Nasim On The Rove

Nasim On The Rove I Am A M Hasan Nasim. I am a Travel lover! Greetings and greetings,
I am Nasim, Bengal Travel Filmmaker. Welcome to my travel vlog and information channel.

সালাম ও শুভেচ্ছা,
আমি নাসিম, বাঙ্গাল Travel Filmmaker. আপনাদেরকে স্বাগত জানাই আমার এই ট্রাভেল ভ্লগ ও ইনফর্মেশন চ্যানেলে। আমি এই চ্যানেলে আপনাদের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করে থাকি।
সকলে সাথেই থাকুন, ফলো করুন! I create different types of video content for you on this page. Stay tuned, and Follow this page!

30/09/2025

বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য সহজ হলো অস্ট্রেলিয়ার উচ্চশিক্ষা ভিসা। বিস্তারিত কমেন্টে👇

কম খরচে স্পেনে মাস্টার্স করতে চান? ✨আপনার স্বপ্ন পূরণের সেরা সুযোগটি এখন আপনার হাতের মুঠোয়! স্পেনে মাস্টার্স প্রোগ্রামের...
21/09/2025

কম খরচে স্পেনে মাস্টার্স করতে চান? ✨

আপনার স্বপ্ন পূরণের সেরা সুযোগটি এখন আপনার হাতের মুঠোয়! স্পেনে মাস্টার্স প্রোগ্রামের টিউশন ফি শুরু হচ্ছে মাত্র ৭০০ ইউরো থেকে!

আমরা, Fly Schengen আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি স্পেনের সবচেয়ে কম টিউশন ফির ৫টি সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা। এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো স্পেনের সবচেয়ে সাশ্রয়ী বিকল্পগুলোর মধ্যে অন্যতম। তবে মনে রাখবেন, এই ফি প্রোগ্রাম, কোর্স লেভেল এবং আপনার দেশের নাগরিকত্বের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।

আমাদের অভিজ্ঞ দল আপনাকে এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিতে প্রস্তুত:

University of Granada (UGR): বার্ষিক টিউশন ফি €৭০০ থেকে €১০০০।

University of Valencia (UV): বার্ষিক টিউশন ফি €৭০০ থেকে €৩০০০ (প্রোগ্রাম ভেদে)।

University of Salamanca (USAL): বার্ষিক টিউশন ফি €৮০০ থেকে €২১০০।

University of Sevilla: বার্ষিক টিউশন ফি €৮০০ থেকে €১৫০০।

University of Cadiz (UCA): বার্ষিক টিউশন ফি €৯০০ থেকে €১৫০০।

👉 কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ:

আপনার পছন্দের প্রোগ্রামের সঠিক ফি এবং অন্যান্য তথ্য জানতে সরাসরি আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। আমরা আপনাকে প্রতিটি প্রোগ্রামের বিস্তারিত তথ্য সরবরাহ করব।

আমরা আপনাকে স্কলারশিপের সুযোগ খুঁজে পেতে সাহায্য করব। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপ বা ফেলোশিপ অফার করে।

লিভিং খরচ এবং পার্ট-টাইম জবের সুযোগ সম্পর্কে জানতে আমাদের অভিজ্ঞ কাউন্সিলরদের সাথে কথা বলুন।

👉 কেন আমরা?

আমরা স্পেনের ফাইল প্রসেস করি কোনো লুকানো চার্জ ছাড়া! আমাদের সার্ভিস চার্জ শুধুমাত্র ভিসা পাওয়ার পরই নেওয়া হয়।

আমরা কথায় নয়, কাজে বিশ্বাসী। আমাদের প্রধান অফিস পোল্যান্ডের ওয়ারশতে এবং আমাদের বাংলাদেশ অফিস সাভারে অবস্থিত।

আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন! আপনার স্বপ্নের পথে আমরা আছি আপনার পাশে। 🌍

এখনি আমাদের ফেইসবুক পেজে নক দিন, post share করলে থাকবে বিশেষ ছাড়।

20/09/2025

বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেয়নি আমিরাত!
বিস্তারিত কমেন্টে👇

