Nasim On The Rove

Nasim On The Rove I Am A M Hasan Nasim. I am a Travel lover! Greetings and greetings,
I am Nasim, Bengal Travel Filmmaker. Welcome to my travel vlog and information channel.

সালাম ও শুভেচ্ছা,
আমি নাসিম, বাঙ্গাল Travel Filmmaker. আপনাদেরকে স্বাগত জানাই আমার এই ট্রাভেল ভ্লগ ও ইনফর্মেশন চ্যানেলে। আমি এই চ্যানেলে আপনাদের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করে থাকি।
সকলে সাথেই থাকুন, ফলো করুন! I create different types of video content for you on this page. Stay tuned, and Follow this page!

অবৈধদের জন্য কঠিন হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র!
06/09/2025

অবৈধদের জন্য কঠিন হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র!

ইতালি এম্বাসি ঢাকা নতুন আপডেট🇮🇹🇮🇹  04/09/2025 🇮🇹🇮🇹
05/09/2025

ইতালি এম্বাসি ঢাকা নতুন আপডেট
🇮🇹🇮🇹 04/09/2025 🇮🇹🇮🇹

03/09/2025

✨ কেন ফিনল্যান্ডে পড়াশোনা করবেন?

ফিনল্যান্ড শুধু বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশই নয়, বরং এখানে আছে বিশ্বমানের শিক্ষা ব্যবস্থা। প্রতি বছর হাজারো ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট আসে এখানে ব্যাচেলর, মাস্টার্স ও পিএইচডি করার জন্য।

🎯 শিক্ষার্থীদের জন্য সুবিধাসমূহ

✅ সাশ্রয়ী টিউশন ফি – ব্যাচেলর ও মাস্টার্স প্রোগ্রামের টিউশন ফি বছরে মাত্র €৪,০০০–€১২,০০০ থেকে শুরু।
✅ স্কলারশিপের সুযোগ – মেধার ভিত্তিতে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় ৫০–১০০% পর্যন্ত টিউশন ফি মওকুফ করে।
✅ পার্ট-টাইম কাজ – স্টুডেন্টরা পড়াশোনার পাশাপাশি সপ্তাহে সর্বোচ্চ ৩০ ঘণ্টা কাজ করতে পারে। গড়ে প্রতি ঘণ্টায় €১০–€১৪ উপার্জন সম্ভব।
✅ রেসিডেন্স পারমিট ও পিআর – পড়াশোনা শেষে ২ বছরের জব সার্চ ভিসা পাওয়া যায় এবং পরে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ থাকে।
✅ স্টুডেন্ট হাউজিং – মাসে মাত্র €২৫০–€৪৫০ এর মধ্যে আধুনিক ও নিরাপদ আবাসনের সুযোগ।
✅ নিরাপদ ও আধুনিক জীবনযাত্রা – ফিনল্যান্ড বিশ্বে সবচেয়ে নিরাপদ দেশগুলোর একটি।

📌 জনপ্রিয় বিষয়সমূহ

ইনফরমেশন টেকনোলজি ও কম্পিউটার সায়েন্স

আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ও ডাটা সায়েন্স

ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজি

ফাইনান্স, বিজনেস, ম্যানেজমেন্ট ও এন্টারপ্রেনিউরশিপ

সোশ্যাল সায়েন্স ও এডুকেশন

ফার্মেসি, হেলথ ও লাইফ সায়েন্স

🏫 বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ

ইউনিভার্সিটি অব হেলসিঙ্কি

ইউনিভার্সিটি অব ভাসা

আল্টো ইউনিভার্সিটি

ট্যাম্পেরে ইউনিভার্সিটি

এলইউটি ইউনিভার্সিটি

ইউনিভার্সিটি অব ইস্টার্ন ফিনল্যান্ড

মেট্রোপোলিয়া ইউনিভার্সিটি অব অ্যাপ্লাইড সায়েন্সেস

🌍 ফিনল্যান্ডে স্টুডেন্ট লাইফ

স্টুডেন্ট কার্ড দিয়ে ট্রান্সপোর্ট, খাবার ও সার্ভিসে ডিসকাউন্ট

আধুনিক লাইব্রেরি, ল্যাব ও ইনোভেশন হাব

নকিয়া, কনে, সুপারসেল-এর মতো কোম্পানিতে কাজের সুযোগ

প্রকৃতির সৌন্দর্য – লেক, নর্দান লাইটস উপভোগের সুযোগ

✈️ কেন আগে আবেদন করবেন?

