Tanhid Bin Hasan

Tanhid Bin Hasan Hey guys welcome to my page.

একটা কথা বলতে চাই বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আপনি রাজনীতি করেছেন মানে ভুল করেছেন। সে যে ই হোন‌ না কেন আপনার দল যখনই নেমে যাব...
27/09/2024

একটা কথা বলতে চাই বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আপনি রাজনীতি করেছেন মানে ভুল করেছেন। সে যে ই হোন‌ না কেন আপনার দল যখনই নেমে যাবে অন্যরা আপনাকে বাঁচতে দিবে না। এখানে সবাই প্রতিহিংসার রাজনীতি করে। সবাই মানে সবাই। আপনি আমার প্রতিপক্ষকে সমর্থন করেছেন মানেই আপনি আমার শত্রু। মুখে যে যতই দেশপ্রেম নিয়ে বুলি আওড়াক দিন শেষে দেশটাকে সবাই নিজের স্বার্থে ব্যবহার করে। একটা সিম্পল উদাহরণ দেই, আন্দোলনের সময় সাকিব মাশরাফি এরা দুইজনই শুধু চুপ ছিলেন না। চুপ ছিলেন তামিমও।‌ তাহলে তামিমকে নিয়ে কেউ কিছু বলেনি কেন? কারণ সে কখনো আঃ লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন না। চুপ থাকা দোষের হলে সে ও দোষী।

আন্দোলনের সময় যাদেরকে‌ একদিনও রাস্তায় দেখি নি তারা আজ কথা বলছে সাকিবের চুপ থাকা নিয়ে। আমার সাথে যারা রাস্তায় ছিল এমন কাউকে এখনো এমন পোস্ট দিতে দেখলাম না। সবাই তেলা মাথায় তেল দিতে ওস্তাদ।

আমাদের দেশের ৯০% মানুষই ট্রেন্ড এ গা ভাসিয়ে দেয়। ফেসবুকে এটা ট্রেন্ড চলতেছে? তার মানে এটার পক্ষে কথা বললে মানুষ আমাকে বাহবা দিবে। ট্রেন্ডে এমনই ভাসতেছেন যে, রগকাটা জামায়াতকে হিরো বানায় দিতেছেন। আল্লাহ আপনার মস্তিষ্কটা ব্যবহার করার জন্য দিয়েছেন সেটার ব্যবহার করুন।

আন্দোলনের সময় প্রতিদিন জীবন হাতে নিয়ে রাস্তায় নেমেছি যাতে একটি স্বাধীন দেশ পাই, যাতে করে এখানে সব মতাদর্শের মানুষই নিরাপদে থাকতে পারে। কিন্তু আন্দোলন শেষ না হতেই এটার ফায়দা নিলো সমন্বয়ক নামক কিছু জীব। একজন আন্দোলনকারী ছাত্র হিসেবে আমার চাওয়া শুধু দোষী যারা তারাই সাজা পাক নির্দোষদের হেনস্থা করে দেশে আবার ফ্যাসিবাদ কায়েম করবেন না।

09/08/2024

ধৈর্য্য ধরে শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইল

নিজের মধ্যে একটা realization আসলো। আমি একজন আন্দোলনকারী হিসেবে নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে এই চিন্তা গুলো করেছি। আমরা কয়েকদিন যাবত কিছু জিনিস নিয়ে অনেক কথা বলছি। যেমন BNP বা অন্য রাজনৈতিক দলগুলো কেন লাফাচ্ছে। তারা কি করেছে। এমনকি এটাও দেখলাম আমাদের মধ্যে কিছু কিছু মানুষ খালেদা জিয়ার চেহারা নিয়েও কথা বলছেন। যদিও এটা সবাই করছি না।

আচ্ছা আমরা যারা বলছি যে আমরা এই দেশ স্বাধীন করেছি, তাই আমরা যেটা বলবো সেটাই হবে। এটাও কি একটা স্বৈরতান্ত্রিক চিন্তা ভাবনা নয়?

