I Hate Sad

I Hate Sad আমাদের কাছে আপনারা পাবেন সব রকমের ফুল,

মাউন্ট এভারেস্ট শুধু সৌন্দর্যের প্রতীক নয়, এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ কব/র/স্থানও। এখানে এমন কিছু করুণ ইতিহাস জমাট বেঁধে আছে, ...
31/07/2025

মাউন্ট এভারেস্ট শুধু সৌন্দর্যের প্রতীক নয়, এটি বিশ্বের সর্বোচ্চ কব/র/স্থানও। এখানে এমন কিছু করুণ ইতিহাস জমাট বেঁধে আছে, যা শুনলে অবাক হতে হয়। আজ জানবো এমনই দুটি হাড় হিম করা সত্য ঘটনা।

১. হ্যানালোরা শ্মাৎজ (Hannelore Schmatz):

১৯৭৯ সাল। জার্মান পর্বতারোহী হ্যানালোরা শ্মাৎজ এভারেস্ট জয় করে ফেরার পথে প্রচণ্ড ক্লান্ত হয়ে পড়েন। আবহাওয়াও খারাপ হতে শুরু করে। ক্যাম্প থেকে মাত্র ৩০০ ফুট দূরে তিনি অবসাদের কারণে বসে পড়েন এবং তার সঙ্গীদের বলেন, “আমি আর পারছি না।” সেই যে তিনি বসলেন, আর ওঠেননি। তীব্র ঠান্ডা আর অক্সিজেনের অভাবে সেখানেই তিনি মা/রা/ যান।

সবচেয়ে অদ্ভুত এবং করুণ ব্যাপার হলো, তার
মৃ/তদে/হটি বছরের পর বছর ধরে ঠিক সেভাবেই বসে ছিল। খোলা চোখ, বাতাসে উড়ন্ত চুল—যেন তিনি এভারেস্টের এক অনন্ত প্রহরী। পরবর্তী আরোহীরা তার পাশ দিয়েই যেতেন।

বিজ্ঞান কী বলে?

এভারেস্টের ৮,০০০ মিটারের উপরের অংশকে
“ডে/থ জোন” বা “মৃ/ত্যু অঞ্চল” বলা হয়। এখানকার তাপমাত্রা হিমাঙ্কের অনেক নিচে ($-30°C$ থেকে $-60°C$) এবং বাতাসে অক্সিজেন প্রায় থাকেই না। এই পরিবেশে শরীর পচনের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়া কাজ করতে পারে না। ফলে শ/রীর প/চে যাওয়ার বদলে প্রাকৃতিকভাবেই মমি হয়ে যায়, অর্থাৎ শুকিয়ে সংরক্ষিত থাকে। হ্যানালোরার শরীরও ঠিক এভাবেই সংরক্ষিত ছিল। পরে এক ঝড়ে তার দেহটি স্থানচ্যুত হয়।

২. জর্জ ম্যালরি (George Mallory):

জর্জ ম্যালরি ছিলেন একজন কিংবদন্তী ব্রিটিশ পর্বতারোহী। ১৯২৪ সালে সঙ্গী অ্যান্ড্রু আরভিনকে নিয়ে এভারেস্ট অভিযানে গিয়ে হারিয়ে যান তিনি। রহস্য ছিল একটাই—তারা কি চূড়ায় পৌঁছাতে পেরেছিলেন? পারলে তারাই হতেন প্রথম এভারেস্ট বিজয়ী, এডমন্ড হিলারি নন।

এর ঠিক ৭৫ বছর পর, ১৯৯৯ সালে, পর্বতারোহী কনরাড অ্যাঙ্কার ম্যালরির হিমায়িত মৃ/ত/দেহ খুঁজে পান। তীব্র ঠান্ডায় শরীর প্রায় অবিকৃত ছিল।

ম্যালরির শরীর পরীক্ষা করে দেখা যায়, তার একটি পা মারাত্মকভাবে ভাঙা ছিল এবং কোমরে দড়ির আঘাতের চিহ্ন ছিল, যা পতনের প্রমাণ দেয়। সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হলো, ম্যালরির অক্ষত পা'টি তার ভাঙা পায়ের ওপর আড়াআড়ি করে রাখা ছিল। যা থেকে ধারণা করা হয়, তিনি পড়ার পরেও বেশ কিছুক্ষণ জীবিত এবং সচেতন ছিলেন। কিন্তু তার ক্যামেরাটি খুঁজে পাওয়া যায়নি, যা হয়তো পারত ৭৫ বছরের পুরোনো রহস্যের সমাধান করতে।

মানুষের অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর প্রকৃতির নির্মমতার মধ্যে ব্যবধান কতটুকু। এভারেস্টের চূড়া ছোঁয়ার গৌরব যেমন আছে, তেমনি আছে মৃ/ত্যু/র হিমশীতল বাস্তবতা।

