07/09/2025
নাসুম আহমেদের পারিবারিক বিষয় নিয়ে করা প্রতিবেদনের প্রকৃত ঘটনা-
দরীদ্র পরিবার থেকে উঠে আসা ছেলে নাসুম। বাবার ক'ষ্টে'র উপার্জনে আর নিজের সামর্থের সবটুকু ঢেলে দিয়ে ২০২১ সালে পা রাখেন জাতীয় দলে। ২০২০ সালে হারিয়েছেন মাকে। ৫২ বছর বয়সী বাবা মায়ের মৃ*ত্যু*র পরই দ্বিতীয় বিয়ে করে আলাদা থাকতে শুরু করেন। যার ফলে, নাসুমের আপন ছোট বোন বাবার সাথে না থেকে বর্তমানে থাকছেন নাসুমের কাছেই। সন্তান হিসেবে বাবার প্রতি যেমন দায়িত্বশীল নাসুম, ঠিক তেমনি একমাত্র ছোট বোনের প্রতিও বেশ যত্নবান তিনি। আলাদা থাকলেও প্রতি মাসেই বাবার ভরনপোষণসহ যাবতীয় খরচের জন্য নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ নাসুম পাঠান তার বাবাকে। বারবার অনুরোধ করার পরও বর্তমান প্রফেশন ছেড়ে আসেননি তার বাবা।
একটি জাতীয় টিভি চ্যানেলের করা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নাসুমের বিবাহের পর তার বাবা আলাদা থাকছেন। কিন্তু প্রকৃত ঘটনা হলো, ২০২০ সালে মায়ের মৃ*ত্যু*র পর দ্বিতীয় বিবাহ করে নাসুমের বাবা আলাদা থাকতে শুরু করেন, নাসুমের বিয়ের পর নয়। নাসুম বিয়ে করেছেন মায়ের মৃ*ত্যু*র অন্তত কয়েক বছর আগে। তার বিয়ের পর পুরো পরিবারই ছিলেন একসাথে।
আগামীকালই নাসুমসহ পুরো বাংলাদেশ দল রওনা হবে এশিয়াকাপ খেলার উদ্দেশ্যে। এমন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে কোন খেলোয়াড়ের পারিবারিক বিষয় টেনে আনাটা কতটুকু যুক্তিযুক্ত.? তাও সেটা যদি হয় পরিবারের বাহিরের কোনো মানুষের মতামতের উপর ভিত্তি করে, অর্ধেক ঘটনা উল্লেখ করে। যেকোন পরিবারেরই তাদের নিজস্ব কিছু পারিবারিক সমস্যা থাকেই। সে সমস্যাকে জাতীয় পর্যায়ে তুলে আনাটা নিশ্চয়ই কোন শোভনীয় কাজ নয়। পারিবারিক সমস্যা যেমন পরিবারের সদস্যদের সাথে হয়, তেমনি তার সমাধানটাও হওয়া উচিত পারিবারিকভাবেই, কোন টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে নয়।
ফলো দিয়ে সাথে থাকুন Information For You ধন্যবাদ
কপি পেস্ট - Cricket with Sami