✔️ স্কলারশিপ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি
✔️ সহজে আবাসন বুকিং
✔️ দ্রুত ভিসা প্রসেসিং

👉 যদি তোমার স্বপ্ন হয় ইউরোপে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার গড়া – তবে ফিনল্যান্ডই সেরা সিদ্ধান্ত! 🌟

👍 আরও তথ্য পেতে Like, Share & Follow করুন আমাদের পেজ।
📌 বিস্তারিত ভিডিও লিংক পাবেন কমেন্টে।

Consultancy for study in Finland

#ফিনল্যান্ডএপড়াশোনা #স্টুডেন্টলাইফ #ফিনল্যান্ডস্কলারশিপ

যেভাবে আমেরিকায় উচ্চ শিক্ষার প্রস্তুতি নিবেন!মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ বিশ্বের অগণিত শিক্ষার্থীর স্বপ্ন। বি...
03/09/2025

যেভাবে আমেরিকায় উচ্চ শিক্ষার প্রস্তুতি নিবেন!

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ বিশ্বের অগণিত শিক্ষার্থীর স্বপ্ন। বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণার সুযোগ, এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারের সম্ভাবনা এটিকে পরিণত করেছে উচ্চশিক্ষার অন্যতম প্রধান গন্তব্যে। তবে এই স্বপ্ন পূরণের জন্য প্রয়োজন দীর্ঘমেয়াদী, সুসংগঠিত এবং সঠিক প্রস্তুতি। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য এই পুরো প্রক্রিয়াটি সহজ করে তোলার জন্য একটি বিশদ নির্দেশিকা এখানে তুলে ধরা হলো।

প্রাথমিক পর্যায়: যখন প্রস্তুতি শুরু করবেন
আমেরিকায় উচ্চশিক্ষার প্রস্তুতি একদিনে সম্পন্ন হয় না। এর জন্য অন্তত এক থেকে দুই বছর সময় হাতে রাখা উচিত। উচ্চ মাধ্যমিকের ছাত্রছাত্রীরা বা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বা দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা নিচের বিষয়গুলোতে মনোযোগ দিতে পারেন:

একাডেমিক ফলাফল (GPA): শুরু থেকেই পড়াশোনায় মনোযোগী হোন এবং একটি শক্তিশালী একাডেমিক প্রোফাইল তৈরি করুন। আপনার সিজিপিএ (Cumulative Grade Point Average) যতটা সম্ভব ভালো রাখার চেষ্টা করুন। আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আবেদনকারীর একাডেমিক রেকর্ডের ওপর অত্যন্ত গুরুত্ব দেয়।

সহশিক্ষা কার্যক্রম (Extracurricular Activities): পড়াশোনার পাশাপাশি অন্যান্য কার্যক্রমে নিজেকে যুক্ত করুন। যেমন: বিতর্ক, খেলাধুলা, বিভিন্ন ক্লাব কার্যক্রম, সামাজিক বা স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজ ইত্যাদি। এই কার্যক্রমগুলো আপনার নেতৃত্বদানের ক্ষমতা, সামাজিক দায়বদ্ধতা এবং দলবদ্ধভাবে কাজ করার মানসিকতা প্রকাশ করে, যা আবেদনে বাড়তি মাত্রা যোগ করে।

