Juwel Cinematics

Juwel Cinematics Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Juwel Cinematics, Digital creator, Dhaka.

27/07/2025

ঘরে ঘরে বাচ্চাদের জ্বর হচ্ছে। ঔষধ খেলে কমছে আবার জ্বর বাড়ছে।😥 আপনার ছোট্ট সোনামণির খেয়াল রাখুন।

"ফার্মগেট"এই জায়গাটা হচ্ছে ভাই শেখার জায়গা..! মহাভারতে যা নেই তা যেমন ভারতে নেই, তেমনি ফার্মগেটে যা নেই তা সমস্ত ঢাকাতে ...
26/07/2025

"ফার্মগেট"
এই জায়গাটা হচ্ছে ভাই শেখার জায়গা..! মহাভারতে যা নেই তা যেমন ভারতে নেই, তেমনি ফার্মগেটে যা নেই তা সমস্ত ঢাকাতে নেই ! রাস্তার ধারের ২ টাকার সিংগাড়া থেকে কাচ্চি, ৫টাকার আদা চা থেকে টং ঘর, ইসলাম মিশন থেকে চার্চ, ৮০টাকার পতিতা থেকে প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও, রেলগেটের ৬০ টাকার গাঁজা থেকে বার, ট্রেন থেকে বাস, স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়, রাস্তার ধারের ২০টাকায় বাইচ্ছা লন দেইখ্যা লন কাপড়ের ভ্যান থেকে বসুন্ধরা সিটি, রাস্তায় ঘুমানো বিত্ত থেকে উচ্চবিত্ত কি নেই ফার্মগেটে!
কলেজ, রাসেল চত্ত্বর, হলে আড্ডা দেয়া, খামার বাড়ির সামনের অপেক্ষা, স্টেশন এ লোকাল ট্রেনের ফ্রি রাইড, রেলগেইট পার করে আনিসুল হক সড়ক ধরে সাতরাস্তা-হাতিরঝিল, তেজগাঁও বয়েস এর মসজিদ, ফুট ওভার ব্রিজের ২০টাকার মোজা, ইসলাম মিশনে জুম্মা, ফার্মগেটের কোনায় ১০টাকায় সো কলড দুধ চা, ২টাকায় ওজন মেপে নেয়া, ইন্দিরা রোডে তেজগাঁও কলেজ এর সামনে বোবা মামাটার ভেলপুরি, আনোয়ারা পার্কের সেই মারামারি/আড্ডা,সেজান পয়েন্টে এসির হাওয়া খেতে খেতে আড্ডা,খামার বাড়ি(টিএনটি মাঠের কোণায়) মিজান মামার দোকানের সেই রঙ চা,ঘরোয়া হোটেলের ৫০ টাকার খাবার,অনেক রাতের বেলায় সেজান পয়েন্টের সামনে সুবাসের বিরিয়ানি, আইবিএ এর খালার দোকানের ডিম-পরটা ।এশিয়া প্যাসিফিকের এর সামনে ঘাস লতাপাতা দিয়ে অতিরিক্ত চিনির চা, মানিক মিয়া এভিনিউ, সংসদ ভবন এর সামনের সারিসারি বকুল গাছ, কলেজ পালিয়ে বসুন্ধরা, ক্রিসেন্ট লেক রোডের কৃষ্ণচূড়া, কাওরান বাজারের রাতের ব্যস্ততা, রাতে ভ্যানের সারি-টুপরিতে দিনমজুরদের ঘোর ঘুমে দেখে কেমন লাগা, রাস্তায় ভুখা শিশু-বৃদ্ধর আহাজারি, আনন্দ সিনেমা হলের সামনে বিশাল জমায়েতে ব্রাজিল/আর্জেন্টিনার খেলা দেখা, জনৈক পতিতার কিছু লাগবেনি উত্তরে দর কষা, পান্থপথ পার হয়ে ধানমন্ডি লেকে আড্ডা দেয়া, ১৫ টাকার প্রাণ খেয়ে টাকা তুই দিবি তুই দিবি যুদ্ধ করা, স্ট্রিট লাইট সোডিয়াম থেকে ক্যান এলইডি করা হলো তারজন্য গালমন্দ করা, ভিআইপি যাওয়ার আগের ৪০মিনিট দাঁতে-দাঁত কামড়ে দাঁড়িয়ে থাকা, ফুট ওভারে চুপ দাড়িয়ে ভিড়ের ব্যস্ততা দেখা একটা হাসিমুখ খোঁজে, নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, হাফ পাস না নেয়ার বাস নিয়ে কলেজে ঢুকায় রাখা, বাস ভাংচুর, পুলিশের লাঠি! শত মন খারাপ, শত মন ভালো! কি সুন্দর! এই শহর কতো রঙিন, এই শহর কতো কালো!
আহ ফার্মগেটের দিনগুলি!
প্রিয় ফার্মগেট ১২ বছরে অনেক কিছুই দিয়েছ তুমি, অনেক কিছুই শিখিয়েছো,আবার অনেক কিছুই কেড়ে নিয়েছো। তাইতো সুযোগ পেলেই ছুটে যাই তোমার কাছে............
ভালোবাসি তোমাকে ফার্মগেট!💙
[collected]

