Unique BCS & Bank Jobs

Unique BCS & Bank Jobs চাকরির পরীক্ষায় সর্বোচ্চ সংখ্যক প্রশ্ন কমন পাওয়ার নিশ্চয়তা দিয়ে ইউনিক পাবলিকেশন আছে আপনার পাশে।

Unique Publications, driven by a team of dedicated BCS Cadres and BB ADs, produces high-quality educational materials for BCS and Bank job exams. Our expertly crafted materials empower candidates with the knowledge and strategies needed for success in these competitive tests, ensuring promising careers in the public and banking sectors.

৪৬তম বি.সি.এস. পরীক্ষা-২০২৩ এর লিখিত পরীক্ষায় ০৮(আট) জন প্রার্থীর কারিগরি ত্রুটিজনিত সম্পূরক ফলাফল।
02/12/2025

৪৬তম বি.সি.এস. পরীক্ষা-২০২৩ এর লিখিত পরীক্ষায় ০৮(আট) জন প্রার্থীর কারিগরি ত্রুটিজনিত সম্পূরক ফলাফল।

৪৬তম বি.সি.এস. পরীক্ষা-২০২৩ এর লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী দুইজন প্রার্থীর প্রার্থীতা বাতিল।কোন পরীক্ষা কার জন্য, সেটাও ...
02/12/2025

৪৬তম বি.সি.এস. পরীক্ষা-২০২৩ এর লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী দুইজন প্রার্থীর প্রার্থীতা বাতিল।
কোন পরীক্ষা কার জন্য, সেটাও জানা প্রয়োজন 🙂

Cambridge ও Oxford এর ২০২৫ এর বর্ষসেরা শব্দ -
02/12/2025

Cambridge ও Oxford এর ২০২৫ এর বর্ষসেরা শব্দ -

01/12/2025

৪৭তম বিসিএস লিখিত (বাংলাদেশ)
জুলাই সনদ নিয়ে গোছানো নোট- একবার দেখে যেতে পারেন-
প্রশ্ন: ২০২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী ‘জুলাই সনদ’-এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব ও সাংবিধানিক সংকট আলোচনা করুন। এই সনদের বাস্তবায়ন ও টেকসই হওয়ার পথে রাজনৈতিক ও আইনি চ্যালেঞ্জগুলো কী কী?