ইংরেজি ভাষার দক্ষতা বৃদ্ধি: ইংরেজি ভাষার ওপর পূর্ণ দখল আনা আবশ্যক। নিয়মিত ইংরেজি বই, পত্রিকা পড়ুন, ইংরেজি সিনেমা দেখুন এবং বন্ধুদের সাথে ইংরেজিতে কথা বলার অভ্যাস করুন। এটি আপনাকে প্রমিত পরীক্ষা এবং পরবর্তীতে আমেরিকার পরিবেশে মানিয়ে নিতে সাহায্য করবে।

ধাপ ১: প্রমিত পরীক্ষা (Standardized Tests)
আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদনের জন্য নির্দিষ্ট কিছু প্রমিত পরীক্ষার স্কোর প্রয়োজন হয়। আপনার কোর্সের ওপর নির্ভর করে এই পরীক্ষাগুলো ভিন্ন হতে পারে।

স্নাতক (Undergraduate) পর্যায়ের জন্য:

SAT (Scholastic Assessment Test) / ACT (American College Testing): এই পরীক্ষাগুলো মূলত আপনার গাণিতিক, যৌক্তিক এবং ভাষাগত দক্ষতা যাচাই করে। অনেক বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমানে "Test-Optional" নীতি অনুসরণ করলেও, একটি ভালো SAT বা ACT স্কোর আপনার ভর্তির সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে।

TOEFL (Test of English as a Foreign Language) / IELTS (International English Language Testing System): আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ইংরেজি ভাষার দক্ষতা প্রমাণের জন্য এই দুটি পরীক্ষার যেকোনো একটির স্কোর প্রয়োজন। বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে ন্যূনতম স্কোরের প্রয়োজনীয়তা ভিন্ন হয়।

স্নাতকোত্তর (Graduate) পর্যায়ের জন্য:

GRE (Graduate Record Examinations): মাস্টার্স বা পিএইচডি প্রোগ্রামে আবেদনের জন্য GRE স্কোর অপরিহার্য। এটি মূলত তিনটি অংশে বিভক্ত: Analytical Writing, Verbal Reasoning, এবং Quantitative Reasoning।

GMAT (Graduate Management Admission Test): যারা MBA বা ব্যবসা-সম্পর্কিত কোনো প্রোগ্রামে আবেদন করতে চান, তাদের জন্য GMAT স্কোর প্রয়োজন।

TOEFL / IELTS: স্নাতক পর্যায়ের মতোই, স্নাতকোত্তর পর্যায়েও ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণ হিসেবে এই পরীক্ষাগুলোর স্কোর জমা দিতে হয়।

প্রস্তুতি: এই পরীক্ষাগুলোর জন্য অন্তত ৬ মাস থেকে ১ বছর আগে প্রস্তুতি শুরু করা উচিত। বাজারে বিভিন্ন ধরনের প্রস্তুতিমূলক বই এবং অনলাইন রিসোর্স পাওয়া যায়। প্রয়োজনে কোনো কোচিং সেন্টারের সাহায্যও নিতে পারেন।

ধাপ ২: বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রাম নির্বাচন
হাজার হাজার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিজের জন্য সঠিক প্রতিষ্ঠান এবং প্রোগ্রাম খুঁজে বের করা একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ।

গবেষণা: আপনার আগ্রহের বিষয়, একাডেমিক প্রোফাইল এবং আর্থিক সক্ষমতা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি তালিকা তৈরি করুন। বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাঙ্কিং, ফ্যাকাল্টি প্রোফাইল, গবেষণার সুযোগ এবং প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের অবস্থা সম্পর্কে ভালোভাবে জানুন।

প্রোগ্রামের প্রয়োজনীয়তা: প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে আপনার পছন্দের প্রোগ্রামের ভর্তির প্রয়োজনীয়তা (Admission Requirements) ভালোভাবে পড়ে নিন। সেখানে GRE/TOEFL স্কোরের ন্যূনতম চাহিদা, সিজিপিএ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা দেওয়া থাকে।

