম - আমার ক্ষুধা নাই। ইফতার বেশি খেয়ে ফেলছি।
জান্নাত জোর করে বলল - একটু হলেও খাওয়া লাগবে।
বেয়াই বেয়াইনো জোর করলো।
খেতে বসলাম কিন্তু খাওয়া ভেতরে যাচ্ছেনা।
সবাই খেতে বসেছে। সবাইকে খাবার বেড়ে দিচ্ছে আমার মেয়ে। কিন্তু সে বসলো না।
বলল সে সবার শেষে খাবে।
খেয়াল করলাম তার হাতে তেলের ছিটে আসা অনেকগুলো দাগ।
আমি জানি সবার খাওয়া শেষে সে আবারো রান্নাঘরে গিয়ে থালাবাটি ধুবে। হয়ত সব শেষ করে আরো কয়েক ঘন্টা পর খাবে।

তাই হলো। আমাদের খাইয়ে সে রান্নাঘরে গেলো ধোয়ার কাজ করতে।

আমার তখন রাগে গা জ্বলে যাচ্ছে।
আমার স্ত্রীকে বললাম - বাসায় চলো। রাত হইছে।

সেও সম্মতি জানালো।
জান্নাত রান্নাঘর থেকে দৌড়ে আসলো। আর বলল - আরেকটু থাকো তোমরা।

বাকিরাও বলল।

আমি খুব করে বলতে চাচ্ছিলাম যতক্ষন থাকবো তোমাকে শুধু কাজ করতে দেখবো। আমার ভালো লাগবে না।

কিন্তু কিছু না বলে রাত বেশি হয়ে যাচ্ছে সেই দোহাই দিয়ে বেরিয়ে গেলাম।

পুরা রাস্তায় কেউ কোন কথা বললাম না। এবার এক সিএনজতেই আসলাম।

বাসায় ফিরে আর রাগ ধরে রাখতে পারলাম না।
জান্নাতের মাকে বললাম - আমি মেয়েকে কাল যেয়ে নিয়ে আসবো। মেয়ের অবস্থা দেখছো? ঐ বাসার কেউ মেয়েটাকে একটুও হেল্প করে না। সবাই সুন্দর আরাম করে। জামাইটাও একটা গাধা। বসে বসে মোবাইল টিপে। ননসেন্স ফ্যামিলি। এইখানে আর মেয়েকে রাখবো না। অনেক হইছে। তার উপর উনাদের বাজার পছন্দ হয় নাই বলে মেয়েকে না জানি কি বলেছে আর আমরা আসার পর কি কি যেন আরো শুনাবে। না না এখানে না।
ইডিয়েট একেকটা।

মিসেস খুব স্বাভাবিক ভাবে বলল - মাথা ঠান্ডা করো।
এই বলে সে কাপড় বদলাতে লাগলো।
আমি বললাম - আমি আশ্চর্য হয়ে যাচ্ছি তোমাকে দেখে। কিভাবে পারছো এগুলা দেখে স্বাভাবিক হতে? মেয়ের জন্য কি মায়া লাগে না?

শাড়ির পিন খুলতে খুলতে সে খাটেতে বসলো।
আমার দিকে তাকিয়ে বলল - তোমার মেয়ে যা করছে, সেটা আমিও বিয়ের পর থেকে করে আসছি। তোমার কোনদিন মনে হয়নি আমিও কারো মেয়ে। তোমার কোনদিন মনে হয়নি আমারো কষ্ট হয়। তোমার কাছে যেমন সব স্বাভাবিক লেগেছে আমার কাছেও এখন এসব স্বাভাবিক লাগে। আমি আমার বাবার বাড়ি যেতে নিলেই তুমি তোমার মায়ের অসুস্থতায় কে দেখবে তাকে বলে থামিয়ে দিতে। আমার বাবার বাড়ি থেকেও কেউ আসলে তাদের হাতের দিক তাকিয়ে থাকতো সবাই কি এনেছে এই দেখার জন্য। একটু কথা বলারও সুযোগ পেতাম না। নিজের পছন্দ সই খাবার খাই নি কতদিন। এরপর তো ভুলেই গেলাম কি যে আমার পছন্দ। আস্তে আস্তে ধরে নিলাম এটাই স্বাভাবিক জীবন।
আমার জন্য এগুলা নতুন না। তাই আমার কাছে সব স্বাভাবিক ই লেগেছে। যেভাবে আমার মায়ের লেগেছিলো আমার জন্য। শুধু জান্নাতের বাবা হলে হয় না। জান্নাতের স্বামীও হতে হয়। স্ত্রীকে জান্নাতের মত পরিবেশও করে দিতে হয়।

