Time Bangla News

Time Bangla News সরকার নিবন্ধন নং-১৫
আদন্দ সংবাদ সবসময়...

03/12/2025

সালাউদ্দিন আহমেদকে নিয়া গজল গাইলেন প্রবাসী #২০২৫

30/11/2025

ব্রেকিং নিউজ
সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম বাড়লো

এই মুহূর্তে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেয়ার মত অবস্থা নাই খালেদা জিয়ার জন্য প্রস্তুত এয়ার অ্যাম্বুলেন্স অবস্থা বুঝে সি...
29/11/2025

এই মুহূর্তে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেয়ার মত অবস্থা নাই

খালেদা জিয়ার জন্য প্রস্তুত এয়ার অ্যাম্বুলেন্স অবস্থা বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে


সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন হলে দ্রুত বিদেশে নেওয়ার সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ আযম খান। তবে তিনি বলেন, বিদেশে নেওয়ার মতো শারীরিক অবস্থা তৈরি হলেই কেবল এই ব্যবস্থা কার্যকর করা হবে। শনিবার (২৯ নভেম্বর) দুপুরে এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।

আযম খান বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া সিসিইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন। বিদেশের বিভিন্ন হাসপাতালের সঙ্গে কথা হয়েছে। এয়ার অ্যাম্বুলেন্সও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। তার শারীরিক অবস্থা অনুমতি দিলেই তাকে বিদেশে নেওয়া হবে।’

২৩ নভেম্বর ফুসফুসে সংক্রমণ ও হৃদযন্ত্রের জটিলতা দেখা দেওয়ায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রায় ৮০ বছর বয়সী এই নেত্রী বহুদিন ধরেই জটিল রোগে ভুগছেন। বর্তমানে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে মেডিকেল বোর্ডের অধীনে সিসিইউতে তার চিকিৎসা চলছে।

তার শারীরিক খবর জানতে প্রতিদিন হাসপাতলে আসছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।

শনিবার সকালে খালেদা জিয়াকে দেখতে আসেন ডাকসুর সাবেক এজিএস ও বিএনপি নেতা নাজিমুদ্দিন আলম। বাইরে এসে তিনি দলের নেত্রীকে নিয়ে সবার কাছে দোয়া চান। বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন বলেন, ‘বেগম জিয়ার অবস্থা এখনো অপরিবর্তিত। চিকিৎসা ও বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে মেডিকেল বোর্ড।’

এদিন সকালে জাতীয় নাগরিক পার্টির তিন সদস্যের প্রতিনিধি দল হাসপাতাল পরিদর্শন শেষে জানান, খালেদা জিয়ার অবস্থা সংকটাপন্ন হলেও তিনি সজাগ আছেন এবং চিকিৎসকদের নির্দেশনা বুঝতে পারছেন।

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, বর্তমান শারীরিক অবস্থায় খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়া সম্ভব নয়। পরিস্থিতি আরও স্থিতিশীল হওয়া প্রয়োজন।

বেগম জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতির খবরে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। তার রোগমুক্তি কামনায় দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসও শুক্রবার তার স্বাস্থ্যের অবস্থা নিয়ে গভীর উদ্বেগ জানান এবং নিয়মিতভাবে অগ্রগতির খোঁজ রাখছেন। প্রয়োজনীয় সব চিকিৎসা নিশ্চিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশও দিয়েছেন।

শুক্রবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও বিশেষ সহকারী মনির হায়দার হাসপাতালে গিয়ে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন।

দেশব্যাপী শঙ্কা বাড়লেও তার দ্রুত সুস্থতার জন্য দোয়া অব্যাহত রেখেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও সাধারণ মানুষ।

গুরুতর অপরাধে জড়িতের অভিযোগে সিও,বাবুর্চি সুইপারসহ র‌্যাব ১৫ গণবদলিকক্সবাজার প্রতিনিধি :র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র...
29/11/2025

গুরুতর অপরাধে জড়িতের অভিযোগে সিও,বাবুর্চি সুইপারসহ র‌্যাব ১৫ গণবদলি

কক্সবাজার প্রতিনিধি :

