Ekattorer Media

Ekattorer Media ۞ আমাদের পেইজ এ ইসলাম সম্পর্কে আলোচনা ?

এই দিন বেশি দেরি নয়🤭যখন ডাস্টবিন এ পরে থাকত❌
24/04/2025

এই দিন বেশি দেরি নয়🤭
যখন ডাস্টবিন এ পরে থাকত❌

20/04/2025
🛑কোকাকোলা কোম্পানি দৈনিক ১.৬ বিলিয়ন পানীয় বিক্রি করে। কোকাকোলা কোম্পানির মোট সম্পদের পরিমাণ ১০০ বিলিয়ন ডলার থেকেও বেশ...
19/04/2025

🛑কোকাকোলা কোম্পানি দৈনিক ১.৬ বিলিয়ন পানীয় বিক্রি করে। কোকাকোলা কোম্পানির মোট সম্পদের পরিমাণ ১০০ বিলিয়ন ডলার থেকেও বেশি।এর সদর দপ্তর হচ্ছে আটলান্টা, জর্জিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। কোকাকোলা কোম্পানিতে প্রায় দেড় লক্ষ শ্রমিক কাজ করে। পৃথিবীর ৫০ বিলিয়ন পানীয় এর মধ্যে ১.৩ বিলিয়ন বিক্রি হয় শুধু কোকাকোলা।কোকাকালার বিজ্ঞাপনের জন্য খরচ হয় ৫ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি।
কোকাকোলা কোম্পানির বাৎসরিক আয় হচ্ছে ৪৭.১ বিলিয়ন ডলার। দৈনিক ১.৯ বিলিয়ন কোকাকোলা পরিবেশন করা হয় ২০০ টির বেশি দেশে।
কোকাকোলা প্রতি মিনিটে দুই লক্ষ বোতল বের করে।
পৃথিবীর ২০০ টিরও বেশী দেশে ৫০০ এর বেশি ব্রান্ডের পণ্য বিক্রি করে। কোকাকোলা সমগ্র পৃথিবীতে ৪৩ শতাংশ বিক্রি হয় শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে , ৩৭ শতাংশ বিক্রি হয় ভারত , চীন , ব্রাজিল , জাপান ও মেক্সিকোতে।বাকি ২০ শতাংশ বিক্রি হয় পৃথিবীর প্রায় ১৯৫ টি দেশে।সেই হিসেবে বাংলাদেশে পৃথিবীর মোট কোকাকোলা বিক্রির ০. ২৫ শতাংশ কোক বিক্রি হয় মাত্র।এই দেশের মানুষ কোক না খেলে কোকাকোলা কোম্পানির চুল পর্যন্ত ছেড়া যায় না।

🚨গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশের কোকাকোলা কোম্পানিকে ১৩০ মিলিয়ন ডলার ( ১ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা) দিয়ে কিনে নেয় তুরস্কের সিসিআই (কোকাকোলা আইসেক) । বাংলাদেশ কোকের ক্ষতি হলে তুরস্কের হবে ।এতে আমেরিকার চুলও ছেড়া যায় না।

🍁কোকাকোলায় উচ্চ - ফ্রক্টোজ কর্ন সিরাপ ব্যবহার করা হতো , যা ইহুদি কশর খাদ্যবিধি অনুযায়ী অনুপযুক্ত ছিলো।এই কারণে ইহুদীরা কোক বয়কট করে।

🌿২০১৯ সালে কোকাকোলা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ১২.২ বিলিয়ন টাকার অবদান রেখেছে। কোকাকোলা ক্রয়ে কোন ক্রেতা এক টাকা খরচ করলে তাঁর ৮৫ পয়সা স্থানীয় অর্থনীতিতে যুক্ত হয়। কোকাকোলা প্রতি বছর প্রায় ৬ বিলিয়ন টাকা মূল্যের বিক্রি হয়। যার ৭৫ শতাংশ কাঁচামাল তারা বাংলাদেশের স্থানীয় বাজার থেকে কিনে। দেশের মোট কর্মসংস্থান খাতে কোকাকোলার অংশীদারীত্ব ০.০৩ শতাংশ। কোকাকোলার সাথে বাংলাদেশের কৃষি, পরিবহন সহ প্রায় ২৬ টি কর্মসংস্থান জড়িত। কোকাকোলায় কাজ করে বাংলাদেশের ২১ হাজার ৩০০ মানুষ। কোকাকোলা বয়কট করলে আমেরিকা ও ইসরাইলের চুল ছেঁড়া যায় না। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষ তাদের নিজেদের পায়েই কুড়াল মেরেছে।