এই বলে সে দীর্ঘ শ্বাস ফেলে বলল - রাতে তো খেয়ে এসেছি। গোসল সেরে আসি। সেহেরির রান্না করা লাগবে।

এই বলে সে উঠে বাথরুমের দিকে গেলো।

আমার মুখে শ' মনের একটা তালা দিয়ে গেলো।
মুখ দিয়ে কিছুই বের হচ্ছে না। এতো বছর পর যেন চাপা আগুন বের করলো আজ।

সে একটা কথাও মিথ্যা বলে নাই। স্ত্রীর জন্য যদি সেসময় আমার খারাপ লাগতো আজ হয়ত মেয়ের কপালটাতেও বিবেকবান এক স্বামী জুটতো।

কিছুই ভালো লাগছিলো না আর। উঠে গিয়ে এসি রুম থেকে ছেলেকে ডেকে বের করলাম।
বললাম- তোমার আম্মা এখন রেস্ট করবে।
আসো আমরা সেহেরির রান্নাটা করে ফেলি।

ছেলে বেশ হাসি মুখে আমার সাথে সঙ্গ দিতে চলে আসলো। বুঝতে পারলাম সে আমার মত বিবেকহীন হয় নি।
তার মা গোসল থেকে বেরিয়ে দেখল ছেলে সবজি কাটছে আর আমি চাল ধুয়ে ভাত বসাচ্ছি।

আমি ছেলেকে বলছি - শোন বাবা তোর বৌ যেন তোর মা আর বোনের মত কষ্ট না পায়।

সে দরজার ধারেই দাঁড়িয়ে রইলো। কিছু বলল না। তার চোখের দিকে তাকানোর সাহস হলো না। তবে মনে হলো তার চোখ দিয়ে পানি পড়ছে।

©জাকিয়া হোসেন তৃষা

23/09/2025

🌻"যখন আমি কষ্ট পাই,,
কোরআন বলেঃ--"নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে স্বস্তি রয়েছে!""
---------[সূরা ইনশিরাহ]

🌻"যখন আমি সুখ চাই,,
কোরআন বলেঃ--"আল্লাহ কষ্টের পরেই সুখ দিবেন! ""
--------[সূরা তালাকঃ-০৭]

🌻"যখন আমি প্রিয় জিনিস টা পেলাম না,,
কোরআন বলেঃ--"তোমরা হয়তো এমন জিনিস পছন্দ কর, যা তোমাদের জন্য অকল্যাণ কর!! ""
---------[সূরা বাক্কারাঃ-২১৬]

🌻" যখন আমি বিচার চাই,,
কোরআন বলেঃ--" আপনি ধৈর্য ধারণ করুণ যতক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহ বিচার না করেন ""!!
--------[সূরা ইউসুফ ঃ-১০৯]

🌻" যখন আমি কষ্ট সহ্য করতে চাই না,,
কোরআন বলেঃ--" যারা ইমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, আর আমি কাউকে তার সামর্থ্য এর অতিরিক্ত দায়িত্ব অর্পণ করি না। তারা হচ্ছে জান্নাতবাসী সেখানে তারা চিরকাল থাকবে। ""
--------[সূরা আরাফঃ-৪২]

