𝗖𝗶𝘃𝗶𝗹 𝗘𝗻𝗴𝗶𝗻𝗲𝗲𝗿'𝘀 𝗡𝗼𝘁𝗲𝗯𝗼𝗼𝗸

31/01/2024

রডের কাজে জোন অনুসারে ল্যাপিং
================================
সাধারনত বাজের যেসব রড গুলো পাওয়া যেসব সেগুলোর একটি নির্দিষ্ট লেন্থ থাকে । যখন এর বেশী লেন্থ এর দরকার হয় তখন রডের ল্যাপিং দেয়া হয়। এই ল্যাপিং এর লেন্থ এর পরিমান কিছু সূত্র মেনে হয়।

#কম্প্রেশন_জোন
কলাম : ৪০ ডি, ডি = রডের ডায়া
শিয়ার ওয়াল : ৪০ ডি
লিফট কোর ওয়াল : ৪০ ডি

#টেনশন_জোন
বীম : ৬০ ডি
স্ল্যাব : ৬০ ডি

কলামে ল্যাপিং এর পরিমান
======================
১৬ মিমি = ৪০x১৬ = ৬৪০ মিমি ২'-২"
২০ মিমি = ৪০x২০ = ৮০০ মিমি ২'-৮"
২২ মিমি = ৪০x২২ = ৮৮০ মিমি ৩'-০"
২৫ মিমি = ৪০x২৫ = ১০০০ মিমি ৩'-৪"
৩২ মিমি = ৪০x৩২ = ১২৮০ মিমি ৪'-৩"

বীমের ল্যাপিং এর পরিমান
===================
১৬ মিমি = ৬০x১৬ = ৯৬০ মিমি ৩'-২"
২০ মিমি = ৬০x২০ = ১২০০ মিমি ৪'-০"
২২ মিমি = ৬০x২২ = ১৩২০ মিমি ৪'-৫"
২৫ মিমি = ৬০x২৫ = ১৫০০ মিমি ৫'-০"

স্ল্যাবের ল্যাপিং এর পরিমান
=====================
১০ মিমি = ৬০x১০ = ৬০০ মিমি ২'-০"
১২ মিমি = ৬০x১২ = ৭২০ মিমি ২'-৫"
তবে বাস্তবে কাজ করার সময় কম বেশী হতে পারে।

রডের পরিমান নির্ণয় করার পদ্ধতি
==============================
10 mm = 0.62 kg/m = 3 suta
12 mm = 0.89 kg/m = 4 suta
16 mm = 1.58 kg/m = 5 suta
20 mm = 2.48 kg/m = 6 suta
22 mm = 2.98 kg/m = 7 suta
25 mm = 3.85 kg/m = 8 suta

উপরে যে কনভার্ট সিস্টেম দেয়া হয়েছে, এর প্রতিটি যদি আপনার জানা থাকে তাহলে বাস্তবে কাজ করা আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে। যেমন, ইঞ্জিনিয়ারিং সিস্টেমে রডের আন্তর্জাতিক হিসাব করা হয় kg/m এ। আবার বাংলাদেশে সাধারন লেবারদের সাথে কাজ করার সময় এই হিসাব জানা একান্তই জরুরী এছাড়া ও নিম্নোক্ত বিষয় টিও জেনে রাখুন . . . .

8 mm -7 feet -1 kg
10 mm -5 feet -1 kg
12 mm -3.75 feet - 1 kg
16 mm -2.15feet -1kg
20 mm -1.80feet -1kg
22mm -1.1feet -1kg

এছাড়া এই সুত্রটির মাধ্যমেও রডের ওজন বের করতে পারেন

#ফুটে
প্রতি ফুটে ওজন নির্নয়ের জন্য ( রডের ডায়া^2 /532)

#মিটারে
প্রতি মিটারে ওজন বের করতে হলে ( mm^2/162.2 )

শেয়ার দিয়ে পাশে থাকুন ♥️♥️

13/01/2024

10/01/2024

এস্টিমেট সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় তথ্যাবলী
1. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন= ৪১০ টি।
2. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন=১১.৭৬=১২ টি
3. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ৫০০ টি।
4. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ১৪.২৮ টি।
5. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের ফ্লাট সোলিং এর জন্য ইটের প্রয়োজন=৩১ টি।
6. এক বর্গমিটার সোলিং এ চিকন বালির প্রয়োজন=০.০১৫ ঘনমিটার
7. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের হেরিং বোন বন্ডের জন্য ইটের প্রয়োজন=৫২ টি।
8. এক বর্গমিটার হেরিং বোন বন্ডের জন্য চিকন বালির প্রয়োজন=০.০৩ ঘনমিটার
9. ইটের গাঁথুনীর কাজে শুকনা মসল্লা এর পরিমাণ=৩৫%
10. এক ঘনমিটার সিমেন্ট=৩০ ব্যাগ....
11. এক বর্গমিটার নীট সিমেন্ট ফিনিশিং এর জন্য(NCF) সিমেন্টের প্রয়োজন=২.৭-৩ কেজি
12. ডিপিসি এ পাডলোর পরিমাণ সিমেন্টের ওজনের ৫% অর্থাৎ প্রতি ব্যাগ সিমেন্টের জন্য ২.৫ কেজি।
13. এক ঘনমিটার এম,এস রডের ওজন =৭৮৫০ কেজি বা ৭৮.৫০ কুইন্টাল
14. এক ব্যাগ সিমেন্টের ওজন=৫০ কেজি এবং আয়তন=০.০৩৪৭ ঘনমিটার
15. এক ব্যাগ হোয়াইট সিমেন্টের ওজন=৪০ কেজি
16. আবাসিক দালানের জন্য বাসযোগ্য ক্ষেত্রফল প্লিন্থ ক্ষেত্রফলের ৫০%-৫৬% হওয়া উচিত।
17. ১ রানিং মিটার দৈর্ঘে এন্ড এজিং এ ইটের পরিমাণ=১/.১২৭=৮ টি।
18. আর.সি.সি কাজে ব্যবহৃত প্রতি মিটার এম.এস.রড এর ওজন নির্ণয়ের সুত্র =d2/১৬২.২ কেজি।
19. এক ঘনমিটার ছোট সাইজের খোয়ার জন্য ইটের প্রয়োজন ৩২০ টি এবং বড় সাইজের খোয়ার জন্য ৩০০ টি।
20. আর.সি.সি কাজে ব্যবহৃত প্রতি কেজি এম.এস.রড এর র্দৈঘ্য নির্ণয়ের সুত্র =১৬২.২/d2 মিটার
21. নির্মাণ সামগ্রী বহনের জন্য চালনা দুরুত্ব ৩০ মিটার এবং উত্তোলন দুরুত্ব ১.৫ মিটার।
22. কম্প্রেশন বারে হুক ছাড়া ল্যাপিং ২৪D এবং হুকসহ ৪৪D আবার, টেনশনে হুক ছাড়া ল্যাপিং ৩০D এবং হুকসহ ৬০D.
23. জলছাদের কাজে খোয়া,চুন,সুরকির অনুপাত=৭:২:২
24. সেপটিক ট্যাংক এর নুন্যতম প্রস্থ ৬০সেমি এবং তরলের নুন্যতম গভীরতা ১ মিটার।
25. সোক ওয়েলের নুন্যতম ব্যাস ৯০ সেমি এবং গভীরতা ইনভার্ট সমতল হতে ১.৫ মিটার।
26. কালভার্ট এর স্প্যান ৬ মিটারের কম এবং ব্রিজের স্প্যান ৬ মিটারের বেশি
27. ব্রিজ এর স্ল্যাবকে ডেকস স্ল্যাব বলে।
28. ঢেউটিনের প্রমাণ দৈর্ঘ্য: (১.৮০,২.২০,২.৫০,২.৮০,৩.২০)মিটার এবং প্রস্থ ০.৮০মিটার এবং ঢেউয়ের গভীরতা ১৮ মি.মি
29. এক মিটার এম.এস অ্যাঙ্গেলের ওজন=০.০০৭৮৫A কেজি
30. একটি এক টনি ট্রাক পাকা রাস্তায় সিমেন্ট বহন করে ২০ ব্যাগ
31. একটি এক টনি ট্রাক পাকা রাস্তায় ইট বহন করে 333 টি
32. একটি এক টনি ট্রাক কাঁচা রাস্তায় সিমেন্ট বহন করে ১৩.৩৩ ব্যাগ।

সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হলে টাইমলাইন রেখে দেন

26/12/2023

কলামে স্টিরাপের উপর দিয়ে ব্যবহৃত বিশেষ ভাবে তৈরি প্লেন সিটের রিং এর বিস্তারিত।
যা চার কর্নারে ১০/১২ মিমি চারটি রড দিয়ে ফিটিং করা হয়।
১০/১২ গেজ প্লেন সিট দিয়ে ৫"/৬" প্রস্থ করে কেটে ওয়েল্ডিং করে সমকোনে তৈরি করা হয়।
দুরত্ব ৫"/৬" ।
কলাম কভারিং এর মাঝ বড়াবর ফিটিং করতে হবে।
কভারিং একটু বেশি নিতে হবে।
সাধারণত ইকোনোমিক্যাল ডিজানের ক্ষেত্রে কলামে এই রিং ব্যাবহার করা হয়।বহুতল ভবনে এই রিং ব্যাবহার করা হয়।
টরশন,ভূমিকম্প,ডায়াগোনাল ক্রাক, ইত্যাদি প্রতিরোধে এই বিশেষ রিং প্রয়োগ করা হয়।
তিন সাইজের পাথর দিয়ে এই কলাম গুলো (১:১.২৫:২.৫) সুক্ষ্ম ভাবে ঢালাই দিতে হয়।

