সমাপ্ত-The End

সমাপ্ত-The End Believe him who is loyal.

প্লেনের পাইলট ঘোষনা করলেন আধা ঘণ্টা পর আমরা ল্যান্ড করব।বলে পাইলট মাইক অফ করতে ভুলে যান এবং পাশের পাইলট কে বলেন এখন আমি ...
07/05/2025

প্লেনের পাইলট ঘোষনা করলেন আধা ঘণ্টা পর আমরা ল্যান্ড করব।

বলে পাইলট মাইক অফ করতে ভুলে যান এবং পাশের পাইলট কে বলেন এখন আমি আগে গরম চা খাব এরপর এয়ারহোস্টেস কে চুমু খাব😘

একথা শুনে এয়ারহোস্টেস দৌড়ে মাইক বন্ধ করতে যেতে নিয়ে এক বাচ্চার পায়ের সাথে হোচট খেয়ে পরে গেল 🥴 তখন বাচ্চাটি বলল আপনার এত তাড়া কিসেন উনি ত বলল আগে চা খাবেন😄

02/09/2024

মনে হয় তোমাকে জড়িয়ে ধরে বলি আর পারছি না তোমাকে ছাড়া থাকতে♥♥

নারী কখনো ঘোষণা দিয়ে বদলায় নানারী বদলায় নীরবে,গোপনেনারী বদলায় প্রিয়জনের অবহেলায়,অপমানেনারী কখনো এমনি এমনি বদলায় নানারী ব...
25/08/2024

নারী কখনো ঘোষণা দিয়ে বদলায় না
নারী বদলায় নীরবে,গোপনে
নারী বদলায় প্রিয়জনের অবহেলায়,অপমানে

নারী কখনো এমনি এমনি বদলায় না
নারী বদলায় প্রিয় মানুষের বদলে
নারী বদলায় তাকে বুঝতে না পারার কারণে
নারী বদলায় অব্যক্ত অভিমানে
নারী বদলায় অসম্মানে

নারী কখনো হুটহাট বদলায় না
নারী বদলায় ধৈর্যের বাঁধ ভেঙ্গে গেলে
নারী বদলায় মানিয়ে নেয়ার রাস্তা ফুরালে
নারী বদলায় আত্মসম্মানে আঘাত হানলে

নারী কখনো শখ করে বদলায় না
নারী বদলায়-বদলাতে হয় বলে
নারী বদলায় কান্নার নোনা জলে
নারী বদলায় অসহ্য কষ্ট পেলে
নারী বদলায় হৃদয়ের রক্ত ক্ষরণে,ক্ষতে

এই বোট গুলাকে বলে লাইফ বোট (TELB) , বাংলাদেশে অনেক উপকূলীয় জায়গায় বলে লাল বোট। এগুলোর ভেতর ৩০ জন বসতে পারে, ওয়েদার প্রুফ...
23/08/2024

এই বোট গুলাকে বলে লাইফ বোট (TELB) , বাংলাদেশে অনেক উপকূলীয় জায়গায় বলে লাল বোট। এগুলোর ভেতর ৩০ জন বসতে পারে, ওয়েদার প্রুফ, সহজে ডোবেনা। বাংলাদেশে ইঞ্জিন খুলে বিক্রি হয়। স্পিডবোট বা ইঞ্জিন চালিত নৌকার পিছনে বেধে টেনে নিয়ে যাওয়া যায়।

ভাটিয়ারিতে জাহাজ ভাংগা এরিয়ায় এগুলো প্রচুর দেখা যায় যেহেতু এগুলো জাহাজে থাকে।

বন্যা দূর্গত এলাকায় এগুলো অনেকগুলো পৌছানো গেলে ভাল হইত। Mi 17 হেলিকপ্টার এগুলা এয়ারলিফট করে নিয়ে যেতে পারে কিনা দেখা যায় না?