মিশরের জনতা বোতলে করে সাগরের ঢেউয়ে খাদ্য ভাসিয়ে দিচ্ছে, যেন আল্লাহর ইচ্ছায় সাগরের ঢেউ এই খাবার গা.জাবাসীর কাছে পৌঁছে দেয়...
24/07/2025

মিশরের জনতা বোতলে করে সাগরের ঢেউয়ে খাদ্য ভাসিয়ে দিচ্ছে, যেন আল্লাহর ইচ্ছায় সাগরের ঢেউ এই খাবার গা.জাবাসীর কাছে পৌঁছে দেয়।

তারা এই চিন্তা কোত্থেকে পেল সেটা নিশ্চিত করে বলা না গেলেও এরকম একটি চমৎকার ঘটনা ঘটেছিল "বনি ইসরা.য়েলের" সময়ে। রাসুল ﷺ সেই ঘটনা নিজে সাহাবায়ে কেরামকে শুনিয়েছিলেন।

চলুন তাহলে সেই ঘটনা জেনে নেয়া যাক।

আবূ হুরায়রা (রাঃ) হতে থেকে বর্ণিতঃ

❝আল্লাহর রাসুল ﷺ বলেছেন, বনী ইসরাঈলের কোন এক ব্যক্তি বনী ইসরাঈলের অপর এক ব্যক্তির নিকট এক হাজার দীনার ঋণ চাইল। তখন সে (ঋণদাতা) বলল, কয়েকজন সাক্ষী আন, আমি তাদেরকে সাক্ষী রাখব। সে বলল, সাক্ষী হিসাবে আল্লাহই যথেষ্ট। তারপর (ঋণদাতা) বলল, তা হলে একজন যামিনদার উপস্থিত কর। সে বলল, যামিনদার হিসাবে আল্লাহই যথেষ্ট। ঋণদাতা বলল, তুমি সত্যই বলেছ। এরপর নির্ধারিত সময়ে তাকে এক হাজার দীনার দিয়ে দিল। তারপর ঋণ গ্রহীতা সামুদ্রিক সফর করল এবং তার প্রয়োজন সমাধা করে সে যানবাহন খুঁজতে লাগল, যাতে সে নির্ধারিত সময়ের ভেতর ঋণদাতার কাছে এসে পৌঁছতে পারে। কিন্তু সে কোন যানবাহন পেল না। তখন সে এক টুকরো কাঠ নিয়ে তা ছিদ্র করল এবং ঋণদাতার নামে একখানা পত্র ও এক হাজার দীনার তার মধ্যে ভরে ছিদ্রটি বন্ধ করে সমুদ্র তীরে এসে বলল, হে আল্লাহ! তুমি তো জান আমি অমুকের নিকট এক হাজার দীনার ঋণ চাইলে সে আমার কাছে যামিনদার চেয়েছিল। আমি বলেছিলাম, আল্লাহই যামিন হিসাবে যথেষ্ট। এতে সে রাজী হয়। তারপর সে আমার কাছে সাক্ষী চেয়েছিল, আমি বলেছিলাম সাক্ষী হিসাবে আল্লাহই যথেষ্ট, তাতে সে রাজী হয়ে যায়। আমি তার ঋণ (যথাসময়ে) পরিশোধের উদ্দেশ্যে যানবাহনের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি, কিন্তু পাইনি। তাই আমি তোমার নিকট সোপর্দ করলাম, এই বলে সে কাষ্ঠখন্ডটি সমুদ্রে নিক্ষেপ করল। আর কাষ্ঠখন্ডটি সমুদ্রে প্রবেশ করল। অতঃপর লোকটি