উত্তর:
জুলাই সনদ: ঐতিহাসিক আকাঙ্ক্ষা, সাংবিধানিক সংকট ও ভবিষ্যৎ পথরেখা
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের দলিল
২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশে কেবল সরকার পরিবর্তন করেনি, বরং রাষ্ট্রকাঠামোয় আমূল পরিবর্তনের দাবি সামনে এনেছে। এই দাবির প্রেক্ষিতে উত্থাপিত ‘জুলাই সনদ’ (July Charter) মূলত একটি নতুন ‘সামাজিক চুক্তি’। এটি নিছক কোনো দাবিদাওয়া নয়, বরং এটি ম্যাগনা কার্টা (১২১৫), ফরাসি বিপ্লব পরবর্তী ‘নাগরিক অধিকারের ঘোষণা’ (১৭৮৯) কিংবা আমেরিকার ‘স্বাধীনতার ঘোষণা’ (১৭৭৬)-এর মতো একটি ঐতিহাসিক দলিল, যা শাসকের ওপর জনগণের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার আকাঙ্ক্ষা ধারণ করে।
১. সনদের তাত্ত্বিক ও আইনি ভিত্তি: ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’
বিদ্যমান সংবিধানের কাঠামোর মধ্যে জুলাই সনদের বৈধতা খোঁজা একটি জটিল আইনি প্রক্রিয়া। এ বিষয়ে দুটি প্রধান তাত্ত্বিক ভিত্তি পাওয়া যায়:
* পরম ব্যতিক্রমী ব্যবস্থা (Doctrine of Necessity): ৫ আগস্ট পরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকার ব্যবস্থা সংবিধানের স্বাভাবিক নিয়মে আসেনি। এটি একটি বিপ্লব-পরবর্তী ‘পরম ব্যতিক্রমী ব্যবস্থা’। প্রচলিত সংবিধানের দোহাই দিয়ে এই সনদের বৈধতা বিচার করা হলে এর বিপ্লবী সত্তা ক্ষুণ্ন হবে।
* গণ-আকাঙ্ক্ষাই আইনের উৎস: সনদের মূল শক্তি কোনো আদালতের রায় নয়, বরং রাজপথের ম্যান্ডেট।
সংবিধান জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন। যখন পুরনো সংবিধান জনগণের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে ব্যর্থ হয়, তখন ‘গণপরিষদ’ বা ‘গণভোট’ -এর মাধ্যমে নতুন সাংবিধানিক বৈধতা তৈরি করতে হয়।
২. ঐতিহাসিক তুলনা ও রাজনৈতিক আস্থাহীনতা:
জুলাই সনদের স্থায়িত্ব নিয়ে সবচেয়ে বড় শঙ্কা হলো রাজনৈতিক দলগুলোর অতীত আচরণ।
* ১৯৯০-এর তিন জোটের রূপরেখা: ৯০-এর গণ-অভ্যুত্থানের পর তিন জোটের রূপরেখায় স্বাক্ষরিত অঙ্গীকারগুলো পরবর্তী সময়ে নির্বাচিত সরকারগুলো রক্ষা করেনি। এই ঐতিহাসিক ব্যর্থতা থেকে বর্তমান দলগুলোর মধ্যে ‘মিউচুয়াল ডিসট্রাস্ট’ বা পারস্পরিক আস্থাহীনতা প্রবল।
* সংস্কার বনাম ক্ষমতা: যদিও ২৫টি দল সনদে নীতিগত সমর্থন দিয়েছে, তবুও ক্ষমতায় যাওয়ার পর সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে তারা এই সনদ বাতিল বা সংশোধন করবে না—এমন নিশ্চয়তা কম। দলগুলোর মূল আগ্রহ দ্রুত নির্বাচনে, সংস্কারে নয়।
৩. সাংবিধানিক বৈধতার সংকট ও উত্তরণের পথ:
জুলাই সনদকে টেকসই করার কয়েকটি আইনি ও রাজনৈতিক পথের কথা উল্লেখ করা হয়েছে:
* ক. গণপরিষদ গঠন: ১৯৭২ সালের সংবিধান যেমন গণপরিষদ দ্বারা প্রণীত হয়েছিল, তেমনি বর্তমান সংকট নিরসনে একটি ‘কনস্টিটিউয়েন্ট অ্যাসেম্বলি’র আদলে নতুন সংবিধান বা সনদের অনুমোদন নেওয়া।
* খ. পরবর্তী সংসদের অনুমোদন: আগামী নির্বাচনে যারা বিজয়ী হবে, তারা সংসদে প্রথম অধিবেশনেই এই সনদকে বৈধতা দেবে—এমন আইনি বাধ্যবাধকতা তৈরি করা। তবে এটি নির্ভর করছে সংসদ সদস্যদের সদিচ্ছার ওপর।
* গ. গণভোট: নেপাল বা চিলির উদাহরণ টেনে বলা যায়, সংবিধান পুনর্লিখনের বা বড় পরিবর্তনের জন্য গণভোটের আয়োজন করা যেতে পারে, যা সনদকে সর্বজনীন বৈধতা দেবে।
৪. বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় বিদ্যমান চ্যালেঞ্জসমূহ
সনদ বাস্তবায়নের পথে তিনটি প্রধান চ্যালেঞ্জ চিহ্নিত করা যায়:
* আইন ও বিচার বিভাগের সীমাবদ্ধতা: বর্তমান সংবিধানের মৌলিক কাঠামো পরিবর্তন করা আদালতের রায়ে নিষিদ্ধ। তাই সনদের অনেক সংস্কার প্রস্তাব বর্তমান সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক হতে পারে।
* রাজনৈতিক ঐকমত্যের অভাব: বিচার বিভাগের সংস্কার বা দলীয় রাজনীতি নিষিদ্ধকরণ নিয়ে দলগুলোর মধ্যে দ্বিমত রয়েছে। ‘ঐকমত্য কমিশন’ গঠনের কথা বলা হলেও সব বিষয়ে একমত হওয়া কঠিন।
* জনগণের সম্পৃক্ততা: সনদের খসড়া প্রক্রিয়ায় সাধারণ জনগণ বা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ কতটুকু নিশ্চিত করা যাবে, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। শুধু ঢাকা-কেন্দ্রিক বা এলিট শ্রেণির মধ্যে আলোচনা সীমাবদ্ধ থাকলে তা টেকসই হবে না।