20/09/2025

অজ্ঞ হওয়া যতটা না লজ্জার বিষয়, তার চেয়ে বেশি লজ্জার বিষয় হচ্ছে শিখতে না চাওয়া।

—বি ফ্রাংকলিন

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে রোমানিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়
18/09/2025

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে রোমানিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়

🇮🇹 ইতালিতে ২০২৬-২৭ সেশনে ব্যাচেলর করতে আগ্রহী) বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্যে গাইডলাইন)।১. শিক্ষাগত যোগ্যতাMinimum requir...
16/09/2025

🇮🇹 ইতালিতে ২০২৬-২৭ সেশনে ব্যাচেলর করতে আগ্রহী) বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্যে গাইডলাইন)।

১. শিক্ষাগত যোগ্যতা

Minimum requirement: ইতালির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সাধারণত বাংলাদেশ থেকে SSC + HSC পাশ করা থাকলেই আবেদন করার সুযোগ দেয়।বেশিরভাগ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় GPA ৩.০ বা তার ওপরে মেনে নেয়।কিছু ভালো র‍্যাঙ্কের বিশ্ববিদ্যালয় (যেমন Politecnico di Milano, University of Bologna) একটু বেশি ফলাফল চায় (SSC/HSC উভয়েই GPA ৪.০ এর কাছাকাছি)।

Admission test / Entrance exam-ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্কিটেকচার, মেডিসিন, ও কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ে ভর্তি পরীক্ষায় পাশ করতে হয়। সেখানে GPA-এর চেয়ে পরীক্ষার ফল বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

২. ভাষাগত যোগ্যতা

ইংরেজি টট প্রোগ্রাম: IELTS (সাধারণত 6.0–6.5) বা TOEFL সমমান। ইতালিয়ান টট প্রোগ্রাম: কমপক্ষে B1–B2 লেভেল ইতালিয়ান ভাষার সার্টিফিকেট। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ভাষা কোর্স অফার করে, চাইলে আগে ইতালিয়ান শিখে যেতে পারো।

৩. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস

বৈধ পাসপোর্ট (৬ মাস বা তার বেশি মেয়াদ থাকতে হবে),SSC ও HSC/সমমানের সার্টিফিকেট ও ট্রান্সক্রিপ্ট (ইতালিয়ান বা ইংরেজিতে অনুবাদ ও নোটারি করা),জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেট (অনুবাদ ও নোটারি),পাসপোর্ট সাইজ ছবি (সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড),মোটিভেশন লেটার,দুটি রেফারেন্স লেটার (শিক্ষক/প্রতিষ্ঠান থেকে),ভাষা পরীক্ষার সার্টিফিকেট (IELTS/TOEFL/ইতালিয়ান),সিভি (Europass ফরম্যাটে লেখা ভালো),কাভার লেটার,একাডেমিক রেজাল্ট।

৪. ভর্তি আবেদন প্রক্রিয়া

বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে অ্যাপ্লিকেশন (সাধারণত মার্চ–এপ্রিলের মধ্যে শুরু হয়)। ডকুমেন্ট স্ক্যান করে আপলোড করা। কিছু ক্ষেত্রে অনলাইন অ্যাপটিটিউড টেস্ট/ইন্টারভিউ দিতে হতে পারে। ভর্তির অনুমতি (Pre-Admission Letter) পাওয়া গেলে পরবর্তী ধাপ শুরু হয়।

৫. প্রি-এনরোলমেন্ট ও CIMEA, DOV

বাংলাদেশে ইতালিয়ান এম্বাসির মাধ্যমে Pre-Enrolment করতে হবে। তোমার সার্টিফিকেট ইতালিতে বৈধ প্রমাণের জন্য Dichiarazione di Valore (DoV) সংগ্রহ করতে হবে। তবে সিমিয়া (Italy’s credential evaluation service) দিয়েও একাডেমিক ডকুমেন্ট ভ্যালিডেশন হয়,অবশ্যই ইউনিভার্সিটির রিকুয়ারমেন্টস মেনে cimea/dov করবেন।

৬. ভিসা আবেদন (Type D Student Visa)