অনুবাদ: AH Abubakkar Siddique 🔔🔔

কিছু ফানি pp
07/07/2025

কিছু ফানি pp

জেনে রাখুন পরে কখনো কাজ দেবে ।১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট।১ কাঠা = ৮০ বর্গগজ।১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ।১ কাঠা = ১৬ ছটাক।২০ কাঠা = ১ ব...
28/04/2025

জেনে রাখুন পরে কখনো কাজ দেবে ।
১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট।
১ কাঠা = ৮০ বর্গগজ।
১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ।
১ কাঠা = ১৬ ছটাক।
২০ কাঠা = ১ বিঘা।
৬০.৫ কাঠা = ১ একর।
=========================
১ একর = ১০০ শতাংশ।
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক।
১ একর = ৬০.৫ কাঠা।
=========================
১ বিঘা = ১৪,৪০০ বর্গফুট।
১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ।
১ বিঘা = ২০ কাঠা ।
১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ।
=========================
১ শতাংশ =৪৩৫.৬ বর্গফুট ৬৫.৪৫ বর্গ ইঞ্চি।
১ শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ।
৫ শতাংশ = ৩ কাঠা। = ১৩০৬.৮ বর্গফুট ।
=========================
১ অযুতাংশ = ৪ বর্গফুট ৫২.৩৬ বর্গ ইঞ্চি।
১ ছটাক = ৪৫ বর্গফুট।
=========================
চট্টগ্রামের অধিবাসীদের জন্য নিচের হিসাবটা উপযোগী।
১ কানি = ১৬,৯৯০ বর্গফুট।
১ কানি = ৩৯ শতাংশ।
১ কানি = ২৩.৫ কাঠা।
১ কানি = ২০ গন্ডা।
=========================
১ গন্ডা = ১৬৯৯০ বর্গফুট।
১ গন্ডা = ২ শতাংশ।
১ গন্ডা = ১.২১ কাঠা।
২০ গন্ডা = ১ কানি ।
=========================
কানিঃ
কানি দুই প্রকার। যথা- (ক) কাচ্চা কানি (খ) সাই কানি
কাচ্চা কানি
: ৪০ শতকে এক বাচ্চা কানি। কাচ্চা কানি ৪০ শতকে হয় বলে একে ৪০ শতকের কানিও বলা হয়।
সাই কানিঃ
এই কানি কোথাও ১২০ শতকে ধরা হয়। আবার কোথাও কোথাও ১৬০ শতকেও ধরা হয়।
কানি গন্ডার সাথে বিভিন্ন প্রকারের পরিমাপের তুলনা
২ কানি ১০ গন্ডা (৪০ শতকের কানিতে) = ১ একর
১ কানি = ১৭২৮০ বর্গফুট
১ কানি = ১৯৩৬ বর্গগজ
১ কানি = ১৬১৯ বর্গমিটার
১ কানি = ৪০ বর্গ লিঙ্ক
১ একর = ১০ বর্গ চেইন
১ একর = ১০০ শতক
১ একর = ৪,০৪৭ বর্গমিটার
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক
১ একর = ৬০.৫ কাঠা
১ শতক = ১ গন্ডা বা ৪৩২.৬ বর্গফুট
বিঘা-কাঠার হিসাব
১ বিঘা = (৮০ হাত × ৮০ হাত) ৬৪০০ বর্গহাত
১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ কাঠা = ১৬ ছটাক
১ ছটাক = ২০ গন্ডা
উপরোক্ত পরিমাপ পদ্ধতির মাধ্যমে এবার আপনি খুব সহজেই হিসাব করতে পারবেন আপনার ফ্ল্যাটটির পরিমাপ। তারপরও আপনাদের সুবিধার্থে আরও সহজভাবে তুলে ধরা হলো।
* ৩ কাঠার প্লটে মোট জমির পরিমাপ হয়= ২১৬০ বর্গফুট।
* ৫ কাঠার প্লটে মোট জমির পরিমাপ হয়= ৩৬০০ বর্গফুট।
* ১০ কাঠার প্লটে মোট জমির পরিমাপ হয়= ৭২০০ বর্গফুট।
এই হিসাব পদ্ধতির মাধ্যমে এবার আপনি ঠিক করুন আপনি আপনার জায়গায় কোন আয়তনের ফ্ল্যাট নির্মাণ করবেন। তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে, রাজউক ইমারত নির্মাণ আইনে মোট জমির এক তৃতীয়াংশ জায়গা খালি রাখতে হয় রাস্তা, ড্রেন ও আলো বাতাসের জন্য।
আর যারা রেডি ফ্ল্যাট কিনবেন তারা এই হিসাবটি জেনে রাখুন। কেননা ফ্ল্যাট বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানগুলো ফ্ল্যাটের মোট আয়তন ছাড়াও সিড়ি, ফ্ল্যাটের সামনে, পিছনে, সাইডের খালি জায়গাও ফ্লাটের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করে থাকে। যেমন –
* আপনি যদি ৯০০ বর্গফুটের একটি ফ্ল্যাট কেনেন তাহলে আপনার মূল ফ্ল্যাটের আয়তন হবে ৬০০ থেকে ৬৫০ বর্গফুট।
* আর যদি ১২০০ বর্গফুট হয় সেক্ষেত্রে ৭৮০ থেকে ৮৫০ বর্গফুট হবে আপনার মূল ফ্ল্যাটের আয়তন।
* ১৬০০ বর্গফুট আয়তনের ফ্ল্যাটের ক্ষেত্রে সব কিছু বাদ দিয়ে মূল ফ্ল্যাটের আয়তন হবে ১২০০ থেকে ১২৫০ বর্গফুট
CS/RS