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি সন্ধিক্ষণ। পুরনো বা জরাজীর্ণ সংবিধানের জোড়াতালি দিয়ে এই নতুন আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করা সম্ভব নয়। এজন্য প্রয়োজন একটি ‘নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত’। যদি রাজনৈতিক দলগুলো তাদের সংকীর্ণ স্বার্থ ত্যাগ করে এই সনদকে ‘জাতীয় দলিল’ হিসেবে গ্রহণ করে এবং প্রয়োজনে গণভোট বা সাংবিধানিক সভার মাধ্যমে একে বৈধতা দেয়, তবেই ২০২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান সার্থক হবে। অন্যথায়, এটিও ৯০-এর রূপরেখার মতো ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকবে।

01/12/2025

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা নিয়ে প্রশ্ন হয়েছিল, তারই প্রেক্ষিতে লিখিত পরীক্ষার জন্য দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা নিয়ে প্রশ্নের উত্তরটি দেখতে পারেন-
প্রশ্ন: বাংলাদেশে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা প্রবর্তনের প্রস্তাবনা: এর যৌক্তিকতা, সীমাবদ্ধতা ও রাজনৈতিক সংস্কৃতির আলোকে প্রাসঙ্গিকতা পর্যালোচনা করুন।

উত্তর:
বাংলাদেশের রাষ্ট্রকাঠামো সংস্কারের চলমান প্রক্রিয়ায় ‘দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা’ (Bicameral Legislature) প্রবর্তনের বিষয়টি সম্প্রতি অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে আলোচিত হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের দিনেই এ বিষয়ে ‘গণভোট’ আয়োজনের মাধ্যমে জনমত যাচাইয়ের ইঙ্গিত দিয়েছেন। এককেন্দ্রিক বা ইউনিটারি রাষ্ট্র হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশে উচ্চকক্ষ গঠনের এই প্রস্তাবনা সাংবিধানিক ও রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি প্যারাডাইম শিফটের ইঙ্গিত বহন করে।