🌻" যখন আমি আল্লাহর সাহায্য চাই,,
কোরআন বলেঃ-" ভেঙে পড় না, নিরাশ হইও না, আল্লাহর সাহায্য আসবেই এটা আল্লাহর ওয়াদা। জেনে রেখ আল্লাহর সাহায্য অতি নিকটে। ""
---------[সূরা বাক্কারাঃ-২১৪]

🌻" যখন আমি ধৈর্য ধারণ করি,,
কোরআন বলেঃ-"যারা সবরকারী তারা পুরুষ্কার পায় অগণিত ""।
--------[সূরা যুমারঃ১০]

🌻" যখন আমি হতাশায় থাকি,,
কোরআন বলেঃ-"আল্লাহর উপর ভরসা কর, যদি তোমরা বিশ্বাসী হও"।
--------[সূরা মায়িদাঃ-২৩]

🌻"যখন আমি তাওবা করি,,
কোরআন বলেঃ--"আল্লাহ তাওবা কবুলকারী, করুণাময় ""!
--------[সূরা তাওবাঃ-১০৪]

🌻" যখন আমি নিরাশ হই,,
কোরআন বলেঃ-"একমাত্র কাফির ছাড়া অন্য কেউ আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয় না""!
--------[সূরা ইউসুফঃ-৮৭]

🌻" অবশ্যই তুমি পাবে যা তোমার থেকে চলে গেছে, তার চেয়েও উত্তম ""!!
--------[সূরা আনফালঃ-৭০]

🌻" যখন আমি ভালো কিছু করি,,
কোরআন বলেঃ-"উত্তম কাজের প্রতিদান, উত্তম ছাড়া আর কী হতে পারে?""""
--------[সূরা আর রহমানঃ-৬০]

🌻" যখন আমি বিপদে পড়ি,,
কোরআন বলেঃ-" আমি অবশ্যই তোমাদেরকে পরীক্ষা করবো কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি এবং ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের।
---------[সূরা বাক্কারাঃ-১৫৫]

🌻" খুব শীগ্রই তোমার রব তোমাকে এতো দেবে যে, তুমি খুশি হয়ে যাবে ""!
-------[সূরা আদ-দুহা :০৫]

13/09/2025

আপনি যদি মনে করেন ,পৃথিবীতে মা বাবার চেয়ে আপন কেউ নেই ,তাহলে আপনি এখনো দুনিয়া দেখেন নি।
মেয়ে হলে ৩০ বছর বাপের বাড়ি থাকুন , বিয়ে ভেঙে গেলে বাপের বাড়ি আশ্রয় নিন , বুঝে যাবেন বাপের বাড়ির ভাতের কতো দাম।

ছেলে হলে ৩০ বছর বয়সে বেকার থেকে দেখুন ,বুঝবেন আপনাকে খাওয়ানো প্রতিটি ভাতের চাল আসলে বিফলে যায়।
মাঝে মাঝে জুতার ঢিল ও খেতে পারেন।

সবচেয়ে নিকৃষ্ট রূপ তো তখন মা বাবার দেখবেন ,যখন আপনার থেকে আপনার কোনো ভাই বা বোন বেশি অর্থ উপার্জন করে।
একই মা বাবা ,অথচ তাদের কি বিশাল ফারাক।

শুনেন , এ পৃথিবীতে কেউ আপনাকে সাহায্য করছে মানেই সে আপন ,বিষয় টা এমন না। সময়ের বিপরিতে আপনার প্রতি তার মনোভাব বলে দেবে ,সে আসলে আপনার কাছে আরো বড় কিছু প্রত্যাশা করে বসে আছে ।

ভাবছেন মায়ের পেটের ভাই বোন আপন?