যেহেতু শোনা যাচ্ছে পানির গভীরতা অনেক... কোন কোন ক্ষেত্রে ২২ ফিটের মত... তাই ঢাকা-বরিশালের যাত্রীবাহী বড় লঞ্চগুলা ফেনী এব...
23/08/2024

যেহেতু শোনা যাচ্ছে পানির গভীরতা অনেক... কোন কোন ক্ষেত্রে ২২ ফিটের মত... তাই ঢাকা-বরিশালের যাত্রীবাহী বড় লঞ্চগুলা ফেনী এবং কুমিল্লার নদীগুলাতে নোঙ্গর করে ভাসমান আশ্রয়কেন্দ্র বানানো যেতে পারে

ওখানকার অনেক আশ্রয়কেন্দ্র এখনও পানির অনেক নিচে

লঞ্চ মলিকরা যদি বিষয়টাকে ফিজিবল মনে করেন, তাহলে বিষয়টা ভাবতে পারেন।

16/08/2024

কেয়ার জিনিসটা ছেলেদের শেখাতে হয় না♥♥

লোকটার মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে চেচিঁয়ে উঠলেন নাৎসি কমান্ডার - "বল, তুই কে ?" লোকটা চুপচাপ মাথা নীচু করে তার পকেট থেকে পাসপোর...
03/08/2024

লোকটার মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে চেচিঁয়ে উঠলেন নাৎসি কমান্ডার - "বল, তুই কে ?" লোকটা চুপচাপ মাথা নীচু করে তার পকেট থেকে পাসপোর্ট আর কিছু কাগজপত্র বের করে দিলো। সে সব দেখে নাৎসি কমান্ডার তো অবাক - এই কঙ্কালসার লোকটা অলিম্পিয়ান ? ১৯৩৬-এর বার্লিন অলিম্পিকে ম্যারাথন দৌড়েছিলো এই লোকটা ! আর ওই ছবিটা ? হিটলার স্বয়ং এর সঙ্গে করমর্দন করেছেন ! সে সৌভাগ্যতো তারও কখনো হয়নি !

"ছেড়ে দাও এনাকে" - কমান্ডার হেঁকে বললেন !
১৯৪৩ সাল, গ্রীস তখন নাৎসিদের কব্জায় - এক নাৎসি অফিসারের উপর হামলা চালিয়েছিল একদল গ্রামের লোক কিন্তু কারা সে হামলায় ছিল তা কেউ স্বীকার করেনি। দোষী কে খুঁজে না পেয়ে গ্রামের প্রত্যেকটি পুরুষকে লাইন করে দাঁড় করিয়ে গুলি করেছিল নাৎসিরা । সে গণহত্যা থেকে বেঁচে গেছিলেন শুধু এই একজন।

কিন্তু তারপর অদ্ভুত এক অপরাধবোধ ক্রমশ গ্রাস করলো এই মানুষটাকে। দুর্বিষহ হয়ে দাঁড়ালো তার বেঁচে থাকা। মাঝে মাঝেই লোকটির মনে হতো কেন তিনি অলিম্পিকের কাগজ দেখাতে গেছিলেন - তিনি তো ম্যারাথন জেতেননি। সে রেসে গ্রীসের নাম ডুবিয়ে তিনি একাদশ স্থান পেয়েছিলেন। গ্রীসের কাগজগুলো তাকে নতুন তকমা দিয়েছিলো - "বিশ্ব হেরো" ! তার মতো দেশের নাম ডোবানো অপদার্থর মরে যাওয়াই ভালো ছিল।