বিশ্ববিদ্যালয়ের অফার লেটার,DoV / CIMEA সার্টিফিকেট,পাসপোর্ট + ছবি,ব্যাংক সলভেন্সি সার্টিফিকেট,টিউশন ফি জমার রসিদ (যদি অ্যাডভান্স লাগে),স্বাস্থ্য বীমা,বাসস্থানের প্রমাণ,পুলিশ ক্লিয়ারেন্স,ভিসা ফি (প্রায় ৬০–৭৫ ইউরো)

৭. ইতালিতে পৌঁছানোর পর

Permesso di Soggiorno (Residence Permit): ৮ দিনের মধ্যে আবেদন করতে হবে।Codice Fiscale (Tax Code): ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা, চুক্তি করা, কাজ করার জন্য দরকার।

৮. খরচ

টিউশন ফি: সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বছরে প্রায় ১৫৬-৫০০ ইউরো হতে পারে আর রিজিওনাল স্কলারশিপ পেলে সব মওকুফ হয়ে যাবে। জীবনযাত্রার খরচ: প্রতি মাসে ৩০০–৬০০ ইউরো (শহরভেদে পার্থক্য হয়)।

৯. স্কলারশিপ

DSU (Regional Scholarship): টিউশন ফি মওকুফ + বছরে ৭০০-৭৫০০ ইউরো স্টাইপেন্ড। Invest Your Talent in Italy (IYT): নির্দিষ্ট কিছু প্রোগ্রামে ফুল স্কলারশিপ।বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে নিজস্ব স্কলারশিপও থাকে।

১০. পার্ট-টাইম কাজ

স্টুডেন্ট ভিসায় বছরে সর্বোচ্চ ২০ ঘণ্টা/সপ্তাহ কাজ করা যায়।সাধারণত কাজের সুযোগ থাকে রেস্টুরেন্ট, সুপারশপ, ডেলিভারি, টিউশনি ইত্যাদিতে।

১১. সাপোর্ট সার্ভিস

অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য “Welcome Desk” বা “International Office” রাখে।হোস্টেল সুবিধা সীমিত, তাই আগেই আবেদন করতে হয়।

সম্পূর্ন প্রসেস জানতে আমার পেইজে যুক্ত থাকুন। প্রতিটি বিষয়ের উপর ভিডিও/পোস্ট আছে সো যাদের যে বিষয়ে কনফিউশান আছে ভিডিও/পোস্ট দেখে দূর করবেন। আর কোন কিছু না বুঝতে পারলে রিলেটেড টপিক বা লেটেস্ট পোস্টে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। আমি উত্তর দিবো✌️

#ইতালি

Ashraf✍️তালিতে পিএইচডি করার প্রস্তুতি (বাংলাদেশি স্টুডেন্টদের জন্য)🎓 ১. একাডেমিক যোগ্যতা:মাস্টার্স ডিগ্রি (Laurea Magist...
16/09/2025

Ashraf✍️তালিতে পিএইচডি করার প্রস্তুতি (বাংলাদেশি স্টুডেন্টদের জন্য)

🎓 ১. একাডেমিক যোগ্যতা:

মাস্টার্স ডিগ্রি (Laurea Magistrale বা সমমান) থাকতে হবে।অনেক প্রোগ্রাম Bologna process অনুযায়ী 300 ECTS (Bachelor + Master) সম্পন্ন চায়। ভালো CGPA থাকলে সুবিধা বেশি (৩.০+/৪.০ বা সমমান)। কিছু ক্ষেত্রে Research Experience / Journal Publication / Thesis বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে গণ্য হয়।

📑 ২. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস (সাধারণত বাধ্যতামূলক):

-পাসপোর্ট (Valid)

-Bachelor & Master Certificate + Transcript (অনুবাদ + Attestation সহ)

-Curriculum Vitae (Europass Format) → Europass ওয়েবসাইটে বানানো সহজ

-Research Proposal → ৫–১০ পৃষ্ঠার মধ্যে (গবেষণা প্রশ্ন, মেথডোলজি, রেফারেন্স ইত্যাদি)

-Motivation Letter → কেন ওই প্রোগ্রামে পড়তে চাই, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

-Recommendation Letters (২–৩ জন প্রফেসরের)

-English: IELTS (6.0–6.5) বা TOEFL / Duolingo (অনেক জায়গায় optional)

