A to Z

A to Z Entertainment, Story, Truth news — all behind the mask. Welcome A to Z.

A to Z – নতুন কণ্ঠে নতুন কথা!
এটা শুধু একটা ফেসবুক পেজ নয়, এটা একটা চেতনার প্ল্যাটফর্ম।
আমরা শেয়ার করি নিউজ, ট্রেন্ডিং রিলস, গান, নাচ, কবিতা, ছড়া, ভাবনা আর প্রতিবাদ।

24/09/2025
22/09/2025

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেয় ভারত ১৯৮৮ সালে। তোগো কইতে লজ্জা করে কেন রে এনসিপি?

গান হারাম – নাকি আমাদের মনোভাব হারাম? অনেকেই বলে গান হারাম! বাদ্যযন্ত্র হারাম!আদতে কুরআনের সরাসরি এই ব্যাপারে কোন নির্দে...
22/09/2025

গান হারাম – নাকি আমাদের মনোভাব হারাম? অনেকেই বলে গান হারাম! বাদ্যযন্ত্র হারাম!
আদতে কুরআনের সরাসরি এই ব্যাপারে কোন নির্দেশনা নাই! কিন্তু কুরআন-হাদিস দেখলে দেখা যায়, এই গানের থেকে অনেক অনেক বেশিবার হারাম বলা হয়েছে - পরনিন্দা (গীবত) , চুগলখুরি, মানুষের হক মেরে খাওয়া, অন্যের সাথে খারাপ ব্যবহার , অহংকার ও প্রতারণা!
আজকের সমাজে এই গুনাহগুলো অনেক সময় এতটাই “নরমাল” হয়ে গেছে যে মানুষ বুঝতেও পারে না – এগুলো ভয়ঙ্কর অপরাধ। অথচ গান, যা মানুষের আবেগ প্রকাশের মাধ্যম, সেটাকে কেন্দ্র করে নিরন্তর বিতর্ক চলছে শতকের পর শতক ধরে!
গান যদি অশ্লীলতায় ভরপুর হয়, যদি আল্লাহর স্মরণ থেকে দূরে সরিয়ে নেয় – তবে অবশ্যই ক্ষতিকর এবং গর্হিত অপরাধ! কিন্তু গান যদি ভালোবাসা, অনুপ্রেরণা আর মানবতার বার্তা দেয় – তবে সেটা হারাম হবে কোন যুক্তিতে!
আমাদের প্রবলেন হল – ছোট জিনিসকে বড় করে দেখা, আর বড় গুনাহগুলোকে স্বাভাবিক করে ফেলা! যারা প্রতিদিন কারো হক মেরে খায়, অন্যের পেছনে কথা বলে – তারাই আবার সবচেয়ে জোরে বলে - গান হারাম! আমাদের দেশে এমন কোন সেক্টর কি আছে দুর্নীতি ছাড়া? এগুলো হারাম না! আমরা এই নিরীহ গানের পেছনে পড়ে আছি!
আসল হারাম শুধু গানের সুরে নয়, আসল হারাম লুকিয়ে থাকে আমাদের আচরণে, কথায়, আর অন্যের প্রতি অন্যায় ব্যবহারে।

Muhammad Al- Amin

#সত্যেরআলাপ
#গানকল্যাণ
#বিচারবহির্ভূতবিচার
#হকবিচার
#চোখেমুখে_নিন্দা
#গানইনাম
#নৈতিকতারবিচার
#মনোভব_গান
#আচরণসুন্দর
ুনাহ

22/09/2025

এবছরও সনাতন ধর্মের মানুষের উৎসবে হামলা হবে হয়তো। আর দোষটা বিগত সরকারী দলকে দেওয়া হবে। অথচ যারা জড়িত তারা সারাজীবন ধরাছোঁয়ার বাইরে.