প্রায় দু বছর গুমরে থাকার পরে এই মানুষটি ঠিক করলেন ভাগ্য জোরে যখন বেঁচেই গেছেন তখন দেশের জন্য একটা কিছু তাকে করতেই হবে। বিশ্বযুদ্ধ শেষে গ্রীসে তখন নিদারুন দুর্ভিক্ষ চলছে। না খেতে পেয়ে চোখের সামনে মারা যাচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ, হাজার হাজার শিশু।
চোয়াল শক্ত করে উঠে দাঁড়ালেন এই মানুষটি। মরার আগে একবার তাকে প্রমান করতেই হবে তিনি সত্যিকারের ম্যারাথনার - ফেইডিপ্পিডেসের উত্তরসূরি তিনি আর ফেইডিপ্পিডেস-ও তো বাঁচেননি। ম্যারাথনের যুদ্ধে গ্রীসের জয়লাভের খবর পৌঁছে দিয়ে তিনিও তো মৃত্যুবরণ করেছিলেন - সে মৃত্যু ছিল বীরের মৃত্যু।
ভালো করে খেতে না পাওয়া, ভীষণ গরিব এই মানুষটা চিঠি লিখলেন ১৯৩৬-এর ম্যারাথনে তার এক প্রতিযোগী ও বন্ধু, মার্কিন ম্যারাথনার জন কেলিকে। তিনি জানালেন ১৯৪৬ এর আমেরিকার বস্টন ম্যারাথনে তিনি দৌড়োতে চান। শিউয়ে উঠলেন তার স্ত্রী ! এই অনাহারক্লিষ্ট চেহারায় ম্যারাথনে দৌড়ানো আর আত্মহত্যা যে একই! কোনো কথা শুনলেননা এই মানুষটি। ঘটি-বাটি বেচে তার ১৪ বছরের ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে আমেরিকার জাহাজ ধরলেন এই বিশ্ব-হেরো ম্যারাথনার !

ম্যারাথনের দেশ থেকে একজন ম্যারাথনার বস্টন ম্যারাথনে দৌড়োবেন, এ খবরে আমেরিকাতে বেশ হৈচৈ পড়ে গেলো অথচ দৌড়োনোর জন্য প্রয়োজনীয় জুতোও তার ছিলোনা - সেটাও কিনে দিলেন বন্ধু জন কেলি ! কিন্তু এবার বেঁকে বসলেন ডাক্তাররা। তারা ওনাকে আনফিট ঘোষণা করে দিলেন। বন্ধু জন কেলির সাহায্যে, ডাক্তারদের হাতে পায়ে ধরে বস্টন ম্যারাথনে দৌড়োনোর অনুমতি জোগাড় করলেন তিনি। দৌড় শুরুর আগে তার ছেলের পকেটে একটি কাগজ গুঁজে দিলেন । সে কাগজে লেখা ছিল গ্রীক বীরদের শপথ মন্ত্র - "হয় আমি আজ জিতবো, নয়তো বীরের মতো মৃত্যু বরণ করব"!

বস্টন ম্যারাথনে শুরুটা ভালোই করেছিলেন তিনি কিন্তু শেষ এক মাইল বাকি থাকতে দেখা গেলো তার বন্ধু জন কেলি তাকে অনেকটা পিছনে ফেলে দিয়েছেন। আর বোধ হয় আশা নেই ! সেই সময় দর্শকদের মধ্যে থাকা এক গ্রীক তার উদ্দেশে চেঁচিয়ে উঠলেন "রান, রান ফর গ্রীস, ফর আওয়ার চিলড্রেন"। জন কেলি তার আত্মজীবনীতে লিখেছেন সে চিৎকার শোনার পর তার মনে হলো এক পক্ষীরাজ ঘোড়া যেন ডানা মেললো - তাকে পিছনে ফেলে যে লোকটা ঝড়ের গতিতে দৌড়ে গিয়ে ফিনিশিং লাইন ছুঁলো সে যেন মানুষ নয় - ম্যারাথনের জনক, গ্রীক বীর, স্বয়ং ফেইডিপ্পিডেস !
এরকম অলৈকিক ম্যারাথন জয়ের ঘটনা আমেরিকার কাগজগুলোর প্রথম পাতায় স্থান পেলো - তাকে নিয়ে হৈহৈ পড়ে গেলো। তার একটি সাক্ষাৎকারের জন্য তখন মোটা টাকা দিতে রাজি কাগজগুলো। কিন্তু কী আশ্চর্য ! প্রেস কনফারেন্সে এই হতদরিদ্র লোকটি হাত জোড় করে বললেন "আমার কিছুই চাইনা, আপনারা গ্রীসকে বাঁচান !"