30/11/2023

★জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারনা
১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট = ৮০ বর্গগজ
১ কাঠা = ৬৬.৮৯ বর্গমিটার
১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ
১ কাঠা = ১৬ ছটাক
১ কাঠা = ৩২০ বর্গহাত
২০ কাঠা = ১ বিঘা
৬০ কাঠা = ১ একর
১৪৮২০ কাঠা = ১ বর্গকিলোমিটার
১৪৮.২ কাঠা = ১ হেক্টর
কানি পরিমাপক
১ কানি = ১৭২৮০ বর্গফুট = ১৬১৯ বর্গমিটার = ৪০০০০ বর্গলিংক = ৮০ করা
১ কানি = ৭৬৮০ বর্গহাত = ১৯৩৬ বর্গগজ = ১২০ শতাংশ
১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০ শতাংশ
১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০০০০ বর্গলিংক
১ কানি = ২৪ কাঠা
বিঘা পরিমাপক
১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ = ১ পাকি
১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ বিঘা = ৬৪০০ বর্গহাত
১ বিঘা = ৩৩০০০ বর্গলিংক
১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ
১ বিঘা = ১৪৪০০ বর্গফুট = ১৩৩৮ বর্গ মিটার
১ বিঘা = ১৬ গন্ডা ২ করা ২ ক্রান্তি
৩ বিঘা = ১ একর (মোটামুটি) = ১৬০০ বর্গইয়ার্ড
৭৪১ বিঘা = ১৪৮২০ কাঠা = ১০৬৭০৪০০ বর্গফুট = ৯৯১৬৭২ বর্গমিটার = ১ বর্গকিলোমিটার =
২৪৭একর
৭.৪১বিঘা = ১৪৮.২কাঠা = ১০৬৭০৪ বর্গফুট = ৯৯১৩ বর্গমিটার = ১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
জেনে নিন
খতিয়ান, পর্চা, চিটা, দখলনামা, বয়নামা, জমাবন্দি, দাখিলা, হুকুমনামা, জমা খারিজ, মৌজা কি?
পাকি পরিমাপক
১ পাকি = ১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ
১ পাকি = ২০ কাঠা = ৩৩ শতাংশ
শতাংশ নির্ণয়ের সুত্র
১.৬৫ শতাংশ = ১ কাঠা = ১৬৫ অযুতাংশ = ৭২০ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১ শতক = ৪৩৫.৬ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক
৩৩ শতাংশ = ১ পাকি = ১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ শতাংশ = ১৯৩.৬ বর্গহাত
২৪৭.১০৫ শতাংশ = ১ আয়ের
একর পরিমাপক
১ একর = ১০ বর্গচেইন = (৬৬*৬৬০) = ৪৩৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ৪৩৫৬৯ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ১০০০০০ বর্গলিংক
১ একর = ১৯৩৬০ বর্গহাত
১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৪০৪৭ বর্গ মিটার = ০.৬৮০ হেক্টর
৬৪০ একর = ১ বর্গমাইল
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক
১ একর = ৬০.৫ কাঠা
১ একর = ২ কানি ১০ গন্ডা ( ৪০ শতক কানি অনুসারে)
২৪৭ একর = ১ বর্গকিলোমিটার
হেক্টর পরিমাপক
১ হেক্টর = ২.৪৭ একর
১ হেক্টর = ৭.৪১ বিঘা
১ হেক্টর = ১৪৮.২ কাঠা
১ হেক্টর = ১০৬৭০৪ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১০০০০ বর্গমিটার = ৯৯১৩ বর্গমিটার
১ হেক্টর = ১১৯৬০ বর্গগজ
১ হেক্টর = ১.৪৭ একর
১ আয়ের = ২৮.৯ বিঘা
১ হেক্টর = ২৪৭.১০৫ শতক
১ হেক্টর = ৪৭৮৯.৫২৮ বর্গহাত
১ হেক্টর = ১০৭৬৩৯ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১১৯৫৯.৮৮২ বর্গগজ
১ হেক্টর = ৭.৪৭৪ বিঘা
১ হেক্টর = ১০০ আয়ের গন্ডা পরিমাপক ১ গন।

10/11/2023

A TO Z শিখুন টাইম লাইনে রেখে দিন
স্লাম্প টেস্ট কি এবং কেন করা হয়? স্লাম্প টেস্টে স্লাম্প এর মান কখন কত হওয়া উচিত এর বিস্তারিতঃ

সদ্য মিশ্রিত কংক্রিট এমন হওয়া উচিৎ যাতে করে সহজে নাড়াচাড়া এবং ফর্মার মধ্যে ঢালাই করা যায়। কংক্রিট মিশ্রণের এই গুনটিকে কার্যোপযোগীতা বলে। মিশ্রণে পানির পরিমাণ বেশি হলে, মিশ্রণ নরম হয়। ফলে নাড়াচাড়া ও ঢালাই সহজ হয়। আবার পানির পরিমাণ কম হলে নাড়াচাড়া ও ঢালাই করা কষ্টসাধ্য হয়ে দাঁড়ায়। মিশ্রণে পানির পরিমাণ কম বা বেশি করে কার্যোপযোগীতা পরিবর্তন করা যায়। তবে ঢালাইয়ের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত কার্যোপযোগীতা একই থাকা উচিৎ। এই কার্যোপযোগীতা পরীক্ষা করার জন্য খুবই জনপ্রিয় পদ্ধতি হলো স্ল্যাম টেস্ট। সুতরাং ঢালাই কাজে ব্যবহত কংক্রিট মিশ্রণের কার্যোপযোগীতা যাচাইয়ের করার জন্য যে পরীক্ষা করা হয়, তাকে কংক্রিটের স্ল্যাম টেস্ট বা নতি পরীক্ষা বলা হয়।

কংক্রিটের স্ল্যাম টেস্টের জন্য দু'দিকে হাতল যুক্ত লোহার চোঙ বা সিলিন্ডার ব্যবহার করা হয়। এর উচ্চতা ৩০ সেমি এবং নিচের প্রান্তের ব্যাস ২০ সেমি এবং ক্রমশঃ সরু হয়ে উপরের প্রান্তের ব্যাস হবে ১০ সেমি।

কাঠামোর গুণগত মান সঠিক রাখার জন্য কংক্রিট মিশ্রণের উপযোগিতা বজায় রাখা হয়। এ জন্য যে কোন স্পেসিফিকেশনে স্ল্যাম্পের মান দেওয়া থাকে। কংক্রিট মিশ্রণে স্ল্যাম্পের মান গুলো মেনে চললে কংক্রিটের মান উন্নত ও পীড়ন বৃদ্ধি পায়। নিম্নে বিভিন্ন কাজে ব্যবহত কংক্রিটের স্ল্যাম্পের পরিমাণ উল্লেখ করা হলো।

১) রাস্তা তৈরিতে কংক্রিট = ২০-৩০ মিমি।
২) আরসিসি স্ল্যাব, বীম ও দেওয়াল = ৫০-১০০ মিমি।
৩) কলাম, রিটেইনিং ওয়াল এবং পাতলা খাড়া মেম্বার = ৭৫-১৫০ মিমি।
৪) পানি রোধী নির্মাণ কাজ = ৭৫-১২০ মিমি।
৫) ভাইব্রেটেড কংক্রিট = ১২-২৫ মিমি।
৬) পুরু কংক্রিট = ২৫-৫০ মিমি।
৭) সাধারণ কংক্রিট ফুটিং, কেইশন এবং উপরি কাঠামো = ২৫-৭৫ মিমি।
৮) আরসিসি ভিত্তি দেওয়াল এবং ফুটিং = ৫০-১০০ মিমি।
৯) ব্রিজ ডেক = ২৫-৭৫ মিমি।

01/11/2023

👷 সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হলে টাইমলাইন রেখে দিন।

ভাইবা পরীক্ষায় একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার কে যেসব প্রশ্ন করে থাকেন.....