❓কোকাকোলা কোম্পানি হল একটি আমেরিকান কর্পোরেশন যা ১৮৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে তখন ইসরায়েল নামক রাষ্ট্রের জন্মই হয়নি। ইসরায়েলের জন্ম হয় কোকাকোলা প্রতিষ্ঠার আরও ৫৬ বছর পর।

🛑কোকাকোলা চিনি, কার্বনিক এসিড, ভ্যানিলা , সাইট্রিক এসিড, কোকোর নির্যাস ( ক্যাফেইন) , কারামেল , ভ্যানিলা , উচ্চ ফ্রাক্টোজ ভূট্টা সিরাপ, ফসফরিক এসিড পানি ও রং দিয়ে তৈরি হয়। এছাড়াও ষড়যন্ত্র তত্ত্বমতে বলা হয় , কোকাকোলা তৈরিতে কোকোর ৩ ড্রামস ইউএসপি তরল নির্যাস, ক্যাফেইন ১ আউন্স, সাইট্রিক এসিড ৩ আউন্স , লেবুর জুস ২ পাইন্টের বেশি ( ব্রিটিশ ৫৬৮ এমএল, মার্কিন ৪৭৩ এমএল), পানি ২ দশমিক ৫ গ্যালন, ভ্যানিলা ১ আউন্স, কারামেল দেড় আউন্স, জায়ফলের তেল দশ ফোঁটা, ধনে পাতার জল তিন ফোঁটা, কমলার তেল ২০ ফোঁটা,
অ্যালকোহল ৮ আউন্স , দারুচিনির নির্যাস ১০ ফোঁটা তথা এমন অনেক তথ্য প্রচলিত আছে।তবে আজ পর্যন্ত কোকাকোলা তৈরির ফর্মুলা পৃথিবীর কেউই জানেনা।

🛑কোমল পানীয় মেশিনের আবিস্কারক জোসেফ প্রিস্টলি একজন খ্রিস্টান ধর্মযাজক। তিনি কার্বোনেটিং মেশিন তৈরি করেন। এর মাধ্যমে স্থির জলকে কার্বোনেটেড করা হয়।পরে টারবান বার্গম্যান সালফিউরিক এসিড ব্যবহার করে কার্বোনেটেড জল তৈরি করার যন্ত্র আবিষ্কার করেন।জেজে শোয়েপ্পে সর্বপ্রথম কোমল জাতীয় পানি বাজারজাত করেন।ধীরে ধীরে ১৮৮৬ সালে সর্বপ্রথম বাজারে আসে কোকাকোলা।

🚨কোকাকোলা কোম্পানি ধ্বংসের মুল চক্রান্ত হচ্ছে আকিজ কোম্পানির। কোকাকোলা বাংলাদেশ সরকারকে ৪০ শতাংশ কর দিয়ে ব্যবসা করতো।এতে হাজার হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশ সরকারের আয় হতো। অপরদিকে আকিজ কোম্পানি কর ফাঁকির মামলায় বারবার জেলে গেছে।মুলত কোকাকোলার ব্যাবসা ডাউন করতেই তার মজো ধর্মীয় ট্রাম্প কার্ড।
কোকাকোলা কোম্পানি যেখানে গত পাঁচ দশক ধরে সরকারকে ৪০ শতাংশ কর দিয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার যোগ করেছে সেখানে বাংলাদেশের হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে আকিজ কর্পোরেশন।এই পর্যন্ত প্রায় শুধুমাত্র সিগারেট কোম্পানির নামেই তারা ২৪ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে। অতি সম্প্রতিও তাদের ২৯১ কোটি টাকা পাচারের প্রমাণ পেয়েছে বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থা।