ফিরে গেল এবং নিজের শহরে যাওয়ার জন্য যানবাহন খুঁজতে লাগল। ওদিকে ঋণদাতা এই আশায় সমুদ্রতীরে গেল যে, হয়ত বা ঋণগ্রহীতা কোন নৌযানে করে তার মাল নিয়ে এসেছে। তার দৃষ্টি কাষ্ঠখন্ডটির উপর পড়ল, যার ভিতরে মাল ছিল। সে কাষ্ঠখন্ডটি তার পরিবারের জ্বালানীর জন্য বাড়ী নিয়ে গেল। যখন সে তা চিরল, তখন সে মাল ও পত্রটি পেয়ে গেল। কিছুদিন পর ঋণগ্রহীতা এক হাজার দীনার নিয়ে এসে হাযির হল এবং বলল, আল্লাহর কসম! আমি আপনার মাল যথাসময়ে পৌঁছিয়ে দেয়ার উদ্দেশ্যে সব সময় যানবাহনের খোঁজে ছিলাম। কিন্তু আমি যে নৌযানে এখন আসলাম, তার আগে আর কোন নৌযান পাইনি। ঋণদাতা বলল, তুমি কি আমার নিকট কিছু পাঠিয়েছিলে? ঋণগ্রহীতা বলল, আমি তো তোমাকে বললামই যে, এর আগে আর কোন নৌযান আমি পাইনি। সে বলল, তুমি কাঠের টুকরোর ভিতরে যা পাঠিয়েছিলে, তা আল্লাহ তোমার পক্ষ হতে আমাকে আদায় করে দিয়েছেন। তখন সে আনন্দচিত্তে এক হাজার দীনার নিয়ে ফিরে চলে গেল।❞
(সহিহ বুখারী, হাদিস নং ২২৯১)

আমার ধারণা বনি ইসরায়েলের সেই ঘটনা মিশরের এই মানুষগুলোকে সাগরে খাদ্য ভাসিয়ে গা.জায় পাঠানোর ব্যাপারে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে।

আল্লাহু আলাম

— Masum Billah

24/07/2025

সমাজের কত % মানুষ সুদের সাথে জড়িত বলে আপনি মনে করেন?

24/07/2025

আমি যদি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হই, তাহলে নিন্মের ১৯ টি কাজ করবো।

১. প্রতি ৫০ হাজার মানুষের জন্য একটি করে এম্বুলেন্স এবং প্রতি ১০ লক্ষ লোকের হিসেবে একটি করে হাসপাতাল করবো। এগুলো সম্পন্ন করার আগে কোনো সাবমেরিন, ট্যাংক, যুদ্ধবিমান কিনবো না।

২. ঢাকার সমস্ত সচিবালয়কে জেলায় জেলায় ট্রান্সফার করবো। যেমন, কৃষি মন্ত্রণালয় থাকবে ময়মনসিংহে, শ্রম মন্ত্রণালয় থাকবে গাজীপুরে। এভাবে প্রতি জেলায় জেলায় মন্ত্রণালয়। শুধু একটি জেলায় কোনো মন্ত্রণালয় থাকবে না, সেটা হচ্ছে ঢাকা জেলা। ঢাকা জেলায় মন্ত্রণালয় এবং চিড়িয়াখানা কোনোটাই থাকবে না। চিড়িয়াখানা সরিয়ে নেয়া হবে রাঙামাটি বা সিলেটে।

