Sabbir Hossain

03/09/2025

কোনো কোনো দিন ইচ্ছে করে-
রেললাইনের মতোই কেবল পাশে পাশে হেঁটে যাই… কোনো গন্তব্য ছাড়াই.

15/07/2024

05/07/2024

নামাজে বসে যে আত্তাহিয়াতু দু'আ আমরা পড়ি তার পিছ‌নে এত সুন্দর এক‌টি গল্প তা হয়তো অনেকেরই জানা নাই,
আসুন জেনে নেই।
আমার বিশ্বাস সবার ভাল লাগ‌বে এবং নামাজ পড়ায় ম‌নো‌যোগ ও বাড়‌বে।
ঈমানও তাজা হবে।

আত্তাহিয়াতু আসলেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি দোয়া।
এই দোয়াটার পিছনের গল্পটা জানার পর সত্যি আমার হৃদয়টা অনেক কোমল হয়ে গেছে!

আত্তাহিয়াতু আসলে, আল্লাহর সাথে আমাদের মহানবী (সঃ) কথোপকথন একটা অংশ।
যা আমাদের মহানবী (সঃ) মিরাজ যাত্রার সময় হয়েছে মহান আল্লাহর সাথে!
মহানবী (সঃ) যখন আল্লাহর সাথে কথোপকথন শুরু করে তখন আল্লাহকে আসসালামু আলাইকুম বলেননি!

তাহলে কি বলেছিল...?

কারন; আমরা মহান আল্লাহকে বলতে পারব না, আল্লাহ আপনার উপর শান্তি নাজিল হউক!
কারন; আল্লাহ নিজেই একমাত্র পৃথিবীর সকল শান্তির এবং রহমতের উৎপত্তিস্থল!

মহানবী (সঃ) আল্লাহকে উদেশ্য করে বলেছিলেন:-

▪আত্তাহিইয়া-তু লিল্লা-হি ওয়াছ ছালাওয়া - তু ওয়াত্ ত্বাইয়িবা -তু

অর্থঃ- যাবতীয় সম্মান, যাবতীয় উপাসনা ও যাবতীয় পবিত্র বিষয় আল্লাহর জন্য।

উওরে মহান আল্লাহ বলেন:-

▪আসসালা-মু'আলায়কা আইয়ুহান্নাবিয়ু ওয়া রহমাতুল্লা-হি ওয়া-বারাকাতুহু।

অর্থঃ- হে নবী; আপনার উপরে শান্তি বর্ষিত হউক এবং আল্লাহর অনুগ্রহ ও সমৃদ্ধি সমূহ নাযিল হউক।

এতে মহানবী (সঃ) বলেন:-

▪আসসালা-মু-আলায়না ওয়া আলা ইবাদিল্লা-হিছছালেহীন।

অর্থ:- আল্লাহর সমৃদ্ধি শান্তি বর্ষিত হউক আমাদের উপরে ও আল্লাহর সৎকর্মশীল বান্দাগণের উপরে।

মহান আল্লাহ এবং মহানবী (সঃ) এই কথোপকথন শুনে ফেরেস্তারা বলেন:-

▪আশহাদু আল লা-ইলাহা ইলল্লালাহু ওয়া আশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।

অর্থ:- আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই এবং আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ (সঃ) তার বান্দা ও রাসূল।
"সুবহানাল্লাহ"।

এখন আমি এবং আপনি আত্তাহিয়াতু গুরুত্ব এবং পিছনের ইতিহাস জানতে পারলাম, এবার একটু চিন্তা করুন তো, এই লেখাটি যদি আপনার মাধ্যমে অন্যান্য মানুষেরাও জানে তাহলে তারাও এই দোয়ার গুরুত্ব বুজতে পারবে!
ইনশাল্লাহ।

01/07/2024

➡️ নারী পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে মাহরাম হচ্ছেন ১৪ জন। এই ১৪ জন ব্যতীত অন্য কারো সামনে বেপর্দা অবস্থায় দেখা দেওয়া কিংবা বিনা প্রয়োজনে কথা-বার্তা বলা কোনোটিই ইসলামী শরীয়তে জায়েজ নেই। এতে কবীরা গুনাহ হবে।

➡️ যাদের সাথে দেখা দেওয়া বৈধ, কিন্তু যাদেরকে বিয়ে করা হারাম, তারা হচ্ছেন মাহরাম।

➡️ আর যাদের সাথে বিয়ে করা বৈধ, কিন্তু (বেপর্দাবস্থায়) দেখা দেওয়া হারাম, তারা হচ্ছেন গায়রে অথবা নন-মাহরাম

➡️ মাহরাম নারী এবং মাহরাম পুরুষ ব্যতীত অন্য কোন নারী এবং পুরুষদের সাথে বিনা প্রয়োজনে দেখা সাক্ষাৎ করা এবং অপ্রয়োজনীয় কথা-বার্তা বলা সম্পূর্ণরূপে হারাম

➡️ তবে গায়রে মাহরাম কারো সাথে বিশেষ প্রয়োজনে দেখা সাক্ষাৎ করা এবং কথা-বার্তা বলার প্রয়োজন হলে পরিপূর্ণ পর্দার সহিত এবং দৃষ্টিকে হেফাজতে রেখে কথা বলা জায়েজ রয়েছে।

25/06/2024

সবাই দেখতে থাকি 😷😷😔

11/06/2024

Sura-Hazz