22/09/2025

যে যাই বলুক, এরা কর্মী। দুর্দিনের কর্মী। রাজনীতি এভাবে করেছে সবদলের কর্মীরা। বাকিরা মধু খাওয়ার ধান্ধায় থাকে।

22/09/2025

এনসিপি মুর্দাবাদ হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ। - বিএনপির পেট্রোলসেল

দিল্লি না ঢাকা, সব শাল***
22/09/2025

দিল্লি না ঢাকা, সব শাল***

22/09/2025

বলো মির—
বলো মওদুদি মম পির।
পির বিহারি আমারই যত পির, ঐ শিকড় করাচির।
বল মির—
বলো একাত্তরের ইতিহাস ফাড়ি
বুলডোজারে ভেঙে দিয়ে বাড়ি
রিসেট বাটন জোরসে চাপিয়া
সায়মা ম্যামের আরশ কাঁপিয়া
লুটিয়াছি কত মিলিয়ন আমি জুলাই মাসের বীর,
মম ললাটে সুদ্র মহাজন জ্বলে—
ভিডিও দেখি ইলিয়াস-তিনিঞ্চির।
বলো মির–
আমি বিন লাদেনের তীর।
আমি নীলা মার্কেট, আমি মাংস, আমি হংস;
মুরাদনগরের শিশুরাজ, আমি জামাত ইসলামির অংশ।
আমি ধাপাধাপ, আমি ঠাপাঠাপ পিনাকীর।
আমি চোটপাট, আমি ভেঙে করি সব লুটপাট।
আমি অনিয়ম উচ্ছৃঙ্খল,
আমি খেয়ে যাই যত কমিশন, যত বোয়াল-কাতল-শোল।
আমি চিনিয়াছি যত লাইন;
আমি তাড়াতাড়ি করি কাড়াকাড়ি,
আমি পিপিনুল, আমি নুরুল হকের পাইন।
আমি নবাব-নাতি, আমি ফেসবুকচিঠি তাসনিম জারাপ্পির;
আমি ডিকবাজি— নাখালপাড়ার সরোয়ার ফারুকির।
বলো মির—
চিরজাগ্রত শাদা পির।
আমি গাঞ্জা, আমি ডার্বি;
আমার সঙ্গে ডিগবাজিতে কোন কোন শালা পারবি?
আমি ভৃত্য-পাগল অন্ধ,
আমি বিজলির বেগে ছুটে যাই— পেলেই টাকার গন্ধ।
আমি জুলাইবীর, আমি ছায়াবট;
আমি ধুন্দল, আমি বিমানে বিলাই কম্বল;
রুমকি-চুমকি, ঘুমের মাঝে দিই হঠাৎ হুমকি;
খালি মাঠে দিই তিন গোল, করি হালুয়া-রুটির কোন্দল।
আমি তা-ই করি ভাই, যখন চাহে এ মন যা;
করি শিবিরের সাথে ঢলাঢলি,
ধরি হাছনের মতো আঞ্জা;
আমি সমন্বয়ক, মারি মাঞ্জা।
আমি পাটোয়ারি, আমি ভীতি এ-বিএনপির;
আমার কাছে শিশুতোষ খোদ মির্জা আলমগির।
বল মির—
আমি চেটে খাই যত ক্ষীর।
আমি বিভীষিকা, আমি মেট্রোরেলের অগ্নি,
বিএমডাব্লু চড়িছি এখন জুলাই করিয়া লগ্নি;
(জবাবদিহির ঊর্ধ্বে আমরা, সুধীর ভ্রাতা-ভগ্নী)!