১। আসুন বসেন আপনার নাম?উত্তর: ধন্যবাদ স্যার, মো: আমিনুল হক
২। এখন কোথায় আছেন?উত্তর: এস আর বিল্ডার্স অফিস পল্টন
৩। ওখানে আপনার দ্বায়িত্ব কি কি?উত্তর: প্রজেক্ট সুপারভিশন ও অফিস ম্যানেজমেন্ট
৪। আচ্ছা আপনার সম্পর্কে কিছু বলেন?উত্তর: স্যার আমার বাড়ী কুষ্টিয়া আমি ২০০০ সালে এসএসসি, ২০০৪ সালে ডিপ্লোমা, ২০১০ সালে বিএসসি পাশ করি আমি বর্তমানে ঢাকায় থাকি, এস আর বিল্ডার্স এ আছি।
৫। আপনী কি কাজ করতে ভাল পারেন?উত্তর: স্ট্রাকচার ও ফিনিশিং উভয় স্যার
৬। আমরা স্টাকচার এর লোক খুজছি?উত্তর: ঠিক আছে স্যার
৭। আপনী কি স্ট্রাকচার কাজ করেছেন?উত্তর: জি স্যার।
৮। লে আউট দিতে পারেন?উত্তর: জি স্যার
৯। একটা বিল্ডিং এ লে আউট দেওয়া আছে আপনী কি কি চেক করবেন
উত্তর: লে আউট চেক করতে গেলে প্রথমে যে লে আউট দিয়েছে তার সাথে কথা বলতে হবে সে কোন জায়গা থেকে শুরু করেছে, তারপর গ্রীড লাইন মাপ দেখে ডায়াগোনাল মাপ পরীক্ষা করতে হবে তারপর সেট ব্যাক চেক করতে হবে সব কিছু ঠিক থাকলে পাইল থাকলে পাইল পয়েন্ট চেক করতে হবে।
১০। বলুন তো বর্তমানে কোন কোন ফাউন্ডডেশন বেশী ব্যবহার হয়।
উত্তর: বর্তমানে শ্যালো ফাউন্ডডেশন ও ড্রীপ ফাউন্ডডেশন বেশী ব্যবহার হয়।
১১। ডীপ ফাউন্ডডেশন সম্পর্কে বলতে পারবেন।
উত্তর: জি স্যার
১২। পাইল করেছেন আপনী
উত্তর: জি স্যার করেছি
১৩।২০" পাইলে কাটার কত থাকে
উত্তর: ১৯" মিনিমাম
১৪। পাইল করার সকল যন্ত্রপাতির না জানেন বলুন
উত্তর: রিং বা তেপায়া, চিজেল বা কাটার, ফানেল, হপার বা বাকেট, ড্রিলিং রড, ট্রিমী পাইপ, মিক্সার মেশিন, ওয়েল্ডিং মেশিন, উন্স মেশিন, পানির পাম্প ইত্যাদি
১৫। খাচায় কি চেক করতে হয়।
উত্তর: খাচায় দেখার বিষয় ডিজাইন অনুযায়ী ডায়া,রিং,স্পেসিং,জয়েন্ট, ল্যাপিং,উচ্চতা, ওয়েল্ডিং ইত্যাদি। ১৬। আচ্ছা আমরা পাইল কেন করি
উত্তর: সয়েল টেস্ট অনুযায়ী মাটির ভারবহন ক্ষমতার চেয়ে ভবনের আগত লোড বেশি হলে ড্রীপ ফাউন্ডেশন করে মাটির শক্ত স্তরে লোড টান্সফেরেন্ট করার জন্য পাইল করি। ১৭। সয়েল টেস্ট রিপোট দেখছেন
উত্তর: জি স্যার দেখেছি
১৮। কি কি থাকে রিপোটে
উত্তর: মাটির ধরন, পানির লেভেল এসপিডি বলা থাকে।
১৯। এসপিডি কি
উত্তর: SPT=Standard penetation test.২০। পাইলে ওয়াস কেন দেওয়া হয়
উত্তর: বোরিং এর ভিতরের কাদা মাটি পরিষ্কার করার জন্য
২১। কত সময় দেওয়া হয়
উত্তর: ৩০ মিনিট বলা হয় কিন্তু পানি পরিষ্কার না আসা পর্যন্ত করলে ভাল
২২। পাইলের মসলায় স্লাম বেশী কেন দেওয়া হয়।
উত্তর: মসলা যেন কোন পানি না টানে কারন বোরিং এর পানি ময়লা থাকে।
২৩। পাইল শেষে কতদিন পরে পাইল ভাঙ্গা যায়
উত্তর: ২৮ দিন
২৪। কেন ভাঙ্গতে হয় বলতে পারবেন বলেন
উত্তর: ঢালায়ের সময় পাইলের নীচের কাদা নরম মাটি পাইল ঢালায় শেষে মাথায় এসে জমা হয় ফলে পাইলের মাথার কংক্রিট দুবল হয় সেই জন্য ভাঙ্গা হয় তাছাড়া পাইলের মাথার রড গুলো বাকিয়ে ফাউন্ডেশনের সাথে জয়েন্ট দেওয়ার জন্য. আমরা সাধারন্ত পাইল ক্যাপের বটম পযর্ন্ত বলি কিন্তু শক্ত ঢালায় ও রড না পাওয়া পযর্ন্ত ভাঙ্গতে হয়।
২৫। পাইলের কাভারিং কত
উত্তর: ৩"
২৬। ফুটিং পাইল ক্যাপ ঢালায়ের আগে আপনার দেখার কি কি আছে
উত্তর: ফুটিং ও পাইল ক্যাপ ঢালায়ের আগে করনিয় বিষয় সাটারিং চেক করা ছিদ্র আছে কিনা, ফুটিং সাথে পাইল রড বাইন্ডিং, ফুটিং এ রড স্পেসিং, ডিজাইন অনুযায়ী রডে ডায়া, জয়েন্ট গুলো চেক করা,পাইল ক্যাপের উপর দূবল কংক্রিট সড়ানো হয়েছে কিনা ইত্যাদি.
সব থেকে গুরুত্ব পুনো হল কলামের সেন্টার আর পাইল ক্যাপের সিজি মেলানো
২৭। কলাম বীম ছাদে কাভারিং কত
উত্তর: কলাম ১.৫", বীম ১.৫", ছাদে ৩/৪"
২৮। সট ও লং রোড কোন আগে দিতে হয়
উত্তর: ফুটি এ লং রড আগে আর সট রড পরে বসবে, স্লাবে সট রড আগে লং রড পরে বসায়।
২৯। কলাম, বীম, ছাদ ঢালায়ের আগে কি করতে চেক করবেন।
উত্তর: সাটারিং, লেভেলিং সাটারিং বাশ বেসিং কভারিং,ডায়া,স্পেসিং, কোন ছিদ্র আছে কিনা।
পর্ব =১: (প্রথমে নিজে চেষ্টা করুন । তারপর উত্তর দেখুন)
১. সিমেন্টে জিপসাম কেন ব্যবহার করা হয়?
২.কংক্রিটের শক্তি পরীক্ষার জন্য যে কিউব ব্যবহার করা হয় তার সাইজ কত?
৩. ০.৪৫ ওয়াটার সিমেন্ট রেশিওতে প্রতি ব্যাগ সিমেন্টে কত লিটার পানি লাগে?
৪. লেইটেন্স কি?
৫.স্লাম্প টেস্ট করা হয় কিসের সাহায্যে?
৬. স্লাম্প কোণের উপরের ও নিচের ব্যাস কত?
৭. স্লাম্প কোণের উচ্চতা কত?
৮. কংক্রিটে ৫% ভয়েড থাকলে তার শক্তি কত % হ্রাস পায়?
৯. কংক্রিটের শক্তি পরীক্ষার জন্য ব্যবহ্রত সিলিন্ডারের উচ্চতা ব্যাসের কত গুন?
১০. কংক্রিটের শক্তি পরীক্ষার জন্য সিলিন্ডারের মাপ কত?
উত্তর:
১.সিমেন্টের সেটিং টাইম বিলম্বিত করার জন্য জিপসাম ব্যবহার করা হয়।
২. ১৫ সেমি. * ১৫ সেমি. * ১৫ সেমি.
৩. ২২.৫ লিটার।
৪. কংক্রিটে পানির পরিমান বেশি হলে বাধুনীগুন সম্পন্ন পদার্থ কংক্রিটের উপরিভাগে জমিয়া এক প্রকার সাদা স্তরের সৃষ্টি করে, তাকে লেইটেন্স বলে।
৫. স্লাম্প কোণের সাহায্যে।
৬. উপরের ব্যাস ১০ সেমি. ও নিচের ব্যাস ২০ সেমি.
৭. ৩০ সেমি.
৮. ৩০%
৯. দ্বিগুন
১০. ব্যাস ১৫ সেমি. ও উচ্চতা ৩০ সেমি.
পর্ব -২
১.লিন্টেলের পুরুত্ব কত?
২. পেরাপেট ওয়ালের উচ্চতা কত?
৩. ডিপিসি এর পুরুত্ব কত?
৪. সিলিং এ প্লাস্টারের পুরুত্ব কত?
৫.এক ব্যাগ সিমেন্ট সমান কত ঘনমিটার?
৬. এক ব্যাগ সিমেন্ট কতটুকু জায়গা দখল করে?
৭.জলছাদের পুরুত্ব কত সেমি?
৮. চৌকাঠের সাইজ কত?
৯. এম.এস রডের ওজন বের করার সূত্র কি?
১০. এক ঘনমিটার এম.এস রডের ওজন কত?
উত্তর:
১. ১৫ সেমি.