র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)-১৫ কক্সবাজার এলাকার প্রায় সকল কর্মকর্তা ও সদস্যকে হঠাৎ করেই প্রত্যাহার করেছে র‌্যাব সদর দপ্তর। কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার (সিও) লেফটেন্যান্ট কর্নেল কামরুল ইসলামকে সংযুক্ত করা হয়েছে হেড কোয়ার্টারে। বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে তাদের একযোগে প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে।

দেশের সমুদ্র ও মিয়ানমার সীমান্তবর্তী গুরুত্বপূর্ণ জেলা কক্সবাজারের নিরাপত্তার জন্য বাংলাদেশ পুলিশের এলিট ফোর্স র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)-১৫ ব্যাটালিয়ন গঠন করা হয়। অন্যান্য ব্যাটালিয়ন কয়েকটি জেলার দায়িত্বে থাকলেও শুধুমাত্র কক্সবাজারের জন্য একটি ব্যাটালিয়ন মোতায়েন ছিল। ভয়ংকর মাদক ইয়াবা চোরাচালানসহ নানা অপরাধে কক্সবাজার বেষ্টিত। স্থানীয় বিভিন্ন গোয়েন্দা সূত্র জানায়, র‌্যাবের কথিত সিভিল টি–এফএস সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরে কক্সবাজারের ইয়াবা–কাণ্ডসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে সহায়তা করে আসছিল। র‌্যাবের কর্মকর্তাদের নাম ভাঙিয়ে আদায় করছিল মোটা অঙ্কের মাসোহারা।

সূত্র জানায়, র‌্যাবের প্রতিটি কর্মকর্তারই নিজস্ব এফএস (ফিল্ড স্টাফ) থাকে। পুলিশের গোয়েন্দা শাখার মত এরা সিভিল টিম হিসেবে কাজ করে তথ্য সরবরাহ করে। সূত্র জানায়, কক্সবাজারে কথিত এই সিভিল টিমই ইয়াবা ব্যবসায়ীসহ চোরাকারবারীদের সাথে যোগাযোগ করে অপরাধী সহায়তা করে বিনিময় আদায় করে ভাগ–বাটোয়ারা। এ ধরনের সুদৃশ্য অভিযোগের প্রেক্ষিতে প্রত্যাহার করা হয়েছে কক্সবাজার র‌্যাবের কমান্ডিং অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল কামরুল ইসলামকে। তাকে সংযুক্ত করা হয়েছে র‌্যাব সদর দপ্তরে। একই সাথে বদলি করা হয়েছে বিভিন্ন বাহিনী থেকে আসা টু–আইসি–সহ সকল কর্মকর্তাকে।

র‌্যাব সদর দপ্তরের পাঁচটি পৃথক কোয়ার্টারে দেখা যায় কর্মরত বাবুর্চি–সুইপার, সুবেদার, হাবিলদার, এসআই, নায়েক, কর্পোরাল, এএসআই, কনস্টেবল, সিপাহী, সৈনিক—সহ বিভিন্ন পদের ৬৩৪ জনের বদলির আদেশ জারি হয়েছে। তিন শতাধিক র‌্যাব সদস্যকে প্রত্যাহার করে অন্যান্য ইউনিটে কর্মরতদের কক্সবাজার বদলি করা হয়েছে। তিন শতাধিক সদস্যকে কক্সবাজার থেকে অন্যান্য ইউনিটে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

র‌্যাব সদর দপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) কামরুল হাসান কমান্ডার বিএন–এর অনুমোদিত মেজর ফয়সাল আহমেদ (উপপরিচালক প্রশাসন) স্বাক্ষরিত গত ১৯ নভেম্বরের এক প্রজ্ঞাপনে ১৯৮ জন সদস্যকে এবং একই তারিখে আরেক প্রজ্ঞাপনে ২০০ জন সদস্যকে বদলি করা হয়। গত ১২ নভেম্বরের এক প্রজ্ঞাপনে ৬২ জনকে বদলি করা হয়। ১৭ নভেম্বর মেজর ফয়সাল আহমেদ স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে ১০০ জন সদস্যকে বিভিন্ন unit-এ বদলি করা হয়। এছাড়াও গতকাল ২৭ নভেম্বর আরও ৭৪ জন র‌্যাব সদস্যকে বদলি করা হয়েছে।