-Italian: কেবল Italian-taught প্রোগ্রামের জন্য লাগবে (CILS, CELI ইত্যাদি)

-পাবলিকেশন (যদি থাকে) → বাড়তি প্লাস পয়েন্ট

💰 ৩. ফান্ডিং / স্কলারশিপ:

ইতালিতে প্রায় সব PhD প্রোগ্রাম ফুলি ফান্ডেড। Stipend: €1,000 – €1,400 / মাস (Tax free)। Duration: সাধারণত ৩–৪ বছর।Regional Scholarships: (যেমন DSU, Lazio Disco) – রেজিওনাল বৃত্তি + হাউজিং সাপোর্ট + ফ্রি ক্যান্টিন মিল।Tuition Fee: সাধারণত পিএইচডি-তে নেই, বা খুবই কম (~€200–€500/বছর)

📅 ৪. আবেদন প্রক্রিয়া (Step-by-step):

Call for PhD Applications খুঁজে বের করো (সাধারণত এপ্রিল–জুলাই এর মধ্যে খোলা হয়)।

-Official University Website

-PhD in Italy Portal (phditaly.it)

-প্রোগ্রাম নির্বাচন করো (supervisor/department অনুযায়ী)।

-অনলাইনে আবেদন জমা দাও (University portal এ PDF ডকুমেন্ট আপলোড করে)।

-Application Review → Academic merit + Proposal quality দেখে শর্টলিস্ট।

-Entrance Exam / Interview (Zoom/MS Teams হতে পারে, কিছু ক্ষেত্রে লিখিত পরীক্ষা থাকে)।

-Final Merit List প্রকাশ।

-Admission Letter + Scholarship Letter ইস্যু করা হয়।

🛂 ৫. ভিসা প্রসেস (বাংলাদেশ থেকে) প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

-Admission Letter (PhD offer)

-Scholarship/PhD contract letter (Fund proof হিসেবে যথেষ্ট)

-Passport (Valid at least 1 year)

-Visa Application Form (Type D – National Visa)

-Health Insurance (কমপক্ষে ১ বছরের জন্য)

-Accommodation Proof (University dorm বা rental agreement)

-Birth Certificate + Police Clearance (Embassy চাইতে পারে)

-Visa Fee (~€50–€60)

-ইতালিয়ান এম্বাসি, ঢাকা (Gulshan) এর মাধ্যমে ভিসা আবেদন করতে হবে।

🏫 ৬. সম্ভাব্য জনপ্রিয় বিশ্ববিদ্যালয় (PhD সুযোগ বেশি থাকে):

Sapienza University of Rome

University of Bologna

University of Milan

University of Padua

University of Turin

University of Pisa

Politecnico di Milano

University of Naples Federico II

অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য “Welcome Desk” বা “International Office” রাখে।হোস্টেল সুবিধা সীমিত, তাই আগেই আবেদন করতে হয়।

সম্পূর্ন প্রসেস জানতে আমার পেইজে যুক্ত থাকুন। প্রতিটি বিষয়ের উপর ভিডিও/পোস্ট আছে সো যাদের যে বিষয়ে কনফিউশান আছে ভিডিও/পোস্ট দেখে দূর করবেন। আর কোন কিছু না বুঝতে পারলে রিলেটেড টপিক বা লেটেস্ট পোস্টে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। আমি উত্তর দিবো✌️

✍️
Ashraf Islam
Engineering for Natural Risk Management
University of Genova

#ইতালি

অবৈধদের জন্য কঠিন হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র!
06/09/2025

অবৈধদের জন্য কঠিন হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র!

ইতালি এম্বাসি ঢাকা নতুন আপডেট🇮🇹🇮🇹  04/09/2025 🇮🇹🇮🇹
05/09/2025

ইতালি এম্বাসি ঢাকা নতুন আপডেট
🇮🇹🇮🇹 04/09/2025 🇮🇹🇮🇹

03/09/2025

✨ কেন ফিনল্যান্ডে পড়াশোনা করবেন?