২. এক মিটার।
৩. ২.৫ সেমি.
৪. ৬ মিমি.
৫. ০.০৩৩ ঘনমিটার (১.২৫ ঘনফুট)
৬. ০.৩ বর্গমিটার।
৭. ৭.৫ সেমি.
৮. ১০*৮ সেমি
৯. D2/162.2 ( D= রডের ব্যাস)
১০. ৭৮৫০ কেজি অথবা ৭৮.৫০ কুইন্টাল
পর্ব- ৩
সড়কের ক্ষেত্রে এই প্রশ্নগুলা পড়েন।
১। রাইট অব ওয়ে কাকে বলে?
২। রাইট অব ওয়ে নির্ধারনে বিবেচ্য বিষয়গুলো কি কি?
৩। রাস্তার ক্ষেত্রে পার্শ্বঢাল কত ধরা হয়?
৪।বার্ম কি?
৫। শোল্ডার কাকে বলে? এর বিস্তার কত?
৬। ফুটপথের সর্বনিম্ন প্রশস্ততা কত?
৭।গাড়ি পার্কি এর জন্য কত মিটার জায়গা রাখা হয়।
৮।মেডিয়ান স্ট্রিপ কি?
৯। বরোপিট কাকে বলে?রাস্তা থেকে বরোপিটের দুরত্ব কত হওয়া উচিত?
১০। স্পয়েল ব্যাংক কাকে বলে?
১১। সাবগ্রেড দৃঢ়াবদ্ধ করার জন্য যে রোলার ব্যবহার করা হয় তার ওজন কত?
১২। সাবগ্রেডে যে বালির স্তর প্রয়োগ করা হয় তার পুরুত্ব কত?
১৩। সাববেসের পুরুত্ব কত?
১৪। ঢালাই করার সময় ব্যবহ্রত ফর্মার পুরুত্ব কত?
১৫. ঢালাই করার কত সময় ফর্মা অপসারন করতে হবে।
১৬। ঢালাইয়ে কংক্রিট মিশ্রনের অনুপাত কত?
১৭। কংক্রিট ঢালাইয়ের পর কত ঘন্টা কিউরিং করতে হবে?
১৮। বিটুমিন রাস্তা কাকে বলে?
১৯। প্রাইমকোটে কত উচ্চতায় পাথরকুচি বিছাতে হবে এবং পাথরকুচির সাইজ কত?
২০. প্রাইমকোটে প্রতি ১০০ বর্গমিটারে কত কেজি বিটুমিন বিছাতে হবে?
২১। বিটুমিন পোড়ানোর তাপমাত্রা কত?
২২। ট্যাককোটে প্রতি ১০০ বর্গমিটারে কত কেজি বিটুমিন বিছাতে হবে?
২৩। সিলকোট কি?
২৪। সিলকোটে কত আকারের পাথরকুচি বিছানো হয়?
২৫। সিলকোটে প্রতি ১০০ বর্গমিটারে কত কেজি বিটুমিন বিছাতে হবে?
(ধন্যবাদ)
পর্ব -৪:
১. দালানের কয়টি অংশ ও কি কি? (২ টি অংশ। সাব স্ট্রাকচার ও সুপার স্ট্রাকচার)
২. সাব স্ট্রাকচার ও সুপার স্ট্রাকচারের অংশ সমূহ কি কি?
৩. প্লিন্থের উচ্চতা কত রাখা উচিত? (৪৫ সেমি – ৬০ সেমি.)
৪. জানালা কত উচ্চতায় হওয়া উচিত?(৭০ সেমি. -৮০ সেমি.)
৫. স্কাইলাইট, ফ্যানলাইট, সানলাইট, সানসেড ও কার্নিশ কোথায় ব্যবহ্রত হয়?
৬. ভেন্টিলেটর কি? কেন ব্যবহার করা হয়?
৭. সিল ও জ্যাম্ব কি?
৮. লিন্টেলের বিয়ারিং এবং গভীরতা কত? (বিয়ারিং ১০ সেমি. ও গভীরতা ১৫ সেমি.)
৯. সানসেড ও কার্নিশের মাপ কত? ( সানসেড ৩০ সেমি. -৪৫ সেমি., ও কার্নিশ ৪৫ সেমি. - ৬০ সেমি.)
১০. জলছাদ কি? এর পুরুত্ব কত? (পুরুত্ব ৭.৫ সেমি.)
১১. প্যারাপেট ওয়াল কি? এটি কোথায় নির্মান করা হয়? (ছাদের চারদিকে উচু করে যে ওয়াল তৈরি করা হয়)
১২. প্যারাপেট ওয়াল কত উচ্চতায় নির্মাণ করা হয়? (৭৫ সেমি. – ৯০ সেমি.)
১৩. কোপিং কি? কোথায় নির্মাণ করা হয়? (প্যারাপেট ওয়ালের উপরে
পর্ব -৫:
১. ট্রেড ও রাইজার কাকে বলে?
২. ফ্লাইট কাকে বলে? একটি ফ্লাইটে সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ ধাপের সংখ্যা কত?(সর্বনিম্ন ৩ টি এবং সর্বোচ্চ ১৫ টি)
৩. ট্রেড ও রাইজারের মাপ কত? ( ট্রেড ২২.৫ সেমি. – ৩০ সেমি. এবং রাইজার ১২-১৯ সেমি)
৪. নোজিং কি এবং এর মাপ কত? ( ১ ইঞ্চি থেকে ১.৫ ইঞ্চি)
৫. সফিট কাকে বলে? (সিড়ির স্লাবকে সফিট বলে)
৬. হেডরুম কাকে বলে এবং এর উচ্চতা কত? (২.১০ মিটার)
৭. সিড়ির ঢাল কত ডিগ্রির মধ্যে হওয়া উচিত?( ২৫° -৪০° এর মধ্যে)
৮. সিড়ির প্রস্থ বাসভবন ও গনভবনের জন্য কত হওয়া উচিত? ( ৯০ সেমি. ও ১.৫ মিটার)
৯. কোয়ার্টার টার্ন সিড়ি ও ডগলেগড সিড়ি কাকে বলে?
১০. ট্রেড ও রাইজারের সংখ্যা বের করার নিয়ম কি?
১১. ট্রেড ও রাইাজারের মধ্যে সম্পর্ক কি?
১২. ভিত্তি কাকে বলে? ভিত্তির কাজ কি?
১৩. অগভীর ভিত্তি ও গভীর ভিত্তি কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?
১৪. ভিত্তির গভীরতা নির্ণয়ে র্যা ঙ্কিন এর সূত্রটি লেখ। 1.ডিপিসি এ পাডলোর পরিমাণ
সিমেন্টের ওজনের ৫% অর্থাৎ প্রতি
ব্যাগ সিমেন্টের জন্য ২.৫ কেজি।
3. এক ঘনমিটার এম,এস রডের ওজন =৭৮৫০
কেজি বা ৭৮.৫০ কুইন্টাল
4. এক ব্যাগ সিমেন্টের ওজন=৫০ কেজি
এবং আয়তন=০.০৩৪৭ ঘনমিটার
5. এক ব্যাগ হোয়াইট সিমেন্টের
ওজন=৪০ কেজি
16. আবাসিক দালানের জন্য বাসযোগ্য
ক্ষেত্রফল প্লিন্থ ক্ষেত্রফলের ৫০%-৫৬%
হওয়া উচিত।
17. ১ রানিং মিটার দৈর্ঘে এন্ড এজিং
এ ইটের পরিমাণ=১/.১২৭=৮ টি।
18. আর.সি.সি কাজে ব্যবহৃত প্রতি মিটার
এম.এস.রড এর ওজন নির্ণয়ের সুত্র
=d2/১৬২.২ কেজি।
19. এক ঘনমিটার ছোট সাইজের খোয়ার
জন্য ইটের প্রয়োজন ৩২০ টি এবং বড়
সাইজের খোয়ার জন্য ৩০০ টি।
20. আর.সি.সি কাজে ব্যবহৃত প্রতি
কেজি এম.এস.রড এর র্দৈঘ্য নির্ণয়ের
সুত্র =১৬২.২/d2 মিটার
21. নির্মাণ সামগ্রী বহনের জন্য চালনা
দুরুত্ব ৩০ মিটার এবং উত্তোলন দুরুত্ব ১.৫
মিটার।
22. কম্প্রেশন বারে হুক ছাড়া ল্যাপিং
২৪D এবং হুকসহ ৪৪D আবার, টেনশনে হুক
ছাড়া ল্যাপিং ৩০D এবং হুকসহ ৬০D.
23. জলছাদের কাজে খোয়া,চুন,সুরকির
অনুপাত=৭:২:২
24. সেপটিক ট্যাংক এর নুন্যতম প্রস্থ
৬০সেমি এবং তরলের নুন্যতম গভীরতা ১
মিটার।
25. সোক ওয়েলের নুন্যতম ব্যাস ৯০
সেমি এবং গভীরতা ইনভার্ট সমতল হতে
১.৫ মিটার।
26. কালভার্ট এর স্প্যান ৬ মিটারের কম
এবং ব্রিজের স্প্যান ৬ মিটারের বেশি
27. ব্রিজ এর স্ল্যাবকে ডেকস স্ল্যাব
বলে।
28. ঢেউটিনের প্রমাণ দৈর্ঘ্য:
(১.৮০,২.২০,২.৫০,২.৮০,৩.২০)মিটার এবং
প্রস্থ ০.৮০মিটার এবং ঢেউয়ের গভীরতা
১৮ মি.মি
29. এক মিটার এম.এস অ্যাঙ্গেলের
ওজন=০.০০৭৮৫A কেজি
30. একটি এক টনি ট্রাক পাকা রাস্তায়
সিমেন্ট বহন করে ২০ ব্যাগ
31. একটি এক টনি ট্রাক পাকা রাস্তায় ইট
বহন করে 333 টি
32. একটি এক টনি ট্রাক কাঁচা রাস্তায়
সিমেন্ট বহন করে ১৩.৩৩ ব্যাগ।