১. ঐতিহাসিক ও তাত্ত্বিক প্রেক্ষাপট:
ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, দ্বিকক্ষ ব্যবস্থা মূলত মধ্যযুগীয় ইউরোপে, বিশেষত ইংল্যান্ডে অভিজাত শ্রেণি ও সাধারণ মানুষের স্বার্থ পৃথক রাখার প্রয়োজনে উদ্ভূত হয়েছিল। পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্র বা ভারতের মতো ফেডারেল রাষ্ট্রগুলোতে অঙ্গরাজ্য বা প্রদেশগুলোর স্বার্থরক্ষার ‘প্লাটফর্ম’ হিসেবে উচ্চকক্ষ অপরিহার্য হয়ে ওঠে। তবে বাংলাদেশ একটি ‘ইউনিটারি’ (এককেন্দ্রিক) রাষ্ট্র হওয়ায় এখানে উচ্চকক্ষের তাত্ত্বিক ভিত্তি ফেডারেল দেশগুলোর মতো নয়।
২. প্রস্তাবিত উচ্চকক্ষের রূপরেখা:
প্রস্তাবনা অনুযায়ী উচ্চকক্ষের সম্ভাব্য কাঠামো নিম্নরূপ:
* আসন সংখ্যা: ১০০টি।
* নির্বাচন পদ্ধতি: সরাসরি জনগণের ভোটে নয়, বরং ‘প্রপোশনাল রিপ্রেজেন্টেশন’ (Proportional Representation) বা আনুপাতিক হারে নির্বাচন হবে।
* গঠন প্রক্রিয়া: জাতীয় নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলো যে শতাংশ ভোট পাবে, সেই অনুপাতে তারা উচ্চকক্ষে প্রতিনিধি প্রেরণ করবে।
৩. দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদের যৌক্তিকতা (ইতিবাচক দিক):
বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় এককক্ষ বিশিষ্ট সংসদের সীমাবদ্ধতা কাটাতে উচ্চকক্ষ নিম্নোক্ত ভূমিকা রাখতে পারে:
* রাজনৈতিক ভারসাম্য ও প্রতিনিধিত্ব: বর্তমান ‘Winner takes all’ পদ্ধতিতে অনেক দল উল্লেখযোগ্য ভোট পেয়েও সংসদে আসন পায় না। উচ্চকক্ষ গঠিত হলে ছোট দলগুলো তাদের প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে প্রতিনিধি পাঠাতে পারবে, যা সংসদে বহু-মতের প্রতিফলন ঘটাবে।
* বিশেষজ্ঞ ও গুণীজনদের অন্তর্ভুক্তি: প্রত্যক্ষ নির্বাচনের জটিলতা ও পেশিশক্তির ভয়ে অনেক বিশেষজ্ঞ, গবেষক ও পেশাজীবী রাজনীতিতে আসেন না। উচ্চকক্ষ তাদের আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হওয়ার সুযোগ করে দেবে, যা নীতি নির্ধারণে গভীরতা আনবে।
* আইন প্রণয়নে সতর্কতা: এককক্ষে অনেক সময় তাড়াহুড়ো করে বা আবেগের বশবর্তী হয়ে আইন পাস হয়। উচ্চকক্ষ থাকলে আইনগুলো পুনরায় পর্যালোচিত হবে, ফলে ত্রুটিপূর্ণ ও জনস্বার্থবিরোধী আইন পাসের সুযোগ কমবে।
* স্বৈরাচার রোধ ও সংবিধান সুরক্ষা: সংবিধান সংশোধন বা রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে উচ্চকক্ষ একটি ‘Safety Valve’ বা রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করবে। এটি একদলীয় স্বেচ্ছাচারিতা রোধে ‘Checks and Balances’ নিশ্চিত করতে পারে।
৪. চ্যালেঞ্জ ও সীমাবদ্ধতা (নেতিবাচক দিক):
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই ব্যবস্থার সফল বাস্তবায়ন নিয়ে বেশ কিছু যৌক্তিক সংশয় রয়েছে:
* প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক চাপ: নতুন একটি কক্ষ মানেই নতুন অবকাঠামো, শতাধিক সদস্যের বেতন-ভাতা এবং বিশাল প্রশাসনিক ব্যয়। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল অর্থনীতির জন্য এটি ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’ হতে পারে।
* সিদ্ধান্ত গ্রহণে দীর্ঘসূত্রিতা: দুই কক্ষের মতানৈক্য জরুরি আইন পাস বা নীতি বাস্তবায়নে অযথা বিলম্ব তৈরি করতে পারে।
* দলীয়করণের ঝুঁকি: বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে ‘দলীয় আনুগত্য’ মূখ্য। উচ্চকক্ষ যদি দলের প্রতি অনুগত কিন্তু নির্বাচনে অযোগ্য নেতাদের ‘পুনর্বাসন কেন্দ্র’-এ পরিণত হয়, তবে তা প্রকৃত উদ্দেশ্য সাধনে ব্যর্থ হবে।
* কাঠামোগত অসঙ্গতি: বাংলাদেশ যেহেতু ফেডারেল রাষ্ট্র নয়, তাই উচ্চকক্ষে আঞ্চলিক প্রতিনিধিত্বের সুযোগ নেই। ফলে এটি কেবল একটি অতিরিক্ত আমলাতান্ত্রিক স্তরে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
৬. বিশ্লেষণ: কাঠামো বনাম রাজনৈতিক সংস্কৃতি:
প্রদত্ত প্রতিবেদনের মূল উপজীব্য হলো—সমস্যাটি যতটা না কাঠামোগত, তার চেয়ে বেশি ‘রাজনৈতিক সংস্কৃতি’ সম্পর্কিত।
* প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাধীনতা: সংসদীয় কমিটি বা সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো বর্তমানেও আছে, কিন্তু দলীয় প্রভাবের কারণে সেগুলো কার্যকর নয়। রাজনৈতিক সদিচ্ছা না থাকলে নতুন কাঠামোও একইভাবে অকার্যকর হয়ে পড়বে।
* জবাবদিহিতার অভাব: সংসদ সদস্য বা প্রতিষ্ঠানগুলোর জবাবদিহিতা নিশ্চিত না করে কেবল কক্ষের সংখ্যা বাড়ালে তা গণতন্ত্রের মানোন্নয়ন করবে না।
* মানসিকতার পরিবর্তন: বিরোধী মতকে জায়গা দেওয়া এবং আইন প্রণয়নে গবেষণার গুরুত্ব বোঝার মতো মানসিকতা তৈরি না হলে উচ্চকক্ষ কেবল ‘আলংকারিক’ প্রতিষ্ঠানে পর্যবসিত হবে।