ফিনল্যান্ড শুধু বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশই নয়, বরং এখানে আছে বিশ্বমানের শিক্ষা ব্যবস্থা। প্রতি বছর হাজারো ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট আসে এখানে ব্যাচেলর, মাস্টার্স ও পিএইচডি করার জন্য।

🎯 শিক্ষার্থীদের জন্য সুবিধাসমূহ

✅ সাশ্রয়ী টিউশন ফি – ব্যাচেলর ও মাস্টার্স প্রোগ্রামের টিউশন ফি বছরে মাত্র €৪,০০০–€১২,০০০ থেকে শুরু।
✅ স্কলারশিপের সুযোগ – মেধার ভিত্তিতে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় ৫০–১০০% পর্যন্ত টিউশন ফি মওকুফ করে।
✅ পার্ট-টাইম কাজ – স্টুডেন্টরা পড়াশোনার পাশাপাশি সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৩০ ঘণ্টা কাজ করতে পারে। গড়ে প্রতি ঘণ্টায় €১০–€১৪ উপার্জন সম্ভব।
✅ রেসিডেন্স পারমিট ও পিআর – পড়াশোনা শেষে ২ বছরের জব সার্চ ভিসা পাওয়া যায় এবং পরে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ থাকে।
✅ স্টুডেন্ট হাউজিং – মাসে মাত্র €২৫০–€৪৫০ এর মধ্যে আধুনিক ও নিরাপদ আবাসনের সুযোগ।
✅ নিরাপদ ও আধুনিক জীবনযাত্রা – ফিনল্যান্ড বিশ্বে সবচেয়ে নিরাপদ দেশগুলোর একটি।

📌 জনপ্রিয় বিষয়সমূহ

ইনফরমেশন টেকনোলজি ও কম্পিউটার সায়েন্স

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ও ডাটা সায়েন্স

ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজি

ফাইনান্স, বিজনেস, ম্যানেজমেন্ট ও এন্টারপ্রেনিউরশিপ

সোশ্যাল সায়েন্স ও এডুকেশন

ফার্মেসি, হেলথ ও লাইফ সায়েন্স

🏫 বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ

ইউনিভার্সিটি অব হেলসিঙ্কি

ইউনিভার্সিটি অব ভাসা

আল্টো ইউনিভার্সিটি

ট্যাম্পেরে ইউনিভার্সিটি

এলইউটি ইউনিভার্সিটি

ইউনিভার্সিটি অব ইস্টার্ন ফিনল্যান্ড

মেট্রোপোলিয়া ইউনিভার্সিটি অব অ্যাপ্লাইড সায়েন্সেস

🌍 ফিনল্যান্ডে স্টুডেন্ট লাইফ

স্টুডেন্ট কার্ড দিয়ে ট্রান্সপোর্ট, খাবার ও সার্ভিসে ডিসকাউন্ট

আধুনিক লাইব্রেরি, ল্যাব ও ইনোভেশন হাব

নকিয়া, কনে, সুপারসেল-এর মতো কোম্পানিতে কাজের সুযোগ

প্রকৃতির সৌন্দর্য – লেক, নর্দান লাইটস উপভোগের সুযোগ

✈️ কেন আগে আবেদন করবেন?

✔️ স্কলারশিপ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি
✔️ সহজে আবাসন বুকিং
✔️ দ্রুত ভিসা প্রসেসিং

👉 যদি তোমার স্বপ্ন হয় ইউরোপে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার গড়া – তবে ফিনল্যান্ডই সেরা সিদ্ধান্ত! 🌟

👍 আরও তথ্য পেতে Like, Share & Follow করুন আমাদের পেজ।
📌 বিস্তারিত ভিডিও লিংক পাবেন কমেন্টে।

Consultancy for study in Finland

#ফিনল্যান্ডএপড়াশোনা #স্টুডেন্টলাইফ #ফিনল্যান্ডস্কলারশিপ

যেভাবে আমেরিকায় উচ্চ শিক্ষার প্রস্তুতি নিবেন!মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ বিশ্বের অগণিত শিক্ষার্থীর স্বপ্ন। বি...
03/09/2025

যেভাবে আমেরিকায় উচ্চ শিক্ষার প্রস্তুতি নিবেন!