মার্কিন কংগ্রেসের কাছেও গ্রীসকে বাঁচানোর আবেদন করলেন মানুষটি এবং অভূতপূর্ব সাড়া পেলেন। তিনটি জাহাজভর্তি খাদ্য, ওষুধপত্র আর তিন লক্ষ মার্কিন ডলার গ্রীসে পাঠিয়ে, দেশে ফেরার বিমানে চড়লেন মানুষটি।
এথেন্স এয়ারপোর্টে পৌঁছনোর পর তার পা মাটি ছুঁলো না। প্রায় এক লক্ষ মানুষ তার জন্য এয়ারপোর্টে অপেক্ষা করছিলেন। আর তাকে একবার দেখবার জন্য রাস্তায় নেমেছিলেন আরো ১০ লক্ষ মানুষ - তাদের কাঁধে চড়েই বাড়ি ফিরলেন এই অনাহারক্লিষ্ট গরীব ম্যারাথনার। তার সম্মানে পার্থেননে আবার আলো জ্বালানো হলো - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথম বার !
দুর্ভিক্ষ পীড়িত গ্রীস আবার ঘুরে দাঁড়ালো এক "বিশ্ব-হেরো" ম্যারাথনারের হাত ধরে !
৭৭ নম্বর জার্সি পড়ে বস্টন ম্যারাথনে দৌড়েছিলেন, ৭৭ বছর বয়েসেই মারা যান এই ম্যারাথনার ! বস্টন ম্যারাথনের প্রথম মাইল চিহ্নিত করা হয় তার একটি মূর্তি বসিয়ে। সেই মূর্তিটির নাম - "স্পিরিট অফ ম্যারাথন" ! ফেইডিপ্পিডেসের মতোই এই মানুষটি ম্যারাথনের ইতিহাসে অমর হয়ে গেছেন এবং কখনো অলিম্পিক না জিতেই !
এই "বিশ্ব-হেরো" ম্যারাথনারের নাম - স্টালিওস কেরিয়াকেডিস্ (Stylianos Kyriakides) !

তথ্য -সংগৃহীত

মোস্তফা সারওয়ার ফারুকীর টাইমলাইন থেকে। ♥♥~~~~~♥♥~~~~~♥♥~~~~~♥♥~~~~~♥♥~~~~♥♥কোটা তো মেনে নিছে। এখন কিসের আন্দোলন? এই প্রশ...
01/08/2024

মোস্তফা সারওয়ার ফারুকীর টাইমলাইন থেকে।
♥♥~~~~~♥♥~~~~~♥♥~~~~~♥♥~~~~~♥♥~~~~♥♥

কোটা তো মেনে নিছে। এখন কিসের আন্দোলন? এই প্রশ্ন যাঁদের মনে আসছে তাদের জন্য একটু বুঝায়ে বলি, আমি যদ্দুর বুঝতে পারছি আর কি!

এই আন্দোলনটা তাচ্ছিল্য এবং বল প্রয়োগ করে থামাতে যেয়ে সরকার প্যান্ডোরার বাক্স খুলে দিয়েছে। যে বাক্সে জমা ছিলো অনেক প্রশ্ন, অনেক আগ থেকেই। এই প্রজন্ম সেই প্রশ্নগুলোকে সামনে নিয়ে এসেছে। তার মধ্যে একটা বড় প্রশ্ন, নাগরিকের সাথে সরকারের সম্পর্ক কি হবে? প্রভু-দাসের নাকি সেবক-মালিকের? এক দিনে এতোজন দাস মেরে ফেললে তো দাস বিদ্রোহ হয়ে যেতো? স্বাধীন দেশে দেশের মালিক জনগনকে নিরাপত্তা দেয়ার জন্য যে পাবলিক সারভেন্টদের নিয়োগ দেয়া হলো, তারা আমাদের এতগুলো মানুষকে মেরে ফেললো? যারা এতোগুলো খুনের সাথে জড়িত, যারা হুকুমের আসামী তাদের শাস্তি হবে কবে? একদিকে আলোচনা আর অন্যদিকে গ্রেফতার-গুলি এটা কোন খেলা? এটা কখন বন্ধ হবে? প্রশ্ন আরো উঠেছে, সরকারে যারা যায় তারা জনগনের সাথে দম্ভ আর অহমিকা নিয়ে অপমান করে কথা বলবে? নাকি রেসপেক্ট নিয়ে কথা বলবে?