সূত্র জানায়, কক্সবাজার ইউনিট থেকে বাবুর্চি–সুইপারসহ প্রায় সবাইকেই অন্যত্র বদলি করা হয়েছে। বিশ্বস্ত সূত্র জানায়, কথিত সিভিল টিমের কর্পোরাল ইমাম ও লুৎফর সরাসরি সিও–এর সাথে কাজ করতো। তারা বড় বড় চোরাকারবারিদের সাথে যোগাযোগ করার অভিযোগ উঠেছে। এছাড়াও কর্মকর্তা এহেতেশাম ও নাজমুলের বিরুদ্ধেও গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। কক্সবাজার ও র‌্যাব সদর দপ্তরে বিষয়টি বেশ আলোচিত।

র‌্যাব সদর দপ্তরের মিডিয়া বিভাগের পরিচালক, বাংলাদেশ পুলিশের এলিট ফোর্স র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন বিগত স্বৈরাচারী সরকারের সময় গুম, ক্রসফায়ার, দখলবাজিসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের কারণে ব্যাপক বিতর্কের মুখে পড়ে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞাও দেয়। কক্সবাজারের আলোচিত কাউন্সিলর একরামুল হত্যাকাণ্ডের পর র‌্যাবকে ঘিরে বিতর্ক আরও তীব্র হয়।

কক্সবাজার র‌্যাবের সিও ক্লোজড ও সদস্য প্রত্যাহারের বিষয়ে র‌্যাব সদর দপ্তরের মিডিয়া উইং এর পরিচালক উইং কমান্ডার এম জেড এম ইন্তেকাব চৌধুরী বলেন, প্রত্যাহারকৃত কমান্ডিং অফিসার এক বছরের বেশি কক্সবাজারে কর্মরত ছিলেন। তাকে সদর দপ্তরে সংযুক্ত করা হয়েছে। গত কয়েকদিনে ৩ শতাধিক কর্মকর্তা ও সদস্যকে অন্যত্র বদলি করা হয়েছে—এটি নিয়মিত প্রক্রিয়া বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

তদন্ত কমিটি গঠন হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, “আমার জানা নেই, খোঁজ নিতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “কক্সবাজারে কর্মরত সকল র‌্যাব সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়নি। বিষয়টি সদর দপ্তরের অপারেশন শাখা থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।”

র‌্যাব সদস্যদের ইয়াবা ব্যবসাসহ বিভিন্ন গুরুতর অভিযোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, “এ ধরনের কোন বিষয় জড়িত থাকলে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। র‌্যাব অবশ্যই তদন্তের মাধ্যমে দায়ীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়ে থাকে। এক্ষেত্রেও অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে।”

কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়া এলাকায় র‌্যাবের অপারেশন কর্মকাণ্ড নিয়ে এলাকাবাসী ও গণমাধ্যমকর্মীদের নানা সন্দেহ–সংশয় রয়েছে। সর্বশেষ গত কয়েকদিন আগে কুতুবপালং র‌্যাব ক্যাম্পের কর্মকর্তা পুলিশের ৩০ ব্যাচের কামরুজ্জামান একটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে নগদ ৬০ লক্ষ টাকা ও ৪ লাখ ইয়াবা ট্যাবলেট আটকের পর ভাগ–বাটোয়ারা করে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে।