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ বিশ্বের অগণিত শিক্ষার্থীর স্বপ্ন। বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণার সুযোগ, এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারের সম্ভাবনা এটিকে পরিণত করেছে উচ্চশিক্ষার অন্যতম প্রধান গন্তব্যে। তবে এই স্বপ্ন পূরণের জন্য প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদী, সুসংগঠিত এবং সঠিক প্রস্তুতি। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য এই পুরো প্রক্রিয়াটি সহজ করে তোলার জন্য একটি বিশদ নির্দেশিকা এখানে তুলে ধরা হলো।

প্রাথমিক পর্যায়: যখন প্রস্তুতি শুরু করবেন
আমেরিকায় উচ্চশিক্ষার প্রস্তুতি একদিনে সম্পন্ন হয় না। এর জন্য অন্তত এক থেকে দুই বছর সময় হাতে রাখা উচিত। উচ্চ মাধ্যমিকের ছাত্রছাত্রীরা বা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বা দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা নিচের বিষয়গুলোতে মনোযোগ দিতে পারেন:

একাডেমিক ফলাফল (GPA): শুরু থেকেই পড়াশোনায় মনোযোগী হোন এবং একটি শক্তিশালী একাডেমিক প্রোফাইল তৈরি করুন। আপনার সিজিপিএ (Cumulative Grade Point Average) যতটা সম্ভব ভালো রাখার চেষ্টা করুন। আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আবেদনকারীর একাডেমিক রেকর্ডের ওপর অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়।

সহশিক্ষা কার্যক্রম (Extracurricular Activities): পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য কার্যক্রমে নিজেকে যুক্ত করুন। যেমন: বিতর্ক, খেলাধুলা, বিভিন্ন ক্লাব কার্যক্রম, সামাজিক বা স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজ ইত্যাদি। এই কার্যক্রমগুলো আপনার নেতৃত্বদানের ক্ষমতা, সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং দলবদ্ধভাবে কাজ করার মানসিকতা প্রকাশ করে, যা আবেদনে বাড়তি মাত্রা যোগ করে।

ইংরেজি ভাষার দক্ষতা বৃদ্ধি: ইংরেজি ভাষার ওপর পূর্ণ দখল আনা আবশ্যক। নিয়মিত ইংরেজি বই, পত্রিকা পড়ুন, ইংরেজি সিনেমা দেখুন এবং বন্ধুদের সাথে ইংরেজিতে কথা বলার অভ্যাস করুন। এটি আপনাকে প্রমিত পরীক্ষা এবং পরবর্তীতে আমেরিকার পরিবেশে মানিয়ে নিতে সাহায্য করবে।

ধাপ ১: প্রমিত পরীক্ষা (Standardized Tests)
আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদনের জন্য নির্দিষ্ট কিছু প্রমিত পরীক্ষার স্কোর প্রয়োজন হয়। আপনার কোর্সের ওপর নির্ভর করে এই পরীক্ষাগুলো ভিন্ন হতে পারে।

স্নাতক (Undergraduate) পর্যায়ের জন্য:

SAT (Scholastic Assessment Test) / ACT (American College Testing): এই পরীক্ষাগুলো মূলত আপনার গাণিতিক, যৌক্তিক এবং ভাষাগত দক্ষতা যাচাই করে। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমানে "Test-Optional" নীতি অনুসরণ করলেও, একটি ভালো SAT বা ACT স্কোর আপনার ভর্তির সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে।

TOEFL (Test of English as a Foreign Language) / IELTS (International English Language Testing System): আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ইংরেজি ভাষার দক্ষতা প্রমাণের জন্য এই দুটি পরীক্ষার যেকোনো একটির স্কোর প্রয়োজন। বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে ন্যূনতম স্কোরের প্রয়োজনীয়তা ভিন্ন হয়।

স্নাতকোত্তর (Graduate) পর্যায়ের জন্য:

GRE (Graduate Record Examinations): মাস্টার্স বা পিএইচডি প্রোগ্রামে আবেদনের জন্য GRE স্কোর অপরিহার্য। এটি মূলত তিনটি অংশে বিভক্ত: Analytical Writing, Verbal Reasoning, এবং Quantitative Reasoning।