পরিশেষে বলা যায়, দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ তাত্ত্বিকভাবে ক্ষমতার ভারসাম্য ও গুণগত আইন প্রণয়ণে সহায়ক। কিন্তু বাংলাদেশের বাস্তবতায় এটি সফল করতে হলে কেবল সাংবিধানিক সংস্কারই যথেষ্ট নয়। প্রয়োজন রাজনৈতিক সংস্কৃতির আমূল পরিবর্তন, সহনশীলতা এবং প্রকৃত গণতান্ত্রিক চর্চা। অন্যথায়, বিপুল অর্থ ব্যয়ে গঠিত উচ্চকক্ষ রাষ্ট্রযন্ত্রের ওপর একটি অপ্রয়োজনীয় বোঝা হয়ে দাঁড়াতে পারে। "কাঠামো পরিবর্তন প্রয়োজন হতে পারে, কিন্তু তার আগে প্রয়োজন রাজনৈতিক সংস্কৃতির রূপান্তর।"

সঠিক প্রস্তুতি থাকলে সাফল্য আসবেই!🎯প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় হাজারো প্রার্থীর ভিড়ে নিজেকে আলাদা প্রমাণ করতে চাই সঠ...
01/12/2025

সঠিক প্রস্তুতি থাকলে সাফল্য আসবেই!🎯

প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় হাজারো প্রার্থীর ভিড়ে নিজেকে আলাদা প্রমাণ করতে চাই সঠিক গাইডলাইন আর স্মার্ট স্টাডি প্ল্যান। গতানুগতিক পড়াশোনা বাদ দিয়ে, কৌশলী প্রস্তুতির জন্য **Unique Publications** নিয়ে এসেছে বাজারের সেরা চমক! 💥

একই বইয়ে *প্রধান শিক্ষক* ও *সহকারী শিক্ষক*—উভয় পদের পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি নেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ!

মাত্র একটি বই-ই হতে পারে আপনার বেকারত্ব মোচনের হাতিয়ার। স্বপ্ন পূরণের পথে আর দেরি কেন?

💰মূল্য:** মাত্র **২৫০ টাকা**।

🛒 **আজই সংগ্রহ করুন আপনার নিকটস্থ লাইব্রেরি থেকে অথবা অনলাইনে অর্ডার করুন।

অর্ডার করতে ক্লিক করুনঃ- https://www.uniquepublications.xyz/step/unique-primary-model-test/

৮১ পদে সরকারি আবাসন পরিদপ্তরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
01/12/2025

৮১ পদে সরকারি আবাসন পরিদপ্তরে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

01/12/2025

৪৪তম বিসিএস এর নন-ক্যাডার পদে পছন্দক্রম আহবান সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে পিএসসি।
লিংক কমেন্টে👇