র‌্যাবের প্রতিটি কর্মকর্তা এফএস নিয়োগ করে মাদক ব্যবসায়ী ও চোরাকারবারিদের সাথে গোপন যোগাযোগের অভিযোগও রয়েছে। সাংবাদিক, মানবাধিকার কর্মী ও অপরাধ বিশ্লেষক এনামুল কবীর রূপম বলেন, যাদের দায়িত্ব এলিট ফোর্স হিসেবে নিষিদ্ধ অবৈধ মাদক নিয়ন্ত্রণসহ অপরাধীদের বিচারের মুখোমুখি করা, তারা নিজেরাই যখন মাদক ব্যবসায় জড়িত হয়ে পড়েন তখন রাষ্ট্র অসহায় হয়ে যায়। র‌্যাব হেডকোয়ার্টার যদি শুধুমাত্র একযোগে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বদলি করেই ক্ষান্ত হয় তাহলে আবারও একই ধরনের ঘটনা ঘটতে থাকবে। তাই তদন্ত কমিটি গঠনের মাধ্যমে দায়ীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে নৈতিকতা ও পেশাদারিত্বের কিছুই হবে না। ইমেজ সংকটে থাকা এলিট ফোর্সের ভাবমূর্তি ধরে রাখা খুবই জরুরি বিষয়। গুরুত্বপূর্ণ, সংবেদনশীল এসব স্থানে পদায়নের আগে তাদের যথাযথ ট্রেনিং–ব্রিফিং দিয়ে দায়িত্ব দেওয়া উচিত।

বাংলাদেশের সমুদ্র ও মিয়ানমার সীমান্তবর্তী সংবেদনশীল এলাকা কক্সবাজার। মাদক ও আইন–শৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের এলিট ফোর্স শুধুমাত্র কক্সবাজার জেলার জন্যই ১৫ ব্যাটালিয়ন গঠন করা হয়। বিগত সরকারের সময় গুম, ক্রসফায়ার, চাঁদাবাজি, দখলবাজির কারণে কক্সবাজারে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় ব্যাপক নিন্দা হয়। বিশেষ করে আটক এক কাউন্সিলর একরামুল হত্যাকাণ্ড ছিল অত্যন্ত আলোচিত।

কক্সবাজার র‌্যাব সদস্যদের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড সাধারণ মানুষকে ব্যাপকভাবে উদ্বিগ্ন করছে। কিছুদিন আগে এক ইয়াবা ব্যবসায়ীর সাথে গোপন বাণিজ্যের অভিযোগে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের কক্সবাজার সিও–কে চাকরি থেকে বহিষ্কার করা হয়। কক্সবাজারে মোতায়েনকৃত প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যই পরিবেশ–পরিস্থিতির কারণে দায়িত্ব পালনে লোভ–লালসা ও ঝুঁকির মুখোমুখি।

যে কারণে বন্ধুর হাতে খুন হয়েছেন স্কুল ছাএ তপু আটক ৩সিলেট নগরীর বাদামবাগিচার ইলাশকান্দি এলাকায় খাসদবীর সরকারি প্রাথমিক ব...
29/11/2025

যে কারণে বন্ধুর হাতে খুন হয়েছেন স্কুল ছাএ তপু আটক ৩

সিলেট নগরীর বাদামবাগিচার ইলাশকান্দি এলাকায় খাসদবীর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৭ম শ্রেণির ছাত্র মাহমুদুর রহমান তপু বন্ধুর হাতে ছুরিকাঘাতে খুন হয়েছেন সে শাহ এনামুল হকের ছেলে।

বৃহস্পতিবার রাত ১২টার দিকে তপুকে ছুরিকাঘাত করা হয় হত্যায় জড়িত অভিযোগে তিন কিশোরকে আটক করেছে পুলিশ এ ঘটনায় প্রধান অভিযুক্তসহ তিনজনকে আটকের তথ্য জানিয়েছে আম্বরখানা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই শেখ মো. মিজানুর রহমান।

অভিযান চালিয়ে প্রধান জাহিদসহ তার দুই সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে। তারা হলেন- নগরীর কোতোয়ালী থানাধীন লোহারপাড়া এলাকার আব্দুল মনিরের ছেলে মো. অনিক মিয়া ও মো. বশিরুল ইসলামের ছেলে মো. জুনেদ আহমদ।

তপুর বাবা শাহ এনামুল হক জানান, ঘটনার রাতে তপুকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায় জাহিদ ও তার সহযোগীরা তারা এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত করে আমি আমার ছেলেকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাই চিকিৎসাধীন অবস্থায় আমার ছেলে মারা যায়। আমার ছেলে কিশোর গ্যাংয় সদস্য নয় সে খাসদবীর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৭ম শ্রেণির ছাত্র পিতার কাঁধে সন্তানের লাশ সবচেয়ে ভারী এ ভার বইবার ক্ষমতা আমার নেই।

সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ কমিশনার (গণমাধ্যম) সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘তপু ও জাহিদের মধ্যে দীর্ঘদিনের সিনিয়র-জুনিয়র বিরোধ ছিল। ওই বিরোধ মেটাতে এবং দুই গ্রুপ একসঙ্গে চলবে কি-না এ নিয়ে আলোচনা করতে বৃহস্পতিবার রাতে তপুর বাড়িতে যায় জাহিদসহ কয়েকজন। সেখানে তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এই তর্ক-বিরোধ থেকেই পরে সংঘর্ষের সূত্রপাত এবং শেষ পর্যন্ত এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।

সিলেটে কিশোরদের বিরোধ নিহত ১ গ্রেপ্তার ২সিলেট মহানগরীর এয়ারপোর্ট থানাধীন বাদামবাগিচা এলাকায় এক কিশোর খুন হয়েছেন।বৃহস্পতি...
28/11/2025

সিলেটে কিশোরদের বিরোধ নিহত ১ গ্রেপ্তার ২

সিলেট মহানগরীর এয়ারপোর্ট থানাধীন বাদামবাগিচা এলাকায় এক কিশোর খুন হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) রাত আনুমানিক ১২টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।

নিহত কিশোরের নাম শাহ মাহমুদ হাসান তপু (১৭)। তিনি এয়ারপোর্ট থানাধীন ইলাশকান্দি বাদামবাগিচার উদয়ন ৪০/২ আবাসিক এলাকার শাহ এনামুল হকের ছেলে।

পুলিশ অভিযান চালিয়ে প্রধান জাহিদসহ তার দুই সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে। তারা হলেন- নগরীর কোতোয়ালী থানাধীন লোহারপাড়া এলাকার আব্দুল মনিরের ছেলে মো. অনিক মিয়া ও মো. বশিরুল ইসলামের ছেলে মো. জুনেদ আহমদ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ পুলিশ কমিশনার (সিটিএসবি) মো আফজাল হোসেন ।

তিনি জানান, কিশোরদের দুই গ্রুপের বিরোধকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে একটি গ্রুপের প্রধান এয়ারপোর্ট থানার খাসদবির এলাকার শফিকুল ইসলামের ছেলে মো. জাহিদ হাসানের এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে অপর গ্রুপের তপু মারাত্মক আহত হন। তাকে আত্মীয়স্বজন ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করলে শুক্রবার সকাল ৬টার দিকে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

লাশ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। এ ব্যাপারে এখনো থানায় কোনো অভিযোগ দায়ের হয়নি। তবে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলে জানিয়েছেন এসএমপির গণমাধ্যম কর্মকর্তা।

ভূমিকম্পের পূর্বপ্রস্তুতি ও পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে নগরভবনে জরুরি সভাভূমিকম্পের পূর্বপ্রস্তুতি ও পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে...
27/11/2025

ভূমিকম্পের পূর্বপ্রস্তুতি ও পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে নগরভবনে জরুরি সভা

ভূমিকম্পের পূর্বপ্রস্তুতি ও পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির জরুরি সভায় বক্তারা বলেছেন, যে কোনো সময় দুর্যোগ আসতে পারে। তাই ভূমিকম্প পরবর্তী ক্ষয়ক্ষতি কমাতে আগে থেকেই সব উদ্ধারযন্ত্রপাতি তৈরি রাখতে হবে। কোন সংস্থার কাছে কি ধরনের যন্ত্রপাতি আছে তার ডাটবেজ তৈরি করতে হবে। দুর্যোগ এলেই যাতে সবকিছু সহজেই পাওয়া যায় সেজন্য প্রয়োজনীয় সব যন্ত্রপাতি প্রস্তুত রাখতে হবে। পুরোনো স্বেচ্ছাসেবকদের আবার প্রশিক্ষণ দিতে হবে। নতুন নতুন স্বেচ্ছাসেবক তৈরি করতে হবে।