নাহি সৃষ্টি, শুধু ধ্বংস, আমি সচিবালয়, আমি শ্মশান;
আমি পেশোয়ার, আমি মুলতান।
আমি কফিলের পুত, পাতে বিরিয়ানি, হাতে সান্ডা;
মম মগজ-মনে পৎপৎ করে পাকিস্তানের ঝান্ডা।
আমি কিশোরকণ্ঠ, আমি ছাত্রসংবাদ—
শিবিরে নেওয়ার আয়োজন চলে আস্তে এবং ধীর;
আমি আল-শামস, ছাত্রসংঘ— মুজাহিদ-নিজামির;
আমি টঙ্কার, আমি হুঙ্কার— রফিকুল মাদানির।
বল মির—
চুমু খায় শাদা পির।
আমি হাসনাত, করি বার্নিশ;
আমি ইউএসএ ছাড়া করি না কাহারে কুর্নিশ।
আমি বর্জ্য, আমি আষাঢ়ে তুষারে ঝঙ্কার;
নীলা ইসরাফিলের শৃঙ্গার মহাহুঙ্কার।
আমি জানাক-জাশি— বৃন্ত ত্রিফুল, ধর্মানুভূতি-দণ্ড;
মবের হাতেই হোক না এ-দেশ লন্ড এবং ভন্ড।
আমি ছুপা দুর্বাসা, শীলার স্বামীর শিষ্য;
‘হায়, আল্লাহ্‌, খালেদ’ বলে, স্বদেশ করিব নিঃস্ব।
আমি বরের ঘরের গোপন পিসি, কনের ঘরের মাসি;
আমি আওয়ামি লিগের পাতলুন-তলে হেলমেট-পরা জাশি।
আমি রন্ধনঘরের কুমারীর নানি, নানির নয়নে সুরমা;
আমি ষোড়শীর বুকে সারজিস-প্রেম, পঞ্চগড়ের খুরমা।
আমি নাটকের পোলা বান্না,
জুলাই মাসে মুজিবের নামে কত না করেছি কান্না,
আগস্ট থেকে বক্ষে টেনেছি জোনায়েদ সাকি-মান্না,
(এসব দেখে গুমরে কাঁদেন জেডআই খান পান্না)।
এবি-এনসিপি রণক্লান্ত,
আমি সেইদিন হব শান্ত—
যবে একাত্তরের ‘জয় বাংলা’ দেশের কোথাও ধ্বনিবে না,
তিরিশ লক্ষ শহিদসংখ্যা ঘুণাক্ষরেও গনিবে না।
ইনকিলাব রণক্লান্ত,
ছাত্রলিগের পাতলুনে ছিনু— লিগ যদি তা জানত!
আমি শান্তির কাগু—
স্বদেশের বুক করে রেখে যাব ছিন্ন,
শপথ নেওয়ার আগে ও পরে চেহারা আমার ভিন্ন,
দেব না কোথাও থাকতে আমি একাত্তরের চিহ্ন;
নেব না বিদায়, মানুষের কাছে হই না যত ঘৃণ্য।
আমি মিরজাফরের মির—
পিন্ডি ছাড়ায়ে দেখিতেছি জয় নাগরিক পার্টির,
সকল কিছুর শংসা কেবল বান্ধবী হিলারির।
মূল লেখা : কাজী নজরুল ইসলাম
প্যারোডি : আখতারুজ্জামান আজাদ
২৯ আগস্ট ২০২৫
(লেখাটি পড়ে লেখককে 01842376781 নাম্বারে বিকাশ, নগদ বা রকেটের মাধ্যমে সম্মানী পাঠানো যাবে)