শেয়ার দিয়ে পাশে থাকুন।

07/10/2023

আজ এক সাকিব আছে বলেই
১৬ কোটি মানুষ স্বপ্ন দেখে বিশ্ব কাপ জিতার🏆
চলো বাংলাদেশ 🇧🇩অনেক অনেক শুভকমনা 💚❤️💚

26/09/2023

জমি পরিমাপের সহজ পদ্ধতি সমূহ

24/09/2023

যে বিষয় গুলো একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে না জানলেই নয়। (লেখায় কোন ভুল ত্রুটি হলে কমেন্টে ঠিক উত্তরটি জানাবেন)

🧱 ব্রিক ম্যাসনরির কাজে ব্যবহৃত কারিগরি শব্দের পরিচয়-(Define the Following Terms: Header, Stretcher, Lap, Course, Bed, Joint, Closers, Perpend)

(১) হেডার (Header) দেওয়াল পৃষ্ঠের সাথে আড়াআড়িভাবে ইটের দৈর্ঘ্য বরাবর স্থাপন করলে বাইরে থেকে ইটের যে পার্শ্ব দেখা যাবে তাকে হেডার বলে। হেডারের মাপ ১। প্রচলিত ক্ষেত্রে 12.7 সেমি. x 7.5 সেমি, এবং ২। মডুলার ইটের ক্ষেত্রে 9 সেমি. x 9 সেমি.।

(২) স্ট্রেচার (Strecher) : দেওয়াল পৃষ্ঠের সাথে সমান্তরালভাবে ইটের দৈর্ঘ্য বরাবর স্থাপন করলে বাহির থেকে ইটের যে পার্শ্ব। দেখা যাবে তাকে স্ট্রেচার বলে। স্ট্রোচারের মাপ ১। প্রচলিত ইটের ক্ষেত্রে 25.4 x 7.6 সে.মি. এবং ২। মডুলার ইটের ক্ষেত্রে 19 সেমি. x 9 সেমি. ।

(৩) ল্যাপ (Lap) : পার্শ্ববর্তী দুই কোর্সের মধ্যবর্তী পারপেন্ডের অনুভূমিক দূরত্বকে ল্যাপ বলে। একটি উত্তম ইটের অংশের কম ল্যাপ হওয়া উচিত নয়।

(৪) কোর্স বা রদ্দা (Corse) : মাটির সঙ্গে সমান্তরাল এবং সমতলে এক লেয়ার বা স্তর ইটের গাঁথুনিকে বলা হয় এক কোর্স গাঁথুনি বা এক রদ্দ গাঁথুনি। কোর্সের পুরুত্ব = এক ইটের পুরুত্ব + একদিকের জোড়ার মসলার পুরুত্ব। অর্থাৎ এক কোর্সের পুরুত্ব = 70 + 6 = 76 মিমি. (প্রচলিত ইটের ক্ষেত্রে) এবং 90 + 10 = 100 মিমি. (মডুলার ইটের ক্ষেত্রে)।

(৫) বেড (Bed): মাটির যে সমান্তরাল এবং সমতল তলে এক কোর্স ইট গাঁথা হয়, তাকে ঐ কোর্সের বেড বলে। অন্যকথায়, এক কোর্স ইটের বেউ হচ্ছে, ঐ কোর্স ইটের নিম্নতল। উদাহরণস্বরূপ তৃতীয় কোর্সের গাঁথুনির বেড হচ্ছে দ্বিতীয় কোর্সের উপরের সমতল ক্ষেত্র।

(৬) জয়েন্ট (Joint) : দুই বা ততোধিক ইটের সংযোগ স্থলকে জয়েন্ট বলে। জয়েন্ট সিমেন্ট মসলার বা চুন মসলার হতে পারে। ইটের বেডের সমান্তলের জয়েন্টকে বেড জয়েন্ট বলে। অন্যকথায় মসলার অনুভূমিক জয়েন্ট, যার উপর ম্যাসনরি স্থাপন করা হয় তাকে বেড জয়েন্ট বলে। বেড জয়েন্ট ব্যতীত যে জয়েন্ট দেওয়ালের পৃষ্ঠের সাথে লম্বভাবে অবস্থান করে তাকে ক্রস জয়েন্ট বা সিম্পল জয়েন্ট বলে। যে জয়েন্ট দেওয়ালের ফেস এর সমান্তরালে থাকে তাকে ওয়াল জয়েন্ট বলে।

(৭) রোজার (Closer) : একটি ইটের লম্বা পার্শ্ব অক্ষত রেখে ইটের অন্য পার্শ্ব কাটা হলে ক্লোজার ইট পাওয়া যাবে। অন্যকথায়, ক্লোজার হলো ইটের সুনির্দিষ্টভাবে ভাঙ্গা একটি ইট।

(৮) পারপেন্ড (Perpends) : দেওয়াল পৃষ্ঠের অলটারনেট কোর্সের ভার্টিক্যাল জোড়াগুলো একই রেখায় অবস্থিত হলে তাকে পারপেন্ড বলে।

(৯) অ্যারাইস (Arises) : ইটের যে কোন দুটি তলের প্রান্তদ্বয়, যে রেখায় পরস্পর ছেদ করে তাকে অ্যারাইস বলে। উত্তম ইটের অ্যারাইসগুলো সোজা এবং তীক্ষ্ণ।

(১০) বেড জয়েন্ট (Bed joint) : দুটি পাশাপাশি কোর্সের মধ্যবর্তী অনুভূমিক জোড়াকে বেড জয়েন্ট বলে।

(১১) হেডার কোর্স (Header Course) : ইটের গাঁথুনিতে যদি কোন কোর্স সম্পূর্ণভাবে হেডার দ্বারা নির্মাণ করা হয়, তবে তাকে হেডার কোর্স বলে ।

(১২) জ্যাম্বস (Jambs) : দরজা জানালার ফাঁকা জায়গার খাড়া পার্শ্বদ্বয়কে জ্যাম্বস বলে। জ্যাম্বস সমতল, রিবেটেড অথবা স্পেয়েড (Splayed) হতে পরে। শেলেড জ্যাম্বস করা ভাল। কারণ সাটারগুলো স্থলকোণে খোলা যায়।

(১৩) রিভিলস (Revceals) : দরজা, জানালার চৌকাঠ লাগানোর পরে, দেওয়ালের উন্মুক্ত (বাইরের) পার্শ্ব যে খাড়া পৃষ্ঠদেশ অবশিষ্ট থাকে, তাকে রিভিলস বলে।

(১৪) থ্রেস হোল্ডস (Thresh holds ) : মাটির লেভেল থেকে প্লিনথ লেভেল পর্যন্ত একই সাথে সিঁড়ির ব্যবস্থা করাকে প্রেস হোল্ড বলে। নির্মাণ কাজের শেষ পর্যায়ে এটা নির্মাণ করা হয়। সিমেন্ট মসলা দ্বারা উক্ত কাজ সমাধা করা হয় এবং পানি নিষ্কাশনের জন্য বাইরের দিকে কিছুটা ঢালু রাখা হয়।

(১৫) স্পাল (Spalls) : পাথরের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র টুকরা (চিপস) অথবা বড় পাথরের ক্ষুদ্র অংশ, যা পাথর ড্রেসিং করার সময় পাওয়ার যায় । এই ক্ষুদ্র অংশকে স্পাল বলে। গাঁথুনির সময় পাথরের মধ্যবর্তী ফাঁথসমূহ ভরাট করতে ব্যবহৃত হয়।

(১৬) অফসেট (Offsets) : সরু অনুভূমিক পৃষ্ঠ যা দেওয়ালের পুরুত্ব কমিয়ে তৈরি করা হয়। ম্যাসনরি ফুটিং হিসেবে অফসেট প্রদান করা হয়।

(১৭) হার্ডিং (Hearting) : দেওয়ালের ব্যাকিং এবং ফেসিং এর মধ্যবর্তী অংশকে হার্টিং বা ফিলিং বলে

(১৮) রেকিং ব্যাক (Ralking Back) : ধাপ পদ্ধতিতে (Stepped fashion) দেওয়ালের অসমাপ্ত কাজ বন্ধ রাখার পদ্ধতিকে রেকিং ব্যাক বলে।

(১৯) কুইন (Queoin) : দুই দেওয়ালের বাইরের দিকের সংযোগে কোণ সৃষ্টি হয়, তাকে কোণা বা কুইন বলে।

(২০) স্ট্রিং কোর্স (String Course) : মাটির সমান্তরালে এক কোর্স গাঁথুনি যদি দেওয়াল পৃষ্ঠ থেকে কিছুটা বের হয়ে থাকে, তবে তাকে স্ট্রিং কোর্স বলে। দেওয়ালের দৈর্ঘ্য বরাবর প্রত্যেক তলার ছাদে, প্যারাপেটের তলায়, জানালার নিচে এই জাতীয় স্ট্রিং কোর্স নির্মাণ করা হয়। সৌন্দর্য বৃদ্ধি এবং বৃষ্টির পানির থেকে দেওয়ালকে রক্ষা করার জন্য এটা ব্যবহার করা হয়।