১৮ তারিখ রাস্তায় যারা গুলি খেয়েছি বা শহীদ হয়েছেন তাদের বেশিরভাগই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সেই হিসেবে তো তাহলে তাদের কথায় সব হওয়ার কথা। ২/৩ তারিখে দেশের সাধারণ মানুষও আমাদের শিক্ষার্থীদের সাথে ছিলেন। তারা না আসলেও কিন্তু আমরা স্বাধীনতা পেতাম না। এবং আমি দেখেছি সেখানে সব দলের অংশগ্রহণ ছিল। আমরা শিক্ষার্থী আমরা অহংকারী হওয়ার শিক্ষা পাই নি।

আমি চিন্তা করে দেখলাম যে BNP, জামায়াত বা অন্যান্য রাজনৈতিক দল গুলো কি করেছে আর কেনই বা এত খুশি?
একটা কথা চিন্তা করুন তো, এই ১৬ টা বছর সব থেকে বেশি নির্যাতনের শিকার হয়েছেন কারা? BNP, জামায়াত এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো। আমরা দেখেছি আয়নাঘর, দেখেছি বিভিন্ন টর্চার সেল।‌
নিঃসন্দেহে আমরা যেটা করেছি সেটা অন্য কোন রাজনৈতিক দল করতে পারে নি। কেন পারে নি?

তারা যখনই কোন সভা সমাবেশ করেছে সেখানেও আমাদের মতো করে নির্বিচারে মানুষ হত্যা করা হয়েছে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আমরা সবাই জানি ৫ই মে ২০১৩ তে শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সাথে কি করেছে। আমরা কিন্তু তখন কেউ কিছু বলি নি। কারন হিসেবে বলেছি রাজনীতি করলে এগুলো সহ্য করতে হবে। কেন? আমরা যদি তখন তাদের পাশে এইভাবে দাঁড়াতাম যে, কাউকে গুলি করা যাবে না আমার মনে হয় দেশটা আরো আগে স্বাধীন হতো।

তাদের কিভাবে নির্যাতন করা হয়েছে তার একটা উদাহরণ দেই, যখন আমাদের উপর চরম নির্যাতন করা হয় তখন তারা আমাদের পাশে থাকবেন বলে একটা বিবৃতি দেয় এরপর থেকেই তাদের গ্রেফতার করা হয় একের পর এক রিমান্ডে নিয়ে পাশবিক অত্যাচার চালানো হয় যার বিবরণ আমরা অনেকের বক্তব্যে পেয়েছি।

আমাদের শিক্ষার্থীদের মধ্যে থেকেই অনেকে দেখেছি খালেদা জিয়ার চেহারা নিয়ে কথা বলছেন। আমরা কি এটার জন্য দেশ স্বাধীন করেছি? প্রথমত আমি বলবো মানুষ আল্লাহর তৈরি সবথেকে সুন্দর সৃষ্টি। আমরা কারো চেহারা নিয়ে কথা বলতে পারি না। সেটা একটা গুনাহের কাজ। দ্বিতীয়ত চিন্তা করুন একজন মানুষ এতদিন ধরে নির্যাতন সহ্য করেছেন। তার চোখের সামনে তার ছেলের লাশ দেখতে হয়েছে। তার আরেক ছেলেকে দেশে ঢুকতে দেয়া হয়নি। আমি যদি ভুল না করি ১২ টা বছর তিনি একটা বাড়ির মধ্যে ছিলেন। তাকে বাইরে বের হতে দেয়া হয়নি। সেই মানুষটির যে বেঁচে আছেন এটাই তো অনেক, তার চেহারা নিয়ে কিভাবে কথা বলি আমরা?

আমরা বলছি তারা কেন লাফাচ্ছে?
নিজেদের কথাই চিন্তা করি ১ মাস আমাদের সাথে যা করা হয়েছে সেটা আমরা সহ্য করতে পারি নি। আমি নিজে দেখেছি এক একজন গণভবনে ঢুকে কিভাবে পাগলের মত যা পাচ্ছে তাই নিয়ে যাচ্ছে। আর এরা ১৬ বছর ধরে অত্যাচারিত এবং কেউ কেউ বন্দী ছিল। কেউ তো নিজের বাড়িতেও থাকতে পারে নি। তাহলে তাদের খুশি হওয়াটা কি ভুল? তারা তো লাফাবেই। আমাদের উচিত সবার জায়গায় নিজেকে বসিয়ে চিন্তা করা।

