24/07/2025
শু.. য়োরের বাচ্চাদের নিয়ম
*
এদেশে সব নিয়ম হয় নিম্ন শ্রেনীর মানুষদের জন্য।
যারা নিয়ম বানায় তারা সবাই দেশের স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়,কলেজ থেকে লেখপড়া শেষ করে আসে।
তারাই দায়িত্ব পায় বা নেয়।
নিয়ম তৈরী করে জনসাধারণের জন্য।
এদেশে বর্তমানে শিক্ষিতের হার ৭৭.৭ শতাংশ। বাকিদের মধ্যে লেখাপড়ার সুযোগ পায় না।
২০ শতাংশ ১৫-১৮ শতাংশ। ৯-১২ শতাংশ সুযোগ পেয়েও অবহেলায় লেখাপড়া ছেড়ে দেয়।তাহলে সর্বপরী হিসেব দ্বারায় যে দেশের চারভাগের তিনভাগই শিক্ষিত।
কিন্তু আমি মানি না।
কারন সবাই লেখাপড়া করে চাকরির জন্য, উদেশ্য একটাই চাকরি,
কিন্তু লেখাপড়ার মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত ছিলো মানুষ হওয়া।
যারা চাকরির জন্য বা সার্টিফিকেটের জন্য লেখাপড়া করে,
তারা অধিকাংশই মানুষ হয় না বা হতে পারে না।
তাদের ভিতরে মনুষ্যত্ব লোভ পায়।
এবার আসি প্রথম কথায়...
নিয়ম তৈরী বা মানা প্রসঙ্গে।
এদেশের তিনভাগ সেই শিক্ষিতরা বা সার্টিফিকেট দ্বারী মানুষ। বেশিরভাগই নিয়ম মানে না।
যারা নিয়ম বানায় বা করে।
তাদের স্বার্থে লাগলে তারাই নিয়ম ছেড়ে দেয়।
কোন জায়গা থেকে ছুটে গেলো বা ভেঙে গেলো, খেয়ালই রাখে না।
এরপর আসি..
টাকা ওয়ালা তারা টাকার জোড়ে অনিয়মকে নিয়মে পরিবর্তন ও নিয়মকে অনিয়মে পরিবর্তন করে ফেলে।এরাও কিন্তু ৮০% শিক্ষিত বা সার্টিফিকেট দ্বারী🤐
আবার যারা দেশ বা প্রতিষ্ঠানের উর্দ্দতন কর্মকর্তা।
তারা আবার ক্ষমতার বলে মানুষকে মানুষ মনে করে না।
এরাও কিন্তু ঐ শিক্ষার হারের মধ্যেরই মানুষ 👤
নিচের বা নিম্নশ্রেণীর মানুষ পারে না নিয়মকে অনিয়মে পরিবর্তন করতে।
করন তাদের টাকা,ক্ষমতা, বা চেয়ার কোনটাই থাকে না।
তাই তাদের প্রতি অনিয়ম দেখেও চুপ করে থাকতে বাধ্য হয়।
সত্যি বলতে বা সোজা ভাষায় এদেশ সমাজ সব গোনে (এক ধরনের মানসিক পোকা) কাটছে।
ততদিন পর্যন্ত দেশ আগাবে না যতদিন না বৈষম্য দূর হবে।তাই তো বলি শু....য়োরের বাচ্চার নিয়ম 🤐👤