#সংগৃহীত

Golden Days of Bollywood ! 💥
27/03/2025

Golden Days of Bollywood ! 💥

ছাদের উপর বসে বসে ফেসবুকিং করছি। হঠাৎ করে একটা মেয়ে কল দিয়ে বললো.......মেয়েটাঃ আসসালামু আলাইকুম।আমিঃ ওয়ালাকুমুস সালাম, ক...
26/02/2024

ছাদের উপর বসে বসে ফেসবুকিং করছি। হঠাৎ করে একটা মেয়ে কল দিয়ে বললো.......

মেয়েটাঃ আসসালামু আলাইকুম।

আমিঃ ওয়ালাকুমুস সালাম, কে বলছেন?

মেয়েটাঃ যার সাথে আপনার বিয়ের কথা চলছে।

আমিঃ ওহহ তাসফিয়া।

মেয়েটাঃ হুমম।

আমিঃ তো বলুন?

তাসফিয়াঃ না মানে, আপনারা তো দেখতে আসলেন। আপনার পছন্দ হলো মুরুব্বিরা কথা শুরু করে দিয়েছে।

আমিঃ তো! আপনার কি আমাকে পছন্দ না? নাকি বয়ফ্রেন্ড আছে।

তাসফিয়াঃ না আসলে তেমন কিছু না, বলছিলাম কি আপনি কি ফ্রি আছেন।

আমিঃ হুমম, কেনো?

তাসফিয়াঃ না মানে, আমাদের তো তেমন আলাদা ভাবে কথা হয়নি। যদি কোথাও মিট করেন তো..

আমিঃ আচ্ছা বলুন কোথায় আসতে হবে?

তাসফিয়াঃ থ্যাংকস আমি আপনাকে টেক্সট করে জানাবো।

আমিঃ ওকে।

তাসফিয়াঃ ওহহ আরেকটা কথা বলতে ভুলে গেছি। আমার সাথে আমার তিনটা বান্ধবীও থাকবে।

এই বলে মেয়েটা ফোন কেটে দিলো। তাসফিয়া ইকবাল নামক মেয়েটার সাথে আমার বিয়ের কথাবার্তা চলছে। গত দু'দিন আগে দেখতে যাওয়ার পর আমার পছন্দ হয়। মূলত তারপর থেকেই বিয়ের কথাবার্তা চলছে। তার সাথে আমার আলাদা করে তেমন কথা হয়নি। আবার আগে থেকেও পরিচিত ছিলাম না। কাজেই মিট করার কথা শুনতে এক পায়ে দাঁড়িয়ে রাজি হয়ে গেছি।

বিকেল বলায় তাসফিয়ার নাম্বার থেকে টেক্সট আসছে।
উত্তরায় একটা নাম করা রেস্টুরেন্টে মিট করার কথা বলেছে। রেস্টুরেন্টের নাম দেখেই আমার গলা শুকাতে শুরু করলো। রিতীমতো প্রেশারও বাড়তে লাগলো। আমি ঘামাতে শুরু করলাম। এদিকে মাসের শেষ দিক।পকেটের বেহাল অবস্থা। ভাবছিলাম তাসফিয়ার ব্যাপারে। মিট করার কথায় রাজি হয় কি ভুল করলাম।
মেয়েটা কি একটু বেশিই উচ্চবিলাসি? ওকে বিয়ে করা কি ঠিক হবে? বিয়েটা কি কেন্সেল করে দিবো......