প্রথম প্রকাশেই বাজিমাত! 🔥 ৪৭তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় ইংরেজি প্যাসেজ হুবহু কমন না পড়লেও "Artificial Intelligence (AI)" বি...
01/12/2025

প্রথম প্রকাশেই বাজিমাত! 🔥 ৪৭তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় ইংরেজি প্যাসেজ হুবহু কমন না পড়লেও "Artificial Intelligence (AI)" বিষয়ক রিডিং প্যাসেজটি আমাদের বইয়ের Model Test-16 এর প্যাসেজের বিষয়বস্তু অনেকটা আইডিয়া ‍দেয় এবং Model Test-23 এর প্যাসেজের বিষয়বস্তু Digital Divide সম্পর্কিত অনেকটা আইডিয়া ‍দেয়! ✅

তাছাড়া আমাদের রচনা বইয়ের ২নং বাংলা রচনা ছিল: শ্রম অভিবাসন: সমস্যা ও সম্ভাবনা (Labour Migration: Problems and Prospects) সেখান থেকে ধারণা নিয়েও অনেকে নিজের মতো করে অনুবাদ করে লিখতে পেরেছেন।

বর্তমান প্রেক্ষাপটে কেউই গ্যারান্টি দিতে পারবে না হুবহু কমনের, তাই চেষ্টা থাকে অন্তত একটা ধারণা দেয়ার যাতে পরীক্ষা হলে সে টপিক থেকে গুছিয়ে নিজের মতো লিখা যায়।

আলহামদুলিল্লাহ! মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে আমাদের "Unique English Written" বইটি প্রথমবারের মতো প্রকাশিত হয়েই ৪৭তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষায় নিজের নির্ভরযোগ্যতার প্রমাণ রাখল।

যারা আমাদের ওপর আস্থা রেখে বইটি সংগ্রহ করেছিলেন এবং মডেল টেস্টগুলো অনুশীলন করেছিলেন, আশা করি পরীক্ষার হলে তারা বাড়তি আত্মবিশ্বাস পেয়েছেন।