আমরা যা চেয়েছি তাই কি পাবো?
আমরা চেয়েছি একটা নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন। কিন্তু বর্তমানে যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়েছে তার মধ্যে বেশিরভাগই BNP এর। যতদুর জানি সারজিসরা একটি দল গঠন করে নির্বাচনে আসবে। তাহলে নাহিদ এবং আসিফ অবশ্যই তাদের দলেরই হবে। সেক্ষেত্রে তো আমরা আর নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন পাচ্ছি না। আমরা শিক্ষার্থীরা কারো ক্ষমতায় যাবার মই না। ১৮ তারিখ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বসে থাকলে সব থেমে যেত। আমাদের বেশিরভাগই সরকারি চাকরির কথা চিন্তাও করে না তাও আমরা নেমেছিলাম কারন আমরা মনে করেছি তারাও আমাদের ভাই। কিন্তু সব কিছু হয়ে যাওয়ার পরে আমাদের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিদের সাথে কোন কথা নেই। আশা করবো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন হলেও প্রতিনিধিকে তারা ডাকবে।

আরেকটি বিষয় আওয়ামী লীগ এবং পুলিশ যেটা করেছে অবশ্যই ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ। কিন্তু আমরা কে তাদের শাস্তি দেয়ার? দেশে আইন আছে। আমি জানি আমরা কখনোই তাদের মেনে নিতে পারবো না, কিন্তু তাদের বিচারের দায়িত্ব আইনের। আমাকেও হুমকি দেওয়া হয়েছে, আমার শরীরেও আঘাত করা হয়েছে। আমিও চাই তাদের বিচার হোক কিন্তু সেটা আইন অনুযায়ী।

যাইহোক আমার একটাই কথা আমরা কাউকে ছোট করে কখনোই আগাতে পারবো না। সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হলে সবাইকেই লাগবে। শুধু শিক্ষার্থীদের দিয়ে যেমন দেশ চলে না, তেমনি শুধু রাজনীতিবিদ দিয়েও দেশ চলে না। সবাইকে সম্মান করতে না শিখলে এই দেশের উন্নতি কখনোই সম্ভব নয়।

কখনো রাজনীতির প্রতি আগ্রহ না থাকায় অনেক কিছু আমি জানতাম না এগুলো জেনে নিজের realization থেকে পোস্ট করা। কারো ভালো না ই লাগতে পারে। আমি যদি কাউকে অসম্মান করে থাকি এই কয়েকদিনে তাদের কাছে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ক্ষমা করে দিবেন। যাদের উপরে এই ১৬ বছরে নির্যাতন চালানো হয়েছে তাদের প্রতি আমার সমবেদনা এবং যারা নিহত হয়েছেন বা এই আন্দোলনে শহীদ হয়েছেন তাদের সকলের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
আবারও সবাইকে বলছি আসুন সবাইকে সম্মান করে একসাথে দেশটাকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাই। ধন্যবাদ সবাইকে।

ব্রাজিল ফ্যানদের জানাই এক বালতি সমবেদনা 😁
29/12/2023

ব্রাজিল ফ্যানদের জানাই এক বালতি সমবেদনা 😁

ফোন থাকতে মুখে কি? এখন থেকে যা খেতে ইচ্ছা করবে ফোনে ফোনে খাবেন। দেখবেন টাকাও বেঁচে যাবে😁
24/12/2023

ফোন থাকতে মুখে কি? এখন থেকে যা খেতে ইচ্ছা করবে ফোনে ফোনে খাবেন। দেখবেন টাকাও বেঁচে যাবে😁

I have reached 2K followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉
02/12/2023