মানুষ হিসেবে আমি একটু হিসাবি আরকি। যাকে এই যুগে কিপ্টে বলা হয়। তবুও হিসেব ছাড়া তো আর দুনিয়া চলে না তাইনা। সাতপাঁচ ভাবতে ভাবতে ভাবলাম গিয়েই দেখি। রাজি যখন হয়েছি, তখন না গেলে শুধু আমার নয় পুরো পরিবারেরই দুর্নাম হবে।

বাড়িতে আমার বোনের জন্য কোথাও টাকা রেখে শান্তি নেই। কোনো মতে আমি ঘর ছাড়লেই সে এসে মানিব্যাগ, প্যান্টের পকেট, বালিশের নিচে সহ সব জায়গায় হাতরে টাকা পেলেই নিজের মনে করে নিয়ে যায়। তবুও এদিক সেদিক হাতরে, বিভিন্ন গোপন জায়গা খুঁজে মোটামুটি কিছু টাকা জোগাড় করে ফেললাম। এতে ৪/৫ জনের খাবারের বিল হয়ে যাবে।

সন্ধার পরেই রওনা হলাম। এতো দামী রেস্টুরেন্টে এর আগে খুব কমই আসা হয়েছে। বলতে গেলে ঢুকতামই না কখনো। যদি না ২/১ টা বন্ধু ট্রিট দিতো।

অবশেষে রেস্টুরেন্টের সামনে চলে আসলাম। আমার গলা আবারো শুকাতে লাগলো। হাত-পা অবশ হয়ে আসতে শুরু করলো😁। বিয়ের আগে যদি এই
মেয়ের জন্য এতো টাকা খরচ করতে হয় বিয়ের পরে
না জানি কি হবে আল্লাহ মালুম🙁

আয়াতুল কুরসি পড়ে বুকে 'ফু দিয়ে আল্লাহর নাম নিয়ে ভিতরে ঢুকলাম। গিয়ে দেখি কর্ণারে জানালার পাশে চারজন মেয়ে বসে আছে। তাদের মধ্যে একজন তাসফিয়া। এতোগুলা বান্ধবী নিয়ে দেখা করার কি দরকার মানে বুঝলাম না। তাসফিয়া ডাকলো আমায়...

তাসফিয়াঃ এই যে এদিকে আসুন।

আমি গেলাম। হাসিমুখে নিজের সিটে বসলাম। তারপর আড়চোখে তাকিয়ে সবাইকে এক নজর দেখে নিলাম। এদের মধ্যে একজন আবার সেই লেভেলের মুটকি🙉
একটা ছোটখাটো হাতির বাচ্চার সাথে একে অনায়াসে অদল-বদল করা যাবে😁। মনে মনে তার নাম দিলাম নীল তিমির বাচ্চা😜। উনাকে দেখেই আমার মাথা আবারো ঘুরতে শুরু করে দিলো।। মনে হচ্ছে এই বুঝি জ্ঞান হারিয়ে পরে যাবো। তাসফিয়া ওর বান্ধবীদের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে দিতে বললো..........

তাসফিয়াঃ ওহহ আপনাকে তো বলাই হয়নি।

আমি ভ্রু কুঁচকে ওর দিকে তাকালাম। সে বললো.......

তাসফিয়াঃ আসলে আপনার সাথে বিয়ের কথা চলছে দেখে আমার বয়ফ্রেন্ডের সাথে ব্রেকআপ। আর আপনার সাথে বিয়ে উপলক্ষে আমার বান্ধবীদেরকে ট্রিট দিচ্ছি।

ঠিক সেই সময় তাসফিয়াকে উদ্দেশ্য করে নীল তিমির বাচ্চা বললো🤣🤣.......

নীল তিমির বাচ্চাঃ আগে খাবার অর্ডার কর। তারপর খেতে খেতে কথা বলা যাবে।

যেহেতু তাসফিয়ার বান্ধবীদের নাম এখনো জানা হয়নি সেহেতু নীল তিমির বাচ্চা বর্ননা করা হয়েছে😁। তাসফিয়া বললো........

তাসফিয়াঃ কি খাবি বল?

নীল তিমির বাচ্চাঃ অনেকদিন বুফে ডিনার খাই না! আজকে বুফে অর্ডার করলে কেমন হয়?

কথাটা শুনে আমার বুকের ভেতর ব্যাথা শুরু হলো🙉।
বাম হাত দিয়ে বুকের বাম পাশে চেপে ধরলাম 😁।
বারবার মনে হচ্ছে ভেতর থেকে কলিজা টা বের হয়ে দৌঁড় দিবে☹️। আমি মনে মনে বললাম "" এই যে নীল তিমির বাচ্চা জীবনে বুফে ডিনার করেছিস🥺? ওহ তোর তো আবার অতটুকুতে হবে না।। তোর তো এক সমদ্র পরিমাণ চাই😰।

বাস্তবে শক্তি সঞ্চয় করে অনেক কষ্টে মুখে হাসিটা ধরে রাখলাম। কিন্তু বুকের ভেতর-টায় দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে😩। তাসফিয়া মৃদু হেসে বললো.........