01/12/2025

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে টপ স্কোর করতে চান?তাহলে আগে জানুন—কোন টপিকগুলো সবচেয়ে কমন এবং কিভাবে পড়লে ৯০ থেকে ৮০+ স্কোর নিশ্চিত!
(২০২৩–২৪ প্রশ্নধারা + নতুন সিলেবাস ভিত্তিক)
✅ Most Common Topics — Subject Wise (Super Important!)
📌 বাংলা (সুপার স্কোরিং)
✔ শুদ্ধ বানান — প্রত্যয়, উপসর্গ, সন্ধি, সমোচ্চারিত
✔ বাক্য সংকোচন
✔ বাগধারা/প্রবাদ
✔ সমার্থক–বিপরীতার্থক
✔ পদ, কারক, বিরামচিহ্ন, অলংকার
✔ সাহিত্যিক + রচনাসমগ্র(মুসলিম কবি সাহিত্যিক বেশি গুরুত্বপূর্ণ)
🔸 বাংলায় ভালো করলে সহজেই ২২+ নিশ্চিত।
📌 ইংরেজি (Easy & Predictable)
✔ Parts of Speech
✔ Tense & Voice
✔ Articles/Preposition
✔ Transformation
✔ Synonym/Antonym
✔ ছোট Passage
🔸 কঠিন vocabulary আসে না—Basic Grammar-ই গেম চেঞ্জার।
📌 গণিত (Most Repeated Types)
✔ ভগ্নাংশ, ল.সা.গু/গ.সা.গু
✔ শতকরা, লাভ-ক্ষতি
✔ অনুপাত-সমানুপাত
✔ গতি–সময়–দূরত্ব
✔ সরল সুদ
✔ বয়স সমস্যা
✔ সহজ Geometry
🔸 কনসেপ্ট + দ্রুত হিসাব = টপ স্কোর।
📌 General Knowledge + Science
🇧🇩 বাংলাদেশ বিষয়াবলি
✔ সংবিধান (১–২০ অনুচ্ছেদ)
✔ সরকারব্যবস্থা, মন্ত্রণালয়
✔ জেলা–বিভাগ–নদী–স্থাপনা
✔ অর্থনীতি (GDP, বাজেট)
✔ সমসাময়িক ঘটনা
🌎 ১) আন্তর্জাতিক
✔️সংস্থা
UN, WHO, UNESCO, UNICEF, IMF, World Bank, WTO, SAARC
(প্রশ্ন: প্রতিষ্ঠা সাল + সদর দপ্তর + কাজ)
✔️ আন্তর্জাতিক পুরস্কার
Nobel, Booker, Oscar, Magsaysay
(প্রশ্ন: ক্যাটাগরি + সাম্প্রতিক বিজয়ী)
✔️ বিশ্ব ভূগোল
মহাদেশ–মহাসাগর–পর্বত–নদী
(প্রশ্ন: সর্বোচ্চ/বৃহত্তম/দীর্ঘতম)
✔️ আন্তর্জাতিক দিবস
২১ ফেব্রুয়ারি, ৫ জুন, ৮ মার্চ, ১০ ডিসেম্বর ইত্যাদি।
🔬 General Science
✔ মানবদেহ
✔ রোগ–জীবাণু–ভ্যাকসিন
✔ বিদ্যুৎ, বল, শক্তি
✔ পরিবেশ–বায়ুমণ্ডল
✔ পুষ্টি
✔ সৌরজগৎ
🔸 SSC স্তরের বিজ্ঞান জানলেই যথেষ্ট।
🚀 কিভাবে পড়বেন — ৩০ দিনের Winning Strategy
⭐ প্রথম ১০ দিন — বেস স্ট্রং করার সময়
বাংলা: ২০–৩০ বানান + ২০ সমার্থক–বিপরীত + ৫ বাগধারা
ইংরেজি: Parts of Speech + Articles + Preposition
গণিত: শতকরা + অনুপাত + লাভক্ষতি (Most scoring trio)
GK/Science: জেলা–বিভাগ–নদী + মানবদেহ (light reading)
⭐ পরের ১০ দিন — Full Syllabus Coverage
বাংলা: সাহিত্যিক–যুগ–রচনা
ইংরেজি: Synonym/Antonym + ছোট Passage
গণিত: বয়স, গতি–সময়, ল.সা.গু, সরল সুদ
GK/Science: মুক্তিযুদ্ধ + সংবিধান + রোগ–পুষ্টি
✔ প্রতিদিন ২০–৩০ সেট MCQ Solve
⭐ শেষ ১০ দিন — Model Test Phase
✔ প্রতিদিন ১টি Model Test
✔ ভুলগুলো আলাদা খাতায় নোট
✔ Repeat Topics—বারবার রিভিশন
✔ ৪৫ মিনিটে ৯০ প্রশ্ন অনুশীলন (Speed = Key)
আপনি যেদিন থেকে সিরিয়াস হবেন, সেদিন থেকেই ভাগ্য বদলাতে শুরু করবে।
৩০ দিন আগুনের মতো পড়ুন—
দেখবেন, আগামী ফলাফলে আপনার রোল নম্বরই প্রথমে চোখে পড়বে।
ইনশাআল্লাহ
।।
Collected

সমন্বিত ৯ ব্যাংক / আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অফিসার (জেনারেল) পদের নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশJob ID-10202- (Year-2022...
01/12/2025

সমন্বিত ৯ ব্যাংক / আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অফিসার (জেনারেল) পদের নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ

Job ID-10202- (Year-2022)

আজকে অনুষ্ঠিত ৪৭তম বিসিএস লিখিত প্রশ্নপত্রবিষয়ঃ English
01/12/2025

আজকে অনুষ্ঠিত ৪৭তম বিসিএস লিখিত প্রশ্নপত্র
বিষয়ঃ English

Address

75, Green Road, Farmgate
Dhaka
1215

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Unique BCS & Bank Jobs posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Unique BCS & Bank Jobs:

Share

Category