এ পৃথিবীতে এদের মতো শত্রু আর একটি ও নেই , এদের শত্রুতার কারন ভিন্ন। কেউ সম্পদের জন্য ,কেউ সামাজিক অবস্থান এর জন্য অন্য কে দমন করার প্রচেষ্টা ।

এমন ও ভাই আছে ,বোনের নাম ও মনে রাখে না , এমন বোন ও আছে , ভাইয়ের সংসারের সুখ ও সহ্য করতে পারে না।

এই পুরো পৃথিবীতে যে কেউ কারো আপন না ,এটি আমার কাছে স্পষ্ট ।

ফ্রীতে একটা এডভাইজ দিই , আপনার দুঃখের কারন হওয়া মানুষ গুলো কে জীবন থেকে সরিয়ে দিন।
সে যেই হোক।
এরা আসেই আপনার জীবন কে নরক করে দেওয়ার জন্য।
সামনে ভালোবাসা দেখাবে ,পিছনে ছুড়ি মারবে। এদের স্বভাব থেকে এরা বেরুতেই পারে না।
তাই সতর্ক থাকুন। সৃষ্টিকর্তা সবাইকে তার গোপন শত্রু থেকে রক্ষা করুক।

সংগৃহীত পোস্ট

Good evening ✨🌷☕️🫖
28/06/2025

Good evening ✨🌷☕️🫖

28/06/2025

"খাবার রেডি, সবাই খেতে এসো"
এই কথাটা কখনোই বলবেন না। বিশেষত নিজের সন্তানদের সামনে তো নয়ই।

আপনার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা দাওয়াত খেতে আসেনি বাসায়, যে আপনি সব কিছু সাজিয়ে তাদের খেতে ডাকবেন।

খাবার টেবিলে রেডি করার সময় বাড়ির অন্যান্য সদস্যদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করুন।

একজন পানি ভরবে জগে, অন্যজন প্লেট আনবে, আরেকজন টেবিলে ভাত, তরকারী নিয়ে যাবে। সালাদ কাটার দায়িত্ব দিন অপর একজনের কাঁধে।

সদস্যসংখ্যা বেশি হলে একেকদিন একেকজনের পালা তৈরি করে দিন।

আপনার সন্তানদের এটা শেখাবেন না, যে, খাবার রেডি করে মুখের সামনে সাজানোর দায়িত্ব মায়ের আর তাদের দায়িত্ব শুধু খাওয়া।

শুধু তাই নয়, খাবার শেষে নিজের প্লেট ধুয়ে রাখতে শেখান।

সম্পূর্ণ কপি পোস্ট।

🎉 Facebook recognized me for starting engaging conversations and producing inspiring content among my audience and peers...
25/06/2025

🎉 Facebook recognized me for starting engaging conversations and producing inspiring content among my audience and peers!

25/06/2025
Chocolate Chip Cookies 🍪🥛 ✿⁠ Ingredients ✿⁠2½ cups all-purpose flour¾ teaspoon baking soda¾ teaspoon salt1 cup unsalted ...
21/06/2025

Chocolate Chip Cookies 🍪🥛

✿⁠ Ingredients ✿⁠
2½ cups all-purpose flour
¾ teaspoon baking soda
¾ teaspoon salt
1 cup unsalted butter
¾ cup light brown sugar
½ cup granulated sugar
1 large egg
1 tablespoon vanilla essence
1½ cups chocolate chips

✿⁠ Instructions ✿⁠
𐙚 Mix together the flour, baking soda and salt
𐙚 Whisk together the butter, brown sugar and granulated sugar in a separate bowl for 5 minutes
𐙚 Mix in the egg and vanilla
𐙚 Gradually combine with the flour mixture then add chocolate chips
𐙚 Scoop the cookie dough into balls on a baking pan
𐙚 Bake for 12 minutes in a preheated oven at 350°F

Good Morning ☀️☕️
20/06/2025

Good Morning ☀️☕️

Golap jamun
20/06/2025

Golap jamun

Dinner at asian kitchen
20/06/2025

Dinner at asian kitchen

Good Morning 🥞🍞☕
20/06/2025

Good Morning 🥞🍞☕

Address

Dhaka

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Cook and Bake posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Cook and Bake:

Share

Category