(২১) ওয়েদারিং এবং প্রোটিং (Weathering and Th*****ng) : পাথরের ঢালু উপরিতলকে ওয়েদারিং বলে। এটা শিট, কার্নিস, স্ট্রিং কোর্স, কোপিং ইত্যাদির ঢালু পৃষ্ঠকে বুঝায়। ঢালু উপরিতল বৃষ্টির পানি গড়িয়ে পড়ার জন্য খুবই উপযোগী। ঐ সমস্ত ঢালু পৃষ্ঠের পানি প্রজেক্টিং কোর্সের তলা দিয়ে গড়িয়ে যাতে দেওয়ালে আসতে না পারে, সেজন্য কোর্সের বর্ধিতাংশের নিচে খাঁজ (Groove) কাটা হয়। এই খাঁজকে প্রোটিং বলে। লম্বা দেওয়ালকে বহির্মুখী ধাক্কা হতে প্রতিরোধ করার, দেওয়ালের কিছু দূরত্ব পরপর বহিস্থ পাশের পুরুত্ব ধাপে ধাপে বৃদ্ধি করা হয়। একে বাট্রেস বলে। বাট্রেস দেওয়ালের বহিঃস্থ পাশে নির্মাণ করা হলেও মূল দেওয়ালের সাথে উত্তম বন্ডের ব্যবস্থা করা হয়।

(২২) কলাম (Column) : এটা একটি একক ভার্টিক্যাল লোড বিয়ারিং মেম্বার। এটা দেওয়াল হতে পৃথক করে নির্মাণ করা হয়। এর প্রস্থচ্ছেদের বড় মাপটি ছোটটির চার গুণের বেশি হবে না।

(২৩) পায়ার বা পিলস্টার (Pier or Pilaster) : আর্চ, বিম অথবা লিন্টেলকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য ইট বা পাথরের একক ভার্টিক্যাল মেম্বার নির্মাণ করা হয়। একে পায়ার বলে। এর প্রস্থ পুরুত্বের চারগুণের বেশি হবে। যদি ওয়ালের একত্রে নির্মাণ করা হয় এবং বিম, ট্রাস ইত্যাদির সাপোর্ট দেওয়ার জন্য কিছু অংশ বাইরে বর্ধিত করা হয়, একে পিলাস্টার বলে।

(২৪) বেসমেন্ট (Basement) : কোন ভবনের মাটির নিচের তলাকে বেসমেন্ট বা ভূ-গর্ভ তলা বলে ।

(২৫) কোপিং (Cooping) : দেওয়ালের বৃষ্টির পানি এবং অর্দ্রতার অনুরুপ্রবেশ বন্ধ করার জন্য বহিঃস্থ দেওয়ালের উপর বিশেষভাবে নির্মিত শেষ কোর্স গাঁথুনিকে কোপিং বলে। এটা কংক্রিট, পাথর অথবা ইটের হতে পারে। ছাদের প্যারাপেটে কমপাউন্ড ওয়ালের উপর এটা ব্যবহার করা হয়।

(২৬) ব্লকিং কোর্স (Bloking Coures) : কার্নিসের উপরে এক কোর্স পাথরের গাঁথুনিকে ব্লকিং কোর্স বলে। এটা কার্নিসকে উল্টে পড়া থেকে এবং রক্ষা এবং সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।

(২৭) কার্নিস (Cornice) : মাটির সমান্তরালে দালানের উপরের প্রাপ্তে অথবা দেওয়াল ও ছাদের সংযোগ স্থালে, দেওয়ালের বাইরের দিকে যে অংশ বর্ধিত থাকে তাকে কার্নিস বলে। এটা কাঠের সৌন্দর্য বৃদ্ধি এবং বৃষ্টির পানি থেকে দেওয়াল পৃষ্ঠকে রক্ষা করে ।

(২৮) প্লিনথ কোর্স (Plinth Course ) : প্লিনথের সর্বোচ্চ কোর্সকে প্লিনথ কোর্স বলে। একে মাটির সাথে অনুভূমিক করে নির্মাণ করা হয়।

(২৯) মিটারড ক্লোজার (Mitred closer) : একটি ইটের চওড়া দিকের সম্পূর্ণ অংশকে কোণাকুণিভাবে কেটে ফেললে মিটারড ক্লোজার উৎপন্ন হয়।

(৩০) কিং ক্লোজার (King Closer) : একটি পূর্ণ ইটের প্রান্তের প্রস্থের অর্ধেক ত্রিভুজাকারে কেটে ফেললে কিং ক্লোজার ইট পাওয়া যায়। অন্যকথায় ইটের প্রস্থের দিকের অর্ধেক এবং দৈর্ঘ্যের দিকের অর্ধেক কেটে ফেললে যে খণ্ডগুলো থাকে, তাকে কিং ক্লোজার বলে। এটা একটি বিশেষ ধরনের ইট, যা (Splayed) ব্রিক ওয়ার্কে ব্যবহার করা হয়।

(৩১) ব্যাট (Bat) : ইটের দৈর্ঘ্যের কিছু অংশ কেটে ফেলাকে ব্যাট বলে। অর্থাৎ ইটের ভাঙ্গা টুকরাকে ব্যাট বা আধলা ইট বলে।

(৩২) ব্যাকিং (Backing) দেওয়ালের ব্যাক নির্মাণের কাজে ব্যবহৃত পদার্থকে ব্যাকিং বলে।

(৩৩) ফ্রগ (Frog) : ইটের চ্যাপ্টা পৃষ্ঠের গর্তকে ফ্রগ বলা হয়। তিনটি উদ্দেশ্য সাধনের জন্য গ্রুপ ব্যবহার করা হয় যথা-
(ক) জোড়ার মসলার সাথে ফ্রগের মসলা মিলে চাবি তৈরি করে যা ইটের সরণ প্রতিরোধ করে।
(খ) প্রস্তুতকারকের নাম লিখার জন্য দেওয়াল নির্মাণকালে ফ্রগ উপরে রাখা হয়
(গ) ইটের ওজন হ্রাস করার জন্য যাতে স্থানান্তর খরচ কম হয়

(৩৪) কুইন ক্লোজার (Queen Closer) : ইটকে লম্বলম্বি সমান দুই ভাগ করলে অর্থাৎ অর্ধেক প্রস্থ বিশিষ্ট পূর্ণ দৈর্ঘ্যের ইটকে কুইন ক্লোজার বলে।

(৩৫) বেভেলড ক্লোজার (Bevelled Closer) : এটা দেখতে কিং ক্লোজারের মত। তবে পার্থক্য এই যে, ইটের প্রস্থের দিকের অর্ধেক এবং সমস্ত দৈর্ঘ্য বরাবর কোণাকুণিভাবে কেটে ফেলে দেওয়া হয়।

(৩৬) শিল (Sill) : জানালার নিম্নস্থ দেওয়ালকে বৃষ্টির পানি থেকে রক্ষা করার জন্য জানালার খাড়া মেম্বারের নিচে ইট, পাথর, কংক্রিট অথবা কাঠ দ্বারা নির্মিত অনুভূমিক মেম্বারকে শিল বলে। শিলকে দেওয়ালের বাইরে একটু বাড়িয়ে দেওয়া হয়।

(৩৭) প্লিস্থ (Plinth) : বৃষ্টি ও আবহওয়ার প্রভাব থেকে মুক্ত রাখার জন্য ভূ-পৃষ্ঠ বাড়ির মেঝে কিছুটা উঁচুতে করা হয়। এই উচ্চতাকে প্লিনথ উচ্চতা বলে । প্লিনথ উচ্চতা সুপারস্ট্রাকচার দেওয়ালের নিম্নপ্রান্ত থেকে বাইরের দিকে অনুভূমিকভাবে কিছুটা বাড়িয়ে দেওয়া হয়। এই বর্ধিতাংশকে প্লিনথ বলে।

(৩৮)আর্চ ( Arch): দেওয়ালের কোন ফাঁকা জায়গায় উপরস্থ কাঠামোর লোডকে দুই পার্শ্বর সাপোর্টের উপর ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য ওয়েজ আকার (Wedge Shaped) ইট বা পাথর দ্বারা সুশৃঙ্খলভাবে নির্মিত ধনুকাকৃতির গাঁথুনিকে আর্চ বা খিলান বলে।

(৩৯) প্যারাপেট (Parapet) : ছাদের উপর চরদিকে স্বল্প উচ্চতা সম্পন্ন যে দেওয়াল নির্মাণ করা হয়, তাকে প্যারাপেট বলে। ছাদ ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তার জন্য এটা নির্মাণ করা হয়।

(৪০) কর্বেল (Corble) : দেওয়াল থেকে বের হয়ে থাকা ইট বা পাথরের এক বা একাধিক কোর্সকে কর্বেল বলে ওয়াল প্লেটকে সাপোর্ট দেওয়ার জন্য সুশৃঙ্খলভাবে কোর্সকে বর্ধিত করা হয়। ওভার টার্নিং প্রতিরোধ করার জন্য ব্যবহৃত পাথরের অংশ দেওয়ালের অভ্যন্তরে প্রবেশ করাতে হবে। কর্বেল তৈরি করার সময় পাথর সাজানোর পদ্ধতিতে কবেলিং বলে।