I have reached 2K followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉

28/09/2023

আমার মনে হয় এখন এইসব নাটক আর ফাতরামি বন্ধ হওয়া উচিত। Enough is enough!!
একজন ইমোশনাল কথা বলতেছে আর একজন স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড কথা বলতেছে। দুইদিন পর বিশ্বকাপ এখনো আমরা পরে আছি কাদা ছোড়াছুড়িতে। আর আমাদের দেশের মানুষ তো বেঁচে আছেই তাদের আবেগ নিয়ে। তামিম সাকিবের কথা বুঝায়ও নাই কিন্তু এরা জোর করে বুঝাবে তামিমকে।
সাকিব বলছে টিমের প্রয়োজনে যে কাউকে যে কোন পজিশনে দায়িত্ব নিতে হতে পারে। আরে ভাই এটাতো সব অধিনায়কই বলে। যত অধিনায়ক ছিলেন সবাই বলছে। প্রশ্ন হচ্ছে সাকিব কেন বললো? তার মানে সাকিবই এর পিছনে দ্বায়ী। আচ্ছা তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম ও এইটা করছে তাহলে কে সাকিবের কি ছিড়তে পারবে? শুধু এইসব করে টিমটা যতটুকুও না ভালো খেলতো ঐটারও বাঁশ মারতেছি আমরা। সাকিবও আমাদের কেউ না তামিমও কেউনা। দিনশেষে আমাদের দরকার ফলাফল। কে খেললো কে খেললো না এইটা নিয়ে টিম সিলেকশনের আগে লাফান। টিম সিলেকশনের পরে ধরে নিতে হবে এটাই আমার বেস্ট টিম তাদেরকে সাপোর্ট দিতে হবে যেন তারা নির্ভয়ে খেলতে পারে। এখন যা যা করতেছি তাতে শুধু তাদের প্রেশার বাড়াচ্ছি।
আর ওপেনিং ওপেনিং করতেছেন এত কবে আমাদের ওপেনিং ভালো ছিল? তামিম কোন বিশ্বকাপে ভালো খেলছে? ২০১৫ তে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ঐ ৯৫ রানের ইনিংস ছাড়া একটা ৭০+ ইনিংস দেখান। বিশ্বকাপ থেকে আসার পর সবসময়ই তো তাকে গালি দিছেন। এখন খুব তামিম তামিম করতেছেন।
আমি সাকিবকে কখনোই পছন্দ করতাম না ওভাবে কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি দেখে মনে হচ্ছে যত দোষ নন্দ ঘোষ। মাহামুদুল্লাহ, মুশফিক ওদের ব্যাটিং অর্ডারতো সেই ছোট থেকে দেখে আসতেছি কখনো ঠিক থাকে না কই ওদের তো এমন করতে দেখি নাই কখনো। এত ইগো? ভাই না সাকিব আমার মায়ের পেটের ভাই, না তামিম। ক্রিকেট এর জন্য তারা পরিচিত। আবেগে ভেসে গেলেই শুধু হয় না। একজন অধিনায়ক যে ৩ বছর ধরে অধিনায়কত্ব করে আসছে সে একটা বড় টুর্নামেন্টের আগে এত নাটক‌ করল এবং শেষে অধিনায়কত্বই ছেড়ে দিল। এটা দায়িত্ববোধ? আর আমাদের মিডিয়া তো আছেই তিলকে তাল করতে। কয়দিন আগে মাহামুদুল্লাহ এখন তামিম। ওরা নাহয় TRP এর জন্যে এগুলো করে।
হুদাই এত ভাগাভাগি না করে টিমকে উৎসাহিত করেন যাতে ভালো খেলে। বিশ্বকাপে সাকিবের রেকর্ড অনেক ভালো। রিয়াদের রেকর্ডও অনেক ভালো। এখন পর্যন্ত একটা ইনিংসেও মনে হয় ডাক মারে নি এ্যভারেজও ৫০+ মুশফিকের রেকর্ডও অনেক ভালো। তাই তাদেরকে উৎসাহিত করুন হুদা মারামারি বন্ধ করেন।

26/09/2023

From a neutral point of view

তামিম ইকবাল গতকাল বিসিবিকে জানান তিনি শতভাগ ফিট নন। তিনি সবগুলো ম্যাচে খেলতে পারবেন না এটা ভেবেই যেন দলে তার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। যেটা আমি মনে করি তিনি ঠিকই করেছেন।