৩. প্রতি পাড়ায় পাড়ায় স্কুল থাকবে। প্রাইমারি এবং সেকেন্ডডারি স্কুল। নিজের পাড়ার স্কুলের বাইরে অন্য পাড়ার স্কুলে যাওয়া যাবে না। বাচ্চাদের স্কুল হবে এলাকাভিত্তিক। ওই এলাকার বাসিন্দা হলেই স্কুলে ভর্তি করা হবে। অন্য এলাকার স্কুলে ভর্তি হওয়া যাবে না।

৪. কোনো সরকারি কর্মকর্তা, এমপি, মন্ত্রী, সংসদ সদস্যের অফিসে, বাড়িতে, বা গাড়িতে এসি থাকবে না। এ
মপিরা কাজ বাদ দিয়ে টকশোতে ঘুরে বেড়ালে টকশো প্রতি ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। এমপি মন্ত্রী থাকা অবস্থায় ফেসবুকে কোনো ছবি আপলোড দিলে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে।

গরমের সময় স্যুট পরলে এমপি মন্ত্রীদের ৫০ হাজার টাকা জরিমাণা। অকারণে ইংরেজি বললে ১০ হাজার টাকা জরিমানা।

প্রেজেনটেশন দিলে, সেই প্রেজেনটেশনে কোনো ফল না আসলে ৫ হাজার টাকা জরিমানা এবং রাষ্ট্রীয় তিরষ্কার করা হবে।

৫. নদীমাতৃক বাংলাদেশে নদীতে বিশেষ মর্যাদা দেবো। নদীদুষণ ও নদী দখল করা যাবে না। মজে যাওয়া নদী, খাল, বিল উদ্ধার করা হবে। কেউ নদীতে একটা প্ল্যাস্টিকের বোতল ফেললে তাকে ১০ লাখ টাকা নগদ জরিমাণা, অনাদায়ে ২ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হবে। বিচার হবে সিসিটিভি ফুটেজ দেখে। ফুটেজে দেখা গেছে তো ইনস্টান্ট শাস্তি।

৬. প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমি ৭ দিনের বেশি এক জায়গায় থাকবো না। প্রতি সপ্তাহে আমি দেশের নানান জায়গায় থাকবো। এলাকার লোক আমাকে হোস্ট করবে। বাই রোটেশন আমি ঘুরবো। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমি কোনো উদ্বোধনী অনুষ্টানে যাবো না, কার্যালয়ে বসে অতিথিদের সাথে দাঁত কেলিয়ে ছবি তুলবো না। বইমেলায় গিয়ে যন্ত্রণা করবো না, বাণিজ্যমেলা উদ্বোধন করতে যাবো না। যার যার কাজ, তাকে তাকে করার স্বাধীনতা দেবো।

৭. ২১ বছর হওয়ামাত্র সকল নাগরিককে বাধ্যতামূলক নাগরিক ট্রেনিংয়ে পাঠাবো। ২ মাসের বুনিয়াদি ট্রেনিং। এখানে তারা IQ, common sense, সদাচার, ভদ্রতা, ফেসবুকে কী লিখতে জিনিসটা খুব ক্রিন্জি হয়, শারীরিক ফিটনেস, রান্না, ড্রাইভিং, কাপড়ধোয়া, এবং গণতন্ত্র - এই বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা দেয়া হবে। এই ট্রেনিং পর এরা ভোটার হতে পারবে।

৮. ইন্টারড্রিস্টিক মেট্রোরেল চালু করবো। বেসরকারি বিনিয়োগকে স্বাগত জানানো হবে।

৯. খুন, ধর্ষণ, ডাকাতির মতো ''মিথ্যা কথা বলা'' বা '' মিথ্যা কাগজপত্র বানানো'' বা জালিয়াতি করাকে প্রথম শ্রেণীর অপরাধ হিসেবে গণ্য করে নতুন আইন প্রণয়ন করা হবে।