আজ সোমবার বিকেলে নগর ভবন সভাকক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক ও সিলেটের বিভাগীয় কমিমনার খান মো. রেজা-উন-নবীর সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন, সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রেজাই রাফিন সরকার, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. জহির বিন আলম, সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম প্রমুখ।

সভায় বক্তারা বলেন, যেহেতু ভূমিকম্প ঠেকানোর উপায় নেই, তাই ক্ষয়ক্ষতি কমাতে নগরবাসীকে সচেতন করতে হবে। উদ্ধারকাজে সম্পৃক্ত সব সংস্থার সক্ষমতা বাড়াতে হবে। প্রয়োজনীয় সবকিছু প্রস্তুত রাখতে হবে।

সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক ও সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার খান মো. রেজা-উন-নবী বলেন, নগরবাসীকে নিরাপদ রাখতে ইতোমধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত সব ভবন ভেঙ্গে ফেলা হবে। আরও কোনো ঝুঁকিপূর্ণ ভবন আছে কিনা তা যাচাই করতে নতুন করে এসেসমেন্ট করা হবে। উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটির মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে সেগুলোকে ভাঙ্গা হবে। জনগণকে সচেতন করার পাশাপাশি উদ্ধার কাজের জন্য আরও যন্ত্রপাতি ক্রয়ের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি মন্ত্রণালয়ে তুলে ধরা হবে। নিজেদের নিরাপদ রাখতে বিল্ডিং কোড মেনে ভবন নির্মাণ করতে তিনি নগরবাসীকে অনুরোধ জানান।

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. জহির বিন আলম ভূমিকম্প হলে যাতে মানুষ নিরাপদ স্থানে যেতে পারে সেজন্য নিরাপদ বৃহৎ খালি জায়গা প্রস্তুত রাখার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি উপস্থিত সবাইকে আশার বাণী শুনিয়ে বলেন, গত একযুগে সিলেট সিটি কর্পোরেশন একটিও দুর্বল বিল্ডিং অনুমোদন দেয়নি। বিল্ডিং কোড মেনে ভবন নির্মাণ করলে ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে যাবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রেজাই রাফিন সরকার বলেন, দুর্যোগ মোকাবেলায় সক্ষমতা আরও বাড়াতে আমরা সব দপ্তরের মধ্যে সমন্বয় বাড়ানোর চেষ্টা করছি। আমাদের অনেক যন্ত্রপাতি রয়েছে সেগুলোতে প্রস্তুত রাখছি, যাতে সময়মতো হাতের কাছে পাওয়া যায়। দুর্যোগকবলিতদের উদ্ধারের জন্য আমরা প্রশিক্ষণ দিয়ে আরও স্বেচ্ছাসেবক তৈরি করব।

সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম বলেন, দুর্যোগের সময় প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, স্বেচ্ছাসেবী পাওয়া যায় না। তাই এ ব্যাপারে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে। পুরোনো স্বেচ্ছাসেকদের প্রশিক্ষণ প্রদানের পাশাপাশি নতুন নতুন স্বেচ্ছাসেবক তৈরি করতে হবে। যন্ত্রপাতির ডাটাবেজ তৈরি করতে হবে, যাতে যথাসময়ে সেগুলোকে কাজে লাগানো যায়।

সভায় সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, জালালাবাদ গ্যাস, আনসার ভিডিপি, সিভিল সার্জনের কার্যালয়, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা, ইসলামিক রিলিফ, বিএনসিসি, স্কাউট, গার্লস গাইড প্রতিনিধি সহ সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

চকরিয়া থানা পুলিশের অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী জসিম আটকমতিউল ইসলাম সম্প্রতি সময়ে ইয়াবা ব্যবসায়ীরা আবারো সক্রিয় হয়ে উঠে...
27/11/2025

চকরিয়া থানা পুলিশের অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী জসিম আটক