জনগন সরকারকে ব্যঙ্গ করবে, অপমান করবে, তীব্র সমালোচনায় ছিলে ফেলবে। শিল্পী স্বাধীন ভাবে গান বানাবে, ফিল্ম বানাবে, কারো মেপে দেয়া স্বাধীনতা নিয়ে তাকে চলতে হবে না। এইসবই গণতন্ত্রের অংশ। সরকারে যেই থাকুক তাকে বিনয়ের সাথে এগুলো গ্রহণ করতে হবে, এটাই গণতান্ত্রিক সমাজের রীতি। সরকার কি আদৌ এই রীতি মানার জন্য মানসিক ভাবে তৈরি? নাকি সরকার বুলেট-ধমক-গ্রেফতারের ভাষায় কথা বলবে?

শেষে আরেকটা উপলব্ধি বলি, এই আন্দোলনের চরিত্র যারা এখনো বুঝতে পারেন নাই, তাদের উদ্দেশ্যে বলি, এই আন্দোলনে কারা আছে তাদের পরিচয় দেখেন। হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান, ইংলিশ মিডিয়াম-বাংলা মিডিয়াম-আরবী বিভাগ সব এসে এক কাতারে হাজির। এদের দাবী “ন্যায়বিচার আর মর্যাদা”! কার রাজনৈতিক বিশ্বাস কি সেটা বিবেচনায় নিয়া এরা আন্দোলনে নামে নাই। ফলে ঐসব পুরানা দিনের বাইনারি দিয়া এদের ভাগ করতে পারবেন না, এদের বুঝতে পারবেন না।

আপাতত এইটুকু বলতে পারি, এই আন্দোলন কোনো ছেলেভোলানো ছড়া বা নাটক দিয়ে থামানো যাবে না। এই প্রশ্নগুলোর উত্তর নিয়েই এই আন্দোলন থামবে। গণতান্ত্রিক সমাজ তৈরির ক্ষেত্র তৈরি না করে ব্যারাকে ফিরে গেলে আমাদেরকে আরেকটা ব্যর্থ বিপ্লবের মোয়া হাতে নিয়েই ঘুমাতে হবে। তবে আমার বিশ্বাস এই আন্দোলন আমাদেরকে একটা স্বাধীন এবং গণতান্ত্রিক সমাজে উত্তরণের রাস্তা দেখাবে। কেনো এই বিশ্বাস? কারণ মানুষের এতো স্বতঃস্ফুর্ত আবেগ এর আগে আমি দেখি নাই।
একটা উদাহরন দেই। এক ছাত্রকে আটকের পর কোর্টে হাজির করা হইছে। পেছন পেছন তার মা দৌড়ে এসে ছেলের পাশে দাঁড়ায়ে ছেলের বুকে সজোরে থাম্প দিয়ে বলে, “টেনশন করিস না”!
এই অভয় পরাভব মানবে না।

~কি উত্তর দিবো আমরা???~কি জবাব দিবে জাতি??? কে নিবে এই হত্যার দায়???
31/07/2024

~কি উত্তর দিবো আমরা???
~কি জবাব দিবে জাতি???
কে নিবে এই হত্যার দায়???

31/07/2024

২.৫ মাসের শিশুকে বুকের মাঝে কে ঘুম পাড়াবে?
কে চুমু দিয়ে সন্তানকে আগলে রাখবে?
সমাপ্ত-The End

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সমাপ্ত-The End posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share