এরপর পাপন অধিনায়ক এবং কোচকে ডেকে পাঠান। এই কথা তাদের জানানোর পরে তারা জানায় এমন হলে তাকে নেওয়ার কোনো মানে নাই। এবং সাকিব জানান এমনটা হলে তিনি অধিনায়ক থাকবেন না। সব মিডিয়া কিছু ভুল তথ্য ছড়িয়েছে যে, তামিম খেললে সাকিব খেলবেন না।

এরপর মাশরাফিকে ডাকা হয় আজ এবং তিনি নড়াইল থেকে ছুটে আসেন। এরপর দফায় দফায় ফোনে কথা হয় তামিম এবং সাকিবের সঙ্গে। সর্বশেষ তামিমকে দল থেকে বাদ দেয়া হয়।

এখন কথা হচ্ছে সাকিব কি ভুল করেছেন?
না। সে একজন অধিনায়ক হিসেবে যেটা করা উচিত সেটাই করেছেন। বিশ্বকাপ দলে একজন আনফিট প্লেয়ার নিয়ে যাওয়ার কোনো মানেই হয় না। যাকে মাঝে গিয়ে খেলাতেই হবে তাকে বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ থেকেই খেলানো উচিত। আনফিট প্লেয়ার খেলানো মানে টিম কম্বিনেশন নষ্ট করা।

এখন আপনারা বলতে পারেন তার থেকে ভালো ওপেনার কে?
কেউই না তাও আপনি একজন আনফিট প্লেয়ারকে দলের সঙ্গে রাখবেন না। এটাই স্বাভাবিক। এমনকি সে ম্যাচের মাঝেও ব্যাথা অনুভব করে।

সাকিব যেটা করেছেন অধিনায়ক হিসেবে এটাই তার করা উচিত ছিল। এত আবেগ দিয়ে প্রফেশনাল পর্যায়ের খেলা চলে না।

26/09/2023

Jotodur jante parlam WC squad a Tamim nei. Kichukhon er moddhei squad declare korte jacche BCB...

Boss BCB te hazir let's hope for the best. Mashrafe Bin Mortaza vai do something P.C: bdcrictime.com
26/09/2023

Boss BCB te hazir let's hope for the best. Mashrafe Bin Mortaza vai do something
P.C: bdcrictime.com

24/09/2023

আমার চোখে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের স্কোয়াড।
১| তামিম
২| লিটন
৩| শান্ত
৪| হৃদয়
৫| সাকিব
৬| মুশফিক (wk)
৭| মিরাজ
৮| রিয়াদ
৯| তাসকিন
১০| শরিফুল
১১| মুস্তাফিজ
১২| নাসুম
১৩| হাসান
১৪| মাহেদী
১৫| তানজিম/খালেদ/তামিম

• ১৫ নম্বর পজিশনে যদি ৫ম বোলার নেয় সেক্ষেত্রে তানজিম অথবা খালেদ। যদি ব্যাকআপ ওপেনার নেয় সেক্ষেত্রে ছোট তামিম। আমার মনে হয় না ব্যাকআপ ওপেনার নিবে ক্রিকেট বোর্ড। যতই খারাপ করুক লিটন থাকবে। আর সমস্যা হলে মিরাজ তো আছেই।

• হাসান মাহমুদ আর শরিফুলের মধ্যে শাফল হবে। মুস্তাফিজ অটো চয়েজ বলেই মনে হয়।

• নাসুম আর রিয়াদের মধ্যে শাফল হবে বলে মনে করি। যেহেতু আমাদের প্রথম দুই ম্যাচ ধর্মশালায় তাই আমার মনে হয় সেখানে রিয়াদকে খেলানো উচিত। কারণ সেখানে পেসাররা সুবিধা পাবেন। তাই তিনটি পেসার আর বাকিগুলো পিওর ব্যাটসম্যান খেলানো উচিত। আবার চেন্নাইতে নাসুমকে খেলানো যায়। সেখানে একটা পেসার কম খেলালেও সমস্যা হবে বলে মনে হয় না।

আপনাদের কি মনে হয়?🤔

Address

Dhaka
1212

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tanhid Bin Hasan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tanhid Bin Hasan:

Share

Category