ফান্ডিং এর সুযোগ: বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে বৃত্তির সুযোগ, টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ (TA) বা রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ (RA) এর তথ্য অনুসন্ধান করুন। অধ্যাপকদের ইমেইল করে তাদের গবেষণা প্রকল্পে কাজ করার ব্যাপারেও আগ্রহ প্রকাশ করতে পারেন।

ধাপ ৩: আবেদন প্যাকেজ তৈরি
সঠিকভাবে আবেদনপত্র এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করা ভর্তির সুযোগ পাওয়ার অন্যতম চাবিকাঠি।

Statement of Purpose (SOP): এটি আপনার আবেদনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোর একটি। এই প্রবন্ধে আপনাকে আপনার অ্যাকাডেমিক পটভূমি, গবেষণার আগ্রহ, কেন নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রোগ্রামে আগ্রহী এবং আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে লিখতে হবে। এটি আপনার ব্যক্তিত্ব ও লক্ষ্যকে ফুটিয়ে তোলার সেরা সুযোগ।

Letter of Recommendation (LOR): আপনার শিক্ষক বা কর্মক্ষেত্রের সুপারভাইজারের কাছ থেকে ২-৩টি সুপারিশপত্র প্রয়োজন হবে। এমন কাউকে অনুরোধ করুন যিনি আপনাকে ভালোভাবে চেনেন এবং আপনার অ্যাকাডেমিক বা পেশাগত দক্ষতা সম্পর্কে ইতিবাচকভাবে লিখতে পারবেন।

একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট: আপনার স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত মার্কশিট ও সার্টিফিকেট প্রয়োজন হবে। অনেক সময় World Education Services (WES) এর মতো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এই ডকুমেন্টগুলো মূল্যায়ন (evaluate) করিয়ে নিতে হয়।

জীবনবৃত্তান্ত (Resume/CV): আপনার অ্যাকাডেমিক অর্জন, কাজের অভিজ্ঞতা, গবেষণা, প্রকাশনা এবং সহশিক্ষা কার্যক্রমের একটি সুন্দর ও সংগঠিত তালিকা তৈরি করুন।

আবেদন ফি: প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের জন্য একটি নির্দিষ্ট ফি প্রদান করতে হয়। তবে আর্থিক সমস্যা থাকলে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় "Application Fee Waiver" এর সুযোগ দিয়ে থাকে।

ধাপ ৪: আর্থিক পরিকল্পনা ও ফান্ডিং
আমেরিকায় পড়াশোনা ব্যয়বহুল। তাই আর্থিক পরিকল্পনা অত্যন্ত জরুরি।

খরচের হিসাব: টিউশন ফি, থাকা-খাওয়ার খরচ, স্বাস্থ্যবীমা, বইপত্র এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচের একটি আনুমানিক হিসাব তৈরি করুন।

স্কলারশিপ ও ফান্ডিং:

বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তি: প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ই মেধাবী আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ ও ফেলোশিপ প্রদান করে।

অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ (TA/RA): স্নাতকোত্তর পর্যায়ে টিচিং বা রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করে টিউশন ফি মওকুফ এবং মাসিক উপবৃত্তি পাওয়ার সুযোগ থাকে।

Fulbright Scholarship: যুক্তরাষ্ট্র সরকার প্রদত্ত এটি একটি অত্যন্ত সম্মানজনক বৃত্তি যা বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত।

অন্যান্য উৎস: বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং ফাউন্ডেশন থেকেও বৃত্তির জন্য আবেদন করা যেতে পারে।

ধাপ ৫: ভিসা প্রক্রিয়া (F-1 স্টুডেন্ট ভিসা)
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তির অফার লেটার এবং I-20 ফর্ম পাওয়ার পর আপনাকে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

I-20 ফর্ম: বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক প্রেরিত এটি একটি অপরিহার্য দলিল যা আপনার ভর্তির নিশ্চয়তা প্রদান করে।