GMAT (Graduate Management Admission Test): যারা MBA বা ব্যবসা-সম্পর্কিত কোনো প্রোগ্রামে আবেদন করতে চান, তাদের জন্য GMAT স্কোর প্রয়োজন।

TOEFL / IELTS: স্নাতক পর্যায়ের মতোই, স্নাতকোত্তর পর্যায়েও ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণ হিসেবে এই পরীক্ষাগুলোর স্কোর জমা দিতে হয়।

প্রস্তুতি: এই পরীক্ষাগুলোর জন্য অন্তত ৬ মাস থেকে ১ বছর আগে প্রস্তুতি শুরু করা উচিত। বাজারে বিভিন্ন ধরনের প্রস্তুতিমূলক বই এবং অনলাইন রিসোর্স পাওয়া যায়। প্রয়োজনে কোনো কোচিং সেন্টারের সাহায্যও নিতে পারেন।

ধাপ ২: বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রাম নির্বাচন
হাজার হাজার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিজের জন্য সঠিক প্রতিষ্ঠান এবং প্রোগ্রাম খুঁজে বের করা একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ।

গবেষণা: আপনার আগ্রহের বিষয়, একাডেমিক প্রোফাইল এবং আর্থিক সক্ষমতা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি তালিকা তৈরি করুন। বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাঙ্কিং, ফ্যাকাল্টি প্রোফাইল, গবেষণার সুযোগ এবং প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের অবস্থা সম্পর্কে ভালোভাবে জানুন।

প্রোগ্রামের প্রয়োজনীয়তা: প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে আপনার পছন্দের প্রোগ্রামের ভর্তির প্রয়োজনীয়তা (Admission Requirements) ভালোভাবে পড়ে নিন। সেখানে GRE/TOEFL স্কোরের ন্যূনতম চাহিদা, সিজিপিএ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা দেওয়া থাকে।

ফান্ডিং এর সুযোগ: বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে বৃত্তির সুযোগ, টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ (TA) বা রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ (RA) এর তথ্য অনুসন্ধান করুন। অধ্যাপকদের ইমেইল করে তাদের গবেষণা প্রকল্পে কাজ করার ব্যাপারেও আগ্রহ প্রকাশ করতে পারেন।

ধাপ ৩: আবেদন প্যাকেজ তৈরি
সঠিকভাবে আবেদনপত্র এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করা ভর্তির সুযোগ পাওয়ার অন্যতম চাবিকাঠি।

Statement of Purpose (SOP): এটি আপনার আবেদনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোর একটি। এই প্রবন্ধে আপনাকে আপনার অ্যাকাডেমিক পটভূমি, গবেষণার আগ্রহ, কেন নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রামে আগ্রহী এবং আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে লিখতে হবে। এটি আপনার ব্যক্তিত্ব ও লক্ষ্যকে ফুটিয়ে তোলার সেরা সুযোগ।

Letter of Recommendation (LOR): আপনার শিক্ষক বা কর্মক্ষেত্রের সুপারভাইজারের কাছ থেকে ২-৩টি সুপারিশপত্র প্রয়োজন হবে। এমন কাউকে অনুরোধ করুন যিনি আপনাকে ভালোভাবে চেনেন এবং আপনার অ্যাকাডেমিক বা পেশাগত দক্ষতা সম্পর্কে ইতিবাচকভাবে লিখতে পারবেন।

একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট: আপনার স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত মার্কশিট ও সার্টিফিকেট প্রয়োজন হবে। অনেক সময় World Education Services (WES) এর মতো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এই ডকুমেন্টগুলো মূল্যায়ন (evaluate) করিয়ে নিতে হয়।

জীবনবৃত্তান্ত (Resume/CV): আপনার অ্যাকাডেমিক অর্জন, কাজের অভিজ্ঞতা, গবেষণা, প্রকাশনা এবং সহশিক্ষা কার্যক্রমের একটি সুন্দর ও সংগঠিত তালিকা তৈরি করুন।

আবেদন ফি: প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের জন্য একটি নির্দিষ্ট ফি প্রদান করতে হয়। তবে আর্থিক সমস্যা থাকলে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় "Application Fee Waiver" এর সুযোগ দিয়ে থাকে।