তাসফিয়াঃ তোদের যা ইচ্ছে খেতে পারিস। আপনার কোনো সমস্যা নেই তো?

বলেই তাসফিয়া আমার দিকে তাকালো। আমি কোনো কথা বলতে পারছিলাম না। এসি থাকা স্বত্বেও ঘামাতে শুরু করলাম😇। বারবার মনে হচ্ছে অজ্ঞান হয়ে পড়ে গেলেও এই বিপদ থেকে বাঁচা যাবে😒।

নেহাৎ মান সম্মানের ভয়ে হাসি দিয়ে বুঝিয়ে দিলাম "না কোনো সমস্যা নেই"🙂। অথচ আমার সমস্যার কোনো শেষ নেই😢। সবাই প্রতিটা আইটেম এক এক করে প্লেটে তুলে নিচ্ছে। খাচ্ছে আর ওরা নিজেদের ভেতর কথা চালাচালি আর হাসাহাসি করছে। আমি মুগ্ধ
নয়নে তাদের খাওয়া দেখছি। খাওয়ার বেলায়ও যে এতো বিলাসিতা করা যায় এদেরকে না দেখলে জানা হতো না। বিশেষ করে হাতির বাচ্চাটা! সে কোনো কথা বলছে না, খুব আয়েশ করে খেয়ে যাচ্ছে😟।

কথা বলে সময় নষ্ট করার মতো সময় ওর হাতে নেই😒 আমি ভাবছি কিভাবে এখান থেকে কেটে পড়া যায় 🙁। তাতে অবশ্য মেয়ে গুলো বিপদে পড়বে, আমার দুর্নাম হবে, হয়তো বিয়েটাও ভেঙে যাবে। সে যাইহোক, আমার এমনিতেই বিয়ের স্বাদ মিটে গেছে। হঠাৎ তাসফিয়া বললো............

তাসফিয়াঃ ওমা, সেকি আপনি কিছু খাবেন না?

আমি গলা পরিস্কার করতে করতে বললাম...........

আমিঃ আসলে যদি কিছু মনে না করেন আমি একটু ওয়াশরুম থেকে ঘুরে আসছি।

কথাটা বলে উঠে চলে আসলাম। তাদের চোখকে ফাঁকি দিয়ে বাইরে বেরিয়ে হাফ ছেড়ে বাঁচলাম। এখন শান্তি লাগছে, আরাম পাচ্ছি☺️। হেঁটে হেঁটে যাচ্ছি বলে লোকে ভাববে কিপ্টে। টাকা বাঁচানোর জন্য হেঁটে যায়।
অথচ কেউ বলবে না হাঁটতে আমার অনেক ভালো লাগে। ওদিকে তাসফিয়া ফোনের উপর ফোন দিচ্ছে।
আমি ফোনটা এ্যারোপ্লেন মুড করে হাঁটায় মনোযোগ দিলাম। অনেকটা পথ যেতে হবে......

ওরে কই যাইতেছেন? মেনশন দিয়ে যান আপনার কোন বন্ধু এমন কিপ্টামি করতে পারে।
যে কিনা টাকা বাঁচানোর জন্য বিয়ে কেন্সেল করে দিতেও দ্বিধাবোধ করে না।

-গল্পঃ_কাল_আমার_বিয়ে

Nita Sha

✅-সমাপ্ত-✅

_অনেক ধাক্কাধাক্কি করে একটা সিরিয়াল পেলাম। টিকেট ৩০০ টাকা। সেজন্য মানুষ অনেক। শুনেছিলাম এই ডাক্তার বলে অনেক ভালো।  আবার...
24/11/2023

_অনেক ধাক্কাধাক্কি করে একটা সিরিয়াল পেলাম। টিকেট ৩০০ টাকা। সেজন্য মানুষ অনেক। শুনেছিলাম এই ডাক্তার বলে অনেক ভালো। আবার উনি বলে সপ্তাহে একদিন আসে এখানে। তাই সময় করে চলে আসলাম।

_অনেকক্ষন পরে আমার সিরিয়াল আসলো। আমি ‌ডক্টরের চেম্বারে‌‌ ঢুকলাম। ঢুকে দেখি মাঝবয়সী এক মেয়ে। বয়স ২৫-২৬ হবে। আর আমি ২৩ ।আমার থেকে দুই-তিন বছরের বড়। বিয়ের কথা বলতে পারি না। হলেও হতে পারে। ডক্টর একটা বেগুনি রঙের বোরকা পড়েছে আর সাথে গোলাপি রঙের স্কার্ট। নেকাব নেই। ডক্টর অসম্ভব সুন্দরী। আরেকটা জিনিস তার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে সেটা হলো তার চোখে চশমা। বোরকার উপরে সাদা অ্যাপ্রোন।

আমি ঢুকে সালাম দিলাম। সালামের উত্তর নিয়ে বলনে।

ডক্টর: বসেন । বলেন কি সমস্যা?