SEVIS ফি প্রদান: I-20 পাওয়ার পর আপনাকে Student and Exchange Visitor Information System (SEVIS) ফি অনলাইনে প্রদান করতে হবে।

DS-160 ফর্ম পূরণ: এটি একটি অনলাইন ভিসা আবেদন ফর্ম যা অত্যন্ত সতর্কতার সাথে পূরণ করতে হবে।

ভিসা ইন্টারভিউ: বাংলাদেশে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাসে আপনাকে একটি সাক্ষাৎকারের জন্য উপস্থিত হতে হবে। ভিসা কর্মকর্তা আপনার পড়াশোনার উদ্দেশ্য, আর্থিক স্বচ্ছলতা এবং দেশে ফিরে আসার পরিকল্পনা সম্পর্কে প্রশ্ন করতে পারেন। আত্মবিশ্বাসের সাথে এবং সততার সাথে উত্তর দেওয়া জরুরি।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র: ভিসা সাক্ষাৎকারের সময় আপনার I-20, DS-160 কনফার্মেশন পেজ, SEVIS ফি প্রদানের রশিদ, পাসপোর্ট, একাডেমিক কাগজপত্র, আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রমাণপত্র এবং ভর্তির অফার লেটার সাথে রাখতে হবে।

ধাপ ৬: প্রস্থানের প্রস্তুতি
ভিসা পাওয়ার পর আমেরিকায় যাওয়ার জন্য চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিতে হবে।

বিমান টিকিট ও আবাসন: সময়মতো বিমানের টিকিট কেটে ফেলুন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ডরমিটরি বা ক্যাম্পাসের আশেপাশে থাকার ব্যবস্থা করুন।

স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও টিকা: বিশ্ববিদ্যালয় এবং মার্কিন আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং টিকা সম্পন্ন করুন।

সাংস্কৃতিক প্রস্তুতি: আমেরিকার সংস্কৃতি, আবহাওয়া এবং জীবনযাত্রা সম্পর্কে ধারণা নিন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বাস্তবায়ন একটি দীর্ঘ এবং প্রতিযোগিতামূলক প্রক্রিয়া। কিন্তু সঠিক পরিকল্পনা, কঠোর পরিশ্রম এবং অধ্যাবসায়ের মাধ্যমে এই স্বপ্নকে সত্যি করা সম্ভব। প্রতিটি ধাপ সতর্কতার সাথে সম্পন্ন করুন এবং প্রয়োজনে অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিন। আপনার উচ্চশিক্ষা যাত্রার জন্য রইলো শুভকামনা!

🇮🇹 ইতালি স্টুডেন্ট ভিসার জন্য ব্যাংক স্টেটমেন্ট সম্পর্কিত সবকিছু A থেকে Z বিস্তারিতভাবে বুঝিয়ে দিচ্ছি।1. কেন ব্যাংক স্টে...
02/09/2025

🇮🇹 ইতালি স্টুডেন্ট ভিসার জন্য ব্যাংক স্টেটমেন্ট সম্পর্কিত সবকিছু A থেকে Z বিস্তারিতভাবে বুঝিয়ে দিচ্ছি।

1. কেন ব্যাংক স্টেটমেন্ট লাগে?
ইতালিতে পড়াশোনার সময় আপনাকে প্রমাণ করতে হয় যে, আপনার কাছে পর্যাপ্ত অর্থ আছে যাতে তুমি সেখানে থাকতে ও পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারবেন। এজন্য ব্যাংক স্টেটমেন্ট/প্রুফ অফ ফান্ডস লাগে।

2. কত টাকা দেখাতে হয়?
ন্যূনতম পরিমাণ: প্রতি বছর প্রায় €11500 (ইউরো) সমতুল্য টাকা।