18/09/2025

শরীরে ৪২ কোপ নিয়ে কেন্দ্রীয় নেতা এ্যানির সাক্ষাত চায় অসুস্থ চুট্টু
শরীরে ৪২ কোপ নিয়ে মানবেতর জীবন কাটছে #লক্ষ্মীপুরের #বিএনপি নেতার চুট্টু’র | কেন্দ্রীয় নেতা #এ্যানির সাক্ষাত চায় অসুস্থ চুট্টু
চুট্টু লক্ষ্মীপুরের সদর উপজেলার হাজিরপাড়া ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড মুসলিমাবাদ গ্রামের আবদুর রশিদের ছেলে।

17/09/2025

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে আমেরিকার যুদ্ধবিমান। চট্টগ্রামে আমেরিকার সৈন্যদের একটা দল সেখানে রেডিসন হোটেলে অবস্থান করছে। বেশ কিছু যৌথ মহড়া নাকি হয়েছে আমাদের সেনাবাহিনী আর আমেরিকার সৈন্যদের নিয়ে। এর মধ্যে আবার কয়েকদিন আগে ঢাকার ওয়েস্টিন হোটেলে আমেরিকার স্পেশাল ফোর্সের একজন অফিসার রহস্যজনক পরিস্থিতিতে মারা গেছে। সেই মৃত্যু নিয়ে স্পষ্ট করে কেউ কিছু বলছে না। এইসব খবর আমাদের সংবাদপত্রে বা টেলিভিশনে স্পষ্ট করে কিছু এসেছে? এসে থাকলেও কিভাবে এইসব ঘটনা বর্ণনা করা হয়েছে জানিনা। এইসব নিয়ে কোন উল্লেখযোগ্য খবর আমার চোখে পড়েনি।
না, দুইটা দেশের মধ্যে সামরিক বিঝাপরা হতে পারে, দুই দেশ মিলে মহড়া বা ঐসব মিলিটারিরা যে নানারকম কর্মকাণ্ড করে, প্রশিক্ষণ বিনিময় ইত্যাদি, সেগুলিও করতে পারে। এইসব অভিনব কোন বিষয় নয়। কিন্তু মিলিটারি কর্মকাণ্ড একটা খুবই সংবেদনশীল বিষয়। দুই দেশের মধ্যে মিলিটারি বোঝাপড়া যাইই হোক, সেগুলি সবসময় সম্পূর্ণ প্রকাশ্যে আলোচনাও হয় না। কিন্তু আইডিয়ালি দুই দেশের মধ্যে যখনই কোন মিলিটারি কর্মকাণ্ড বা সমঝোতা বা বোঝাপড়া করতে হয়, সেগুলি নির্বাচিত সরকারের হাতেই হওয়া উচিৎ- কোন ইন্টারিম ধরণের সরকারের হাতে নয়। কেন?
কেননা মিলিটারি কর্মকাণ্ড কোন না কোনোভাবে আপনার রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের সাথে জড়িয়ে থাকে। এছাড়া মিলিটারি এবং সামরিক যন্ত্রপাতি এগুলি সুরক্ষার সামগ্রী বটে, তবে এইগুলি মূলত মানুষ মারার যন্ত্রপাতি। যুদ্ধ ব্যাপারটাও অনেকের কাছে ব্যবসার বিষয় বটে, কিন্তু চূড়ান্ত বিচারে যুদ্ধ মানেই মানুষ হত্যা, মানুষের প্রাণনাশ। কিন্তু এইগুলি হয়তো আপনি চাইলেই এড়িয়ে যেতে পারবেন না, রাষ্ট্রকে মিলিটারি রাখতে হয়, যুদ্ধও করতে হয়। কিন্তু অনির্বাচিত কোন ব্যক্তি বা গ্রুপ যাদেরকে জনগণ রাষ্ট্রের নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা দেয়নি ওদের এইরকম সংবেদনশীল বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক না।
নির্বাচিত সরকারগুলি কি সবসময় সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়? নিশ্চয়ই না। ভুল সিদ্ধান্ত যে কোন সরকারই নিতে পারে। কিন্তু নির্বাচিত সরকার যখন সিদ্ধান্ত নেয় তখন সেই সিদ্ধান্ত প্রকারান্তরে জনগণের সিদ্ধান্ত হিসাবেই বিবেচিত হয়। জনগণের কাছে ওদের জবাবদিহিতা থাকে। বিশেষজ্ঞদের অংশগ্রহণ জরুরী, কিন্তু নীতিগত সিদ্ধান্ত শুধু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ীই নেওয়া ঠিক না, এটা রাজনীতিবিদদেরকেই নিতে হয়। ভুলে যাবেন না, রাষ্ট্র একটি রাজনৈতিক সংস্থা, এর মালিক জনগণ, আর রাজনীতিবিদরা হচ্ছে জনগণের প্রতিনিধি, ওদের সিদ্ধান্তই বৈধ।
আমি উদ্বিগ্ন। অস্বস্তি লাগছে। স্বচ্ছতা থাকা দরকার, নিরাপত্তা বিষয়ে সম্পূর্ণ স্বচ্ছতা তো থাকে না, তথাপি যতটুকু সম্ভব স্বচ্ছতা থাকা দরকার। একটি গণতান্ত্রিক সরকার না থাকলে স্বচ্ছতা থাকে না। আমেরিকার সাথে একটা চুক্তি হয়েছে, সেটা নাকি অফিশিয়ালিই গোপন চুক্তি। এই চুক্তি পার্লামেন্টেও উপস্থাপিত হবে না। এটা তো একটা অস্বস্তিকর অবস্থা আরকি। যারা সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন, ওরা হয়তো ভালো মানুষ, কিন্তু ওরা তো আমার প্রতিনিধি নন, ওদেরকে তো নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার দেওয়া হয়নি। এরা এইরকম গুরুতর সিদ্ধান্ত নেবেন এটা তো ঠিক না।