মতিউল ইসলাম

সম্প্রতি সময়ে ইয়াবা ব্যবসায়ীরা আবারো সক্রিয় হয়ে উঠেছে।

চকরিয়া থানা পুলিশের অভিযানে ২০ হাজার পিস ইয়াবা ও মাদক পরিবহন কাজে ব্যবহৃত ০১টি টোয়টা নোহা গাড়ি, ০১টি মোবাইলসহ একজন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার ।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত: ২৭/১১/২০২৫ খ্রি. রাত ০৩:৩০ ঘটিকায় চকরিয়া থানা পুলিশের একটি আভিযানিক দল চকরিয়া থানাধীন ডোলহাজারা ইউপিস্থ রিংভং এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনাকালে ০১টি টয়োটা নোহা গাড়ি তল্লাশী করে ২০,০০০ (বিশ হাজার) পিস ইয়াবা ও মাদক কাজে ব্যবহৃত ০১টি মোবাইলসহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে পুলিশ।

গ্রেফতারকৃত আসামী হলেন
১। মোঃ জসিম হাওলাদার(৩৯), পিতা- সফি হাওলাদার, মাতা- রাহেলা বেগম, সাং- সলিমপুর, থানা- কলাপাড়া, জেলা- পটুয়াখালী।

সবার আগে বাংলাদেশ মতিউল ইসলাম (স্টাফ রিপোর্ট) একটি জাতিকে বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে দেশ প্রেমের গুরুত্ব অপরিসীম। এটি...
24/11/2025

সবার আগে বাংলাদেশ

মতিউল ইসলাম (স্টাফ রিপোর্ট)

একটি জাতিকে বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে দেশ প্রেমের গুরুত্ব অপরিসীম। এটি মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে, জাতীয় পরিচয় তৈরি করে এবং দেশের প্রতি গর্ববোধ জাগিয়ে তোলে। দেশপ্রেমিক নাগরিকদের দেশের উন্নয়ন, স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা রক্ষায় অনুপ্রাণিত করে, যা একটি শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ সমাজ গঠনের পথ সুগম করে। দেশপ্রেম ও আত্ম মর্যাদা বোধ স্বাধীন সার্বভৌম যে কোন দেশের জন্য মূল্যবান সম্পদ। দেশের প্রতি যার অন্তরে ভালোবাসা বিদ্যমান, দেশের মঙ্গল, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা তার সহজাত বিষয়। দেশীয় সংস্কৃতি লালন দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সচেতন থাকা গণমানুষের শত্রুদের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখা, প্রয়োজনে সর্বোচ্চ ত্যাগের মাধ্যমে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌম রক্ষা করা দেশপ্রেমের অনুপম দৃষ্টান্ত। পবিত্র মক্কা শরীফ থেকে বিদায়ের প্রাক্কালে রাসূল (সা:) বলেছিলেন, ভূখণ্ড হিসেবে তুমি কতই না উত্তম, আমার কাছে তুমি কতই না প্রিয়। যদি আমার স্বজাতি আমাকে বের করে না দিত তবে কিছুতেই আমি অন্যত্র বসবাস করতাম না। প্রতিটা মানুষের মধ্যে দেশ প্রেম জাগ্রত করতে সাহসী মন মানসিকতার প্রয়োজন। সমাজের বা রাষ্ট্রের অনিয়ম, দুর্নীতি ও নানা অপকর্মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহসিকতা থাকা অপরিসীম। যেসব মানুষ দেশ এবং দেশের জনগণের কথা চিন্তা করে তাদের মধ্যে একটা সৎ সাহসিকতা তৈরি হয়। এমনই একজন সৎ সাহসী ব্যক্তি সিরাজগঞ্জের কৃতি সন্তান শ্রদ্ধেয় গোলাম রসূল সাহেব, সাবেক পরিচালক, চট্টগ্রাম বন্দর। সারা জীবন সততার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। আর এই সততার সাথে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে বেশ কয়েকবার হামলার শিকার হয়েছেন। কিন্তু কেউ তার এই সৎ সাহসিকতা থেকে এক বিন্দু দমাতে পারে নাই। এত বড় দায়িত্ব পালন করা সত্ত্বেও তিনি খুব সাদামাটা জীবন যাপন করেছেন। কারণ তিনি একজন দেশ প্রেমিক এবং একজন সৎ সাহসী মানুষ। আর এই সাহসী পিতার সাহসী সন্তান সাব্বির আহমেদ তামিম সিরাজগঞ্জ ১ (কাজিপুর) আসন থেকে এবি পার্টি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন দিয়েছেন। তিনি সিরাজগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার কুড়ালিয়া গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা। বর্তমানে তিনি ঢাকার মোহাম্মদপুরে বসবাস করেন। পেশাগতভাবে তিনি একজন ব্যবসায়ী মেডিএইডার লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি (অনার্স), প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে এসসিবিএ সম্পন্ন করেছেন। সাব্বির আহমেদ তামিম যেন তার পিতারই প্রতিচ্ছবি। বাবার মতোই একজন সৎ সাহসী ব্যক্তি হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছেন। তিনি প্রায় এক যুগ একটি বেসরকারি ব্যাংকে চাকরি করেছেন। পরবর্তীতে চাকরি ছেড়ে দিয়ে চিকিৎসা খাতে ব্যবসা শুরু করেন। যাতে সাধারণ মানুষকে খুব সহজেই চিকিৎসা সেবা প্রদান করতে পারেন। তারই ধারাবাহিকতায় ব্যবসার পাশাপাশি একটি সমাজ সেবামূলক প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। সমাজসেবা মূলক প্রতিষ্ঠানটির নাম (ডোনেট ফর গুড)। এই দাতব্য সংস্থার মাধ্যমে গত পাঁচ বছরে তিনি প্রায় তিন কোটি টাকার খাদ্য বিতরণ করেছেন। এছাড়াও প্রায় ২০ হাজার মানুষের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করেছেন। তার এই কার্যক্রম সম্পন্ন ক্রাউড ফান্ডিংয়ের এর মাধ্যমে পরিচালিত হয়।