🍁কোকাকোলার আবিস্কারক পেম্বারটন ছিলেন একজন ফার্মাসিস্ট। তিনি একজন আমেরিকান ওষুধ প্রস্তুতকারক। ইহুদি বলে তার বিরুদ্ধে যেসব প্রোপাগান্ডা চালানো হয়েছে তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও ভূয়া।জন পেম্বারটন ১৮৩১ সালের ৮ ই জুলাই আমেরিকার জর্জিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন।১৮৬৫ সালে কলম্বাসের যুদ্ধে জন পেম্বারটন তাঁর বুকে তরবারির আঘাত পান।বুকের এই ক্ষত থাকে বাঁচতে তিনি মরফিনে আসক্ত হয়ে পড়েন।ব্যাথানাশক ওষুধ নিয়ে কাজ করতে করতে তিনি অ্যালকোহল মুক্ত একটি সিরাপ আবিষ্কার করেন। পরবর্তীতে এটার সাথে কার্বোনেটেড জল মিশিয়ে তিনি কোকাকোলা আবিস্কার করেন।১৮৬৫ সালে যখন আমেরিকায় গৃহযুদ্ধ চলছে সেই গৃহযুদ্ধের ক্ষত সারিয়ে তুলতেই কোক আবিষ্কার করেন পেম্বারটন। কোকাকোলা শব্দটি এসেছে কোকো পাতা ও কোকো নাটস থেকে।পেম্বারটন নেশা বা ড্রাগস থেকে বাঁচতে কোকাকোলা আবিষ্কার করেছিলেন। কিন্তু তার ছেলে চার্লি পেম্বারটন ছিলেন অলস প্রকৃতির।তিনি অতিরিক্ত মরফিনে আসক্ত ছিলেন।১৮৮৬ সালে অ্যালকোহল নিষিদ্ধ করা হলে তিনি তার বাবার কোম্পানি আরেক ফার্মাসিস্ট আশা কান্ডলার এর সাথে ব্যাবসায়িক চুক্তি করে বিক্রি করে দিন।২৩০০ ডলারের বিনিময়ে পেম্বারটন থেকে কোকের ফর্মুলা কিনে নেন আশা কান্ডলার। কোকাকোলা কোম্পানি হয়ে যায় কোকাকোলা কর্পোরেশন।

🌹কোকাকোলার ফর্মুলা খুব গোপনীয়তার সাথে রাখা হয়। কোকাকোলার মাত্র দশজন কর্মচারী বাদে পৃথিবীর কেউ তা জানে না।যে কর্মচারীরা কোকাকোলার ফর্মুলা জানেন তাদের একসাথে কোথাও ভ্রমনের অনুমতি নেই। এভাবেই কোকাকোলা তার গোপনীয়তা রক্ষা করে।এজন্য পৃথিবীর অন্যসব কোমল পানীয় থেকে কোকাকোলা সম্পূর্ণ আলাদা।১৮৮৬ সাল থেকে আজ পর্যন্ত কোকাকোলার স্বাদ অনন্য।১৯০৯ সালে আমেরিকার ফেডারেল সরকারে পর্যন্ত কোকাকোলার গোপন রেসিপি জানতে আদালতে মামলা করেছিল কিন্তু কোন লাভ হয়নি।কোকাকোলার ধারে কাছেও পৃথিবীর আর কোন কোমল পানীয় কোম্পানি নেই। বর্তমানে ফর্মুলাটি আমেরিকার সানট্রাস্ট ব্যাংকের একটি ভল্টে গোপন রাখা আছে।7x চিহ্নিত কোকের রিয়েল থিংসটি খুব স্বযত্নে জর্জিয়ায় ট্রাস্ট ব্যাংকে সংরক্ষিত আছে।
১৯১৯ সালে আর্নেস্ট উডরাফ ২৫ মিলিয়ন ডলার দিয়ে কোকাকোলা কিনি নিয়ে তা ঠান্ডা বোতলে বাজারজাত করলে সারাবিশ্বে কোকাকোলা ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। কোকাকোলা নামকরণ করেন পেম্বারটনের হিসাবরক্ষক ফ্রাঙ্ক রবিনসন।এরা সবাই আমেরিকান খ্রিস্টান ছিলেন, কেউ ইসরায়েলের ইহুদি ছিলেন না।