বাংলাদেশ থেকে দেখাতে হলে টাকার পরিমাণ নির্ভর করবে ইউরো রেটের উপর। যেমন, যদি ১ ইউরো = ১৪২টাকা হয়, তবে কমপক্ষে ≈ ১৫,০০,০০০ টাকা।( মাস্টার্স) আর ব্যাচেলর হলে ২৫লক্ষ+ দেখাইলে ভালো

কিছু কনস্যুলেট বেশি এমাউন্ট (প্রায় €11,000–€11,500) দেখতে চায়, তাই সেফ সাইডে ১৫-১৮ লাখ টাকা দেখানো ভালো। (মাস্টার্স)

3. ব্যাংক স্টেটমেন্ট কোথায় থেকে নিতে হবে?
যেকোনো স্বীকৃত কমার্শিয়াল ব্যাংক (Sonali, Agrani, Islami, BRAC, DBBL, Standard Chartered ইত্যাদি)।

প্রাইভেট ব্যাংকও চলবে, তবে কনস্যুলেট/ভিসা অফিসার যেন চিনতে পারে এমন ব্যাংক হওয়া ভালো।

4. ব্যাংক স্টেটমেন্টের শর্ত
কমপক্ষে ১২ মাসের ট্রান্স্যাকশন হিস্ট্রি থাকতে হবে।

শুধু হঠাৎ টাকা জমা দিয়ে স্টেটমেন্ট নিলে সন্দেহ হতে পারে। ধাপে ধাপে জমা রাখা উত্তম।

টাকা আপনার নিজের নামে দেখানো সবচেয়ে ভালো।

পিতামাতার নামে থাকলে, অ্যাফিডেভিট অব সাপোর্ট (Notary Public থেকে) করতে হবে।

5. কোন কোন ডকুমেন্ট লাগবে ব্যাংক থেকে?
ব্যাংক স্টেটমেন্ট (১২ মাসের) – সিল ও সাইন সহ।

ব্যাংক সার্টিফিকেট/সলভেন্সি সার্টিফিকেট – যেখানে লেখা থাকবে যে নির্দিষ্ট তারিখে অ্যাকাউন্টে কত টাকা আছে।

প্রযোজ্য হলে ফিক্সড ডিপোজিট (FDR) কপি বা সেভিংস সার্টিফিকেট।

6. টাকা কোথায় রাখা উচিত?
Savings Account সবচেয়ে ভালো।

FDR থাকলে সেটা ব্যাংক সার্টিফিকেটে দেখানো যায়।

হঠাৎ লোন নিয়ে টাকা দেখানো এড়িয়ে চলা উচিত, কারণ কনস্যুলেট সেটা ধরে ফেলতে পারে।

7. স্পনসর করলে কী করতে হবে?
যদি বাবা-মা স্পনসর করে:

তাদের ব্যাংক স্টেটমেন্ট + সলভেন্সি সার্টিফিকেট।

তোমার সাথে সম্পর্ক প্রমাণের ডকুমেন্ট (Birth Certificate, NID)।

অ্যাফিডেভিট অব সাপোর্ট।

8. সাবমিশন প্রসেস
ভিসা ফাইলের সাথে অরিজিনাল ব্যাংক সার্টিফিকেট ও ব্যাংক স্টেটমেন্ট (Attested copy) দিতে হবে।

সাধারণত শেষ ৩০ দিনের মধ্যে ইস্যু করা স্টেটমেন্ট গ্রহণযোগ্য।

9. সাধারণ ভুল যেগুলো করলে রিজেক্ট হতে পারে
❌ একদিনে অনেক টাকা জমা করা।
❌ শুধু লোনের টাকা দেখানো।
❌ পুরনো স্টেটমেন্ট (১০ দিনের বেশি পুরনো)।
❌ অচেনা ব্যাংক বা কো-অপারেটিভ থেকে সার্টিফিকেট।
❌ টাকার উৎস (source of fund) না বোঝাতে পারা।

✅ প্র্যাক্টিকাল টিপস:

ভিসা আবেদন করার কমপক্ষে ৬–৮ মাস আগে থেকে টাকা ধীরে ধীরে জমা রাখো।

যদি পরিবার ব্যবসা/চাকরিজীবী হয়, তবে তাদের ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন (ITR) থাকলে আরও ভালো।

সব ডকুমেন্ট ইংরেজিতে হলে ভালো (বাংলা হলে অবশ্যই অফিসিয়াল ট্রান্সলেশন দরকার)।

✒️🇧🇩🇪🇺বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালির এমন অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আছে যেখানে ভর্তি প্রক্রিয়া সহজ, স্কলারশিপের সুযোগ ভাল...
31/08/2025

✒️🇧🇩🇪🇺
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ইতালির এমন অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আছে যেখানে ভর্তি প্রক্রিয়া সহজ, স্কলারশিপের সুযোগ ভালো এবং ভিসা রেশিও তুলনামূলকভাবে বেশি। নিচে কিছু বিশ্বস্ত ও জনপ্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা দেওয়া হলো যেখানে বাংলাদেশিরা সফলভাবে ভর্তি ও ভিসা পাচ্ছে:

---

🇮🇹১. University of Pisa*
- *ভিসা রেশিও:* অনেক ভালো
- *DSU স্কলারশিপ:* সহজে পাওয়া যায়
- *কোর্স:* Engineering, Computer Science, Economics
- *আবেদন ফি:* নেই বা খুব কম

---

🇮🇹২. University of Siena*
- *ভিসা রেশিও:* ভালো
- *মিডিয়াম অফ ইনস্ট্রাকশন:* ইংরেজি
- *বিশেষত্ব:* Humanities ও Social Science এর জন্য জনপ্রিয়
- *DSU:* পাওয়া সহজ

---

🇮🇹৩. University of Messina*
- *ভিসা রেশিও:* খুব ভালো
- *ফুল স্কলারশিপ (DSU)* ও ফ্রি হোস্টেল পাওয়া যায়
- *কোর্স:* Engineering, Science, Law
- *টিউশন ফি:* ০ থেকে খুব কম

---

🇮🇹৪. University of Calabria*
- *ভিসা রেশিও:* শক্তিশালী
- *বিশেষত্ব:* Fully funded স্কলারশিপ দিয়ে থাকে
- *আবেদন সহজ:* অফার লেটার দ্রুত দেয়

---

🇮🇹৫. University of Padova*
- *Top Ranked* বিশ্ববিদ্যালয়
- *ভিসা রেশিও:* ভালো, তবে প্রতিযোগিতা বেশি
- *স্কলারশিপ:* Full tuition + Living cost
- *কোর্স:* Science, Medicine, Technology

---

🇮🇹৬. University of Bologna*
- *প্রাচীনতম ও বিখ্যাত*
- *Scholarship:* Unibo Action 1 & 2 (Tuition + allowance)

- *ভিসা রেশিও:* ভালো তবে ডকুমেন্টেশন স্ট্রং হতে হবে

---

🇮🇹৭. University of Campania Luigi Vanvitelli*
- *ভিসা রেশিও:* ভালো
- *Low competition*, DSU পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি
- *কোর্স:* Medical, Design, Engineering

---

🇮🇹৮. University of Palermo*
- *DSU স্কলারশিপে ফুল ফান্ডেড সুযোগ*
- *ভিসা রেশিও:* Bangladeshis এর জন্য ভালো

---

🔎 করণীয়:
- *DSU সুবিধা* যেখানে ভালো, সেগুলোতে আগে ফোকাস করুন
- ভিসা রেশিও ভালো যেখানে, তারা সাধারণত কম্প্লিট ডকুমেন্টেশন দেখলে সহজে ভিসা দেয়
- SOP, CV, এবং ফিনান্সিয়াল প্রুফ ভালভাবে প্রস্তুত রাখুন।