সাব্বির আহমেদ তামিমের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি, নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ফ্রি চিকিৎসা ব্যবস্থা করা। কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে বেকারত্ব দূরীকরণ। যুগোপযোগী শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করা। ব্যবসা বান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করা। প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়িয়ে কৃষি খাতে বিপ্লব ঘটানো। জুলাই অভ্যুত্থান বাংলাদেশের রাজনীতির প্রেক্ষাপট পরিবর্তন করে দিয়েছে, এখন সংস্কার এবং পরিবর্তনের উত্তম সময়। রাজনীতি এখন আর আগের মত পেশি শক্তি আর টাকার বিনিময়ে হবে না। সৎ এবং যোগ্য প্রার্থীকে মানুষ তখনই চিনতে পারবে যখন মানুষের মধ্যে দেশপ্রেম জাগ্রত হবে। আমাদের এই সুজলা সুফলা বাংলাদেশে কোন কিছুরই অভাব নেই। অভাব শুধু একটাই সৎ নেতৃত্বের। সঠিক এবং সৎ সাহসী মানুষের হাতে দেশ পরিচালনা হলে এই দেশ খুব দ্রুত উন্নতির চরম শিখরে পৌঁছাবে। সেজন্য প্রতিটা মানুষের মধ্যে দেশপ্রেম জাগ্রত করা আবশ্যক। দেশের প্রতিটা মানুষ গর্ব করে বলবে আমি বাঙালি। তাই দেশের সকল নাগরিককে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, সবার মুখে একটাই কথা, সবার আগে বাংলাদেশ।

21/11/2025

ব্রেকিং নিউজ
বড় ভূমিকম্পের আশঙ্কা, সাবধান হওয়ার পরামর্শ

ভয়াবহ ভূমিকম্পের মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো তিন বিভিন্ন স্থানে ভবন ফাটল
21/11/2025

ভয়াবহ ভূমিকম্পের মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো তিন বিভিন্ন স্থানে ভবন ফাটল

21/11/2025

ব্রেকিং
ঢাকায় ভূমিকম্পে ২জন নিহত

Address

15/A, MCT Hafizullah Green, Zigatala (Bus Stand)
Dhaka
1209

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Time Bangla News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Time Bangla News:

Share

Category