আমি: আমার মাথা ব্যথা করে।

ডক্টর: কেমন মাথা ব্যথা?মাথা কি প্রচন্ড ব্যথা করে?বমি আসে?
আমি: না। শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকে। কিন্তু প্রচন্ড মাথা ব্যথা করে।

ডক্টর: তাপমাত্রা ঠিক আপনি কি করে বুঝলেন?
আমি: আমি ঐ সামনে মেসে থাকি। সাথে আমার ফ্রেন্ড থাকে । মাথা ব্যথা উঠলে তার হাতে চেক করাই তাপমাত্রা ঠিক আছে কিনা।

ডক্টর: তার মানে আপনি আন মেরিজ?

আমি: হুম।

ডক্টর: কী থেকে আপনার মাথা ব্যথা উঠে?

আমি: সে অনেক লম্বা কাহিনী। I think আপনার সে টাইম নাই।

ডক্টর: ওকে । মাথা ব্যথা কি আপনার সপ্তাহে সাত দিন ওঠে?

আমি: না‌ । তিন দিন ওঠে । এই তিন দিন আমার শরীরের উপর দিয়ে ঝড় বয়ে যায়। কাজের প্রচন্ড চাপ থাকে। আসরের পর থেকে মাথা ব্যথা শুরু হয়।
মাঝে মাঝে ব্যাথার কারনে চোখে কিছু দেখিনা। প্লিজ ডক্টর একটা সালিউসোন দেন। নাহলে কবে জানি মাথা বারি দিয়ে ফাটিয়ে ফেলি।

ডক্টর: ওকে।

_ডক্টর একটা প্রেসক্রিপশনে কতগুলো ঔষধের নাম লেখলো। লেখে নিজের মোবাইল দিয়ে ছবি তুলল।
তারপর আমাকে বলল।

ডক্টর: এই‌ ঔষধ গুলো খাবেন।

আমি: থ্যাংকস ডক্টর।

ডক্টর: আপনার নামটা বললেন না।

আমি: ঈশান মাহমুদ। অনার্স থার্ড ইয়ার।

_ডক্টর আমাকে তার কার্ড দিয়ে বলল।

ডক্টর: যদি কোনো প্রয়োজন পড়ে। তাহলে কল দিবেন।

আমি: নাম্বার।

ডক্টর: কার্ডে আছে।

_আমি কার্ড দেখলাম ডক্টরের নাম আনিকা।

আমি: আমার জন্য এই‌‌ সুবিধা কেনো?

ডক্টর: আমি আপনার ডক্টর আর‌ আপনি আমার পেসেন্ট।

আমি: অহহ বায়।

_বাইরে এক ফার্মেসি থেকে ঔষধ নিলাম। রুমে আসলাম এসে শুয়ে রইলাম একটু পর একটা কোচিং আছে। সেখানে আমি পড়াই।

_আমি ঈশান মাহমুদ। বাড়ি নরসিংদী । মেস থাকি ঢাকায়‌। পরিবারের বড় ছেলে। সেটাই আমার জন্য কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমার ছোট দুই বোন। দুই বোনের নাম সামিয়া, সুবর্ণা। তাদের বিয়ের বয়স চলে আসতাছে তাদের বিয়ে‌ দিতে হবে। যেহেতু বড় ছেলে তাই দায়িত্ব ও বেশি। বাবা ছোট একটা জুতার দোকান চালায়। আমরা ফ্যামিলিতে ৭ জন। আমার দাদা-দাদী। দুজনেই অচল। সুবিধা একটা বাড়িটা আমাদের নিজের। একটা জুতার দোকান থেকে ৭ জনের খরচ। আবার বোনদের তাদের পড়ালেখার খরচ। তাই আমি উপার্জনের পথ দেখছি। সেটা হলো আমার মেধা দিয়ে। দুইটা কোচিং করাই। আবার দুইটা প্রাইভেট পড়াই। আবার ভার্সিটি থেকে ক্লাস করি। কোচিং সপ্তাহে তিন দিন। এই তিন দিন আমার উপর দিয়ে ঝড় বয়ে যায়। রাতেই শুরু হয় মাথা ব্যথা। কোথায় এক বাপের এক ছেলে সুখে থাকবো। সেখানে আমার উপর সব দায়িত্ব। দুইটা কোচিং আবার নিজের ক্লাস তারপর প্রাইভেট। এই তিন দিন আমার মাথা ব্যথা করে। আস্তে আস্তে ব্যথা শুধু বাড়তেই থাকে। তাই ডক্টরের শরোনাপন্ন হলাম।