10/09/2025

ডাকসু নির্বাচন আমার বিপুল সময় ও মনোযোগ নষ্ট করেছে। ফেসবুক আইডি নাই হয়ে গিয়েছিলো। লিখলে অনেক জিনিস লেখা যায়। কিন্তু আর সময় নষ্ট করবো না। এ দায়িত্ব অন্যরা পালন করুক। আমি আমার মূল কাজ বই লেখায় ফেরত যাই। বিএনপিকে বলবো— আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার ফাঁদে পা দিয়ে ইরেপার‍্যাবল ভুল করেছেন। আওয়ামী লীগের যারা অপকর্ম করেছে, তারা পালিয়েছে। যাদের বিরুদ্ধে সুস্পষ্ট ফৌজদারি অভিযোগ আছে, তাদের বিচারে জনগণের আপত্তি ছিলো না। আওয়ামী লীগের তৃণমূল কর্মীরাও শেখদের লুটপাট ও আধিপত্যের অবসান চেয়েছিলো। এ সুযোগ কাজে লাগাতে পারতেন। নিরীহ ও নিরপরাধ আওয়ামী লীগ কর্মীদের বিরোধী রাজনীতিতে সক্রিয় রেখে অনেক বিষয়ে নির্ভার থাকতে পারতেন।
কিন্তু তা তো করেনই নি, উল্টো নিজ দলের মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমানকে অপমান করেছেন। এবং সে-অপমানে ভিপিপ্রার্থী আবিদ সরাসরি অংশ নিয়েছিলো। ফজলুর রহমানের ছবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জুতা মারা হয়েছে। অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুনের ছবিতেও। এগুলো আবিদরা সহ্য করেছে। ফজলুর রহমান যাদেরকে কালোশক্তি বলেছিলেন, এবং আবিদ যে-কালোশক্তির পক্ষ নিয়ে ফজলুর রহমানকে হুমকি দিয়েছিলো, সেই কালোশক্তির কাছেই আবিদ পরাজিত হয়েছে। কারচুপির ভোটেই হোক আর আসল ভোটেই হোক। কিন্তু হেরেছে।
নিরীহ ও নিরপরাধ আওয়ামী লীগারদেরকে তাদের রাজনীতি আলাদা করে করতে দিন। ছাত্রলীগের নিরপরাধ সদস্যদের ক্যাম্পাসে ফিরতে দিন। সবকাজ আপনাদের জন্য নয়। ঐতিহাসিকভাবে, পাকিস্তানপন্থী শক্তি মোকাবেলার ট্রেনিং আপনাদের নেই।
শিবিরকে বলবো, তোমরা আসলেই কালো শক্তি কি না, আসলেই পাকিস্তানপন্থী কি না, নাকি সাধারণ বাঙালি মুসলমান, এটা প্রমাণ করার আনুষ্ঠানিক সুযোগ এসেছে। ভোটের সময় যে-লিবারেল সেকুলার আবয়ব নিয়েছিলে, এটা তোমাদের আসল রূপ কি না, তা দেশবাসী পর্যবেক্ষণে রাখবে।
আমার পাঠকদের নিকট ক্ষমাপ্রার্থী। তারা আমাকে এসব হাঙ্গামায় দেখতে চায় না, সেটা আমি বুঝি। কিন্তু দেশের এই সঙ্কটে অনেক কিছুতে আমাকে বাধ্য হয়ে জড়াতে হয়। ধন্যবাদ।

বিদেশে বসে মহিউদ্দীন সাহেব লিখেছেন।

08/09/2025

ভোট না দিলে দোসর হইয়া যাইবা, রাতারাত এপার ওপার হইয়া যাইবা মনা...

Address

Dhaka

Telephone

+8801515299145

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when A to Z posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to A to Z:

Share