১০. এমপি, মন্ত্রী, প্রধামন্ত্রী পদে নির্বাচন করলে, এবং নির্বাচিত হলে নিজের সকল স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি রাষ্ট্রের জিম্মায় ছেড়ে দিতে হবে। যতদিন ক্ষমতায় থাকবে রাষ্ট্রীয় বেতন বাদে অন্য কোনোভাবে সে বা তার ইমিডিয়েট ফ্যামিলি মেম্বার কোনো আয় করতে পারবে না। যারা সর্বস্ব দিয়ে দিতে রাজী, কেবল তারাই ইলেকটেড হতে পারবে ।

পরিস্থিতি যাতে এমন হয়, নির্বাচন করার জন্য কোনো প্রার্থী যেন সহজে খুঁজে না পাওয়া যায়।

এই পর্যন্ত লেখা : আসিফ ইনতাজ রবি ভাই।
সাথে আমারও কিছু মতামত আছে

১১. বি সি এস ক্যাডারদের দায়িত্ব দিতাম প্রাইমারি, মাধ্যমিক শিক্ষা ব্যবস্থায়। যেন বেইজমেন্ট অনেক স্ট্রং থাকে।

১২. পুলিশ, ট্রাফিক সহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গুলার নিয়ম শৃঙ্খলা ১০০% কঠোর করবো, এবং কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা রাখবো। নো মামা খালু, নো ভি আই পি ফোন কল।

১৩, সরকারি হাসপাতাল সহ সকল প্রতিষ্ঠান এর সেবা প্রাইভেট এর থেকে অনেক বেশি ভালো করতাম।

১৪. প্রাইমারি স্কুলের পর মাধ্যমিক স্কুল থেকে প্রফেশনাল এবং প্যাক্টিক্যাল কাজ শেখার সুযোগ করবো, এবং যে যে বিষয়ে ইন্টারেস্টেড সে সেই বিষয়ে উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণ করবে। অপ্রয়োজনীয় লেখাপড়া বাদ দিয়ে দিবো, যেটা লাইফে কোন কাজেই আসে না।

১৫, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা অনুযায়ী সেক্টর বিভাগীয় প্রধান এর দায়িত্ব দিবো। বাংলায় গ্রাজুয়েশন করে হেলথ্ মিনিস্ট্রির দায়িত্ব পাবে এমনটা হবে না

১৬. কৃষিকাজ সরকারি সহোযোগিতা এবং টেকনোলজি ইউজ করতে পারে সেটার উপর বেশি গুরুত্ব দিবো। যাদের জন্য খাদ্যশস্য উৎপাদন হয়।

১৭. পাবলিক ট্রান্সপোর্ট আধুনিকায়ন করবো এবং ইচ্ছা আর টাকা হলেই ব্যক্তিগত গাড়ি কিনে রাস্তায় জ্যাম বাধাবে এটা হতে দিবো না। গাড়ি কিনতে হলে আগে স্পেশাল পারমিশন লাগবে BRTA থেকে।

১৮. ফ্রিলান্সার, ক্রিয়েটিভ এবং যারা রেমিট্যান্স অর্জনের কাজ করে যাচ্ছে এদের বিশেষ সুযোগ সুবিধা থাকবে যেমন ইন্টারনেট, ফিজিক্যাল ফিটনেস, মেডিকেল সাপোর্ট, ব্যাংকিং সুযোগ সুবিধা, নেক্সট লেভেল ট্রেনিং-এর ব্যবস্থা।

১৯. বিদ্যুৎ বিল, বাড়িভাড়া, ডাক্তারদের ভিজিট, মেডিকেল টেষ্ট বিল সহ নিজেদের মত নির্ধারণ করে এদেরকে একটা সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসা।

১১-১৯ পর্যন্ত আমার লেখা (সাব্বীর আহম্মেদ)

আমাকে আপনারা ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করুন।
আমার গুরুকে জয়যুক্ত করুন

উদ্দীপকের গুরুত্ব অপরিসীম! 🙂
24/07/2025

উদ্দীপকের গুরুত্ব অপরিসীম! 🙂

Address

Dhaka

Telephone

+8801893658321

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Juwel Cinematics posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Juwel Cinematics:

Share