_একটু পর কোচিং গেলাম। কোচিং করিয়ে আসতে রাত হলো। সেদিন আর মাথা ব্যথা উঠে নাই। খাওয়া দাওয়া করে ঔষধ নিলাম হাতে খাব বলে। এমন সময় মনে পড়লো। আনিকা ডক্টর কেনো আমার প্রেসক্রিপশন ছবি তুলল? সবার প্রেসক্রিপশন কি এভাবে ছবি তুলে কে জানে। আমি ঔষধ খেয়ে দিলাম এক ঘুম। পরের দিন কাজের এতো চাপ নাই।
তাই এভাবে এক সপ্তাহ চলে যায়। দুই দিন ঔষধ খেয়ে আর খাই নাই। যেহেতু আর মাথা ব্যথা ওঠে না। ঔষধ খাওয়া হয় না। আমার শনিবারে কাজের চাপ বেশী। শনিবার আবার মাথা ব্যথা ওঠছে।এমন মাথা বলার বাইরে ‌। তাড়াতাড়ি ঔষধ খেলাম।
খেয়ে শুয়ে রইলাম । নাহ! মাথা ব্যথা কমছেনা।
পাশে থাকা ফাহিম কে বললাম।

আমি: দোস্ত দেখতো আমার শরীর গরম কিনা।

ফাহিম: তর আবার মাথা ব্যথা উঠেছে। তুই না ডাক্তার দেখাইলি।।

আমি: হুম ।চেক কর।

_ফাহিম আমার হাত ধরে বলল

ফাহিম: তর শরীর একদম ঠান্ডা।

আমি: ওকে। ঔষধ খাইছি দেখি কাজ হয় কিনা।

_নিজে নিজে মাথা হাতাইয়া আরো এক ঘন্টা পার করলাম।

ফাহিম: দোস্ত মাথায় পানি দিবো।

আমি: আমার তো শরীর গরম না। পানি দিলে কি লাভ হবে?

ফাহিম: আচ্ছা তাহলে । ঘুমানোর চেষ্টা কর।

_আমার মাথা ব্যথা আর‌ সহ্য হচ্ছে না। আমি ডাক্তারের কার্ড বের করলাম। ফোন দিলাম। কতক্ষণ রিং হলো । একটু পর বলে ব্যাস্ত আছে। আমি আরো দুইবার দিলাম ব্যাস্ত আছে। আরেকবার দিলাম ওয়েটিং আছে। মেজাজটা গরম হয়েগেলো। ব্যথার কারণে ঘুম আসছেনা। আমি আরো বিশ মিনিট পর ফোন দিলাম। এবার ধরছে।

আমি: আসসালামুয়ালাইকুম।

ডক্টর: ওয়ালাইকুমুস সালাম। জী কে বলছেন?

আমি: ঈশান মাহমুদ। আপনার পেসেন্ট।

ডক্টর: কোন ঈশান মাহমুদ। আমি চিনতে পারলাম না।

আমি: আরে আপনাকে যে বলছিলাম আমি মেসে থাকি।

ডাক্তার: সরি চিনতে পারলাম না আপনার সমস্যা টা বলেন ।

আমি: ডক্টর আপনি আমার প্রেসক্রিপশন লেখে মোবাইল দিয়ে ছবি তুলেছেন।

ডক্টর : ohh মনে পড়েছে ।ঈশান মাহমুদ। প্রচন্ড মাথা ব্যথা।

আমি: হ্যাঁ। এখন প্রচন্ড মাথা ব্যথা করতাছে। ঔষধ খেয়েছি কমার কোনো নাম নাই।

ডক্টর: এক কাজ করেন আগামীকাল আমার চেম্বারে চলে আসেন।

আমি: আগামীকাল আসবোনে। এখন একটা ব্যবস্থা করেন।

ডক্টর: আমি একটা বড়ির নাম বলছি। এই বড়িটা এনে খান ।

আমি: ওকে।

ডক্টর: বায়।

_ফাহিমকে দিয়ে পাঠায়লাম বড়ি আনতে। বড়ি আনলে খাইলাম। খেয়ে বিছানায় শুইলাম। কখন যে ঘুমিয়ে গেলাম বলতেও পারলাম না। সকালে ফাহিমের ডাকে আমার ঘুম ভাঙ্গল। আমি তাকিয়ে দেখি ফাহিম রেডি হচ্ছে কলেজে যেতে। আমি বললাম।

আমি: এত সকাল সকাল কোথায় যাস?