(৪১) গেবল (Gable) : ঢালু ছাদের প্রান্তে নির্মিত ত্রিভুজাকার গাঁধুনিকে গেবল বলে।

(৪২) ইনডেন্টিং (Indenting) : ভবিষ্যতে বল্ডিং এর কথা বিবেচনাপূর্বক গাথুনির কাজ আপাতত বিরতি দেওয়ার পদ্ধতিকে ইসডেন্টিং বলে।

(৪৩) ফেসিং (Facing) : দেওয়ালের ফেস এ ব্যবহৃত পদার্থকে ফেসিং বলে।

(৪৪) হানিকম্ব (Honecomb) : অনেক সময় আলো-বাতাস যাতায়াতের জন্য দেওয়ালে পাশাপাশি ছোট ছোট জানালার বদলে ফোকর বা ছিদ্র রাখা হয়। ফলে জানালা তৈরির প্রয়োজন হয় না। সাধারণত রান্নাঘর, পায়খানা এবং বারান্দার প্রান্তের অর্থ ইটের পুরু দেওয়ালে 120 x 7.5 সে.মি. মাপের ফোকর রাখা হয়। একে হানিকর গাঁথুনি বলে।

(৪৫) বুলনোজ (Bullnose) : ইটের এক প্রান্ত গোলাকার করাকে সিঙ্গেল বুলনোজ এবং দুই প্রান্ত গোলাকার করাকে ডাবল বুলনোজ বলে।

(৪৬) টেমপ্লেট বা বেড ব্লক Template or Bed Block) : এটা পাথর অথবা কংক্রিটের তৈরি ব্লক। যা বিম অথবা গার্ডারের কেন্দ্রীভূত লোডকে বিস্তৃত এলাকায় ছড়িয়ে দেওয়াল জন্য বিম অথবা গার্ডারের নিচে ব্যবহার করা হয়।

(৪৭) টুথিং (Toothing) : ম্যাসনরির কাজেও বন্ডের জন্য গাঁথুনির অল্টারনেট কোর্সের ইটকে বর্ধিত রাখা হয়। যাতে ভবিষ্যতে পুনরায় গাথুনির কাজ করা যায়। এভাবে অল্টারনেট কোর্সের ইটকে বর্ধিত রাখাকে টুথিং বলে।

(৪৮) থ্রো স্টোন (Thorugh stone) দেওয়ালের পুরুত্বের সমান লম্বা পাথর দ্বারা গাঁথুনি করা হলে দেওয়ালের উভয় পার্শ্ব দৃঢ়ভাবে আবদ্ধ হয়। এইরূপ লম্বা পাথর দ্বারা পূর্ণ পুরুত্বের গাঁথুনি করা হলে তাকে প্রো স্টোন বলে।

(৪৯) ফ্রিজ (Frieze) : কার্নিসের নিচে এক কোর্স পাথরের গাধুনিকে ফ্রিজ বলে। এটা দেওয়ালের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। এটা দেওয়ালের সমতলে অথবা বর্ণিত আকারে হতে পারে।

(৫০) লিন্টেল (Lintel) : কোন ফাঁকা জায়গার উপরস্থ কাঠামোর লোডকে দুই পার্শ্বের সাপোর্টে স্থানান্তর করার জন্য পাথর, ইট, কাঠ অথবা আর.সি.সি. দ্বারা নির্মিত অনুভূমিক মেম্বরকে লিন্টেল বলে।

(৫১) কেন (Face ) : দেওয়ালের যে পার্শ্ব আবহাওয়ার দিকে অর্থাৎ বাইরের দিকে উন্মুক্ত থাকে তাকেই ফেস বলে।

(৫২) স্ট্রেচার কোর্স (Stretcher Coures) : ইটের গাথুনিতে যদি কোন কোর্স সম্পূর্ণভাবে স্ট্রেচার দ্বারা নির্মাণ করা হয়, তবে তাকে স্ট্রেচার কোর্স বলে।

(৫৩) বন্ড(Bond) : একটি ইটের সঙ্গে অপর একটি ইট দ্বারা সম্পূর্ণ দেওয়ালকে একত্রে সংযোগ করার কলাকৌশলকে বন্ড বলে। গাঁথুনিতে অবিচ্ছিন্নভাবে খাড়া জোড়া পরিহার করার জন্য বন্ডের প্রয়োজন।

(৫৪) ব্যাক (Back) দেওয়ালের ভিতরের পার্শ্ব যা আবহাওয়ার দিকে উন্মুক্ত থাকে না তাকে ব্যাক বলে

(৫৫) ইটের কাজের ত্রুটি(Identify the Defects in Brick Masonry)
# নিম্নলিখিত কারণে ব্রিক ম্যাসনরিতে ত্রুটি দেখা দিতে পারে।
(১) সালফেটে আক্রান্ত হয়ে (Sulphate Attack)
(২) ইটে সোনা ধরা (Crystallization of salts From Bricks)
(৩) দৃঢ়ভাবে স্থাপিত ফিক্সারে ক্ষয় হয়ে (Corrosion of Embedded Fixtures)
(৪) সংকোচনের ফলে (Drying Shrinage)
নিচে ব্যাখ্যা দেওয়া হলো-
(১) সালফেটে আক্রান্ত হয়ে (Sulphate Attack) এটা একটি সাধারণ ত্রুটি। বাউন্ডারি ওয়াল, বাইরের প্লাস্টারবিহীন দেওয়াল অথবা সে সমস্ত জায়গার ইটের কাজ, সরাসরি আর্দ্র আবহওয়ার সংস্পর্শে থাকে, সে সমস্ত জায়গায় এই ধরনের ত্রুটি দেখা দিতে পারে। চুন মসলার হাইড্রলিক লাইম এবং সিমেন্ট মসলার সিমেন্টের এলুমিনিয়ামের সাথে ইটের সালফেট লবণের উপস্থিতিতে বিক্রিয়া হয়। এই কারণে ঐ জায়গায়
মসলার আয়তন বৃদ্ধি পায়, ফলে ইট ভেঙ্গে যায় এবং জোড়ের মধ্যে ফাটলের সৃষ্টি হয়।

২) ইটে সোনা ধরা (Crystallization of Salts From Bricks ) : যে মাটি দিয়ে ইট তৈরি করা হয় ।তাতে অনেক সময় অতিরিক্ত লবণ থাকতে পারে। বৃষ্টি অথবা আর্দ্রতার কারণে ঐ লবণ গলে যায় এবং ইটের পৃষ্ঠদেশে এক ধরনের সাদা স্বচ্ছ পাউডারের মত দেখা যায় একে লোনা ধরা বলে। এ কারণে ইটের পৃষ্ঠকে কুৎসিত দেখায়। মাঝে মাঝে ঝাড়ু দিয়ে এবং ধৌত করে এর হাত থেকে রক্ষা করা যেতে পারে।

(৩) ফিক্সারে মরিচা পড়া (Corrosion of Embedded Fixtures) লাইম মর্টার দ্বারা দরজা জানালার হোল্ড ফাস্ট (Holdfast) অথবা পাইপ অথবা আয়রন ও স্টিলের ফিক্সার ইটের গাঁথুনির মধ্যে আবদ্ধ করলে আর্দ্রতার কারণে, অনেক সময় ফিক্সারে মরিচা পড়ে। ফলে আয়তনে বৃদ্ধি পায় এবং গাঁধুনিতে ফাটল দেখা নেয়। এজন্য সিমেন্ট মর্টার ধারা ফিক্সারকে ভালভাবে দৃঢ়াবদ্ধ করতে হবে।

(৪) সংকোচনের ফলে (Drying Shrinkage) : যখন আর্দ্র আবহওয়া ইটের গাঁথুনিতে অনুপ্রবেশ করে তখন এটা চারদিকে প্রসারিত হয়। বায়বীয় তাপে বাষ্পীভবনের মধ্যেমে আর্দ্রতা শুকনোর সময় ইট সংকুচিত হয়। ফলে গাঁথুনির জয়েন্টের ফাটলের সৃষ্টি হয়।

(৫৬)ব্রিক ম্যাসনরির কাজ তত্ত্বাবধনের বিবেচ্য বিষয়সমূহ(List the Factors to be Considered While Supervising Brick Masonry Works)
# ম্যাসনরি কাজের মান তিনটি বিষয়ের উপর নির্ভরশীল। যথা-
(i) ব্যবহৃত মালামালের গুণাগুণ (Quality of Materials Used in Masonry
(ii) কারিগরি দক্ষতা (Efficiency of Workmanship )
(iii) পরিদর্শন (Supervision)
অদক্ষ মিস্ত্রির কারণে ও পরিদর্শনের অভাবে সর্বোত্তম মালামাল ব্যবহার করেও সুন্দর টেকসহ নির্মাণ কাজ আশা করা যায় না। শক্তিশালী ও সুন্দর নির্মাণ কাজের জন্য নিচের বিষয়গুলো তত্ত্বাবধান করা উচিত ।