#ইতালি_ভিসা_আপডেট

⭕অনলাইনে সনদ যাচাই ও অ্যাপোস্টিল সিস্টেম চালু করল বাংলাদেশবিদেশে পড়াশোনা ও কর্মসংস্থানের প্রক্রিয়া সহজ করতে বাংলাদেশ অনল...
24/08/2025

⭕অনলাইনে সনদ যাচাই ও অ্যাপোস্টিল সিস্টেম চালু করল বাংলাদেশ

বিদেশে পড়াশোনা ও কর্মসংস্থানের প্রক্রিয়া সহজ করতে বাংলাদেশ অনলাইনে সনদ যাচাই ও অ্যাপোস্টিল সিস্টেম চালু করেছে। এখন থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত অ্যাপোস্টিল সনদ অনলাইনে দেবে। এতে দূতাবাসে বারবার যাওয়া ও অতিরিক্ত খরচের ঝামেলা কমবে, জালিয়াতি রোধ হবে এবং বছরে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। ফলে শিক্ষার্থী ও কর্মীরা দ্রুত ও সহজে বৈশ্বিক সুযোগ পাবে।

23/08/2025

ইতালি, ফ্রান্স, পর্তুগাল না করে, যেকোনো সেনজেন দেশে পাড়ি জমান। এক TRC দিয়ে ২৭ দেশেই কাজ করতে পারবেন, মে মাস থেকে চলছে, আলহামদুলিল্লাহ!

15/08/2025

Study Visa
Cyprus, Australia, UK, EUROPE.
DM if you have 2.5+ CGPA. IELTS or NO IELTS

Send a message to learn more

প্রবাসী এই ভাইয়ের খবর যতবার দেখি নিজের ও নিজ পরিবারের কথা মনে করি। এমন কেন হলো?আমাদের মুসলিমদের আফসোস তবে উত্তর এমনই যে ...
06/08/2025

প্রবাসী এই ভাইয়ের খবর যতবার দেখি নিজের ও নিজ পরিবারের কথা মনে করি। এমন কেন হলো?

আমাদের মুসলিমদের আফসোস তবে উত্তর এমনই যে আল্লাহর ইচ্ছে ছিলো চলে গিয়েছে, কিন্তু এটা বিশ্বাস আলহামদুলিল্লাহ ঠিক আছে, তবে।আল্লাহ বলেছেন আমাদের জীবনে যা কিছু ঘটবে তা আমাদের হাতের কামাই।

আমরা গাড়ীতে উঠে ভ্রমণ বা সফরের দোয়া পরি না আল্লাহর সাহায্য চেয়ে সফর শুরু করি না, এই বোধটা।এখন একদমই নাই আমাদের মধ্যে।

এখানে মুলত আমি বলতে চাচ্ছি, যারাই আমরা গাড়ি ভাড়া।করি তাদের উচিৎ আরও সতর্কতার সাথে গাড়ি ও ড্রাইভার সিলেক্ট করা। আপনি ভাড়া নেয়ার আগে এই বিষয় গুলো ভালো ভাবে জেনে নিবেন।

০১. গাড়ি কতক্ষণ আগে ফ্রি হয়েছে ও ট্রিপ শেষ করেছে।
০২. গাড়ি চালক আগের রাতে গাড়ি চালিয়েছে কি?
০৩. ড্রাইভারের পর্যাপ্ত ঘুম হয়েছে কি না?
০৪. আপনার এলাকা ড্রাইভার চিনেন কি না।
০৫. গাড়ি সম্পুর্ন ইঞ্জিন চেক করেছে কি না।

এগুলো যানা খুব সহজ কিছু না মনে হতে পারে, তব্ব এটা কঠিন কিছুও নয়।

এগুলো জানতে খুব সমস্যা যদি হয় তাহলে, পাঠাও, উবার সহ অনেক ভালো কিছু কার এজেন্সি আছে তাদের থেকে ভাড়া নিন, নিরাপদ বোধ করবেন।

Address

Agargaon
Dhaka
1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nasim On The Rove posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category