ফাহিম: তুই ঘড়ির দিকে তাকা।

_আমি তাকিয়ে দেখি ১০টা ছুঁই ছুঁই।

আমি: এতক্ষণ ঘুমাইলাম আজকে।

ফাহিম: হুম। আমিতো তর ডাকের আশায় ঘুমায়।
তুইতো সকালে আমাকে ডাক দেস।

_আমি চিন্তা করতে লাগলাম। তাহলে কি গতকাল রাতে ডক্টর আমাকে ঘুমের বড়ি বলছে খাওয়ার জন্য। যাইহোক মাথাটা এখন অনেক ভালো লাগছে।
থ্যাংকস ডক্টর। আরেকটি কথা আমার মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে ডক্টর আমার প্রেসক্রিপশনের ছবি তুলল কেনো। ছবি তোলার কথা শুনে সাথে সাথে আমাকে চিনে ফেলে। এমনকি আমার রোগও বলে দিলো। বুজলাম একজন দায়িত্ববান ডক্টর।

আমি: আমিও কলেজে যাবো। একটু দাঁড়া ।

_একটু পর রেডি হয়ে কলেজে গেলাম। এক ক্লাস করে আমি আর ফাহিম ক্যাম্পাসের গাছ তলায় এসে বসলাম। বসে দুজনে কথা বলতাছি। এমন সময়‌ মোবাইলে কল আসলো। দেখি বাড়ি থেকে মা।

মা: কেমন আছো বাবা?

আমি: ভালো মা তুমি কেমন আছো?আব্বার শরীরটা কেমন আছে?
মা: ভালো। শুন না সামিয়কে দেখতে আসছিলো।
তাদের পছন্দ হইছে।

আমি: ছেলে কি করে?

মা: ছেলে ব্যাবসা করে।

আমি: তোমাদের ভালো লেগেছে।

মা: হুম। যৌতুক চায় ৫ লাখ।

আমি: কিহ!এতো টাকা যৌতুক। তাড়া কি সরাসরি বলছে?
মা: না। তাড়া এমন ভাবে বলছে যেটাকে যৌতুকই বলে।

আমি: এখন তোমারা কি চিন্তা করছো?
মা: আমরাতো তর দিকে তাকিয়ে আছি।

আমি: তুমি রাতের দিকে কল দিয়ো।

মা: আচ্ছা।

_আমি কল কেটে ‌দিয়ে। ফাহিমের কাছে এসে বসলাম।আমাকে চিন্তিত দেখে ফাহিম বলল।

ফাহিম: কিরে দোস্ত তকে এরকম চিন্তিত দেখাচ্ছে কেনো?

আমি: সামিয়ার সম্বন্ধ আসছে। যৌতুক চায় ৫ লাখ।

ফাহিম: কস কি?

আমি: হুম।

ফাহিম: থাক দোস্ত টেনশন করিস‌ না। সব‌ঠিক হয়ে যাবে।

আমি: হুম। বাসায় যাবি আমার একটা প্রাইভেট আছে ।

ফাহিম: না আমি একটু লাইব্রেরীত যাবো।

আমি: ওকে আমি যাই।

_আমি ওঠে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। মনে মনে ভাবছি কিজে করি। ৫ লাখ টাকা যৌতুক। সন্ধ্যা বেলা মার কাছে কি বলবো। আমার কাছে এতো টাকা নাই। তিন বছর আগে ঢাকায় আসছিলাম। এই‌ তিন বছরে অনেক কেটে কুটে ৪- ৫ লাখ টাকা জমাইছি। কিজে করি। বাসায় আসলাম এসে রেডি হয়ে গেলাম প্রাইভেট। নিয়ত প্রাইভেট শেষ করে যাবো ডক্টরের চেম্বারে। প্রাইভেট শেষ করে গেলাম ডক্টরের চেম্বারে।

চলবে....

#নাম: সিনিয়র ডক্টর
#পার্ট:১
#লেখক:Osman

পাঠক-পাঠিকারা আমরা তোমাদের জন্য গল্প লেখি।
গল্পের এক পার্ট লেখতে আমাদের ২-৩ ঘন্টা চলে যায় । আর তোমাদের একটা লাইক দিতে এক সেকেন্ড লাগবে। তাই কেউ লাইক না দিয়ে যাবেন না। আর ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন।

  পূর্নতার চেয়ে অপূর্ণতার গল্প যার বেশি... 🥀💔তার কাছে ব্যর্থতার আরেক নাম ভালো আছি... 😥😅
01/11/2023


পূর্নতার চেয়ে অপূর্ণতার গল্প যার বেশি... 🥀💔
তার কাছে ব্যর্থতার আরেক নাম ভালো আছি... 😥😅

---আমরা ছেলে মানুষ জনাব.... !! টাকার জন্য অনেক কথা শুনতে হয়,
04/09/2023

---আমরা ছেলে মানুষ জনাব.... !!
টাকার জন্য অনেক কথা শুনতে হয়,

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when I Hate Sad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category