(১) ব্যবহৃত ইট অবশ্যই নিখুঁত, শক্ত, উত্তমভাবে পোড়ানো, ধাতব শব্দযুক্ত এবং সম আকার-আকৃতি ও সমবর্ণ বিশিষ্ট হবে। ইটে কোন ফাটল, ফাঁপা, ডাঙ্গা দাগ, ছিদ্র, কাঁকর এবং চুনের পিন্ড অথবা কোন দোষ ত্রুটি। বিচ্যুতি থাকবে না। এমন পৃষ্ট হবে যেন নখ দ্বারা ইটের উপর দাগ দিলে দাগ পড়বে না। দুটি ইটকে পরস্পর আঘাত করলে ধাতব শব্দ উৎপন্ন হবে এবং 90 হতে 120 সেমি উপর থেকে T আকার সমতল মাটির উপর
ফেলে দিলে ইট ভাঙ্গবে না। 24 ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে এর শুকনা ওজনের 20% বা উ অংশের বেশি পানি শোষণ করবে না।

(২) নির্মাণ কাজে ব্যবহারের পূর্বে ইটকে ভালভাবে ভিজিয়ে নিতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত বুদবুদ উঠতে থাকতে ততক্ষণ পর্যন্ত ভিজিয়ে রাখতে হবে। ইটের গায়ে কোন ময়লা আবর্জনা বা লবণ জাতীয় পদার্থ থাকলে তা পরিষ্কার করতে হবে। তবে মাটি বা ফ্যাট লাইম (Fat Lime) মর্টার দ্বারা গাঁথুনি করতে হলে ইটকে ভিজানো চলবে না।

(৩) বেডের উপর মর্টার ছিটিয়ে ইটকে আস্তে চাপ দিয়ে বসাতে হবে, যাতে মটারের সাথে লেগে যায়। সমস্ত কোর্স অনুভূমিক হবে এবং খাড়া জোড়াগুলো সঠিকভাবে হবে।

(৪) জোড়াগুলোকে মর্টার দ্বারা পূর্ণ করে সমতল (Flush) করে দিতে হবে, যেন কোন ফাঁকা না থাকে।

(৫) যদি দেওয়ালের পুরুত্ব দুই ইটের বেশি হয়, তবে প্রত্যেক কোর্সে মর্টার দ্বারা বেডিং ও ফ্লাশিং করা ছাড়াও । গ্রাউটিং করা উচিত।

(৬) ভাল গুণাগুণ সম্পন্ন মর্টার ব্যবহার করতে হবে এবং পুরো কাজে একই রকম মর্টার ব্যবহার করতে হবে জোড়ের পুরুত্ব কোন অবস্থাতেই 13 মিমির বেশি হবে না।

(৭) প্রয়োজন ব্যতিরেকে গাঁধুনির কাজে কোন ব্রিক ব্যাট ব্যবহার করা যাবে না।

(৮) প্রিনথ জানালার শিট, মেঝে, ছান লেভেল এবং প্যারপেট দেওয়ালের উপরে ব্রিক অন-এজে ইট বিছানো উচিত।

(৯) ব্রিক অন-এজ (Brick-on-Edge) নির্দেশ করা না হলে ফ্রগকে উপরে রেখে বেডের উপর ইট বিছাতে হবে।

(১০) ইটের গাথুনির কাজে সাধারণত ইংলিশ বন্ড ব্যবহৃত হয়। সমস্ত কাজে একই ধরনের বস্তু ব্যবহার করা উচিত।

(১১) বাট্রেস, কাউন্টার ফোর্ট ইত্যাদির কাজে এক কোর্স নির্মাণের পর অন্য কোর্স নির্মাণ করতে হবে এবং মূল দেওয়ালের সাথে অবশ্যই বক্ত ঠিক রাখতে হবে। কোনক্রমেই দেওয়াল নির্মাণ শেষে বাট্রেস নির্মাণ করা চলবে না।

(১২) ম্যাসনরির কাজের অগ্রগতি সমস্ত জায়াগায় একই লেভেলে হওয়া উচিত। এক অংশ অন্য অংশের গাথুনির উচ্চতার তারতম্য 100 সেমির বেশি হওয়া উচিত নয়। যদি সম্ভব না হয়, তবে বন্ড অনুসারে রেকিং ব্যাক (Raking Back) করা উচিত। দেওয়াল গাথুনির কাজ সর্বদা উল্লধিক হবে।

(১৩) আয়রন ফিক্সচার (যেমন- পাইপ, দরজা-জানালার হোল্ড ফাস্ট ইত্যাদি) যদি দেওয়ালে স্থাপন করার প্রয়োজন হয়, তবে সিমেন্ট মর্টার অথবা সিমেন্ট কংক্রিট দ্বারা স্থাপন করতে হবে।

(১৪) জয়েন্টের মর্টার নরম থাকা অবস্থায় ফেস জয়েন্টের মর্টার সাধারণত 10-15 মিমি গভীরে বেকিং করা হয়। যাতে প্লাস্টারিং এবং পয়েন্টিং কাজে চাবি (Key) সৃষ্টি হয়।

(১৫) ইটের গাঁথুনির কাজ শেষ হওয়ার 24 দিন পরে প্লাস্টারিং করা উচিত। যাতে ম্যাসনরি এবং কংক্রিট সংকুচিত (Shrinkage) হওয়ার জন্য পর্যাপ্ত সময় পায়।

(১৬) যে সমস্ত কাজে প্লাস্টারিং অথবা পয়েন্টিং করা হবে না, সে সমস্ত ক্ষেত্রে গাঁথুনির কাজের সময়েই জয়েন্টগুলো ফ্লাশ করে চুড়ান্ত করতে হবে।

(১৭) গাথুনির কাজ শেল হলে কমপক্ষে সাতদিন ভিজিয়ে রাখতে হবে।

(১৮) যখন পুরাতন দেওয়ালকে শক্তিশালী করার জন্য শুরু করার প্রয়োজন, তখন বিরতি স্থল থেকে এক ইট পরিমাণ কেটে ফেলতে হবে। উত্তম বন্ডিং-এর জন্য পৃষ্ঠকে খুঁচিয়ে এবড়ো-থেবড়ো করে নতুন কাজ শুরু করতে হবে।

(১৯) ভবিষ্যতে দেওয়ালের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি করার সম্ভবনা থাকলে, দেওয়ালে টুথিং (Toothing) করে কাজ বন্ধ করতে হবে।

(২০) ইটের দেওয়ালে কাঠের ছাদ বা মেঝে করতে হলে জয়েন্টগুলোকে অবশ্যই কর্বেল বা ব্রাকেটের উপর স্থাপন করতে হবে।

(২১) 76 মিমি পুরু বা অর্ধ ইট পুরুত্ব বিশিষ্ট পার্টিশন দেওয়াল গাথুনির ক্ষেত্রে প্রতি বা চার কোর্স পর পর রিইনফোর্সমেন্ট ব্যবহার করতে হবে।

(২২) একদিন সর্বোচ্চ 1.5 মিটারের বেশি ইটের গাঁথুনির করা যাবে না।

(২৩) উঁচুতে দেওয়াল গাঁথুনির জন্য সিংঙ্গেল স্ক্যাফোল্ডিং ব্যবহার করা হয়। দেওয়াল থেকে কিছু হেডার বের করে স্ক্যাফোল্ডিং এর সাপেটি সৃষ্টি করা হয়। যা পরবর্তীতে, আবার গাঁথুনি দ্বারা বন্ধ করে দিতে হয়।

(২৪) দেওয়াল নির্মাণের ক্ষেত্রে প্রথমে দেওয়ালের দুই প্রাপ্ত নির্মাণ করে পরে মধ্যের গাঁথুনি করতে হয়। একটি সুতা টেনে কোর্সের এলাইনমেন্ট ঠিক রাখা হয়। সকল কোর্সকে একই লেভেলে নির্মাণ করতে হবে।

(২৫) শীত ও গ্রীষ্মকালীন তাপমাত্রা পার্থক্য প্রায় 100° ফা.। এই তাপমাত্রার ব্যবধানে 30 মিটার লম্বা দেওয়ালে প্রায় 10 মিমি দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পায়। তাই প্রতি 30 - 45 মিটার দৈর্ঘ্য কমপক্ষে 18 মিমি চওড়া প্রসারণ জোড়

দিতে হবে। ২৬) অত্যধিক লোড বহনকারীর কাঠের, স্টিলের অথবা আর.সি.সি বিমের প্রাস্ত পাথর, কংক্রিট অথবা আর.সি.সি. (নির্মিত বেড ব্লকের উপর স্থাপন করতে হবে।

২৭) সাধারণত কুইন (Quoin) এর গাথুনিতে হেডার এবং স্ট্রিচার অল্টারনেট কোর্সে ব্যবহার করতে হবে। কুইন ক্লোজারের পর কুইন হেডার ব্যবহার করলে উত্তম বন্ডের সৃষ্টি হবে।

(২৮) দেওয়ালের উপর আর.সি.সি. ছাদ বা মেঝের কিছু অংশ ভার বহনের জন্য স্থাপন করতে হয়। কমপক্ষে মেঝের কার্যকারী গভীরতা অথবা 10 সেমি এই দুটির মধ্যে বড় মাপটির পরিমাণ দেওয়ালের উপর স্থাপন করতে হবে।