ধাপ ৪: আর্থিক পরিকল্পনা ও ফান্ডিং
আমেরিকায় পড়াশোনা ব্যয়বহুল। তাই আর্থিক পরিকল্পনা অত্যন্ত জরুরি।

খরচের হিসাব: টিউশন ফি, থাকা-খাওয়ার খরচ, স্বাস্থ্যবীমা, বইপত্র এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচের একটি আনুমানিক হিসাব তৈরি করুন।

স্কলারশিপ ও ফান্ডিং:

বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তি: প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ই মেধাবী আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ ও ফেলোশিপ প্রদান করে।

অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ (TA/RA): স্নাতকোত্তর পর্যায়ে টিচিং বা রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করে টিউশন ফি মওকুফ এবং মাসিক উপবৃত্তি পাওয়ার সুযোগ থাকে।

Fulbright Scholarship: যুক্তরাষ্ট্র সরকার প্রদত্ত এটি একটি অত্যন্ত সম্মানজনক বৃত্তি যা বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত।

অন্যান্য উৎস: বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং ফাউন্ডেশন থেকেও বৃত্তির জন্য আবেদন করা যেতে পারে।

ধাপ ৫: ভিসা প্রক্রিয়া (F-1 স্টুডেন্ট ভিসা)
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তির অফার লেটার এবং I-20 ফর্ম পাওয়ার পর আপনাকে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

I-20 ফর্ম: বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক প্রেরিত এটি একটি অপরিহার্য দলিল যা আপনার ভর্তির নিশ্চয়তা প্রদান করে।

SEVIS ফি প্রদান: I-20 পাওয়ার পর আপনাকে Student and Exchange Visitor Information System (SEVIS) ফি অনলাইনে প্রদান করতে হবে।

DS-160 ফর্ম পূরণ: এটি একটি অনলাইন ভিসা আবেদন ফর্ম যা অত্যন্ত সতর্কতার সাথে পূরণ করতে হবে।

ভিসা ইন্টারভিউ: বাংলাদেশে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাসে আপনাকে একটি সাক্ষাৎকারের জন্য উপস্থিত হতে হবে। ভিসা কর্মকর্তা আপনার পড়াশোনার উদ্দেশ্য, আর্থিক স্বচ্ছলতা এবং দেশে ফিরে আসার পরিকল্পনা সম্পর্কে প্রশ্ন করতে পারেন। আত্মবিশ্বাসের সাথে এবং সততার সাথে উত্তর দেওয়া জরুরি।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র: ভিসা সাক্ষাৎকারের সময় আপনার I-20, DS-160 কনফার্মেশন পেজ, SEVIS ফি প্রদানের রশিদ, পাসপোর্ট, একাডেমিক কাগজপত্র, আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রমাণপত্র এবং ভর্তির অফার লেটার সাথে রাখতে হবে।

ধাপ ৬: প্রস্থানের প্রস্তুতি
ভিসা পাওয়ার পর আমেরিকায় যাওয়ার জন্য চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিতে হবে।

বিমান টিকিট ও আবাসন: সময়মতো বিমানের টিকিট কেটে ফেলুন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ডরমিটরি বা ক্যাম্পাসের আশেপাশে থাকার ব্যবস্থা করুন।

স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও টিকা: বিশ্ববিদ্যালয় এবং মার্কিন আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং টিকা সম্পন্ন করুন।

সাংস্কৃতিক প্রস্তুতি: আমেরিকার সংস্কৃতি, আবহাওয়া এবং জীবনযাত্রা সম্পর্কে ধারণা নিন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বাস্তবায়ন একটি দীর্ঘ এবং প্রতিযোগিতামূলক প্রক্রিয়া। কিন্তু সঠিক পরিকল্পনা, কঠোর পরিশ্রম এবং অধ্যাবসায়ের মাধ্যমে এই স্বপ্নকে সত্যি করা সম্ভব। প্রতিটি ধাপ সতর্কতার সাথে সম্পন্ন করুন এবং প্রয়োজনে অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিন। আপনার উচ্চশিক্ষা যাত্রার জন্য রইলো শুভকামনা!

Address

Agargaon
Dhaka
1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nasim On The Rove posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category