11/10/2025
৩৬ জুলাই পত্রিকা
ক্রাইম রিপোর্টার
রিয়াজ উদ্দিন
০১৭৬১৩৫৪২৩১
রূপসা উপজেলা ভুমি অফিসের একজন দুর্দান্ত কর্মচারী রবিউল ইসলাম , যিনি আগে কয়রা পাইকগাছা, ফুলতলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন ভুমি অফিসে কর্মরত ছিলেন। এখন বর্তমানে রূপসা উপজেলা ভুমি অফিসের একজন কর্মচারী এখন বর্তমানে তিনি নৈহাটি ইউনিয়ন ভুমি অফিসে কর্মরত আছেন বলে জানা গেছে। তিনি আগে যে সব ইউনিয়ন ভুমি অফিসে চাকুরী করতেন সে সব জায়গায় ছিল তার ব্যপক ঘুষ বাণিজ্য যাহার তথ্য ৩৬ জুলাই পত্রিকার নিকট আছে।
এমন একজন ভুক্তভুগির সাথে কথা বলে জানা যায় কয়রা পাইকগাছায় যখন তিনি কর্মরত ছিলেন তখন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ভুক্তভুগি ৩৬ জুলাই পত্রিকাকে জানায় , যে রবিউল ইসলাম ভুক্তভুগির কাছ থেকে ১,০০,০০০/- টাকা নামজারি ঘুষ বাবদ নিয়ে তার নামজারি ও খারিজ দেয়া নিয়ে তালবাহানা শুরু করে, পরে এক সময় ভুক্তভুগি তার কাছে, তার পাওনা টাকা চাইলে তাকে বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে রবিউল ইসলাম।
তখন ফ্যাসিসট আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকার ফলে ভুক্তভুগি, তার কাছ থেকে টাকা উদ্ধার করতে পারে নাই।
রবিউল ইসলাম আরও ফুলতলা ইউনিয়ন ভুমি অফিসে অনেক জনের কাছ থেকে নামজারি ও খারিজ বাবদ কয়েক লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে বাড়ি , জায়গা তার নামে করেছে।
ভুক্তভুগিরা সবাই এখন তার দারে দারে ঘুরেও কোন কুল কিনারা পাচ্ছেন না বলে জানা গেছে।
২০২০ সালে নৈহাটি ইউনিউন এর একজন সাধারন ভুমি অফিস কর্মচারী হয়েও তিনি লক্ষ লক্ষ টাকা সাধারন জনগণের নিকট হতে আত্মসাৎ করে, এবং ভুক্তভুগি কারো কাজ রবিউল ইসলাম করে দেয় নাই।
নৈহাটি ভুমি অফিস থেকে সে এত টাকা আত্মসাৎ করে যে, সে এই টাকা দিয়ে বাড়ি জায়গা করে ফেলে। যে ব্যাক্তি ১৪,০০০/- টাকা যার সেলারি সে কিভাবে এত কিছুর মালিক বনে যায়?
৩৬ জুলাই প্ত্রিকার নিকট এও তথ্য আছে যে সে প্রচুর পরিমানে নারী লিপ্সু , তার আগে একটি বিয়ে ছিল যা তালাকে পরিণত হয়ছে , তারপর ও সেই নারীর স্বামী কে রবিউল ইসলাম বিভিন্ন ভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে তাকে হেওপতিপন্ন করে।
তার বর্তমান স্ত্রী থাকা স্ততেও, সে তার আগের স্ত্রী , যার সাথে তার তালাক হয়ে গেছে তাকে সে বিভিন্নভাবে হেনেস্তা করে বলে জানা যায়।
ঘুষ ও নারী লোভে সে আসক্ত তার অনেক টাকা ও নারী দরকার , তার সম্পর্কে আরও জানা যায় যে, সে না কি আগের ঘরের সন্তানের ভরন পোষণের দায়িত্ত নেয় না তাদের কোন টাকা পয়সা দেয় না।
এসব কারনে তার আগের স্ত্রী তার নামে মামলা করে "ভুক্তভগি মামলা নাম্বার না দেয়ার শর্তে" আমরা মামলা নাম্বার উল্লেখ করলাম না।
এখন তার নামে মামলা চলমান।
এসব দুর্নীতি গ্রস্থ কর্মচারী কিভাবে এখন চাকুরী করে আমার জানা নেই তাদের দুর্নীতির কোন প্রতিকার প্রশাসন করতে পারে না।
এ সব কর্মচারীর বিরুদ্ধে প্রশাসনকে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জোর দাবী জানাচ্ছি ।