07/08/2024
কিছু লোক যারা ক্ষমতাসীন দলে থাকাবস্থায় ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে সিএনজি অটো রিকশা থেকে চাঁদাবাজি করতো এরা এখন বেকার। কাজ না থাকায় লুটতরাজ করতেছে।
এই ধরনের নেতা থেকে আপনার বাড়ির পাশের মসজিদের ৫ হাজার টাকা বেতনের ইমামের কাছে দেশ সবচে বেশি নিরাপদ। কারন স্বৈরাচারের আমলে জিনিসপত্রের দাম যে হারে বাড়ানো হইছে সে তুলনায় এই বেতন পেয়েও যে আপনার বাসায় চুরি ডাকাতি করে নাই এটাই অনেক বেশি।
(অন্য ধর্মের যারা ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব তাদের বেতন কাঠামো সম্পর্কে ধারনা না থাকায় নিজের অপারগতা প্রকাশ করছি)
সুতরাং কারে চাই আর কারে চাইনা সেইটা আপনাকে আল্লাহ মস্তিষ্ক দিয়েছেন সেটা দিয়ে ভেবে তারপর পরবর্তী প্রার্থী নির্বাচনে ভোট দিবেন।
মনে রাখবেন ভোট দেয়া যেমন নাগরিক অধিকার, তেমন ফরজও যদি সেটা একনায়কতন্ত্রমূলক নির্বাচন না হয়। সে সাথে আপনি যাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন সে যদি জুলুম, নির্যাতন, গুম, খুন, হত্যা, রাহাজানি, অর্থপাচার কিংবা রাস্ট্রীয় কোনো পাপের সাথে জড়িত থাকে সেই পাপের ভাঁড় আপনাকেও বহন করতে হবে, কারন আপনার ভোটেই সে নির্বাচিত।
যারা বিগত চারটি নির্বাচনে স্বৈরাচার প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রেখেছিলেন যাস্ট চিন্তা করেন, কতগুলা গুম, খুন, হত্যা, ন্যায় বিচারে বাঁধা দেয়া এবং জনগণের অর্থ পাঁচারের সাথে আপনার আমলনামা জড়িয়ে আছে; যাস্ট ইমাজিন।