🍁কোকাকোলার ৫০০ টি ব্রান্ড মুখস্থ করতে আপনার কয়েক বছর লেগে যাবে। কোকাকোলা বলতে যারা শুধু কোক বুঝেন তাঁরা জাতীয় আহম্মক ছাড়া আর কিছুই নন।কোক আবিষ্কার হওয়ার ৫৭ বছর পর ১৯৪৯ সালে কোকাকোলার ফ্যাক্টরি ইসরায়েলে স্থাপিত হয়।পেম্বারটন ও তার পার্টনার রবিনসন যখন কোক বিক্রি শুরু করেন তখন তাদের মূলধন ছিল এক লক্ষ ডলার।১৮৯৪ সাল থেকে কোক কাঁচের বোতলে বাজারজাত শুরু হয়।গত পঞ্চাশ বছর ধরে আমাদের বাপ ও দাদারা বাংলাদেশে কোক , স্প্রাইট, ফানটা, সেভেনআপ , মিরিন্ডা এসব খেয়ে আসছে।কান্ডলার পেম্বারটনের কোকাকোলাতে কার্বনডাই অক্সাইড জল মিশিয়ে কোকাকোলাকে রসনাতৃপ্তিদায়ক করে তুলেন।এই পর্যন্ত যত কোকাকোলা বিক্রি হয়েছে তা একসাথে লাগালে এক হাজারবার চাঁদে ঘুরে আসা যাবে।এই পর্যন্ত বিক্রিত কোকাকোলা বোতলের চেন বানালে পুরো পৃথিবী চার হাজারবার ঘুরে আসা যাবে।বিশ্বে প্রতি সেকেন্ডে ৮ হাজার গ্লাসের বেশি কোকাকোলা খাওয়া হয়ে থাকে। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে নাসা কোকাকোলা ভেন্ডিং মেশিন বসিয়েছে। কোকাকোলা মানে শুধু কোক নয় এর এটি ৩৫০০ রকমের বেভারেজ তৈরি করে।সবকটির স্বাদ নিতে আপনার কমপক্ষে ৩ বছরের বেশি সময় লাগবে। পৃথিবীর নব্বই শতাংশ লোক কোকাকোলা চিনলেও এই দেশের ৯০ শতাংশ আহম্মক কোকাকোলা সম্পর্কে তেমন কিছুই জানে না।
শুধু বাংলাদেশ নয় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় পর্যন্ত কোকাকোলার ফ্যাক্টরি আছে।। চীনের জুস কোম্পানিগুলোতে কোকাকোলার ৩৫ শতাংশ শেয়ার আছে।বয়কট পয়কট এগুলো শুধুই একটি বাণিজ্যিক তামাশা।আহম্মকরা ছাড়া এইসব তামাশায় আর কেউ যুক্ত হয় না।

সত্য সবসময় সুন্দর
লুসিড ড্রিম
বাংলাদেশ ফোর্স ১৯৭১

কোকা কোলার স্বাদের ধারেকাছেও নেই মোজোর স্বাদ। বছর দুয়েক আগেও মোজো কে কেও গুনতো না। অথচ কিছুদিন আগেও যেই মোজোর দাম ৬০ টাক...
14/04/2025

কোকা কোলার স্বাদের ধারেকাছেও নেই মোজোর স্বাদ। বছর দুয়েক আগেও মোজো কে কেও গুনতো না। অথচ কিছুদিন আগেও যেই মোজোর দাম ৬০ টাকা ছিলো, সেই মোজো এখন কয়েক ধাপে দাম বাড়িয়ে ১১০ টাকা করলো।

কোল্ড ড্রিংকস খেতে মন চাইসে? আর কেও সেধে সেধে মোজো খেয়েছে? এমন কখনো ই হতো না।

বিশ্বব্যাপী বয়কট চলছে তাই সবাই নিজ দেশের পণ্য প্রমোট করতে মোজো খাওয়া শুরু করলো আর এতেই তারা গা'দ্দা'রি করে দাম বাড়াই দিলো, একইসাথে বোতলের গায়ে পতাকা লাগিয়ে আবেগী মার্কেটিং তো আছেই।

নিজ দেশে বানানোর পরেও অযথা দাম বাড়ানো অফ না করা অব্দি এই মোজো কেও বয়কট করেন।

কোকাকোলা যদি ইসরায়েলকে ডোনেশন করত তাহলে ইসরাইল ফিলিস্তানের গাজায় কোকাকোলা কোম্পানি ধ্বংস করত না।পৃথিবীতে কোন কোম্পানি এম...
04/05/2024

কোকাকোলা যদি ইসরায়েলকে ডোনেশন করত তাহলে ইসরাইল ফিলিস্তানের গাজায় কোকাকোলা কোম্পানি ধ্বংস করত না।
পৃথিবীতে কোন কোম্পানি এমনে এমনে এক টাকাও
কেউ কাউকে দেয় না।
দেখেন সামান্য মজো কোম্পানি ১ টাকা দিচ্ছে এটা দেখিয়ে হাজার হাজার টাকা আপনার আমার কাজ থেকে নিয়ে যাচ্ছে।

Address

Mohammadpur
Dhaka
1207

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ekattorer Media posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category

নতুন নতুন ফানি পিক আর মজাদার ভিডিও দেখতে পেজ এ লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন.

নতুন নতুন ফানি পিক আর মজাদার ভিডিও দেখতে পেজ এ লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন.